শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৫ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

রাজনীতি কি তবে দিশাহারা

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতি কি তবে দিশাহারা

দেশের ডলার সংকটের ভয়াবহতা ও বৈধভাবে সরকার নির্ধারিত মূল্যে ডলার ক্রয় করতে না পারার দুঃখবোধ নিয়েই মাঝ রাতে ঢাকা ছাড়তে হলো। প্লেনে বসেই আশায় বুক বাঁধলাম পাশের সিটে বসা মেয়েটির কথা শুনে। সদ্য এইচএসসি পাস করা হিজাব পরা পঞ্চগড়ের নিষ্পাপ চেহারার এই মেয়েটিকে দেখলে সপ্তম বা অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী বলে যে কারও মনে হতে পারে। মেয়েটি জীবনে প্রথম প্লেনে ভ্রমণ করছে এবং চীনের গুয়াংজু হয়ে প্লেন বদল করে আরও তিন ঘণ্টায় দক্ষিণ কোরিয়ার সিউল যাবে। তারপর আবারও প্লেন বদল করে চার ঘণ্টা উড়ে পৌঁছবে নিজ কলেজে, যেখানে চার বছরে নিজস্ব খরচে শেষ করবে ‘হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট’ এর ওপর স্নাতক পর্যায়ের লেখাপড়া। কথা প্রসঙ্গে জানলাম, সে আদৌ ভীত নয়। কারণ পঞ্চগড়ের আরও ছেলেমেয়ে এর আগে একই কলেজে পড়তে গেছে এবং তারাই মেয়েটিকে বিমানবন্দর থেকে আগে থেকে ঠিক করে রাখা কলেজের হোস্টেলে নিয়ে যাবে। বাংলাদেশের সবচেয়ে উত্তরে সীমান্ত ঘেরা একটি মফস্বল শহরের নিষ্পাপ চেহারার একটি শান্ত মেয়ের এমন স্বপ্নযাত্রা, সেই শহরের কিছু মানুষের হিজাবি মেয়েদের একা বিদেশে পাঠানোর মনমানসিকতা এবং আর্থিক সামর্থ্য সত্যিই আশাজাগানিয়া।

যথাসময়ে গুয়াংজুতে নামল প্লেন। দেড় ঘণ্টা পর ছাড়বে পরের প্লেন। গন্তব্য অস্ট্রেলিয়ার সিডনি। বিমানবন্দরের অপেক্ষাগারে স্টার বাকস্, ম্যাকডোনাল্ড, কেএফসির মতো পশ্চিমা উচ্চমার্গীয় খাবারের দোকানের ছড়াছড়ি। এর আগে চীনের ভ্রমণের সময়ও এমন এমন চেইন সপগুলো নজরে পড়েছিল, যেখানকার দামি খাবারগুলো কেনার ক্ষমতা সাধারণ চীনাদের নেই। মনে পড়ল আধুনিক চীনের জনক মাও সে তুংয়ের কথা। ছোটবেলা থেকেই শুনে এসেছি এবং বড় হয়ে পড়েছি, মাও সে তুং শ্রেণিহীন সমাজের কথা বলেছেন। মানসপটে ভেসে ওঠে সবার পরনে জলপাই রঙের পোশাক ও দুই হাতে সাইকেলের দুটি হ্যান্ডেল ধরা সুশৃঙ্খল একটি বিশাল আকারের জনশক্তির কথা। ভাবছিলাম মাওকে কি চোখে দেখেন চীনে কেএফসি কিংবা ম্যাকডোনাল্ড যুগের বর্তমান প্রজন্ম? গুয়াংজু চীনের অন্যতম বাণিজ্য ও শিল্পাঞ্চল। অর্থনীতির আকার বড় হলে অবকাঠামোর আকার কত বড় করা প্রয়োজন, তার উদাহরণ এই গুয়াংজু বিমানবন্দর। দেড় শতাধিক বিমানে ওঠানামা করা যাত্রী ও মালামাল ব্যবস্থাপনার সুন্দর আয়োজন রয়েছে বিমানবন্দরে। রানওয়েতে চলমান ও যাত্রী ওঠানামা স্থানে দণ্ডায়মান প্লেনের বহর দেখে বাংলাদেশের মহাখালী, যাত্রাবাড়ী কিংবা গাবতলী বাসস্ট্যান্ডের কথা মনে পড়ে। সেখানে যেমন বাস দাঁড়িয়ে থাকে, তেমনি প্লেন দাঁড়িয়ে থাকে গুয়াংজু বিমানবন্দরে। পরম মমতায় গুয়াংজু বিমানবন্দরের কর্মীরা তুলে দিলেন পরের বিমানে। আবারও প্রায় ২৫০ জন যাত্রী নিয়ে সাড়ে নয় ঘণ্টার জন্য অস্ট্রেলিয়ার সিডনির পথে উড়াল দিল চায়না সাউদার্নের ফ্লাইট নং সি জেড ৩০১ এয়ার বাস। এবার নজরে পড়ল নেপালের যাত্রীর আধিক্য। মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে দীর্ঘদিন চাকরি করেছি। কিন্তু নেপালিদের এমন আধিক্য চোখে পড়েনি। পরে জেনেছি নেপালের সরকার অস্ট্রেলিয়ার সরকারের সঙ্গে বিশেষ সমঝোতা করে নেপালিদের শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেটের সঠিকতা নিশ্চিত করার দায়িত্ব গ্রহণ করে এবং শতভাগ ক্ষেত্রে সেই সার্টিফিকেটের বিশুদ্ধতা বারবার প্রমাণিত হওয়ার কারণে নেপালিরা চাকরি ও বৈধভাবে অস্ট্রেলিয়ায় বসবাসের অবাধ সুযোগ পাচ্ছে। এ প্রসঙ্গে মনে পড়ল কয়দিন আগে একটা খবর। সংযুক্ত আরব আমিরাতে শত শত ভুয়া শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট নিয়ে চাকরিতে প্রবেশের প্রেক্ষাপটে চরম আতঙ্কে রয়েছে দুবাইসহ বিভিন্ন এলাকায় কর্মরত একশ্রেণির প্রবাসী বাংলাদেশি ও নতুন চাকরিপ্রত্যাশী বাংলাদেশি নাগরিক। এক সময় শতভাগ ভুয়া সার্টিফিকেট জমা ও সত্যায়িত করে চাকরির বাজারে প্রবেশের কারণে এখন দক্ষ শ্রমিকদেরও নতুন ভিসা প্রদান বা পুরনো ভিসা নবায়নে সৃষ্টি হয়েছে জটিলতা। একশ্রেণির নির্দয় মানুষের নিকৃষ্ট কাজের কারণে আজ জাতিগতভাবে আমাদের লজ্জায় পড়তে হয়েছে।

প্লেনে বসেই হাতে নিলাম চীনের জনপ্রিয় একটি ইংরেজি পত্রিকা। ‘জাপানস ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি পলিসি’সহ আরও কিছু সূত্রের বরাতে পত্রিকার শীর্ষ খবরে লেখা হয়েছে, আমেরিকার তুলনায় চীনের গবেষকদের লেখা গবেষণাপত্র আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ও প্রশংসিত সাময়িকীতে বেশি প্রকাশিত হয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ, গবেষণা প্রতিষ্ঠান ও বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বছরব্যাপী প্রকাশিত গবেষণাপত্রের ওপর জরিপ চালিয়ে এই তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। এতে দেখা যায়, ২০১৮, ২০১৯ ও ২০২০ সালে বিশ্বব্যাপী প্রকাশিত মোট গবেষণাপত্রের ২৭.২% লিখেছেন চীনের গবেষকরা, যেখানে আমেরিকার গবেষকরা লিখেছেন ২৪.৯ শতাংশ গবেষণাপত্র। সামরিক ও বাণিজ্যিক দ্বৈরথের পাশাপাশি বিদ্যাবুদ্ধি চর্চার এমন সুস্থ প্রতিযোগিতা, যা কেবল দুটি দেশই নয়, পৃথিবীকেও রং, রস ও রূপে সমৃদ্ধ করবে। পক্ষান্তরে বাংলাদেশ পৃথিবীর ৩৫তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ ও জনসংখ্যার বিচারে অষ্টম স্থানে থাকলেও এ দেশের শিক্ষাবিদ গবেষক ও বুদ্ধিজীবীরা আজ ‘সাদা সাদা কালা কালা’ কোরাস কিংবা লাল সবুজের পালা নিয়ে ব্যস্ত। জনগণ ও দেশের জন্য তারা এতই ব্যস্ত যে, গবেষণার সময় নেই কারও হাতে। গবেষণার নামে টাকা নিয়ে মেরে দেওয়া ও অন্যের গবেষণা কাট অ্যান্ড পেস্ট করে নিজের নামে চালিয়ে দিতে বেশ হাতপাকা আমাদের একশ্রেণির বুদ্ধিজীবীর। এমনকি বাচ্চাদের পাঠ্যপুস্তক রচনার ক্ষেত্রেও কাটপিস করে টাকা নিতে দেখা যায় একশ্রেণির শিক্ষক ও বুদ্ধিজীবীদের। অথচ তাদের অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা বা জবাবদিহিতায় আনার কোনো খবর আর জানা যায়নি।

পুরো সাড়ে ৯ ঘণ্টার যাত্রা পথে তিনবার খাবার ও দুবার নাশতা পরিবেশনসহ মন-প্রাণ উজাড় করে যাত্রীদের সেবা দিয়েছিল বিমানের কর্মীরা। সব দেশের সব বয়সী মানুষের মনোরঞ্জনের জন্য সামনের সিটের পেছনের স্ক্রিনে নানা রকম মুভি সিরিয়াল, ড্রামা, ডকুমেন্টারি, মিউজিক ও কার্টুন ও গেমস দেখার বিশাল আয়োজন ছিল চোখে পড়ার মতো। যথাসময়ে বিমান নামল সিডনি বিমানবন্দরে। ঢাকা বিমানবন্দরের বর্তমান অবস্থার সঙ্গে সিডনি বিমানবন্দরের তুলনা করলে বেশ কষ্ট পেতে হবে। তবে নতুন তৃতীয় টার্মিনাল ঘুরে দাঁড়ানো বাংলাদেশের প্রতিবিম্ব হয়ে উঠবে বলেই সবার মতো আমিও প্রত্যাশা করি। সিডনি বিমানবন্দরে একটা বিষয় বেশ লক্ষ্যণীয়। অস্ট্রেলিয়া সরকার সে দেশের মাটি, উদ্ভিদ ও পরিবেশ রক্ষায় দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। তাই কোনো অবস্থায় অন্য দেশের মাটি, বীজ, গাছ-গাছালি, রান্না করা মাছ কিংবা গোস্ত নিয়ে ঢোকার কোনো জো নেই। এসব নিয়ে ঘোষণা না দিয়ে গোপনে প্রবেশ করার বিপরীতে যে কোনো সময় ভিসা বাতিল করা হতে পারে মর্মে সতর্কবার্তা লাগানো আছে বেশ কিছু জায়গায়। পাবলিক অ্যাড্রেস সিস্টেমে বারবার ঘোষণা দিয়ে মনেও করিয়ে দেওয়া হয় এ নিষেধাজ্ঞার কথা। তাই সহজে এসব নিয়ে যাওয়ার সাহস না করাই ভালো।

বিমানবন্দর থেকে বের হতেই বুকে ঝাঁপিয়ে পড়ল একমাত্র কন্যা। শত অপ্রাপ্তির মাঝেও বাংলাদেশের মানুষে মানুষে আন্তরিকতার ঐশ্বর্য অবাক করার মতো। যদি আন্তরিকতা বিচারের কোনো মানদণ্ড থাকত, তবে নিঃসন্দেহে বাংলাদেশ হতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন। নিজের গাড়িতে করে বিমানবন্দর থেকে বাসায় নিয়ে যেতে যেতে বড় বোনের বড় পুত্র-ভাগ্নে ফোড়ন কাটল, ‘যাক, স্যাংশন-ট্যাংশন না খেয়ে তাহলে আসতে পারলেন অস্ট্রেলিয়া’। হেসে উত্তর দিলাম ‘মামা-ভাগ্নে যেখানে, বিপদ নাই সেখানে’। ভাগ্নের পাল্টা প্রশ্ন- ‘এটা সত্যি কথা। তবে বাংলাদেশের মামা হতে এত বড় বড় দেশগুলোর এত খায়েশ কেন?’ না, ভাগ্নের প্রশ্নের উত্তর দিতে পারলাম না। পরিবেশ হালকা করার জন্য গাড়িতে বাংলা গান ছাড়ল ভাগ্নে। হেমন্তের ভরাট গলায় বেজে উঠল- “আমায় প্রশ্ন করে নীল ধ্রুবতারা- আর কতকাল আমি রবো দিশেহারা। জবাব কিছুই তার দিতে পারি নাই শুধু- পথ খুঁজে কেটে গেল, এ জীবনও সারা...। নিজের ছায়ার পিছে- ঘুরে ঘুরে মরি মিছে, একদিন চেয়ে দেখি- আমি তুমি হারা।” মনে মনে প্রশ্ন জাগল, বাংলাদেশের রাজনীতি কি তবে দিশাহারা? আবারও ‘লুকিং ফর শত্রুস’ বলে নিজের ছায়ার সঙ্গেই কি যুদ্ধ করছেন আমাদের নেতারা? পরাশক্তি তথা মামা নির্বাচনে ভুল করলে বাকিদের সঙ্গে কি ‘আমি তুমি হারা’ অবস্থায় চলে যাবে বাংলাদেশ? কী হবে সে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ পরিণতি?

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

এই মাত্র | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা