শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১১ জুন, ২০২৪

মোদির টানা তৃতীয়বার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
মোদির টানা তৃতীয়বার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ

ভারতের ১৮তম লোকসভার নির্বাচন হয়ে গেল। এক অভাবনীয় ফলাফল হয়েছে সেখানে। ৫৪৩ আসনের লোকসভায় ২৪০ আসন পেয়ে বিজেপি সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হলেও সরকার গঠনের জন্য যে ২৭২ আসনের প্রয়োজন তা তারা পায়নি। গত ১০ বছর নরেন্দ্র মোদি একক বিবেচনায় যেভাবে ভারত চালিয়েছেন সেভাবে এবার তার পক্ষে চালানো সম্ভব হবে না। জোট সরকার চালাতে গিয়ে অনেকের মন রক্ষা করে চলতে হবে। রাজনীতিতে মন রক্ষা করে চলা কোনো কোনো ক্ষেত্রে খুবই সোজা আবার কোথাও কোথাও  বেশ কঠিন। ভারতের প্রধানমন্ত্রী এবার সেই কঠিন অবস্থাতেই পড়েছেন। ভারত একটি মস্ত বড় দেশ। দেশটি মানবের দেশ থেকে অনেকটাই দানবীয়তার দিকে এগিয়ে যাচ্ছিল।

সেটা এ নির্বাচন তাতে লাগাম টেনে ধরেছে। মানুষই যে মহাশক্তি তারই একটা বড়সড় প্রমাণ হয়েছে। বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার আর অন্ধ্রের প্রবীণ নেতা এন চন্দ্রবাবু নাইডু এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। তারা একটু এদিক-ওদিক হলেই নরেন্দ্র মোদির ক্ষমতা শেষ। রাজনীতিতে এমনই হওয়া উচিত। একেবারে সর্বগ্রাসী ক্ষমতা কারও হাতেই থাকা উচিত নয়। ভারতের রাজনৈতিক নিয়ামক শক্তি উত্তরপ্রদেশ। যেখানে গত নির্বাচনে বিজেপি পেয়েছিল ৬২ আসন। এবার তারা ৭০ আসন পেতে চেয়েছিল। কিন্তু তা হয়নি। তারা পেয়েছেন ৩৭ আসন। বিজেপি আশা করেছিল রামমন্দির নির্মাণের মধ্য দিয়ে তারা ভারত জয় করবে। তারা যেহেতু ভগবান রামকে প্রতিষ্ঠা করেছেন, শ্রী রামও তাদের প্রতিষ্ঠা করবেন। কিন্তু আদতে তা হয়নি। গত ১০ বছর কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী এবং তার বোন প্রিয়াঙ্কাকে নিয়ে নানা রকমের ঠাট্টা-মশকরা হয়েছে। দেড় শ বছরের পুরনো রাজনৈতিক দল কংগ্রেস গত এক যুগ ভীষণ ম্রিয়মান ছিল। একবার ৪৪, আরেকবার ৫২ আসন পেয়ে তারা বিরোধী দলও হতে পারেনি। আমাদের মতো বিচার বিবেচনা ভারতে নেই। আমাদের সংসদে ১০-১১ আসন পেয়েই তথাকথিত জাতীয় পার্টি বিরোধী দলের মর্যাদা নিয়ে বসে আছে। কিন্তু শতকরা ১০ আসন না পাওয়ার কারণে কংগ্রেস এক যুগ বিরোধী দলের আসনেও বসতে পারেনি। এই প্রথম রাহুল গান্ধী বিরোধী দলের নেতা হিসেবে লোকসভায় বসার সুযোগ পাচ্ছেন। এর আগে স্মৃতি ইরানির কাছে হেরে যাওয়ায় বড় বেশি অপমানিত হয়েছিলেন। শুধু অপমানিত নয়, নানা কলাকৌশলে সংসদ থেকে তাকে বের করে দেওয়া হয়েছিল। নানা ধরনের কোর্ট কাচারি আদালত ফৌজদারি করে তিনি লোকসভায় ফিরেছিলেন। এবার ৯৯ আসন নিয়ে তিনি বিরোধী দলে বসছেন। এবার নিশ্চয়ই সংসদ থেকে অযোগ্য বলে কেউ তাকে বের করতে পারবেন না। রাহুল এবং প্রিয়াঙ্কা গান্ধী যখন দিল্লির মডার্ন স্কুলে পড়তেন তখন আমি বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে আড়াই-তিন বছর প্রতিরোধ যুদ্ধ চালিয়ে দিল্লিতে নির্বাসিত ছিলাম। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন শেখ হাসিনাও তখন দিল্লির খান মার্কেটের পাশে পান্ডারা রোডে নির্বাসিত জীবনযাপন করতেন। সি আর পার্কের এসি সেনের ছেলেমেয়ে শঙ্খ-গার্গি রাহুল-প্রিয়াঙ্কার সঙ্গে লেখাপড়া করত। কতবার আমার এই ভাইস্তা-ভাস্তি শঙ্খ-গার্গিকে মডার্ন স্কুলে পৌঁছে দিতে গেছি এবং রাহুল-প্রিয়াঙ্কার সঙ্গেও দেখা হয়েছে। ’৭৭-এ মোরারজি দেশাইর প্রধানমন্ত্রিত্বের আমলে ইন্দিরা গান্ধীর ছিল কঠিন দুর্দিন। তখন রাহুল-প্রিয়াঙ্কা গান্ধীরও বেশ অসময় ছিল। খুব সম্ভবত তারা তখন উইলিংডন স্কয়ারে থাকতেন। সেখানেও ২-৪ বার তাদের নামিয়ে দিয়ে এসেছি। নরেন্দ্র মোদি এবং অমিত শাহ এসব নতুন নেতৃত্ব তাদের অনেকের সঙ্গে পরিচয় না থাকলেও অনেক প্রবীণের সঙ্গে পরিচয় ছিল, এখনো আছে। কংগ্রেস শুধু ৯৯ আসন নয়, একদিকে এনডিএ জোট ২৯২, অন্যদিকে ইন্ডিয়া জোট ২৩৪ আসন পেয়েছে। ওইদিকে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার এবং এন চন্দ্রবাবু নাইডু সরে এলে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মন্ত্রিত্ব থাকে না। এমন একটি ত্রিশঙ্কু অবস্থা। ব্যাপক আসন থাকলে কারও কোনো মূল্য থাকে না। গত এক যুগ বিজেপির রাজনীতিতে তেমনটাই হয়েছে।

ভালোয় ভালোয় প্রধানমন্ত্রীর শপথ হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি প্রথম প্রধানমন্ত্রী প-িত জওহরলাল নেহেরুর রেকর্ড স্পর্শ করলেন। এর আগে আর কেউ নেহেরুর মতো টানা তিনবার প্রধানমন্ত্রী হতে পারেননি। সে রেকর্ড স্পর্শ করলেন নরেন্দ্র মোদি। তার শপথ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত হয়ে প্রতিবেশী প্রায় সব দেশের রাষ্ট্রপ্রধান, সরকারপ্রধান গেছেন। আমাদের প্রধানমন্ত্রী বোন শেখ হাসিনাও অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন। কেন যেন সেদিন ৮ তারিখ তার দিল্লি যাওয়ার পর থেকেই বুকের ভিতর খচখচ করছে। আমি জীবনে প্রথম পালাম বিমানবন্দরে গিয়েছিলাম ’৬৫ সালে। বিমানেই বসেছিলাম। তারপর ’৭২ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর। এখন পালামে বিমান ওঠানামা করে না। এখন দিল্লির আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর গৌরগাঁওয়ে ইন্দিরা গান্ধী বিমানবন্দর। বিদেশিরা, বড় বড় অতিথি যারা আসেন তারাই এখন পালাম বিমানবন্দরে অবতরণ করেন। প্রধানমন্ত্রী বোন শেখ হাসিনাও পালামে অবতরণ করেছেন। ভারতে ঘাগরা পড়া, ঢোল-ডাগর বাজানো শিল্পীর অভাব নেই। ভারতে যেখানে সেখানে ওইসব অনুষ্ঠান সদা সর্বদাই হয়ে থাকে। দিল্লির পালামে একজন সরকারি কর্মচারী-কর্মকর্তাকেও দেখলাম না। বিজেপি সরকার গঠন করতে যাচ্ছে। তাদের আমন্ত্রণে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী দিল্লি গেছেন। মানলাম সরকার নেই। কিন্তু সরকারি কর্মকর্তা তো রয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাদের কাউকে দেখলাম না।  বোনকে দাওয়াত করেছে দিল্লি। যদি এটা রীতিনীতিতে আচার-আচরণে কোনো ব্যত্যয় না হয়ে থাকে আমার কিছু বলার নেই। কিন্তু যদি ব্যত্যয় হয়ে থাকে কেন তা বলব না? দেশ হিসেবে আমরা ছোট হতে পারি, কিন্তু স্বাধীন দেশ হিসেবে সমমর্যাদার। আমরা রক্ত দিয়ে প্রাণ দিয়ে স্বাধীন হয়েছি কারও দয়াদাক্ষিণ্যে নয়। আর কিছু না হোক সামান্য মর্যাদা তো আমরা চাইব। সেটা সঠিকভাবে পাওয়া গেছে মনে হয়নি বলে কথাগুলো বললাম। এটা খুব ভালো করেই বুঝি, সামর্থ্যবান শক্তিশালী প্রতিবেশী ভালো থাকলে আমরাও ভালো থাকব। কিন্তু কোথাও মাথা বন্ধক দিয়ে তো থাকা যায় না, থাকা উচিতও না। ভারতের ১৮তম লোকসভা নির্বাচনে বিজয়ীদের সবাইকে আমার, আমার দেশের এবং পরিবার-পরিজনের পক্ষ থেকে অভিনন্দন জানাই। বিশেষ করে দামোদর দাস নরেন্দ্র মোদিকে, বিরোধী দলের নেতা হিসেবে রাহুল গান্ধী এবং অন্যদের। সেই সঙ্গে সমস্ত ভারতবাসীকে বাংলাদেশের আপামর জনসাধারণের শুভ কামনা ও অভিনন্দন জানাই। উত্তর উত্তর ভারত সমৃদ্ধির চরম শিখরে পৌঁছুক, বিশ্ব মানবতায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করুক এই আমাদের প্রত্যাশা।

নোংরা দেখতে দেখতে নোংরা শুনতে শুনতে কেমন যেন দিশাহারা হয়ে পড়েছি। জেনারেল আজিজ, আইজি বেনজীর, এমপি আনার সব কেমন যেন এক সুতোয় গাঁথা। এমপি আনারের মেয়ে ডরিনের কান্না দেখে কিছু বলতে ইচ্ছে করে না। কিন্তু না বলেও থাকতে পারি না। যার সঙ্গে এমন দুর্নীতির সম্পর্ক, স্মাগলিনের সম্পর্ক, অন্যায় অবিচারের সম্পর্ক সেই মানুষ কী করে আমার বোনের নেক নজরে এলো? আনারের অতীত ইতিহাস তো সত্যিই ভালো না। সর্বহারা দল করেছে, খুন-খারাবি করেছে।

অন্যান্য দলের কাজ করে কীভাবে আওয়ামী লীগে এলো, তিনবার ভোট ছাড়া এমপি হলো এসব ভাবতেই গা শিউরে উঠে। একসময় কেউ কেউ বলার চেষ্টা করেছে আনার তিন তিনবারের এমপি, খুবই জনপ্রিয়। তিনবারের এমপি হলেই জনপ্রিয় হবে তা বলি কী করে? যে তিনবারের তিনি এমপি হয়েছিলেন সে তিনবার তো নির্বাচনই হয়নি। ২০১৩ বা ১৪ সাল সবাই ভোট বয়কট করেছিল, ৫ শতাংশ ভোটও পড়েনি। ১৫৩ জন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত। ২০১৮ সালে সত্যিই ভোট হয়নি আর ২০২৪ সালে সে তো নিজেরা নিজেরাই। এসব দিয়ে কারও জনপ্রিয়তা যাচাই হওয়ার কথা না। এক মাসের বেশি হয়ে গেল আনার হত্যার এখনো কোনো কূলকিনারা হয়নি। আদৌ হত্যা হয়েছে কি না, নাকি সেই ভাওয়াল সন্ন্যাসের মতো ২-৪-১০ বছর পর রাজকুমারের উদয় হবে, আনার বেরিয়ে আসবে কিছুই বলতে পারি না। তবে লাশের সন্ধান পাওয়া না গেলে কোনোক্রমেই হত্যা মামলার তেমন সাজা হবে না। আইনের কারণেই কোনো কোর্ট সাজা দিতে পারবেন না। এবার আসি বেনজীরকে নিয়ে। বেনজীর সত্যিই বেনজীর। তার কোনো নজির নেই। সরকারি একজন কর্মচারী এতটা দুর্নীতি করতে পারে ভাবনার সীমাও পার হয়ে যায়। একজন মানুষের কত সম্পদের প্রয়োজন? একসময় ঢাকা শহরের অর্ধেক দখল করে নিলে লক্ষণরেখা টেনে দিলে কথা বলার কেউ ছিল না। সেই আমি এখন চলে যাওয়ার সময়ও বলতে পারব না কখনো একসঙ্গে ৫-১০ কোটি টাকা হাতিয়ে দেখেছি। সেই ছোটবেলায় ’৬৬ সালে কবে কোনো দিন কোনো ব্যাংকের স্ট্রংরুমে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। টাকা যে ওভাবে বস্তায় বস্তায় প্যাকেট বেঁধে রাখে জানাই ছিল না। দেখেছিলাম এক-দেড় শ কোটি টাকা হয়তো হবে। ওই জীবনে আমার অনেক টাকা দেখা। এখন হয়তো ছবিতে ২-৪-১০-২০-৫০ কোটি টাকা দেখি। কিন্তু নিজে একসঙ্গে ২-৪-৫ কোটি টাকাও দেখিনি। গত ৬ তারিখ বেনজীরের দুদকে হাজির হওয়ার কথা ছিল। সেটা হয়নি। ২৩ তারিখ পর্যন্ত তাকে সময় দেওয়া হয়েছে। তিনি ২৩ তারিখেও হাজির হবেন না। কারণ তার আর হাজির হওয়ার সুযোগ নেই। আমাদের বর্তমান পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। তার অনেক সময় অনেক কথাই আমার যুক্তিযুক্ত মনে হয়নি। কিন্তু এবার তিনি যথার্থই যুক্তিযুক্ত কথা বলেছেন, বেনজীরের ওপর কোনো নিষেধাজ্ঞা ছিল না। তাই তিনি স্বাধীন মুক্ত মানুষের মতো বিমানবন্দর দিয়ে যাতায়াত করেছেন। এখনো তার ওপর কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই। তাই এখনো তার যাতায়াতে কোনো বাধা নেই। আসলে বেনজীরের এসব ঘটনায় আমি বড় শঙ্কিত হয়ে পড়েছি। দেশ যে নেই, দেশের যে কিছু নেই, সরকার প্রশাসন বলে কিছুই ভাবা যায় না সেটা বেনজীরকে দিয়ে প্রমাণিত হলো। বেনজীরের বাড়িতে পুলিশ আছে, তার সঙ্গে দুজন পুলিশের সিকিউরিটি আছে। বেনজীরের জীবনের মূল্য অনেক, আমাদের জীবনের কোনো মূল্য নেই? তাই আমাদের বাড়িতে পুলিশ নেই, গাড়িতেও পুলিশ নেই। মোহাম্মদপুর বিহারি ক্যাম্পের পাশে আমার বসবাস। জায়গাটা নেশাখোরের অভয়ারণ্যে পরিণত হয়েছে। বারবার পুলিশকে বলে কোনো প্রতিকার পাওয়া যায়নি। আর কবে যে পাওয়া যাবে তাও বুঝতে পারি না। নেশাখোরদের কিছু বললেই তারা ঢিল ছুড়ে, ঘর-দুয়ারের জানালা দরজা ভাঙে, গাড়ি ভাঙে তাও আমাদের জন্য কোনো সরকারি আকার বিকার নেই। অথচ আমি বঙ্গবন্ধুর এক কথায় আমাদের সমস্ত অস্ত্র তাঁর হাতে তুলে দিয়েছিলাম।

পিতার হত্যার প্রতিবাদে যৌবন থেকে ১৬ বছর ঝরিয়ে দিয়েছি। কিন্তু আমি সরকারি নিরাপত্তা পাইনি, নিরাপত্তা পেয়েছে বেনজীর। হাজার হাজার লাখো মানুষের সবকিছুতে পুলিশ ভেরিফিকেশন লাগে। একটা পাসপোর্ট করতে ভেরিফিকেশন, চাকরির জন্য ভেরিফিকেশন, কোনো কিছুতে ভর্তি হতে ভেরিফিকেশন। কিন্তু খোদ পুলিশ কর্তারই কোনো ভেরিফিকেশন নেই। পুলিশ কমিশনার, র‌্যাবের ডিজি, পুলিশের আইজি থাকতে তার সরকারি না হয়ে বেসরকারি পাসপোর্ট এটা কী করে সম্ভব? শুধু পরিচয় গোপনের জন্যই তো তার আইনত জেল হওয়ার কথা। সরকার এটুকু জানে না একটা পুলিশের আইজি সে তার পাসপোর্টে লিখেছেন, প্রাইভেট সার্ভিস। এটা হতে পারে? জমিজমা দুর্নীতি এসবের জন্য কোর্ট কাচারি আদালত ফৌজদারির হয়তো দরকার হতে পারে। কিন্তু পাসপোর্টে প্রাইভেট সার্ভিস শুধু এটুকু লেখার জন্য পাসপোর্ট আইনে যা হওয়ার কোর্ট কাচারি ছাড়াই তো তার সে শাস্তি হওয়া উচিত। কী বলব, কাকে বলব দেখার কেউ যে নেই। তা না হলে এমন অরাজক প্রশাসন এও কি চলতে পারে? অথচ তাই চলছে। এখন আলোচনা হচ্ছে সাভানা ইকো রিসোর্টে সেখানকার কেয়ারটেকার ৬০০ কেজি মাছ ধরে বিক্রি করেছে সেটা নিয়ে মামলা। কিন্তু বেনজীরের ৩৩টি অ্যাকাউন্ট থেকে শত কোটি টাকা তুলে নেয় সে নিয়ে কোনো খবর নেই। আমি সেদিন এক পাওনাদারকে ৫-৬ লাখ টাকা দিতে গিয়েছিলাম।

ব্যাংকে চেক পাঠানোর পর দুবার জিজ্ঞেস করেছে, টাকাটা উঠাতে দেব? আমাদের ৫-৬ লাখ টাকার জন্য কোয়ারি আসে আর বেনজীরের শত কোটির জন্য কোনো কোয়ারি নেই। এ যে কেমন এক ঘুরপাকে পড়েছি কোনো কিছু স্থির করতে পারছি না। রাস্তাঘাটে লোকজন বলছে এসবের কিছুই হবে না। এক দুই মাস আগেও রাস্তাঘাটে লোকের সঙ্গে সহমত ছিলাম না। কিন্তু এখন আর অস্বীকার করতে মনে জোর পাই না। রাষ্ট্রীয় সব প্রতিষ্ঠানের সম্মান যদি এভাবে ক্ষুণ্ণ হয় তাহলে দেশের সম্মান থাকে কোথায়? আর দেশের সম্মান পদ্মায় ভেসে গেলে দেশের নেতানেত্রীদের, দেশের মানুষের সম্মান কোথায় থাকে? জীবনে এমন মনঃকষ্টে কখনো পড়িনি। কবে এই কষ্ট থেকে মুক্তি পাব, নাকি এপার থেকে ওপার যাওয়ার আগে আর কখনো মুক্তি পাব কি না ভেবে পাই না?

 

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৪২ মিনিট আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু
শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক
ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!
হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি
জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি
গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক