শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

পাক জোনাবেষু। পর সমাচার এই যে,

মাকিদ হায়দার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পাক জোনাবেষু। পর সমাচার এই যে,

মাতামহের বাড়ির উত্তর দিকে জিন্না পার্ক। বর্তমান শহীদ আমিন উদ্দিন পার্ক। সেই পার্কে পঞ্চাশের দশকের গোড়ার দিকে ভারত থেকে এসেছিল ‘কমলা সার্কাস’। আমাদের পরিবারের সবাইকে সঙ্গে নিয়েই পিতা দেখতে গিয়েছিলেন সেই সার্কাস। তখন আমরা থাকতাম পাবনা শহরের জিলাপাড়া মহল্লায়। আমাকে সঙ্গে নিলেও আমি নাকি মায়ের কোলেই ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। বাঘ, ভল্লুক, হাতি, ঘোড়া কিছুই দেখি নাই। দিন কয়েক পরে এক বিকালে মুড়ি আর পাটালি গুড় খেতে খেতে পিতার মুখেই শুনেছিলাম একটি খাঁচার ভিতরে ছিল বিশাল একটি বাঘ। আর ঘোড়া এবং হাতির পিঠে মানুষ কীভাবে দাঁড়িয়ে নাচটাচ জাতীয় কী সব করেছিল। পাবনার সেই জিন্না পার্কে কমলা সার্কাস শেষ করে তখনকার দিনের পূর্ববঙ্গের কোনো জেলায় নাকি তারা সার্কাস দেখাতে চলে গিয়েছিল। এর অনেক দিন পরে যখন আমি একটু বুঝতে শিখেছি তখনকার একটি ঘটনার কিছুটা মনে আছে। বাঁদর খেলা দেখেছিলাম। এবার ভিন্ন প্রসঙ্গ। মাতামহের বাড়িটা জেলা প্রশাসকের বাড়ির পুবদিকে এবং মামারা দুই ভাই পিতা-মাতার সঙ্গেই থাকতেন। তখন আমার বড় মামা খোন্দকার আবদুস সামাদকে পাবনা কালেক্টরেটে চাকরি দিয়েছিলেন ইংরেজ জেলা প্রশাসক। মাতামহ খোন্দকার আবু তালেব ছিলেন আলিয়া মাদরাসার শিক্ষক। জেলা প্রশাসক মহোদয় মাতামহের শিক্ষকতার খবর নিয়েছিলেন এবং জেনেছিলেন তালেব সাহেবের বড় ছেলে দশম শ্রেণির ছাত্র। হয়তো জেলা প্রশাসক মহোদয় অপেক্ষায় ছিলেন সেকালের এন্ট্রান্স পরীক্ষার রেজাল্টের। বড় মামা সব বিষয়ে পাস করলেও করতে পারেননি ইংরেজিতে। তখনকার দিনে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে পরীক্ষা হতো এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরাই খাতা দেখতেন। মাতামহের সুনাম ছিল ভালো শিক্ষক হিসেবে, তাতে আলিয়া মাদরাসা যে বেতন দিত সেই বেতনে স্বামী-স্ত্রী, চার মেয়ে, দুই ছেলেসহ সংসার চালানো বেশ কঠিন ছিল।

ইংরেজ জেলা প্রশাসক তার দারোয়ানের মাধ্যমে বড় মামাকে ডেকে নিয়ে মামুলি কয়েকটি ইংরেজি শব্দের বানান শুনে খুশি হয়েই চাকরি দিয়েছিলেন তাঁর অফিসে। মোটামুটি সম্মানজনক। চাকরি পাওয়ার কিছুদিন পরই বিয়ের প্রস্তাব এলেও মাতামহ বলেছিলেন, আমার চারটি মেয়ে বড় এবং মেজ মেয়ে দুটিকে ১২ এবং ১৩ বছর বয়সেই বিয়ে দিতে বাধ্য হয়েছিলাম প্রতিবেশীদের অশোভন আচরণে। মাতামহ চেয়েছিলেন বড় এবং সেজ মেয়েটি অন্তত ক্লাস থ্রি অথবা ফোর পর্যন্ত লেখাপড়া শেষ করুক তারপর যা হয় করা যাবে। যেহেতু মেয়ে তখন আজ হোক কাল হোক বিয়ে তো দিতেই হবে। আমার বড় খালাম্মা এবং সেজ খালাম্মার ১২ ও ১৩ বছরেই বিয়ে দিতে বাধ্য হয়েছিলেন। আমাদের বড় খালুজান ছিলেন এলএমএফ ডাক্তার। তিনি কলকাতা মেডিকেল কলেজ থেকে পাস করে ফিরে এসেছিলেন নিজগ্রাম মাধপুরে। মাধপুর গ্রামটি পাবনা শহর থেকে ৮-১০ মাইল পশ্চিম দিকে। গ্রামে ডাক্তারির পাশাপাশি বানিয়েছিলেন একটি প্রাইমারি স্কুল উনবিংশ শতাব্দীর শেষ দিকে। গ্রামের ছেলেমেয়েদের বিনা বেতনে, এমনকি বইখাতা শ্লেট পেনসিল কিনে দিতেন বলেই আমি শুনেছিলাম মায়ের কাছ থেকে।

মেজ খালুজানদের বাড়ি পাবনা শহরের উত্তর-পশ্চিম দিকে, শহর থেকে প্রায় ১৫-১৬ মাইল দূরে দাশুরিয়া গ্রামে। তৃতীয় জন আমাদের মা রহিমা খাতুনের বিয়ে হয়েছিল ১৪-১৫ বছর বয়সে। পিতার দ্বিতীয় বিয়ে; প্রথমজন মারা গিয়েছিলেন ছয় মাসের এক মেয়ে রেখে। কলেরায় মারা যান প্রথম মা। আমার মা ক্লাস থ্রি অথবা ফোর পর্যন্ত পড়াকালে বিয়ে হয়েছিল, শুধু ছোট খালাম্মার বিয়ে হয়েছিল ক্লাস এইটে পড়াকালে। বড় মামার চাকরি হওয়ার কিছুদিন পরই তার বিয়ে হয়েছিল আরিপপুর গ্রামে। বছর তিনেকের একটি ছেলেকে রেখে বড় মামা পাড়ি জমিয়েছিলেন না-ফেরার দেশে। সে বছর সারা পূর্ব বাংলায় প্রচুর মানুষ মারা গিয়েছিল ম্যালেরিয়া ও কলেরায়। এমনকি কলকাতা ও বার্মায় (মিয়ানমার) সে বছর ম্যালেরিয়া, কলেরা, বসন্তে প্রাণহানি হয়েছে লাখ লাখ মানুষের। ম্যালেরিয়ার ভয়ে বার্মায় কর্মরত বিখ্যাত ঔপন্যাসিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়সহ হাজার হাজার মানুষ ফিরে এসেছিল কলকাতায়, পূর্ববঙ্গে। দেশ শাসনে ছিল ইংরেজ প্রভুরা। প্রভুরা শাসনে থাকলেও ভারতবর্ষে তখন উন্নতমানের ওষুধপত্র আবিষ্কার না হওয়ায় ঘটেছিল অসংখ্য মানুষের মৃত্যু। পাবনা শহরের লাহিড়িপাড়া, গোপালপুর, রাধানগর মহল্লায় হিন্দু-মুসলমান দুই সম্প্রদায়ের প্রচুর মানুষ কলেরা, বসন্ত, ম্যালেরিয়ায় মারা গিয়েছিল, শহরের পুবদিকের ব্রজনাথপুর, কালীদহ, দোগাছি, হরিতলায় মারা গিয়েছিল হাজার হাজার মানুষ।

অধিকাংশ রাতেই শোনা যেত আল্লাহু আকবার ও হরিবোল। পিতার মুখে শুনেছিলাম আমাদের ছোট মামা ডিপথেরিয়ায় মারা যাওয়ার পর মাতামহ প্রায় বাকরুদ্ধ হয়ে গিয়েছিলেন এবং শেষ জীবনে অন্ধ হয়ে পরপারে পাড়ি জমিয়েছিলেন। অনুরূপ মাতামহীও এক রাতে পাড়ি দিলেন অনন্তে। ইতোমধ্যে দেশ ভাগ হয়েছে, দেশ ভাগে সবচেয়ে বড় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলেন আমাদের পিতা শেখ মোহাম্মদ হাকিমউদ্দিন। পিতা দেশভাগের অনেক আগেই কলকাতা শহরের পার্ক স্ট্রিটে বাড়ি কিনেছিলেন এবং দমদম এয়ারপোর্টের কাছে কিছু জায়গা কিনেছিলেন। তিনি চেয়েছিলেন ছেলেমেয়েগুলো অদূর ভবিষ্যতে কলকাতা স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখা করবে। তার সে ইচ্ছা পূরণ হতে দেয়নি ব্রিটিশ সরকার। উপরন্তু হিন্দু-মুসলমান দুই সম্প্রদায়ের ভিতরে ১৯৪৬ সালে মারামারি-কাটাকাটিতে প্রচুর নিরীহ হিন্দু-মুসলমান নিহত হয়েছিল। তবে আমার জন্মের বছর দেড়েক আগে। আমার জন্ম ২৮ সেপ্টেম্বর, ১৯৪৭ সালে। আমার শুধু মনে আছে তাও সামান্য সামান্য। পাবনা জিলা স্কুলে জাম্বুরি করতে এসে এক ইংরেজ সাহেব ১৯৫৪ সালে বজ্রপাতে নিহত হয়েছিলেন জিলা স্কুল মাঠে। ১৯৫৬ সালে ক্লাস থ্রিতে ভর্তি হয়েছিলাম জিলা স্কুলে। পিতার কাছ থেকে শুনেছিলাম ১৯৫৮ সালে আইয়ুব খান নামে এক মিলিটারি জেনারেল নাকি পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন। তখন জেনারেল অর্থ কী, জানতাম না, তবে ম্যালেরিয়া, কলেরা, বসন্ত দেশে না থাকলেও বিগত কয়েক বছর বাংলাদেশে আবির্ভূত হয়েছে ‘ডেঙ্গু’ নামে এক রোগ। ইতোমধ্যে হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে ডেঙ্গুতে। তবে দেশ থেকে ডিপথেরিয়া নিশ্চিহ্ন হয়েছে অনেক আগেই। দেশ ভাগ হওয়ার অনেক আগে আমার ছোট কাকা আবুল কাশেম কলকাতা থাকতেন এবং সেখানেই নাট্যদলের সঙ্গে যুক্ত হয়েছিলেন। ছোট কাকা ১৯৪৪ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় আমাদের পিতাকে একটি চিঠি লিখেছিলেন। ইনভেলাপটির ওপরে দেখেছিলাম মহারানি ভিক্টোরিয়ার ছবি। সেই চিঠিটি শুরু করেছিলেন এভাবে-

পাক জোনাবেষু আমার হাজার হাজার কদমবুচি গ্রহণ করিবেন। পর সমাচার এই যে, শুনলাম, আপনার কলিকাতা আগমনের কথা, তবে আপনার নিকট আমার সবিনয় নিবেদন, এই সময় আসিবেন না, কেননা, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ উপলক্ষে পূর্ববঙ্গ এবং পশ্চিমবঙ্গসহ সেখানে যুবক এমনকি মাঝবয়সী হিন্দু মুসলমান খ্রিস্টান যাকে যেখানে পাইতেছে তাহাদিগকে যুদ্ধে পাঠাইতেছে জাপানের বিরুদ্ধে। আর শুনতে পাইলাম বিশ্বস্তসূত্রে মুখ দিয়া নাকি বন্দুকের কার্তুজ খুলিতে হয়। সেই সব কার্তুজ নাকি শুয়োর এবং গরুর চর্বি দিয়া তৈরি করা হয়। আরও জানিতে পারিলাম, অনেকে আত্মহত্যা করিয়াছে। কদমমুচি মাকে এবং বৌদিকে দিবেন। আমি মানসিকভাবে ভালো নেই। যে কোনো সময় জাপানিরা কলিকাতা শহরে বোমা ফেলিতে পারে। দিনরাত ঘরের ভিতরেই থাকিতে হয়। রাতে আলো জ্বালানো নিষেধ। সময় সুযোগ পাইলেই বাড়ি আসিব। শুনিলাম চারদিকে কলেরা ডিপথেরিয়া বসন্ত শুরু হইয়াছে। আমাকে আশীর্বাদ করিবেন। ইতি আপনার কাশেম।

আজকাল কেউ পত্র লেখে না। মোবাইল নামক যন্ত্রটি আবিষ্কার হওয়ার কারণেই মানুষ চিঠিপত্র লেখে না। এমনকি কালিওয়ালা কলমও বাজারে নেই। আমরা যারা পড়ালেখার জীবনে রবীন্দ্রনাথের ‘স্ত্রীর পত্র’ পড়েছি এখনকার দিনে যেহেতু কেউ পত্র লেখেন না পারতপক্ষে তারা হয়তো জানেন না বিদেশি মোবাইল কোম্পানিগুলো কোটি কোটি টাকা নিয়ে যাচ্ছে এ দেশ থেকে। যা হোক, দিন কয়েক আগে বাংলাদেশ প্রতিদিনে দেখলাম এক হাজারের অধিক লোক ‘ডেঙ্গু’ রোগে মারা গেছে এবং অনেক রোগাক্রান্ত হাসপাতালে সিট পাচ্ছে না। প্রতিদিনেই দেখলাম ডেঙ্গুর বিদায়ের ব্যবস্থা করছেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা বিদেশিদের সঙ্গে। যদি বিদেশিদের পরামর্শে রোগ নিবারণ প্রকল্প সাকসেসফুল হয় তখন আমাদের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন নির্বাহীদের আমার ছোট কাকার চিঠির মতো একটি চিঠি লিখব। পাক জোনাবেষু আমার হাজার হাজার কদমবুচি গ্রহণান্তে শুধু লক্ষ্য রাখিবেন, ডেঙ্গুর ওষুধ যেন জনসাধারণের ক্রয়ক্ষমতার ভিতরেই থাকে। পুনরায় কদমবুচি, কদমবুচিয়ান্তে, লিখিব আপনাদের স্নেহধন্য প্রিয় রোকোনালী।

লেখক : কবি

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

এই মাত্র | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

৫ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

৩৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

৪৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ
নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা