শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

দিল্লির চিঠি

বাণিজ্য নিয়ে আলোচনা হবে নাকি চলবে কথার মারপ্যাঁচ

জয়ন্ত রায় চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
বাণিজ্য নিয়ে আলোচনা হবে নাকি চলবে কথার মারপ্যাঁচ

গত মাসের শুরুতে পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী মহম্মদ ইশাক ধর লন্ডনে সাংবাদিকদের জানালেন, তাঁর দেশ ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য সম্পর্ক আবার স্থাপন করার কথা “গুরুত্ব সহকারে” চিন্তা করছে। দক্ষিণ এশিয়ায় আজকের দিনে এমন কথা নিয়ম নয়, বরং নিয়মের ব্যতিক্রম। ২০১৯ সাল থেকে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে এহেন বাণিজ্যিক আদান-প্রদান প্রায় থেমে রয়েছে। ইতিহাস আমাদের শেখায়, বাণিজ্যই কূটনৈতিক যোগাযোগ স্থাপনের অন্যতম উপায়, আবার এক দেশের সঙ্গে অন্য দেশের কলহের অন্যতম মূল কারণও বটে।

ভারতের মাটিতে প্রথম ইউরোপীয়দের আসার কথাই ধরা যাক। সাগর পাড়ি দিয়ে তারা এদেশে এসেছিল বাণিজ্যের লক্ষ্যে। সুচতুর কূটনীতি (যার উদাহরণ ১৬১৫ সালে সম্রাট জাহাঙ্গীরের দরবারে ইংরেজ দূতদের উপস্থিতি) এবং হিংস্র যুদ্ধের (যেমন, কালিকট বন্দরে ভাস্কো দা গামার বোমাবাজি কিংবা পলাশীর যুদ্ধ) মাধ্যমে তারা আদায় করে নিয়েছিল ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যের অধিকার।

তবে আজকের দিনে ঔপনিবেশিক দক্ষিণ এশিয়া এমনই এক ব্যতিক্রম, যেখানে আন্তর্জাতিক সম্পর্কের স্বাভাবিক নিয়মগুলো খাটে না। এখানে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য কমবেশি দেশীয় রাজনীতির দ্বারাই নিয়ন্ত্রিত হয়, ব্যবসার বিকাশ সবসময় তার লক্ষ্য নয়। যুদ্ধ ব্যবসার সম্পর্ক আর গড়ে তোলে না, বরং তাকে বাতিল করে।

১৯৬৫ সালে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ার পর থেকেই ভারত ও পাকিস্তান পরস্পরের সঙ্গে যাতায়াত ও বাণিজ্যে যে রাশ টেনেছে, সে যেন আর শিথিল হওয়ার নয়। তাই পৃথিবীর অন্যান্য সব জট বাণিজ্যিক কারণে খুলে গেলেও, পাকিস্তান ভারতের যোগাযোগ থমকে থাকে। সীমান্ত বিষয়ক বাগবিতন্ডা চালালেও, ১৯৯০-এর দশক থেকে ভারত বাণিজ্যকে সুগম করার চেষ্টা করেছে। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ি শান্তি ও বাণিজ্য বিষয়ে কথা বলতে বাস ধরে পাকিস্তানে যান। পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী মনোমোহন সিং-ও ভারতের প্রয়াসকে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছিলেন। তাঁর বিখ্যাত উক্তি ছিল “আমি এমন একটা দিনের স্বপ্ন দেখি... যখন কেউ অমৃতসরে প্রাতরাশ, লাহোরে দুপুরের খাবার এবং কাবুলে নৈশভোজ সারতে পারবে।”

তবে পাকিস্তান গোঁ বজায় রাখে যে প্রথমে সীমান্ত জটের ফয়সালা হলে তবেই বাণিজ্যের কথা শুরু হবে।

১৯৯৬ নাগাদ, ভারত পাকিস্তানকে ‘সবচেয়ে পছন্দের দেশ’ (‘Most Favoured Nation’) বা MFN স্বীকৃতি দেয়। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (WTO) সদস্য দেশেরা এই তকমা একে অন্যকে দিয়ে থাকে। এর ফলে শুল্ক ব্যবস্থায় একটা সমতা বজায় রাখা যায়।

কিন্তু পাকিস্তান বহু দশক ধরে ভারতকে এই মর্যাদা দিতে গড়িমসি করেছে। অনেকে মজা করে বলেন, এর কারণ উর্দুতে এই শব্দবন্ধের তর্জমা হলো “সব সে পসন্দিদা কওম”, অর্থাৎ, সবথেকে পছন্দের জাতি, যা পাকিস্তানের নেতৃবৃন্দের পক্ষে হজম করা এবং করানো, একটু কঠিন।

২০০৮ সালের ২৬ নভেম্বর মুম্বাইয়ে সন্ত্রাসবাদী হামলার পর থেকে, পাকিস্তানের অবস্থান ঘুরতে থাকে। ভারত জোর দিয়ে বলে, সন্ত্রাসের সমাধানই হবে প্রথম কাজ, বাকি সবকিছুতে দেরি হলেও ক্ষতি নেই। ওদিকে পাকিস্তানি মন্ত্রী ও কূটনীতিকরা তখন বাণিজ্য নিয়ে কথা বলতে উৎসাহী। খানিক এই কারণে যে সন্ত্রাস বা সন্ত্রাস নিয়ন্ত্রণ তাঁদের নয়, বরং সেনাবাহিনীর হাতে ছিল। আরেকটা কারণ হলো পাকিস্তান ততদিনে অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে পড়তে শুরু করেছিল। তবে ক্রুদ্ধ ভারত তখন এসব শোনার মেজাজে ছিল না।

২০১৯ সালে নরেন্দ্র মোদি সরকারের সংবিধানের ৩৭০ ধারার বিলোপ ঘটানোর মতো বিতর্কিত পদক্ষেপ অবস্থার আরও অবনতি করে। ভারতীয় সংবিধানের ৩৭০ ধারা জম্মু ও কাশ্মীরকে বিশেষ স্বীকৃতি দিত।

এই অবলুপ্তির সময় থেকে দুই দেশের ভিতর যেটুকু যা বাণিজ্য হতো পাকিস্তান তাও বন্ধ করে দেয়। সেই বছরই পাকিস্তান থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর ভারত ২০০ শতাংশ কর চাপায় এবং পশ্চিম দিকের প্রতিবেশী দেশটির MFN মর্যাদা কেড়ে নেয়।

এহেন ইটপাটকেল ছোড়াছুড়ির কিছু সময় পরে প্রকাশিত হয় বিশ্বব্যাংকের রিপোর্ট ‘A Glass Half Full : The Promise of Regional Trade in South Asia’-এই রিপোর্ট অনুযারী দুটি দেশ শুল্ক ও অশুল্ক বাধাগুলো সরিয়ে দিলে ইন্দো-পাকিস্তান বাণিজ্য ৩৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে পারে।

তবে দুই দেশের মধ্যে এত টানাপোড়েনের পরেও বাণিজ্য বন্ধ সম্পূর্ণরূপে হয়ে যায়নি। বিশেষজ্ঞরা অনুমান করেন, মারুতি গাড়ির নাটবল্টু থেকে শুরু করে কামোত্তেজক ওষুধ কিংবা চা, সব মিলিয়ে অন্তত ১০ বিলিয়ন ডলার মূল্যের ভারতীয় পণ্য দুবাই ও সিঙ্গাপুর হয়ে পাকিস্তানে পৌঁছায় প্রতি বছর।

পাকিস্তানি পোশাক, চিনি, মার্বেল ও মূল্যবান এবং আধা-মূল্যবান পাথরসহ প্রায় ২ বিলিয়ন ডলার মূল্যের পণ্য একইভাবে আরব উপকূল থেকে জাহাজ মারফত ভারতে আমদানি হয়।

২০১৯ এর আগে, চড়া কর আর ভারত থেকে আমদানি করা যেত না এমন পণ্যের কথা মাথায় রেখে দুটি দেশের ভিতর বাণিজ্য প্রধানত দুবাই ও সিঙ্গাপুরের মাধ্যমে সম্পন্ন হতো। ২০১৮-১৯ সালে ভারত ও পাকিস্তান সরাসরি ২.৫৬ বিলিয়ন ডলারের পণ্য আদানপ্রদান করেছিল, অন্যদিকে ৮-১০ বিলিয়ন ডলার মূল্যের পণ্য দুবাই এবং সিঙ্গাপুর হয়ে বিনিময় হয়েছিল।

ঘুরপথে আসা পণ্যের দাম অনেক বেশি, ক্রেতারা পড়েন সমস্যায়। কিন্তু ভারত পাকিস্তান বাণিজ্যের কথা বলতে নারাজ হওয়ায় ক্রেতাদের বর্ধিত দামই দিতে হয়। দীর্ঘমেয়াদি বাণিজ্যের ফলে যে সুবিধাগুলো আসতে পারে, তার চেয়ে দুই দেশের রাজনীতি-কারবারিদের কাছে বেশি জরুরি জনবাদী ভাষ্য, যা দিয়ে দ্রুত জনপ্রিয়তা অর্জন করে ভোটে জেতা যায়।

ভারতের পূর্ব সীমান্তে শেখ মুজিবুর রহমানের মৃত্যুর পর, বহু বছর ধরে বাংলাদেশের সেনা-চালিত বা সেনা-পোষিত সরকার ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য না করার ব্যাপারে জেদি মনোভাব দেখিয়ে ছিল। এই সময়ে চাল, ওষুধ, শাড়ি বা কফ সিরাপ, সবই সীমান্ত পেরিয়ে চালান হয়েছে। অবশ্য শেখ হাসিনা আসার পর থেকে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য অনেকটা স্বাভাবিক হয়েছে। ভারত ও তার ঘনিষ্ঠ প্রতিবেশী বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য ২০২২-২৩ সালে প্রায় ১৫.৯ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে।

বাংলাদেশ আজ এশিয়ার বৃহত্তম উৎপাদন ঘাঁটিগুলোর অন্যতম। বাংলাদেশের নানাধরনের পণ্য যেমন পোশাক, ওষুধ বা জাহাজ সরাসরি ভারতীয় বাজারে প্রবেশ করছে। কলকাতা, শিলিগুড়ি, শিলং ও গুয়াহাটির বাজারে বাংলাদেশের ব্র্যান্ড বিপুল পরিমাণে বিক্রি হচ্ছে।

তবে দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো, ঢাকায় রাজনীতিবিদের একাংশ ভারতীয় পণ্য বয়কট করার ডাক দিচ্ছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরাসরি এই মনোভাবের মোকাবিলা করছেন। কিছুদিন আগে একটি বক্তৃতাতে হাসিনা জিজ্ঞাসা হাসির ছলেই জিজ্ঞাসা করেছেন, বিএনপি নেতারা ভারতীয় পণ্য বয়কট করার ডাক দিচ্ছেন, তাঁরা কি তাঁদের স্ত্রীদের কেনা ভারতের শাড়িগুলো পুড়িয়ে ফেলতে রাজি হবেন?

এই বক্তব্যের ভিডিও লাখ-লাখ মানুষ দেখেছেন। এ কথা সবাই জানেন যে, ঠিক যেমন ধনী ভারতীয় ক্রেতারা বাংলাদেশের জামদানি ও ঢাকাই রেশমের ভক্ত, তেমনই সে দেশের মহিলারাও ভারতীয় সিফন, চান্দেরি ও বেনারসি শাড়ির কদর করেন। এটাই স্বাভাবিক। একই নজির বিশ্বে অনেক জায়গায় আছে, যেমন ইংল্যান্ডে ফরাসি রেশমের মান অনেক ঊর্ধ্বে, তেমন কেতাদুরস্ত প্যারিসে সুরুচিসম্মত পুরুষরা ইংলিশ টুইডের কদর করেন। কিন্তু সেখানে কোনো বিরোধীপক্ষের রাজনীতিবিদ ডাক দিচ্ছে না যে ইংল্যান্ড বা ফ্রান্সের জামাকাপড় তার দেশের লোক বর্জন করুক।

আশা করা যায়, ভারতে নির্বাচনের পালা মিটলে এবং পাকিস্তানের নবনির্বাচিত নেতারা গুছিয়ে বসতে পারলে, তাঁদের সরকারেরা সেই ১৯৪৭ সাল থেকে বেড়ে ওঠা পরস্পরের প্রতি কঠোর মনোভাব সরিয়ে রাখবেন। বাণিজ্যের আলোচনা গতি পাবে।

ভারত কিন্তু চীনের সঙ্গে ১০০ বিলিয়ন ডলারের ব্যবসা করে। এই দুই দেশের মধ্যে হিমালয় পর্বতমালা ও ভারত মহাসাগরকে কেন্দ্র করে নানাবিধ জটিল সমস্যা থাকা সত্ত্বেও বাণিজ্যের খাতিরে যদি দুই দেশ একসঙ্গে আসতে পারে, তাহলে ভারতের দুই পাশের পড়শিরা বাদ পড়েন কেন?

 

                লেখক : দিল্লি নিবাসী সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

এই মাত্র | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৩৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৫৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২

পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’
ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’

মাঠে ময়দানে