শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১১ জুন, ২০২৪

মোদির টানা তৃতীয়বার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
মোদির টানা তৃতীয়বার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ

ভারতের ১৮তম লোকসভার নির্বাচন হয়ে গেল। এক অভাবনীয় ফলাফল হয়েছে সেখানে। ৫৪৩ আসনের লোকসভায় ২৪০ আসন পেয়ে বিজেপি সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হলেও সরকার গঠনের জন্য যে ২৭২ আসনের প্রয়োজন তা তারা পায়নি। গত ১০ বছর নরেন্দ্র মোদি একক বিবেচনায় যেভাবে ভারত চালিয়েছেন সেভাবে এবার তার পক্ষে চালানো সম্ভব হবে না। জোট সরকার চালাতে গিয়ে অনেকের মন রক্ষা করে চলতে হবে। রাজনীতিতে মন রক্ষা করে চলা কোনো কোনো ক্ষেত্রে খুবই সোজা আবার কোথাও কোথাও  বেশ কঠিন। ভারতের প্রধানমন্ত্রী এবার সেই কঠিন অবস্থাতেই পড়েছেন। ভারত একটি মস্ত বড় দেশ। দেশটি মানবের দেশ থেকে অনেকটাই দানবীয়তার দিকে এগিয়ে যাচ্ছিল।

সেটা এ নির্বাচন তাতে লাগাম টেনে ধরেছে। মানুষই যে মহাশক্তি তারই একটা বড়সড় প্রমাণ হয়েছে। বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার আর অন্ধ্রের প্রবীণ নেতা এন চন্দ্রবাবু নাইডু এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। তারা একটু এদিক-ওদিক হলেই নরেন্দ্র মোদির ক্ষমতা শেষ। রাজনীতিতে এমনই হওয়া উচিত। একেবারে সর্বগ্রাসী ক্ষমতা কারও হাতেই থাকা উচিত নয়। ভারতের রাজনৈতিক নিয়ামক শক্তি উত্তরপ্রদেশ। যেখানে গত নির্বাচনে বিজেপি পেয়েছিল ৬২ আসন। এবার তারা ৭০ আসন পেতে চেয়েছিল। কিন্তু তা হয়নি। তারা পেয়েছেন ৩৭ আসন। বিজেপি আশা করেছিল রামমন্দির নির্মাণের মধ্য দিয়ে তারা ভারত জয় করবে। তারা যেহেতু ভগবান রামকে প্রতিষ্ঠা করেছেন, শ্রী রামও তাদের প্রতিষ্ঠা করবেন। কিন্তু আদতে তা হয়নি। গত ১০ বছর কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী এবং তার বোন প্রিয়াঙ্কাকে নিয়ে নানা রকমের ঠাট্টা-মশকরা হয়েছে। দেড় শ বছরের পুরনো রাজনৈতিক দল কংগ্রেস গত এক যুগ ভীষণ ম্রিয়মান ছিল। একবার ৪৪, আরেকবার ৫২ আসন পেয়ে তারা বিরোধী দলও হতে পারেনি। আমাদের মতো বিচার বিবেচনা ভারতে নেই। আমাদের সংসদে ১০-১১ আসন পেয়েই তথাকথিত জাতীয় পার্টি বিরোধী দলের মর্যাদা নিয়ে বসে আছে। কিন্তু শতকরা ১০ আসন না পাওয়ার কারণে কংগ্রেস এক যুগ বিরোধী দলের আসনেও বসতে পারেনি। এই প্রথম রাহুল গান্ধী বিরোধী দলের নেতা হিসেবে লোকসভায় বসার সুযোগ পাচ্ছেন। এর আগে স্মৃতি ইরানির কাছে হেরে যাওয়ায় বড় বেশি অপমানিত হয়েছিলেন। শুধু অপমানিত নয়, নানা কলাকৌশলে সংসদ থেকে তাকে বের করে দেওয়া হয়েছিল। নানা ধরনের কোর্ট কাচারি আদালত ফৌজদারি করে তিনি লোকসভায় ফিরেছিলেন। এবার ৯৯ আসন নিয়ে তিনি বিরোধী দলে বসছেন। এবার নিশ্চয়ই সংসদ থেকে অযোগ্য বলে কেউ তাকে বের করতে পারবেন না। রাহুল এবং প্রিয়াঙ্কা গান্ধী যখন দিল্লির মডার্ন স্কুলে পড়তেন তখন আমি বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে আড়াই-তিন বছর প্রতিরোধ যুদ্ধ চালিয়ে দিল্লিতে নির্বাসিত ছিলাম। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন শেখ হাসিনাও তখন দিল্লির খান মার্কেটের পাশে পান্ডারা রোডে নির্বাসিত জীবনযাপন করতেন। সি আর পার্কের এসি সেনের ছেলেমেয়ে শঙ্খ-গার্গি রাহুল-প্রিয়াঙ্কার সঙ্গে লেখাপড়া করত। কতবার আমার এই ভাইস্তা-ভাস্তি শঙ্খ-গার্গিকে মডার্ন স্কুলে পৌঁছে দিতে গেছি এবং রাহুল-প্রিয়াঙ্কার সঙ্গেও দেখা হয়েছে। ’৭৭-এ মোরারজি দেশাইর প্রধানমন্ত্রিত্বের আমলে ইন্দিরা গান্ধীর ছিল কঠিন দুর্দিন। তখন রাহুল-প্রিয়াঙ্কা গান্ধীরও বেশ অসময় ছিল। খুব সম্ভবত তারা তখন উইলিংডন স্কয়ারে থাকতেন। সেখানেও ২-৪ বার তাদের নামিয়ে দিয়ে এসেছি। নরেন্দ্র মোদি এবং অমিত শাহ এসব নতুন নেতৃত্ব তাদের অনেকের সঙ্গে পরিচয় না থাকলেও অনেক প্রবীণের সঙ্গে পরিচয় ছিল, এখনো আছে। কংগ্রেস শুধু ৯৯ আসন নয়, একদিকে এনডিএ জোট ২৯২, অন্যদিকে ইন্ডিয়া জোট ২৩৪ আসন পেয়েছে। ওইদিকে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার এবং এন চন্দ্রবাবু নাইডু সরে এলে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মন্ত্রিত্ব থাকে না। এমন একটি ত্রিশঙ্কু অবস্থা। ব্যাপক আসন থাকলে কারও কোনো মূল্য থাকে না। গত এক যুগ বিজেপির রাজনীতিতে তেমনটাই হয়েছে।

ভালোয় ভালোয় প্রধানমন্ত্রীর শপথ হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি প্রথম প্রধানমন্ত্রী প-িত জওহরলাল নেহেরুর রেকর্ড স্পর্শ করলেন। এর আগে আর কেউ নেহেরুর মতো টানা তিনবার প্রধানমন্ত্রী হতে পারেননি। সে রেকর্ড স্পর্শ করলেন নরেন্দ্র মোদি। তার শপথ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত হয়ে প্রতিবেশী প্রায় সব দেশের রাষ্ট্রপ্রধান, সরকারপ্রধান গেছেন। আমাদের প্রধানমন্ত্রী বোন শেখ হাসিনাও অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন। কেন যেন সেদিন ৮ তারিখ তার দিল্লি যাওয়ার পর থেকেই বুকের ভিতর খচখচ করছে। আমি জীবনে প্রথম পালাম বিমানবন্দরে গিয়েছিলাম ’৬৫ সালে। বিমানেই বসেছিলাম। তারপর ’৭২ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর। এখন পালামে বিমান ওঠানামা করে না। এখন দিল্লির আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর গৌরগাঁওয়ে ইন্দিরা গান্ধী বিমানবন্দর। বিদেশিরা, বড় বড় অতিথি যারা আসেন তারাই এখন পালাম বিমানবন্দরে অবতরণ করেন। প্রধানমন্ত্রী বোন শেখ হাসিনাও পালামে অবতরণ করেছেন। ভারতে ঘাগরা পড়া, ঢোল-ডাগর বাজানো শিল্পীর অভাব নেই। ভারতে যেখানে সেখানে ওইসব অনুষ্ঠান সদা সর্বদাই হয়ে থাকে। দিল্লির পালামে একজন সরকারি কর্মচারী-কর্মকর্তাকেও দেখলাম না। বিজেপি সরকার গঠন করতে যাচ্ছে। তাদের আমন্ত্রণে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী দিল্লি গেছেন। মানলাম সরকার নেই। কিন্তু সরকারি কর্মকর্তা তো রয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাদের কাউকে দেখলাম না।  বোনকে দাওয়াত করেছে দিল্লি। যদি এটা রীতিনীতিতে আচার-আচরণে কোনো ব্যত্যয় না হয়ে থাকে আমার কিছু বলার নেই। কিন্তু যদি ব্যত্যয় হয়ে থাকে কেন তা বলব না? দেশ হিসেবে আমরা ছোট হতে পারি, কিন্তু স্বাধীন দেশ হিসেবে সমমর্যাদার। আমরা রক্ত দিয়ে প্রাণ দিয়ে স্বাধীন হয়েছি কারও দয়াদাক্ষিণ্যে নয়। আর কিছু না হোক সামান্য মর্যাদা তো আমরা চাইব। সেটা সঠিকভাবে পাওয়া গেছে মনে হয়নি বলে কথাগুলো বললাম। এটা খুব ভালো করেই বুঝি, সামর্থ্যবান শক্তিশালী প্রতিবেশী ভালো থাকলে আমরাও ভালো থাকব। কিন্তু কোথাও মাথা বন্ধক দিয়ে তো থাকা যায় না, থাকা উচিতও না। ভারতের ১৮তম লোকসভা নির্বাচনে বিজয়ীদের সবাইকে আমার, আমার দেশের এবং পরিবার-পরিজনের পক্ষ থেকে অভিনন্দন জানাই। বিশেষ করে দামোদর দাস নরেন্দ্র মোদিকে, বিরোধী দলের নেতা হিসেবে রাহুল গান্ধী এবং অন্যদের। সেই সঙ্গে সমস্ত ভারতবাসীকে বাংলাদেশের আপামর জনসাধারণের শুভ কামনা ও অভিনন্দন জানাই। উত্তর উত্তর ভারত সমৃদ্ধির চরম শিখরে পৌঁছুক, বিশ্ব মানবতায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করুক এই আমাদের প্রত্যাশা।

নোংরা দেখতে দেখতে নোংরা শুনতে শুনতে কেমন যেন দিশাহারা হয়ে পড়েছি। জেনারেল আজিজ, আইজি বেনজীর, এমপি আনার সব কেমন যেন এক সুতোয় গাঁথা। এমপি আনারের মেয়ে ডরিনের কান্না দেখে কিছু বলতে ইচ্ছে করে না। কিন্তু না বলেও থাকতে পারি না। যার সঙ্গে এমন দুর্নীতির সম্পর্ক, স্মাগলিনের সম্পর্ক, অন্যায় অবিচারের সম্পর্ক সেই মানুষ কী করে আমার বোনের নেক নজরে এলো? আনারের অতীত ইতিহাস তো সত্যিই ভালো না। সর্বহারা দল করেছে, খুন-খারাবি করেছে।

অন্যান্য দলের কাজ করে কীভাবে আওয়ামী লীগে এলো, তিনবার ভোট ছাড়া এমপি হলো এসব ভাবতেই গা শিউরে উঠে। একসময় কেউ কেউ বলার চেষ্টা করেছে আনার তিন তিনবারের এমপি, খুবই জনপ্রিয়। তিনবারের এমপি হলেই জনপ্রিয় হবে তা বলি কী করে? যে তিনবারের তিনি এমপি হয়েছিলেন সে তিনবার তো নির্বাচনই হয়নি। ২০১৩ বা ১৪ সাল সবাই ভোট বয়কট করেছিল, ৫ শতাংশ ভোটও পড়েনি। ১৫৩ জন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত। ২০১৮ সালে সত্যিই ভোট হয়নি আর ২০২৪ সালে সে তো নিজেরা নিজেরাই। এসব দিয়ে কারও জনপ্রিয়তা যাচাই হওয়ার কথা না। এক মাসের বেশি হয়ে গেল আনার হত্যার এখনো কোনো কূলকিনারা হয়নি। আদৌ হত্যা হয়েছে কি না, নাকি সেই ভাওয়াল সন্ন্যাসের মতো ২-৪-১০ বছর পর রাজকুমারের উদয় হবে, আনার বেরিয়ে আসবে কিছুই বলতে পারি না। তবে লাশের সন্ধান পাওয়া না গেলে কোনোক্রমেই হত্যা মামলার তেমন সাজা হবে না। আইনের কারণেই কোনো কোর্ট সাজা দিতে পারবেন না। এবার আসি বেনজীরকে নিয়ে। বেনজীর সত্যিই বেনজীর। তার কোনো নজির নেই। সরকারি একজন কর্মচারী এতটা দুর্নীতি করতে পারে ভাবনার সীমাও পার হয়ে যায়। একজন মানুষের কত সম্পদের প্রয়োজন? একসময় ঢাকা শহরের অর্ধেক দখল করে নিলে লক্ষণরেখা টেনে দিলে কথা বলার কেউ ছিল না। সেই আমি এখন চলে যাওয়ার সময়ও বলতে পারব না কখনো একসঙ্গে ৫-১০ কোটি টাকা হাতিয়ে দেখেছি। সেই ছোটবেলায় ’৬৬ সালে কবে কোনো দিন কোনো ব্যাংকের স্ট্রংরুমে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। টাকা যে ওভাবে বস্তায় বস্তায় প্যাকেট বেঁধে রাখে জানাই ছিল না। দেখেছিলাম এক-দেড় শ কোটি টাকা হয়তো হবে। ওই জীবনে আমার অনেক টাকা দেখা। এখন হয়তো ছবিতে ২-৪-১০-২০-৫০ কোটি টাকা দেখি। কিন্তু নিজে একসঙ্গে ২-৪-৫ কোটি টাকাও দেখিনি। গত ৬ তারিখ বেনজীরের দুদকে হাজির হওয়ার কথা ছিল। সেটা হয়নি। ২৩ তারিখ পর্যন্ত তাকে সময় দেওয়া হয়েছে। তিনি ২৩ তারিখেও হাজির হবেন না। কারণ তার আর হাজির হওয়ার সুযোগ নেই। আমাদের বর্তমান পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। তার অনেক সময় অনেক কথাই আমার যুক্তিযুক্ত মনে হয়নি। কিন্তু এবার তিনি যথার্থই যুক্তিযুক্ত কথা বলেছেন, বেনজীরের ওপর কোনো নিষেধাজ্ঞা ছিল না। তাই তিনি স্বাধীন মুক্ত মানুষের মতো বিমানবন্দর দিয়ে যাতায়াত করেছেন। এখনো তার ওপর কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই। তাই এখনো তার যাতায়াতে কোনো বাধা নেই। আসলে বেনজীরের এসব ঘটনায় আমি বড় শঙ্কিত হয়ে পড়েছি। দেশ যে নেই, দেশের যে কিছু নেই, সরকার প্রশাসন বলে কিছুই ভাবা যায় না সেটা বেনজীরকে দিয়ে প্রমাণিত হলো। বেনজীরের বাড়িতে পুলিশ আছে, তার সঙ্গে দুজন পুলিশের সিকিউরিটি আছে। বেনজীরের জীবনের মূল্য অনেক, আমাদের জীবনের কোনো মূল্য নেই? তাই আমাদের বাড়িতে পুলিশ নেই, গাড়িতেও পুলিশ নেই। মোহাম্মদপুর বিহারি ক্যাম্পের পাশে আমার বসবাস। জায়গাটা নেশাখোরের অভয়ারণ্যে পরিণত হয়েছে। বারবার পুলিশকে বলে কোনো প্রতিকার পাওয়া যায়নি। আর কবে যে পাওয়া যাবে তাও বুঝতে পারি না। নেশাখোরদের কিছু বললেই তারা ঢিল ছুড়ে, ঘর-দুয়ারের জানালা দরজা ভাঙে, গাড়ি ভাঙে তাও আমাদের জন্য কোনো সরকারি আকার বিকার নেই। অথচ আমি বঙ্গবন্ধুর এক কথায় আমাদের সমস্ত অস্ত্র তাঁর হাতে তুলে দিয়েছিলাম।

পিতার হত্যার প্রতিবাদে যৌবন থেকে ১৬ বছর ঝরিয়ে দিয়েছি। কিন্তু আমি সরকারি নিরাপত্তা পাইনি, নিরাপত্তা পেয়েছে বেনজীর। হাজার হাজার লাখো মানুষের সবকিছুতে পুলিশ ভেরিফিকেশন লাগে। একটা পাসপোর্ট করতে ভেরিফিকেশন, চাকরির জন্য ভেরিফিকেশন, কোনো কিছুতে ভর্তি হতে ভেরিফিকেশন। কিন্তু খোদ পুলিশ কর্তারই কোনো ভেরিফিকেশন নেই। পুলিশ কমিশনার, র‌্যাবের ডিজি, পুলিশের আইজি থাকতে তার সরকারি না হয়ে বেসরকারি পাসপোর্ট এটা কী করে সম্ভব? শুধু পরিচয় গোপনের জন্যই তো তার আইনত জেল হওয়ার কথা। সরকার এটুকু জানে না একটা পুলিশের আইজি সে তার পাসপোর্টে লিখেছেন, প্রাইভেট সার্ভিস। এটা হতে পারে? জমিজমা দুর্নীতি এসবের জন্য কোর্ট কাচারি আদালত ফৌজদারির হয়তো দরকার হতে পারে। কিন্তু পাসপোর্টে প্রাইভেট সার্ভিস শুধু এটুকু লেখার জন্য পাসপোর্ট আইনে যা হওয়ার কোর্ট কাচারি ছাড়াই তো তার সে শাস্তি হওয়া উচিত। কী বলব, কাকে বলব দেখার কেউ যে নেই। তা না হলে এমন অরাজক প্রশাসন এও কি চলতে পারে? অথচ তাই চলছে। এখন আলোচনা হচ্ছে সাভানা ইকো রিসোর্টে সেখানকার কেয়ারটেকার ৬০০ কেজি মাছ ধরে বিক্রি করেছে সেটা নিয়ে মামলা। কিন্তু বেনজীরের ৩৩টি অ্যাকাউন্ট থেকে শত কোটি টাকা তুলে নেয় সে নিয়ে কোনো খবর নেই। আমি সেদিন এক পাওনাদারকে ৫-৬ লাখ টাকা দিতে গিয়েছিলাম।

ব্যাংকে চেক পাঠানোর পর দুবার জিজ্ঞেস করেছে, টাকাটা উঠাতে দেব? আমাদের ৫-৬ লাখ টাকার জন্য কোয়ারি আসে আর বেনজীরের শত কোটির জন্য কোনো কোয়ারি নেই। এ যে কেমন এক ঘুরপাকে পড়েছি কোনো কিছু স্থির করতে পারছি না। রাস্তাঘাটে লোকজন বলছে এসবের কিছুই হবে না। এক দুই মাস আগেও রাস্তাঘাটে লোকের সঙ্গে সহমত ছিলাম না। কিন্তু এখন আর অস্বীকার করতে মনে জোর পাই না। রাষ্ট্রীয় সব প্রতিষ্ঠানের সম্মান যদি এভাবে ক্ষুণ্ণ হয় তাহলে দেশের সম্মান থাকে কোথায়? আর দেশের সম্মান পদ্মায় ভেসে গেলে দেশের নেতানেত্রীদের, দেশের মানুষের সম্মান কোথায় থাকে? জীবনে এমন মনঃকষ্টে কখনো পড়িনি। কবে এই কষ্ট থেকে মুক্তি পাব, নাকি এপার থেকে ওপার যাওয়ার আগে আর কখনো মুক্তি পাব কি না ভেবে পাই না?

 

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ
নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৪৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

৪৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা