শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

পাক জোনাবেষু। পর সমাচার এই যে,

মাকিদ হায়দার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পাক জোনাবেষু। পর সমাচার এই যে,

মাতামহের বাড়ির উত্তর দিকে জিন্না পার্ক। বর্তমান শহীদ আমিন উদ্দিন পার্ক। সেই পার্কে পঞ্চাশের দশকের গোড়ার দিকে ভারত থেকে এসেছিল ‘কমলা সার্কাস’। আমাদের পরিবারের সবাইকে সঙ্গে নিয়েই পিতা দেখতে গিয়েছিলেন সেই সার্কাস। তখন আমরা থাকতাম পাবনা শহরের জিলাপাড়া মহল্লায়। আমাকে সঙ্গে নিলেও আমি নাকি মায়ের কোলেই ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। বাঘ, ভল্লুক, হাতি, ঘোড়া কিছুই দেখি নাই। দিন কয়েক পরে এক বিকালে মুড়ি আর পাটালি গুড় খেতে খেতে পিতার মুখেই শুনেছিলাম একটি খাঁচার ভিতরে ছিল বিশাল একটি বাঘ। আর ঘোড়া এবং হাতির পিঠে মানুষ কীভাবে দাঁড়িয়ে নাচটাচ জাতীয় কী সব করেছিল। পাবনার সেই জিন্না পার্কে কমলা সার্কাস শেষ করে তখনকার দিনের পূর্ববঙ্গের কোনো জেলায় নাকি তারা সার্কাস দেখাতে চলে গিয়েছিল। এর অনেক দিন পরে যখন আমি একটু বুঝতে শিখেছি তখনকার একটি ঘটনার কিছুটা মনে আছে। বাঁদর খেলা দেখেছিলাম। এবার ভিন্ন প্রসঙ্গ। মাতামহের বাড়িটা জেলা প্রশাসকের বাড়ির পুবদিকে এবং মামারা দুই ভাই পিতা-মাতার সঙ্গেই থাকতেন। তখন আমার বড় মামা খোন্দকার আবদুস সামাদকে পাবনা কালেক্টরেটে চাকরি দিয়েছিলেন ইংরেজ জেলা প্রশাসক। মাতামহ খোন্দকার আবু তালেব ছিলেন আলিয়া মাদরাসার শিক্ষক। জেলা প্রশাসক মহোদয় মাতামহের শিক্ষকতার খবর নিয়েছিলেন এবং জেনেছিলেন তালেব সাহেবের বড় ছেলে দশম শ্রেণির ছাত্র। হয়তো জেলা প্রশাসক মহোদয় অপেক্ষায় ছিলেন সেকালের এন্ট্রান্স পরীক্ষার রেজাল্টের। বড় মামা সব বিষয়ে পাস করলেও করতে পারেননি ইংরেজিতে। তখনকার দিনে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে পরীক্ষা হতো এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরাই খাতা দেখতেন। মাতামহের সুনাম ছিল ভালো শিক্ষক হিসেবে, তাতে আলিয়া মাদরাসা যে বেতন দিত সেই বেতনে স্বামী-স্ত্রী, চার মেয়ে, দুই ছেলেসহ সংসার চালানো বেশ কঠিন ছিল।

ইংরেজ জেলা প্রশাসক তার দারোয়ানের মাধ্যমে বড় মামাকে ডেকে নিয়ে মামুলি কয়েকটি ইংরেজি শব্দের বানান শুনে খুশি হয়েই চাকরি দিয়েছিলেন তাঁর অফিসে। মোটামুটি সম্মানজনক। চাকরি পাওয়ার কিছুদিন পরই বিয়ের প্রস্তাব এলেও মাতামহ বলেছিলেন, আমার চারটি মেয়ে বড় এবং মেজ মেয়ে দুটিকে ১২ এবং ১৩ বছর বয়সেই বিয়ে দিতে বাধ্য হয়েছিলাম প্রতিবেশীদের অশোভন আচরণে। মাতামহ চেয়েছিলেন বড় এবং সেজ মেয়েটি অন্তত ক্লাস থ্রি অথবা ফোর পর্যন্ত লেখাপড়া শেষ করুক তারপর যা হয় করা যাবে। যেহেতু মেয়ে তখন আজ হোক কাল হোক বিয়ে তো দিতেই হবে। আমার বড় খালাম্মা এবং সেজ খালাম্মার ১২ ও ১৩ বছরেই বিয়ে দিতে বাধ্য হয়েছিলেন। আমাদের বড় খালুজান ছিলেন এলএমএফ ডাক্তার। তিনি কলকাতা মেডিকেল কলেজ থেকে পাস করে ফিরে এসেছিলেন নিজগ্রাম মাধপুরে। মাধপুর গ্রামটি পাবনা শহর থেকে ৮-১০ মাইল পশ্চিম দিকে। গ্রামে ডাক্তারির পাশাপাশি বানিয়েছিলেন একটি প্রাইমারি স্কুল উনবিংশ শতাব্দীর শেষ দিকে। গ্রামের ছেলেমেয়েদের বিনা বেতনে, এমনকি বইখাতা শ্লেট পেনসিল কিনে দিতেন বলেই আমি শুনেছিলাম মায়ের কাছ থেকে।

মেজ খালুজানদের বাড়ি পাবনা শহরের উত্তর-পশ্চিম দিকে, শহর থেকে প্রায় ১৫-১৬ মাইল দূরে দাশুরিয়া গ্রামে। তৃতীয় জন আমাদের মা রহিমা খাতুনের বিয়ে হয়েছিল ১৪-১৫ বছর বয়সে। পিতার দ্বিতীয় বিয়ে; প্রথমজন মারা গিয়েছিলেন ছয় মাসের এক মেয়ে রেখে। কলেরায় মারা যান প্রথম মা। আমার মা ক্লাস থ্রি অথবা ফোর পর্যন্ত পড়াকালে বিয়ে হয়েছিল, শুধু ছোট খালাম্মার বিয়ে হয়েছিল ক্লাস এইটে পড়াকালে। বড় মামার চাকরি হওয়ার কিছুদিন পরই তার বিয়ে হয়েছিল আরিপপুর গ্রামে। বছর তিনেকের একটি ছেলেকে রেখে বড় মামা পাড়ি জমিয়েছিলেন না-ফেরার দেশে। সে বছর সারা পূর্ব বাংলায় প্রচুর মানুষ মারা গিয়েছিল ম্যালেরিয়া ও কলেরায়। এমনকি কলকাতা ও বার্মায় (মিয়ানমার) সে বছর ম্যালেরিয়া, কলেরা, বসন্তে প্রাণহানি হয়েছে লাখ লাখ মানুষের। ম্যালেরিয়ার ভয়ে বার্মায় কর্মরত বিখ্যাত ঔপন্যাসিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়সহ হাজার হাজার মানুষ ফিরে এসেছিল কলকাতায়, পূর্ববঙ্গে। দেশ শাসনে ছিল ইংরেজ প্রভুরা। প্রভুরা শাসনে থাকলেও ভারতবর্ষে তখন উন্নতমানের ওষুধপত্র আবিষ্কার না হওয়ায় ঘটেছিল অসংখ্য মানুষের মৃত্যু। পাবনা শহরের লাহিড়িপাড়া, গোপালপুর, রাধানগর মহল্লায় হিন্দু-মুসলমান দুই সম্প্রদায়ের প্রচুর মানুষ কলেরা, বসন্ত, ম্যালেরিয়ায় মারা গিয়েছিল, শহরের পুবদিকের ব্রজনাথপুর, কালীদহ, দোগাছি, হরিতলায় মারা গিয়েছিল হাজার হাজার মানুষ।

অধিকাংশ রাতেই শোনা যেত আল্লাহু আকবার ও হরিবোল। পিতার মুখে শুনেছিলাম আমাদের ছোট মামা ডিপথেরিয়ায় মারা যাওয়ার পর মাতামহ প্রায় বাকরুদ্ধ হয়ে গিয়েছিলেন এবং শেষ জীবনে অন্ধ হয়ে পরপারে পাড়ি জমিয়েছিলেন। অনুরূপ মাতামহীও এক রাতে পাড়ি দিলেন অনন্তে। ইতোমধ্যে দেশ ভাগ হয়েছে, দেশ ভাগে সবচেয়ে বড় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলেন আমাদের পিতা শেখ মোহাম্মদ হাকিমউদ্দিন। পিতা দেশভাগের অনেক আগেই কলকাতা শহরের পার্ক স্ট্রিটে বাড়ি কিনেছিলেন এবং দমদম এয়ারপোর্টের কাছে কিছু জায়গা কিনেছিলেন। তিনি চেয়েছিলেন ছেলেমেয়েগুলো অদূর ভবিষ্যতে কলকাতা স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখা করবে। তার সে ইচ্ছা পূরণ হতে দেয়নি ব্রিটিশ সরকার। উপরন্তু হিন্দু-মুসলমান দুই সম্প্রদায়ের ভিতরে ১৯৪৬ সালে মারামারি-কাটাকাটিতে প্রচুর নিরীহ হিন্দু-মুসলমান নিহত হয়েছিল। তবে আমার জন্মের বছর দেড়েক আগে। আমার জন্ম ২৮ সেপ্টেম্বর, ১৯৪৭ সালে। আমার শুধু মনে আছে তাও সামান্য সামান্য। পাবনা জিলা স্কুলে জাম্বুরি করতে এসে এক ইংরেজ সাহেব ১৯৫৪ সালে বজ্রপাতে নিহত হয়েছিলেন জিলা স্কুল মাঠে। ১৯৫৬ সালে ক্লাস থ্রিতে ভর্তি হয়েছিলাম জিলা স্কুলে। পিতার কাছ থেকে শুনেছিলাম ১৯৫৮ সালে আইয়ুব খান নামে এক মিলিটারি জেনারেল নাকি পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন। তখন জেনারেল অর্থ কী, জানতাম না, তবে ম্যালেরিয়া, কলেরা, বসন্ত দেশে না থাকলেও বিগত কয়েক বছর বাংলাদেশে আবির্ভূত হয়েছে ‘ডেঙ্গু’ নামে এক রোগ। ইতোমধ্যে হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে ডেঙ্গুতে। তবে দেশ থেকে ডিপথেরিয়া নিশ্চিহ্ন হয়েছে অনেক আগেই। দেশ ভাগ হওয়ার অনেক আগে আমার ছোট কাকা আবুল কাশেম কলকাতা থাকতেন এবং সেখানেই নাট্যদলের সঙ্গে যুক্ত হয়েছিলেন। ছোট কাকা ১৯৪৪ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় আমাদের পিতাকে একটি চিঠি লিখেছিলেন। ইনভেলাপটির ওপরে দেখেছিলাম মহারানি ভিক্টোরিয়ার ছবি। সেই চিঠিটি শুরু করেছিলেন এভাবে-

পাক জোনাবেষু আমার হাজার হাজার কদমবুচি গ্রহণ করিবেন। পর সমাচার এই যে, শুনলাম, আপনার কলিকাতা আগমনের কথা, তবে আপনার নিকট আমার সবিনয় নিবেদন, এই সময় আসিবেন না, কেননা, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ উপলক্ষে পূর্ববঙ্গ এবং পশ্চিমবঙ্গসহ সেখানে যুবক এমনকি মাঝবয়সী হিন্দু মুসলমান খ্রিস্টান যাকে যেখানে পাইতেছে তাহাদিগকে যুদ্ধে পাঠাইতেছে জাপানের বিরুদ্ধে। আর শুনতে পাইলাম বিশ্বস্তসূত্রে মুখ দিয়া নাকি বন্দুকের কার্তুজ খুলিতে হয়। সেই সব কার্তুজ নাকি শুয়োর এবং গরুর চর্বি দিয়া তৈরি করা হয়। আরও জানিতে পারিলাম, অনেকে আত্মহত্যা করিয়াছে। কদমমুচি মাকে এবং বৌদিকে দিবেন। আমি মানসিকভাবে ভালো নেই। যে কোনো সময় জাপানিরা কলিকাতা শহরে বোমা ফেলিতে পারে। দিনরাত ঘরের ভিতরেই থাকিতে হয়। রাতে আলো জ্বালানো নিষেধ। সময় সুযোগ পাইলেই বাড়ি আসিব। শুনিলাম চারদিকে কলেরা ডিপথেরিয়া বসন্ত শুরু হইয়াছে। আমাকে আশীর্বাদ করিবেন। ইতি আপনার কাশেম।

আজকাল কেউ পত্র লেখে না। মোবাইল নামক যন্ত্রটি আবিষ্কার হওয়ার কারণেই মানুষ চিঠিপত্র লেখে না। এমনকি কালিওয়ালা কলমও বাজারে নেই। আমরা যারা পড়ালেখার জীবনে রবীন্দ্রনাথের ‘স্ত্রীর পত্র’ পড়েছি এখনকার দিনে যেহেতু কেউ পত্র লেখেন না পারতপক্ষে তারা হয়তো জানেন না বিদেশি মোবাইল কোম্পানিগুলো কোটি কোটি টাকা নিয়ে যাচ্ছে এ দেশ থেকে। যা হোক, দিন কয়েক আগে বাংলাদেশ প্রতিদিনে দেখলাম এক হাজারের অধিক লোক ‘ডেঙ্গু’ রোগে মারা গেছে এবং অনেক রোগাক্রান্ত হাসপাতালে সিট পাচ্ছে না। প্রতিদিনেই দেখলাম ডেঙ্গুর বিদায়ের ব্যবস্থা করছেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা বিদেশিদের সঙ্গে। যদি বিদেশিদের পরামর্শে রোগ নিবারণ প্রকল্প সাকসেসফুল হয় তখন আমাদের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন নির্বাহীদের আমার ছোট কাকার চিঠির মতো একটি চিঠি লিখব। পাক জোনাবেষু আমার হাজার হাজার কদমবুচি গ্রহণান্তে শুধু লক্ষ্য রাখিবেন, ডেঙ্গুর ওষুধ যেন জনসাধারণের ক্রয়ক্ষমতার ভিতরেই থাকে। পুনরায় কদমবুচি, কদমবুচিয়ান্তে, লিখিব আপনাদের স্নেহধন্য প্রিয় রোকোনালী।

লেখক : কবি

এই বিভাগের আরও খবর
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
লালমনিরহাটে বিশেষ অভিযানে আ.লীগ-ছাত্রলীগের ১৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার
লালমনিরহাটে বিশেষ অভিযানে আ.লীগ-ছাত্রলীগের ১৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে ল্যাবরেটরি টেকনিশিয়ানকে কুপিয়ে হত্যা
মুন্সীগঞ্জে ল্যাবরেটরি টেকনিশিয়ানকে কুপিয়ে হত্যা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দৃষ্টান্তমূলক রায় প্রত্যাশা করছি : চিফ প্রসিকিউটর
দৃষ্টান্তমূলক রায় প্রত্যাশা করছি : চিফ প্রসিকিউটর

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতিযোগিতার মূল উদ্দেশ্যই হলো নিজেকে আবিষ্কার করা: প্রধান উপদেষ্টা
প্রতিযোগিতার মূল উদ্দেশ্যই হলো নিজেকে আবিষ্কার করা: প্রধান উপদেষ্টা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএনপি মহাসচিবের সাথে নতুন ফরাসি রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
বিএনপি মহাসচিবের সাথে নতুন ফরাসি রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগুনে মানুষ পুড়িয়ে মারার সংস্কৃতি আওয়ামী লীগের : রিজভী
আগুনে মানুষ পুড়িয়ে মারার সংস্কৃতি আওয়ামী লীগের : রিজভী

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমানের ‘এশিয়ান ট্যুর’ থেকে বাদ পড়লেন সোনাক্ষী
সালমানের ‘এশিয়ান ট্যুর’ থেকে বাদ পড়লেন সোনাক্ষী

৩৫ মিনিট আগে | শোবিজ

কানাডায় ইমিগ্রেশন ব্যবস্থায় পরিবর্তন, চ্যালেঞ্জের মুখে অভিবাসীরা
কানাডায় ইমিগ্রেশন ব্যবস্থায় পরিবর্তন, চ্যালেঞ্জের মুখে অভিবাসীরা

৩৮ মিনিট আগে | পরবাস

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ন্যাটো-রাশিয়া যুদ্ধ অনিবার্য: সার্বিয়ার প্রেসিডেন্ট
ন্যাটো-রাশিয়া যুদ্ধ অনিবার্য: সার্বিয়ার প্রেসিডেন্ট

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে ককটেলসহ একজন গ্রেফতার
মিরপুরে ককটেলসহ একজন গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুমিল্লা সীমান্তে বিএসএফের বন্দুকের আঘাতে বাংলাদেশি যুবক আহত
কুমিল্লা সীমান্তে বিএসএফের বন্দুকের আঘাতে বাংলাদেশি যুবক আহত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের অপতৎপরতা রুখতে জাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের অপতৎপরতা রুখতে জাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিয়ের মঞ্চে বরকে ছুরিকাঘাত, ঘাতককে ২ কি.মি. ধাওয়া করল ড্রোন!
বিয়ের মঞ্চে বরকে ছুরিকাঘাত, ঘাতককে ২ কি.মি. ধাওয়া করল ড্রোন!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রূপগঞ্জে যুবদল নেতাকে গুলি করে টাকা ছিনতাই
রূপগঞ্জে যুবদল নেতাকে গুলি করে টাকা ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামেক হাসপাতালে ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু
রামেক হাসপাতালে ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় এলেন যুক্তরাজ্যের আন্তর্জাতিক উন্নয়নমন্ত্রী
ঢাকায় এলেন যুক্তরাজ্যের আন্তর্জাতিক উন্নয়নমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপাইনবাবগঞ্জে নবীনবরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত
চাপাইনবাবগঞ্জে নবীনবরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাঁচি পেলেই নাক চেপে ধরেন? হতে পারে অনেক বড় বিপদ
হাঁচি পেলেই নাক চেপে ধরেন? হতে পারে অনেক বড় বিপদ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চাঁদে আঘাত হানবে গ্রহাণু, হতে পারে বড় গর্ত
চাঁদে আঘাত হানবে গ্রহাণু, হতে পারে বড় গর্ত

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তান না ছাড়তে খেলোয়াড়দের কড়া বার্তা লঙ্কান ক্রিকেট বোর্ডের
পাকিস্তান না ছাড়তে খেলোয়াড়দের কড়া বার্তা লঙ্কান ক্রিকেট বোর্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহী মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক হলেন শরিফুল ইসলাম
রাজশাহী মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক হলেন শরিফুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের ‘নতুন কুঁড়ি’ পুরস্কার অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা
শিশুদের ‘নতুন কুঁড়ি’ পুরস্কার অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেরুতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত অন্তত ৩৭
পেরুতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত অন্তত ৩৭

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরে জেঁকে বসছে শীত, পঞ্চগড়ে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা
উত্তরে জেঁকে বসছে শীত, পঞ্চগড়ে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে গণপূর্ত অফিসে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
গোপালগঞ্জে গণপূর্ত অফিসে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে সাবেক কাউন্সিলর জেসমিন আটক
মানিকগঞ্জে সাবেক কাউন্সিলর জেসমিন আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন
ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ
ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা