শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

ইনসাফভিত্তিক বিচার ব্যবস্থা জরুরি

শাইখ মুহাম্মাদ জামাল উদ্দীন
প্রিন্ট ভার্সন
ইনসাফভিত্তিক বিচার ব্যবস্থা জরুরি

একটি কল্যাণমূলক রাষ্ট্র টিকে থাকে ইনসাফের ওপর। অন্যদিকে জুলুম একটি রাষ্ট্রকে ভেঙে গুঁড়িয়ে দেয়। বিচারের ক্ষেত্রে ধনী-গরিব, নেতা-কর্মী, প্রভাবশালী-দুর্বল পার্থক্য না করাই হলো ইনসাফ। কেবল ইসলামি রাষ্ট্র নয় বরং কল্যাণমূলক যে কোনো ধর্ম বা মতবাদের ওপর গড়ে ওঠা রাষ্ট্রের জন্যই ইনসাফভিত্তিক বিচারব্যবস্থা জরুরি। ইনসাফভিত্তিক বিচারব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার নির্দেশ দিয়ে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন নবীজি (সা.)-কে বলেন, ‘হে নবী! তুমি কি তাদের দেখনি, যারা এই মর্মে দাবি করে চলেছে যে, তারা ইমান এনেছে সেই কিতাবের প্রতি যা তোমার ওপর নাজিল করা হয়েছে এবং সেই সব কিতাবের প্রতি যেগুলো তোমার আগে নাজিল করা হয়েছিল কিন্তু তারা নিজেদের বিষয়সমূহ ফয়সালা করার জন্য তাগুতের দিকে ফিরতে চায়, অথচ তাদের তাগুতকে অস্বীকার করার হুকুম দেওয়া হয়েছিল? শয়তান তাদের পথভ্রষ্ট করে সরল সোজা পথ থেকে অনেক দূরে সরিয়ে নিয়ে যেতে চায়।’ (সুরা নিসা, আয়াত, ৬০)। মুফাসসিরে কেরামগণ বলেন, এ আয়াতে ‘তাগুত’ বলতে সুস্পষ্টভাবে এমন শাসককে বোঝানো হয়েছে, যিনি ইনসাফ বাদ দিয়ে জনগণের ওপর জুলুমের নীতি গ্রহণ করেছেন। একইভাবে এমন সব বিচারক ও বিচারব্যবস্থাকে তাগুত বলা হয় যেখানে জুলুমের ভিত্তিতে বিচার করা হয়। কাজেই যে আদালত ইনসাফ বাদ দিয়ে বিচারের নামে প্রহসন করে, সে আদালতে বিচারপ্রার্থী হওয়া কেবল নাজায়েজই নয় ইমানবিরোধীও বটে। আর আল্লাহ ও তাঁর কিতাবের ওপর ইমান আনার অপরিহার্য দাবি অনুযায়ী এ ধরনের আদালতকে বৈধ আদালত হিসেবে অস্বীকৃত জানানোই প্রত্যেক ইমানদারের কর্তব্য। কোরআনের দৃষ্টিতে আল্লাহর প্রতি ইমান আনা ও তাগুতকে অস্বীকার করা, এ দুটি বিষয় পরস্পরের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গিভাবে সংযুক্ত এবং এদের একটি অন্যটির অনিবার্য পরিণতি। আল্লাহ ও তাগুত উভয়ের সামনে একই সঙ্গে মাথা নত করাই হচ্ছে সুস্পষ্ট মোনাফেকি।

ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, রসুল (সা.) মদিনায় ইনসাফভিত্তিক বিচারব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। ধর্মবর্ণনির্বিশেষে সবাই সন্তুষ্টচিত্তে সে বিচারব্যবস্থা মেনে নিয়েছে। কিন্তু কিছু নামধারী মুসলমান-মোনাফিক কোরআনের বিচারব্যবস্থা মেনে নিতে পারেনি। তারা মুখে দাবি করে কোরআন মেনে নিয়েছিল, পূর্ববর্তী সব আসমানি গ্রন্থে বিশ্বাস করি; কিন্তু নিজেদের মামলা-মোকদ্দমা পরিচালনার জন্য এমন ব্যক্তি বা আদালতের কাছে যায় যেখানে ইনসাফ নয় অর্থের জোরে রায় পাওয়া যায়। এমন আদালত ও বিচারককে কোরআনের ভাষায় তাগুত বলা হয়েছে। মুফাসসির ইবনে আবি হাতেম (রহ.) আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) সূত্রে বর্ণনা করেছেন, আবু বুরদা আসলামি নামে এক গণক ছিলেন। ইহুদিরা নিজেদের বিরোধ মেটানোর জন্য তার কাছে আসত। ইহুদিদের দেখাদেখি কয়েকজন নতুন মুসলমানও তার কাছে বিচারের জন্য যাওয়া আসা করত। যেহেতু আবু বুরদা আসলামি আসমানি কিতাব বিশ্বাস করতেন না, তাই ইনসাফ তার বিচারের নীতি ছিল না। ফলে মোনাফিকদের মুখোশ উন্মোচন করে আল্লাহ সুরা নিসার ৬০ নম্বর আয়াত নাজিল করেছেন এবং ওই গণককে তাগুত বলে উল্লেখ করেছেন। (তাফসিরে মাজহারি, তৃতীয় খণ্ড, ১৫৫ পৃষ্ঠা)

মুফাসিরগণ এ আয়াতের শানে নজুল সম্পর্কে বেশ কয়েকটি ঘটনা উল্লেখ করেছেন। এর মধ্যে প্রসিদ্ধ ঘটনাটি বিশর নামক মুনাফিক সম্পর্কে। তার সঙ্গে এক ইহুদির জমি নিয়ে বিরোধ ছিল। ইহুদি বলল, ‘চল! আমরা এ মোকদ্দমার ফয়সালা মুহাম্মদ (সা.)-এর কাছ থেকে নিই।’ মোনাফিক মনে মনে ভাবল, নবীজি (সা.)-এর ইনসাফের আদালতে গেলে নির্ঘাত ইহুদির পক্ষে রায় আসবে। কেননা এখানে ইহুদিই সঠিক। তাই নবীজি (সা.)-এর কাছে যাওয়া যাবে না। সে বলল, ‘মুহাম্মদ (সা.) নয় বরং তোমাদের নেতা কাব বিন আশরাফের কাছে চল।’ কাব বিন আশরাফ ছিল চরম ঘুষখোর। সে ঘুষ খেয়ে রায় বদলে দিত। ইহুদি বলল, ‘ঘটনা কী? আমি যেতে চাচ্ছি তোমাদের নবীর কাছে, আর তুমি চাচ্ছ আমাদের নেতার কাছে!’ অনেকটা বাধ্য হয়েই তারা দুজন নবীজি (সা.)-এর কাছে গেলেন। নবীজি (সা.) তদন্ত শেষে যথারীতি ইনসাফভিত্তিক বিচার করে দিলেন এবং রায় গেল ইহুদির পক্ষে মোনাফিকের বিপক্ষে। এরপর ঘটনা আরও লম্বা। মোনাফিক নবীজি (সা.)-এর বিচার মানতে চাইল না। সে হজরত ওমরের কাছে গিয়ে আপিল করে। হজরত ওমর (রা.) নবীজি (সা.)-এর বিচার না মানার কারণে তাকে হত্যা করেন। এ পুরো ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে সুরা নিসার ৬০ নম্বর আয়াত নাজিল হয়। (তাফসিরে মাআরেফুল কোরআন, দ্বিতীয় খণ্ড, ৪১৫-৪১৬ পৃষ্ঠা)। এখানে একটি বিষয় পরিষ্কার। হজরত ওমর (রা.) কিন্তু তাগুত ছিলেন না। তিনি ছিলেন সত্যনিষ্ঠ সাহাবি। তারপরও তাঁর কাছে বিচার চাইতে যাওয়া ছিল ওই  মোনাফিকের জন্য ভুল। কেননা সরকারে কায়েনাত বিচার করে দেওয়ার পর তিনি বিচার অস্বীকার করেন আর কারও কাছে বিচার চাওয়াও হারাম। তাই সুরা নিসারই অন্য আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, ‘তোমার প্রতিপালকের শপথ! যতক্ষণ পর্যন্ত তারা তাদের বিরোধ নিষ্পত্তির ভার তোমার ওপর না দেবে, তোমার সিদ্ধান্ত দ্বিধাহীনভাবে সর্বান্তকরণে মেনে না নেবে, ততক্ষণ পর্যন্ত তারা ইমানদার বলে গণ্য হবে না। (সুরা নিসা, আয়াত ৬৫) আল্লাহ আমাদের বোঝার তওফিক দিন। আমিন।

লেখক : খতিব, রূপায়ণ টাউন সেন্ট্রাল মসজিদ

এই বিভাগের আরও খবর
ইসরায়েলি বর্বরতা
ইসরায়েলি বর্বরতা
আয়-ব্যয়ের হিসাব মিলছে না
আয়-ব্যয়ের হিসাব মিলছে না
জাকাত ফরজ হওয়ার নিসাব
জাকাত ফরজ হওয়ার নিসাব
এক সাহসী প্রবীণ যুবকের কথা
এক সাহসী প্রবীণ যুবকের কথা
ইসলামোফোবিয়া ও তুলসী গ্যাবার্ডের বক্তব্য
ইসলামোফোবিয়া ও তুলসী গ্যাবার্ডের বক্তব্য
ভিসা-মাস্টারকার্ডে শঙ্কা
ভিসা-মাস্টারকার্ডে শঙ্কা
আরসা নেতা গ্রেপ্তার
আরসা নেতা গ্রেপ্তার
রমজানে রক্তদান
রমজানে রক্তদান
আল্লাহ ও রসুলের প্রতি ভালোবাসা
আল্লাহ ও রসুলের প্রতি ভালোবাসা
এক-এগারো ও বর্তমান প্রসঙ্গ
এক-এগারো ও বর্তমান প্রসঙ্গ
এলডিসি উত্তরণ
এলডিসি উত্তরণ
পুলিশকে বার্তা
পুলিশকে বার্তা
সর্বশেষ খবর
মৌলভীবাজারে ইজারা চুক্তি লঙ্ঘন, এক লাখ টাকা জরিমানা
মৌলভীবাজারে ইজারা চুক্তি লঙ্ঘন, এক লাখ টাকা জরিমানা

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মহাসড়কে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
মহাসড়কে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে পানির মোটর বসাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মৃত্যু
নোয়াখালীতে পানির মোটর বসাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহেশখালীতে সন্ত্রাসীদের গুলিতে লবণ চাষি নিহত
মহেশখালীতে সন্ত্রাসীদের গুলিতে লবণ চাষি নিহত

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বিএনপির ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত
ঝিনাইদহে বিএনপির ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিক্ষা উপকরণ পেয়ে উচ্ছ্বাসিত ফুলগাজীর শিক্ষার্থীরা
শিক্ষা উপকরণ পেয়ে উচ্ছ্বাসিত ফুলগাজীর শিক্ষার্থীরা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুরোনো রাজনীতি আমরা চাই না : নাহিদ ইসলাম
পুরোনো রাজনীতি আমরা চাই না : নাহিদ ইসলাম

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানে অন্তর্বর্তী সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানে অন্তর্বর্তী সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনী সদর হাসপাতালে অভিযান, ১০ দালাল আটক
ফেনী সদর হাসপাতালে অভিযান, ১০ দালাল আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজের তিনদিন পর সেতুর নিচে চাচা-ভাতিজার মরদেহ
নিখোঁজের তিনদিন পর সেতুর নিচে চাচা-ভাতিজার মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরগঞ্জে খেলতে গিয়ে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সুন্দরগঞ্জে খেলতে গিয়ে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুলশানে গুলিতে ইন্টারনেট ব্যবসায়ী নিহত
গুলশানে গুলিতে ইন্টারনেট ব্যবসায়ী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজারে ২ ছিনতাইকারী গ্রেফতার
কক্সবাজারে ২ ছিনতাইকারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৬ বছরে বাংলাদেশ প্রতিদিন: গোপালগঞ্জে আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল
১৬ বছরে বাংলাদেশ প্রতিদিন: গোপালগঞ্জে আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

সোনারগাঁয়ে অসহায়দের মধ্যে ঈদ উপহার বিতরণ
সোনারগাঁয়ে অসহায়দের মধ্যে ঈদ উপহার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার মামলায় যুবলীগ নেতা শাহীন বক্সী গ্রেফতার
শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার মামলায় যুবলীগ নেতা শাহীন বক্সী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে মাদারীপুর গণপূর্ত বিভাগে দুদকের অভিযান
অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে মাদারীপুর গণপূর্ত বিভাগে দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী ও শিশু নির্যাতনের প্রতিবাদে সুবর্ণচরে মানববন্ধন
নারী ও শিশু নির্যাতনের প্রতিবাদে সুবর্ণচরে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতালি যাওয়ার স্বপ্নে লিবিয়ায় দালালের প্রতারণায় মাদারীপুরের যুবকের মৃত্যু
ইতালি যাওয়ার স্বপ্নে লিবিয়ায় দালালের প্রতারণায় মাদারীপুরের যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতার প্রতিবাদে নোয়াখালীতে বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতার প্রতিবাদে নোয়াখালীতে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চড়া দামে গরম রাঙামাটির ঈদ বাজার
চড়া দামে গরম রাঙামাটির ঈদ বাজার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসের সঙ্গে সম্পৃক্ততার অভিযোগে ভারতীয় গবেষক আটক
হামাসের সঙ্গে সম্পৃক্ততার অভিযোগে ভারতীয় গবেষক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ধর্ষণের দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
যশোরে ধর্ষণের দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরণখোলায় ব্যাপকহারে ডায়রিয়ার প্রকোপ
শরণখোলায় ব্যাপকহারে ডায়রিয়ার প্রকোপ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বৈরতন্ত্রের পতন হলেও গণতন্ত্র এখনো প্রতিষ্ঠিত হয়নি : দুদু
স্বৈরতন্ত্রের পতন হলেও গণতন্ত্র এখনো প্রতিষ্ঠিত হয়নি : দুদু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ থেকে আম, পেয়ারা ও কাঁঠাল আমদানি করবে চীন
বাংলাদেশ থেকে আম, পেয়ারা ও কাঁঠাল আমদানি করবে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ-মানববন্ধন
বরিশালে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ-মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসস এমডির অপসারণ দাবি
বাসস এমডির অপসারণ দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বোনাসের দাবিতে কর্মকর্তাদের অবরুদ্ধ করে রসিকের কর্মচারীদের বিক্ষোভ
বোনাসের দাবিতে কর্মকর্তাদের অবরুদ্ধ করে রসিকের কর্মচারীদের বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় মহাসড়কে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
কুমিল্লায় মহাসড়কে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েল ‘কাপুরুষ’, তাদের কাছে মানবতার কোনও মূল্য নেই: প্রিয়াঙ্কা গান্ধী
ইসরায়েল ‘কাপুরুষ’, তাদের কাছে মানবতার কোনও মূল্য নেই: প্রিয়াঙ্কা গান্ধী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের যে গ্রামে হিন্দু পরিবারের ডাকে সাহরির জন্য ঘুম থেকে জাগে মুসলিমরা
ভারতের যে গ্রামে হিন্দু পরিবারের ডাকে সাহরির জন্য ঘুম থেকে জাগে মুসলিমরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদের সভায় ৪ সিদ্ধান্ত গ্রহণ
উপদেষ্টা পরিষদের সভায় ৪ সিদ্ধান্ত গ্রহণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোন দেওয়ার পর ট্রাম্পকে এক ঘণ্টা বসিয়ে রেখেছিলেন পুতিন!
ফোন দেওয়ার পর ট্রাম্পকে এক ঘণ্টা বসিয়ে রেখেছিলেন পুতিন!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংখ্যালঘু সুরক্ষায় বাংলাদেশ সরকারের পদক্ষেপকে স্বাগত জানাল যুক্তরাষ্ট্র
সংখ্যালঘু সুরক্ষায় বাংলাদেশ সরকারের পদক্ষেপকে স্বাগত জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ এপ্রিলও ছুটি ঘোষণা, ঈদে সরকারি ছুটি টানা ৯ দিন
৩ এপ্রিলও ছুটি ঘোষণা, ঈদে সরকারি ছুটি টানা ৯ দিন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে মুহুর্মুহু ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, দেশজুড়ে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে মুহুর্মুহু ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, দেশজুড়ে বেজে উঠল সাইরেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ এপ্রিল ছুটির প্রস্তাব, অনুমোদন হলে ঈদে ৯ দিন ছুটি
৩ এপ্রিল ছুটির প্রস্তাব, অনুমোদন হলে ঈদে ৯ দিন ছুটি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপতি খিজির হায়াতকে অপসারণ
বিচারপতি খিজির হায়াতকে অপসারণ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস নয়, ইসরায়েলই যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে: ইসরায়েলি সংবাদপত্র
হামাস নয়, ইসরায়েলই যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে: ইসরায়েলি সংবাদপত্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বিমানঘাঁটিতে হুথির হামলা
ইসরায়েলের বিমানঘাঁটিতে হুথির হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের মালিকানা নিতে পারে যুক্তরাষ্ট্র!
ইউক্রেনের পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের মালিকানা নিতে পারে যুক্তরাষ্ট্র!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় বোনকে ধর্ষণের অভিযোগে ভাই গ্রেফতার
বগুড়ায় বোনকে ধর্ষণের অভিযোগে ভাই গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনকে রুখতে আমেরিকার নতুন সামরিক জোটে যোগ দেবে ভারত?
চীনকে রুখতে আমেরিকার নতুন সামরিক জোটে যোগ দেবে ভারত?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি পরীক্ষা নিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জরুরি নির্দেশনা
এসএসসি পরীক্ষা নিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জরুরি নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধেয়ে আসছে বৃষ্টিবলয়, ২৪ মার্চ পর্যন্ত থাকবে সক্রিয়
ধেয়ে আসছে বৃষ্টিবলয়, ২৪ মার্চ পর্যন্ত থাকবে সক্রিয়

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিথ্যা তথ্য দিয়ে ডব্লিউএইচওতে চাকরি, পুতুলের বিরুদ্ধে মামলা
মিথ্যা তথ্য দিয়ে ডব্লিউএইচওতে চাকরি, পুতুলের বিরুদ্ধে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় এবার ‘স্থল অভিযান’ শুরু করলো ইসরায়েল
গাজায় এবার ‘স্থল অভিযান’ শুরু করলো ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি নয়, অস্ট্রেলিয়ার ভিসা ঢাকাতেই
দিল্লি নয়, অস্ট্রেলিয়ার ভিসা ঢাকাতেই

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সে পাওয়ার ব্যাংক চার্জিং নিষিদ্ধ
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সে পাওয়ার ব্যাংক চার্জিং নিষিদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

কলেজছাত্রীকে তুলে নিয়ে গণধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার
কলেজছাত্রীকে তুলে নিয়ে গণধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাসহ ১২ অঞ্চলে বজ্রবৃষ্টিসহ ঝড়ের আভাস
ঢাকাসহ ১২ অঞ্চলে বজ্রবৃষ্টিসহ ঝড়ের আভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের আগেই রেমিট্যান্সে সুবাতাস, ১৯ দিনে এলো ২২৫ কোটি ডলার
ঈদের আগেই রেমিট্যান্সে সুবাতাস, ১৯ দিনে এলো ২২৫ কোটি ডলার

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

জেলে আরিয়ানকে বাঁচান আজাজ!
জেলে আরিয়ানকে বাঁচান আজাজ!

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বোলিং অ্যাকশন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ সাকিব, বল করতে আর বাধা নেই
বোলিং অ্যাকশন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ সাকিব, বল করতে আর বাধা নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতে ইসলামীর সংস্কার প্রস্তাব জমা
জামায়াতে ইসলামীর সংস্কার প্রস্তাব জমা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিশোরগঞ্জে বাড়ির উঠান থেকে শিশুকে নিয়ে গেল শিয়াল
কিশোরগঞ্জে বাড়ির উঠান থেকে শিশুকে নিয়ে গেল শিয়াল

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিএম কাদেরের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
জিএম কাদেরের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার হুমকি মোকাবিলায় ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে ইউরোপ
রাশিয়ার হুমকি মোকাবিলায় ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে ইউরোপ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে আসবেন খালেদা পরে তারেক
আগে আসবেন খালেদা পরে তারেক

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার পতনের পর বন্ধ ৭৭ লাখ সিম
হাসিনার পতনের পর বন্ধ ৭৭ লাখ সিম

পেছনের পৃষ্ঠা

আনুষ্ঠানিক বৈঠক নয় হবে সৌজন্য সাক্ষাৎ
আনুষ্ঠানিক বৈঠক নয় হবে সৌজন্য সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভুয়া যোগ্যতায় ডব্লিউএইচওর পরিচালক পুতুল
ভুয়া যোগ্যতায় ডব্লিউএইচওর পরিচালক পুতুল

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিট নিয়ে তেলেসমাতি
টিকিট নিয়ে তেলেসমাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আরসা এখন খালেদের হাতে
আরসা এখন খালেদের হাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদ্যে বিষ আগের মতোই
খাদ্যে বিষ আগের মতোই

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যালঘু নিয়ে সরকারের পদক্ষেপ স্বাগত যুক্তরাষ্ট্রের
সংখ্যালঘু নিয়ে সরকারের পদক্ষেপ স্বাগত যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যের সংলাপ শুরু ১২০ প্রশ্নে একমত এলডিপি
ঐক্যের সংলাপ শুরু ১২০ প্রশ্নে একমত এলডিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এতদিন বিভ্রান্তিকর উন্নয়নের বয়ান ছিল
এতদিন বিভ্রান্তিকর উন্নয়নের বয়ান ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণে সাজা সাত বছর জেল
বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণে সাজা সাত বছর জেল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাদের স্মৃতি বৃদ্ধাশ্রমে থাকা মায়েদের
বিষাদের স্মৃতি বৃদ্ধাশ্রমে থাকা মায়েদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌলিক সংস্কারের ভিত্তিতেই নির্বাচনের দিকে
মৌলিক সংস্কারের ভিত্তিতেই নির্বাচনের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে ভোট হলে গণতান্ত্রিক ধারা ঠিক থাকবে
ডিসেম্বরে ভোট হলে গণতান্ত্রিক ধারা ঠিক থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ ক্রেতার নাগালের বাইরে ইলিশ
সাধারণ ক্রেতার নাগালের বাইরে ইলিশ

নগর জীবন

জাতিসংঘ অকার্যকর প্রতিষ্ঠানে পরিণত
জাতিসংঘ অকার্যকর প্রতিষ্ঠানে পরিণত

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসের পাতায় বসুন্ধরা কিংস অ্যারিনা
ইতিহাসের পাতায় বসুন্ধরা কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

বন্ধ হচ্ছে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ষষ্ঠ-অষ্টম শ্রেণির পাঠদান
বন্ধ হচ্ছে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ষষ্ঠ-অষ্টম শ্রেণির পাঠদান

নগর জীবন

বাজেট হবে ব্যবসাবান্ধব
বাজেট হবে ব্যবসাবান্ধব

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজাবাসীর পাশে দাঁড়াতে জামায়াত আমিরের আহ্বান
গাজাবাসীর পাশে দাঁড়াতে জামায়াত আমিরের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

কর অব্যাহতি দীর্ঘদিন চলতে পারে না
কর অব্যাহতি দীর্ঘদিন চলতে পারে না

নগর জীবন

টেকনাফে দেড় লাখ ইয়াবা উদ্ধার
টেকনাফে দেড় লাখ ইয়াবা উদ্ধার

নগর জীবন

সাকিবের বোলিংয়ে আর বাধা নেই
সাকিবের বোলিংয়ে আর বাধা নেই

মাঠে ময়দানে

তিন জাতির পরিবেশবিষয়ক বৈঠক হবে
তিন জাতির পরিবেশবিষয়ক বৈঠক হবে

নগর জীবন

অপচয় অপব্যয় নিয়ন্ত্রণ
অপচয় অপব্যয় নিয়ন্ত্রণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের স্বপ্নযাত্রা
বাংলাদেশের স্বপ্নযাত্রা

মাঠে ময়দানে

নিজেদের ঝালাই করে নিল ভারত
নিজেদের ঝালাই করে নিল ভারত

মাঠে ময়দানে

মেসি ছাড়া আর্জেন্টিনা
মেসি ছাড়া আর্জেন্টিনা

মাঠে ময়দানে