শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১১ জুন, ২০২৪

মোদির টানা তৃতীয়বার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
মোদির টানা তৃতীয়বার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ

ভারতের ১৮তম লোকসভার নির্বাচন হয়ে গেল। এক অভাবনীয় ফলাফল হয়েছে সেখানে। ৫৪৩ আসনের লোকসভায় ২৪০ আসন পেয়ে বিজেপি সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হলেও সরকার গঠনের জন্য যে ২৭২ আসনের প্রয়োজন তা তারা পায়নি। গত ১০ বছর নরেন্দ্র মোদি একক বিবেচনায় যেভাবে ভারত চালিয়েছেন সেভাবে এবার তার পক্ষে চালানো সম্ভব হবে না। জোট সরকার চালাতে গিয়ে অনেকের মন রক্ষা করে চলতে হবে। রাজনীতিতে মন রক্ষা করে চলা কোনো কোনো ক্ষেত্রে খুবই সোজা আবার কোথাও কোথাও  বেশ কঠিন। ভারতের প্রধানমন্ত্রী এবার সেই কঠিন অবস্থাতেই পড়েছেন। ভারত একটি মস্ত বড় দেশ। দেশটি মানবের দেশ থেকে অনেকটাই দানবীয়তার দিকে এগিয়ে যাচ্ছিল।

সেটা এ নির্বাচন তাতে লাগাম টেনে ধরেছে। মানুষই যে মহাশক্তি তারই একটা বড়সড় প্রমাণ হয়েছে। বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার আর অন্ধ্রের প্রবীণ নেতা এন চন্দ্রবাবু নাইডু এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। তারা একটু এদিক-ওদিক হলেই নরেন্দ্র মোদির ক্ষমতা শেষ। রাজনীতিতে এমনই হওয়া উচিত। একেবারে সর্বগ্রাসী ক্ষমতা কারও হাতেই থাকা উচিত নয়। ভারতের রাজনৈতিক নিয়ামক শক্তি উত্তরপ্রদেশ। যেখানে গত নির্বাচনে বিজেপি পেয়েছিল ৬২ আসন। এবার তারা ৭০ আসন পেতে চেয়েছিল। কিন্তু তা হয়নি। তারা পেয়েছেন ৩৭ আসন। বিজেপি আশা করেছিল রামমন্দির নির্মাণের মধ্য দিয়ে তারা ভারত জয় করবে। তারা যেহেতু ভগবান রামকে প্রতিষ্ঠা করেছেন, শ্রী রামও তাদের প্রতিষ্ঠা করবেন। কিন্তু আদতে তা হয়নি। গত ১০ বছর কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী এবং তার বোন প্রিয়াঙ্কাকে নিয়ে নানা রকমের ঠাট্টা-মশকরা হয়েছে। দেড় শ বছরের পুরনো রাজনৈতিক দল কংগ্রেস গত এক যুগ ভীষণ ম্রিয়মান ছিল। একবার ৪৪, আরেকবার ৫২ আসন পেয়ে তারা বিরোধী দলও হতে পারেনি। আমাদের মতো বিচার বিবেচনা ভারতে নেই। আমাদের সংসদে ১০-১১ আসন পেয়েই তথাকথিত জাতীয় পার্টি বিরোধী দলের মর্যাদা নিয়ে বসে আছে। কিন্তু শতকরা ১০ আসন না পাওয়ার কারণে কংগ্রেস এক যুগ বিরোধী দলের আসনেও বসতে পারেনি। এই প্রথম রাহুল গান্ধী বিরোধী দলের নেতা হিসেবে লোকসভায় বসার সুযোগ পাচ্ছেন। এর আগে স্মৃতি ইরানির কাছে হেরে যাওয়ায় বড় বেশি অপমানিত হয়েছিলেন। শুধু অপমানিত নয়, নানা কলাকৌশলে সংসদ থেকে তাকে বের করে দেওয়া হয়েছিল। নানা ধরনের কোর্ট কাচারি আদালত ফৌজদারি করে তিনি লোকসভায় ফিরেছিলেন। এবার ৯৯ আসন নিয়ে তিনি বিরোধী দলে বসছেন। এবার নিশ্চয়ই সংসদ থেকে অযোগ্য বলে কেউ তাকে বের করতে পারবেন না। রাহুল এবং প্রিয়াঙ্কা গান্ধী যখন দিল্লির মডার্ন স্কুলে পড়তেন তখন আমি বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে আড়াই-তিন বছর প্রতিরোধ যুদ্ধ চালিয়ে দিল্লিতে নির্বাসিত ছিলাম। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন শেখ হাসিনাও তখন দিল্লির খান মার্কেটের পাশে পান্ডারা রোডে নির্বাসিত জীবনযাপন করতেন। সি আর পার্কের এসি সেনের ছেলেমেয়ে শঙ্খ-গার্গি রাহুল-প্রিয়াঙ্কার সঙ্গে লেখাপড়া করত। কতবার আমার এই ভাইস্তা-ভাস্তি শঙ্খ-গার্গিকে মডার্ন স্কুলে পৌঁছে দিতে গেছি এবং রাহুল-প্রিয়াঙ্কার সঙ্গেও দেখা হয়েছে। ’৭৭-এ মোরারজি দেশাইর প্রধানমন্ত্রিত্বের আমলে ইন্দিরা গান্ধীর ছিল কঠিন দুর্দিন। তখন রাহুল-প্রিয়াঙ্কা গান্ধীরও বেশ অসময় ছিল। খুব সম্ভবত তারা তখন উইলিংডন স্কয়ারে থাকতেন। সেখানেও ২-৪ বার তাদের নামিয়ে দিয়ে এসেছি। নরেন্দ্র মোদি এবং অমিত শাহ এসব নতুন নেতৃত্ব তাদের অনেকের সঙ্গে পরিচয় না থাকলেও অনেক প্রবীণের সঙ্গে পরিচয় ছিল, এখনো আছে। কংগ্রেস শুধু ৯৯ আসন নয়, একদিকে এনডিএ জোট ২৯২, অন্যদিকে ইন্ডিয়া জোট ২৩৪ আসন পেয়েছে। ওইদিকে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার এবং এন চন্দ্রবাবু নাইডু সরে এলে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মন্ত্রিত্ব থাকে না। এমন একটি ত্রিশঙ্কু অবস্থা। ব্যাপক আসন থাকলে কারও কোনো মূল্য থাকে না। গত এক যুগ বিজেপির রাজনীতিতে তেমনটাই হয়েছে।

ভালোয় ভালোয় প্রধানমন্ত্রীর শপথ হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি প্রথম প্রধানমন্ত্রী প-িত জওহরলাল নেহেরুর রেকর্ড স্পর্শ করলেন। এর আগে আর কেউ নেহেরুর মতো টানা তিনবার প্রধানমন্ত্রী হতে পারেননি। সে রেকর্ড স্পর্শ করলেন নরেন্দ্র মোদি। তার শপথ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত হয়ে প্রতিবেশী প্রায় সব দেশের রাষ্ট্রপ্রধান, সরকারপ্রধান গেছেন। আমাদের প্রধানমন্ত্রী বোন শেখ হাসিনাও অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন। কেন যেন সেদিন ৮ তারিখ তার দিল্লি যাওয়ার পর থেকেই বুকের ভিতর খচখচ করছে। আমি জীবনে প্রথম পালাম বিমানবন্দরে গিয়েছিলাম ’৬৫ সালে। বিমানেই বসেছিলাম। তারপর ’৭২ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর। এখন পালামে বিমান ওঠানামা করে না। এখন দিল্লির আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর গৌরগাঁওয়ে ইন্দিরা গান্ধী বিমানবন্দর। বিদেশিরা, বড় বড় অতিথি যারা আসেন তারাই এখন পালাম বিমানবন্দরে অবতরণ করেন। প্রধানমন্ত্রী বোন শেখ হাসিনাও পালামে অবতরণ করেছেন। ভারতে ঘাগরা পড়া, ঢোল-ডাগর বাজানো শিল্পীর অভাব নেই। ভারতে যেখানে সেখানে ওইসব অনুষ্ঠান সদা সর্বদাই হয়ে থাকে। দিল্লির পালামে একজন সরকারি কর্মচারী-কর্মকর্তাকেও দেখলাম না। বিজেপি সরকার গঠন করতে যাচ্ছে। তাদের আমন্ত্রণে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী দিল্লি গেছেন। মানলাম সরকার নেই। কিন্তু সরকারি কর্মকর্তা তো রয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাদের কাউকে দেখলাম না।  বোনকে দাওয়াত করেছে দিল্লি। যদি এটা রীতিনীতিতে আচার-আচরণে কোনো ব্যত্যয় না হয়ে থাকে আমার কিছু বলার নেই। কিন্তু যদি ব্যত্যয় হয়ে থাকে কেন তা বলব না? দেশ হিসেবে আমরা ছোট হতে পারি, কিন্তু স্বাধীন দেশ হিসেবে সমমর্যাদার। আমরা রক্ত দিয়ে প্রাণ দিয়ে স্বাধীন হয়েছি কারও দয়াদাক্ষিণ্যে নয়। আর কিছু না হোক সামান্য মর্যাদা তো আমরা চাইব। সেটা সঠিকভাবে পাওয়া গেছে মনে হয়নি বলে কথাগুলো বললাম। এটা খুব ভালো করেই বুঝি, সামর্থ্যবান শক্তিশালী প্রতিবেশী ভালো থাকলে আমরাও ভালো থাকব। কিন্তু কোথাও মাথা বন্ধক দিয়ে তো থাকা যায় না, থাকা উচিতও না। ভারতের ১৮তম লোকসভা নির্বাচনে বিজয়ীদের সবাইকে আমার, আমার দেশের এবং পরিবার-পরিজনের পক্ষ থেকে অভিনন্দন জানাই। বিশেষ করে দামোদর দাস নরেন্দ্র মোদিকে, বিরোধী দলের নেতা হিসেবে রাহুল গান্ধী এবং অন্যদের। সেই সঙ্গে সমস্ত ভারতবাসীকে বাংলাদেশের আপামর জনসাধারণের শুভ কামনা ও অভিনন্দন জানাই। উত্তর উত্তর ভারত সমৃদ্ধির চরম শিখরে পৌঁছুক, বিশ্ব মানবতায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করুক এই আমাদের প্রত্যাশা।

নোংরা দেখতে দেখতে নোংরা শুনতে শুনতে কেমন যেন দিশাহারা হয়ে পড়েছি। জেনারেল আজিজ, আইজি বেনজীর, এমপি আনার সব কেমন যেন এক সুতোয় গাঁথা। এমপি আনারের মেয়ে ডরিনের কান্না দেখে কিছু বলতে ইচ্ছে করে না। কিন্তু না বলেও থাকতে পারি না। যার সঙ্গে এমন দুর্নীতির সম্পর্ক, স্মাগলিনের সম্পর্ক, অন্যায় অবিচারের সম্পর্ক সেই মানুষ কী করে আমার বোনের নেক নজরে এলো? আনারের অতীত ইতিহাস তো সত্যিই ভালো না। সর্বহারা দল করেছে, খুন-খারাবি করেছে।

অন্যান্য দলের কাজ করে কীভাবে আওয়ামী লীগে এলো, তিনবার ভোট ছাড়া এমপি হলো এসব ভাবতেই গা শিউরে উঠে। একসময় কেউ কেউ বলার চেষ্টা করেছে আনার তিন তিনবারের এমপি, খুবই জনপ্রিয়। তিনবারের এমপি হলেই জনপ্রিয় হবে তা বলি কী করে? যে তিনবারের তিনি এমপি হয়েছিলেন সে তিনবার তো নির্বাচনই হয়নি। ২০১৩ বা ১৪ সাল সবাই ভোট বয়কট করেছিল, ৫ শতাংশ ভোটও পড়েনি। ১৫৩ জন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত। ২০১৮ সালে সত্যিই ভোট হয়নি আর ২০২৪ সালে সে তো নিজেরা নিজেরাই। এসব দিয়ে কারও জনপ্রিয়তা যাচাই হওয়ার কথা না। এক মাসের বেশি হয়ে গেল আনার হত্যার এখনো কোনো কূলকিনারা হয়নি। আদৌ হত্যা হয়েছে কি না, নাকি সেই ভাওয়াল সন্ন্যাসের মতো ২-৪-১০ বছর পর রাজকুমারের উদয় হবে, আনার বেরিয়ে আসবে কিছুই বলতে পারি না। তবে লাশের সন্ধান পাওয়া না গেলে কোনোক্রমেই হত্যা মামলার তেমন সাজা হবে না। আইনের কারণেই কোনো কোর্ট সাজা দিতে পারবেন না। এবার আসি বেনজীরকে নিয়ে। বেনজীর সত্যিই বেনজীর। তার কোনো নজির নেই। সরকারি একজন কর্মচারী এতটা দুর্নীতি করতে পারে ভাবনার সীমাও পার হয়ে যায়। একজন মানুষের কত সম্পদের প্রয়োজন? একসময় ঢাকা শহরের অর্ধেক দখল করে নিলে লক্ষণরেখা টেনে দিলে কথা বলার কেউ ছিল না। সেই আমি এখন চলে যাওয়ার সময়ও বলতে পারব না কখনো একসঙ্গে ৫-১০ কোটি টাকা হাতিয়ে দেখেছি। সেই ছোটবেলায় ’৬৬ সালে কবে কোনো দিন কোনো ব্যাংকের স্ট্রংরুমে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। টাকা যে ওভাবে বস্তায় বস্তায় প্যাকেট বেঁধে রাখে জানাই ছিল না। দেখেছিলাম এক-দেড় শ কোটি টাকা হয়তো হবে। ওই জীবনে আমার অনেক টাকা দেখা। এখন হয়তো ছবিতে ২-৪-১০-২০-৫০ কোটি টাকা দেখি। কিন্তু নিজে একসঙ্গে ২-৪-৫ কোটি টাকাও দেখিনি। গত ৬ তারিখ বেনজীরের দুদকে হাজির হওয়ার কথা ছিল। সেটা হয়নি। ২৩ তারিখ পর্যন্ত তাকে সময় দেওয়া হয়েছে। তিনি ২৩ তারিখেও হাজির হবেন না। কারণ তার আর হাজির হওয়ার সুযোগ নেই। আমাদের বর্তমান পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। তার অনেক সময় অনেক কথাই আমার যুক্তিযুক্ত মনে হয়নি। কিন্তু এবার তিনি যথার্থই যুক্তিযুক্ত কথা বলেছেন, বেনজীরের ওপর কোনো নিষেধাজ্ঞা ছিল না। তাই তিনি স্বাধীন মুক্ত মানুষের মতো বিমানবন্দর দিয়ে যাতায়াত করেছেন। এখনো তার ওপর কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই। তাই এখনো তার যাতায়াতে কোনো বাধা নেই। আসলে বেনজীরের এসব ঘটনায় আমি বড় শঙ্কিত হয়ে পড়েছি। দেশ যে নেই, দেশের যে কিছু নেই, সরকার প্রশাসন বলে কিছুই ভাবা যায় না সেটা বেনজীরকে দিয়ে প্রমাণিত হলো। বেনজীরের বাড়িতে পুলিশ আছে, তার সঙ্গে দুজন পুলিশের সিকিউরিটি আছে। বেনজীরের জীবনের মূল্য অনেক, আমাদের জীবনের কোনো মূল্য নেই? তাই আমাদের বাড়িতে পুলিশ নেই, গাড়িতেও পুলিশ নেই। মোহাম্মদপুর বিহারি ক্যাম্পের পাশে আমার বসবাস। জায়গাটা নেশাখোরের অভয়ারণ্যে পরিণত হয়েছে। বারবার পুলিশকে বলে কোনো প্রতিকার পাওয়া যায়নি। আর কবে যে পাওয়া যাবে তাও বুঝতে পারি না। নেশাখোরদের কিছু বললেই তারা ঢিল ছুড়ে, ঘর-দুয়ারের জানালা দরজা ভাঙে, গাড়ি ভাঙে তাও আমাদের জন্য কোনো সরকারি আকার বিকার নেই। অথচ আমি বঙ্গবন্ধুর এক কথায় আমাদের সমস্ত অস্ত্র তাঁর হাতে তুলে দিয়েছিলাম।

পিতার হত্যার প্রতিবাদে যৌবন থেকে ১৬ বছর ঝরিয়ে দিয়েছি। কিন্তু আমি সরকারি নিরাপত্তা পাইনি, নিরাপত্তা পেয়েছে বেনজীর। হাজার হাজার লাখো মানুষের সবকিছুতে পুলিশ ভেরিফিকেশন লাগে। একটা পাসপোর্ট করতে ভেরিফিকেশন, চাকরির জন্য ভেরিফিকেশন, কোনো কিছুতে ভর্তি হতে ভেরিফিকেশন। কিন্তু খোদ পুলিশ কর্তারই কোনো ভেরিফিকেশন নেই। পুলিশ কমিশনার, র‌্যাবের ডিজি, পুলিশের আইজি থাকতে তার সরকারি না হয়ে বেসরকারি পাসপোর্ট এটা কী করে সম্ভব? শুধু পরিচয় গোপনের জন্যই তো তার আইনত জেল হওয়ার কথা। সরকার এটুকু জানে না একটা পুলিশের আইজি সে তার পাসপোর্টে লিখেছেন, প্রাইভেট সার্ভিস। এটা হতে পারে? জমিজমা দুর্নীতি এসবের জন্য কোর্ট কাচারি আদালত ফৌজদারির হয়তো দরকার হতে পারে। কিন্তু পাসপোর্টে প্রাইভেট সার্ভিস শুধু এটুকু লেখার জন্য পাসপোর্ট আইনে যা হওয়ার কোর্ট কাচারি ছাড়াই তো তার সে শাস্তি হওয়া উচিত। কী বলব, কাকে বলব দেখার কেউ যে নেই। তা না হলে এমন অরাজক প্রশাসন এও কি চলতে পারে? অথচ তাই চলছে। এখন আলোচনা হচ্ছে সাভানা ইকো রিসোর্টে সেখানকার কেয়ারটেকার ৬০০ কেজি মাছ ধরে বিক্রি করেছে সেটা নিয়ে মামলা। কিন্তু বেনজীরের ৩৩টি অ্যাকাউন্ট থেকে শত কোটি টাকা তুলে নেয় সে নিয়ে কোনো খবর নেই। আমি সেদিন এক পাওনাদারকে ৫-৬ লাখ টাকা দিতে গিয়েছিলাম।

ব্যাংকে চেক পাঠানোর পর দুবার জিজ্ঞেস করেছে, টাকাটা উঠাতে দেব? আমাদের ৫-৬ লাখ টাকার জন্য কোয়ারি আসে আর বেনজীরের শত কোটির জন্য কোনো কোয়ারি নেই। এ যে কেমন এক ঘুরপাকে পড়েছি কোনো কিছু স্থির করতে পারছি না। রাস্তাঘাটে লোকজন বলছে এসবের কিছুই হবে না। এক দুই মাস আগেও রাস্তাঘাটে লোকের সঙ্গে সহমত ছিলাম না। কিন্তু এখন আর অস্বীকার করতে মনে জোর পাই না। রাষ্ট্রীয় সব প্রতিষ্ঠানের সম্মান যদি এভাবে ক্ষুণ্ণ হয় তাহলে দেশের সম্মান থাকে কোথায়? আর দেশের সম্মান পদ্মায় ভেসে গেলে দেশের নেতানেত্রীদের, দেশের মানুষের সম্মান কোথায় থাকে? জীবনে এমন মনঃকষ্টে কখনো পড়িনি। কবে এই কষ্ট থেকে মুক্তি পাব, নাকি এপার থেকে ওপার যাওয়ার আগে আর কখনো মুক্তি পাব কি না ভেবে পাই না?

 

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২
প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম