শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

যাদের পাঠালাম তারা কি নিরাপদ?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
যাদের পাঠালাম তারা কি নিরাপদ?

মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা জান্তা সরকারের ৩৩০ জনকে সেদিন তাদের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। তারা ভালো আছে, না মন্দ, জীবিত, না মৃত কিছুই জানি না। জান্তা সরকার টিকে থাকলে যারা বাংলাদেশে এসেছিলেন, যাদের তাদের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে তাদের অবশ্যই শাস্তি হবে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর যারা তাদের কোর্ট মার্শাল হবে। সেখানে মৃত্যু পর্যন্তও হতে পারে। নিকট প্রতিবেশী অশান্তিতে থাকলে কখনো শান্তিতে থাকা যায় না। মিয়ানমার নিয়ে আমাদের তেমনটাই হয়েছে। আরাকানের সমস্যা হাজার বছরের পুরনো। আরাকান প্রায় সময়ই আমাদের সঙ্গে ছিল। আরাকানের রাজদরবারের মহাকবি আলাউল বাংলা সাহিত্যের এক দিকপাল। চর্যাপদের আলোচনা হয়েছে আরাকান রাজদরবারে। সেই আরাকানের রোহিঙ্গারা আজ নির্যাতিত, নিষ্পেষিত, উদ্বাস্তু, অন্যের দেশে বিভুঁইয়ে আশ্রিত। ১৯৭১-এ মুক্তিযুদ্ধের সময় আমাদের কোটি মানুষ ভারতে আশ্রয় নিয়েছিল। সে যে কী অবর্ণনীয় কষ্ট। আজ আরাকানের আশ্রয় প্রার্থীরা সেই একই রকম কষ্ট ভোগ করছে। মাথা গোঁজার ভালো আশ্রয় নেই, ঘর-দুয়ার নেই, পেট পুরে খাবার নেই, এক অভাবনীয় নোংরা পরিবেশে দিন কাটছে। শুনে অবাক হই, প্রতি বছর লাখের মতো জনসংখ্যা বাড়ছে। তাহলে আমাদের ভবিষ্যৎ কোথায়? ১৫-২০ বছরে কক্সবাজার রোহিঙ্গাময় হয়ে যাবে। কিছুই বুঝতে পারি না। যদি ৩৩০ জনকে ফেরত নেওয়া যায় বা ফেরত দেওয়া যায় তাহলে যারা অনেক বছর আগে এসেছে তাদের কেন ফেরত দেওয়া যায় না? কেন মিয়ানমার ফেরত নিতে পারে না? অসুবিধা কোথায়? এসবের কিছুই বোঝা যাচ্ছে না, বুঝতে পারছি না।

বহু বছর বাংলাদেশ প্রতিদিনে লেখালেখি করি। বলতে গেলে বাংলাদেশ প্রতিদিনের জন্মলগ্ন থেকেই আমার লেখা শুরু। কিন্তু কেন যেন যে স্বস্তি পাওয়ার কথা কখনো পাই না। কাঁচি ছুরি হাতে প্রতিদিনে যারা বসে আছে তারা আমাদের বয়সের লেহাজ করার চিন্তা করে না। সেদিন লিখেছিলাম ১৯৬০ সালে বার্মার বা বর্তমান মিয়ানমারে সামরিক শাসন জারি করে নে উইনকে উৎখাত করা হয়েছিল। যিনি লেখা দেখাশোনা করেন তিনি ’৫৮ সাল করে দিয়েছেন। আমি ’৫৮ সালকে উল্লেখ করে নে উইনের কথা বলিনি। আইয়ুব খান ক্ষমতায় এসেছিলেন ’৫৮ সালে। ইস্কান্দার মির্জাকে ইংল্যান্ডে পাঠিয়েছিলেন এক হোটেলের ম্যানেজারের চাকরি দিয়ে। আমার ’৬০ সালকে সংশোধন করে ’৫৮ সাল করে দিয়েছেন। এমন অনেক ক্ষেত্রেই করেন। দুই-একটা যে ভালো হয় না, সঠিক সংশোধন হয় না তা নয়। কিন্তু আমি যাদের তুমি বলি তাদেরকে সংশোধন করে আপনি বানিয়ে দেয়। এতে লেখার গতি কমে, গভীরতাও কমে। কিন্তু কী করব, কালি কলম তাদের হাতে, ছাপার রূপ পায় তাদের হাত দিয়ে। দুই-একবার বলেছি। কিন্তু মিয়ানমার উত্তেজনা নিয়ে, মিয়ানমার ৩৩০ জনকে ফেরত পাঠানো নিয়ে কেন যেন কোনোমতেই স্বস্তি পাচ্ছি না। সব সময় একটা শঙ্কা কাজ করছে। মিয়ানমার আরাকান খনিজ সম্পদে ভরপুর একটি অঞ্চল। শুনেছি, অনেকের চোখ নাকি তাদের দিকে। এটা খুবই স্বাভাবিক। কোনোখানে কোনো সম্পদ লুকায়িত থাকলে তা লুটেপুটে খাওয়ার লোকের কখনো অভাব হয় না। এখন আরও বেশি লুটেরা পাওয়ার সম্ভাবনা। কারণ পৃথিবীতে লুটেরা কমেনি, বরং বেড়েছে। কিন্তু সাধারণ মানুষ এ লুটেরাদের সম্পদ লুটের টানাটানিতে একেবারে দিশাহারা জেরবার। কোথায় গিয়ে তারা মাথা গুঁজবে তাই খুঁজে পাওয়া মুশকিল।

বার্মার নাম শুনেছিলাম সেই ছোটকালে। কেবলই পাকিস্তান হয়েছে। টাঙ্গাইলের বড় ধনী আরফান খান, আজগর খান, মটু মিয়া- এরা সবাই বিশাল সম্পত্তির মালিক। সবাই ছিলেন বার্মার রেঙ্গুনে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষে সেখান থেকে চলে আসেন। তাদের বিপুল সম্পত্তি। আরফান খান, আজগর খান ব্যবসা করতেন। একসময় পানি বিক্রি করেও নাকি কোটি টাকা উপার্জন করেছিলেন। পাকিস্তানের শুরুর দিকে আজগর খান, আরফান খান, মটু মিয়ার চেয়ে বেশি সম্পত্তি টাঙ্গাইলে আর কারও ছিল না। আরফান খানের ছেলে শওকত আলী বার অ্যাট ল, আজগর খানের ছেলে আজম খান টাঙ্গাইল জেলা পরিষদের একসময় চেয়ারম্যান হয়েছিলেন। দেলদুয়ারের লাউহাটিতে কয়েক একর জায়গার ওপর তাদের বিশাল বাড়ি। আমাদের অঞ্চলের লোকজন বার্মা চিনত আরফান খান, আজগর খানের কারণে। অন্যদিকে মটু মিয়া, তিনি এক মারাত্মক লোক। শুনেছি ব্রিটিশ আর্মির তিনি ছিলেন হিসাবরক্ষক। যুদ্ধ শেষে অনেক জিনিসপত্রই ব্রিটিশদের হিসাবে না দিয়ে তার হিসাবে নিয়েছিলেন। যাতে করে তিনি বিপুল সম্পদের মালিক হয়েছিলেন। আমরা যারা রাজনীতি করতাম আমাদের ভীষণ বকাঝকা ধমকাধমকি করতেন। কিন্তু কখনো খালি হাতে ফেরাতেন না, ২-৪ টাকা সব সময় দিতেন। এক মজার মানুষ ছিলেন তিনি। রাজনৈতিক কোনো কর্মকান্ড ছিল না যাতে তিনি আমাদের সহযোগিতা করেননি। শুরু থেকে শেষ দিন পর্যন্ত তার সহযোগিতা আমরা পেয়েছি। ছেলেবেলায় বুঝতাম না। দুই-চারবার বলেছি, টাকা আছে বলে লোকটা এত আজেবাজে কথা বলে কেন। কিন্তু পরে দেখেছি লোকটি যথার্থই ভালো মানুষ। মনে হয় ’৭৪ সালের ঘটনা। আমাদের সবার বিরুদ্ধে মটু মিয়া চাঁদাবাজির অভিযোগ এনেছিলেন। সেও প্রায় ৫-৬ কোটি টাকা। গণভবনে গিয়ে প্রথম প্রথম অভিযোগ শুনে আকাশ থেকে পড়েছিলাম। কী বলে! মটু মিয়ার কাছ থেকে আমরা টাকা নিয়েছি, তাও আবার ৫-৬ কোটি। এটা কীভাবে সম্ভব! আমরা ৪০ জনের কম ছিলাম না। প্রত্যেকের নামে টাকার এক মস্তবড় ফিরিস্তি। মান্নান ভাই আর লতিফ ভাইয়ের টাকার পরিমাণ সব থেকে বেশি। তারপরেই হাতেম আলী তালুকদার, শামসুর রহমান খান শাজাহান, বদিউজ্জামান খান, মীর্জা তোফাজ্জল হোসেন, ফজলুর রহমান খান ফারুক কে নাই সেখানে। সবার নামে বিপুল অঙ্কের টাকা। আমার নামেও ৫০-৬০ হাজার। আমি তো অবাক! কারণ মটু মিয়া আমাকে কখনো ৫০ টাকার বেশি দেয়নি। তাতে ৫০-৬০ হাজার হয় কী করে। ২-৩ হাজার হলে হতে পারে। মিটিং শুরু হয়েছিল বঙ্গবন্ধুর সভাপতিত্বে। বঙ্গবন্ধু প্রথমেই বলেছিলেন, আচ্ছা, এভাবে তোমরা কারও কাছ থেকে টাকা নিলে চলে? আর একদিকে লতিফ, আরেকদিকে মান্নান। তোমরাই তো অর্ধেক টাকা নিয়েছ। মনে হয় মান্নান ভাই আর লতিফ ভাই দুজনেই দেড়-দুই কোটি। মান্নান ভাই তীক্ষè বুদ্ধির মানুষ। তিনি এক পর্যায়ে বলে বসলেন, মটু মিয়া আমাদের টাকা-পয়সা দিয়েছে ঠিকই, কিন্তু কখনো একবারে অত টাকা দেয়নি। হিসাব করে দেখা গেল যা দিয়েছেন গত ৩০ বছরে দিয়েছেন। সেখানে সবার নামে কবে কত টাকা নিয়েছেন, কী উপলক্ষে নিয়েছেন তার এক অসাধারণ নিখুঁত বর্ণনা বা হিসাব। আমি যখন আমার নামের হিসাব পেলাম তখন দেখলাম ৩-৪ টাকা থেকে ২০-৩০ টাকা যখন দিয়েছেন তারও একটি নিখুঁত হিসাব আছে। কিন্তু কোনোমতেই ৬০ হাজার মেলাতে পারছিলাম না। ১৫-২০ হাজারের বেশি কিছুতেই হবার নয়। হঠাৎ চোখ পড়ল স্বাধীনতার পরপর ৬০-৭০ জনের একটি দল নিয়ে সিলেটে বন্যার্তদের সহযোগিতায় গিয়েছিলাম। সেই সময় যাতায়াত খরচ হিসেবে লতিফ ভাইয়ের মাধ্যমে ৩০ হাজার টাকা পাঠিয়েছিলেন। তখন বুঝলাম, জাত ব্যবসায়ীদের কোনো হিসাব ভুল হয় না। তারা সবকিছু কড়ায়-গন্ডায় হিসাব রাখে। যেমনটা মটু মিয়া রেখেছিলেন। প্রায় দুই ঘণ্টা মিটিং চলছিল। মটু মিয়ার হিসাবে কোনো ভুল ছিল না। একটা সিদ্ধান্তে যাওয়ার অবস্থায় মান্নান ভাই বলেছিলেন, নেতা, আমাদের সবার নাম দেখছি, কিন্তু আপনার নাম দেখছি না। এই হিসাবটা যদি পাকিস্তান সরকারের কাছে দেওয়া হতো, দেওয়া যে হয় নাই তাইবা বলি কী করে, তখন আপনার নাম সবার ওপরে থাকত। হুজুর মওলানা ভাসানী কিংবা হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর কাছে দেওয়া হলে আপনার নাম এক নম্বরে থাকত। এখানে যে আপনার নাম দেখছি না। আপনি কি তাহলে মটু মিয়ার কাছ থেকে কখনো কোনোদিন কোনো টাকা-পয়সা নেননি? সবাই হো হো করে হেসে উঠেছিলেন। বঙ্গবন্ধু নিজেও হাসছিলেন। হিসাব-কিতাব সব সেখানেই শেষ হয়ে গিয়েছিল। ওইভাবে ওইদিনের আলোচনা বা সভা শেষ না হলে তেমন কী হতো বলতে পারি না। তবে ওভাবে সভাটা শেষ হওয়াই ভালো ছিল।

আমাদের মটু মিয়া বুদ্ধিশুদ্ধির দিক থেকে ছিলেন অসাধারণ। ভালো মানুষ বলতে যা বোঝায় তা তিনি ছিলেন। বিয়ে করেছিলেন মানিকগঞ্জের বীর মুক্তিযোদ্ধা ক্যাপ্টেন হালিম চৌধুরীর বোন। তিনি আরেক উপমা। মানুষ মানুষকে এত ভালোবাসতে পারে তা একমাত্র তাকে দেখলেই বোঝা যায়। এক অসাধারণ মানুষ ছিলেন তিনি। পরে যখন জেলা গভর্নর পদ্ধতি চালু করা হয় তখন মটু চাচার কাছ থেকে বঙ্গবন্ধুকে দেওয়া সেই অভিযোগের সব কাগজপত্র নিয়েছিলাম। না হলেও এক থেকে দেড় মাস লেগেছিল সেই কাগজপত্র খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখতে। যত দেখছিলাম ভালো ব্যবসায়ীদের প্রতি তত শ্রদ্ধা বাড়ছিল। কবে কোন সময় আমাকে ২ টাকা দিয়েছিলেন, কী কাজের জন্য দিয়েছিলেন, আমরা কজন তার কাছে গিয়েছিলাম, আমাদের কিছু খেতে দিয়েছিলেন নাকি দেননি তার এক নিখুঁত বিবরণ। কাগজপত্র দেখে বারবার মনে হয়েছে একজন মানুষ কীভাবে অত বড় ব্যবসা-বাণিজ্য চালায়। যেভাবে আমাদের নিয়ে তার লেখালেখি দেখেছি তাতে মনে হয়েছে সারা দুনিয়া চালাতেও তাদের কোনো অসুবিধা হওয়ার কথা না। যতদিন তিনি ছিলেন তার ব্যবসা-বাণিজ্য বেশ ভালো ছিল। তবে তারপর তার সন্তান-সন্ততিরা আর তেমন কিছু করতে পারেনি। আস্তে আস্তে সবই শেষ হয়ে গেছে। এখন তেমন কিছু আছে কি না জানি না। এলিফ্যান্ট রোডে বিশাল বাড়ি ছিল। সেটাও এখন আর দেখি না। হয়তো অন্যরূপ নিয়েছে। এই তো দুনিয়া! ঘাট অঘাট হবে, অঘাট ঘাট হবে।

কীভাবে কীভাবে যেন মটু মিয়ার প্রসঙ্গ এসেছিল। আজগর খান, আরফান খানের প্রসঙ্গও মিয়ানমারের কারণে এসেছিল। আজগর খান, আরফান খান সম্পদশালী ধনী মানুষ হলেও মানুষ হিসেবে বেশ ভালো ছিলেন। আরফান খান, আজগর খান ঠিক জানি না কাকে যেন ইঁদুরে কামড়ে ছিল। সেফটিক হয়ে তিনি মারা গেছেন। কোনো চিকিৎসাই কাজে লাগেনি। একসময় আমরা দেখতাম, আজম খান ছোট একটি ছেলেকে নিয়ে ঘুরতেন। ১২-১৪ বছরের হালকা পাতলা জোকারের মতো ছেলেটি মাঝেসাজে বন্দুক কাঁধে নিয়ে ঢাকাই পট্টি খান সাহেবদের দোকানে যেত, বসত। ওই সময় আমরা ঠিক বুঝতে পারতাম না অত ধনী মানুষ দোকান করে কেন? মনে হয় ঢাকাইয়া পট্টিতে তাদেরই ছিল সব থেকে বড় দোকান। সে যাক, মিয়ানমার উত্তেজনা আমাদের নানাভাবে শঙ্কিত করে রেখেছে। শুধু আমাদের এলাকার আজগর খান, আরফান খান, মটু মিয়া এ ধরনের মানুষের সঙ্গে বার্মার যোগাযোগ ছিল না, যোগাযোগ ছিল আরও গভীরে। ১৮৫৭ সালে সিপাহি বিপ্লবের সমাপ্তিতে বাহাদুর শাহ জাফরকে নির্বাসনে পাঠানো হয়েছিল বার্মার রেঙ্গুনে। একসময় মুঘল বাদশাহ শানশওকতে যার ছিল জীবন ভরা, সেই বাদশাহ বাহাদুর শাহ জাফর একেবারে মিসকিনের মতো হতদরিদ্রের মতো নির্বাসিত জীবন কাটিয়েছেন। বাহাদুর শাহ জাফরের অন্তিম ইচ্ছা ছিল তার কবর দেশের মাটিতে হোক। কিন্তু তা হয়নি।

ইংরেজরা সে ইচ্ছা পূরণ করেনি। এখনো বাহাদুর শাহ জাফরের সমাধি অবহেলা অনাদরে পড়ে আছে মিয়ানমারের রেঙ্গুনে। আরও একজন মুঘল যুবরাজ সুজা মিয়ানমার পালিয়ে গিয়েছিলেন। সম্রাট শাজাহানকে বন্দি করে আওরঙ্গজেব যখন মুঘল সিংহাসন দখল করেন তখন তিনি প্রথমেই হত্যা করেন বড় ভাই দারাকে। তারপর মুরাদ। সুজা তখন বাংলার সুবেদার। আওরঙ্গজেবের আক্রমণে ধীরে ধীরে তিনি চট্টগ্রামের দিকে সরে যান। সেখান থেকে আরাকান। আবার সেই আরাকান বা মিয়ানমার সমস্যা মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। মেনে নিলাম সেদিন ৩৩০ জনকে পাঠানো হয়েছে। আবার যে ৬৬০ জন আসবে না তার গ্যারান্টি কোথায়? এর তো কোনো গ্যারান্টি নেই।

মন্ত্রণালয়ে জিজ্ঞেস করে জানলাম বার্মার সঙ্গে আমাদের সীমানা ২৫০ কিলোমিটার। শোনা যাচ্ছে আমরা নাকি সেখানে কাঁটাতারের বেড়া দেওয়ার কথা ভাবছি। কাঁটাতারের বেড়াই কিন্তু সব সমস্যার সমাধান না। সরকারের কাছ থেকে শুনলাম, এখন ১২ লাখ রোহিঙ্গা রয়েছে। প্রতি বছর ৭০-৮০ হাজার নতুন রোহিঙ্গার জন্ম হচ্ছে। এভাবে যদি আরও কয়েক বছর চলে অদূর ভবিষ্যতে আমাদের অবস্থা কী দাঁড়াবে সেটা একমাত্র সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ রাব্বুল আল আমিনই জানেন। তাই এসব ব্যাপারে এখনই আরও যত্নশীল না হলে ভবিষ্যতে আমরা কেঁদেও কূল পাব না।

 

লেখক : রাজনীতিক [www.ksjleague.com]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন