শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

পাক জোনাবেষু। পর সমাচার এই যে,

মাকিদ হায়দার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পাক জোনাবেষু। পর সমাচার এই যে,

মাতামহের বাড়ির উত্তর দিকে জিন্না পার্ক। বর্তমান শহীদ আমিন উদ্দিন পার্ক। সেই পার্কে পঞ্চাশের দশকের গোড়ার দিকে ভারত থেকে এসেছিল ‘কমলা সার্কাস’। আমাদের পরিবারের সবাইকে সঙ্গে নিয়েই পিতা দেখতে গিয়েছিলেন সেই সার্কাস। তখন আমরা থাকতাম পাবনা শহরের জিলাপাড়া মহল্লায়। আমাকে সঙ্গে নিলেও আমি নাকি মায়ের কোলেই ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। বাঘ, ভল্লুক, হাতি, ঘোড়া কিছুই দেখি নাই। দিন কয়েক পরে এক বিকালে মুড়ি আর পাটালি গুড় খেতে খেতে পিতার মুখেই শুনেছিলাম একটি খাঁচার ভিতরে ছিল বিশাল একটি বাঘ। আর ঘোড়া এবং হাতির পিঠে মানুষ কীভাবে দাঁড়িয়ে নাচটাচ জাতীয় কী সব করেছিল। পাবনার সেই জিন্না পার্কে কমলা সার্কাস শেষ করে তখনকার দিনের পূর্ববঙ্গের কোনো জেলায় নাকি তারা সার্কাস দেখাতে চলে গিয়েছিল। এর অনেক দিন পরে যখন আমি একটু বুঝতে শিখেছি তখনকার একটি ঘটনার কিছুটা মনে আছে। বাঁদর খেলা দেখেছিলাম। এবার ভিন্ন প্রসঙ্গ। মাতামহের বাড়িটা জেলা প্রশাসকের বাড়ির পুবদিকে এবং মামারা দুই ভাই পিতা-মাতার সঙ্গেই থাকতেন। তখন আমার বড় মামা খোন্দকার আবদুস সামাদকে পাবনা কালেক্টরেটে চাকরি দিয়েছিলেন ইংরেজ জেলা প্রশাসক। মাতামহ খোন্দকার আবু তালেব ছিলেন আলিয়া মাদরাসার শিক্ষক। জেলা প্রশাসক মহোদয় মাতামহের শিক্ষকতার খবর নিয়েছিলেন এবং জেনেছিলেন তালেব সাহেবের বড় ছেলে দশম শ্রেণির ছাত্র। হয়তো জেলা প্রশাসক মহোদয় অপেক্ষায় ছিলেন সেকালের এন্ট্রান্স পরীক্ষার রেজাল্টের। বড় মামা সব বিষয়ে পাস করলেও করতে পারেননি ইংরেজিতে। তখনকার দিনে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে পরীক্ষা হতো এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরাই খাতা দেখতেন। মাতামহের সুনাম ছিল ভালো শিক্ষক হিসেবে, তাতে আলিয়া মাদরাসা যে বেতন দিত সেই বেতনে স্বামী-স্ত্রী, চার মেয়ে, দুই ছেলেসহ সংসার চালানো বেশ কঠিন ছিল।

ইংরেজ জেলা প্রশাসক তার দারোয়ানের মাধ্যমে বড় মামাকে ডেকে নিয়ে মামুলি কয়েকটি ইংরেজি শব্দের বানান শুনে খুশি হয়েই চাকরি দিয়েছিলেন তাঁর অফিসে। মোটামুটি সম্মানজনক। চাকরি পাওয়ার কিছুদিন পরই বিয়ের প্রস্তাব এলেও মাতামহ বলেছিলেন, আমার চারটি মেয়ে বড় এবং মেজ মেয়ে দুটিকে ১২ এবং ১৩ বছর বয়সেই বিয়ে দিতে বাধ্য হয়েছিলাম প্রতিবেশীদের অশোভন আচরণে। মাতামহ চেয়েছিলেন বড় এবং সেজ মেয়েটি অন্তত ক্লাস থ্রি অথবা ফোর পর্যন্ত লেখাপড়া শেষ করুক তারপর যা হয় করা যাবে। যেহেতু মেয়ে তখন আজ হোক কাল হোক বিয়ে তো দিতেই হবে। আমার বড় খালাম্মা এবং সেজ খালাম্মার ১২ ও ১৩ বছরেই বিয়ে দিতে বাধ্য হয়েছিলেন। আমাদের বড় খালুজান ছিলেন এলএমএফ ডাক্তার। তিনি কলকাতা মেডিকেল কলেজ থেকে পাস করে ফিরে এসেছিলেন নিজগ্রাম মাধপুরে। মাধপুর গ্রামটি পাবনা শহর থেকে ৮-১০ মাইল পশ্চিম দিকে। গ্রামে ডাক্তারির পাশাপাশি বানিয়েছিলেন একটি প্রাইমারি স্কুল উনবিংশ শতাব্দীর শেষ দিকে। গ্রামের ছেলেমেয়েদের বিনা বেতনে, এমনকি বইখাতা শ্লেট পেনসিল কিনে দিতেন বলেই আমি শুনেছিলাম মায়ের কাছ থেকে।

মেজ খালুজানদের বাড়ি পাবনা শহরের উত্তর-পশ্চিম দিকে, শহর থেকে প্রায় ১৫-১৬ মাইল দূরে দাশুরিয়া গ্রামে। তৃতীয় জন আমাদের মা রহিমা খাতুনের বিয়ে হয়েছিল ১৪-১৫ বছর বয়সে। পিতার দ্বিতীয় বিয়ে; প্রথমজন মারা গিয়েছিলেন ছয় মাসের এক মেয়ে রেখে। কলেরায় মারা যান প্রথম মা। আমার মা ক্লাস থ্রি অথবা ফোর পর্যন্ত পড়াকালে বিয়ে হয়েছিল, শুধু ছোট খালাম্মার বিয়ে হয়েছিল ক্লাস এইটে পড়াকালে। বড় মামার চাকরি হওয়ার কিছুদিন পরই তার বিয়ে হয়েছিল আরিপপুর গ্রামে। বছর তিনেকের একটি ছেলেকে রেখে বড় মামা পাড়ি জমিয়েছিলেন না-ফেরার দেশে। সে বছর সারা পূর্ব বাংলায় প্রচুর মানুষ মারা গিয়েছিল ম্যালেরিয়া ও কলেরায়। এমনকি কলকাতা ও বার্মায় (মিয়ানমার) সে বছর ম্যালেরিয়া, কলেরা, বসন্তে প্রাণহানি হয়েছে লাখ লাখ মানুষের। ম্যালেরিয়ার ভয়ে বার্মায় কর্মরত বিখ্যাত ঔপন্যাসিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়সহ হাজার হাজার মানুষ ফিরে এসেছিল কলকাতায়, পূর্ববঙ্গে। দেশ শাসনে ছিল ইংরেজ প্রভুরা। প্রভুরা শাসনে থাকলেও ভারতবর্ষে তখন উন্নতমানের ওষুধপত্র আবিষ্কার না হওয়ায় ঘটেছিল অসংখ্য মানুষের মৃত্যু। পাবনা শহরের লাহিড়িপাড়া, গোপালপুর, রাধানগর মহল্লায় হিন্দু-মুসলমান দুই সম্প্রদায়ের প্রচুর মানুষ কলেরা, বসন্ত, ম্যালেরিয়ায় মারা গিয়েছিল, শহরের পুবদিকের ব্রজনাথপুর, কালীদহ, দোগাছি, হরিতলায় মারা গিয়েছিল হাজার হাজার মানুষ।

অধিকাংশ রাতেই শোনা যেত আল্লাহু আকবার ও হরিবোল। পিতার মুখে শুনেছিলাম আমাদের ছোট মামা ডিপথেরিয়ায় মারা যাওয়ার পর মাতামহ প্রায় বাকরুদ্ধ হয়ে গিয়েছিলেন এবং শেষ জীবনে অন্ধ হয়ে পরপারে পাড়ি জমিয়েছিলেন। অনুরূপ মাতামহীও এক রাতে পাড়ি দিলেন অনন্তে। ইতোমধ্যে দেশ ভাগ হয়েছে, দেশ ভাগে সবচেয়ে বড় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলেন আমাদের পিতা শেখ মোহাম্মদ হাকিমউদ্দিন। পিতা দেশভাগের অনেক আগেই কলকাতা শহরের পার্ক স্ট্রিটে বাড়ি কিনেছিলেন এবং দমদম এয়ারপোর্টের কাছে কিছু জায়গা কিনেছিলেন। তিনি চেয়েছিলেন ছেলেমেয়েগুলো অদূর ভবিষ্যতে কলকাতা স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখা করবে। তার সে ইচ্ছা পূরণ হতে দেয়নি ব্রিটিশ সরকার। উপরন্তু হিন্দু-মুসলমান দুই সম্প্রদায়ের ভিতরে ১৯৪৬ সালে মারামারি-কাটাকাটিতে প্রচুর নিরীহ হিন্দু-মুসলমান নিহত হয়েছিল। তবে আমার জন্মের বছর দেড়েক আগে। আমার জন্ম ২৮ সেপ্টেম্বর, ১৯৪৭ সালে। আমার শুধু মনে আছে তাও সামান্য সামান্য। পাবনা জিলা স্কুলে জাম্বুরি করতে এসে এক ইংরেজ সাহেব ১৯৫৪ সালে বজ্রপাতে নিহত হয়েছিলেন জিলা স্কুল মাঠে। ১৯৫৬ সালে ক্লাস থ্রিতে ভর্তি হয়েছিলাম জিলা স্কুলে। পিতার কাছ থেকে শুনেছিলাম ১৯৫৮ সালে আইয়ুব খান নামে এক মিলিটারি জেনারেল নাকি পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন। তখন জেনারেল অর্থ কী, জানতাম না, তবে ম্যালেরিয়া, কলেরা, বসন্ত দেশে না থাকলেও বিগত কয়েক বছর বাংলাদেশে আবির্ভূত হয়েছে ‘ডেঙ্গু’ নামে এক রোগ। ইতোমধ্যে হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে ডেঙ্গুতে। তবে দেশ থেকে ডিপথেরিয়া নিশ্চিহ্ন হয়েছে অনেক আগেই। দেশ ভাগ হওয়ার অনেক আগে আমার ছোট কাকা আবুল কাশেম কলকাতা থাকতেন এবং সেখানেই নাট্যদলের সঙ্গে যুক্ত হয়েছিলেন। ছোট কাকা ১৯৪৪ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় আমাদের পিতাকে একটি চিঠি লিখেছিলেন। ইনভেলাপটির ওপরে দেখেছিলাম মহারানি ভিক্টোরিয়ার ছবি। সেই চিঠিটি শুরু করেছিলেন এভাবে-

পাক জোনাবেষু আমার হাজার হাজার কদমবুচি গ্রহণ করিবেন। পর সমাচার এই যে, শুনলাম, আপনার কলিকাতা আগমনের কথা, তবে আপনার নিকট আমার সবিনয় নিবেদন, এই সময় আসিবেন না, কেননা, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ উপলক্ষে পূর্ববঙ্গ এবং পশ্চিমবঙ্গসহ সেখানে যুবক এমনকি মাঝবয়সী হিন্দু মুসলমান খ্রিস্টান যাকে যেখানে পাইতেছে তাহাদিগকে যুদ্ধে পাঠাইতেছে জাপানের বিরুদ্ধে। আর শুনতে পাইলাম বিশ্বস্তসূত্রে মুখ দিয়া নাকি বন্দুকের কার্তুজ খুলিতে হয়। সেই সব কার্তুজ নাকি শুয়োর এবং গরুর চর্বি দিয়া তৈরি করা হয়। আরও জানিতে পারিলাম, অনেকে আত্মহত্যা করিয়াছে। কদমমুচি মাকে এবং বৌদিকে দিবেন। আমি মানসিকভাবে ভালো নেই। যে কোনো সময় জাপানিরা কলিকাতা শহরে বোমা ফেলিতে পারে। দিনরাত ঘরের ভিতরেই থাকিতে হয়। রাতে আলো জ্বালানো নিষেধ। সময় সুযোগ পাইলেই বাড়ি আসিব। শুনিলাম চারদিকে কলেরা ডিপথেরিয়া বসন্ত শুরু হইয়াছে। আমাকে আশীর্বাদ করিবেন। ইতি আপনার কাশেম।

আজকাল কেউ পত্র লেখে না। মোবাইল নামক যন্ত্রটি আবিষ্কার হওয়ার কারণেই মানুষ চিঠিপত্র লেখে না। এমনকি কালিওয়ালা কলমও বাজারে নেই। আমরা যারা পড়ালেখার জীবনে রবীন্দ্রনাথের ‘স্ত্রীর পত্র’ পড়েছি এখনকার দিনে যেহেতু কেউ পত্র লেখেন না পারতপক্ষে তারা হয়তো জানেন না বিদেশি মোবাইল কোম্পানিগুলো কোটি কোটি টাকা নিয়ে যাচ্ছে এ দেশ থেকে। যা হোক, দিন কয়েক আগে বাংলাদেশ প্রতিদিনে দেখলাম এক হাজারের অধিক লোক ‘ডেঙ্গু’ রোগে মারা গেছে এবং অনেক রোগাক্রান্ত হাসপাতালে সিট পাচ্ছে না। প্রতিদিনেই দেখলাম ডেঙ্গুর বিদায়ের ব্যবস্থা করছেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা বিদেশিদের সঙ্গে। যদি বিদেশিদের পরামর্শে রোগ নিবারণ প্রকল্প সাকসেসফুল হয় তখন আমাদের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন নির্বাহীদের আমার ছোট কাকার চিঠির মতো একটি চিঠি লিখব। পাক জোনাবেষু আমার হাজার হাজার কদমবুচি গ্রহণান্তে শুধু লক্ষ্য রাখিবেন, ডেঙ্গুর ওষুধ যেন জনসাধারণের ক্রয়ক্ষমতার ভিতরেই থাকে। পুনরায় কদমবুচি, কদমবুচিয়ান্তে, লিখিব আপনাদের স্নেহধন্য প্রিয় রোকোনালী।

লেখক : কবি

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম