শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৬ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ১৪:৫০, বুধবার, ২৬ মার্চ, ২০২৫

লুটের টাকায় গড়ে উঠেছে লন্ডন ওয়াশিংটন

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
লুটের টাকায় গড়ে উঠেছে লন্ডন ওয়াশিংটন

মহাবীর আলেকজান্ডারের যুগে অগ্রসর দেশ গ্রিসের মানুষ জানত গঙ্গারিড তথা আজকের বাঙালি জাতির কথা। বাঙালির বীরত্বকে সমীহের চোখে দেখেছেন গ্রিক বীর আলেকজান্ডার। রোমানরাও পরিচিত ছিল এ দেশের মানুষের শৌর্যবীর্যের সঙ্গে। সেই প্রাচীনকালে বাংলার সন্তান অতীশ দীপঙ্করের সুনাম ছড়িয়ে পড়েছিল ধারেকাছের সব দেশে। এ মহাপন্ডিতের জ্ঞানালোকে আলোকিত হয়েছে প্রাচীন চীন। তিব্বতের অধিবাসীরা তাঁকে ভগবান বুদ্ধের পর শ্রেষ্ঠ গুরুর সম্মান দিয়েছেন। চীনের তিব্বতের লামারা এখনো এ মহাজ্ঞানীর উত্তরসূরি হিসেবে নিজেদের পরিচয় দেন।

লুটের টাকায় গড়ে উঠেছে লন্ডন ওয়াশিংটনপাল আমলে পদ্মা মেঘনা যমুনা অববাহিকার এ দেশ শাসন করেছেন শশাঙ্ক ও ধর্মপালের মতো শাসকরা। রাজা ধর্মপালের রাজ্যসীমা একদিকে তিব্বত অন্যদিকে পাঞ্জাব পর্যন্ত বিস্তার লাভ করে। প্রাচীন বাংলার যুবরাজ বিজয় সিংহ জয় করেন দ্বীপদেশ লঙ্কা। তাঁর নামানুসারে সে দেশের নাম হয় সিংহল। যে দেশ এখন শ্রীলঙ্কা নামে পরিচিত।

মধ্যযুগে বাংলাদেশ ছিল এক সমৃদ্ধ জনপদ। মরক্কোর বিশ্বখ্যাত পর্যটক ইবনে বতুতা সারা বিশ্ব ঘুরে বাংলাদেশে এসে মন্তব্য করেন- ‘আমি পৃথিবীর বহু দেশ ঘুরেছি কিন্তু পণ্যের এমন প্রাচুর্য ও সস্তা দর আর কোথাও দেখিনি।’ বাংলাদেশের বন্দরে সে সময় চীন, মালয়েশিয়া, আরবসহ বিভিন্ন দেশের জাহাজ আসত পণ্য নেওয়ার জন্য। বাংলাদেশে তৈরি হতো মসলিন নামের সূক্ষ্ম বস্ত্র। মধ্যযুগে বাংলাদেশ দুনিয়াজুড়ে ‘মসলিনের দেশ’ হিসেবে পরিচিত ছিল। ঢাকাই মসলিনসহ এ দেশের তৈরি বস্ত্র রপ্তানি হতো চীন ও রোম সাম্রাজ্যে। টলেমির ভূগোল ও চীনা পর্যটকদের বর্ণনায় মসলিনের প্রশংসা করা হয়েছে।

আজ থেকে ৬০০-৭০০ বছর আগে সাহায্যের জন্য আরব দেশগুলো বাংলাদেশের দিকে তাকিয়ে থাকত। সে সময় আরব থেকে এ দেশে লোকজন আসত রুটি রুজির খোঁজে। আজ যারা বাঙালিদের মিসকিন বলে নাক ছিটকায় তাদের পূর্বপুরুষরা বাংলাদেশ থেকে যাওয়া সাহায্যের জন্য মুখিয়ে থাকত। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, সুলতান গিয়াসউদ্দিন আজম শাহের আমলে গরিব আরববাসীর জন্য কয়েকবার খররাতি সাহায্য পাঠিয়েছে ধনী দেশ বাংলাদেশের সুলতান। ১৩৮৯ থেকে ১৪০৯ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে আরবে পাঠানো হয়েছে বিপুল অর্থ। মক্কার তৎকালীন শাসক হাসান বিন ওজলান সে অর্থের একাংশ নিজের জন্য রেখে বাকি অংশ মক্কা ও মদিনার গরিবদের মধ্যে বণ্টন করেন। মক্কার বাব-ই উম্মে হানিতে ১২ হাজার স্বর্ণমুদ্রা ব্যয়ে মাদরাসা ও সরাইখানা নির্মিত হয় বাংলার সুলতানের পাঠানো অর্থে। মদিনার হুন-আল-আতিকে বাংলাদেশ থেকে পাঠানো অর্থে গড়ে ওঠে বিশাল মাদরাসা। আরবদের পানির কষ্ট লাঘবে আরফা খাল খননে ৩০ হাজার স্বর্ণমুদ্রা দান করেন বাংলার সুলতান গিয়াসউদ্দিন আজম শাহ। মাদরাসাশিক্ষক ও ইতিহাসবিদ তকি-আল ফসিহ ইবনে হাজাব, আল সখাভি, কুতুবুদ্দিন হানাফির লেখা গ্রন্থে ধনী দেশ বাংলা থেকে পাঠানো এসব সাহায্যের কথা উল্লেখ রয়েছে।

॥ দুই ॥

সেই প্রাচীন ও মধ্যযুগে বাংলা ছিল এক সম্পদশালী জনপদ। বাংলার অফুরন্ত সম্পদ এ দেশের জন্য কাল হয়ে দাঁড়ায়। এ সম্পদ লুণ্ঠনে কখনো এসেছে কর্ণাটক থেকে সেনরা, কখনো এসেছে পাঠান ও মুঘলরা। তবে তাদের সবাই এ দেশকে নিজের দেশ হিসেবে বেছে নিয়েছে। মাটি ও মানুষের সঙ্গে একাত্ম হয়ে এ দেশের সন্তান হিসেবে নিজেদের পরিচয় গড়ে তুলেছে। সপ্ত ও অষ্টাদশ শতাব্দীতে এ দেশে নোঙর ফেলে পর্তুগিজ, ডাচ, ফরাসি ও ইংরেজ বণিকরা। বাংলার নবাবের কাছ থেকে ব্যবসার অনুমতি পায় ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি। ইউরোপীয় বণিকরা ব্যবসায় সন্তুষ্ট থাকেনি। বাংলার মসনদের দিকেও তারা হাত বাড়ায়।

নিজেদের স্বার্থ উদ্ধারে তারা বেছে নেয় বাংলার নবাব সিরাজউদ্দৌলার প্রধান সেনাপতি ও উজিরে আজম মীর জাফর আলী খানকে। নবাবের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে দুঃশাসনের। তাঁকে সরিয়ে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় সক্রিয় হয়ে ওঠেন ইংরেজ বণিক ও তাদের এদেশীয় সহচররা। জগৎশেঠ, ইয়ার লতিফ, রায় দুর্লভসহ সুশীল সমাজের আরও অনেকেই অযোগ্য নবাবকে সরানোর ‘মহৎ  কর্মে’ যোগ দেয়।

১৭৫৭ সালের ২৩ জুন পলাশীর প্রান্তরে শুরু হয় নবাব সিরাজউদ্দৌলাকে হটানোর যুদ্ধ। সে যুদ্ধে নিভে যায় বাংলার স্বাধীনতার সূর্য। পলাশীর যুদ্ধের পর বাংলার সিংহাসনে বসেন মীরজাফর আলী খান। তবে কলকাঠি ছিল ইংরেজদের হাতে। বাংলাদেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় ইংরেজদের আগ্রহ উথলে ওঠার কারণটি সহজেই বোধগম্য। অষ্টাদশ শতাব্দীতে স্বনামধন্য অর্থনীতিবিদ অ্যাডাম স্মিথ তাঁর লেখায় সেই যুগে বাংলাদেশকে পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে ধনী দেশগুলোর একটি বলে উল্লেখ করেন। তাঁর মতে, বাংলাদেশের সঙ্গে ব্যবসাবাণিজ্যের জন্য উদগ্রীব ছিল সে সময়কার ইউরোপীয় দেশগুলো। ১৭০৩ সালে প্রসিদ্ধ মানচিত্রশিল্পী থর্নটন সে সময়ের বাংলাদেশের মানচিত্র প্রকাশ করেন। তিনি অভিহিত করেন, ‘দি রিচ কিংডম অব বেঙ্গল’। ১৭৫৭ সালে ইংরেজরা এ দেশ দখল করে সুশাসন কায়েমের নামে। তাদের সুশাসনে সোনার বাংলা মাত্র ১৩ বছরের মধ্যে শ্মশানে পরিণত হয়। দেখা দেয় খাদ্যাভাব। ১৭৭০ খ্রিস্টাব্দ অর্থাৎ বাংলা ১১৭৬ সনে দুর্ভিক্ষে এ দেশে এক-তৃতীয়াংশ অর্থাৎ ১ কোটি মানুষ অনাহারে মারা যায়। দুর্ভিক্ষে যখন একের পর এক মানুষ প্রাণ হারাচ্ছে তখনো ইংরেজরা এ দেশ থেকে জোর করে রাজস্ব আদায় করেছে। দুর্ভিক্ষের পরের বছর আগের বছরের চেয়ে ৫ লাখ ২২ হাজার টাকা বেশি রাজস্ব আদায় হয়। আজকের মুদ্রায় এ অর্থের পরিমাণ কয়েক হাজার কোটি টাকার সমান।

বাংলাদেশে লুটপাট করা সম্পদে সমৃদ্ধ হয় লন্ডন। এমনকি আজকের দুনিয়ার সবচেয়ে ধনী দেশ আমেরিকার রাজধানী ওয়াশিংটনের ক্যাপিটল হিল গড়ে ওঠার পেছনে বাংলাদেশ থেকে লুট করা সম্পদের ভূমিকা ছিল। বাংলাদেশে তখন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসন। গভর্নর জেনারেল লর্ড কর্ণওয়ালিশ। তিনি ছিলেন চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের রূপকার। তাঁর অন্যতম সহযোগী ছিলেন টমাস ল নামের এক সিভিলিয়ান। আমেরিকার অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা জর্জ ওয়াশিংটনের আত্মীয় ছিলেন তিনি। টমাস ল এ দেশে থাকতে সীমাহীন লুটপাটের আশ্রয় নেন। সম্পদের পাহাড় গড়ে তোলেন তিনি। দেশে ফেরার সময় নিয়ে যান বিপুল পরিমাণ সোনা হীরা মণিমুক্তা। পথে ইয়ামেনের এডেন বন্দরে ভিড়ে তাঁর জাহাজ। সেখানে শুনতে পান বাংলা বিহার উড়িষ্যায় কর্মরত ইংরেজ অফিসারদের অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ সম্পর্কে বিলেতে তদন্ত শুরু হয়েছে। শাস্তির সম্মুখীনও হয়েছে অনেকে। টমাস ল প্রমাদ গোনেন। তিনি দেশে ফেরার বদলে নেমে যান এডেন বন্দরে। ওঠেন আমেরিকাগামী এক জাহাজে। আজ যেখানে ক্যাপিটল হিল সেই জায়গাটি পছন্দ হয় তাঁর। সেখানেই বসতি গড়ে তোলেন টমাস ল। একটি চিনির কলও তিনি স্থাপন করেন। পরবর্তীকালে ক্যাপিটল হিলের বিশাল সম্পত্তি তিনি মার্কিন সরকারের কাছে বিক্রি করেন। সেখানেই স্থাপিত হয় যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী।

১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট ইংরেজরা ভারতীয় উপমহাদেশ ছেড়ে চলে যায়। বাংলাদেশ পাকিস্তানের অংশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। পাকিস্তান আন্দোলনে বাঙালি মুসলমানরাই মূলত নেতৃত্ব দেন। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার নেতৃত্বদানকারী মুসলিম লীগের জন্ম ঢাকায় নবাব সলিমুল্লাহর সভাপতিত্বে। বাংলার মুসলমানরা একাট্টা হয়ে ভোট দেয় পাকিস্তানের পক্ষে। কিন্তু স্বাধীন পাকিস্তানে সংখ্যাগরিষ্ঠ হওয়া সত্ত্বেও বাঙালিরা ছিল উপেক্ষার শিকার। পাকিস্তানের ২৩ বছরেও বাংলাদেশ নির্মম শোষণের শিকার হয়। পাকিস্তানের প্রধান রপ্তানিপণ্য ছিল পাট। এ পাট উৎপাদিত হতো তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান অর্থাৎ আজকের বাংলাদেশে। পাট রপ্তানির টাকা জমা হতো করাচি, লাহোর, রাওয়ালপিন্ডি ও ইসলামাবাদে। পাকিস্তানের জাতীয় বাজেটের এক বড় অংশ ব্যয় হতো সেনাবাহিনীর পেছনে। অথচ সেনাবাহিনীতে বাঙালির সংখ্যা ছিল শতকরা ১০ ভাগেরও কম। স্থল, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদর দপ্তরও ছিল পাকিস্তানের পশ্চিম অংশে। কেন্দ্রীয় সরকারের শীর্ষ সব পদ ছিল পশ্চিম পাকিস্তানিদের দখলে। এ শোষণের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায় বাঙালিরা। শুরু হয় স্বাধিকার সংগ্রাম। ১৯৭০ সালের নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায় আওয়ামী লীগ। নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা দিতে অস্বীকার করে পাকিস্তানি সামরিক জান্তা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতের আঁধারে তারা ঝাঁপিয়ে পড়ে বাঙালির ওপর। শুরু হয় গণহত্যা। এ কঠিন সময়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষিত হয়।

শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ। মুক্তিযুদ্ধে লাখ লাখ মানুষ হত্যাযজ্ঞের শিকার হয়। ৩০ লাখ মানুষের আত্মোৎসর্গের বিনিময়ে অর্জিত হয় মুক্তিযুদ্ধের বিজয়। বলা যায় ধ্বংসস্তূপের ওপর ঘটেছে বাংলাদেশের অভ্যুদয়। স্বাধীনতার পর বিরাজমান দুরবস্থা দেখে এ দেশের শত্রুরা ব্যঙ্গ করে বলত, এটি একটি তলাবিহীন ঝুড়ি। বাংলাদেশ যে তলাবিহীন ঝুড়ি নয়, এ সত্যটি প্রমাণ করেছে এ দেশের মানুষ।

॥ তিন॥

রূপকথার ফিনিক্স পাখি ভস্মের মধ্য থেকে উড়াল দেওয়ার কৃতিত্বের অধিকারী। বাংলাদেশের মানুষকে তুলনা করা যায় এ পাখির সঙ্গে। বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর প্রাক্কালে ২০২১ সালে বাংলাদেশের অগ্রগতিকে বিস্ময় বলে স্বীকার করে বিশ্বব্যাংক, আইএমএফ এবং বিশ্বের সেরা অর্থনীতিবিদরা। স্বাধীনতার সময় অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে পাকিস্তান ও বাংলাদেশের ব্যবধান ছিল আকাশপাতাল। ৫০ বছর পর বাংলাদেশ অর্থনীতির সব ক্ষেত্রে পাকিস্তানকে অতিক্রম করার কৃতিত্ব দেখিয়েছে। এমনকি বহু ক্ষেত্রে ভারতকেও অতিক্রম করেছে বাংলাদেশ।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী পত্রিকা ‘নিউইয়র্ক টাইমস’ পত্রিকার স্বনামখ্যাত কলামিস্ট পুলিৎজার পুরস্কারজয়ী নিকোলাস ক্রিস্টফ ২০২১ সালের ১০ মার্চ নিউইয়র্ক টাইমসে লেখেন, ১৯৯১ সালের ঘূর্ণিঝড়ের পর সংবাদ কাভার করেছিলেন তিনি। ১ লাখ মানুষ মারা গিয়েছিল ওই ঘূর্ণিঝড়ে। তাঁর প্রতিবেদনে বাংলাদেশ সম্পর্কে হতাশাই প্রকাশ করেছিলেন। ৫০ বছর আগে গণহত্যা ও অনাহারের মধ্যে বাংলাদেশের জন্ম। হেনরি কিসিঞ্জার বাংলাদেশকে তলাবিহীন ঝুড়ি বলে অভিহিত করেছিলেন। সেই বাংলাদেশ অবিশ্বাস্য উন্নতিতে এগিয়ে যাচ্ছে। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ধারাবাহিকভাবে অর্জিত হচ্ছে। বিশ্বব্যাংকের তথ্যানুযায়ী করোনা মহামারির চার বছর আগে বাংলাদেশের অর্থনীতি ৭ থেকে ৮ শতাংশ বেড়েছে, যা চীনের চেয়েও এগিয়ে। বাংলাদেশ ছিল একসময় হতাশাগ্রস্ত দেশ। এখন কীভাবে উন্নতি করতে হয় বিশ্বকে তারা শেখাতে পারে।

বাংলাদেশ আর মাত্র ৬ বছর পর ২০৩১ সালে ৬০ বছর অর্থাৎ হীরকজয়ন্তী পালন করবে। তার আগে আগামী বছর স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে পদার্পণ করার কথা ১৮ কোটি মানুষের এ জাতির। বাংলাদেশ গত ৫৪ বছরে ইতিবাচক যা কিছু অর্জন করেছে তার সবই অর্জিত হয়েছে রাজনৈতিক সরকারের আমলে। আমাদের স্বাধীনতা থেকে উন্নয়ন সবকিছুর পেছনে রয়েছে রাজনীতিকদের পয়মন্ত হাত। আমাদের সুশীলদের অবদান এ ক্ষেত্রে প্রশ্নবিদ্ধ। ওয়ান- ইলেভেনে সুশীল সরকার দেশকে সামনে এগিয়ে নেওয়ার বদলে রূপকথার ভূতের মতো যে পেছনের দিকে হেঁটেছে এটি একটি ওপেন সিক্রেট। কথায় বলে, ঘর পোড়া গরু সিদুরে মেঘ দেখলে ভয় পায়। জুলাই গণ অভ্যুত্থান দেশবাসীর মধ্যে যে আশাবাদ সৃষ্টি করেছিল সুশীল শাসনে তা ভেস্তে যেতে বসেছে। স্বাধীনতার ৫৪তম বার্ষিকীতে আমাদের শপথ হোক অবাধ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে দ্রুত দেশে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা। স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব ও উন্নয়নের জন্য যার কোনো বিকল্প নেই।

♦ লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক 

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের
বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি
মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’
‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়
বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২২
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৭ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন