শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ১৭:২৪, বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ, ২০২৫

রমজানে রক্তদান

ডা. আশরাফুল হক
প্রিন্ট ভার্সন
রমজানে রক্তদান

রাত ২টা। হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সামনে এক বৃদ্ধ দাঁড়িয়ে কাঁপা কাঁপা হাতে ফোন চেপে ধরে আছেন। তাঁর ছেলের অপারেশন হয়েছে, জরুরি রক্তের প্রয়োজন। কিন্তু রমজান মাস হওয়ায় পরিচিতদের অনেকেই ক্লান্ত, কেউ কেউ দ্বিধান্বিত। হাসপাতালের ব্লাড ব্যাংকে রক্ত থাকলেও চিকিৎসক বলছেন, রোগীর জন্য তা উপযুক্ত নয়। হতাশ হয়ে বৃদ্ধ বললেন, কেউ কি নেই, যে এই পবিত্র রমজানে আমার ছেলেটার জন্য একটু রক্ত দেবে? রমজান আত্মসংযম ও আত্মত্যাগের মাস। এই মাসে ইবাদতের পাশাপাশি মানবসেবারও গুরুত্ব অপরিসীম। তবে অনেকের মধ্যেই ভুল ধারণা রয়েছে, রোজা রেখে রক্ত দিলে শরীর দুর্বল হয়ে যাবে বা এটি রোজা ভঙ্গ করবে। অথচ ইসলামিক দৃষ্টিকোণ, বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা, সামাজিক দায়িত্ব ও রাষ্ট্রীয় ভূমিকা বিশ্লেষণ করলে বোঝা যায়, রমজান রক্তদানের জন্য কোনো বাধা নয় বরং এটি মানবতার এক মহান দৃষ্টান্ত হতে পারে।

ইসলাম সব সময় মানবসেবাকে উৎসাহিত করেছে। আল্লাহতায়ালা কোরআনে বলেছেন, যে ব্যক্তি একটি প্রাণ রক্ষা করল, সে যেন সমগ্র মানবজাতিকে রক্ষা করল (সুরা মায়েদা : ৩২)। রোজা সংযমের শিক্ষা দেয়, কিন্তু এটি মানবসেবার ক্ষেত্রে কোনো বাধা সৃষ্টি করে না। অনেক ইসলামি বিশেষজ্ঞের মতে, যদি রক্তদান দুর্বলতার কারণ না হয়, তবে এটি রোজা ভঙ্গ করে না। তবে কেউ যদি রক্ত দেওয়ার ফলে অস্বস্তি বা দুর্বলতা অনুভব করেন, তাহলে ইফতারের পর বা সাহরির আগে রক্তদান করাই উত্তম। নবী করিম (সা.) দয়া, সহযোগিতা ও মানবসেবার আদর্শ রেখে গেছেন। সুতরাং রোজা রেখে যদি কারও জন্য রক্তদান প্রয়োজন হয়, তাহলে তা করাই উত্তম কাজ।

বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ থেকে রমজানে রক্তদান

বৈজ্ঞানিকভাবে রক্তদান নিরাপদ, তবে রোজার মধ্যে রক্তদানের আগে ও পরে কিছু বিষয় খেয়াল রাখা প্রয়োজন-

১. রক্তদানের সময় :

* সাহরির পর বা ইফতারের দুই-তিন ঘণ্টা পর রক্ত দেওয়া সর্বোত্তম।

* ইফতারের ঠিক আগে বা ক্লান্ত অবস্থায় রক্তদান না করাই ভালো।

২. পর্যাপ্ত পানি ও পুষ্টিকর খাবার :

* রক্তদানের আগে ও পরে পর্যাপ্ত পানি পান করা জরুরি।

*  খেজুর, দুধ, ফলমূল, প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার খেলে রক্তদানের পর দুর্বলতা কম অনুভূত হয়।

৩. বিশ্রাম :

* রক্তদানের পর কিছুক্ষণ বিশ্রাম নেওয়া ভালো, বিশেষ করে গরমের দিনে।

* মাথা ঘোরা বা ক্লান্তি অনুভব হলে শুয়ে থাকতে হবে।

সামাজিক দায়িত্ব ও রাষ্ট্রীয় ভূমিকা

রমজানে রক্তদাতার সংখ্যা কমে যাওয়ায় অনেক রোগী বিপদে পড়েন। তাই ব্যক্তি, সমাজ ও রাষ্ট্রের সম্মিলিত ভূমিকা প্রয়োজন। যারা অসুস্থ হচ্ছেন তারা এই দেশেরই নাগরিক। তাই নাগরিক হিসেবে তারও অধিকার রয়েছে বেঁচে থাকার, এবং সেটি রাষ্ট্রের আরেক নাগরিক এগিয়ে এলেই সম্ভব। কারণ বিজ্ঞান অনেক উন্নত হলেও রক্তের বিকল্প এখনো বের করতে পারেনি।

সাধারণ জনগণের করণীয়

১. রোজার কারণে রক্তদান এড়িয়ে না গিয়ে ইফতারের পর বা সাহরির আগে রক্তদানের পরিকল্পনা করা। ২. রক্তদানের বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করা এবং সামাজিক মাধ্যমে প্রচারণা চালানো। ৩. পরিবারের সদস্য ও বন্ধুবান্ধবকে রক্তদানে উৎসাহিত করা। ৪. জরুরি রক্তের জন্য ব্লাড ব্যাংক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা।

হাসপাতাল ও ব্লাড ব্যাংকের ভূমিকা

১. রমজানের আগে পর্যাপ্ত রক্ত সংগ্রহের উদ্যোগ নেওয়া। ২. ইফতারের পর রক্তদান কর্মসূচি চালু করা। ৩. গরমে রক্তদাতাদের জন্য উপযুক্ত বিশ্রামের ব্যবস্থা রাখা। ৪. হাসপাতালের ভিতরে ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে রক্তদানের প্রয়োজনীয়তা বোঝানো।

সরকার ও প্রশাসনের করণীয়

১. রমজানের সময় রক্তদানের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে গণসচেতনতামূলক প্রচারণা চালানো। ২. সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালগুলোর ব্লাড ব্যাংক সমৃদ্ধ করা। একটি ব্লাড ব্যাংকের সঙ্গে অপর ব্লাড ব্যাংকের যোগাযোগ বা সম্পৃক্ততা নেই আমাদের দেশে। তাই রোগীরা হন্যে হয়ে ঘুরে বেড়ান যখন নিজেদের রক্তদাতা থাকে না। এই জায়গায় সরকারকে ভূমিকা নিতে হবে। ব্লাড ব্যাংকগুলোর সব তথ্য নিয়মিত আপডেট করা থাকলে সরকারের তরফ থেকেই সরাসরি তথ্য পেতে পারে রোগীর স্বজনরা। এতে ভোগান্তি ও প্রতারণা কমে। ৩. রক্তসংকট মোকাবিলায় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ও রক্তদাতা সংস্থাগুলোর সঙ্গে যৌথ উদ্যোগ নেওয়া। ৪. জরুরি রোগীদের জন্য রক্ত মজুতের বিশেষ ব্যবস্থা করা। রমজান আত্মসংযম ও মানবসেবার মাস। এই মাসে রক্তদান শুধু একটি মানবিক কাজই নয়, বরং এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদতও হতে পারে। যদি শরীর সুস্থ থাকে, তবে রোজা রেখেও রক্ত দেওয়া সম্ভব। সঠিক সময়ে, সঠিক প্রস্তুতি নিয়ে রক্তদান করলে এটি রোজাদারদের জন্য কোনো সমস্যা সৃষ্টি করবে না। বরং এটি একদিকে ইসলামের শিক্ষা বাস্তবায়ন করবে, অন্যদিকে একজন অসহায় রোগীর জীবন বাঁচাতে সাহায্য করবে। ব্যক্তি, সমাজ ও রাষ্ট্রের সম্মিলিত উদ্যোগের মাধ্যমে রমজানে রক্তসংকট দূর করা সম্ভব। তাই আসুন, রমজানে রক্তদানের গুরুত্ব বুঝি এবং অন্যকে সাহায্য করতে এগিয়ে আসি।

লেখক : সহকারী অধ্যাপক কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ

এই বিভাগের আরও খবর
ফের সড়ক অবরোধ
ফের সড়ক অবরোধ
নির্বাচনের ডেডলাইন
নির্বাচনের ডেডলাইন
পবিত্র জুমার দিনের ইবাদতের ফজিলত
পবিত্র জুমার দিনের ইবাদতের ফজিলত
ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ আতঙ্ক
ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ আতঙ্ক
শঙ্কা জলজটের
শঙ্কা জলজটের
শিল্পায়ন
শিল্পায়ন
হাওরাঞ্চলের শিক্ষা
হাওরাঞ্চলের শিক্ষা
তীব্র গরমে ইবাদত-বন্দেগি সহজ করেছে ইসলাম
তীব্র গরমে ইবাদত-বন্দেগি সহজ করেছে ইসলাম
ভারতেই উসকানি গুজবের কাঠগড়ায় বিজেপি
ভারতেই উসকানি গুজবের কাঠগড়ায় বিজেপি
দেশীয় বিনিয়োগ সম্মেলন জরুরি
দেশীয় বিনিয়োগ সম্মেলন জরুরি
যানজটে অচল ঢাকা
যানজটে অচল ঢাকা
শিল্পে গ্যাসের দাম
শিল্পে গ্যাসের দাম
সর্বশেষ খবর
মেরিন ড্রাইভে কোস্টগার্ডের অভিযানে মাদক-অস্ত্র জব্দ
মেরিন ড্রাইভে কোস্টগার্ডের অভিযানে মাদক-অস্ত্র জব্দ

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কালকিনিতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
কালকিনিতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের প্রস্তাবিত হাসপাতাল পঞ্চগড়ে করার দাবিতে ঢাকায় মানববন্ধন
চীনের প্রস্তাবিত হাসপাতাল পঞ্চগড়ে করার দাবিতে ঢাকায় মানববন্ধন

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় ১৬৫ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৬৫ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চকলেটের প্রলোভন দেখিয়ে ৫ বছরের শিশুকে যৌন নিপীড়ন, বৃদ্ধ গ্রেফতার
চকলেটের প্রলোভন দেখিয়ে ৫ বছরের শিশুকে যৌন নিপীড়ন, বৃদ্ধ গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের সাথে যে বিষয়ে আলোচনা করলেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পুতিনের সাথে যে বিষয়ে আলোচনা করলেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর্ণফুলীতে আগুনে পুড়েছে ৬ বসতঘর, দগ্ধ তিন
কর্ণফুলীতে আগুনে পুড়েছে ৬ বসতঘর, দগ্ধ তিন

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজায় অবরুদ্ধ ২০ লাখ মানুষ: জাতিসংঘ
গাজায় অবরুদ্ধ ২০ লাখ মানুষ: জাতিসংঘ

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নদী থেকে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
নদী থেকে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৫৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভৈরবে দুপক্ষের সংঘর্ষে একজন নিহত
ভৈরবে দুপক্ষের সংঘর্ষে একজন নিহত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় কেন্দ্র সচিবসহ ২১ শিক্ষককে অব্যাহতি
গাইবান্ধায় কেন্দ্র সচিবসহ ২১ শিক্ষককে অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে পার্বত্য উপদেষ্টার সাথে চার বিদেশি প্রতিনিধির সাক্ষাৎ
বান্দরবানে পার্বত্য উপদেষ্টার সাথে চার বিদেশি প্রতিনিধির সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিরল কনকচাঁপার দেখা
রংপুরে বিরল কনকচাঁপার দেখা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘এআই’-এ ধরা পড়ল অফিস কর্মীর অভিনব জালিয়াতি
‘এআই’-এ ধরা পড়ল অফিস কর্মীর অভিনব জালিয়াতি

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজধানীতে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের ৬ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের ৬ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঈদগাঁওয়ে জুয়ার আসরে পুলিশের হানা, আটক ১১
ঈদগাঁওয়ে জুয়ার আসরে পুলিশের হানা, আটক ১১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতাই আধুনিক সমাজের মূল শর্ত
স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতাই আধুনিক সমাজের মূল শর্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
লক্ষ্মীপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজন নিহত
ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় ভয়াবহ আগুনে পুড়ল ৫ দোকান
গাইবান্ধায় ভয়াবহ আগুনে পুড়ল ৫ দোকান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উড্ডয়নের সময় খরগোশকে ধাক্কা, উড়োজাহাজে আগুন
উড্ডয়নের সময় খরগোশকে ধাক্কা, উড়োজাহাজে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মির্জা ফখরুলের সাথে এশিয়ান নেটওয়ার্ক ফর ফ্রি ইলেকশনস’র প্রতিনিধি দলের বৈঠক
মির্জা ফখরুলের সাথে এশিয়ান নেটওয়ার্ক ফর ফ্রি ইলেকশনস’র প্রতিনিধি দলের বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিখোঁজের তিন মাস পর মরদেহ মিলল জনপ্রিয় জাপানি অভিনেতার
নিখোঁজের তিন মাস পর মরদেহ মিলল জনপ্রিয় জাপানি অভিনেতার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতালিতে কেবল কার দুর্ঘটনায় নিহত ৩
ইতালিতে কেবল কার দুর্ঘটনায় নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
লেজার ক্ষেপণাস্ত্রে বড় সাফল্য ইরানের
লেজার ক্ষেপণাস্ত্রে বড় সাফল্য ইরানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যে
পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা চত্বরে হাজারো ইহুদি
আল আকসা চত্বরে হাজারো ইহুদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সুপ্রিম কোর্টে ওয়াক্ফ আইন স্থগিত
ভারতের সুপ্রিম কোর্টে ওয়াক্ফ আইন স্থগিত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউনাইটেড হাসপাতালের ১২ কোটি টাকার শেয়ার আত্মসাৎ
ইউনাইটেড হাসপাতালের ১২ কোটি টাকার শেয়ার আত্মসাৎ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দ
মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনকে চিঠি লিখলেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা
পুতিনকে চিঠি লিখলেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে কাতার যাচ্ছেন চার নারী ক্রীড়াবিদ
প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে কাতার যাচ্ছেন চার নারী ক্রীড়াবিদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাত্তরে গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বলল বাংলাদেশ
একাত্তরে গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বলল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে মুসলিমদের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিত করার আহ্বান বাংলাদেশের
ভারতে মুসলিমদের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিত করার আহ্বান বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার কাফনের কাপড় বেঁধে গণমিছিল করবে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা
শুক্রবার কাফনের কাপড় বেঁধে গণমিছিল করবে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রণবীরকে বিয়ে না করার অন্যতম কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরকে বিয়ে না করার অন্যতম কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শজারুর উপদ্রবে হুমকিতে কাশ্মীরের শত কোটি টাকার জাফরান শিল্প
শজারুর উপদ্রবে হুমকিতে কাশ্মীরের শত কোটি টাকার জাফরান শিল্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের কাছে ৪.৩২ বিলিয়ন ডলার ন্যায্য হিস্যা চাইল বাংলাদেশ
পাকিস্তানের কাছে ৪.৩২ বিলিয়ন ডলার ন্যায্য হিস্যা চাইল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিকতার নামে আনসার-ভিডিপিতে বৈষম্য তৈরি করা হয়েছে’
‘মানবিকতার নামে আনসার-ভিডিপিতে বৈষম্য তৈরি করা হয়েছে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৯ ঘণ্টা খিলক্ষেত-কুড়িল-বসুন্ধরা অভিমুখী যান চলাচল বন্ধ থাকবে
২৯ ঘণ্টা খিলক্ষেত-কুড়িল-বসুন্ধরা অভিমুখী যান চলাচল বন্ধ থাকবে

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটের নাটাই যাদের হাতে
ভোটের নাটাই যাদের হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হচ্ছে ভারতের মুর্শিদাবাদে
কী হচ্ছে ভারতের মুর্শিদাবাদে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘোলাটে হচ্ছে রাজনীতি
ঘোলাটে হচ্ছে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেনজীরের বিরুদ্ধে বোট ক্লাবের ৩২ কোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ
বেনজীরের বিরুদ্ধে বোট ক্লাবের ৩২ কোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে চমক দেখাবে বে-টার্মিনাল
অর্থনীতিতে চমক দেখাবে বে-টার্মিনাল

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় মাসে কী সংস্কার হলো প্রশ্ন দেবপ্রিয়র
ছয় মাসে কী সংস্কার হলো প্রশ্ন দেবপ্রিয়র

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে রূপালী ব্যাংকের শেয়ার পাকিস্তানে
যেভাবে রূপালী ব্যাংকের শেয়ার পাকিস্তানে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদল-এনসিপি সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্রদল-এনসিপি সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

পেছনের পৃষ্ঠা

জর্ডান ও ইন্দোনেশিয়ার সামনে বাংলাদেশ
জর্ডান ও ইন্দোনেশিয়ার সামনে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই
সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই চলচ্চিত্রের প্রতিবাদী নায়করা
ঢাকাই চলচ্চিত্রের প্রতিবাদী নায়করা

শোবিজ

বিশ্ব ঐতিহ্যের ষাটগম্বুজ মসজিদ
বিশ্ব ঐতিহ্যের ষাটগম্বুজ মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

স্কুলছাত্রীকে হাত পা ভেঙে ও মুখে বালু ঢুকিয়ে হত্যা
স্কুলছাত্রীকে হাত পা ভেঙে ও মুখে বালু ঢুকিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেসটিনি এমডির রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ
ডেসটিনি এমডির রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ আতঙ্ক
ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ আতঙ্ক

সম্পাদকীয়

তিন দেশে চলছে চিকিৎসা
তিন দেশে চলছে চিকিৎসা

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রেন্ডিংয়ে তটিনী
ট্রেন্ডিংয়ে তটিনী

শোবিজ

ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা পুলিশের
ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা পুলিশের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জাভেদ
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জাভেদ

শোবিজ

চীনের উপহারের হাসপাতাল হবে তিস্তাপাড়ে
চীনের উপহারের হাসপাতাল হবে তিস্তাপাড়ে

নগর জীবন

হাঙ্গেরির গ্র্যান্ড মাস্টারকে হারালেন তাহসিন
হাঙ্গেরির গ্র্যান্ড মাস্টারকে হারালেন তাহসিন

মাঠে ময়দানে

অস্কার ঘিরে ইস্টবেঙ্গলে লঙ্কাকাণ্ড
অস্কার ঘিরে ইস্টবেঙ্গলে লঙ্কাকাণ্ড

মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বলল বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বলল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাফার ‘যদি আমার হও’
সাফার ‘যদি আমার হও’

শোবিজ

চট্টগ্রামে সোলসের কনসার্ট
চট্টগ্রামে সোলসের কনসার্ট

শোবিজ

নিশিপ্যাক
নিশিপ্যাক

সাহিত্য

অপেক্ষায় থাকলেন নিগাররা
অপেক্ষায় থাকলেন নিগাররা

মাঠে ময়দানে

কাজটি করে তৃপ্তি পাই কি না সেটাই আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ
কাজটি করে তৃপ্তি পাই কি না সেটাই আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ

শোবিজ

রিয়ালকে কাঁদিয়ে ১৬ বছর পর সেমিতে আর্সেনাল
রিয়ালকে কাঁদিয়ে ১৬ বছর পর সেমিতে আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে