শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

মধু চাষে মধুর জীবন

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
মধু চাষে মধুর জীবন

বছর দুই আগের কথা। এক তরুণের খবর পেলাম। সেই তরুণের জীবনে রয়েছে মজার এক গল্প। মৌমাছিকে ঘিরে সে রচনা করেছে অ্যাডভেঞ্চারে ভরা যাযাবর এক জীবন। তরুণের নাম মুয়াজ্জিন হোসেন। বাড়ি মানিকগঞ্জের সিঙ্গাইরে।

শীতের এক ভোরে রওনা হয়েছিলাম মুয়াজ্জিন হোসেনের কর্মকাণ্ড দেখতে। কুয়াশাঢাকা প্রান্তর। গ্রামগুলো শীতের আড়মোড়া ভেঙে তখন জাগতে শুরু করেছে। সিঙ্গাইরের জার্মিতা ইউনিয়নের কাঞ্চননগর গ্রামের মাঠে পৌঁছতে সকালের মিষ্টি রোদ উঁকি দিচ্ছিল। আদিগন্ত হলুদ শর্ষের মাঠে রোদ্রের ঝিলিক ফুলের ওপর বিন্দু বিন্দু শিশির মুক্তোর দানার মতো চিকচিক করে উঠছে।

শর্ষের মাঠের এক কোণে একটা তাঁবু টানানো। আর তাঁবুর কাছাকাছি অনেক মৌমাছির বাক্স। তাঁবুর কাছাকাছি সকালের মধুভাঙার কাজ করছিলেন মুয়াজ্জিন। হালকা গড়নের তরুণ। বয়স ৩০ অতিক্রম করেছে বলে মনে হয়নি। আমাকে দেখে হাসিমুখে এগিয়ে এলেন।

বলছিলাম মুয়াজ্জিন হোসেনের জীবনের মজার গল্পের কথা। এ তরুণ একটু পাগলাটে। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিবিএ, এমবিএ করা। স্বভাতই এ বয়সের ছেলেমেয়েরা পড়াশোনা শেষ করে সরকারি চাকরি কিংবা করপোরেট অফিসে কাজকর্ম করার স্বপ্ন দেখেন। কিন্তু মুয়াজ্জিনের স্বপ্নটাই ভিন্ন রকম। কথা হয় তাঁর সঙ্গে। তিনি বলেন, এমবিএ পড়ার সময় ইউটিউবে আপনার একটা ভিডিও দেখলাম মৌমাছির চাষ নিয়ে। দেখে খুব আগ্রহ হলো। মৌমাছি চাষ বিষয়ে পড়াশোনা শুরু করলাম। বাসায় জানালাম, আমি মৌমাছি চাষ করতে চাই। বাবা শুনে রেগে গেলেন। পড়াশোনা করে শেষে মৌচাষি! একদিন বাসা থেকে পালিয়ে গেলাম। বাগেরহাটে এক মৌচাষির কাছে গিয়ে বললাম, আপনার সঙ্গে থেকে কাজ করে আমি মৌচাষ শিখতে চাই। তিনি রাজি হলেন। বললেন, মাইনেটাইনে কিছু দিতে পারবেন না। পেটেভাতে কাজ করতে চাইলে তাঁর সঙ্গে থাকতে পারি। আমি তাতেই খুশি। তাঁর সঙ্গে দুই মাস থেকে কাজ শিখলাম। একদিন মৌমাছির কামড় খেয়ে চেহারা পাল্টে গিয়েছিল। দশ-বারো দিন বাসা থেকে বের হতে পারিনি। তারপরও আমি তাঁর সঙ্গে কাজ করে গেছি। তৃতীয় মাসে তিনি জানালেন আমার শেখা কমপ্লিট। তিনি আমাকে চারটি বাক্স উপহার দিলেন। বললেন, মাইনেটাইনে তো কিছু দিই নাই। এইটা তোমার জন্য উপহার। সেই চারটা বাক্স দিয়ে শুরু। এখন আমার ৬৪টা বাক্স। মুয়াজ্জিনের কাছে মৌ পালনের এ কাজগুলো যতটা না বাণিজ্যিক আকর্ষণ তার চেয়ে বেশি আকর্ষণ করে মৌমাছির জীবনচক্রের প্রতিটি অংশের পাঠ। গত ছয়-সাত বছরে এ তরুণ অসাধারণ কিছু বিষয় তাঁর ধারণায় আনতে পেরেছেন। ফুলে ফুলে মৌমাছির মধু আহরণ, উড়ে উড়ে বাক্সে মধু পৌঁছানো থেকে মৌমাছিদের জীবনচক্রের এক গভীর দর্শক তিনি। ধোঁয়া দিয়ে মৌমাছিকে কিছুটা নিস্তেজ করে বাক্সে রেখে কাঠের ফ্রেম থেকে মধু আহরণ করতে করতে বলছিলেন নানান অভিজ্ঞতার কথা। মৌমাছি কখনো নষ্ট ফুল থেকে মধু আহরণ করে না। বলছিলেন মুয়াজ্জিন। মৌমাছি মূলত পরিষ্কার ও অব্যবহৃত ফুল থেকেই মধুর উপাদান সংগ্রহ করে। আধা কেজি মধুর জন্য ৬০০ মৌমাছিকে প্রায় ২০ লাখ ফুলে ভ্রমণ করতে হয়। একটি কর্মী মৌমাছিকে প্রায় ১৪.৫ লাখ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করতে হয়। যা দিয়ে পৃথিবীকে তিনবার প্রদক্ষিণ করা সম্ভব।

মুয়াজ্জিন শুধু মধু উৎপাদনের এ সুশৃঙ্খল ব্যবস্থাপনাটি দেখেই অভিভূত নন, প্রকৃতির এমন চমৎকার চেইন অব কমান্ড যে মানুষের জন্য শিক্ষণীয় হতে পারে, তা-ও উপলব্ধি করেন। প্রতিটি মৌবাক্স মূলত একেকটি কলোনি। প্রতিটি কলোনিতে চলছে নির্দিষ্ট এক শাসনব্যবস্থা। সেখানেও রয়েছে ক্ষমতার পালাবদল। রয়েছে কলোনির সবচেয়ে প্রভাবশালী রানি মৌমাছির সুরক্ষা ও অবিরাম সেবাযত্নের প্রাকৃতিক নজির। এত গভীরে হয়তো কখনোই আমাদের দৃষ্টি পৌঁছে না।

মধু চাষে মধুর জীবনমুয়াজ্জিন যখন মৌমাছি দেখিয়ে বর্ণনা করছিলেন আমার কানে ভাসছিল সালমান হুজুরের বয়ান। আমাদের খিলগাঁও মসজিদের ইমাম ও খতিব সালমান হুজুর। তরুণ এ খতিব আধুনিক ও বিজ্ঞানমনস্ক। শুক্রবার জুমার নামাজের আগে ইসলাম, সমাজ ও জীবনের নানান বিষয়ে তিনি চমৎকার বয়ান করেন। তাঁর বলার ধরন এত সুন্দর ও সাবলীল যে শুনতে ভালো লাগে। একদিন তিনি সুরা আল নাহল থেকে বলছিলেন। কোরআনের আয়াত বাংলায় অনুবাদ করে ব্যাখ্যা করে দিচ্ছিলেন। নাহল অর্থ মৌমাছি। সুরা আল নাহলের ৬৯ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে- এরপর প্রত্যেক ফল থেকে কিছু কিছু খাও, অতঃপর তোমার রবের সহজ পথ অনুসরণ কর। তার পেট থেকে নির্গত হয় বিভিন্ন রঙের পানীয়; যাতে মানুষের জন্য রয়েছে আরোগ্য। নিশ্চয় এতে রয়েছে চিন্তাশীল সম্প্রদায়ের জন্য নিদর্শন। এরপর তিনি এর তাফসির বলেন, ব্যাখ্যা করেন মৌমাছির জীবন ও কর্মপদ্ধতি। তিনি বলছিলেন, মৌমাছির মাথায় দুটি অ্যান্টেনা আছে, এ অ্যান্টেনা দিয়ে রানি মৌমাছির সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখে। মধুতে যেমন আরোগ্য আছে, তেমনি মৌমাছির জীবনধারা থেকে মানুষের জন্য রয়েছে অনুসরণীয় অনুষঙ্গ। তন্ময় হয়ে শুনছিলাম সালমান হুজুরের কথা। গত চার দশকে মৌমাছি চাষ নিয়ে বহু প্রতিবেদন তৈরি করেছি। মৌমাছিকে খুব কাছ থেকে দেখেছি। কিন্তু এত গভীরভাবে ভেবে কখনো দেখিনি। দেখেছি মৌমাছি চাষে বাণিজ্যিক লাভের কথা চিন্তা করেই। মুয়াজ্জিন একটা বাক্সে শত শত মৌমাছির মধ্য দিয়ে একটি রানি মৌমাছির বিচরণ দেখালেন। দেখলাম কর্মী মৌমাছি কী সুন্দরভাবে রানিকে জায়গা করে দিচ্ছে। ঘর দেখে দেখে রানি মৌমাছি ডিম ছাড়ছে। কর্মী মৌমাছিরা যত্ন নিচ্ছে। এক দারুণ জীবনব্যবস্থা। যেন তাদের মধ্যে বিদ্যমান রয়েছে সুষ্ঠু সমাজতন্ত্র, রাজতন্ত্র, গণতন্ত্র সবই। মুয়াজ্জিন মধু আহরণের পাশাপাশি রানি মৌমাছি আর শ্রমিক মৌমাছির মধ্যে পারস্পরিক যোগাযোগ ও সম্পর্কটি বোঝাপড়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। প্রতিটি কলোনিতে অবস্থানরত মৌমাছির মধ্যেও রয়েছে ভিন্ন ভিন্ন শ্রেণি ও গোত্র। এসব ভেদাভেদে প্রত্যেকেরই রয়েছে আলাদা আলাদা দায়িত্ব ও কর্তব্য। সভ্যতার এই এক অদ্ভুত নিদর্শন। সৃষ্টিকর্তা প্রকৃতিতে মানুষের কল্যাণে নানান উপাদান দিয়ে রেখেছেন, আমাদের উচিত এগুলো সম্পর্কে জানা-বোঝার চেষ্টা করা। মুয়াজ্জিন বলছিলেন, মৌমাছির জীবনচক্রের ভিতর দিয়ে নিজের জীবনকে অন্বেষণ আর মধু থেকে আয় করা জীবিকায় তাঁর মধুর জীবন। এ নিয়ে বেশ ভালো আছেন। জীবনকে উপভোগ করছেন।

আমার জানামতে, সারা দেশে মধু সংগ্রহের পেশায় যুক্ত রয়েছেন প্রায় ২৫ হাজার মৌয়াল বা মধুচাষি। যাঁদের হাতে পাল্টে গেছে মধু আহরণের হাজার বছরের পুরোনো ধ্যানধারণা। মধু চাষ বা আহরণ এখন একটি শিল্প। সাধারণত কালিজিরা, ধনিয়া, লিচু ও শর্ষে ফুল থেকে মধু উৎপাদন হয়ে থাকে। তবে শর্ষে ফুলের মধু সংগ্রহের ব্যাপারটিই বেশি দৃশ্যমান। এ ছাড়াও দেশের দক্ষিণাঞ্চলে সুন্দরবনকেন্দ্রিক সারা বছরই মধু আহরণ হয়ে থাকে। দিনে দিনে দেশে মধু আহরণের পরিমাণ বাড়ছে। খবরে জেনেছি, বর্তমানে বাংলাদেশে মধুর বার্ষিক বাজারমূল্য আনুমানিক ১২০০-১৫০০ কোটি টাকা। ২০২৪ সালে প্রাকৃতিক ও চাষ থেকে মধু সংগ্রহ হয়েছে ২০-২৫ হাজার মেট্রিক টন। এর মধ্যে অবশ্য চাষের মধু ৯০-৯৫ ভাগ। বাকিটা প্রাকৃতিক। এখন অনেকেই মধু বিদেশেও রপ্তানি করছেন। গত কয়েক বছরে দেশের অনেক শিক্ষিত তরুণ বা উদ্যোক্তা বাণিজ্যিকভাবে মধু চাষে নেমেছেন।

মৌচাষের বাণিজ্যিক সম্প্রসারণ, বাজার তৈরি, মৌচাষিদের ঋণ নিশ্চিত করাসহ নানা বিষয় নিয়ে বছরের পর বছর প্রতিবেদন তুলে ধরেছি। এর সুফল হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংকের ঋণ নীতিমালায় মৌচাষ অন্তর্র্ভুক্ত হয়েছে। অনেক আশা-নিরাশার পথ পেরিয়ে মৌচাষিরা এখন সামনের দিকে অগ্রসর হচ্ছেন।

আমাদের দেশি মধুর চাহিদা ও বাজার বাড়ছে। দেশি মধুর মান ও বৈশিষ্ট্যগুলোও মানুষ মূল্যায়ন করতে শিখছে। বিষয়গুলো ইতিবাচক। আরও ইতিবাচক বিষয় হলো, মুয়াজ্জিনের মতো শিক্ষিত সচেতন তরুণ উদ্যোক্তারা মৌচাষে আসছেন। আমি বিশ্বাস করি উদ্যমী এ তরুণদের অনুসন্ধানী মন, আত্মবিশ্বাস ও আন্তরিকতায় মৌচাষশিল্প বহু দূর এগিয়ে যাবে।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ
রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত

১৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড
গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি

২৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!

৪২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?
‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?

৪৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন