শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১১ জুন, ২০২৪

মোদির টানা তৃতীয়বার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
মোদির টানা তৃতীয়বার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ

ভারতের ১৮তম লোকসভার নির্বাচন হয়ে গেল। এক অভাবনীয় ফলাফল হয়েছে সেখানে। ৫৪৩ আসনের লোকসভায় ২৪০ আসন পেয়ে বিজেপি সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হলেও সরকার গঠনের জন্য যে ২৭২ আসনের প্রয়োজন তা তারা পায়নি। গত ১০ বছর নরেন্দ্র মোদি একক বিবেচনায় যেভাবে ভারত চালিয়েছেন সেভাবে এবার তার পক্ষে চালানো সম্ভব হবে না। জোট সরকার চালাতে গিয়ে অনেকের মন রক্ষা করে চলতে হবে। রাজনীতিতে মন রক্ষা করে চলা কোনো কোনো ক্ষেত্রে খুবই সোজা আবার কোথাও কোথাও  বেশ কঠিন। ভারতের প্রধানমন্ত্রী এবার সেই কঠিন অবস্থাতেই পড়েছেন। ভারত একটি মস্ত বড় দেশ। দেশটি মানবের দেশ থেকে অনেকটাই দানবীয়তার দিকে এগিয়ে যাচ্ছিল।

সেটা এ নির্বাচন তাতে লাগাম টেনে ধরেছে। মানুষই যে মহাশক্তি তারই একটা বড়সড় প্রমাণ হয়েছে। বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার আর অন্ধ্রের প্রবীণ নেতা এন চন্দ্রবাবু নাইডু এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। তারা একটু এদিক-ওদিক হলেই নরেন্দ্র মোদির ক্ষমতা শেষ। রাজনীতিতে এমনই হওয়া উচিত। একেবারে সর্বগ্রাসী ক্ষমতা কারও হাতেই থাকা উচিত নয়। ভারতের রাজনৈতিক নিয়ামক শক্তি উত্তরপ্রদেশ। যেখানে গত নির্বাচনে বিজেপি পেয়েছিল ৬২ আসন। এবার তারা ৭০ আসন পেতে চেয়েছিল। কিন্তু তা হয়নি। তারা পেয়েছেন ৩৭ আসন। বিজেপি আশা করেছিল রামমন্দির নির্মাণের মধ্য দিয়ে তারা ভারত জয় করবে। তারা যেহেতু ভগবান রামকে প্রতিষ্ঠা করেছেন, শ্রী রামও তাদের প্রতিষ্ঠা করবেন। কিন্তু আদতে তা হয়নি। গত ১০ বছর কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী এবং তার বোন প্রিয়াঙ্কাকে নিয়ে নানা রকমের ঠাট্টা-মশকরা হয়েছে। দেড় শ বছরের পুরনো রাজনৈতিক দল কংগ্রেস গত এক যুগ ভীষণ ম্রিয়মান ছিল। একবার ৪৪, আরেকবার ৫২ আসন পেয়ে তারা বিরোধী দলও হতে পারেনি। আমাদের মতো বিচার বিবেচনা ভারতে নেই। আমাদের সংসদে ১০-১১ আসন পেয়েই তথাকথিত জাতীয় পার্টি বিরোধী দলের মর্যাদা নিয়ে বসে আছে। কিন্তু শতকরা ১০ আসন না পাওয়ার কারণে কংগ্রেস এক যুগ বিরোধী দলের আসনেও বসতে পারেনি। এই প্রথম রাহুল গান্ধী বিরোধী দলের নেতা হিসেবে লোকসভায় বসার সুযোগ পাচ্ছেন। এর আগে স্মৃতি ইরানির কাছে হেরে যাওয়ায় বড় বেশি অপমানিত হয়েছিলেন। শুধু অপমানিত নয়, নানা কলাকৌশলে সংসদ থেকে তাকে বের করে দেওয়া হয়েছিল। নানা ধরনের কোর্ট কাচারি আদালত ফৌজদারি করে তিনি লোকসভায় ফিরেছিলেন। এবার ৯৯ আসন নিয়ে তিনি বিরোধী দলে বসছেন। এবার নিশ্চয়ই সংসদ থেকে অযোগ্য বলে কেউ তাকে বের করতে পারবেন না। রাহুল এবং প্রিয়াঙ্কা গান্ধী যখন দিল্লির মডার্ন স্কুলে পড়তেন তখন আমি বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে আড়াই-তিন বছর প্রতিরোধ যুদ্ধ চালিয়ে দিল্লিতে নির্বাসিত ছিলাম। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন শেখ হাসিনাও তখন দিল্লির খান মার্কেটের পাশে পান্ডারা রোডে নির্বাসিত জীবনযাপন করতেন। সি আর পার্কের এসি সেনের ছেলেমেয়ে শঙ্খ-গার্গি রাহুল-প্রিয়াঙ্কার সঙ্গে লেখাপড়া করত। কতবার আমার এই ভাইস্তা-ভাস্তি শঙ্খ-গার্গিকে মডার্ন স্কুলে পৌঁছে দিতে গেছি এবং রাহুল-প্রিয়াঙ্কার সঙ্গেও দেখা হয়েছে। ’৭৭-এ মোরারজি দেশাইর প্রধানমন্ত্রিত্বের আমলে ইন্দিরা গান্ধীর ছিল কঠিন দুর্দিন। তখন রাহুল-প্রিয়াঙ্কা গান্ধীরও বেশ অসময় ছিল। খুব সম্ভবত তারা তখন উইলিংডন স্কয়ারে থাকতেন। সেখানেও ২-৪ বার তাদের নামিয়ে দিয়ে এসেছি। নরেন্দ্র মোদি এবং অমিত শাহ এসব নতুন নেতৃত্ব তাদের অনেকের সঙ্গে পরিচয় না থাকলেও অনেক প্রবীণের সঙ্গে পরিচয় ছিল, এখনো আছে। কংগ্রেস শুধু ৯৯ আসন নয়, একদিকে এনডিএ জোট ২৯২, অন্যদিকে ইন্ডিয়া জোট ২৩৪ আসন পেয়েছে। ওইদিকে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার এবং এন চন্দ্রবাবু নাইডু সরে এলে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মন্ত্রিত্ব থাকে না। এমন একটি ত্রিশঙ্কু অবস্থা। ব্যাপক আসন থাকলে কারও কোনো মূল্য থাকে না। গত এক যুগ বিজেপির রাজনীতিতে তেমনটাই হয়েছে।

ভালোয় ভালোয় প্রধানমন্ত্রীর শপথ হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি প্রথম প্রধানমন্ত্রী প-িত জওহরলাল নেহেরুর রেকর্ড স্পর্শ করলেন। এর আগে আর কেউ নেহেরুর মতো টানা তিনবার প্রধানমন্ত্রী হতে পারেননি। সে রেকর্ড স্পর্শ করলেন নরেন্দ্র মোদি। তার শপথ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত হয়ে প্রতিবেশী প্রায় সব দেশের রাষ্ট্রপ্রধান, সরকারপ্রধান গেছেন। আমাদের প্রধানমন্ত্রী বোন শেখ হাসিনাও অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন। কেন যেন সেদিন ৮ তারিখ তার দিল্লি যাওয়ার পর থেকেই বুকের ভিতর খচখচ করছে। আমি জীবনে প্রথম পালাম বিমানবন্দরে গিয়েছিলাম ’৬৫ সালে। বিমানেই বসেছিলাম। তারপর ’৭২ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর। এখন পালামে বিমান ওঠানামা করে না। এখন দিল্লির আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর গৌরগাঁওয়ে ইন্দিরা গান্ধী বিমানবন্দর। বিদেশিরা, বড় বড় অতিথি যারা আসেন তারাই এখন পালাম বিমানবন্দরে অবতরণ করেন। প্রধানমন্ত্রী বোন শেখ হাসিনাও পালামে অবতরণ করেছেন। ভারতে ঘাগরা পড়া, ঢোল-ডাগর বাজানো শিল্পীর অভাব নেই। ভারতে যেখানে সেখানে ওইসব অনুষ্ঠান সদা সর্বদাই হয়ে থাকে। দিল্লির পালামে একজন সরকারি কর্মচারী-কর্মকর্তাকেও দেখলাম না। বিজেপি সরকার গঠন করতে যাচ্ছে। তাদের আমন্ত্রণে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী দিল্লি গেছেন। মানলাম সরকার নেই। কিন্তু সরকারি কর্মকর্তা তো রয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাদের কাউকে দেখলাম না।  বোনকে দাওয়াত করেছে দিল্লি। যদি এটা রীতিনীতিতে আচার-আচরণে কোনো ব্যত্যয় না হয়ে থাকে আমার কিছু বলার নেই। কিন্তু যদি ব্যত্যয় হয়ে থাকে কেন তা বলব না? দেশ হিসেবে আমরা ছোট হতে পারি, কিন্তু স্বাধীন দেশ হিসেবে সমমর্যাদার। আমরা রক্ত দিয়ে প্রাণ দিয়ে স্বাধীন হয়েছি কারও দয়াদাক্ষিণ্যে নয়। আর কিছু না হোক সামান্য মর্যাদা তো আমরা চাইব। সেটা সঠিকভাবে পাওয়া গেছে মনে হয়নি বলে কথাগুলো বললাম। এটা খুব ভালো করেই বুঝি, সামর্থ্যবান শক্তিশালী প্রতিবেশী ভালো থাকলে আমরাও ভালো থাকব। কিন্তু কোথাও মাথা বন্ধক দিয়ে তো থাকা যায় না, থাকা উচিতও না। ভারতের ১৮তম লোকসভা নির্বাচনে বিজয়ীদের সবাইকে আমার, আমার দেশের এবং পরিবার-পরিজনের পক্ষ থেকে অভিনন্দন জানাই। বিশেষ করে দামোদর দাস নরেন্দ্র মোদিকে, বিরোধী দলের নেতা হিসেবে রাহুল গান্ধী এবং অন্যদের। সেই সঙ্গে সমস্ত ভারতবাসীকে বাংলাদেশের আপামর জনসাধারণের শুভ কামনা ও অভিনন্দন জানাই। উত্তর উত্তর ভারত সমৃদ্ধির চরম শিখরে পৌঁছুক, বিশ্ব মানবতায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করুক এই আমাদের প্রত্যাশা।

নোংরা দেখতে দেখতে নোংরা শুনতে শুনতে কেমন যেন দিশাহারা হয়ে পড়েছি। জেনারেল আজিজ, আইজি বেনজীর, এমপি আনার সব কেমন যেন এক সুতোয় গাঁথা। এমপি আনারের মেয়ে ডরিনের কান্না দেখে কিছু বলতে ইচ্ছে করে না। কিন্তু না বলেও থাকতে পারি না। যার সঙ্গে এমন দুর্নীতির সম্পর্ক, স্মাগলিনের সম্পর্ক, অন্যায় অবিচারের সম্পর্ক সেই মানুষ কী করে আমার বোনের নেক নজরে এলো? আনারের অতীত ইতিহাস তো সত্যিই ভালো না। সর্বহারা দল করেছে, খুন-খারাবি করেছে।

অন্যান্য দলের কাজ করে কীভাবে আওয়ামী লীগে এলো, তিনবার ভোট ছাড়া এমপি হলো এসব ভাবতেই গা শিউরে উঠে। একসময় কেউ কেউ বলার চেষ্টা করেছে আনার তিন তিনবারের এমপি, খুবই জনপ্রিয়। তিনবারের এমপি হলেই জনপ্রিয় হবে তা বলি কী করে? যে তিনবারের তিনি এমপি হয়েছিলেন সে তিনবার তো নির্বাচনই হয়নি। ২০১৩ বা ১৪ সাল সবাই ভোট বয়কট করেছিল, ৫ শতাংশ ভোটও পড়েনি। ১৫৩ জন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত। ২০১৮ সালে সত্যিই ভোট হয়নি আর ২০২৪ সালে সে তো নিজেরা নিজেরাই। এসব দিয়ে কারও জনপ্রিয়তা যাচাই হওয়ার কথা না। এক মাসের বেশি হয়ে গেল আনার হত্যার এখনো কোনো কূলকিনারা হয়নি। আদৌ হত্যা হয়েছে কি না, নাকি সেই ভাওয়াল সন্ন্যাসের মতো ২-৪-১০ বছর পর রাজকুমারের উদয় হবে, আনার বেরিয়ে আসবে কিছুই বলতে পারি না। তবে লাশের সন্ধান পাওয়া না গেলে কোনোক্রমেই হত্যা মামলার তেমন সাজা হবে না। আইনের কারণেই কোনো কোর্ট সাজা দিতে পারবেন না। এবার আসি বেনজীরকে নিয়ে। বেনজীর সত্যিই বেনজীর। তার কোনো নজির নেই। সরকারি একজন কর্মচারী এতটা দুর্নীতি করতে পারে ভাবনার সীমাও পার হয়ে যায়। একজন মানুষের কত সম্পদের প্রয়োজন? একসময় ঢাকা শহরের অর্ধেক দখল করে নিলে লক্ষণরেখা টেনে দিলে কথা বলার কেউ ছিল না। সেই আমি এখন চলে যাওয়ার সময়ও বলতে পারব না কখনো একসঙ্গে ৫-১০ কোটি টাকা হাতিয়ে দেখেছি। সেই ছোটবেলায় ’৬৬ সালে কবে কোনো দিন কোনো ব্যাংকের স্ট্রংরুমে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। টাকা যে ওভাবে বস্তায় বস্তায় প্যাকেট বেঁধে রাখে জানাই ছিল না। দেখেছিলাম এক-দেড় শ কোটি টাকা হয়তো হবে। ওই জীবনে আমার অনেক টাকা দেখা। এখন হয়তো ছবিতে ২-৪-১০-২০-৫০ কোটি টাকা দেখি। কিন্তু নিজে একসঙ্গে ২-৪-৫ কোটি টাকাও দেখিনি। গত ৬ তারিখ বেনজীরের দুদকে হাজির হওয়ার কথা ছিল। সেটা হয়নি। ২৩ তারিখ পর্যন্ত তাকে সময় দেওয়া হয়েছে। তিনি ২৩ তারিখেও হাজির হবেন না। কারণ তার আর হাজির হওয়ার সুযোগ নেই। আমাদের বর্তমান পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। তার অনেক সময় অনেক কথাই আমার যুক্তিযুক্ত মনে হয়নি। কিন্তু এবার তিনি যথার্থই যুক্তিযুক্ত কথা বলেছেন, বেনজীরের ওপর কোনো নিষেধাজ্ঞা ছিল না। তাই তিনি স্বাধীন মুক্ত মানুষের মতো বিমানবন্দর দিয়ে যাতায়াত করেছেন। এখনো তার ওপর কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই। তাই এখনো তার যাতায়াতে কোনো বাধা নেই। আসলে বেনজীরের এসব ঘটনায় আমি বড় শঙ্কিত হয়ে পড়েছি। দেশ যে নেই, দেশের যে কিছু নেই, সরকার প্রশাসন বলে কিছুই ভাবা যায় না সেটা বেনজীরকে দিয়ে প্রমাণিত হলো। বেনজীরের বাড়িতে পুলিশ আছে, তার সঙ্গে দুজন পুলিশের সিকিউরিটি আছে। বেনজীরের জীবনের মূল্য অনেক, আমাদের জীবনের কোনো মূল্য নেই? তাই আমাদের বাড়িতে পুলিশ নেই, গাড়িতেও পুলিশ নেই। মোহাম্মদপুর বিহারি ক্যাম্পের পাশে আমার বসবাস। জায়গাটা নেশাখোরের অভয়ারণ্যে পরিণত হয়েছে। বারবার পুলিশকে বলে কোনো প্রতিকার পাওয়া যায়নি। আর কবে যে পাওয়া যাবে তাও বুঝতে পারি না। নেশাখোরদের কিছু বললেই তারা ঢিল ছুড়ে, ঘর-দুয়ারের জানালা দরজা ভাঙে, গাড়ি ভাঙে তাও আমাদের জন্য কোনো সরকারি আকার বিকার নেই। অথচ আমি বঙ্গবন্ধুর এক কথায় আমাদের সমস্ত অস্ত্র তাঁর হাতে তুলে দিয়েছিলাম।

পিতার হত্যার প্রতিবাদে যৌবন থেকে ১৬ বছর ঝরিয়ে দিয়েছি। কিন্তু আমি সরকারি নিরাপত্তা পাইনি, নিরাপত্তা পেয়েছে বেনজীর। হাজার হাজার লাখো মানুষের সবকিছুতে পুলিশ ভেরিফিকেশন লাগে। একটা পাসপোর্ট করতে ভেরিফিকেশন, চাকরির জন্য ভেরিফিকেশন, কোনো কিছুতে ভর্তি হতে ভেরিফিকেশন। কিন্তু খোদ পুলিশ কর্তারই কোনো ভেরিফিকেশন নেই। পুলিশ কমিশনার, র‌্যাবের ডিজি, পুলিশের আইজি থাকতে তার সরকারি না হয়ে বেসরকারি পাসপোর্ট এটা কী করে সম্ভব? শুধু পরিচয় গোপনের জন্যই তো তার আইনত জেল হওয়ার কথা। সরকার এটুকু জানে না একটা পুলিশের আইজি সে তার পাসপোর্টে লিখেছেন, প্রাইভেট সার্ভিস। এটা হতে পারে? জমিজমা দুর্নীতি এসবের জন্য কোর্ট কাচারি আদালত ফৌজদারির হয়তো দরকার হতে পারে। কিন্তু পাসপোর্টে প্রাইভেট সার্ভিস শুধু এটুকু লেখার জন্য পাসপোর্ট আইনে যা হওয়ার কোর্ট কাচারি ছাড়াই তো তার সে শাস্তি হওয়া উচিত। কী বলব, কাকে বলব দেখার কেউ যে নেই। তা না হলে এমন অরাজক প্রশাসন এও কি চলতে পারে? অথচ তাই চলছে। এখন আলোচনা হচ্ছে সাভানা ইকো রিসোর্টে সেখানকার কেয়ারটেকার ৬০০ কেজি মাছ ধরে বিক্রি করেছে সেটা নিয়ে মামলা। কিন্তু বেনজীরের ৩৩টি অ্যাকাউন্ট থেকে শত কোটি টাকা তুলে নেয় সে নিয়ে কোনো খবর নেই। আমি সেদিন এক পাওনাদারকে ৫-৬ লাখ টাকা দিতে গিয়েছিলাম।

ব্যাংকে চেক পাঠানোর পর দুবার জিজ্ঞেস করেছে, টাকাটা উঠাতে দেব? আমাদের ৫-৬ লাখ টাকার জন্য কোয়ারি আসে আর বেনজীরের শত কোটির জন্য কোনো কোয়ারি নেই। এ যে কেমন এক ঘুরপাকে পড়েছি কোনো কিছু স্থির করতে পারছি না। রাস্তাঘাটে লোকজন বলছে এসবের কিছুই হবে না। এক দুই মাস আগেও রাস্তাঘাটে লোকের সঙ্গে সহমত ছিলাম না। কিন্তু এখন আর অস্বীকার করতে মনে জোর পাই না। রাষ্ট্রীয় সব প্রতিষ্ঠানের সম্মান যদি এভাবে ক্ষুণ্ণ হয় তাহলে দেশের সম্মান থাকে কোথায়? আর দেশের সম্মান পদ্মায় ভেসে গেলে দেশের নেতানেত্রীদের, দেশের মানুষের সম্মান কোথায় থাকে? জীবনে এমন মনঃকষ্টে কখনো পড়িনি। কবে এই কষ্ট থেকে মুক্তি পাব, নাকি এপার থেকে ওপার যাওয়ার আগে আর কখনো মুক্তি পাব কি না ভেবে পাই না?

 

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫
কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন
কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে
কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার
মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার

৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ
তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি
ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস

১৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন
সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৩০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা

৪৮ মিনিট আগে | পরবাস

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের
পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

খালি পেটে পানি পানের যত উপকার
খালি পেটে পানি পানের যত উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন
আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ
ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন