শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

পাক জোনাবেষু। পর সমাচার এই যে,

মাকিদ হায়দার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পাক জোনাবেষু। পর সমাচার এই যে,

মাতামহের বাড়ির উত্তর দিকে জিন্না পার্ক। বর্তমান শহীদ আমিন উদ্দিন পার্ক। সেই পার্কে পঞ্চাশের দশকের গোড়ার দিকে ভারত থেকে এসেছিল ‘কমলা সার্কাস’। আমাদের পরিবারের সবাইকে সঙ্গে নিয়েই পিতা দেখতে গিয়েছিলেন সেই সার্কাস। তখন আমরা থাকতাম পাবনা শহরের জিলাপাড়া মহল্লায়। আমাকে সঙ্গে নিলেও আমি নাকি মায়ের কোলেই ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। বাঘ, ভল্লুক, হাতি, ঘোড়া কিছুই দেখি নাই। দিন কয়েক পরে এক বিকালে মুড়ি আর পাটালি গুড় খেতে খেতে পিতার মুখেই শুনেছিলাম একটি খাঁচার ভিতরে ছিল বিশাল একটি বাঘ। আর ঘোড়া এবং হাতির পিঠে মানুষ কীভাবে দাঁড়িয়ে নাচটাচ জাতীয় কী সব করেছিল। পাবনার সেই জিন্না পার্কে কমলা সার্কাস শেষ করে তখনকার দিনের পূর্ববঙ্গের কোনো জেলায় নাকি তারা সার্কাস দেখাতে চলে গিয়েছিল। এর অনেক দিন পরে যখন আমি একটু বুঝতে শিখেছি তখনকার একটি ঘটনার কিছুটা মনে আছে। বাঁদর খেলা দেখেছিলাম। এবার ভিন্ন প্রসঙ্গ। মাতামহের বাড়িটা জেলা প্রশাসকের বাড়ির পুবদিকে এবং মামারা দুই ভাই পিতা-মাতার সঙ্গেই থাকতেন। তখন আমার বড় মামা খোন্দকার আবদুস সামাদকে পাবনা কালেক্টরেটে চাকরি দিয়েছিলেন ইংরেজ জেলা প্রশাসক। মাতামহ খোন্দকার আবু তালেব ছিলেন আলিয়া মাদরাসার শিক্ষক। জেলা প্রশাসক মহোদয় মাতামহের শিক্ষকতার খবর নিয়েছিলেন এবং জেনেছিলেন তালেব সাহেবের বড় ছেলে দশম শ্রেণির ছাত্র। হয়তো জেলা প্রশাসক মহোদয় অপেক্ষায় ছিলেন সেকালের এন্ট্রান্স পরীক্ষার রেজাল্টের। বড় মামা সব বিষয়ে পাস করলেও করতে পারেননি ইংরেজিতে। তখনকার দিনে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে পরীক্ষা হতো এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরাই খাতা দেখতেন। মাতামহের সুনাম ছিল ভালো শিক্ষক হিসেবে, তাতে আলিয়া মাদরাসা যে বেতন দিত সেই বেতনে স্বামী-স্ত্রী, চার মেয়ে, দুই ছেলেসহ সংসার চালানো বেশ কঠিন ছিল।

ইংরেজ জেলা প্রশাসক তার দারোয়ানের মাধ্যমে বড় মামাকে ডেকে নিয়ে মামুলি কয়েকটি ইংরেজি শব্দের বানান শুনে খুশি হয়েই চাকরি দিয়েছিলেন তাঁর অফিসে। মোটামুটি সম্মানজনক। চাকরি পাওয়ার কিছুদিন পরই বিয়ের প্রস্তাব এলেও মাতামহ বলেছিলেন, আমার চারটি মেয়ে বড় এবং মেজ মেয়ে দুটিকে ১২ এবং ১৩ বছর বয়সেই বিয়ে দিতে বাধ্য হয়েছিলাম প্রতিবেশীদের অশোভন আচরণে। মাতামহ চেয়েছিলেন বড় এবং সেজ মেয়েটি অন্তত ক্লাস থ্রি অথবা ফোর পর্যন্ত লেখাপড়া শেষ করুক তারপর যা হয় করা যাবে। যেহেতু মেয়ে তখন আজ হোক কাল হোক বিয়ে তো দিতেই হবে। আমার বড় খালাম্মা এবং সেজ খালাম্মার ১২ ও ১৩ বছরেই বিয়ে দিতে বাধ্য হয়েছিলেন। আমাদের বড় খালুজান ছিলেন এলএমএফ ডাক্তার। তিনি কলকাতা মেডিকেল কলেজ থেকে পাস করে ফিরে এসেছিলেন নিজগ্রাম মাধপুরে। মাধপুর গ্রামটি পাবনা শহর থেকে ৮-১০ মাইল পশ্চিম দিকে। গ্রামে ডাক্তারির পাশাপাশি বানিয়েছিলেন একটি প্রাইমারি স্কুল উনবিংশ শতাব্দীর শেষ দিকে। গ্রামের ছেলেমেয়েদের বিনা বেতনে, এমনকি বইখাতা শ্লেট পেনসিল কিনে দিতেন বলেই আমি শুনেছিলাম মায়ের কাছ থেকে।

মেজ খালুজানদের বাড়ি পাবনা শহরের উত্তর-পশ্চিম দিকে, শহর থেকে প্রায় ১৫-১৬ মাইল দূরে দাশুরিয়া গ্রামে। তৃতীয় জন আমাদের মা রহিমা খাতুনের বিয়ে হয়েছিল ১৪-১৫ বছর বয়সে। পিতার দ্বিতীয় বিয়ে; প্রথমজন মারা গিয়েছিলেন ছয় মাসের এক মেয়ে রেখে। কলেরায় মারা যান প্রথম মা। আমার মা ক্লাস থ্রি অথবা ফোর পর্যন্ত পড়াকালে বিয়ে হয়েছিল, শুধু ছোট খালাম্মার বিয়ে হয়েছিল ক্লাস এইটে পড়াকালে। বড় মামার চাকরি হওয়ার কিছুদিন পরই তার বিয়ে হয়েছিল আরিপপুর গ্রামে। বছর তিনেকের একটি ছেলেকে রেখে বড় মামা পাড়ি জমিয়েছিলেন না-ফেরার দেশে। সে বছর সারা পূর্ব বাংলায় প্রচুর মানুষ মারা গিয়েছিল ম্যালেরিয়া ও কলেরায়। এমনকি কলকাতা ও বার্মায় (মিয়ানমার) সে বছর ম্যালেরিয়া, কলেরা, বসন্তে প্রাণহানি হয়েছে লাখ লাখ মানুষের। ম্যালেরিয়ার ভয়ে বার্মায় কর্মরত বিখ্যাত ঔপন্যাসিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়সহ হাজার হাজার মানুষ ফিরে এসেছিল কলকাতায়, পূর্ববঙ্গে। দেশ শাসনে ছিল ইংরেজ প্রভুরা। প্রভুরা শাসনে থাকলেও ভারতবর্ষে তখন উন্নতমানের ওষুধপত্র আবিষ্কার না হওয়ায় ঘটেছিল অসংখ্য মানুষের মৃত্যু। পাবনা শহরের লাহিড়িপাড়া, গোপালপুর, রাধানগর মহল্লায় হিন্দু-মুসলমান দুই সম্প্রদায়ের প্রচুর মানুষ কলেরা, বসন্ত, ম্যালেরিয়ায় মারা গিয়েছিল, শহরের পুবদিকের ব্রজনাথপুর, কালীদহ, দোগাছি, হরিতলায় মারা গিয়েছিল হাজার হাজার মানুষ।

অধিকাংশ রাতেই শোনা যেত আল্লাহু আকবার ও হরিবোল। পিতার মুখে শুনেছিলাম আমাদের ছোট মামা ডিপথেরিয়ায় মারা যাওয়ার পর মাতামহ প্রায় বাকরুদ্ধ হয়ে গিয়েছিলেন এবং শেষ জীবনে অন্ধ হয়ে পরপারে পাড়ি জমিয়েছিলেন। অনুরূপ মাতামহীও এক রাতে পাড়ি দিলেন অনন্তে। ইতোমধ্যে দেশ ভাগ হয়েছে, দেশ ভাগে সবচেয়ে বড় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলেন আমাদের পিতা শেখ মোহাম্মদ হাকিমউদ্দিন। পিতা দেশভাগের অনেক আগেই কলকাতা শহরের পার্ক স্ট্রিটে বাড়ি কিনেছিলেন এবং দমদম এয়ারপোর্টের কাছে কিছু জায়গা কিনেছিলেন। তিনি চেয়েছিলেন ছেলেমেয়েগুলো অদূর ভবিষ্যতে কলকাতা স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখা করবে। তার সে ইচ্ছা পূরণ হতে দেয়নি ব্রিটিশ সরকার। উপরন্তু হিন্দু-মুসলমান দুই সম্প্রদায়ের ভিতরে ১৯৪৬ সালে মারামারি-কাটাকাটিতে প্রচুর নিরীহ হিন্দু-মুসলমান নিহত হয়েছিল। তবে আমার জন্মের বছর দেড়েক আগে। আমার জন্ম ২৮ সেপ্টেম্বর, ১৯৪৭ সালে। আমার শুধু মনে আছে তাও সামান্য সামান্য। পাবনা জিলা স্কুলে জাম্বুরি করতে এসে এক ইংরেজ সাহেব ১৯৫৪ সালে বজ্রপাতে নিহত হয়েছিলেন জিলা স্কুল মাঠে। ১৯৫৬ সালে ক্লাস থ্রিতে ভর্তি হয়েছিলাম জিলা স্কুলে। পিতার কাছ থেকে শুনেছিলাম ১৯৫৮ সালে আইয়ুব খান নামে এক মিলিটারি জেনারেল নাকি পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন। তখন জেনারেল অর্থ কী, জানতাম না, তবে ম্যালেরিয়া, কলেরা, বসন্ত দেশে না থাকলেও বিগত কয়েক বছর বাংলাদেশে আবির্ভূত হয়েছে ‘ডেঙ্গু’ নামে এক রোগ। ইতোমধ্যে হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে ডেঙ্গুতে। তবে দেশ থেকে ডিপথেরিয়া নিশ্চিহ্ন হয়েছে অনেক আগেই। দেশ ভাগ হওয়ার অনেক আগে আমার ছোট কাকা আবুল কাশেম কলকাতা থাকতেন এবং সেখানেই নাট্যদলের সঙ্গে যুক্ত হয়েছিলেন। ছোট কাকা ১৯৪৪ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় আমাদের পিতাকে একটি চিঠি লিখেছিলেন। ইনভেলাপটির ওপরে দেখেছিলাম মহারানি ভিক্টোরিয়ার ছবি। সেই চিঠিটি শুরু করেছিলেন এভাবে-

পাক জোনাবেষু আমার হাজার হাজার কদমবুচি গ্রহণ করিবেন। পর সমাচার এই যে, শুনলাম, আপনার কলিকাতা আগমনের কথা, তবে আপনার নিকট আমার সবিনয় নিবেদন, এই সময় আসিবেন না, কেননা, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ উপলক্ষে পূর্ববঙ্গ এবং পশ্চিমবঙ্গসহ সেখানে যুবক এমনকি মাঝবয়সী হিন্দু মুসলমান খ্রিস্টান যাকে যেখানে পাইতেছে তাহাদিগকে যুদ্ধে পাঠাইতেছে জাপানের বিরুদ্ধে। আর শুনতে পাইলাম বিশ্বস্তসূত্রে মুখ দিয়া নাকি বন্দুকের কার্তুজ খুলিতে হয়। সেই সব কার্তুজ নাকি শুয়োর এবং গরুর চর্বি দিয়া তৈরি করা হয়। আরও জানিতে পারিলাম, অনেকে আত্মহত্যা করিয়াছে। কদমমুচি মাকে এবং বৌদিকে দিবেন। আমি মানসিকভাবে ভালো নেই। যে কোনো সময় জাপানিরা কলিকাতা শহরে বোমা ফেলিতে পারে। দিনরাত ঘরের ভিতরেই থাকিতে হয়। রাতে আলো জ্বালানো নিষেধ। সময় সুযোগ পাইলেই বাড়ি আসিব। শুনিলাম চারদিকে কলেরা ডিপথেরিয়া বসন্ত শুরু হইয়াছে। আমাকে আশীর্বাদ করিবেন। ইতি আপনার কাশেম।

আজকাল কেউ পত্র লেখে না। মোবাইল নামক যন্ত্রটি আবিষ্কার হওয়ার কারণেই মানুষ চিঠিপত্র লেখে না। এমনকি কালিওয়ালা কলমও বাজারে নেই। আমরা যারা পড়ালেখার জীবনে রবীন্দ্রনাথের ‘স্ত্রীর পত্র’ পড়েছি এখনকার দিনে যেহেতু কেউ পত্র লেখেন না পারতপক্ষে তারা হয়তো জানেন না বিদেশি মোবাইল কোম্পানিগুলো কোটি কোটি টাকা নিয়ে যাচ্ছে এ দেশ থেকে। যা হোক, দিন কয়েক আগে বাংলাদেশ প্রতিদিনে দেখলাম এক হাজারের অধিক লোক ‘ডেঙ্গু’ রোগে মারা গেছে এবং অনেক রোগাক্রান্ত হাসপাতালে সিট পাচ্ছে না। প্রতিদিনেই দেখলাম ডেঙ্গুর বিদায়ের ব্যবস্থা করছেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা বিদেশিদের সঙ্গে। যদি বিদেশিদের পরামর্শে রোগ নিবারণ প্রকল্প সাকসেসফুল হয় তখন আমাদের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন নির্বাহীদের আমার ছোট কাকার চিঠির মতো একটি চিঠি লিখব। পাক জোনাবেষু আমার হাজার হাজার কদমবুচি গ্রহণান্তে শুধু লক্ষ্য রাখিবেন, ডেঙ্গুর ওষুধ যেন জনসাধারণের ক্রয়ক্ষমতার ভিতরেই থাকে। পুনরায় কদমবুচি, কদমবুচিয়ান্তে, লিখিব আপনাদের স্নেহধন্য প্রিয় রোকোনালী।

লেখক : কবি

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৬ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য