শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

পাক জোনাবেষু। পর সমাচার এই যে,

মাকিদ হায়দার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পাক জোনাবেষু। পর সমাচার এই যে,

মাতামহের বাড়ির উত্তর দিকে জিন্না পার্ক। বর্তমান শহীদ আমিন উদ্দিন পার্ক। সেই পার্কে পঞ্চাশের দশকের গোড়ার দিকে ভারত থেকে এসেছিল ‘কমলা সার্কাস’। আমাদের পরিবারের সবাইকে সঙ্গে নিয়েই পিতা দেখতে গিয়েছিলেন সেই সার্কাস। তখন আমরা থাকতাম পাবনা শহরের জিলাপাড়া মহল্লায়। আমাকে সঙ্গে নিলেও আমি নাকি মায়ের কোলেই ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। বাঘ, ভল্লুক, হাতি, ঘোড়া কিছুই দেখি নাই। দিন কয়েক পরে এক বিকালে মুড়ি আর পাটালি গুড় খেতে খেতে পিতার মুখেই শুনেছিলাম একটি খাঁচার ভিতরে ছিল বিশাল একটি বাঘ। আর ঘোড়া এবং হাতির পিঠে মানুষ কীভাবে দাঁড়িয়ে নাচটাচ জাতীয় কী সব করেছিল। পাবনার সেই জিন্না পার্কে কমলা সার্কাস শেষ করে তখনকার দিনের পূর্ববঙ্গের কোনো জেলায় নাকি তারা সার্কাস দেখাতে চলে গিয়েছিল। এর অনেক দিন পরে যখন আমি একটু বুঝতে শিখেছি তখনকার একটি ঘটনার কিছুটা মনে আছে। বাঁদর খেলা দেখেছিলাম। এবার ভিন্ন প্রসঙ্গ। মাতামহের বাড়িটা জেলা প্রশাসকের বাড়ির পুবদিকে এবং মামারা দুই ভাই পিতা-মাতার সঙ্গেই থাকতেন। তখন আমার বড় মামা খোন্দকার আবদুস সামাদকে পাবনা কালেক্টরেটে চাকরি দিয়েছিলেন ইংরেজ জেলা প্রশাসক। মাতামহ খোন্দকার আবু তালেব ছিলেন আলিয়া মাদরাসার শিক্ষক। জেলা প্রশাসক মহোদয় মাতামহের শিক্ষকতার খবর নিয়েছিলেন এবং জেনেছিলেন তালেব সাহেবের বড় ছেলে দশম শ্রেণির ছাত্র। হয়তো জেলা প্রশাসক মহোদয় অপেক্ষায় ছিলেন সেকালের এন্ট্রান্স পরীক্ষার রেজাল্টের। বড় মামা সব বিষয়ে পাস করলেও করতে পারেননি ইংরেজিতে। তখনকার দিনে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে পরীক্ষা হতো এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরাই খাতা দেখতেন। মাতামহের সুনাম ছিল ভালো শিক্ষক হিসেবে, তাতে আলিয়া মাদরাসা যে বেতন দিত সেই বেতনে স্বামী-স্ত্রী, চার মেয়ে, দুই ছেলেসহ সংসার চালানো বেশ কঠিন ছিল।

ইংরেজ জেলা প্রশাসক তার দারোয়ানের মাধ্যমে বড় মামাকে ডেকে নিয়ে মামুলি কয়েকটি ইংরেজি শব্দের বানান শুনে খুশি হয়েই চাকরি দিয়েছিলেন তাঁর অফিসে। মোটামুটি সম্মানজনক। চাকরি পাওয়ার কিছুদিন পরই বিয়ের প্রস্তাব এলেও মাতামহ বলেছিলেন, আমার চারটি মেয়ে বড় এবং মেজ মেয়ে দুটিকে ১২ এবং ১৩ বছর বয়সেই বিয়ে দিতে বাধ্য হয়েছিলাম প্রতিবেশীদের অশোভন আচরণে। মাতামহ চেয়েছিলেন বড় এবং সেজ মেয়েটি অন্তত ক্লাস থ্রি অথবা ফোর পর্যন্ত লেখাপড়া শেষ করুক তারপর যা হয় করা যাবে। যেহেতু মেয়ে তখন আজ হোক কাল হোক বিয়ে তো দিতেই হবে। আমার বড় খালাম্মা এবং সেজ খালাম্মার ১২ ও ১৩ বছরেই বিয়ে দিতে বাধ্য হয়েছিলেন। আমাদের বড় খালুজান ছিলেন এলএমএফ ডাক্তার। তিনি কলকাতা মেডিকেল কলেজ থেকে পাস করে ফিরে এসেছিলেন নিজগ্রাম মাধপুরে। মাধপুর গ্রামটি পাবনা শহর থেকে ৮-১০ মাইল পশ্চিম দিকে। গ্রামে ডাক্তারির পাশাপাশি বানিয়েছিলেন একটি প্রাইমারি স্কুল উনবিংশ শতাব্দীর শেষ দিকে। গ্রামের ছেলেমেয়েদের বিনা বেতনে, এমনকি বইখাতা শ্লেট পেনসিল কিনে দিতেন বলেই আমি শুনেছিলাম মায়ের কাছ থেকে।

মেজ খালুজানদের বাড়ি পাবনা শহরের উত্তর-পশ্চিম দিকে, শহর থেকে প্রায় ১৫-১৬ মাইল দূরে দাশুরিয়া গ্রামে। তৃতীয় জন আমাদের মা রহিমা খাতুনের বিয়ে হয়েছিল ১৪-১৫ বছর বয়সে। পিতার দ্বিতীয় বিয়ে; প্রথমজন মারা গিয়েছিলেন ছয় মাসের এক মেয়ে রেখে। কলেরায় মারা যান প্রথম মা। আমার মা ক্লাস থ্রি অথবা ফোর পর্যন্ত পড়াকালে বিয়ে হয়েছিল, শুধু ছোট খালাম্মার বিয়ে হয়েছিল ক্লাস এইটে পড়াকালে। বড় মামার চাকরি হওয়ার কিছুদিন পরই তার বিয়ে হয়েছিল আরিপপুর গ্রামে। বছর তিনেকের একটি ছেলেকে রেখে বড় মামা পাড়ি জমিয়েছিলেন না-ফেরার দেশে। সে বছর সারা পূর্ব বাংলায় প্রচুর মানুষ মারা গিয়েছিল ম্যালেরিয়া ও কলেরায়। এমনকি কলকাতা ও বার্মায় (মিয়ানমার) সে বছর ম্যালেরিয়া, কলেরা, বসন্তে প্রাণহানি হয়েছে লাখ লাখ মানুষের। ম্যালেরিয়ার ভয়ে বার্মায় কর্মরত বিখ্যাত ঔপন্যাসিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়সহ হাজার হাজার মানুষ ফিরে এসেছিল কলকাতায়, পূর্ববঙ্গে। দেশ শাসনে ছিল ইংরেজ প্রভুরা। প্রভুরা শাসনে থাকলেও ভারতবর্ষে তখন উন্নতমানের ওষুধপত্র আবিষ্কার না হওয়ায় ঘটেছিল অসংখ্য মানুষের মৃত্যু। পাবনা শহরের লাহিড়িপাড়া, গোপালপুর, রাধানগর মহল্লায় হিন্দু-মুসলমান দুই সম্প্রদায়ের প্রচুর মানুষ কলেরা, বসন্ত, ম্যালেরিয়ায় মারা গিয়েছিল, শহরের পুবদিকের ব্রজনাথপুর, কালীদহ, দোগাছি, হরিতলায় মারা গিয়েছিল হাজার হাজার মানুষ।

অধিকাংশ রাতেই শোনা যেত আল্লাহু আকবার ও হরিবোল। পিতার মুখে শুনেছিলাম আমাদের ছোট মামা ডিপথেরিয়ায় মারা যাওয়ার পর মাতামহ প্রায় বাকরুদ্ধ হয়ে গিয়েছিলেন এবং শেষ জীবনে অন্ধ হয়ে পরপারে পাড়ি জমিয়েছিলেন। অনুরূপ মাতামহীও এক রাতে পাড়ি দিলেন অনন্তে। ইতোমধ্যে দেশ ভাগ হয়েছে, দেশ ভাগে সবচেয়ে বড় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলেন আমাদের পিতা শেখ মোহাম্মদ হাকিমউদ্দিন। পিতা দেশভাগের অনেক আগেই কলকাতা শহরের পার্ক স্ট্রিটে বাড়ি কিনেছিলেন এবং দমদম এয়ারপোর্টের কাছে কিছু জায়গা কিনেছিলেন। তিনি চেয়েছিলেন ছেলেমেয়েগুলো অদূর ভবিষ্যতে কলকাতা স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখা করবে। তার সে ইচ্ছা পূরণ হতে দেয়নি ব্রিটিশ সরকার। উপরন্তু হিন্দু-মুসলমান দুই সম্প্রদায়ের ভিতরে ১৯৪৬ সালে মারামারি-কাটাকাটিতে প্রচুর নিরীহ হিন্দু-মুসলমান নিহত হয়েছিল। তবে আমার জন্মের বছর দেড়েক আগে। আমার জন্ম ২৮ সেপ্টেম্বর, ১৯৪৭ সালে। আমার শুধু মনে আছে তাও সামান্য সামান্য। পাবনা জিলা স্কুলে জাম্বুরি করতে এসে এক ইংরেজ সাহেব ১৯৫৪ সালে বজ্রপাতে নিহত হয়েছিলেন জিলা স্কুল মাঠে। ১৯৫৬ সালে ক্লাস থ্রিতে ভর্তি হয়েছিলাম জিলা স্কুলে। পিতার কাছ থেকে শুনেছিলাম ১৯৫৮ সালে আইয়ুব খান নামে এক মিলিটারি জেনারেল নাকি পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন। তখন জেনারেল অর্থ কী, জানতাম না, তবে ম্যালেরিয়া, কলেরা, বসন্ত দেশে না থাকলেও বিগত কয়েক বছর বাংলাদেশে আবির্ভূত হয়েছে ‘ডেঙ্গু’ নামে এক রোগ। ইতোমধ্যে হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে ডেঙ্গুতে। তবে দেশ থেকে ডিপথেরিয়া নিশ্চিহ্ন হয়েছে অনেক আগেই। দেশ ভাগ হওয়ার অনেক আগে আমার ছোট কাকা আবুল কাশেম কলকাতা থাকতেন এবং সেখানেই নাট্যদলের সঙ্গে যুক্ত হয়েছিলেন। ছোট কাকা ১৯৪৪ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় আমাদের পিতাকে একটি চিঠি লিখেছিলেন। ইনভেলাপটির ওপরে দেখেছিলাম মহারানি ভিক্টোরিয়ার ছবি। সেই চিঠিটি শুরু করেছিলেন এভাবে-

পাক জোনাবেষু আমার হাজার হাজার কদমবুচি গ্রহণ করিবেন। পর সমাচার এই যে, শুনলাম, আপনার কলিকাতা আগমনের কথা, তবে আপনার নিকট আমার সবিনয় নিবেদন, এই সময় আসিবেন না, কেননা, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ উপলক্ষে পূর্ববঙ্গ এবং পশ্চিমবঙ্গসহ সেখানে যুবক এমনকি মাঝবয়সী হিন্দু মুসলমান খ্রিস্টান যাকে যেখানে পাইতেছে তাহাদিগকে যুদ্ধে পাঠাইতেছে জাপানের বিরুদ্ধে। আর শুনতে পাইলাম বিশ্বস্তসূত্রে মুখ দিয়া নাকি বন্দুকের কার্তুজ খুলিতে হয়। সেই সব কার্তুজ নাকি শুয়োর এবং গরুর চর্বি দিয়া তৈরি করা হয়। আরও জানিতে পারিলাম, অনেকে আত্মহত্যা করিয়াছে। কদমমুচি মাকে এবং বৌদিকে দিবেন। আমি মানসিকভাবে ভালো নেই। যে কোনো সময় জাপানিরা কলিকাতা শহরে বোমা ফেলিতে পারে। দিনরাত ঘরের ভিতরেই থাকিতে হয়। রাতে আলো জ্বালানো নিষেধ। সময় সুযোগ পাইলেই বাড়ি আসিব। শুনিলাম চারদিকে কলেরা ডিপথেরিয়া বসন্ত শুরু হইয়াছে। আমাকে আশীর্বাদ করিবেন। ইতি আপনার কাশেম।

আজকাল কেউ পত্র লেখে না। মোবাইল নামক যন্ত্রটি আবিষ্কার হওয়ার কারণেই মানুষ চিঠিপত্র লেখে না। এমনকি কালিওয়ালা কলমও বাজারে নেই। আমরা যারা পড়ালেখার জীবনে রবীন্দ্রনাথের ‘স্ত্রীর পত্র’ পড়েছি এখনকার দিনে যেহেতু কেউ পত্র লেখেন না পারতপক্ষে তারা হয়তো জানেন না বিদেশি মোবাইল কোম্পানিগুলো কোটি কোটি টাকা নিয়ে যাচ্ছে এ দেশ থেকে। যা হোক, দিন কয়েক আগে বাংলাদেশ প্রতিদিনে দেখলাম এক হাজারের অধিক লোক ‘ডেঙ্গু’ রোগে মারা গেছে এবং অনেক রোগাক্রান্ত হাসপাতালে সিট পাচ্ছে না। প্রতিদিনেই দেখলাম ডেঙ্গুর বিদায়ের ব্যবস্থা করছেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা বিদেশিদের সঙ্গে। যদি বিদেশিদের পরামর্শে রোগ নিবারণ প্রকল্প সাকসেসফুল হয় তখন আমাদের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন নির্বাহীদের আমার ছোট কাকার চিঠির মতো একটি চিঠি লিখব। পাক জোনাবেষু আমার হাজার হাজার কদমবুচি গ্রহণান্তে শুধু লক্ষ্য রাখিবেন, ডেঙ্গুর ওষুধ যেন জনসাধারণের ক্রয়ক্ষমতার ভিতরেই থাকে। পুনরায় কদমবুচি, কদমবুচিয়ান্তে, লিখিব আপনাদের স্নেহধন্য প্রিয় রোকোনালী।

লেখক : কবি

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

আরাউহোকে বিক্রির ভাবনা বার্সার, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন
আরাউহোকে বিক্রির ভাবনা বার্সার, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কৃষকের ৫ গরু চুরি
কৃষকের ৫ গরু চুরি

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা
পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা

১৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল
নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ
আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন
বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু
গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি
তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে
রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল
ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক
বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী
নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম
সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!
সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ
জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন
বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন
ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম
নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি