শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৫ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

রাজনীতি কি তবে দিশাহারা

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতি কি তবে দিশাহারা

দেশের ডলার সংকটের ভয়াবহতা ও বৈধভাবে সরকার নির্ধারিত মূল্যে ডলার ক্রয় করতে না পারার দুঃখবোধ নিয়েই মাঝ রাতে ঢাকা ছাড়তে হলো। প্লেনে বসেই আশায় বুক বাঁধলাম পাশের সিটে বসা মেয়েটির কথা শুনে। সদ্য এইচএসসি পাস করা হিজাব পরা পঞ্চগড়ের নিষ্পাপ চেহারার এই মেয়েটিকে দেখলে সপ্তম বা অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী বলে যে কারও মনে হতে পারে। মেয়েটি জীবনে প্রথম প্লেনে ভ্রমণ করছে এবং চীনের গুয়াংজু হয়ে প্লেন বদল করে আরও তিন ঘণ্টায় দক্ষিণ কোরিয়ার সিউল যাবে। তারপর আবারও প্লেন বদল করে চার ঘণ্টা উড়ে পৌঁছবে নিজ কলেজে, যেখানে চার বছরে নিজস্ব খরচে শেষ করবে ‘হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট’ এর ওপর স্নাতক পর্যায়ের লেখাপড়া। কথা প্রসঙ্গে জানলাম, সে আদৌ ভীত নয়। কারণ পঞ্চগড়ের আরও ছেলেমেয়ে এর আগে একই কলেজে পড়তে গেছে এবং তারাই মেয়েটিকে বিমানবন্দর থেকে আগে থেকে ঠিক করে রাখা কলেজের হোস্টেলে নিয়ে যাবে। বাংলাদেশের সবচেয়ে উত্তরে সীমান্ত ঘেরা একটি মফস্বল শহরের নিষ্পাপ চেহারার একটি শান্ত মেয়ের এমন স্বপ্নযাত্রা, সেই শহরের কিছু মানুষের হিজাবি মেয়েদের একা বিদেশে পাঠানোর মনমানসিকতা এবং আর্থিক সামর্থ্য সত্যিই আশাজাগানিয়া।

যথাসময়ে গুয়াংজুতে নামল প্লেন। দেড় ঘণ্টা পর ছাড়বে পরের প্লেন। গন্তব্য অস্ট্রেলিয়ার সিডনি। বিমানবন্দরের অপেক্ষাগারে স্টার বাকস্, ম্যাকডোনাল্ড, কেএফসির মতো পশ্চিমা উচ্চমার্গীয় খাবারের দোকানের ছড়াছড়ি। এর আগে চীনের ভ্রমণের সময়ও এমন এমন চেইন সপগুলো নজরে পড়েছিল, যেখানকার দামি খাবারগুলো কেনার ক্ষমতা সাধারণ চীনাদের নেই। মনে পড়ল আধুনিক চীনের জনক মাও সে তুংয়ের কথা। ছোটবেলা থেকেই শুনে এসেছি এবং বড় হয়ে পড়েছি, মাও সে তুং শ্রেণিহীন সমাজের কথা বলেছেন। মানসপটে ভেসে ওঠে সবার পরনে জলপাই রঙের পোশাক ও দুই হাতে সাইকেলের দুটি হ্যান্ডেল ধরা সুশৃঙ্খল একটি বিশাল আকারের জনশক্তির কথা। ভাবছিলাম মাওকে কি চোখে দেখেন চীনে কেএফসি কিংবা ম্যাকডোনাল্ড যুগের বর্তমান প্রজন্ম? গুয়াংজু চীনের অন্যতম বাণিজ্য ও শিল্পাঞ্চল। অর্থনীতির আকার বড় হলে অবকাঠামোর আকার কত বড় করা প্রয়োজন, তার উদাহরণ এই গুয়াংজু বিমানবন্দর। দেড় শতাধিক বিমানে ওঠানামা করা যাত্রী ও মালামাল ব্যবস্থাপনার সুন্দর আয়োজন রয়েছে বিমানবন্দরে। রানওয়েতে চলমান ও যাত্রী ওঠানামা স্থানে দণ্ডায়মান প্লেনের বহর দেখে বাংলাদেশের মহাখালী, যাত্রাবাড়ী কিংবা গাবতলী বাসস্ট্যান্ডের কথা মনে পড়ে। সেখানে যেমন বাস দাঁড়িয়ে থাকে, তেমনি প্লেন দাঁড়িয়ে থাকে গুয়াংজু বিমানবন্দরে। পরম মমতায় গুয়াংজু বিমানবন্দরের কর্মীরা তুলে দিলেন পরের বিমানে। আবারও প্রায় ২৫০ জন যাত্রী নিয়ে সাড়ে নয় ঘণ্টার জন্য অস্ট্রেলিয়ার সিডনির পথে উড়াল দিল চায়না সাউদার্নের ফ্লাইট নং সি জেড ৩০১ এয়ার বাস। এবার নজরে পড়ল নেপালের যাত্রীর আধিক্য। মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে দীর্ঘদিন চাকরি করেছি। কিন্তু নেপালিদের এমন আধিক্য চোখে পড়েনি। পরে জেনেছি নেপালের সরকার অস্ট্রেলিয়ার সরকারের সঙ্গে বিশেষ সমঝোতা করে নেপালিদের শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেটের সঠিকতা নিশ্চিত করার দায়িত্ব গ্রহণ করে এবং শতভাগ ক্ষেত্রে সেই সার্টিফিকেটের বিশুদ্ধতা বারবার প্রমাণিত হওয়ার কারণে নেপালিরা চাকরি ও বৈধভাবে অস্ট্রেলিয়ায় বসবাসের অবাধ সুযোগ পাচ্ছে। এ প্রসঙ্গে মনে পড়ল কয়দিন আগে একটা খবর। সংযুক্ত আরব আমিরাতে শত শত ভুয়া শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট নিয়ে চাকরিতে প্রবেশের প্রেক্ষাপটে চরম আতঙ্কে রয়েছে দুবাইসহ বিভিন্ন এলাকায় কর্মরত একশ্রেণির প্রবাসী বাংলাদেশি ও নতুন চাকরিপ্রত্যাশী বাংলাদেশি নাগরিক। এক সময় শতভাগ ভুয়া সার্টিফিকেট জমা ও সত্যায়িত করে চাকরির বাজারে প্রবেশের কারণে এখন দক্ষ শ্রমিকদেরও নতুন ভিসা প্রদান বা পুরনো ভিসা নবায়নে সৃষ্টি হয়েছে জটিলতা। একশ্রেণির নির্দয় মানুষের নিকৃষ্ট কাজের কারণে আজ জাতিগতভাবে আমাদের লজ্জায় পড়তে হয়েছে।

প্লেনে বসেই হাতে নিলাম চীনের জনপ্রিয় একটি ইংরেজি পত্রিকা। ‘জাপানস ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি পলিসি’সহ আরও কিছু সূত্রের বরাতে পত্রিকার শীর্ষ খবরে লেখা হয়েছে, আমেরিকার তুলনায় চীনের গবেষকদের লেখা গবেষণাপত্র আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ও প্রশংসিত সাময়িকীতে বেশি প্রকাশিত হয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ, গবেষণা প্রতিষ্ঠান ও বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বছরব্যাপী প্রকাশিত গবেষণাপত্রের ওপর জরিপ চালিয়ে এই তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। এতে দেখা যায়, ২০১৮, ২০১৯ ও ২০২০ সালে বিশ্বব্যাপী প্রকাশিত মোট গবেষণাপত্রের ২৭.২% লিখেছেন চীনের গবেষকরা, যেখানে আমেরিকার গবেষকরা লিখেছেন ২৪.৯ শতাংশ গবেষণাপত্র। সামরিক ও বাণিজ্যিক দ্বৈরথের পাশাপাশি বিদ্যাবুদ্ধি চর্চার এমন সুস্থ প্রতিযোগিতা, যা কেবল দুটি দেশই নয়, পৃথিবীকেও রং, রস ও রূপে সমৃদ্ধ করবে। পক্ষান্তরে বাংলাদেশ পৃথিবীর ৩৫তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ ও জনসংখ্যার বিচারে অষ্টম স্থানে থাকলেও এ দেশের শিক্ষাবিদ গবেষক ও বুদ্ধিজীবীরা আজ ‘সাদা সাদা কালা কালা’ কোরাস কিংবা লাল সবুজের পালা নিয়ে ব্যস্ত। জনগণ ও দেশের জন্য তারা এতই ব্যস্ত যে, গবেষণার সময় নেই কারও হাতে। গবেষণার নামে টাকা নিয়ে মেরে দেওয়া ও অন্যের গবেষণা কাট অ্যান্ড পেস্ট করে নিজের নামে চালিয়ে দিতে বেশ হাতপাকা আমাদের একশ্রেণির বুদ্ধিজীবীর। এমনকি বাচ্চাদের পাঠ্যপুস্তক রচনার ক্ষেত্রেও কাটপিস করে টাকা নিতে দেখা যায় একশ্রেণির শিক্ষক ও বুদ্ধিজীবীদের। অথচ তাদের অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা বা জবাবদিহিতায় আনার কোনো খবর আর জানা যায়নি।

পুরো সাড়ে ৯ ঘণ্টার যাত্রা পথে তিনবার খাবার ও দুবার নাশতা পরিবেশনসহ মন-প্রাণ উজাড় করে যাত্রীদের সেবা দিয়েছিল বিমানের কর্মীরা। সব দেশের সব বয়সী মানুষের মনোরঞ্জনের জন্য সামনের সিটের পেছনের স্ক্রিনে নানা রকম মুভি সিরিয়াল, ড্রামা, ডকুমেন্টারি, মিউজিক ও কার্টুন ও গেমস দেখার বিশাল আয়োজন ছিল চোখে পড়ার মতো। যথাসময়ে বিমান নামল সিডনি বিমানবন্দরে। ঢাকা বিমানবন্দরের বর্তমান অবস্থার সঙ্গে সিডনি বিমানবন্দরের তুলনা করলে বেশ কষ্ট পেতে হবে। তবে নতুন তৃতীয় টার্মিনাল ঘুরে দাঁড়ানো বাংলাদেশের প্রতিবিম্ব হয়ে উঠবে বলেই সবার মতো আমিও প্রত্যাশা করি। সিডনি বিমানবন্দরে একটা বিষয় বেশ লক্ষ্যণীয়। অস্ট্রেলিয়া সরকার সে দেশের মাটি, উদ্ভিদ ও পরিবেশ রক্ষায় দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। তাই কোনো অবস্থায় অন্য দেশের মাটি, বীজ, গাছ-গাছালি, রান্না করা মাছ কিংবা গোস্ত নিয়ে ঢোকার কোনো জো নেই। এসব নিয়ে ঘোষণা না দিয়ে গোপনে প্রবেশ করার বিপরীতে যে কোনো সময় ভিসা বাতিল করা হতে পারে মর্মে সতর্কবার্তা লাগানো আছে বেশ কিছু জায়গায়। পাবলিক অ্যাড্রেস সিস্টেমে বারবার ঘোষণা দিয়ে মনেও করিয়ে দেওয়া হয় এ নিষেধাজ্ঞার কথা। তাই সহজে এসব নিয়ে যাওয়ার সাহস না করাই ভালো।

বিমানবন্দর থেকে বের হতেই বুকে ঝাঁপিয়ে পড়ল একমাত্র কন্যা। শত অপ্রাপ্তির মাঝেও বাংলাদেশের মানুষে মানুষে আন্তরিকতার ঐশ্বর্য অবাক করার মতো। যদি আন্তরিকতা বিচারের কোনো মানদণ্ড থাকত, তবে নিঃসন্দেহে বাংলাদেশ হতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন। নিজের গাড়িতে করে বিমানবন্দর থেকে বাসায় নিয়ে যেতে যেতে বড় বোনের বড় পুত্র-ভাগ্নে ফোড়ন কাটল, ‘যাক, স্যাংশন-ট্যাংশন না খেয়ে তাহলে আসতে পারলেন অস্ট্রেলিয়া’। হেসে উত্তর দিলাম ‘মামা-ভাগ্নে যেখানে, বিপদ নাই সেখানে’। ভাগ্নের পাল্টা প্রশ্ন- ‘এটা সত্যি কথা। তবে বাংলাদেশের মামা হতে এত বড় বড় দেশগুলোর এত খায়েশ কেন?’ না, ভাগ্নের প্রশ্নের উত্তর দিতে পারলাম না। পরিবেশ হালকা করার জন্য গাড়িতে বাংলা গান ছাড়ল ভাগ্নে। হেমন্তের ভরাট গলায় বেজে উঠল- “আমায় প্রশ্ন করে নীল ধ্রুবতারা- আর কতকাল আমি রবো দিশেহারা। জবাব কিছুই তার দিতে পারি নাই শুধু- পথ খুঁজে কেটে গেল, এ জীবনও সারা...। নিজের ছায়ার পিছে- ঘুরে ঘুরে মরি মিছে, একদিন চেয়ে দেখি- আমি তুমি হারা।” মনে মনে প্রশ্ন জাগল, বাংলাদেশের রাজনীতি কি তবে দিশাহারা? আবারও ‘লুকিং ফর শত্রুস’ বলে নিজের ছায়ার সঙ্গেই কি যুদ্ধ করছেন আমাদের নেতারা? পরাশক্তি তথা মামা নির্বাচনে ভুল করলে বাকিদের সঙ্গে কি ‘আমি তুমি হারা’ অবস্থায় চলে যাবে বাংলাদেশ? কী হবে সে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ পরিণতি?

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

৪৪ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক
এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা
সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা

৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন
গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি
বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত
চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী
সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী
রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী

১৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান

১৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী
দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫
লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক
প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু
আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেটকার ছিটকে পথচারীর মৃত্যু
এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেটকার ছিটকে পথচারীর মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার
বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ
সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’
‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন
খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার
গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা