শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

দিল্লির চিঠি

বাণিজ্য নিয়ে আলোচনা হবে নাকি চলবে কথার মারপ্যাঁচ

জয়ন্ত রায় চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
বাণিজ্য নিয়ে আলোচনা হবে নাকি চলবে কথার মারপ্যাঁচ

গত মাসের শুরুতে পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী মহম্মদ ইশাক ধর লন্ডনে সাংবাদিকদের জানালেন, তাঁর দেশ ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য সম্পর্ক আবার স্থাপন করার কথা “গুরুত্ব সহকারে” চিন্তা করছে। দক্ষিণ এশিয়ায় আজকের দিনে এমন কথা নিয়ম নয়, বরং নিয়মের ব্যতিক্রম। ২০১৯ সাল থেকে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে এহেন বাণিজ্যিক আদান-প্রদান প্রায় থেমে রয়েছে। ইতিহাস আমাদের শেখায়, বাণিজ্যই কূটনৈতিক যোগাযোগ স্থাপনের অন্যতম উপায়, আবার এক দেশের সঙ্গে অন্য দেশের কলহের অন্যতম মূল কারণও বটে।

ভারতের মাটিতে প্রথম ইউরোপীয়দের আসার কথাই ধরা যাক। সাগর পাড়ি দিয়ে তারা এদেশে এসেছিল বাণিজ্যের লক্ষ্যে। সুচতুর কূটনীতি (যার উদাহরণ ১৬১৫ সালে সম্রাট জাহাঙ্গীরের দরবারে ইংরেজ দূতদের উপস্থিতি) এবং হিংস্র যুদ্ধের (যেমন, কালিকট বন্দরে ভাস্কো দা গামার বোমাবাজি কিংবা পলাশীর যুদ্ধ) মাধ্যমে তারা আদায় করে নিয়েছিল ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যের অধিকার।

তবে আজকের দিনে ঔপনিবেশিক দক্ষিণ এশিয়া এমনই এক ব্যতিক্রম, যেখানে আন্তর্জাতিক সম্পর্কের স্বাভাবিক নিয়মগুলো খাটে না। এখানে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য কমবেশি দেশীয় রাজনীতির দ্বারাই নিয়ন্ত্রিত হয়, ব্যবসার বিকাশ সবসময় তার লক্ষ্য নয়। যুদ্ধ ব্যবসার সম্পর্ক আর গড়ে তোলে না, বরং তাকে বাতিল করে।

১৯৬৫ সালে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ার পর থেকেই ভারত ও পাকিস্তান পরস্পরের সঙ্গে যাতায়াত ও বাণিজ্যে যে রাশ টেনেছে, সে যেন আর শিথিল হওয়ার নয়। তাই পৃথিবীর অন্যান্য সব জট বাণিজ্যিক কারণে খুলে গেলেও, পাকিস্তান ভারতের যোগাযোগ থমকে থাকে। সীমান্ত বিষয়ক বাগবিতন্ডা চালালেও, ১৯৯০-এর দশক থেকে ভারত বাণিজ্যকে সুগম করার চেষ্টা করেছে। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ি শান্তি ও বাণিজ্য বিষয়ে কথা বলতে বাস ধরে পাকিস্তানে যান। পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী মনোমোহন সিং-ও ভারতের প্রয়াসকে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছিলেন। তাঁর বিখ্যাত উক্তি ছিল “আমি এমন একটা দিনের স্বপ্ন দেখি... যখন কেউ অমৃতসরে প্রাতরাশ, লাহোরে দুপুরের খাবার এবং কাবুলে নৈশভোজ সারতে পারবে।”

তবে পাকিস্তান গোঁ বজায় রাখে যে প্রথমে সীমান্ত জটের ফয়সালা হলে তবেই বাণিজ্যের কথা শুরু হবে।

১৯৯৬ নাগাদ, ভারত পাকিস্তানকে ‘সবচেয়ে পছন্দের দেশ’ (‘Most Favoured Nation’) বা MFN স্বীকৃতি দেয়। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (WTO) সদস্য দেশেরা এই তকমা একে অন্যকে দিয়ে থাকে। এর ফলে শুল্ক ব্যবস্থায় একটা সমতা বজায় রাখা যায়।

কিন্তু পাকিস্তান বহু দশক ধরে ভারতকে এই মর্যাদা দিতে গড়িমসি করেছে। অনেকে মজা করে বলেন, এর কারণ উর্দুতে এই শব্দবন্ধের তর্জমা হলো “সব সে পসন্দিদা কওম”, অর্থাৎ, সবথেকে পছন্দের জাতি, যা পাকিস্তানের নেতৃবৃন্দের পক্ষে হজম করা এবং করানো, একটু কঠিন।

২০০৮ সালের ২৬ নভেম্বর মুম্বাইয়ে সন্ত্রাসবাদী হামলার পর থেকে, পাকিস্তানের অবস্থান ঘুরতে থাকে। ভারত জোর দিয়ে বলে, সন্ত্রাসের সমাধানই হবে প্রথম কাজ, বাকি সবকিছুতে দেরি হলেও ক্ষতি নেই। ওদিকে পাকিস্তানি মন্ত্রী ও কূটনীতিকরা তখন বাণিজ্য নিয়ে কথা বলতে উৎসাহী। খানিক এই কারণে যে সন্ত্রাস বা সন্ত্রাস নিয়ন্ত্রণ তাঁদের নয়, বরং সেনাবাহিনীর হাতে ছিল। আরেকটা কারণ হলো পাকিস্তান ততদিনে অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে পড়তে শুরু করেছিল। তবে ক্রুদ্ধ ভারত তখন এসব শোনার মেজাজে ছিল না।

২০১৯ সালে নরেন্দ্র মোদি সরকারের সংবিধানের ৩৭০ ধারার বিলোপ ঘটানোর মতো বিতর্কিত পদক্ষেপ অবস্থার আরও অবনতি করে। ভারতীয় সংবিধানের ৩৭০ ধারা জম্মু ও কাশ্মীরকে বিশেষ স্বীকৃতি দিত।

এই অবলুপ্তির সময় থেকে দুই দেশের ভিতর যেটুকু যা বাণিজ্য হতো পাকিস্তান তাও বন্ধ করে দেয়। সেই বছরই পাকিস্তান থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর ভারত ২০০ শতাংশ কর চাপায় এবং পশ্চিম দিকের প্রতিবেশী দেশটির MFN মর্যাদা কেড়ে নেয়।

এহেন ইটপাটকেল ছোড়াছুড়ির কিছু সময় পরে প্রকাশিত হয় বিশ্বব্যাংকের রিপোর্ট ‘A Glass Half Full : The Promise of Regional Trade in South Asia’-এই রিপোর্ট অনুযারী দুটি দেশ শুল্ক ও অশুল্ক বাধাগুলো সরিয়ে দিলে ইন্দো-পাকিস্তান বাণিজ্য ৩৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে পারে।

তবে দুই দেশের মধ্যে এত টানাপোড়েনের পরেও বাণিজ্য বন্ধ সম্পূর্ণরূপে হয়ে যায়নি। বিশেষজ্ঞরা অনুমান করেন, মারুতি গাড়ির নাটবল্টু থেকে শুরু করে কামোত্তেজক ওষুধ কিংবা চা, সব মিলিয়ে অন্তত ১০ বিলিয়ন ডলার মূল্যের ভারতীয় পণ্য দুবাই ও সিঙ্গাপুর হয়ে পাকিস্তানে পৌঁছায় প্রতি বছর।

পাকিস্তানি পোশাক, চিনি, মার্বেল ও মূল্যবান এবং আধা-মূল্যবান পাথরসহ প্রায় ২ বিলিয়ন ডলার মূল্যের পণ্য একইভাবে আরব উপকূল থেকে জাহাজ মারফত ভারতে আমদানি হয়।

২০১৯ এর আগে, চড়া কর আর ভারত থেকে আমদানি করা যেত না এমন পণ্যের কথা মাথায় রেখে দুটি দেশের ভিতর বাণিজ্য প্রধানত দুবাই ও সিঙ্গাপুরের মাধ্যমে সম্পন্ন হতো। ২০১৮-১৯ সালে ভারত ও পাকিস্তান সরাসরি ২.৫৬ বিলিয়ন ডলারের পণ্য আদানপ্রদান করেছিল, অন্যদিকে ৮-১০ বিলিয়ন ডলার মূল্যের পণ্য দুবাই এবং সিঙ্গাপুর হয়ে বিনিময় হয়েছিল।

ঘুরপথে আসা পণ্যের দাম অনেক বেশি, ক্রেতারা পড়েন সমস্যায়। কিন্তু ভারত পাকিস্তান বাণিজ্যের কথা বলতে নারাজ হওয়ায় ক্রেতাদের বর্ধিত দামই দিতে হয়। দীর্ঘমেয়াদি বাণিজ্যের ফলে যে সুবিধাগুলো আসতে পারে, তার চেয়ে দুই দেশের রাজনীতি-কারবারিদের কাছে বেশি জরুরি জনবাদী ভাষ্য, যা দিয়ে দ্রুত জনপ্রিয়তা অর্জন করে ভোটে জেতা যায়।

ভারতের পূর্ব সীমান্তে শেখ মুজিবুর রহমানের মৃত্যুর পর, বহু বছর ধরে বাংলাদেশের সেনা-চালিত বা সেনা-পোষিত সরকার ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য না করার ব্যাপারে জেদি মনোভাব দেখিয়ে ছিল। এই সময়ে চাল, ওষুধ, শাড়ি বা কফ সিরাপ, সবই সীমান্ত পেরিয়ে চালান হয়েছে। অবশ্য শেখ হাসিনা আসার পর থেকে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য অনেকটা স্বাভাবিক হয়েছে। ভারত ও তার ঘনিষ্ঠ প্রতিবেশী বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য ২০২২-২৩ সালে প্রায় ১৫.৯ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে।

বাংলাদেশ আজ এশিয়ার বৃহত্তম উৎপাদন ঘাঁটিগুলোর অন্যতম। বাংলাদেশের নানাধরনের পণ্য যেমন পোশাক, ওষুধ বা জাহাজ সরাসরি ভারতীয় বাজারে প্রবেশ করছে। কলকাতা, শিলিগুড়ি, শিলং ও গুয়াহাটির বাজারে বাংলাদেশের ব্র্যান্ড বিপুল পরিমাণে বিক্রি হচ্ছে।

তবে দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো, ঢাকায় রাজনীতিবিদের একাংশ ভারতীয় পণ্য বয়কট করার ডাক দিচ্ছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরাসরি এই মনোভাবের মোকাবিলা করছেন। কিছুদিন আগে একটি বক্তৃতাতে হাসিনা জিজ্ঞাসা হাসির ছলেই জিজ্ঞাসা করেছেন, বিএনপি নেতারা ভারতীয় পণ্য বয়কট করার ডাক দিচ্ছেন, তাঁরা কি তাঁদের স্ত্রীদের কেনা ভারতের শাড়িগুলো পুড়িয়ে ফেলতে রাজি হবেন?

এই বক্তব্যের ভিডিও লাখ-লাখ মানুষ দেখেছেন। এ কথা সবাই জানেন যে, ঠিক যেমন ধনী ভারতীয় ক্রেতারা বাংলাদেশের জামদানি ও ঢাকাই রেশমের ভক্ত, তেমনই সে দেশের মহিলারাও ভারতীয় সিফন, চান্দেরি ও বেনারসি শাড়ির কদর করেন। এটাই স্বাভাবিক। একই নজির বিশ্বে অনেক জায়গায় আছে, যেমন ইংল্যান্ডে ফরাসি রেশমের মান অনেক ঊর্ধ্বে, তেমন কেতাদুরস্ত প্যারিসে সুরুচিসম্মত পুরুষরা ইংলিশ টুইডের কদর করেন। কিন্তু সেখানে কোনো বিরোধীপক্ষের রাজনীতিবিদ ডাক দিচ্ছে না যে ইংল্যান্ড বা ফ্রান্সের জামাকাপড় তার দেশের লোক বর্জন করুক।

আশা করা যায়, ভারতে নির্বাচনের পালা মিটলে এবং পাকিস্তানের নবনির্বাচিত নেতারা গুছিয়ে বসতে পারলে, তাঁদের সরকারেরা সেই ১৯৪৭ সাল থেকে বেড়ে ওঠা পরস্পরের প্রতি কঠোর মনোভাব সরিয়ে রাখবেন। বাণিজ্যের আলোচনা গতি পাবে।

ভারত কিন্তু চীনের সঙ্গে ১০০ বিলিয়ন ডলারের ব্যবসা করে। এই দুই দেশের মধ্যে হিমালয় পর্বতমালা ও ভারত মহাসাগরকে কেন্দ্র করে নানাবিধ জটিল সমস্যা থাকা সত্ত্বেও বাণিজ্যের খাতিরে যদি দুই দেশ একসঙ্গে আসতে পারে, তাহলে ভারতের দুই পাশের পড়শিরা বাদ পড়েন কেন?

 

                লেখক : দিল্লি নিবাসী সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

৪২ বছর বয়সে বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পেলেন স্কটিশ গোলরক্ষক গর্ডন
৪২ বছর বয়সে বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পেলেন স্কটিশ গোলরক্ষক গর্ডন

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে রুশ হামলায় নিহত ২৫
ইউক্রেনে রুশ হামলায় নিহত ২৫

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন
কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল
মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স
জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স

৩৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি
কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের
বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!
পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!

৫৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার
সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম
শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ
৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ
কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা
বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়
সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে
যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন