শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

মধু চাষে মধুর জীবন

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
মধু চাষে মধুর জীবন

বছর দুই আগের কথা। এক তরুণের খবর পেলাম। সেই তরুণের জীবনে রয়েছে মজার এক গল্প। মৌমাছিকে ঘিরে সে রচনা করেছে অ্যাডভেঞ্চারে ভরা যাযাবর এক জীবন। তরুণের নাম মুয়াজ্জিন হোসেন। বাড়ি মানিকগঞ্জের সিঙ্গাইরে।

শীতের এক ভোরে রওনা হয়েছিলাম মুয়াজ্জিন হোসেনের কর্মকাণ্ড দেখতে। কুয়াশাঢাকা প্রান্তর। গ্রামগুলো শীতের আড়মোড়া ভেঙে তখন জাগতে শুরু করেছে। সিঙ্গাইরের জার্মিতা ইউনিয়নের কাঞ্চননগর গ্রামের মাঠে পৌঁছতে সকালের মিষ্টি রোদ উঁকি দিচ্ছিল। আদিগন্ত হলুদ শর্ষের মাঠে রোদ্রের ঝিলিক ফুলের ওপর বিন্দু বিন্দু শিশির মুক্তোর দানার মতো চিকচিক করে উঠছে।

শর্ষের মাঠের এক কোণে একটা তাঁবু টানানো। আর তাঁবুর কাছাকাছি অনেক মৌমাছির বাক্স। তাঁবুর কাছাকাছি সকালের মধুভাঙার কাজ করছিলেন মুয়াজ্জিন। হালকা গড়নের তরুণ। বয়স ৩০ অতিক্রম করেছে বলে মনে হয়নি। আমাকে দেখে হাসিমুখে এগিয়ে এলেন।

বলছিলাম মুয়াজ্জিন হোসেনের জীবনের মজার গল্পের কথা। এ তরুণ একটু পাগলাটে। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিবিএ, এমবিএ করা। স্বভাতই এ বয়সের ছেলেমেয়েরা পড়াশোনা শেষ করে সরকারি চাকরি কিংবা করপোরেট অফিসে কাজকর্ম করার স্বপ্ন দেখেন। কিন্তু মুয়াজ্জিনের স্বপ্নটাই ভিন্ন রকম। কথা হয় তাঁর সঙ্গে। তিনি বলেন, এমবিএ পড়ার সময় ইউটিউবে আপনার একটা ভিডিও দেখলাম মৌমাছির চাষ নিয়ে। দেখে খুব আগ্রহ হলো। মৌমাছি চাষ বিষয়ে পড়াশোনা শুরু করলাম। বাসায় জানালাম, আমি মৌমাছি চাষ করতে চাই। বাবা শুনে রেগে গেলেন। পড়াশোনা করে শেষে মৌচাষি! একদিন বাসা থেকে পালিয়ে গেলাম। বাগেরহাটে এক মৌচাষির কাছে গিয়ে বললাম, আপনার সঙ্গে থেকে কাজ করে আমি মৌচাষ শিখতে চাই। তিনি রাজি হলেন। বললেন, মাইনেটাইনে কিছু দিতে পারবেন না। পেটেভাতে কাজ করতে চাইলে তাঁর সঙ্গে থাকতে পারি। আমি তাতেই খুশি। তাঁর সঙ্গে দুই মাস থেকে কাজ শিখলাম। একদিন মৌমাছির কামড় খেয়ে চেহারা পাল্টে গিয়েছিল। দশ-বারো দিন বাসা থেকে বের হতে পারিনি। তারপরও আমি তাঁর সঙ্গে কাজ করে গেছি। তৃতীয় মাসে তিনি জানালেন আমার শেখা কমপ্লিট। তিনি আমাকে চারটি বাক্স উপহার দিলেন। বললেন, মাইনেটাইনে তো কিছু দিই নাই। এইটা তোমার জন্য উপহার। সেই চারটা বাক্স দিয়ে শুরু। এখন আমার ৬৪টা বাক্স। মুয়াজ্জিনের কাছে মৌ পালনের এ কাজগুলো যতটা না বাণিজ্যিক আকর্ষণ তার চেয়ে বেশি আকর্ষণ করে মৌমাছির জীবনচক্রের প্রতিটি অংশের পাঠ। গত ছয়-সাত বছরে এ তরুণ অসাধারণ কিছু বিষয় তাঁর ধারণায় আনতে পেরেছেন। ফুলে ফুলে মৌমাছির মধু আহরণ, উড়ে উড়ে বাক্সে মধু পৌঁছানো থেকে মৌমাছিদের জীবনচক্রের এক গভীর দর্শক তিনি। ধোঁয়া দিয়ে মৌমাছিকে কিছুটা নিস্তেজ করে বাক্সে রেখে কাঠের ফ্রেম থেকে মধু আহরণ করতে করতে বলছিলেন নানান অভিজ্ঞতার কথা। মৌমাছি কখনো নষ্ট ফুল থেকে মধু আহরণ করে না। বলছিলেন মুয়াজ্জিন। মৌমাছি মূলত পরিষ্কার ও অব্যবহৃত ফুল থেকেই মধুর উপাদান সংগ্রহ করে। আধা কেজি মধুর জন্য ৬০০ মৌমাছিকে প্রায় ২০ লাখ ফুলে ভ্রমণ করতে হয়। একটি কর্মী মৌমাছিকে প্রায় ১৪.৫ লাখ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করতে হয়। যা দিয়ে পৃথিবীকে তিনবার প্রদক্ষিণ করা সম্ভব।

মুয়াজ্জিন শুধু মধু উৎপাদনের এ সুশৃঙ্খল ব্যবস্থাপনাটি দেখেই অভিভূত নন, প্রকৃতির এমন চমৎকার চেইন অব কমান্ড যে মানুষের জন্য শিক্ষণীয় হতে পারে, তা-ও উপলব্ধি করেন। প্রতিটি মৌবাক্স মূলত একেকটি কলোনি। প্রতিটি কলোনিতে চলছে নির্দিষ্ট এক শাসনব্যবস্থা। সেখানেও রয়েছে ক্ষমতার পালাবদল। রয়েছে কলোনির সবচেয়ে প্রভাবশালী রানি মৌমাছির সুরক্ষা ও অবিরাম সেবাযত্নের প্রাকৃতিক নজির। এত গভীরে হয়তো কখনোই আমাদের দৃষ্টি পৌঁছে না।

মধু চাষে মধুর জীবনমুয়াজ্জিন যখন মৌমাছি দেখিয়ে বর্ণনা করছিলেন আমার কানে ভাসছিল সালমান হুজুরের বয়ান। আমাদের খিলগাঁও মসজিদের ইমাম ও খতিব সালমান হুজুর। তরুণ এ খতিব আধুনিক ও বিজ্ঞানমনস্ক। শুক্রবার জুমার নামাজের আগে ইসলাম, সমাজ ও জীবনের নানান বিষয়ে তিনি চমৎকার বয়ান করেন। তাঁর বলার ধরন এত সুন্দর ও সাবলীল যে শুনতে ভালো লাগে। একদিন তিনি সুরা আল নাহল থেকে বলছিলেন। কোরআনের আয়াত বাংলায় অনুবাদ করে ব্যাখ্যা করে দিচ্ছিলেন। নাহল অর্থ মৌমাছি। সুরা আল নাহলের ৬৯ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে- এরপর প্রত্যেক ফল থেকে কিছু কিছু খাও, অতঃপর তোমার রবের সহজ পথ অনুসরণ কর। তার পেট থেকে নির্গত হয় বিভিন্ন রঙের পানীয়; যাতে মানুষের জন্য রয়েছে আরোগ্য। নিশ্চয় এতে রয়েছে চিন্তাশীল সম্প্রদায়ের জন্য নিদর্শন। এরপর তিনি এর তাফসির বলেন, ব্যাখ্যা করেন মৌমাছির জীবন ও কর্মপদ্ধতি। তিনি বলছিলেন, মৌমাছির মাথায় দুটি অ্যান্টেনা আছে, এ অ্যান্টেনা দিয়ে রানি মৌমাছির সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখে। মধুতে যেমন আরোগ্য আছে, তেমনি মৌমাছির জীবনধারা থেকে মানুষের জন্য রয়েছে অনুসরণীয় অনুষঙ্গ। তন্ময় হয়ে শুনছিলাম সালমান হুজুরের কথা। গত চার দশকে মৌমাছি চাষ নিয়ে বহু প্রতিবেদন তৈরি করেছি। মৌমাছিকে খুব কাছ থেকে দেখেছি। কিন্তু এত গভীরভাবে ভেবে কখনো দেখিনি। দেখেছি মৌমাছি চাষে বাণিজ্যিক লাভের কথা চিন্তা করেই। মুয়াজ্জিন একটা বাক্সে শত শত মৌমাছির মধ্য দিয়ে একটি রানি মৌমাছির বিচরণ দেখালেন। দেখলাম কর্মী মৌমাছি কী সুন্দরভাবে রানিকে জায়গা করে দিচ্ছে। ঘর দেখে দেখে রানি মৌমাছি ডিম ছাড়ছে। কর্মী মৌমাছিরা যত্ন নিচ্ছে। এক দারুণ জীবনব্যবস্থা। যেন তাদের মধ্যে বিদ্যমান রয়েছে সুষ্ঠু সমাজতন্ত্র, রাজতন্ত্র, গণতন্ত্র সবই। মুয়াজ্জিন মধু আহরণের পাশাপাশি রানি মৌমাছি আর শ্রমিক মৌমাছির মধ্যে পারস্পরিক যোগাযোগ ও সম্পর্কটি বোঝাপড়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। প্রতিটি কলোনিতে অবস্থানরত মৌমাছির মধ্যেও রয়েছে ভিন্ন ভিন্ন শ্রেণি ও গোত্র। এসব ভেদাভেদে প্রত্যেকেরই রয়েছে আলাদা আলাদা দায়িত্ব ও কর্তব্য। সভ্যতার এই এক অদ্ভুত নিদর্শন। সৃষ্টিকর্তা প্রকৃতিতে মানুষের কল্যাণে নানান উপাদান দিয়ে রেখেছেন, আমাদের উচিত এগুলো সম্পর্কে জানা-বোঝার চেষ্টা করা। মুয়াজ্জিন বলছিলেন, মৌমাছির জীবনচক্রের ভিতর দিয়ে নিজের জীবনকে অন্বেষণ আর মধু থেকে আয় করা জীবিকায় তাঁর মধুর জীবন। এ নিয়ে বেশ ভালো আছেন। জীবনকে উপভোগ করছেন।

আমার জানামতে, সারা দেশে মধু সংগ্রহের পেশায় যুক্ত রয়েছেন প্রায় ২৫ হাজার মৌয়াল বা মধুচাষি। যাঁদের হাতে পাল্টে গেছে মধু আহরণের হাজার বছরের পুরোনো ধ্যানধারণা। মধু চাষ বা আহরণ এখন একটি শিল্প। সাধারণত কালিজিরা, ধনিয়া, লিচু ও শর্ষে ফুল থেকে মধু উৎপাদন হয়ে থাকে। তবে শর্ষে ফুলের মধু সংগ্রহের ব্যাপারটিই বেশি দৃশ্যমান। এ ছাড়াও দেশের দক্ষিণাঞ্চলে সুন্দরবনকেন্দ্রিক সারা বছরই মধু আহরণ হয়ে থাকে। দিনে দিনে দেশে মধু আহরণের পরিমাণ বাড়ছে। খবরে জেনেছি, বর্তমানে বাংলাদেশে মধুর বার্ষিক বাজারমূল্য আনুমানিক ১২০০-১৫০০ কোটি টাকা। ২০২৪ সালে প্রাকৃতিক ও চাষ থেকে মধু সংগ্রহ হয়েছে ২০-২৫ হাজার মেট্রিক টন। এর মধ্যে অবশ্য চাষের মধু ৯০-৯৫ ভাগ। বাকিটা প্রাকৃতিক। এখন অনেকেই মধু বিদেশেও রপ্তানি করছেন। গত কয়েক বছরে দেশের অনেক শিক্ষিত তরুণ বা উদ্যোক্তা বাণিজ্যিকভাবে মধু চাষে নেমেছেন।

মৌচাষের বাণিজ্যিক সম্প্রসারণ, বাজার তৈরি, মৌচাষিদের ঋণ নিশ্চিত করাসহ নানা বিষয় নিয়ে বছরের পর বছর প্রতিবেদন তুলে ধরেছি। এর সুফল হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংকের ঋণ নীতিমালায় মৌচাষ অন্তর্র্ভুক্ত হয়েছে। অনেক আশা-নিরাশার পথ পেরিয়ে মৌচাষিরা এখন সামনের দিকে অগ্রসর হচ্ছেন।

আমাদের দেশি মধুর চাহিদা ও বাজার বাড়ছে। দেশি মধুর মান ও বৈশিষ্ট্যগুলোও মানুষ মূল্যায়ন করতে শিখছে। বিষয়গুলো ইতিবাচক। আরও ইতিবাচক বিষয় হলো, মুয়াজ্জিনের মতো শিক্ষিত সচেতন তরুণ উদ্যোক্তারা মৌচাষে আসছেন। আমি বিশ্বাস করি উদ্যমী এ তরুণদের অনুসন্ধানী মন, আত্মবিশ্বাস ও আন্তরিকতায় মৌচাষশিল্প বহু দূর এগিয়ে যাবে।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
মহান পয়লা মে
মহান পয়লা মে
আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন শ্রমনির্ভর করে
আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন শ্রমনির্ভর করে
কর্মক্ষেত্রে শ্রমিকদের নিরাপত্তা
কর্মক্ষেত্রে শ্রমিকদের নিরাপত্তা
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সর্বশেষ খবর
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম