শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১১ জুন, ২০২৪

মোদির টানা তৃতীয়বার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
মোদির টানা তৃতীয়বার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ

ভারতের ১৮তম লোকসভার নির্বাচন হয়ে গেল। এক অভাবনীয় ফলাফল হয়েছে সেখানে। ৫৪৩ আসনের লোকসভায় ২৪০ আসন পেয়ে বিজেপি সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হলেও সরকার গঠনের জন্য যে ২৭২ আসনের প্রয়োজন তা তারা পায়নি। গত ১০ বছর নরেন্দ্র মোদি একক বিবেচনায় যেভাবে ভারত চালিয়েছেন সেভাবে এবার তার পক্ষে চালানো সম্ভব হবে না। জোট সরকার চালাতে গিয়ে অনেকের মন রক্ষা করে চলতে হবে। রাজনীতিতে মন রক্ষা করে চলা কোনো কোনো ক্ষেত্রে খুবই সোজা আবার কোথাও কোথাও  বেশ কঠিন। ভারতের প্রধানমন্ত্রী এবার সেই কঠিন অবস্থাতেই পড়েছেন। ভারত একটি মস্ত বড় দেশ। দেশটি মানবের দেশ থেকে অনেকটাই দানবীয়তার দিকে এগিয়ে যাচ্ছিল।

সেটা এ নির্বাচন তাতে লাগাম টেনে ধরেছে। মানুষই যে মহাশক্তি তারই একটা বড়সড় প্রমাণ হয়েছে। বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার আর অন্ধ্রের প্রবীণ নেতা এন চন্দ্রবাবু নাইডু এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। তারা একটু এদিক-ওদিক হলেই নরেন্দ্র মোদির ক্ষমতা শেষ। রাজনীতিতে এমনই হওয়া উচিত। একেবারে সর্বগ্রাসী ক্ষমতা কারও হাতেই থাকা উচিত নয়। ভারতের রাজনৈতিক নিয়ামক শক্তি উত্তরপ্রদেশ। যেখানে গত নির্বাচনে বিজেপি পেয়েছিল ৬২ আসন। এবার তারা ৭০ আসন পেতে চেয়েছিল। কিন্তু তা হয়নি। তারা পেয়েছেন ৩৭ আসন। বিজেপি আশা করেছিল রামমন্দির নির্মাণের মধ্য দিয়ে তারা ভারত জয় করবে। তারা যেহেতু ভগবান রামকে প্রতিষ্ঠা করেছেন, শ্রী রামও তাদের প্রতিষ্ঠা করবেন। কিন্তু আদতে তা হয়নি। গত ১০ বছর কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী এবং তার বোন প্রিয়াঙ্কাকে নিয়ে নানা রকমের ঠাট্টা-মশকরা হয়েছে। দেড় শ বছরের পুরনো রাজনৈতিক দল কংগ্রেস গত এক যুগ ভীষণ ম্রিয়মান ছিল। একবার ৪৪, আরেকবার ৫২ আসন পেয়ে তারা বিরোধী দলও হতে পারেনি। আমাদের মতো বিচার বিবেচনা ভারতে নেই। আমাদের সংসদে ১০-১১ আসন পেয়েই তথাকথিত জাতীয় পার্টি বিরোধী দলের মর্যাদা নিয়ে বসে আছে। কিন্তু শতকরা ১০ আসন না পাওয়ার কারণে কংগ্রেস এক যুগ বিরোধী দলের আসনেও বসতে পারেনি। এই প্রথম রাহুল গান্ধী বিরোধী দলের নেতা হিসেবে লোকসভায় বসার সুযোগ পাচ্ছেন। এর আগে স্মৃতি ইরানির কাছে হেরে যাওয়ায় বড় বেশি অপমানিত হয়েছিলেন। শুধু অপমানিত নয়, নানা কলাকৌশলে সংসদ থেকে তাকে বের করে দেওয়া হয়েছিল। নানা ধরনের কোর্ট কাচারি আদালত ফৌজদারি করে তিনি লোকসভায় ফিরেছিলেন। এবার ৯৯ আসন নিয়ে তিনি বিরোধী দলে বসছেন। এবার নিশ্চয়ই সংসদ থেকে অযোগ্য বলে কেউ তাকে বের করতে পারবেন না। রাহুল এবং প্রিয়াঙ্কা গান্ধী যখন দিল্লির মডার্ন স্কুলে পড়তেন তখন আমি বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে আড়াই-তিন বছর প্রতিরোধ যুদ্ধ চালিয়ে দিল্লিতে নির্বাসিত ছিলাম। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন শেখ হাসিনাও তখন দিল্লির খান মার্কেটের পাশে পান্ডারা রোডে নির্বাসিত জীবনযাপন করতেন। সি আর পার্কের এসি সেনের ছেলেমেয়ে শঙ্খ-গার্গি রাহুল-প্রিয়াঙ্কার সঙ্গে লেখাপড়া করত। কতবার আমার এই ভাইস্তা-ভাস্তি শঙ্খ-গার্গিকে মডার্ন স্কুলে পৌঁছে দিতে গেছি এবং রাহুল-প্রিয়াঙ্কার সঙ্গেও দেখা হয়েছে। ’৭৭-এ মোরারজি দেশাইর প্রধানমন্ত্রিত্বের আমলে ইন্দিরা গান্ধীর ছিল কঠিন দুর্দিন। তখন রাহুল-প্রিয়াঙ্কা গান্ধীরও বেশ অসময় ছিল। খুব সম্ভবত তারা তখন উইলিংডন স্কয়ারে থাকতেন। সেখানেও ২-৪ বার তাদের নামিয়ে দিয়ে এসেছি। নরেন্দ্র মোদি এবং অমিত শাহ এসব নতুন নেতৃত্ব তাদের অনেকের সঙ্গে পরিচয় না থাকলেও অনেক প্রবীণের সঙ্গে পরিচয় ছিল, এখনো আছে। কংগ্রেস শুধু ৯৯ আসন নয়, একদিকে এনডিএ জোট ২৯২, অন্যদিকে ইন্ডিয়া জোট ২৩৪ আসন পেয়েছে। ওইদিকে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার এবং এন চন্দ্রবাবু নাইডু সরে এলে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মন্ত্রিত্ব থাকে না। এমন একটি ত্রিশঙ্কু অবস্থা। ব্যাপক আসন থাকলে কারও কোনো মূল্য থাকে না। গত এক যুগ বিজেপির রাজনীতিতে তেমনটাই হয়েছে।

ভালোয় ভালোয় প্রধানমন্ত্রীর শপথ হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি প্রথম প্রধানমন্ত্রী প-িত জওহরলাল নেহেরুর রেকর্ড স্পর্শ করলেন। এর আগে আর কেউ নেহেরুর মতো টানা তিনবার প্রধানমন্ত্রী হতে পারেননি। সে রেকর্ড স্পর্শ করলেন নরেন্দ্র মোদি। তার শপথ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত হয়ে প্রতিবেশী প্রায় সব দেশের রাষ্ট্রপ্রধান, সরকারপ্রধান গেছেন। আমাদের প্রধানমন্ত্রী বোন শেখ হাসিনাও অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন। কেন যেন সেদিন ৮ তারিখ তার দিল্লি যাওয়ার পর থেকেই বুকের ভিতর খচখচ করছে। আমি জীবনে প্রথম পালাম বিমানবন্দরে গিয়েছিলাম ’৬৫ সালে। বিমানেই বসেছিলাম। তারপর ’৭২ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর। এখন পালামে বিমান ওঠানামা করে না। এখন দিল্লির আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর গৌরগাঁওয়ে ইন্দিরা গান্ধী বিমানবন্দর। বিদেশিরা, বড় বড় অতিথি যারা আসেন তারাই এখন পালাম বিমানবন্দরে অবতরণ করেন। প্রধানমন্ত্রী বোন শেখ হাসিনাও পালামে অবতরণ করেছেন। ভারতে ঘাগরা পড়া, ঢোল-ডাগর বাজানো শিল্পীর অভাব নেই। ভারতে যেখানে সেখানে ওইসব অনুষ্ঠান সদা সর্বদাই হয়ে থাকে। দিল্লির পালামে একজন সরকারি কর্মচারী-কর্মকর্তাকেও দেখলাম না। বিজেপি সরকার গঠন করতে যাচ্ছে। তাদের আমন্ত্রণে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী দিল্লি গেছেন। মানলাম সরকার নেই। কিন্তু সরকারি কর্মকর্তা তো রয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাদের কাউকে দেখলাম না।  বোনকে দাওয়াত করেছে দিল্লি। যদি এটা রীতিনীতিতে আচার-আচরণে কোনো ব্যত্যয় না হয়ে থাকে আমার কিছু বলার নেই। কিন্তু যদি ব্যত্যয় হয়ে থাকে কেন তা বলব না? দেশ হিসেবে আমরা ছোট হতে পারি, কিন্তু স্বাধীন দেশ হিসেবে সমমর্যাদার। আমরা রক্ত দিয়ে প্রাণ দিয়ে স্বাধীন হয়েছি কারও দয়াদাক্ষিণ্যে নয়। আর কিছু না হোক সামান্য মর্যাদা তো আমরা চাইব। সেটা সঠিকভাবে পাওয়া গেছে মনে হয়নি বলে কথাগুলো বললাম। এটা খুব ভালো করেই বুঝি, সামর্থ্যবান শক্তিশালী প্রতিবেশী ভালো থাকলে আমরাও ভালো থাকব। কিন্তু কোথাও মাথা বন্ধক দিয়ে তো থাকা যায় না, থাকা উচিতও না। ভারতের ১৮তম লোকসভা নির্বাচনে বিজয়ীদের সবাইকে আমার, আমার দেশের এবং পরিবার-পরিজনের পক্ষ থেকে অভিনন্দন জানাই। বিশেষ করে দামোদর দাস নরেন্দ্র মোদিকে, বিরোধী দলের নেতা হিসেবে রাহুল গান্ধী এবং অন্যদের। সেই সঙ্গে সমস্ত ভারতবাসীকে বাংলাদেশের আপামর জনসাধারণের শুভ কামনা ও অভিনন্দন জানাই। উত্তর উত্তর ভারত সমৃদ্ধির চরম শিখরে পৌঁছুক, বিশ্ব মানবতায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করুক এই আমাদের প্রত্যাশা।

নোংরা দেখতে দেখতে নোংরা শুনতে শুনতে কেমন যেন দিশাহারা হয়ে পড়েছি। জেনারেল আজিজ, আইজি বেনজীর, এমপি আনার সব কেমন যেন এক সুতোয় গাঁথা। এমপি আনারের মেয়ে ডরিনের কান্না দেখে কিছু বলতে ইচ্ছে করে না। কিন্তু না বলেও থাকতে পারি না। যার সঙ্গে এমন দুর্নীতির সম্পর্ক, স্মাগলিনের সম্পর্ক, অন্যায় অবিচারের সম্পর্ক সেই মানুষ কী করে আমার বোনের নেক নজরে এলো? আনারের অতীত ইতিহাস তো সত্যিই ভালো না। সর্বহারা দল করেছে, খুন-খারাবি করেছে।

অন্যান্য দলের কাজ করে কীভাবে আওয়ামী লীগে এলো, তিনবার ভোট ছাড়া এমপি হলো এসব ভাবতেই গা শিউরে উঠে। একসময় কেউ কেউ বলার চেষ্টা করেছে আনার তিন তিনবারের এমপি, খুবই জনপ্রিয়। তিনবারের এমপি হলেই জনপ্রিয় হবে তা বলি কী করে? যে তিনবারের তিনি এমপি হয়েছিলেন সে তিনবার তো নির্বাচনই হয়নি। ২০১৩ বা ১৪ সাল সবাই ভোট বয়কট করেছিল, ৫ শতাংশ ভোটও পড়েনি। ১৫৩ জন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত। ২০১৮ সালে সত্যিই ভোট হয়নি আর ২০২৪ সালে সে তো নিজেরা নিজেরাই। এসব দিয়ে কারও জনপ্রিয়তা যাচাই হওয়ার কথা না। এক মাসের বেশি হয়ে গেল আনার হত্যার এখনো কোনো কূলকিনারা হয়নি। আদৌ হত্যা হয়েছে কি না, নাকি সেই ভাওয়াল সন্ন্যাসের মতো ২-৪-১০ বছর পর রাজকুমারের উদয় হবে, আনার বেরিয়ে আসবে কিছুই বলতে পারি না। তবে লাশের সন্ধান পাওয়া না গেলে কোনোক্রমেই হত্যা মামলার তেমন সাজা হবে না। আইনের কারণেই কোনো কোর্ট সাজা দিতে পারবেন না। এবার আসি বেনজীরকে নিয়ে। বেনজীর সত্যিই বেনজীর। তার কোনো নজির নেই। সরকারি একজন কর্মচারী এতটা দুর্নীতি করতে পারে ভাবনার সীমাও পার হয়ে যায়। একজন মানুষের কত সম্পদের প্রয়োজন? একসময় ঢাকা শহরের অর্ধেক দখল করে নিলে লক্ষণরেখা টেনে দিলে কথা বলার কেউ ছিল না। সেই আমি এখন চলে যাওয়ার সময়ও বলতে পারব না কখনো একসঙ্গে ৫-১০ কোটি টাকা হাতিয়ে দেখেছি। সেই ছোটবেলায় ’৬৬ সালে কবে কোনো দিন কোনো ব্যাংকের স্ট্রংরুমে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। টাকা যে ওভাবে বস্তায় বস্তায় প্যাকেট বেঁধে রাখে জানাই ছিল না। দেখেছিলাম এক-দেড় শ কোটি টাকা হয়তো হবে। ওই জীবনে আমার অনেক টাকা দেখা। এখন হয়তো ছবিতে ২-৪-১০-২০-৫০ কোটি টাকা দেখি। কিন্তু নিজে একসঙ্গে ২-৪-৫ কোটি টাকাও দেখিনি। গত ৬ তারিখ বেনজীরের দুদকে হাজির হওয়ার কথা ছিল। সেটা হয়নি। ২৩ তারিখ পর্যন্ত তাকে সময় দেওয়া হয়েছে। তিনি ২৩ তারিখেও হাজির হবেন না। কারণ তার আর হাজির হওয়ার সুযোগ নেই। আমাদের বর্তমান পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। তার অনেক সময় অনেক কথাই আমার যুক্তিযুক্ত মনে হয়নি। কিন্তু এবার তিনি যথার্থই যুক্তিযুক্ত কথা বলেছেন, বেনজীরের ওপর কোনো নিষেধাজ্ঞা ছিল না। তাই তিনি স্বাধীন মুক্ত মানুষের মতো বিমানবন্দর দিয়ে যাতায়াত করেছেন। এখনো তার ওপর কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই। তাই এখনো তার যাতায়াতে কোনো বাধা নেই। আসলে বেনজীরের এসব ঘটনায় আমি বড় শঙ্কিত হয়ে পড়েছি। দেশ যে নেই, দেশের যে কিছু নেই, সরকার প্রশাসন বলে কিছুই ভাবা যায় না সেটা বেনজীরকে দিয়ে প্রমাণিত হলো। বেনজীরের বাড়িতে পুলিশ আছে, তার সঙ্গে দুজন পুলিশের সিকিউরিটি আছে। বেনজীরের জীবনের মূল্য অনেক, আমাদের জীবনের কোনো মূল্য নেই? তাই আমাদের বাড়িতে পুলিশ নেই, গাড়িতেও পুলিশ নেই। মোহাম্মদপুর বিহারি ক্যাম্পের পাশে আমার বসবাস। জায়গাটা নেশাখোরের অভয়ারণ্যে পরিণত হয়েছে। বারবার পুলিশকে বলে কোনো প্রতিকার পাওয়া যায়নি। আর কবে যে পাওয়া যাবে তাও বুঝতে পারি না। নেশাখোরদের কিছু বললেই তারা ঢিল ছুড়ে, ঘর-দুয়ারের জানালা দরজা ভাঙে, গাড়ি ভাঙে তাও আমাদের জন্য কোনো সরকারি আকার বিকার নেই। অথচ আমি বঙ্গবন্ধুর এক কথায় আমাদের সমস্ত অস্ত্র তাঁর হাতে তুলে দিয়েছিলাম।

পিতার হত্যার প্রতিবাদে যৌবন থেকে ১৬ বছর ঝরিয়ে দিয়েছি। কিন্তু আমি সরকারি নিরাপত্তা পাইনি, নিরাপত্তা পেয়েছে বেনজীর। হাজার হাজার লাখো মানুষের সবকিছুতে পুলিশ ভেরিফিকেশন লাগে। একটা পাসপোর্ট করতে ভেরিফিকেশন, চাকরির জন্য ভেরিফিকেশন, কোনো কিছুতে ভর্তি হতে ভেরিফিকেশন। কিন্তু খোদ পুলিশ কর্তারই কোনো ভেরিফিকেশন নেই। পুলিশ কমিশনার, র‌্যাবের ডিজি, পুলিশের আইজি থাকতে তার সরকারি না হয়ে বেসরকারি পাসপোর্ট এটা কী করে সম্ভব? শুধু পরিচয় গোপনের জন্যই তো তার আইনত জেল হওয়ার কথা। সরকার এটুকু জানে না একটা পুলিশের আইজি সে তার পাসপোর্টে লিখেছেন, প্রাইভেট সার্ভিস। এটা হতে পারে? জমিজমা দুর্নীতি এসবের জন্য কোর্ট কাচারি আদালত ফৌজদারির হয়তো দরকার হতে পারে। কিন্তু পাসপোর্টে প্রাইভেট সার্ভিস শুধু এটুকু লেখার জন্য পাসপোর্ট আইনে যা হওয়ার কোর্ট কাচারি ছাড়াই তো তার সে শাস্তি হওয়া উচিত। কী বলব, কাকে বলব দেখার কেউ যে নেই। তা না হলে এমন অরাজক প্রশাসন এও কি চলতে পারে? অথচ তাই চলছে। এখন আলোচনা হচ্ছে সাভানা ইকো রিসোর্টে সেখানকার কেয়ারটেকার ৬০০ কেজি মাছ ধরে বিক্রি করেছে সেটা নিয়ে মামলা। কিন্তু বেনজীরের ৩৩টি অ্যাকাউন্ট থেকে শত কোটি টাকা তুলে নেয় সে নিয়ে কোনো খবর নেই। আমি সেদিন এক পাওনাদারকে ৫-৬ লাখ টাকা দিতে গিয়েছিলাম।

ব্যাংকে চেক পাঠানোর পর দুবার জিজ্ঞেস করেছে, টাকাটা উঠাতে দেব? আমাদের ৫-৬ লাখ টাকার জন্য কোয়ারি আসে আর বেনজীরের শত কোটির জন্য কোনো কোয়ারি নেই। এ যে কেমন এক ঘুরপাকে পড়েছি কোনো কিছু স্থির করতে পারছি না। রাস্তাঘাটে লোকজন বলছে এসবের কিছুই হবে না। এক দুই মাস আগেও রাস্তাঘাটে লোকের সঙ্গে সহমত ছিলাম না। কিন্তু এখন আর অস্বীকার করতে মনে জোর পাই না। রাষ্ট্রীয় সব প্রতিষ্ঠানের সম্মান যদি এভাবে ক্ষুণ্ণ হয় তাহলে দেশের সম্মান থাকে কোথায়? আর দেশের সম্মান পদ্মায় ভেসে গেলে দেশের নেতানেত্রীদের, দেশের মানুষের সম্মান কোথায় থাকে? জীবনে এমন মনঃকষ্টে কখনো পড়িনি। কবে এই কষ্ট থেকে মুক্তি পাব, নাকি এপার থেকে ওপার যাওয়ার আগে আর কখনো মুক্তি পাব কি না ভেবে পাই না?

 

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
সর্বশেষ খবর
নতুন ভূমিকায় আইপিএলে ফিরছেন উইলিয়ামসন
নতুন ভূমিকায় আইপিএলে ফিরছেন উইলিয়ামসন

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

শ্রীমঙ্গলে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে সাহিত্য আড্ডা
শ্রীমঙ্গলে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে সাহিত্য আড্ডা

২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

যশোর বোর্ডে পাসের হার ৫০.২০ শতাংশ
যশোর বোর্ডে পাসের হার ৫০.২০ শতাংশ

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জুবিন-আবেগে উত্তাল আসাম, পুলিশের গাড়িতে আগুন
জুবিন-আবেগে উত্তাল আসাম, পুলিশের গাড়িতে আগুন

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে
এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কান্তারা চ্যাপ্টার ১: অভিনেতাদের পারিশ্রমিক কতো?
কান্তারা চ্যাপ্টার ১: অভিনেতাদের পারিশ্রমিক কতো?

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

দিনাজপুরে শুভসংঘের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও সৌন্দর্যবর্ধন কর্মসূচি
দিনাজপুরে শুভসংঘের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও সৌন্দর্যবর্ধন কর্মসূচি

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হাসিনার মামলায় ৫ম দিনের মতো চলছে যুক্তিতর্কের সরাসরি সম্প্রচার
হাসিনার মামলায় ৫ম দিনের মতো চলছে যুক্তিতর্কের সরাসরি সম্প্রচার

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতিদিন মাত্র কয়েক মিনিটের ব্যায়ামেই বাড়ে বিপাকীয় ক্রিয়া: গবেষণা
প্রতিদিন মাত্র কয়েক মিনিটের ব্যায়ামেই বাড়ে বিপাকীয় ক্রিয়া: গবেষণা

৩৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বরিশাল বোর্ডে পাসের হার ও জিপিএ কমেছে
বরিশাল বোর্ডে পাসের হার ও জিপিএ কমেছে

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নাচোলে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত দুই কর্মীর মৃত্যু
নাচোলে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত দুই কর্মীর মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষকদের দাবি দাওয়া নিয়ে কাজ করছে সরকার : শিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের দাবি দাওয়া নিয়ে কাজ করছে সরকার : শিক্ষা উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

উদযাপনের খেসারত, এক ম্যাচ নিষিদ্ধ চেলসি কোচ
উদযাপনের খেসারত, এক ম্যাচ নিষিদ্ধ চেলসি কোচ

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় এভারকেয়ার হসপিটালে বিনামূল্যে ব্রেস্ট হেলথ চেকআপ কর্মসূচি শুরু
ঢাকায় এভারকেয়ার হসপিটালে বিনামূল্যে ব্রেস্ট হেলথ চেকআপ কর্মসূচি শুরু

৫৬ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

উল্লাপাড়ায় শিশুদের তুলির ছোঁয়ায় ফুটে উঠল রঙিন বাংলাদেশ
উল্লাপাড়ায় শিশুদের তুলির ছোঁয়ায় ফুটে উঠল রঙিন বাংলাদেশ

৫৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এইচএসসিতে কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৪৮.৮৬
এইচএসসিতে কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৪৮.৮৬

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম চলবে ১১টা পর্যন্ত
রবিবার আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম চলবে ১১টা পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওবায়দুল কাদেরের সহোদরসহ গ্রেফতার ৯
ওবায়দুল কাদেরের সহোদরসহ গ্রেফতার ৯

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংগ্রামী নারীর পাশে মানবতার হাত বাড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
সংগ্রামী নারীর পাশে মানবতার হাত বাড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রোহিত-কোহলিদের অস্ট্রেলিয়া বিড়ম্বনা
রোহিত-কোহলিদের অস্ট্রেলিয়া বিড়ম্বনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গু নিয়ে সচেতনতা বাড়াতে জবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
ডেঙ্গু নিয়ে সচেতনতা বাড়াতে জবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৪৫ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সবাই পাস
৩৪৫ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সবাই পাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমনওয়েলথ গেমসের শতবর্ষী আসর বসবে ভারতে!
কমনওয়েলথ গেমসের শতবর্ষী আসর বসবে ভারতে!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদক বিক্রেতা বলায় যুবকের পা ভেঙে দিল দুর্বৃত্তরা
মাদক বিক্রেতা বলায় যুবকের পা ভেঙে দিল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচন ঘিরে ৫ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
রাকসু নির্বাচন ঘিরে ৫ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার মাসে যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রফতানি কমেছে ৩৭.৫ শতাংশ
চার মাসে যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রফতানি কমেছে ৩৭.৫ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পলাশবাড়িতে বাল্যবিবাহ ও মাদকবিরোধী মানববন্ধনে বসুন্ধরা শুভসংঘ
পলাশবাড়িতে বাল্যবিবাহ ও মাদকবিরোধী মানববন্ধনে বসুন্ধরা শুভসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের
হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’
সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি
প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি
ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা
চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক
দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগদ অর্থ লেনদেনে জনগণকে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান বাংলাদেশ ব্যাংকের
নগদ অর্থ লেনদেনে জনগণকে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান বাংলাদেশ ব্যাংকের

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি
ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ
নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি
জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় পতন শেয়ারবাজারে
বড় পতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন
তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন