শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

দিল্লির চিঠি

বাণিজ্য নিয়ে আলোচনা হবে নাকি চলবে কথার মারপ্যাঁচ

জয়ন্ত রায় চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
বাণিজ্য নিয়ে আলোচনা হবে নাকি চলবে কথার মারপ্যাঁচ

গত মাসের শুরুতে পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী মহম্মদ ইশাক ধর লন্ডনে সাংবাদিকদের জানালেন, তাঁর দেশ ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য সম্পর্ক আবার স্থাপন করার কথা “গুরুত্ব সহকারে” চিন্তা করছে। দক্ষিণ এশিয়ায় আজকের দিনে এমন কথা নিয়ম নয়, বরং নিয়মের ব্যতিক্রম। ২০১৯ সাল থেকে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে এহেন বাণিজ্যিক আদান-প্রদান প্রায় থেমে রয়েছে। ইতিহাস আমাদের শেখায়, বাণিজ্যই কূটনৈতিক যোগাযোগ স্থাপনের অন্যতম উপায়, আবার এক দেশের সঙ্গে অন্য দেশের কলহের অন্যতম মূল কারণও বটে।

ভারতের মাটিতে প্রথম ইউরোপীয়দের আসার কথাই ধরা যাক। সাগর পাড়ি দিয়ে তারা এদেশে এসেছিল বাণিজ্যের লক্ষ্যে। সুচতুর কূটনীতি (যার উদাহরণ ১৬১৫ সালে সম্রাট জাহাঙ্গীরের দরবারে ইংরেজ দূতদের উপস্থিতি) এবং হিংস্র যুদ্ধের (যেমন, কালিকট বন্দরে ভাস্কো দা গামার বোমাবাজি কিংবা পলাশীর যুদ্ধ) মাধ্যমে তারা আদায় করে নিয়েছিল ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যের অধিকার।

তবে আজকের দিনে ঔপনিবেশিক দক্ষিণ এশিয়া এমনই এক ব্যতিক্রম, যেখানে আন্তর্জাতিক সম্পর্কের স্বাভাবিক নিয়মগুলো খাটে না। এখানে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য কমবেশি দেশীয় রাজনীতির দ্বারাই নিয়ন্ত্রিত হয়, ব্যবসার বিকাশ সবসময় তার লক্ষ্য নয়। যুদ্ধ ব্যবসার সম্পর্ক আর গড়ে তোলে না, বরং তাকে বাতিল করে।

১৯৬৫ সালে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ার পর থেকেই ভারত ও পাকিস্তান পরস্পরের সঙ্গে যাতায়াত ও বাণিজ্যে যে রাশ টেনেছে, সে যেন আর শিথিল হওয়ার নয়। তাই পৃথিবীর অন্যান্য সব জট বাণিজ্যিক কারণে খুলে গেলেও, পাকিস্তান ভারতের যোগাযোগ থমকে থাকে। সীমান্ত বিষয়ক বাগবিতন্ডা চালালেও, ১৯৯০-এর দশক থেকে ভারত বাণিজ্যকে সুগম করার চেষ্টা করেছে। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ি শান্তি ও বাণিজ্য বিষয়ে কথা বলতে বাস ধরে পাকিস্তানে যান। পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী মনোমোহন সিং-ও ভারতের প্রয়াসকে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছিলেন। তাঁর বিখ্যাত উক্তি ছিল “আমি এমন একটা দিনের স্বপ্ন দেখি... যখন কেউ অমৃতসরে প্রাতরাশ, লাহোরে দুপুরের খাবার এবং কাবুলে নৈশভোজ সারতে পারবে।”

তবে পাকিস্তান গোঁ বজায় রাখে যে প্রথমে সীমান্ত জটের ফয়সালা হলে তবেই বাণিজ্যের কথা শুরু হবে।

১৯৯৬ নাগাদ, ভারত পাকিস্তানকে ‘সবচেয়ে পছন্দের দেশ’ (‘Most Favoured Nation’) বা MFN স্বীকৃতি দেয়। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (WTO) সদস্য দেশেরা এই তকমা একে অন্যকে দিয়ে থাকে। এর ফলে শুল্ক ব্যবস্থায় একটা সমতা বজায় রাখা যায়।

কিন্তু পাকিস্তান বহু দশক ধরে ভারতকে এই মর্যাদা দিতে গড়িমসি করেছে। অনেকে মজা করে বলেন, এর কারণ উর্দুতে এই শব্দবন্ধের তর্জমা হলো “সব সে পসন্দিদা কওম”, অর্থাৎ, সবথেকে পছন্দের জাতি, যা পাকিস্তানের নেতৃবৃন্দের পক্ষে হজম করা এবং করানো, একটু কঠিন।

২০০৮ সালের ২৬ নভেম্বর মুম্বাইয়ে সন্ত্রাসবাদী হামলার পর থেকে, পাকিস্তানের অবস্থান ঘুরতে থাকে। ভারত জোর দিয়ে বলে, সন্ত্রাসের সমাধানই হবে প্রথম কাজ, বাকি সবকিছুতে দেরি হলেও ক্ষতি নেই। ওদিকে পাকিস্তানি মন্ত্রী ও কূটনীতিকরা তখন বাণিজ্য নিয়ে কথা বলতে উৎসাহী। খানিক এই কারণে যে সন্ত্রাস বা সন্ত্রাস নিয়ন্ত্রণ তাঁদের নয়, বরং সেনাবাহিনীর হাতে ছিল। আরেকটা কারণ হলো পাকিস্তান ততদিনে অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে পড়তে শুরু করেছিল। তবে ক্রুদ্ধ ভারত তখন এসব শোনার মেজাজে ছিল না।

২০১৯ সালে নরেন্দ্র মোদি সরকারের সংবিধানের ৩৭০ ধারার বিলোপ ঘটানোর মতো বিতর্কিত পদক্ষেপ অবস্থার আরও অবনতি করে। ভারতীয় সংবিধানের ৩৭০ ধারা জম্মু ও কাশ্মীরকে বিশেষ স্বীকৃতি দিত।

এই অবলুপ্তির সময় থেকে দুই দেশের ভিতর যেটুকু যা বাণিজ্য হতো পাকিস্তান তাও বন্ধ করে দেয়। সেই বছরই পাকিস্তান থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর ভারত ২০০ শতাংশ কর চাপায় এবং পশ্চিম দিকের প্রতিবেশী দেশটির MFN মর্যাদা কেড়ে নেয়।

এহেন ইটপাটকেল ছোড়াছুড়ির কিছু সময় পরে প্রকাশিত হয় বিশ্বব্যাংকের রিপোর্ট ‘A Glass Half Full : The Promise of Regional Trade in South Asia’-এই রিপোর্ট অনুযারী দুটি দেশ শুল্ক ও অশুল্ক বাধাগুলো সরিয়ে দিলে ইন্দো-পাকিস্তান বাণিজ্য ৩৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে পারে।

তবে দুই দেশের মধ্যে এত টানাপোড়েনের পরেও বাণিজ্য বন্ধ সম্পূর্ণরূপে হয়ে যায়নি। বিশেষজ্ঞরা অনুমান করেন, মারুতি গাড়ির নাটবল্টু থেকে শুরু করে কামোত্তেজক ওষুধ কিংবা চা, সব মিলিয়ে অন্তত ১০ বিলিয়ন ডলার মূল্যের ভারতীয় পণ্য দুবাই ও সিঙ্গাপুর হয়ে পাকিস্তানে পৌঁছায় প্রতি বছর।

পাকিস্তানি পোশাক, চিনি, মার্বেল ও মূল্যবান এবং আধা-মূল্যবান পাথরসহ প্রায় ২ বিলিয়ন ডলার মূল্যের পণ্য একইভাবে আরব উপকূল থেকে জাহাজ মারফত ভারতে আমদানি হয়।

২০১৯ এর আগে, চড়া কর আর ভারত থেকে আমদানি করা যেত না এমন পণ্যের কথা মাথায় রেখে দুটি দেশের ভিতর বাণিজ্য প্রধানত দুবাই ও সিঙ্গাপুরের মাধ্যমে সম্পন্ন হতো। ২০১৮-১৯ সালে ভারত ও পাকিস্তান সরাসরি ২.৫৬ বিলিয়ন ডলারের পণ্য আদানপ্রদান করেছিল, অন্যদিকে ৮-১০ বিলিয়ন ডলার মূল্যের পণ্য দুবাই এবং সিঙ্গাপুর হয়ে বিনিময় হয়েছিল।

ঘুরপথে আসা পণ্যের দাম অনেক বেশি, ক্রেতারা পড়েন সমস্যায়। কিন্তু ভারত পাকিস্তান বাণিজ্যের কথা বলতে নারাজ হওয়ায় ক্রেতাদের বর্ধিত দামই দিতে হয়। দীর্ঘমেয়াদি বাণিজ্যের ফলে যে সুবিধাগুলো আসতে পারে, তার চেয়ে দুই দেশের রাজনীতি-কারবারিদের কাছে বেশি জরুরি জনবাদী ভাষ্য, যা দিয়ে দ্রুত জনপ্রিয়তা অর্জন করে ভোটে জেতা যায়।

ভারতের পূর্ব সীমান্তে শেখ মুজিবুর রহমানের মৃত্যুর পর, বহু বছর ধরে বাংলাদেশের সেনা-চালিত বা সেনা-পোষিত সরকার ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য না করার ব্যাপারে জেদি মনোভাব দেখিয়ে ছিল। এই সময়ে চাল, ওষুধ, শাড়ি বা কফ সিরাপ, সবই সীমান্ত পেরিয়ে চালান হয়েছে। অবশ্য শেখ হাসিনা আসার পর থেকে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য অনেকটা স্বাভাবিক হয়েছে। ভারত ও তার ঘনিষ্ঠ প্রতিবেশী বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য ২০২২-২৩ সালে প্রায় ১৫.৯ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে।

বাংলাদেশ আজ এশিয়ার বৃহত্তম উৎপাদন ঘাঁটিগুলোর অন্যতম। বাংলাদেশের নানাধরনের পণ্য যেমন পোশাক, ওষুধ বা জাহাজ সরাসরি ভারতীয় বাজারে প্রবেশ করছে। কলকাতা, শিলিগুড়ি, শিলং ও গুয়াহাটির বাজারে বাংলাদেশের ব্র্যান্ড বিপুল পরিমাণে বিক্রি হচ্ছে।

তবে দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো, ঢাকায় রাজনীতিবিদের একাংশ ভারতীয় পণ্য বয়কট করার ডাক দিচ্ছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরাসরি এই মনোভাবের মোকাবিলা করছেন। কিছুদিন আগে একটি বক্তৃতাতে হাসিনা জিজ্ঞাসা হাসির ছলেই জিজ্ঞাসা করেছেন, বিএনপি নেতারা ভারতীয় পণ্য বয়কট করার ডাক দিচ্ছেন, তাঁরা কি তাঁদের স্ত্রীদের কেনা ভারতের শাড়িগুলো পুড়িয়ে ফেলতে রাজি হবেন?

এই বক্তব্যের ভিডিও লাখ-লাখ মানুষ দেখেছেন। এ কথা সবাই জানেন যে, ঠিক যেমন ধনী ভারতীয় ক্রেতারা বাংলাদেশের জামদানি ও ঢাকাই রেশমের ভক্ত, তেমনই সে দেশের মহিলারাও ভারতীয় সিফন, চান্দেরি ও বেনারসি শাড়ির কদর করেন। এটাই স্বাভাবিক। একই নজির বিশ্বে অনেক জায়গায় আছে, যেমন ইংল্যান্ডে ফরাসি রেশমের মান অনেক ঊর্ধ্বে, তেমন কেতাদুরস্ত প্যারিসে সুরুচিসম্মত পুরুষরা ইংলিশ টুইডের কদর করেন। কিন্তু সেখানে কোনো বিরোধীপক্ষের রাজনীতিবিদ ডাক দিচ্ছে না যে ইংল্যান্ড বা ফ্রান্সের জামাকাপড় তার দেশের লোক বর্জন করুক।

আশা করা যায়, ভারতে নির্বাচনের পালা মিটলে এবং পাকিস্তানের নবনির্বাচিত নেতারা গুছিয়ে বসতে পারলে, তাঁদের সরকারেরা সেই ১৯৪৭ সাল থেকে বেড়ে ওঠা পরস্পরের প্রতি কঠোর মনোভাব সরিয়ে রাখবেন। বাণিজ্যের আলোচনা গতি পাবে।

ভারত কিন্তু চীনের সঙ্গে ১০০ বিলিয়ন ডলারের ব্যবসা করে। এই দুই দেশের মধ্যে হিমালয় পর্বতমালা ও ভারত মহাসাগরকে কেন্দ্র করে নানাবিধ জটিল সমস্যা থাকা সত্ত্বেও বাণিজ্যের খাতিরে যদি দুই দেশ একসঙ্গে আসতে পারে, তাহলে ভারতের দুই পাশের পড়শিরা বাদ পড়েন কেন?

 

                লেখক : দিল্লি নিবাসী সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকেও হিন্দুত্ববাদ প্রচারে বাধ্য করছে মোদি প্রশাসন?
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকেও হিন্দুত্ববাদ প্রচারে বাধ্য করছে মোদি প্রশাসন?

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৪৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি
লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার
প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়
পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?
ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা
মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ
বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে
২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু
গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ
লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ

দেশগ্রাম

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম
বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম

নগর জীবন

বিএনপি কথায় নয়, কাজে বিশ্বাসী
বিএনপি কথায় নয়, কাজে বিশ্বাসী

নগর জীবন

সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে
সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে

নগর জীবন

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন

চট্টগ্রাম সরকারি কলেজে বিঘ্নিত হচ্ছে শিক্ষাক্রম
চট্টগ্রাম সরকারি কলেজে বিঘ্নিত হচ্ছে শিক্ষাক্রম

নগর জীবন

জলবায়ু অর্থায়ন দয়া বা ঋণ হিসেবে চাই না
জলবায়ু অর্থায়ন দয়া বা ঋণ হিসেবে চাই না

নগর জীবন

প্রবীণ ও অসহায় গণি জমাদ্দার দম্পতির পাশে তারেক রহমান
প্রবীণ ও অসহায় গণি জমাদ্দার দম্পতির পাশে তারেক রহমান

নগর জীবন

তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

দেশগ্রাম

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

অবহিতকরণ সভা
অবহিতকরণ সভা

দেশগ্রাম

বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ
বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প বনাম বিবিসির লড়াই
ট্রাম্প বনাম বিবিসির লড়াই

পূর্ব-পশ্চিম

আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য
আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য

পূর্ব-পশ্চিম

চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে
চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে

পূর্ব-পশ্চিম

হায়দরাবাদে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৭
হায়দরাবাদে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৭

পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের

পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে ২০০ কোটি টাকার খেজুর গুড় বিক্রির সম্ভাবনা
রাজশাহীতে ২০০ কোটি টাকার খেজুর গুড় বিক্রির সম্ভাবনা

দেশগ্রাম

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ পর্যটকের লাশ উদ্ধার
নিখোঁজ পর্যটকের লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

৩০ একর সরকারি জমি উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৩
৩০ একর সরকারি জমি উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন মাসে পাঁচ বার চুরি
তিন মাসে পাঁচ বার চুরি

দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান

পেছনের পৃষ্ঠা

বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা