শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

আবদুল্লাহ আল মামুনের সঙ্গে

ইমদাদুল হক মিলন
প্রিন্ট ভার্সন
আবদুল্লাহ আল মামুনের সঙ্গে

তিনি ছিলেন আবদুল্লাহ আল মামুন। আমাদের প্রিয় মামুন ভাই। তাঁর মেজো মেয়ে মনার বিয়ের অনুষ্ঠান ইস্কাটনের লেডিস ক্লাবে। গিফট নিয়ে সন্ধ্যাবেলা গেছি বিয়েতে। গিয়ে দেখি লেডিস ক্লাব খাঁ খাঁ করছে। সেখানে কোনো অনুষ্ঠানই নেই। আমি একেবারে গাধা হয়ে গেলাম। মামুন ভাই থাকেন ইস্কাটনের অফিসার্স কোয়ার্টারে।  দৌড়ে গেলাম তাঁর ফ্ল্যাটে। গিয়ে দেখি মন খারাপ করে বসে আছেন। আমাকে দেখে ভুরু কুঁচকে তাকালেন। ‘তোমার হাতে ওটা কী?’

আমি আমতা গলায় বললাম, ‘মনার বিয়ের গিফট...।’

মামুন ভাই ফ্যাল ফ্যাল করে আমার মুখের দিকে তাকিয়ে রইলেন। ‘এই বয়সেই তোমার এই অবস্থা? বিয়ের কার্ডটাও পড়নি? বিয়ে তো কাল হয়ে গেছে।’

এমন লজ্জা জীবনে খুব কমই পেয়েছি।

বিটিভির এক্সিকিউটিভ প্রডিউসার কামরুন নেসা হাসানের ডাকনাম মেনকা হাসান। আমরা ‘মেনকাআপা’ বলি। তিনি আমার নাটক করবেন। নাটকের নাম ‘আলতা’। শমী আর ঈশিতা দুই বোন। তাদের বাবার চরিত্রে আবদুল্লাহ আল মামুন। আমার সব সময়ই নাটকের স্ক্রিপ্ট লিখতে দেরি হয়ে যায়। শিল্পীদের যে দিন স্ক্রিপ্ট পৌঁছে দেওয়ার কথা তার তিন দিন পর নাটক লেখা শেষ হয়েছে। শিল্পীদের সঙ্গে মেনকাআপাও বিরক্ত। তারপরও তিনি বিকেলবেলা রিহার্সেল ডেকেছেন। শমী তৌকীর ঈশিতা ওরা এসে খানিকটা রিহার্সেল করে স্ক্রিপ্ট নিয়ে চলে গেল। মেনকাআপার মুখ অন্ধকার। তিন দিন দেরি করে স্ক্রিপ্ট লেখা হয়েছে, মামুন ভাই ভয়াবহ রেগে আছেন। এই নাটকে হয়তো তাঁকে আর পাওয়াই যাবে না। আমি অপরাধীর ভঙ্গিতে বসে আছি। মেনকাআপা আমাকে ‘দাদা’ বলেন। তাঁর ধৈর্যশক্তি এবং কর্মস্পৃহা সব সময়ই আমাকে মুগ্ধ করে। সঙ্গে আছে তাঁর তীক্ষè উপস্থিত বুদ্ধি এবং ম্যানেজ করার ক্ষমতা। হতাশা সহজে তাঁকে স্পর্শ করে না। বললেন, ‘চলেন দাদা, মামুন ভাইয়ের বাসায় যাই। হাতেপায়ে ধরে তাঁকে ম্যানেজ করি। বাবার চরিত্রে মামুন ভাই ছাড়া অন্য কাউকে আমি ভাবতেই পারছি না।’

আমার তখন লাল রঙের আটশো সিসির একটা মারুতি সুজুকি ছিল। পঁচাশি হাজার টাকা দিয়ে কিনে ছয় বছর চালিয়ে সেই গাড়ি এক লাখ পনেরো হাজার টাকায় বিক্রি করেছিলাম। গেন্ডারিয়ার গলিঘুচি দিয়ে গাড়িটা রিকশার মতো চলত। বড় মেয়েটি মাত্র ভিকারুন নিসা নূন স্কুলে ভর্তি হয়েছে। তাকে স্কুলে নামাতে গিয়ে রমনা থানার কোনায় একদিন গাড়িটায় আগুন ধরে গিয়েছিল।

সেই ঝক্কা গাড়ি নিয়ে গেলাম মামুন ভাইয়ের ফ্ল্যাটে। মামুন ভাই যথারীতি গম্ভীর। মেনকাআপা আমাকে নানা রকমভাবে শিখিয়ে নিয়ে গেছেন। মামুন ভাইয়ের মুখ দেখে ভয়ে শেখানো কথা সবই ভুলে গেলাম। মেনকাআপা কনুই দিয়ে গুঁতো দিলেন। ফিসফিস করে বললেন, ‘বলেন দাদা, বলেন।’

আমি মামুন ভাইকে তেলানোর একটা পথ ধরলাম। ‘ইয়ে, মামুন ভাই, আমি সবাইকেই বলি, আমাকে নাটক লেখা শিখিয়েছেন আবদুল্লাহ আল মামুন। নাটক লেখা যতটুকু শিখেছি তা আপনিই শিখিয়েছেন।’

মামুন ভাই আমার মুখের দিকে তাকালেন, ‘তা বুঝলাম কিন্তু তিন দিন দেরি করে স্ক্রিপ্ট দেওয়াটা তো তোমাকে আমি শিখাইনি।’

বলাই বাহুল্য, লজ্জায় মাথানত হলো।

মামুন ভাই নাটকটি করলেন। তাঁর অতুলনীয় অভিনয়ে নতুন মাত্রা পেয়েছিল আমার ‘আলতা’ নাটকটি।

আবদুল্লাহ আল মামুন ছিলেন এক অসামান্য গুণী শিল্পী। বাংলাসাহিত্য পড়েছেন ঢাকা বিশ্বেবিদ্যালয়ে। শহীদুল্লাহ কায়সারের সঙ্গে সাংবাদিকতা করেছেন ‘দৈনিক সংবাদে’। শহীদুল্লাহ কায়সারকে তিনি গুরু মনে করতেন। চৌষট্টি সালের পঁচিশে ডিসেম্বর শুরু হয়েছিল ‘ঢাকা টেলিভিশন’-এর যাত্রা। তখনকার ডিআইটি ভবনে ছিল অফিস। সেই শুরুর দিকেই ‘ঢাকা টেলিভিশন’ এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছিলেন মামুন ভাই। স্বাধীনতার পর ‘ঢাকা টেলিভিশন’ হলো ‘বাংলাদেশ টেলিভিশন’। সংক্ষেপে ‘বিটিভি’। ধীরে ধীরে বিটিভির ঊর্ধ্বতনদের একজন হয়ে উঠেছিলেন মামুন ভাই। বিটিভির জন্য প্রচুর নাটক লিখেছেন, প্রচুর নাটকে অভিনয় করেছেন। পাশাপাশি ছিল মঞ্চনাটক। রামেন্দু মজুমদার, ফেরদৌসী মজুমদার ও আরও অনেকের সঙ্গে মিলে ‘থিয়েটার’ নামে মঞ্চনাটকের দল করলেন। পরে দলটি ভাগও হয়ে যায়। প্রধান দলটিতে মামুন ভাই রামেন্দু দা আর ফেরদৌসী আপা ছিলেন। ‘থিয়েটার’ নামে একটি অভিনয়ের স্কুল করেছেন রামেন্দু দারা। এখন সেই স্কুলের নাম ‘আবদুল্লাহ আল মামুন থিয়েটার স্কুল’। ‘থিয়েটার’ নামে নাটকের একটি অসামান্য ত্রৈমাসিক পত্রিকা প্রকাশ করতেন। কবীর চৌধুরী স্যারও তাঁদের সঙ্গে ছিলেন। সেই পত্রিকার বয়স হলো চল্লিশ-পঁয়তাল্লিশ বছর। নাকি তারও বেশি?

মঞ্চে কত বিখ্যাত নাটক আবদুল্লাহ আল মামুনের। ‘সুবচন নির্বাসনে’, ‘মেরাজ ফকিরের মা’, ‘কোকিলারা’ এ রকম কত বিখ্যাত মঞ্চনাটক মামুন ভাইয়ের লেখা। নাট্যকার হিসেবে যেমন মঞ্চ কাঁপাতেন, অভিনেতা হিসেবেও তাই। যেমন মঞ্চে দাপটের সঙ্গে অভিনয় করছেন, তেমনি টেলিভিশন পর্দা মাতিয়ে দিচ্ছেন অভিনয় করে। টেলিভিশন নাটক নির্মাণশৈলীতে আবদুল্লাহ আল মামুনের তুলনা আবদুল্লাহ আল মামুন নিজে।

সত্তর সালের মাঝামাঝি তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন, শহীদুল্লাহ কায়সারের ‘সংশপ্তক’ তখনকার ঢাকা টেলিভিশনের জন্য ধারাবাহিক হিসেবে নির্মাণ করবেন। বিশাল আয়োজনে শুরু করলেন কাজ। উপন্যাসটির নাট্যরূপ দেওয়ার জন্য নির্বাচন করলেন আরেক বিখ্যাত নাট্যকার মামুনুর রশীদকে। আমি তখন ক্লাস টেনে পড়ি। তখন কে জানত, তারও পঁচিশ ছাব্বিশ বছর পরে বিটিভির জন্য আবার ‘সংশপ্তক’ নির্মাণ করবেন আবদুল্লাহ আল মামুন, নাট্যরূপ দেওয়ার কাজে নির্বাচন করবেন আমাকে!

সত্তর সালে নির্মিত ‘সংশপ্তক’-এর প্রচার শুরু হলো। কয়েকটি পর্ব প্রচার হতে না হতে চলে এলো একাত্তর সাল। মহান মুক্তিযুদ্ধের কাল। পাকিস্তানিরা ‘সংশপ্তক’ প্রচার বন্ধ করে দিল। আমরা তখন গেন্ডারিয়ার সাবেক শরাফতগঞ্জ লেনের একটা বাসায় থাকি। নিজেদের টেলিভিশন নেই। পাশের বাসায় গিয়ে ‘সংশপ্তক’-এর কয়েকটি পর্ব আমি দেখেছিলাম। প্রতিটি পর্ব ছিল এক ঘণ্টার। আমাদের সিনেমা ও টেলিভিশনের বহু বিখ্যাত অভিনেতা অভিনেত্রী অভিনয় করেছিলেন ওই সময়কার ‘সংশপ্তক’ এ। ফতেহ লোহানী, কবরী, রাজ্জাক এই তিনজনের কথা আমার মনে আছে।

মামুন ভাইয়ের অনেক নাটকের বই ‘মুক্তধারা’ থেকে বেরিয়েছিল। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সেসব নাটকের মঞ্চায়ন হতো। আমার সঙ্গে পরিচয়ের পর মামুন ভাই উপন্যাস লিখতে শুরু করলেন। একটা উপন্যাসের নাম এ মুহূর্তে মনে পড়ছে ‘গুন্ডাপান্ডার বাবা’। বোধহয় পাঁচ ছয়টি উপন্যাস তিনি লিখেছিলেন। ‘অনন্যা প্রকাশনী’ থেকে বইগুলো বেরিয়েছিল। একটি উপন্যাস তিনি আমাকে উৎসর্গ করেছিলেন। আমৃত্যু বিটিভির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। মাঝে একবার শিল্পকলা একাডেমির ডিজি হলেন। আরেকবার হলেন নিমকোর ডিজি।

প্রতিভাবান লোকদের পেছনে অযথাই কিছু লোক সব সময়ই লেগে থাকে। মামুন ভাইয়ের সমসাময়িক বিটিভির কিছু উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা মামুন ভাইকে নিয়ে নানা রকমের ষড়যন্ত্র করতেন, তাঁকে চাপে ফেলবার চেষ্টা করতেন। তাঁদের মধ্যে অনেককেই মামুন ভাই নিজহাতে তৈরি করেছিলেন। মাঝে মাঝেই দুঃখ করে সেসব মানুষের কথা মামুন ভাই আমাকে বলতেন। তবে তাঁর দুজন অকৃত্রিম বন্ধুর কথা তিনি সব সময়ই বলতেন। একজন রামেন্দু মজুমদার আরেকজন ফেরদৌসী মজুমদার। এই তিনজন মানুষের বন্ধুত্বের কোনো তুলনা হয় না। নাট্যকার হিসেবে মামুন ভাই বাংলা একাডেমি পুরস্কার পেয়েছেন। নাট্যকার ও অভিনেতা হিসেবে পেয়েছেন রাষ্ট্রীয় একুশে পদক। শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রকার হিসেবে জাতীয় পুরস্কার পেয়েছেন দু’বার।

মৌলভীবাজারের নদীটির নাম মনু নদী। এই নদীর নামের সঙ্গে মিলিয়ে সেই শহরের নাটকের দলটির নাম রাখা হয়েছিল ‘মনু থিয়েটার’। এই গ্রুপটি মামুন ভাইকে আর আমাকে একবার ‘মনু থিয়েটার পদক’ দেয়। ঢাকা থেকে মামুন ভাইয়ের সঙ্গে গিয়েছি পদক গ্রহণ করতে। কিন্তু মামুন ভাইয়ের কাছে লজ্জায় আমি এত ছোট হয়ে আছি যে, মুখ তুলে তাঁর দিকে তাকাতেই পারছিলাম না। কারণটা হচ্ছে, যে মামুন ভাই আমাকে নাটক লেখা শিখিয়েছেন সেই মামুন ভাই পদক পাচ্ছেন অভিনেতা হিসেবে আর আমি পাচ্ছি নাট্যকার হিসেবে। এই লজ্জা কোথায় রাখি? নিজের বক্তৃতায় মামুন ভাইয়ের প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছি, নিজের পদকটি তাঁকে উৎসর্গ করে যখন মঞ্চেই শ্রদ্ধা জানাবার জন্য তাঁর পা স্পর্শ করেছি, তিনি আমাকে জড়িয়ে ধরে কেঁদে ফেলেছিলেন।

শহীদুল্লাহ কায়সারের ‘সংশপ্তক’ তিনি দ্বিতীয়বার সিরিজ নির্মাণের উদ্যোগ নিলেন। আমাকে ডেকে বললেন, ‘সংশপ্তক’-এর নাট্যরূপ তোমাকে দিতে হবে। ফজলুল করিমকে তোমার অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে দিচ্ছি।’

বিটিভিতে আমার প্রথম নাটক ছিল ‘মায়াকানন’। ‘পিছনে ফেলে আসি’ নামে আমার একটি অতি কাঁচা প্রেমের গল্পের নাট্যরূপ দিয়েছিলেন এই ফজলুল করিম। নাটকটির প্রযোজক ছিলেন মোস্তাফিজুর রহমান। অভিনয়ে তখনকার জনপ্রিয়তম জুটি আফজাল-সুবর্ণা। কিন্তু ‘সংশপ্তক’ এর নাট্যরূপ দেব আমি? আমার কি সেই যোগ্যতা আছে? নাটকের আমি কী বুঝি? মামুন ভাইকে বললাম কথাটা। তিনি বললেন, ‘ভয়ের কিছু নেই। কাল থেকে প্রতিদিন আমার সঙ্গে দুই ঘণ্টা করে বসবে।’

তারপর থেকে তিনি শিক্ষকের মতো করে প্রতিদিন আমাকে টিভি নাটক লেখার কাজটি শিখিয়েছেন। এত যত্নে, এত মায়ায়, যেন পিতা তার শিশু সন্তানটিকে হাতেখড়ি দিচ্ছেন।

এবারও ‘সংশপ্তক’ বিপুল জনপ্রিয়তা পেল। ফেরদৌসী মজুমদার, খলিল, আসাদ, হুমায়ুন ফরীদি, সুবর্ণা মোস্তফার অনবদ্য অভিনয়ে ‘সংশপ্তক’ বাংলাদেশ টেলিভিশনের চিরকালীন নাটকগুলোর একটি হয়ে গেল। পরিচালক আবদুল্লাহ আল মামুন, কিংবদন্তিতে পরিণত করলেন তাঁর প্রিয় শহীদুল্লাহ কায়সারের উপন্যাসটির টেলিভিশন নাট্যরূপকে।

চলচ্চিত্রেও একই রকমের সাফল্য মামুন ভাইয়ের। বড় পর্দায়ও শহীদুল্লাহ কায়সারকেই নিয়ে এলেন। এই লেখকের ‘সারেং বউ’ এর চলচ্চিত্রায়ণ করলেন। কবরী ও ফারুক অভিনীত ‘সারেং বউ’ বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে ইতিহাস তৈরি করল। এই চলচ্চিত্রের গান ‘ওরে নীল দরিয়া, আমায় দে রে দে ছাড়িয়া’ জনপ্রিয়তার তুঙ্গে পৌঁছে গেল। এখনো এই গান মানুষের ঠোঁটে ঠোঁটে ফেরে। নতুন শিল্পীরা মঞ্চ জয় করেন এই গান গেয়ে।

আবদুল্লাহ আল মামুনের একমাত্র ছোট ভাইটির নাম আবদুল্লাহ আল হারুন। ইংরেজির প্রভাষক ছিলেন বাংলাদেশের একটি কলেজে। তারপর তখনকার পশ্চিম জার্মানিতে প্রবাসী হন। স্টুটগার্ট শহরের পাশের ছোট্ট শহর সিনডেলফিনগেন। এই শহরটিকে মার্সিডিজ সিটিও বলা হয়। কারণ বিখ্যাত গাড়ির কোম্পানি মার্সিডিজ বেঞ্জের মূল কারখানা এই শহরে। আবদুল্লাহ আল হারুনের সঙ্গে পৌনে দু’বছরের জীবন কাটিয়েছি আমি সিনডেলফিনগেনে। ছেলেবেলা থেকে শুরু করে মামুন ভাইয়ের জীবনের অনেক খুঁটিনাটি ঘটনা আবদুল্লাহ আল হারুন আমাকে জানিয়েছেন। তাঁর জীবন সম্পর্কে জানা ও তাঁর সঙ্গে দীর্ঘদিন কাজ করার অভিজ্ঞতায় এইটুকু বুঝেছি, সব কিছু মিলিয়ে আবদুল্লাহ আল মামুন এক কিংবদন্তির নাম। বাংলাদেশের নাট্যমঞ্চ, টেলিভিশন ও চলচ্চিত্র জগৎ এই মানুষটির কাছে ব্যাপকভাবে ঋণী। মামুন ভাই, আপনাকে ভুলে যাওয়া এই জীবনে সম্ভব নয়।

 

          ♦ লেখক : কথাসাহিত্যিক ও প্রধান সম্পাদক, কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা
আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ

৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২
আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট
আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু
শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

১৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

২৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?
তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

৪৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড
মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি
বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা
তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে
মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা
মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম
ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে