শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

জাদুকরী ব্যক্তিত্ব বিচারপতি মোরশেদ

রাজিয়া বেগম
প্রিন্ট ভার্সন
জাদুকরী ব্যক্তিত্ব বিচারপতি মোরশেদ

কিছু মানুষ ইতিহাস তৈরি করেন এবং কিছু মানুষ এমন পরিস্থিতি তৈরি করেন যা সুনির্দিষ্ট দিকে তাদের পরিচালিত করে। সৈয়দ মাহবুব মোরশেদ এমন একজন ব্যক্তি ছিলেন যিনি  এ দুটি বিষয়কেই একত্রিত করেছিলেন। তাঁর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য ছিল সুস্পষ্ট। তাই, ইতিহাসবিদরা বিশেষ করে বিচারপতি মোরশেদকে তাঁর দৃঢ়চেতা ও সাহসী মনোভাব নিয়ে বিচারের রায় প্রদানের জন্য মনে রাখবেন। তাঁর রায়গুলো ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খান ও তাঁর মৌলিক গণতন্ত্র অনুসারী সরকারের স্বৈরতন্ত্রের জন্য কাঁটা হয়ে উঠেছিল। দেশপ্রেমের নীতি অনুসরণ করার জন্য মোরশেদ ‘জীবন্ত ইতিহাস’ হয়ে আছেন। আলোচনা করতে চাই যেখানে তাঁকে দেখা হয়েছে বিচারক হিসেবে মোরশেদ এবং একজন মানুষ হিসেবে মোরশেদ।

প্রথমত, বিচারপতি হিসেবে তাঁর জীবন সম্পর্কে আলোচনা করব যখন তিনি ছিলেন হাই কোর্টের বিচারক বা সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য সুপ্রিম কোর্টের বিচারক। পরে প্রধান বিচারপতি হিসেবে তিনি সেই সময়ের সর্বোচ্চ রাজনৈতিক পর্যায় থেকে বড় বাধা থাকা সত্ত্বেও নির্ভয়ে আইনের শাসনকে সমুন্নত রেখেছিলেন। সাংবিধানিক প্রশ্নে তাঁর সাহসী রায় ঘোষণার মাধ্যমে বিচারপতি মোরশেদ নিজেকে কেবল জাতীয় পর্যায়ে উচ্চ আসনে প্রতিষ্ঠিত করেননি, বরং স্বাধীন ও নির্ভীক হওয়ার জন্য আন্তর্জাতিক স্বীকৃতিও পেয়েছিলেন। নানাভাবে তিনি ছিলেন জনগণের ন্যায়বিচার লাভের আশ্রয়স্থল।

এখানে তাঁর দেওয়া যুগান্তকারী রায়ের কয়েকটি উদাহরণ উপস্থাপন করা হলো। বিচারপতি মোরশেদ ১৯৫৯ সালে মার্শাল ল’ সরকারের বিরুদ্ধে প্রথমে আঘাত করেন। তিনি ইপিডি বাতিল ও অকার্যকর ঘোষণা করেছিলেন। এ কারণে অনেক শীর্ষস্থানীয় রাজনীতিবিদ বেকায়দায় পড়েন। মন্ত্রীদের কয়েকজনও অপসারিত হয়েছিলেন। বিচারপতি মোরশেদ এ প্রসঙ্গে বলেছিলেন যে, ‘আদালত যা মীমাংসা করে তা ক্ষমতার অপব্যবহার নয়।’ আবু মাহমুদ মামলায় গভর্নর মোনায়েম খানকে তলব এবং একটি কমিশন গঠন করা হয়েছিল। বিচারপতি মোরশেদ তখন গভর্নরের আইনজীবীদের বলেছিলেন, ‘গভর্নরকে বলুন আমার আদালত ন্যায়বিচারের স্থান, ভীতি সঞ্চারের কক্ষ নয়।’ এটা হচ্ছে তাঁর সাহসিকতার নজির। বিচারপতি মোরশেদের রায়গুলোর মধ্যে অন্যতম ছিল পান মামলায় দেওয়া রায় যা আন্তর্জাতিক আইনবিদদের মতে আইনি ইতিহাসের অন্যতম সেরা রায়।

বিচারপতি মোরশেদ পিতা ছিলেন বাংলার প্রথম বিভাগীয় কমিশনার। তাঁর মা হচ্ছেন শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকের ছোট বোন। তিনি তৎকালীন কলকাতার মেয়র জাকারিয়ার একমাত্র সন্তানকে বিয়ে করেছিলেন। সৈয়দ মাহবুব মোরশেদ স্কুল, প্রেসিডেন্সি কলেজ বা কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করার সময় বরাবরই একজন মেধাবী শিক্ষার্থী হিসেবে স্বাক্ষর রেখেছেন। পরে তিনি লিংকনস ইন লন্ডন থেকে ব্যারিস্টার হয়।

১৯৪২ সালে তাঁর মামা এ কে ফজলুল হককে সমর্থন করে লেখা তাঁর নিবন্ধ একই সঙ্গে ‘স্টেটসম্যান’ কলকাতায় ও ‘গার্ডিয়ান’ পত্রিকায় প্রকাশিত হয় যা পাঠকদের মধ্যে সাড়া জাগায়। মোরশেদের মানবতাবাদী মন তাঁকে ‘আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম’ গঠনে উদ্বুদ্ধ করেছিল। পঞ্চাশের দশকে তিনি একজন বিচারকের দায়িত্ব পালনকালে রেড ক্রসের চেয়ারম্যান ছিলেন। এ ছাড়াও তিনি সারা জীবন অনেক আর্থসামাজিক কর্মকান্ডে জড়িত ছিলেন।

বিচারপতি মোরশেদ সাংস্কৃতিক স্বাধীনতায় বিশ্বাসী ছিলেন। সর্বোচ্চ মহলের বিরোধিতা সত্ত্বেও তিনি ১৯৬১ সালে সারা দেশে রবিঠাকুরের জন্মশতবর্ষ উদযাপনের আয়োজন করেছিলেন।

১৯৫৪ সালে মোরশেদ তাঁর মামা শেরেবাংলার নেতৃত্বে আবুল মনসুর আহমেদের সঙ্গে ঐতিহাসিক ২১ দফার খসড়া তৈরি করেছিলেন যা তৎকালীন যুক্তফ্রন্ট সরকারের নিরঙ্কুশ বিজয় নিশ্চিত করেছিল। ১৯৬৬ সালের দিকে অগাধ দেশপ্রেমের ফলে তিনি আবারও ঐতিহাসিক ছয় দফার খসড়া চূড়ান্ত করতে ভূমিকা রেখেছিলেন। এ ছয় দফার জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব লড়াই করে জেলে গিয়েছিলেন।

অনেক বর্ষীয়ান ছাত্রলীগ নেতা স্মৃতিচারণা করে বলেছেন যে, একই বছর কেবল প্রধান বিচারপতি মোরশেদই তাদের বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হওয়ার সাহস করেছিলেন। সে অনুষ্ঠানেই মোরশেদ জেলখানায় আটক শেখ মুজিবের মতোই প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনের জন্য সাহসী ডাক দিয়েছিলেন।

১৯৬৭ সালের শেষ দিকে মোরশেদ প্রধান বিচারপতির পদ থেকে পদত্যাগ করেন। তিনি প্রথম যে কাজটি করেছিলেন তা হলো- আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আইনি লড়াইয়ের ব্যবস্থা করা।

ঐতিহাসিক গোলটেবিল বৈঠকে সভাপতিত্ব করার সময় মোরশেদ এক ব্যক্তির একটি ভোটের প্রস্তাব করেছিলেন যা গৃহীত হয়েছিল। এ কারণেই পাকিস্তানের জাতীয় সংসদে ৩০০ আসনের মধ্যে পূর্ব পাকিস্তানের অংশে ১৬৯টি আসন পেয়েছিল। এর আগে উভয় অংশে ১৫০টি আসনের সমতা ছিল। মোরশেদের এক ব্যক্তির একটি ভোটের প্রস্তাব গৃহীত হওয়ার মাধ্যমে আরও সিদ্ধান্ত হয় যে, যে দল সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন পাবে তারা সরকার গঠন করবে।

সাংবিধানিক বিধিবিধানের বিষয়ে তৎকালীন হাই কোর্ট বার ও আইনজীবীদের মধ্যে বিচারপতি মোরশেদ যে শ্রদ্ধাবোধ সৃষ্টি করেছিলেন সে কারণে ১৯৭১ সালের মার্চ মাসে গণআন্দোলনের চূড়ান্ত পর্যায়ে কোনো বিচারক জেনারেল টিক্কা খানকে গভর্নর পদে শপথ পাঠ  করাতে রাজি হননি বা সাহস করেননি। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি সামরিক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সহযোগিতা করতে তাঁর অস্বীকৃতি জানানো নজির হয়ে রয়েছে।

 

লেখক : গবেষক এবং সাবেক বিশ্বব্যাংক কর্মকর্তা

এই বিভাগের আরও খবর
এখনো মব জাস্টিস
এখনো মব জাস্টিস
ডাকসু নির্বাচন
ডাকসু নির্বাচন
কোরআনের ইকরা রুমির বেশনো
কোরআনের ইকরা রুমির বেশনো
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ
মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান
আহলে বাইতের মর্যাদা অপরিসীম
আহলে বাইতের মর্যাদা অপরিসীম
দুধ-গোসলে শুদ্ধতা অর্জন
দুধ-গোসলে শুদ্ধতা অর্জন
থাকা না থাকার কথকতা
থাকা না থাকার কথকতা
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
রোহিঙ্গা সমস্যা
রোহিঙ্গা সমস্যা
শিক্ষায় সংকট
শিক্ষায় সংকট
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের অনন্য উদ্যোগ
চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের অনন্য উদ্যোগ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে বিশ্ব আলোকচিত্র দিবসে ফটোওয়াক ও ফটো আড্ডা
জয়পুরহাটে বিশ্ব আলোকচিত্র দিবসে ফটোওয়াক ও ফটো আড্ডা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় দুলাভাই-শ্যালিকা নিহত
রংপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় দুলাভাই-শ্যালিকা নিহত

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন
রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

গ্রিসে খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া মাহফিল
গ্রিসে খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া মাহফিল

১৮ মিনিট আগে | পরবাস

বুড়িচং থানায় ওপেন হাউজ ডে অনুষ্ঠিত
বুড়িচং থানায় ওপেন হাউজ ডে অনুষ্ঠিত

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে পৃথক দুই জায়গায় পানিতে ডুবে চার শিশুর মৃত্যু
বরিশালে পৃথক দুই জায়গায় পানিতে ডুবে চার শিশুর মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ভবিষ্যতের উদ্ভাবক বিষয়ক প্রদর্শনী
রূপগঞ্জে ভবিষ্যতের উদ্ভাবক বিষয়ক প্রদর্শনী

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাবনার চতরা বিলে গোপন অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান, আটক ২
পাবনার চতরা বিলে গোপন অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান, আটক ২

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিনাধান নিয়ে কৃষক প্রশিক্ষণ
কুমিল্লায় বিনাধান নিয়ে কৃষক প্রশিক্ষণ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচনের দাবি জামায়াতের
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচনের দাবি জামায়াতের

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের আগে ব্যাংকিং সেক্টরে সাইবার নিরাপত্তা বড় চ্যালেঞ্জ’
‘নির্বাচনের আগে ব্যাংকিং সেক্টরে সাইবার নিরাপত্তা বড় চ্যালেঞ্জ’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীতাকুণ্ডে উল্টে যাওয়া তুলাবোঝাই ট্রাক সরাতে ১৩ ঘণ্টার ভোগান্তি
সীতাকুণ্ডে উল্টে যাওয়া তুলাবোঝাই ট্রাক সরাতে ১৩ ঘণ্টার ভোগান্তি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রূপগঞ্জে জলাবদ্ধতায় পানিবন্দী পরিবারদের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ
রূপগঞ্জে জলাবদ্ধতায় পানিবন্দী পরিবারদের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে স্বর্ণের বার জব্দ, আটক ১
যশোরে স্বর্ণের বার জব্দ, আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান
ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবাসীদের ভোটার কার্যক্রম দেখতে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি
প্রবাসীদের ভোটার কার্যক্রম দেখতে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুপার কাপের ফাইনালে রোনালদোর আল নাসর, বিদায় বেনজেমার ইত্তিহাদ
সুপার কাপের ফাইনালে রোনালদোর আল নাসর, বিদায় বেনজেমার ইত্তিহাদ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেটাকে শিশুদের জন্য সংবেদনশীল চ্যাটবট সরানোর আহ্বান ব্রাজিলের
মেটাকে শিশুদের জন্য সংবেদনশীল চ্যাটবট সরানোর আহ্বান ব্রাজিলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু
রাজধানীতে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৪ দিনের সফরে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি
১৪ দিনের সফরে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের ফিক্সিং ইস্যুতে যা বললেন তামিম
বিপিএলের ফিক্সিং ইস্যুতে যা বললেন তামিম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ওয়াশিংটনের বৈঠক যুদ্ধ বন্ধে ‘সত্যিকার গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ’ : জেলেনস্কি
ওয়াশিংটনের বৈঠক যুদ্ধ বন্ধে ‘সত্যিকার গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ’ : জেলেনস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে মেরামতের পর রেল চলাচল স্বাভাবিক
নাটোরে মেরামতের পর রেল চলাচল স্বাভাবিক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত নেতাদের সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
জামায়াত নেতাদের সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুস্থ থাকতে গড়ে তুলুন এই ৫ অভ্যাস
সুস্থ থাকতে গড়ে তুলুন এই ৫ অভ্যাস

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’
‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের
১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের

১১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি
বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ
চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার
এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও
শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের
ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন
ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র
১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা
নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?
ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো
ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা
হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প
পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি
দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাজ ফার্মায় নকল ওষুধ, ৫ লাখ টাকা জরিমানা
লাজ ফার্মায় নকল ওষুধ, ৫ লাখ টাকা জরিমানা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ আগস্ট)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন
পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে গলওয়ান উপত্যকা!
পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে গলওয়ান উপত্যকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন
পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সচিব পেল তিন মন্ত্রণালয়
নতুন সচিব পেল তিন মন্ত্রণালয়

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর খিলগাঁওয়ে ভবনের ছাদে মিললো শটগান
রাজধানীর খিলগাঁওয়ে ভবনের ছাদে মিললো শটগান

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি
জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন

রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন
রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার না করে নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার না করে নির্বাচন হতে পারে না

নগর জীবন

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী ঢাকায় আসছেন কাল
পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী ঢাকায় আসছেন কাল

নগর জীবন

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

শেবাচিমের শাটডাউন কর্মসূচি স্থগিত
শেবাচিমের শাটডাউন কর্মসূচি স্থগিত

নগর জীবন

কেউ কেউ নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে
কেউ কেউ নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

চীনের বিনিয়োগ বাড়ানোর আহ্বান
চীনের বিনিয়োগ বাড়ানোর আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই খাদ্য কর্মকর্তাকে হেনস্তা বিএনপি নেতা বহিষ্কার
দুই খাদ্য কর্মকর্তাকে হেনস্তা বিএনপি নেতা বহিষ্কার

নগর জীবন