শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ জানুয়ারি, ২০২৫

টিউশনি করার দিনগুলো

ইমদাদুল হক মিলন
প্রিন্ট ভার্সন
টিউশনি করার দিনগুলো

সূত্রাপুর বাজারের পশ্চিম পাশের সরু একটা গলি। শেষ বিকালে সেই গলির অতি পুরনো একতলা একটা বাড়িতে আব্বা আমাকে নিয়ে গেছেন। এ বাড়ির ক্লাস টুতে পড়া মেয়েটিকে পড়াতে হবে। ৬৯ সালের কথা। আমি ক্লাস নাইনে পড়ি। যে ভদ্রলোকের মেয়েকে পড়াতে হবে তিনি ছোট একজন ব্যবসায়ী। সূত্রাপুরের স্থায়ী বাসিন্দা। বাড়ির লোকজন ঢাকাইয়া ভাষায় কথা বলে। ভদ্রলোক আব্বার পরিচিত। আমাকে বেতন দেওয়া হবে ১০ টাকা। গভীর আগ্রহ নিয়ে জীবনের প্রথম টিউশনি শুরু করলাম। শিক্ষক ক্লাস নাইনের ছাত্র। ছাত্রী ক্লাস টু। বিকালবেলা পড়াতে যাই। সন্ধ্যায় ফিরে আসি। নিজের পড়াশোনা আছে। গেন্ডারিয়া হাইস্কুলের সায়েন্সের ছাত্র। পড়াশোনায় মোটামুটি ভালো। স্যাররা বিশেষ নজরে দেখেন। ভালোবাসেন। স্কুলে ফুল ফ্রি। বেতন দিতে হয় না। আব্বার চাকরি নেই। কষ্টের দিন। টিউশনি করে ১০ টাকা রোজগার করতে পারলে নিজের পয়সায় খাতাপত্র কিনতে পারব। আব্বার ওপর চাপ পড়বে না। আমার বড় ভাই এসএসসি পাস করেছে। নাইট শিফটে জগন্নাথে পড়ে। সে-ও টিউশনি করে। স্কুল থেকে ফিরে চলে যেতাম টিউশনিতে। আমার খুব খিদে পেত। ছাত্রীর বাড়িতে কখনো কখনো এক কাপ চা আর একটা টোস্ট বিস্কুট দিত। কখনো কখনো এক টুকরো আমের মোরব্বা। খুবই আগ্রহ নিয়ে খেতাম। দেখতে দেখতে মাস শেষ হয়ে গেল। কিন্তু বেতনের ১০টা টাকা আর দেয় না। রোজ টিউশনিতে যাই। রোজই ভাবি আজ টাকাটা পাব। টাকা আর পাই না। আব্বাকে বললাম। তিনি বললেন, চাইতে হবে তো। পরদিন চাইলাম। ভদ্রলোক যেন আকাশ থেকে পড়লেন। টাকা দিতে হবে? ব্যাপারটার আগামাথা আমি কিছুই বুঝলাম না। আব্বা তো বলেছেন ১০ টাকা করে পাওয়া যাবে। তাহলে? ভদ্রলোক ভেবেছেন, পরিচিত লোকের ছেলে, মাগনাই তাঁর মেয়েকে পড়াবে? এ নিয়ে কি আব্বার সঙ্গে তাঁর কোনো কথা হয়নি? না হয়ে থাকলে ১০ টাকার কথা আব্বা আমাকে বলবেন কেন? ভদ্রলোক কি ইচ্ছা করেই এমন করছেন? দু-তিন দিন পর ১০টা টাকা তিনি আমাকে দিলেন। জীবনে সেই আমার প্রথম রোজগার। কী যে আনন্দিত হয়েছিলাম! বছরখানেক সেই মেয়েটিকে আমি পড়িয়েছি। গেন্ডারিয়ার রজনী চৌধুরী রোডে থাকি। স্কুল থেকে ফিরেই টিউশনিতে চলে যাই। ঘণ্টাখানেক মেয়েটিকে পড়াই। তত দিনে আরেকটা টিউশনি পেয়েছি। এ ভদ্রলোকও আব্বার পরিচিত। লোহারপুলের পশ্চিম দিককার ঢালের গলির ভিতর বাড়ি। নাম শামসুদ্দিন। ওই এলাকার স্থায়ী বাসিন্দা। অত্যন্ত সজ্জন মানুষ। মিউনিসিপ্যালিটিতে কন্ট্রাক্টরি করেন। অবস্থা ভালো। তাঁর মেয়েটি পড়ে ক্লাস থ্রিতে। পড়াতে হবে সকালবেলায়। বেতন ১৫ টাকা। আমাদের বাসার বেশ কাছে। আমি উঠি ভোর ৫টার দিকে। নিজের পড়া শেষ করে নাশতা করে চলে যাই ছাত্রী পড়াতে। ফিরে এসে যাই স্কুলে। বিকালে বন্ধুরা ধূপখোলা মাঠে খেলতে যায়। আমি যাই টিউশনিতে। ৭০ সাল এলো। পড়ার চাপ অনেক। সামনে এসএসসি পরীক্ষা। সব সামলে টিউশনি দুটো চালিয়ে যাচ্ছি। ওদিকে আমাদের সায়েন্স গ্রুপের প্রত্যেকেই প্রাইভেট পড়তে শুরু করেছে। বিশেষ প্রিপারেশন নিচ্ছে পরীক্ষার। আমি ইলেকটিভ ম্যাথমেটিকস তেমন বুঝি না। বিষয়টির তুখোড় শিক্ষক ফখরুল স্যার। তিনি থাকেন স্কুলের কাছেই। ছুটির পর তাঁর বাড়িতে গিয়ে ব্যাচে পড়ে বন্ধুরা। আমি পড়ব কেমন করে? মাসে ২০ টাকা করে দিতে হবে। স্যার একদিন বললেন, তুই আসিস না কেন? সমস্যাটা বললাম। শুনে স্যার আমার মুখের দিকে তাকিয়ে বললেন, টাকা দিতে হবে না। আজ থেকেই বাসায় আসবি। আহা রে, গেন্ডারিয়া হাইস্কুলের স্যাররা আমাকে কী ভালো যে বাসতেন! বি. রহমান স্যার ব্যাচে বাংলা পড়াতেন। তিনিও টাকা নিতেন না। আশু স্যার কখনো কখনো আমাদের বাসায় এসে আমাকে পড়িয়ে যেতেন। টাকা দেওয়া তো দূরের কথা, স্যারকে এক কাপ চা-ও খাওয়াতে পারতাম না। আমার ইংরেজি টিচার রউফ স্যার নিজের পকেট থেকে টাকা দিয়ে আমার এসএসসির ফরম ফিলাপ করে দিয়েছিলেন। জেনারেল ম্যাথ অনেক দিন স্কুল শেষে আমাদের কয়েকজনকে অতিযত্নে পড়াতেন এ রহমান স্যার। সবাই টাকা দিত। আমি দিতে পারতাম না। স্যার চাইতেনও না। গেন্ডারিয়া হাইস্কুলের সেসব মহান শিক্ষকের ঋণ এক জীবনে শোধ করা যাবে না।

৭০ সালের শেষদিকে মিউনিসিপ্যালিটির চাকরি ফিরে পেলেন আব্বা। প্রায় চার বছর চাকরি ছিল না। সেই চার বছরের পুরো বেতনটা পেয়ে গেলেন। কারণ তাঁকে অবৈধভাবে চাকরিচ্যুত করা হয়েছিল। আমাদের কষ্টের দিন শেষ হয়ে এলো। তবে ওই চারটি বছর অতিকষ্টে দিন কেটেছে। নিয়মিত ভাড়া দেওয়া যাচ্ছিল না বলে একের পর এক বাসা বদলাতে হচ্ছিল। মুরগিটোলার বাড়ি থেকে যেতে হয়েছিল রজনী চৌধুরী রোডের বাড়িতে। সেখান থেকে গেন্ডারিয়া স্টেশনের কাছে ডিআইটি প্লটে। ওদিকটায় তখনো তেমন বাড়িঘর হয়নি। পুরো এলাকাটা যেন বিশাল একখানা মাঠ। সেই মাঠের এদিক-ওদিক ছড়ানো ছিটানো দু-চারটা বাড়ি। নতুন নতুন বাড়ি তৈরি হচ্ছে অনেক। স্টেক দেওয়া ইট, রড, বালু পড়ে আছে একেকটা প্লটের সামনে। দিঘির মতো বিশাল একখানা পুকুর আছে। স্টেশনের রাস্তায় কিছু দোকানপাট। ওদিককার এক বাড়িতে থাকা হলো কয়েক মাস। বর্ষাকালটা কেটেছিল সেই বাড়িতে। বড় একটা কামরায় আমরা সবাই থাকতাম। সে বছর বন্যা হলো। ডিআইটি প্লট ডুবে গেল। কোমরপানি ভেঙে চলাচল করতে হয়। আমাদের স্কুলে বন্যার্তদের জন্য আশ্রয়শিবির খোলা হয়েছে। এলাকার লোকজন আর ছাত্ররা মিলে তাদের দেখভাল করছে। রেডক্রসের লোকজন এসে বস্তা বস্তা পাউডার দুধ দিয়ে যেত। বন্ধুদের সঙ্গে আমিও আছি বন্যার্তদের কাজে। মুঠো মুঠো পাউডার দুধ খেতাম। খুবই টেস্টি ছিল জিনিসটা। তখনকার দিনে ওই পাউডার দুধ আমাদের কাছে অতি মহার্ঘ খাবার।

ডিআইটি প্লট থেকে বাসা বদলে যেতে হয়েছিল ঘুণ্টিঘরের ওদিককার মসজিদের উল্টোদিককার গলির ভিতর অতি পুরনো, প্রায় ভেঙে পড়া বিশাল একটা নর্দমার পাশের কাঠাখানেক জমির ওপর একটা বাড়িতে। ছোট ছোট দুটো রুম। ভাপসা গন্ধে ভরা। ওই বাড়িটায় বোধ হয় কয়েক মাস থাকা হয়েছিল। সেখান থেকে যেতে হয়েছিল রেললাইনের ওপারে গ্রামের দরিদ্র বাড়ির মতো একটি বাড়িতে। এক ঘরে থাকার জায়গা হতো না বলে আমি চলে যেতাম মুরগিটোলার পুকুরটির ওপারে আলীদের বাড়িতে। আলীর বাবা একতলা ভারি সুন্দর একটা বাড়ি করেছেন ধোলাইখালের ধারে। আমি রাতে গিয়ে আলীদের বাড়িতে থাকতাম। তার কিছুদিন পরই চাকরি ফিরে পেলেন আব্বা। প্রায় রাতারাতি আমরা ঋণমুক্ত হলাম। সুখের হাওয়া বইতে লাগল সংসারে। রেললাইনের ওপারকার সেই বাড়ি থেকে চলে এলাম সাবেক শরাফতগঞ্জ লেনের একটা বাড়িতে। ৭১ সাল এলো। শুরু হলো মুক্তিযুদ্ধ। আমাদের সুখের সময় বেশি দিন স্থায়ী হলো না। অক্টোবরের ৬ তারিখ সন্ধ্যায় আব্বা অসুস্থ হয়ে পড়লেন। নার্ভাস ব্রেক ডাউন হয়েছিল। কারণ এক কাবুলিওয়ালা মিলিশিয়া নিয়ে এসেছিল আমাদের গেটে। কাবুলিওয়ালার কাছ থেকে সুদে টাকা নিয়েছিলেন আব্বা। সেই টাকা সুদসহ পুরোটা শোধ করেছেন। তারপরও লোকটা অতিরিক্ত সুযোগ নেওয়ার লোভে আব্বাকে ধরে নিয়ে যাওয়ার থ্রেট দিয়ে গেল। আব্বা তখন বাসায় ছিলেন না। ফিরে এসে সব শুনে অসুস্থ হয়ে গেলেন। সেই অবস্থায় বাড়িওয়ালার বড় ছেলে কাশেম ভাইয়ের সহযোগিতায় আমি আর আমার বড় ভাই মিলে একটা বেবিট্যাক্সিতে করে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে গিয়েছিলাম আব্বাকে। রাত ১টায় তিনি মারা গেলেন। আব্বার মৃত্যুর অনুপুঙ্খ বিবরণ ও তাঁর মৃত্যুর পর ১০টি নাবালক ছেলেমেয়ে নিয়ে আমার মায়ের যে লড়াই সেই লড়াইয়ের কথা লিখেছি একাত্তর ও একজন মা উপন্যাসে।

আব্বা মারা যাওয়ার পর সাবেক শরাফতগঞ্জ লেনের ওই বাড়িটাতেই আমরা রয়ে গিয়েছিলাম। মুক্তিযুদ্ধ তখন চূড়ান্ত পর্যায়ে। তবে গেন্ডারিয়ার ওদিকটা নিরাপদ ছিল। পাকিস্তানিদের আনাগোনা সেভাবে ছিল না। আমাদের বাড়িওয়ালা ভদ্রলোকের বড় মেয়ের নাম খালেদা বারি। তিনি ডাক্তার। তাঁর স্বামী অত্যন্ত বিনয়ী ভদ্রলোক। খুবই স্নেহপরায়ণ ও দয়ালু। ওই বাড়িতেই থাকতেন। আমাদের পরিবারটির প্রতি বাড়িওয়ালার পরিবারের প্রত্যেকেরই বিশেষ সহানুভূতির দৃষ্টি ছিল। আব্বার মৃত্যু আমাকে খুবই কাতর করে তুলেছিল। চার দিন বাকরুদ্ধ ছিলাম। একটি কথাও বলিনি কারও সঙ্গে। আমার বন্ধু হামিদুল সেই চারটা দিন সারাক্ষণ আমার সঙ্গে। আমাকে বুক দিয়ে আগলে রেখেছে প্রতিটি মুহূর্ত। তারপরও পিতা হারানোর শোক আমি কিছুতেই কাটাতে পারছিলাম না। খালেদা আপার স্বামীর নাম হানিফ সাহেব। তিনি আমাকে লক্ষ করতেন। চুপচাপ কোথাও বসে থাকি তো বসেই থাকি। যখন-তখন জানালার সামনে দাঁড়িয়ে কাঁদি। একদিন দুপুরের পর তিনি আমাকে ডাকলেন। আমার মাথায় পিঠে হাত বুলিয়ে গভীর মায়াবী গলায় বললেন, চল আমার সঙ্গে। তোমাকে একটা জায়গায় নিয়ে যাব। তিনি আমাকে নিয়ে এলেন আমাদের সেই পুরনো বাড়ির এলাকা মুরগিটোলায়। মসজিদের উল্টোদিকে হাই সাহেবের তিনতলা বিশাল বাড়ি। হাই সাহেব মুরগিটোলার নামকরা বড়লোক। আরামবাগে তাদের হাই আয়রন ইন্ডাস্ট্রি নামে ইন্ডাস্ট্রি আছে। মুরগিটোলায় থাকার সময় হাই সাহেবের দুই মেয়ের সঙ্গে আমার বোনদের বন্ধুত্ব ছিল। বড় মেয়ের নাম কোকিলা। মেজজনের নাম আঙ্গুরি। হানিফ সাহেব আমাকে সেই বাড়িতে নিয়ে এলেন। তখনো আমি কিছু বুঝতেই পারছি না। আমরা তাঁকে দুলাভাই ডাকি। দুলাভাই আমাকে কেন এ বাড়িতে নিয়ে এসেছেন? সিঁড়ি ভেঙে উঠতে উঠতে তিনি জানালেন, এ বাড়ির তিনতলার ফ্ল্যাটে তাঁর প্রথম স্ত্রী ছেলেমেয়েদের নিয়ে থাকেন। বড় দুই ছেলের বিয়ে হয়েছে। মেয়েদের কারও এখনো বিয়ে হয়নি। বড় মেয়ে ডাক্তারি পড়ছে। কিন্তু এ বাড়িতে আমাকে নিয়ে আসার উদ্দেশ্য কী?

তিনতলায় উঠেই সিঁড়িকোঠা। তারপর অনেকখানি খোলা ছাদ। ছাদ দক্ষিণমুখী। উত্তরদিকটা পূর্বদিকে বাঁক নিয়েছে। সেখানটায় চার কামরার একটা ফ্ল্যাট। আমাকে বসার ঘরে নিয়ে বসানো হলো। অত্যন্ত ছিমছাম পরিচ্ছন্ন পরিবেশ। পড়ার টেবিল চেয়ার আছে। টেবিলে ক্লাস নাইনের বই। আমাকে চা-বিস্কুট দেওয়া হলো। দুলাভাই ভিতরে চলে গেছেন। আমি বসে আছি একা। বিস্কুট খেয়ে চায়ে চুমুক দিয়েছি। মনের ভিতর নানা প্রশ্নের আনাগোনা। দুলাভাই আমাকে কেন তাঁর এ পরিবারের কাছে নিয়ে এসেছেন? খানিক পরেই প্রশ্নের উত্তর পেয়ে গেলাম। ভিতরের ঘর থেকে দুলাভাই এসে ঢুকলেন। সঙ্গে তাঁর দুই মেয়ে। সেই মেয়েদের দেখে আমি চোখ ফেরাতে পারি না। অপূর্ব সুন্দর মেয়ে। যেন চাঁদের আলো দিয়ে গড়া হয়েছে তাদের। দুলাভাইও খুব সুন্দর মানুষ। দুই মেয়ের সঙ্গে তিনি পরিচয় করিয়ে দিলেন। তাঁর চতুর্থ ও পঞ্চম মেয়ে। চতুর্থজনের নাম নাসিমা হানফি, পরেরজন ফাতেমা হানফি। মণিজা রহমান গার্লস হাইস্কুলে দুজনই ক্লাস নাইনে পড়ে। তাদের আমার পড়াতে হবে। শুনে আমি হতভম্ব। আমি এসএসসি দেব। প্রকৃত অর্থে ক্লাস টেনের শেষদিককার ছাত্র। এ অবস্থায় একজন ছাত্র পড়াবে ক্লাস নাইনের ছাত্রীদের? বাকরুদ্ধ হয়ে আছি। দুলাভাই বললেন, আমি জানি তুমি লেখাপড়ায় ভালো। অবশ্যই পড়াতে পারবে। আজ থেকেই শুরু কর। আমি যেন অনেকটা বাধ্য হয়েই শুরু করলাম। পড়াতে গিয়ে দেখি ভালোই পারছি সবকিছু। কারণ ক্লাস নাইন আর টেনের তো একই বই। ওরা দুজনই আর্টসের ছাত্রী। বাংলা, ইংরেজি, অঙ্ক, সাধারণ বিজ্ঞান- এগুলো তো আমি পড়েই চলেছি। শুরু হলো আমার নতুন এক টিউশনির জীবন। নাসিমা একটু চুপচাপ, কম কথা বলা মেয়ে। হাসি আনন্দ উচ্ছ্বাসের তেমন প্রকাশ নেই। চাপা স্বভাব। পড়তে গিয়ে কোনোটা না বুঝতে পারলে অপলক চোখে তাকিয়ে থাকে। ফাতেমা বেশ চঞ্চল। চটপটে ভঙ্গিতে কথা বলে। কোনো কিছু না বুঝতে পারলে অবিরাম প্রশ্ন করে। দুজনের কেউই আমাকে স্যার বলে না। আসলে কোনো সম্বোধনই করে না। ধীরে ধীরে এ পরিবারের প্রতিটি মানুষ আমাকে বিশেষ নজরে দেখতে শুরু করলেন। নাসিমা ও ফাতেমার দুই ভাই বিজনেস করেন। ওষুধের দোকান আছে তাঁদের। বড় ভাই পরহেজগার ধরনের মানুষ। কথা বলেন কম। তার পরের ভাই খুবই সুপুরুষ। ভাবিটিও সুন্দরী। তখন ভাইদের সংসারে কোনো বাচ্চাকাচ্চা এসেছে কি না, আমার মনে নেই। একে একে বাড়ির প্রত্যেকের সঙ্গেই পরিচয় হয়েছে। সদ্য পিতৃহারা আমাকে একটু যেন বিশেষ স্নেহের চোখেই দেখতে শুরু করল পরিবারটি। কয়েক দিনের মধ্যেই দেখা হয়ে গেল নাসিমা ও ফাতেমার মায়ের সঙ্গে। এত স্নিগ্ধ সুন্দর পবিত্রতায় ভরা মুখখানি তাঁর! ও রকম মায়ের সামনে দাঁড়ালে আপনা আপনি মাথা নত হয়ে আসে। আমি তাঁকে পায়ে হাত দিয়ে সালাম করেছিলাম। তিনি আমার মাথায় হাত দিয়ে মৃদুকণ্ঠে যে কথাটি বলেছিলেন তা আজও পরিষ্কার মনে আছে। বড় হও বাবা। মানুষের মতো মানুষ হও। কতটা বড় আমি হতে পেরেছি, জানি না। মানুষের মতো মানুষ কতটা হতে পেরেছি, জানি না। তবে সেই মায়ের মায়াবী হাতের স্পর্শখানি আজও আমার মাথায় লেগে আছে।

লেখক : কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
গায়েবি মামলা
গায়েবি মামলা
ইরানে হামলা
ইরানে হামলা
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
ফলমেলার সামাজিক প্রভাব
ফলমেলার সামাজিক প্রভাব
ইরানে হামলা : ভণ্ডামির প্রতিচ্ছবি
ইরানে হামলা : ভণ্ডামির প্রতিচ্ছবি
কুহরিছে নন্দনের পাখি
কুহরিছে নন্দনের পাখি
জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া
জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া
সুরক্ষাসামগ্রীতেও সিন্ডিকেট
সুরক্ষাসামগ্রীতেও সিন্ডিকেট
মার্কিন হামলা
মার্কিন হামলা
নীতিতে অবিচল সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
নীতিতে অবিচল সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
সুপ্রাচীন ঐতিহ্যের ধারক নরসিংদী
সুপ্রাচীন ঐতিহ্যের ধারক নরসিংদী
সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি
সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি
সর্বশেষ খবর
ভারতের কোচ হতে আগ্রহী সৌরভ!
ভারতের কোচ হতে আগ্রহী সৌরভ!

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার মধ্যে ইসরায়েলের হামলা তেহরানে
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার মধ্যে ইসরায়েলের হামলা তেহরানে

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে
মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেটে নতুন দুই সদস্য
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেটে নতুন দুই সদস্য

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণায় কমছে তেলের দাম
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণায় কমছে তেলের দাম

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি : আমীর খসরু
আমরা নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার আকাশ থাকবে মেঘাচ্ছন্ন, বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকার আকাশ থাকবে মেঘাচ্ছন্ন, বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাঁচা পেঁপের পুষ্টিগুণ
কাঁচা পেঁপের পুষ্টিগুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

হাসিনার হাতে মুজিবের দ্বিতীয় মৃত্যু হয়েছে
হাসিনার হাতে মুজিবের দ্বিতীয় মৃত্যু হয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম কমিশনের মেয়াদ বাড়লো আরও ৬ মাস
গুম কমিশনের মেয়াদ বাড়লো আরও ৬ মাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে সম্মত : ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে সম্মত : ডোনাল্ড ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রথম কাউন্সিল সামনে রেখে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রথম কাউন্সিল সামনে রেখে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অর্থনীতিতে আবারও ভয় ধরাচ্ছে যুদ্ধ
অর্থনীতিতে আবারও ভয় ধরাচ্ছে যুদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ জুন)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা
‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ
বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত
কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ডাকাতিতে বাধা দেওয়ায় গুলিতে একজন নিহত
উখিয়ায় ডাকাতিতে বাধা দেওয়ায় গুলিতে একজন নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় র‍্যাবের অভিযানে বিলুপ্তপ্রায় ৬৭ কচ্ছপ উদ্ধার
কুষ্টিয়ায় র‍্যাবের অভিযানে বিলুপ্তপ্রায় ৬৭ কচ্ছপ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান
হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোদিন ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা শেখাচ্ছে কীভাবে ভোট হবে: রনি
কোনোদিন ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা শেখাচ্ছে কীভাবে ভোট হবে: রনি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঝুঁকিতে পোশাকশিল্প
ঝুঁকিতে পোশাকশিল্প

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অর্থনৈতিক সংকট বাড়বে আগামী বছর
অর্থনৈতিক সংকট বাড়বে আগামী বছর

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের
কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার
ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা, যুক্তরাষ্ট্রের কেউ হতাহত হয়নি
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা, যুক্তরাষ্ট্রের কেউ হতাহত হয়নি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা
ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত
আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান
হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল পাকিস্তানের পিছু নিলে তখন আর কেউ অবশিষ্ট থাকবে না: বিলাওয়াল
ইসরায়েল পাকিস্তানের পিছু নিলে তখন আর কেউ অবশিষ্ট থাকবে না: বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ শেষ করতে ইরানের কাছে বার্তা পাঠিয়েছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
যুদ্ধ শেষ করতে ইরানের কাছে বার্তা পাঠিয়েছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কোথায় পাল্টা আঘাত হানতে পারে?
ইরান কোথায় পাল্টা আঘাত হানতে পারে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান
ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা
‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার
ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন
হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে ‘হাঁটু গেড়ে না বসানো’ পর্যন্ত হামলা চলবে: ইরান
নেতানিয়াহুকে ‘হাঁটু গেড়ে না বসানো’ পর্যন্ত হামলা চলবে: ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর হবু পুত্রবধূর তথ্য ইরানে পাচারকারীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল
নেতানিয়াহুর হবু পুত্রবধূর তথ্য ইরানে পাচারকারীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের
কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানি জনগণের পাশে রাশিয়া থাকবে’, পুতিনের ঘোষণা
‘ইরানি জনগণের পাশে রাশিয়া থাকবে’, পুতিনের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান এখন কি করবে?
ইরান এখন কি করবে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চমক রেখেই শ্রীলঙ্কা সিরিজের ওয়ানডে দল ঘোষণা বিসিবির
চমক রেখেই শ্রীলঙ্কা সিরিজের ওয়ানডে দল ঘোষণা বিসিবির

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ
বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় মার্কিন ঘাঁটিতে মর্টার হামলা
সিরিয়ায় মার্কিন ঘাঁটিতে মর্টার হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’
‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!
উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা হারালেন পিয়া জান্নাতুল
বাবা হারালেন পিয়া জান্নাতুল

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা
কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ
কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলা, ৩৫ মিনিট বাজল সাইরেন
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলা, ৩৫ মিনিট বাজল সাইরেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পারমাণবিক কর্মসূচিতে সহযোগিতার বদলে বোমা হামলা পেল ইরান'
'পারমাণবিক কর্মসূচিতে সহযোগিতার বদলে বোমা হামলা পেল ইরান'

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ‘পানিতে গুঁড়া হলুদ মেশানো’র ট্রেন্ডের শুরু সোশ্যাল মিডিয়ায়
যেভাবে ‘পানিতে গুঁড়া হলুদ মেশানো’র ট্রেন্ডের শুরু সোশ্যাল মিডিয়ায়

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার
রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত
কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাসিনা পরিবারের ১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা জব্দ
হাসিনা পরিবারের ১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠায় বিনিয়োগকারীরা
আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠায় বিনিয়োগকারীরা

শিল্প বাণিজ্য

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা

খবর

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হরমুজ প্রণালি নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা
হরমুজ প্রণালি নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সুরক্ষা অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
সুরক্ষা অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি
বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি
মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা
মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেপরোয়া মব সন্ত্রাসে উৎকণ্ঠা
বেপরোয়া মব সন্ত্রাসে উৎকণ্ঠা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোগান্তি পিছু ছাড়ছে না যাত্রীদের
ভোগান্তি পিছু ছাড়ছে না যাত্রীদের

নগর জীবন

অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে
অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল
ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের
আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের

পূর্ব-পশ্চিম

হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?
হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?

স্বাস্থ্য

সংকটে পড়বে বেসরকারি খাত
সংকটে পড়বে বেসরকারি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে
নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি

সম্পাদকীয়

নদীতে ঝাঁপ দেওয়া ছাত্রদল নেত্রীর লাশ চার দিন পর উদ্ধার
নদীতে ঝাঁপ দেওয়া ছাত্রদল নেত্রীর লাশ চার দিন পর উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১
সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১

পেছনের পৃষ্ঠা

এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী
এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী

নগর জীবন

ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ
ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি
এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি

পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা
ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা

স্বাস্থ্য

কারমাইকেল কলেজ শাটডাউন
কারমাইকেল কলেজ শাটডাউন

নগর জীবন

টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম
টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম

নগর জীবন

কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া
কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া

স্বাস্থ্য

ইরানের জনগণকে সহায়তা দিতে প্রস্তুত রাশিয়া : পুতিন
ইরানের জনগণকে সহায়তা দিতে প্রস্তুত রাশিয়া : পুতিন

পূর্ব-পশ্চিম

করোনা আক্রান্ত হয়ে তিনজনের মৃত্যু
করোনা আক্রান্ত হয়ে তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা