শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

দিল্লির চিঠি

বাণিজ্য নিয়ে আলোচনা হবে নাকি চলবে কথার মারপ্যাঁচ

জয়ন্ত রায় চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
বাণিজ্য নিয়ে আলোচনা হবে নাকি চলবে কথার মারপ্যাঁচ

গত মাসের শুরুতে পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী মহম্মদ ইশাক ধর লন্ডনে সাংবাদিকদের জানালেন, তাঁর দেশ ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য সম্পর্ক আবার স্থাপন করার কথা “গুরুত্ব সহকারে” চিন্তা করছে। দক্ষিণ এশিয়ায় আজকের দিনে এমন কথা নিয়ম নয়, বরং নিয়মের ব্যতিক্রম। ২০১৯ সাল থেকে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে এহেন বাণিজ্যিক আদান-প্রদান প্রায় থেমে রয়েছে। ইতিহাস আমাদের শেখায়, বাণিজ্যই কূটনৈতিক যোগাযোগ স্থাপনের অন্যতম উপায়, আবার এক দেশের সঙ্গে অন্য দেশের কলহের অন্যতম মূল কারণও বটে।

ভারতের মাটিতে প্রথম ইউরোপীয়দের আসার কথাই ধরা যাক। সাগর পাড়ি দিয়ে তারা এদেশে এসেছিল বাণিজ্যের লক্ষ্যে। সুচতুর কূটনীতি (যার উদাহরণ ১৬১৫ সালে সম্রাট জাহাঙ্গীরের দরবারে ইংরেজ দূতদের উপস্থিতি) এবং হিংস্র যুদ্ধের (যেমন, কালিকট বন্দরে ভাস্কো দা গামার বোমাবাজি কিংবা পলাশীর যুদ্ধ) মাধ্যমে তারা আদায় করে নিয়েছিল ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যের অধিকার।

তবে আজকের দিনে ঔপনিবেশিক দক্ষিণ এশিয়া এমনই এক ব্যতিক্রম, যেখানে আন্তর্জাতিক সম্পর্কের স্বাভাবিক নিয়মগুলো খাটে না। এখানে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য কমবেশি দেশীয় রাজনীতির দ্বারাই নিয়ন্ত্রিত হয়, ব্যবসার বিকাশ সবসময় তার লক্ষ্য নয়। যুদ্ধ ব্যবসার সম্পর্ক আর গড়ে তোলে না, বরং তাকে বাতিল করে।

১৯৬৫ সালে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ার পর থেকেই ভারত ও পাকিস্তান পরস্পরের সঙ্গে যাতায়াত ও বাণিজ্যে যে রাশ টেনেছে, সে যেন আর শিথিল হওয়ার নয়। তাই পৃথিবীর অন্যান্য সব জট বাণিজ্যিক কারণে খুলে গেলেও, পাকিস্তান ভারতের যোগাযোগ থমকে থাকে। সীমান্ত বিষয়ক বাগবিতন্ডা চালালেও, ১৯৯০-এর দশক থেকে ভারত বাণিজ্যকে সুগম করার চেষ্টা করেছে। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ি শান্তি ও বাণিজ্য বিষয়ে কথা বলতে বাস ধরে পাকিস্তানে যান। পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী মনোমোহন সিং-ও ভারতের প্রয়াসকে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছিলেন। তাঁর বিখ্যাত উক্তি ছিল “আমি এমন একটা দিনের স্বপ্ন দেখি... যখন কেউ অমৃতসরে প্রাতরাশ, লাহোরে দুপুরের খাবার এবং কাবুলে নৈশভোজ সারতে পারবে।”

তবে পাকিস্তান গোঁ বজায় রাখে যে প্রথমে সীমান্ত জটের ফয়সালা হলে তবেই বাণিজ্যের কথা শুরু হবে।

১৯৯৬ নাগাদ, ভারত পাকিস্তানকে ‘সবচেয়ে পছন্দের দেশ’ (‘Most Favoured Nation’) বা MFN স্বীকৃতি দেয়। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (WTO) সদস্য দেশেরা এই তকমা একে অন্যকে দিয়ে থাকে। এর ফলে শুল্ক ব্যবস্থায় একটা সমতা বজায় রাখা যায়।

কিন্তু পাকিস্তান বহু দশক ধরে ভারতকে এই মর্যাদা দিতে গড়িমসি করেছে। অনেকে মজা করে বলেন, এর কারণ উর্দুতে এই শব্দবন্ধের তর্জমা হলো “সব সে পসন্দিদা কওম”, অর্থাৎ, সবথেকে পছন্দের জাতি, যা পাকিস্তানের নেতৃবৃন্দের পক্ষে হজম করা এবং করানো, একটু কঠিন।

২০০৮ সালের ২৬ নভেম্বর মুম্বাইয়ে সন্ত্রাসবাদী হামলার পর থেকে, পাকিস্তানের অবস্থান ঘুরতে থাকে। ভারত জোর দিয়ে বলে, সন্ত্রাসের সমাধানই হবে প্রথম কাজ, বাকি সবকিছুতে দেরি হলেও ক্ষতি নেই। ওদিকে পাকিস্তানি মন্ত্রী ও কূটনীতিকরা তখন বাণিজ্য নিয়ে কথা বলতে উৎসাহী। খানিক এই কারণে যে সন্ত্রাস বা সন্ত্রাস নিয়ন্ত্রণ তাঁদের নয়, বরং সেনাবাহিনীর হাতে ছিল। আরেকটা কারণ হলো পাকিস্তান ততদিনে অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে পড়তে শুরু করেছিল। তবে ক্রুদ্ধ ভারত তখন এসব শোনার মেজাজে ছিল না।

২০১৯ সালে নরেন্দ্র মোদি সরকারের সংবিধানের ৩৭০ ধারার বিলোপ ঘটানোর মতো বিতর্কিত পদক্ষেপ অবস্থার আরও অবনতি করে। ভারতীয় সংবিধানের ৩৭০ ধারা জম্মু ও কাশ্মীরকে বিশেষ স্বীকৃতি দিত।

এই অবলুপ্তির সময় থেকে দুই দেশের ভিতর যেটুকু যা বাণিজ্য হতো পাকিস্তান তাও বন্ধ করে দেয়। সেই বছরই পাকিস্তান থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর ভারত ২০০ শতাংশ কর চাপায় এবং পশ্চিম দিকের প্রতিবেশী দেশটির MFN মর্যাদা কেড়ে নেয়।

এহেন ইটপাটকেল ছোড়াছুড়ির কিছু সময় পরে প্রকাশিত হয় বিশ্বব্যাংকের রিপোর্ট ‘A Glass Half Full : The Promise of Regional Trade in South Asia’-এই রিপোর্ট অনুযারী দুটি দেশ শুল্ক ও অশুল্ক বাধাগুলো সরিয়ে দিলে ইন্দো-পাকিস্তান বাণিজ্য ৩৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে পারে।

তবে দুই দেশের মধ্যে এত টানাপোড়েনের পরেও বাণিজ্য বন্ধ সম্পূর্ণরূপে হয়ে যায়নি। বিশেষজ্ঞরা অনুমান করেন, মারুতি গাড়ির নাটবল্টু থেকে শুরু করে কামোত্তেজক ওষুধ কিংবা চা, সব মিলিয়ে অন্তত ১০ বিলিয়ন ডলার মূল্যের ভারতীয় পণ্য দুবাই ও সিঙ্গাপুর হয়ে পাকিস্তানে পৌঁছায় প্রতি বছর।

পাকিস্তানি পোশাক, চিনি, মার্বেল ও মূল্যবান এবং আধা-মূল্যবান পাথরসহ প্রায় ২ বিলিয়ন ডলার মূল্যের পণ্য একইভাবে আরব উপকূল থেকে জাহাজ মারফত ভারতে আমদানি হয়।

২০১৯ এর আগে, চড়া কর আর ভারত থেকে আমদানি করা যেত না এমন পণ্যের কথা মাথায় রেখে দুটি দেশের ভিতর বাণিজ্য প্রধানত দুবাই ও সিঙ্গাপুরের মাধ্যমে সম্পন্ন হতো। ২০১৮-১৯ সালে ভারত ও পাকিস্তান সরাসরি ২.৫৬ বিলিয়ন ডলারের পণ্য আদানপ্রদান করেছিল, অন্যদিকে ৮-১০ বিলিয়ন ডলার মূল্যের পণ্য দুবাই এবং সিঙ্গাপুর হয়ে বিনিময় হয়েছিল।

ঘুরপথে আসা পণ্যের দাম অনেক বেশি, ক্রেতারা পড়েন সমস্যায়। কিন্তু ভারত পাকিস্তান বাণিজ্যের কথা বলতে নারাজ হওয়ায় ক্রেতাদের বর্ধিত দামই দিতে হয়। দীর্ঘমেয়াদি বাণিজ্যের ফলে যে সুবিধাগুলো আসতে পারে, তার চেয়ে দুই দেশের রাজনীতি-কারবারিদের কাছে বেশি জরুরি জনবাদী ভাষ্য, যা দিয়ে দ্রুত জনপ্রিয়তা অর্জন করে ভোটে জেতা যায়।

ভারতের পূর্ব সীমান্তে শেখ মুজিবুর রহমানের মৃত্যুর পর, বহু বছর ধরে বাংলাদেশের সেনা-চালিত বা সেনা-পোষিত সরকার ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য না করার ব্যাপারে জেদি মনোভাব দেখিয়ে ছিল। এই সময়ে চাল, ওষুধ, শাড়ি বা কফ সিরাপ, সবই সীমান্ত পেরিয়ে চালান হয়েছে। অবশ্য শেখ হাসিনা আসার পর থেকে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য অনেকটা স্বাভাবিক হয়েছে। ভারত ও তার ঘনিষ্ঠ প্রতিবেশী বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য ২০২২-২৩ সালে প্রায় ১৫.৯ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে।

বাংলাদেশ আজ এশিয়ার বৃহত্তম উৎপাদন ঘাঁটিগুলোর অন্যতম। বাংলাদেশের নানাধরনের পণ্য যেমন পোশাক, ওষুধ বা জাহাজ সরাসরি ভারতীয় বাজারে প্রবেশ করছে। কলকাতা, শিলিগুড়ি, শিলং ও গুয়াহাটির বাজারে বাংলাদেশের ব্র্যান্ড বিপুল পরিমাণে বিক্রি হচ্ছে।

তবে দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো, ঢাকায় রাজনীতিবিদের একাংশ ভারতীয় পণ্য বয়কট করার ডাক দিচ্ছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরাসরি এই মনোভাবের মোকাবিলা করছেন। কিছুদিন আগে একটি বক্তৃতাতে হাসিনা জিজ্ঞাসা হাসির ছলেই জিজ্ঞাসা করেছেন, বিএনপি নেতারা ভারতীয় পণ্য বয়কট করার ডাক দিচ্ছেন, তাঁরা কি তাঁদের স্ত্রীদের কেনা ভারতের শাড়িগুলো পুড়িয়ে ফেলতে রাজি হবেন?

এই বক্তব্যের ভিডিও লাখ-লাখ মানুষ দেখেছেন। এ কথা সবাই জানেন যে, ঠিক যেমন ধনী ভারতীয় ক্রেতারা বাংলাদেশের জামদানি ও ঢাকাই রেশমের ভক্ত, তেমনই সে দেশের মহিলারাও ভারতীয় সিফন, চান্দেরি ও বেনারসি শাড়ির কদর করেন। এটাই স্বাভাবিক। একই নজির বিশ্বে অনেক জায়গায় আছে, যেমন ইংল্যান্ডে ফরাসি রেশমের মান অনেক ঊর্ধ্বে, তেমন কেতাদুরস্ত প্যারিসে সুরুচিসম্মত পুরুষরা ইংলিশ টুইডের কদর করেন। কিন্তু সেখানে কোনো বিরোধীপক্ষের রাজনীতিবিদ ডাক দিচ্ছে না যে ইংল্যান্ড বা ফ্রান্সের জামাকাপড় তার দেশের লোক বর্জন করুক।

আশা করা যায়, ভারতে নির্বাচনের পালা মিটলে এবং পাকিস্তানের নবনির্বাচিত নেতারা গুছিয়ে বসতে পারলে, তাঁদের সরকারেরা সেই ১৯৪৭ সাল থেকে বেড়ে ওঠা পরস্পরের প্রতি কঠোর মনোভাব সরিয়ে রাখবেন। বাণিজ্যের আলোচনা গতি পাবে।

ভারত কিন্তু চীনের সঙ্গে ১০০ বিলিয়ন ডলারের ব্যবসা করে। এই দুই দেশের মধ্যে হিমালয় পর্বতমালা ও ভারত মহাসাগরকে কেন্দ্র করে নানাবিধ জটিল সমস্যা থাকা সত্ত্বেও বাণিজ্যের খাতিরে যদি দুই দেশ একসঙ্গে আসতে পারে, তাহলে ভারতের দুই পাশের পড়শিরা বাদ পড়েন কেন?

 

                লেখক : দিল্লি নিবাসী সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ সেপ্টেম্বর)

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম

২৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম

৩২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজা সিটি ছেড়েছে আড়াই লক্ষাধিক বাসিন্দা: ইসরায়েলি সেনাবাহিনী
গাজা সিটি ছেড়েছে আড়াই লক্ষাধিক বাসিন্দা: ইসরায়েলি সেনাবাহিনী

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে দারচিনি ভেজানো পানির কার্যকারিতা
ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে দারচিনি ভেজানো পানির কার্যকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দক্ষিণ ইরানে ৫.৩ মাত্রার ভূমিকম্প
দক্ষিণ ইরানে ৫.৩ মাত্রার ভূমিকম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা
সকালে পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে ইন্টারকে হারাল জুভেন্টাস
শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে ইন্টারকে হারাল জুভেন্টাস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের
সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদ খান-বাণীর ‘আবীর গুলাল’
ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদ খান-বাণীর ‘আবীর গুলাল’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত নয়, এশিয়া কাপ জয়ে চোখ পাকিস্তানের: সাইম আইয়ুব
ভারত নয়, এশিয়া কাপ জয়ে চোখ পাকিস্তানের: সাইম আইয়ুব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ
গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে
জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল
জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়
এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু
ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ
১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য
নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল
যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ
হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ
কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের
‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু
গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

পেছনের পৃষ্ঠা

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শরৎকাল নিয়ে যত গান
শরৎকাল নিয়ে যত গান

শোবিজ