শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

দিল্লির চিঠি

বাণিজ্য নিয়ে আলোচনা হবে নাকি চলবে কথার মারপ্যাঁচ

জয়ন্ত রায় চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
বাণিজ্য নিয়ে আলোচনা হবে নাকি চলবে কথার মারপ্যাঁচ

গত মাসের শুরুতে পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী মহম্মদ ইশাক ধর লন্ডনে সাংবাদিকদের জানালেন, তাঁর দেশ ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য সম্পর্ক আবার স্থাপন করার কথা “গুরুত্ব সহকারে” চিন্তা করছে। দক্ষিণ এশিয়ায় আজকের দিনে এমন কথা নিয়ম নয়, বরং নিয়মের ব্যতিক্রম। ২০১৯ সাল থেকে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে এহেন বাণিজ্যিক আদান-প্রদান প্রায় থেমে রয়েছে। ইতিহাস আমাদের শেখায়, বাণিজ্যই কূটনৈতিক যোগাযোগ স্থাপনের অন্যতম উপায়, আবার এক দেশের সঙ্গে অন্য দেশের কলহের অন্যতম মূল কারণও বটে।

ভারতের মাটিতে প্রথম ইউরোপীয়দের আসার কথাই ধরা যাক। সাগর পাড়ি দিয়ে তারা এদেশে এসেছিল বাণিজ্যের লক্ষ্যে। সুচতুর কূটনীতি (যার উদাহরণ ১৬১৫ সালে সম্রাট জাহাঙ্গীরের দরবারে ইংরেজ দূতদের উপস্থিতি) এবং হিংস্র যুদ্ধের (যেমন, কালিকট বন্দরে ভাস্কো দা গামার বোমাবাজি কিংবা পলাশীর যুদ্ধ) মাধ্যমে তারা আদায় করে নিয়েছিল ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যের অধিকার।

তবে আজকের দিনে ঔপনিবেশিক দক্ষিণ এশিয়া এমনই এক ব্যতিক্রম, যেখানে আন্তর্জাতিক সম্পর্কের স্বাভাবিক নিয়মগুলো খাটে না। এখানে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য কমবেশি দেশীয় রাজনীতির দ্বারাই নিয়ন্ত্রিত হয়, ব্যবসার বিকাশ সবসময় তার লক্ষ্য নয়। যুদ্ধ ব্যবসার সম্পর্ক আর গড়ে তোলে না, বরং তাকে বাতিল করে।

১৯৬৫ সালে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ার পর থেকেই ভারত ও পাকিস্তান পরস্পরের সঙ্গে যাতায়াত ও বাণিজ্যে যে রাশ টেনেছে, সে যেন আর শিথিল হওয়ার নয়। তাই পৃথিবীর অন্যান্য সব জট বাণিজ্যিক কারণে খুলে গেলেও, পাকিস্তান ভারতের যোগাযোগ থমকে থাকে। সীমান্ত বিষয়ক বাগবিতন্ডা চালালেও, ১৯৯০-এর দশক থেকে ভারত বাণিজ্যকে সুগম করার চেষ্টা করেছে। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ি শান্তি ও বাণিজ্য বিষয়ে কথা বলতে বাস ধরে পাকিস্তানে যান। পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী মনোমোহন সিং-ও ভারতের প্রয়াসকে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছিলেন। তাঁর বিখ্যাত উক্তি ছিল “আমি এমন একটা দিনের স্বপ্ন দেখি... যখন কেউ অমৃতসরে প্রাতরাশ, লাহোরে দুপুরের খাবার এবং কাবুলে নৈশভোজ সারতে পারবে।”

তবে পাকিস্তান গোঁ বজায় রাখে যে প্রথমে সীমান্ত জটের ফয়সালা হলে তবেই বাণিজ্যের কথা শুরু হবে।

১৯৯৬ নাগাদ, ভারত পাকিস্তানকে ‘সবচেয়ে পছন্দের দেশ’ (‘Most Favoured Nation’) বা MFN স্বীকৃতি দেয়। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (WTO) সদস্য দেশেরা এই তকমা একে অন্যকে দিয়ে থাকে। এর ফলে শুল্ক ব্যবস্থায় একটা সমতা বজায় রাখা যায়।

কিন্তু পাকিস্তান বহু দশক ধরে ভারতকে এই মর্যাদা দিতে গড়িমসি করেছে। অনেকে মজা করে বলেন, এর কারণ উর্দুতে এই শব্দবন্ধের তর্জমা হলো “সব সে পসন্দিদা কওম”, অর্থাৎ, সবথেকে পছন্দের জাতি, যা পাকিস্তানের নেতৃবৃন্দের পক্ষে হজম করা এবং করানো, একটু কঠিন।

২০০৮ সালের ২৬ নভেম্বর মুম্বাইয়ে সন্ত্রাসবাদী হামলার পর থেকে, পাকিস্তানের অবস্থান ঘুরতে থাকে। ভারত জোর দিয়ে বলে, সন্ত্রাসের সমাধানই হবে প্রথম কাজ, বাকি সবকিছুতে দেরি হলেও ক্ষতি নেই। ওদিকে পাকিস্তানি মন্ত্রী ও কূটনীতিকরা তখন বাণিজ্য নিয়ে কথা বলতে উৎসাহী। খানিক এই কারণে যে সন্ত্রাস বা সন্ত্রাস নিয়ন্ত্রণ তাঁদের নয়, বরং সেনাবাহিনীর হাতে ছিল। আরেকটা কারণ হলো পাকিস্তান ততদিনে অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে পড়তে শুরু করেছিল। তবে ক্রুদ্ধ ভারত তখন এসব শোনার মেজাজে ছিল না।

২০১৯ সালে নরেন্দ্র মোদি সরকারের সংবিধানের ৩৭০ ধারার বিলোপ ঘটানোর মতো বিতর্কিত পদক্ষেপ অবস্থার আরও অবনতি করে। ভারতীয় সংবিধানের ৩৭০ ধারা জম্মু ও কাশ্মীরকে বিশেষ স্বীকৃতি দিত।

এই অবলুপ্তির সময় থেকে দুই দেশের ভিতর যেটুকু যা বাণিজ্য হতো পাকিস্তান তাও বন্ধ করে দেয়। সেই বছরই পাকিস্তান থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর ভারত ২০০ শতাংশ কর চাপায় এবং পশ্চিম দিকের প্রতিবেশী দেশটির MFN মর্যাদা কেড়ে নেয়।

এহেন ইটপাটকেল ছোড়াছুড়ির কিছু সময় পরে প্রকাশিত হয় বিশ্বব্যাংকের রিপোর্ট ‘A Glass Half Full : The Promise of Regional Trade in South Asia’-এই রিপোর্ট অনুযারী দুটি দেশ শুল্ক ও অশুল্ক বাধাগুলো সরিয়ে দিলে ইন্দো-পাকিস্তান বাণিজ্য ৩৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে পারে।

তবে দুই দেশের মধ্যে এত টানাপোড়েনের পরেও বাণিজ্য বন্ধ সম্পূর্ণরূপে হয়ে যায়নি। বিশেষজ্ঞরা অনুমান করেন, মারুতি গাড়ির নাটবল্টু থেকে শুরু করে কামোত্তেজক ওষুধ কিংবা চা, সব মিলিয়ে অন্তত ১০ বিলিয়ন ডলার মূল্যের ভারতীয় পণ্য দুবাই ও সিঙ্গাপুর হয়ে পাকিস্তানে পৌঁছায় প্রতি বছর।

পাকিস্তানি পোশাক, চিনি, মার্বেল ও মূল্যবান এবং আধা-মূল্যবান পাথরসহ প্রায় ২ বিলিয়ন ডলার মূল্যের পণ্য একইভাবে আরব উপকূল থেকে জাহাজ মারফত ভারতে আমদানি হয়।

২০১৯ এর আগে, চড়া কর আর ভারত থেকে আমদানি করা যেত না এমন পণ্যের কথা মাথায় রেখে দুটি দেশের ভিতর বাণিজ্য প্রধানত দুবাই ও সিঙ্গাপুরের মাধ্যমে সম্পন্ন হতো। ২০১৮-১৯ সালে ভারত ও পাকিস্তান সরাসরি ২.৫৬ বিলিয়ন ডলারের পণ্য আদানপ্রদান করেছিল, অন্যদিকে ৮-১০ বিলিয়ন ডলার মূল্যের পণ্য দুবাই এবং সিঙ্গাপুর হয়ে বিনিময় হয়েছিল।

ঘুরপথে আসা পণ্যের দাম অনেক বেশি, ক্রেতারা পড়েন সমস্যায়। কিন্তু ভারত পাকিস্তান বাণিজ্যের কথা বলতে নারাজ হওয়ায় ক্রেতাদের বর্ধিত দামই দিতে হয়। দীর্ঘমেয়াদি বাণিজ্যের ফলে যে সুবিধাগুলো আসতে পারে, তার চেয়ে দুই দেশের রাজনীতি-কারবারিদের কাছে বেশি জরুরি জনবাদী ভাষ্য, যা দিয়ে দ্রুত জনপ্রিয়তা অর্জন করে ভোটে জেতা যায়।

ভারতের পূর্ব সীমান্তে শেখ মুজিবুর রহমানের মৃত্যুর পর, বহু বছর ধরে বাংলাদেশের সেনা-চালিত বা সেনা-পোষিত সরকার ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য না করার ব্যাপারে জেদি মনোভাব দেখিয়ে ছিল। এই সময়ে চাল, ওষুধ, শাড়ি বা কফ সিরাপ, সবই সীমান্ত পেরিয়ে চালান হয়েছে। অবশ্য শেখ হাসিনা আসার পর থেকে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য অনেকটা স্বাভাবিক হয়েছে। ভারত ও তার ঘনিষ্ঠ প্রতিবেশী বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য ২০২২-২৩ সালে প্রায় ১৫.৯ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে।

বাংলাদেশ আজ এশিয়ার বৃহত্তম উৎপাদন ঘাঁটিগুলোর অন্যতম। বাংলাদেশের নানাধরনের পণ্য যেমন পোশাক, ওষুধ বা জাহাজ সরাসরি ভারতীয় বাজারে প্রবেশ করছে। কলকাতা, শিলিগুড়ি, শিলং ও গুয়াহাটির বাজারে বাংলাদেশের ব্র্যান্ড বিপুল পরিমাণে বিক্রি হচ্ছে।

তবে দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো, ঢাকায় রাজনীতিবিদের একাংশ ভারতীয় পণ্য বয়কট করার ডাক দিচ্ছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরাসরি এই মনোভাবের মোকাবিলা করছেন। কিছুদিন আগে একটি বক্তৃতাতে হাসিনা জিজ্ঞাসা হাসির ছলেই জিজ্ঞাসা করেছেন, বিএনপি নেতারা ভারতীয় পণ্য বয়কট করার ডাক দিচ্ছেন, তাঁরা কি তাঁদের স্ত্রীদের কেনা ভারতের শাড়িগুলো পুড়িয়ে ফেলতে রাজি হবেন?

এই বক্তব্যের ভিডিও লাখ-লাখ মানুষ দেখেছেন। এ কথা সবাই জানেন যে, ঠিক যেমন ধনী ভারতীয় ক্রেতারা বাংলাদেশের জামদানি ও ঢাকাই রেশমের ভক্ত, তেমনই সে দেশের মহিলারাও ভারতীয় সিফন, চান্দেরি ও বেনারসি শাড়ির কদর করেন। এটাই স্বাভাবিক। একই নজির বিশ্বে অনেক জায়গায় আছে, যেমন ইংল্যান্ডে ফরাসি রেশমের মান অনেক ঊর্ধ্বে, তেমন কেতাদুরস্ত প্যারিসে সুরুচিসম্মত পুরুষরা ইংলিশ টুইডের কদর করেন। কিন্তু সেখানে কোনো বিরোধীপক্ষের রাজনীতিবিদ ডাক দিচ্ছে না যে ইংল্যান্ড বা ফ্রান্সের জামাকাপড় তার দেশের লোক বর্জন করুক।

আশা করা যায়, ভারতে নির্বাচনের পালা মিটলে এবং পাকিস্তানের নবনির্বাচিত নেতারা গুছিয়ে বসতে পারলে, তাঁদের সরকারেরা সেই ১৯৪৭ সাল থেকে বেড়ে ওঠা পরস্পরের প্রতি কঠোর মনোভাব সরিয়ে রাখবেন। বাণিজ্যের আলোচনা গতি পাবে।

ভারত কিন্তু চীনের সঙ্গে ১০০ বিলিয়ন ডলারের ব্যবসা করে। এই দুই দেশের মধ্যে হিমালয় পর্বতমালা ও ভারত মহাসাগরকে কেন্দ্র করে নানাবিধ জটিল সমস্যা থাকা সত্ত্বেও বাণিজ্যের খাতিরে যদি দুই দেশ একসঙ্গে আসতে পারে, তাহলে ভারতের দুই পাশের পড়শিরা বাদ পড়েন কেন?

 

                লেখক : দিল্লি নিবাসী সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা
আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ

৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২
আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট
আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু
শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

১৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

২৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?
তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

৪৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড
মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি
বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা
তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে
মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা
মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম
ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে