শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৬ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ১৪:৫০, বুধবার, ২৬ মার্চ, ২০২৫

লুটের টাকায় গড়ে উঠেছে লন্ডন ওয়াশিংটন

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
লুটের টাকায় গড়ে উঠেছে লন্ডন ওয়াশিংটন

মহাবীর আলেকজান্ডারের যুগে অগ্রসর দেশ গ্রিসের মানুষ জানত গঙ্গারিড তথা আজকের বাঙালি জাতির কথা। বাঙালির বীরত্বকে সমীহের চোখে দেখেছেন গ্রিক বীর আলেকজান্ডার। রোমানরাও পরিচিত ছিল এ দেশের মানুষের শৌর্যবীর্যের সঙ্গে। সেই প্রাচীনকালে বাংলার সন্তান অতীশ দীপঙ্করের সুনাম ছড়িয়ে পড়েছিল ধারেকাছের সব দেশে। এ মহাপন্ডিতের জ্ঞানালোকে আলোকিত হয়েছে প্রাচীন চীন। তিব্বতের অধিবাসীরা তাঁকে ভগবান বুদ্ধের পর শ্রেষ্ঠ গুরুর সম্মান দিয়েছেন। চীনের তিব্বতের লামারা এখনো এ মহাজ্ঞানীর উত্তরসূরি হিসেবে নিজেদের পরিচয় দেন।

লুটের টাকায় গড়ে উঠেছে লন্ডন ওয়াশিংটনপাল আমলে পদ্মা মেঘনা যমুনা অববাহিকার এ দেশ শাসন করেছেন শশাঙ্ক ও ধর্মপালের মতো শাসকরা। রাজা ধর্মপালের রাজ্যসীমা একদিকে তিব্বত অন্যদিকে পাঞ্জাব পর্যন্ত বিস্তার লাভ করে। প্রাচীন বাংলার যুবরাজ বিজয় সিংহ জয় করেন দ্বীপদেশ লঙ্কা। তাঁর নামানুসারে সে দেশের নাম হয় সিংহল। যে দেশ এখন শ্রীলঙ্কা নামে পরিচিত।

মধ্যযুগে বাংলাদেশ ছিল এক সমৃদ্ধ জনপদ। মরক্কোর বিশ্বখ্যাত পর্যটক ইবনে বতুতা সারা বিশ্ব ঘুরে বাংলাদেশে এসে মন্তব্য করেন- ‘আমি পৃথিবীর বহু দেশ ঘুরেছি কিন্তু পণ্যের এমন প্রাচুর্য ও সস্তা দর আর কোথাও দেখিনি।’ বাংলাদেশের বন্দরে সে সময় চীন, মালয়েশিয়া, আরবসহ বিভিন্ন দেশের জাহাজ আসত পণ্য নেওয়ার জন্য। বাংলাদেশে তৈরি হতো মসলিন নামের সূক্ষ্ম বস্ত্র। মধ্যযুগে বাংলাদেশ দুনিয়াজুড়ে ‘মসলিনের দেশ’ হিসেবে পরিচিত ছিল। ঢাকাই মসলিনসহ এ দেশের তৈরি বস্ত্র রপ্তানি হতো চীন ও রোম সাম্রাজ্যে। টলেমির ভূগোল ও চীনা পর্যটকদের বর্ণনায় মসলিনের প্রশংসা করা হয়েছে।

আজ থেকে ৬০০-৭০০ বছর আগে সাহায্যের জন্য আরব দেশগুলো বাংলাদেশের দিকে তাকিয়ে থাকত। সে সময় আরব থেকে এ দেশে লোকজন আসত রুটি রুজির খোঁজে। আজ যারা বাঙালিদের মিসকিন বলে নাক ছিটকায় তাদের পূর্বপুরুষরা বাংলাদেশ থেকে যাওয়া সাহায্যের জন্য মুখিয়ে থাকত। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, সুলতান গিয়াসউদ্দিন আজম শাহের আমলে গরিব আরববাসীর জন্য কয়েকবার খররাতি সাহায্য পাঠিয়েছে ধনী দেশ বাংলাদেশের সুলতান। ১৩৮৯ থেকে ১৪০৯ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে আরবে পাঠানো হয়েছে বিপুল অর্থ। মক্কার তৎকালীন শাসক হাসান বিন ওজলান সে অর্থের একাংশ নিজের জন্য রেখে বাকি অংশ মক্কা ও মদিনার গরিবদের মধ্যে বণ্টন করেন। মক্কার বাব-ই উম্মে হানিতে ১২ হাজার স্বর্ণমুদ্রা ব্যয়ে মাদরাসা ও সরাইখানা নির্মিত হয় বাংলার সুলতানের পাঠানো অর্থে। মদিনার হুন-আল-আতিকে বাংলাদেশ থেকে পাঠানো অর্থে গড়ে ওঠে বিশাল মাদরাসা। আরবদের পানির কষ্ট লাঘবে আরফা খাল খননে ৩০ হাজার স্বর্ণমুদ্রা দান করেন বাংলার সুলতান গিয়াসউদ্দিন আজম শাহ। মাদরাসাশিক্ষক ও ইতিহাসবিদ তকি-আল ফসিহ ইবনে হাজাব, আল সখাভি, কুতুবুদ্দিন হানাফির লেখা গ্রন্থে ধনী দেশ বাংলা থেকে পাঠানো এসব সাহায্যের কথা উল্লেখ রয়েছে।

॥ দুই ॥

সেই প্রাচীন ও মধ্যযুগে বাংলা ছিল এক সম্পদশালী জনপদ। বাংলার অফুরন্ত সম্পদ এ দেশের জন্য কাল হয়ে দাঁড়ায়। এ সম্পদ লুণ্ঠনে কখনো এসেছে কর্ণাটক থেকে সেনরা, কখনো এসেছে পাঠান ও মুঘলরা। তবে তাদের সবাই এ দেশকে নিজের দেশ হিসেবে বেছে নিয়েছে। মাটি ও মানুষের সঙ্গে একাত্ম হয়ে এ দেশের সন্তান হিসেবে নিজেদের পরিচয় গড়ে তুলেছে। সপ্ত ও অষ্টাদশ শতাব্দীতে এ দেশে নোঙর ফেলে পর্তুগিজ, ডাচ, ফরাসি ও ইংরেজ বণিকরা। বাংলার নবাবের কাছ থেকে ব্যবসার অনুমতি পায় ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি। ইউরোপীয় বণিকরা ব্যবসায় সন্তুষ্ট থাকেনি। বাংলার মসনদের দিকেও তারা হাত বাড়ায়।

নিজেদের স্বার্থ উদ্ধারে তারা বেছে নেয় বাংলার নবাব সিরাজউদ্দৌলার প্রধান সেনাপতি ও উজিরে আজম মীর জাফর আলী খানকে। নবাবের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে দুঃশাসনের। তাঁকে সরিয়ে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় সক্রিয় হয়ে ওঠেন ইংরেজ বণিক ও তাদের এদেশীয় সহচররা। জগৎশেঠ, ইয়ার লতিফ, রায় দুর্লভসহ সুশীল সমাজের আরও অনেকেই অযোগ্য নবাবকে সরানোর ‘মহৎ  কর্মে’ যোগ দেয়।

১৭৫৭ সালের ২৩ জুন পলাশীর প্রান্তরে শুরু হয় নবাব সিরাজউদ্দৌলাকে হটানোর যুদ্ধ। সে যুদ্ধে নিভে যায় বাংলার স্বাধীনতার সূর্য। পলাশীর যুদ্ধের পর বাংলার সিংহাসনে বসেন মীরজাফর আলী খান। তবে কলকাঠি ছিল ইংরেজদের হাতে। বাংলাদেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় ইংরেজদের আগ্রহ উথলে ওঠার কারণটি সহজেই বোধগম্য। অষ্টাদশ শতাব্দীতে স্বনামধন্য অর্থনীতিবিদ অ্যাডাম স্মিথ তাঁর লেখায় সেই যুগে বাংলাদেশকে পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে ধনী দেশগুলোর একটি বলে উল্লেখ করেন। তাঁর মতে, বাংলাদেশের সঙ্গে ব্যবসাবাণিজ্যের জন্য উদগ্রীব ছিল সে সময়কার ইউরোপীয় দেশগুলো। ১৭০৩ সালে প্রসিদ্ধ মানচিত্রশিল্পী থর্নটন সে সময়ের বাংলাদেশের মানচিত্র প্রকাশ করেন। তিনি অভিহিত করেন, ‘দি রিচ কিংডম অব বেঙ্গল’। ১৭৫৭ সালে ইংরেজরা এ দেশ দখল করে সুশাসন কায়েমের নামে। তাদের সুশাসনে সোনার বাংলা মাত্র ১৩ বছরের মধ্যে শ্মশানে পরিণত হয়। দেখা দেয় খাদ্যাভাব। ১৭৭০ খ্রিস্টাব্দ অর্থাৎ বাংলা ১১৭৬ সনে দুর্ভিক্ষে এ দেশে এক-তৃতীয়াংশ অর্থাৎ ১ কোটি মানুষ অনাহারে মারা যায়। দুর্ভিক্ষে যখন একের পর এক মানুষ প্রাণ হারাচ্ছে তখনো ইংরেজরা এ দেশ থেকে জোর করে রাজস্ব আদায় করেছে। দুর্ভিক্ষের পরের বছর আগের বছরের চেয়ে ৫ লাখ ২২ হাজার টাকা বেশি রাজস্ব আদায় হয়। আজকের মুদ্রায় এ অর্থের পরিমাণ কয়েক হাজার কোটি টাকার সমান।

বাংলাদেশে লুটপাট করা সম্পদে সমৃদ্ধ হয় লন্ডন। এমনকি আজকের দুনিয়ার সবচেয়ে ধনী দেশ আমেরিকার রাজধানী ওয়াশিংটনের ক্যাপিটল হিল গড়ে ওঠার পেছনে বাংলাদেশ থেকে লুট করা সম্পদের ভূমিকা ছিল। বাংলাদেশে তখন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসন। গভর্নর জেনারেল লর্ড কর্ণওয়ালিশ। তিনি ছিলেন চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের রূপকার। তাঁর অন্যতম সহযোগী ছিলেন টমাস ল নামের এক সিভিলিয়ান। আমেরিকার অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা জর্জ ওয়াশিংটনের আত্মীয় ছিলেন তিনি। টমাস ল এ দেশে থাকতে সীমাহীন লুটপাটের আশ্রয় নেন। সম্পদের পাহাড় গড়ে তোলেন তিনি। দেশে ফেরার সময় নিয়ে যান বিপুল পরিমাণ সোনা হীরা মণিমুক্তা। পথে ইয়ামেনের এডেন বন্দরে ভিড়ে তাঁর জাহাজ। সেখানে শুনতে পান বাংলা বিহার উড়িষ্যায় কর্মরত ইংরেজ অফিসারদের অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ সম্পর্কে বিলেতে তদন্ত শুরু হয়েছে। শাস্তির সম্মুখীনও হয়েছে অনেকে। টমাস ল প্রমাদ গোনেন। তিনি দেশে ফেরার বদলে নেমে যান এডেন বন্দরে। ওঠেন আমেরিকাগামী এক জাহাজে। আজ যেখানে ক্যাপিটল হিল সেই জায়গাটি পছন্দ হয় তাঁর। সেখানেই বসতি গড়ে তোলেন টমাস ল। একটি চিনির কলও তিনি স্থাপন করেন। পরবর্তীকালে ক্যাপিটল হিলের বিশাল সম্পত্তি তিনি মার্কিন সরকারের কাছে বিক্রি করেন। সেখানেই স্থাপিত হয় যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী।

১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট ইংরেজরা ভারতীয় উপমহাদেশ ছেড়ে চলে যায়। বাংলাদেশ পাকিস্তানের অংশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। পাকিস্তান আন্দোলনে বাঙালি মুসলমানরাই মূলত নেতৃত্ব দেন। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার নেতৃত্বদানকারী মুসলিম লীগের জন্ম ঢাকায় নবাব সলিমুল্লাহর সভাপতিত্বে। বাংলার মুসলমানরা একাট্টা হয়ে ভোট দেয় পাকিস্তানের পক্ষে। কিন্তু স্বাধীন পাকিস্তানে সংখ্যাগরিষ্ঠ হওয়া সত্ত্বেও বাঙালিরা ছিল উপেক্ষার শিকার। পাকিস্তানের ২৩ বছরেও বাংলাদেশ নির্মম শোষণের শিকার হয়। পাকিস্তানের প্রধান রপ্তানিপণ্য ছিল পাট। এ পাট উৎপাদিত হতো তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান অর্থাৎ আজকের বাংলাদেশে। পাট রপ্তানির টাকা জমা হতো করাচি, লাহোর, রাওয়ালপিন্ডি ও ইসলামাবাদে। পাকিস্তানের জাতীয় বাজেটের এক বড় অংশ ব্যয় হতো সেনাবাহিনীর পেছনে। অথচ সেনাবাহিনীতে বাঙালির সংখ্যা ছিল শতকরা ১০ ভাগেরও কম। স্থল, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদর দপ্তরও ছিল পাকিস্তানের পশ্চিম অংশে। কেন্দ্রীয় সরকারের শীর্ষ সব পদ ছিল পশ্চিম পাকিস্তানিদের দখলে। এ শোষণের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায় বাঙালিরা। শুরু হয় স্বাধিকার সংগ্রাম। ১৯৭০ সালের নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায় আওয়ামী লীগ। নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা দিতে অস্বীকার করে পাকিস্তানি সামরিক জান্তা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতের আঁধারে তারা ঝাঁপিয়ে পড়ে বাঙালির ওপর। শুরু হয় গণহত্যা। এ কঠিন সময়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষিত হয়।

শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ। মুক্তিযুদ্ধে লাখ লাখ মানুষ হত্যাযজ্ঞের শিকার হয়। ৩০ লাখ মানুষের আত্মোৎসর্গের বিনিময়ে অর্জিত হয় মুক্তিযুদ্ধের বিজয়। বলা যায় ধ্বংসস্তূপের ওপর ঘটেছে বাংলাদেশের অভ্যুদয়। স্বাধীনতার পর বিরাজমান দুরবস্থা দেখে এ দেশের শত্রুরা ব্যঙ্গ করে বলত, এটি একটি তলাবিহীন ঝুড়ি। বাংলাদেশ যে তলাবিহীন ঝুড়ি নয়, এ সত্যটি প্রমাণ করেছে এ দেশের মানুষ।

॥ তিন॥

রূপকথার ফিনিক্স পাখি ভস্মের মধ্য থেকে উড়াল দেওয়ার কৃতিত্বের অধিকারী। বাংলাদেশের মানুষকে তুলনা করা যায় এ পাখির সঙ্গে। বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর প্রাক্কালে ২০২১ সালে বাংলাদেশের অগ্রগতিকে বিস্ময় বলে স্বীকার করে বিশ্বব্যাংক, আইএমএফ এবং বিশ্বের সেরা অর্থনীতিবিদরা। স্বাধীনতার সময় অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে পাকিস্তান ও বাংলাদেশের ব্যবধান ছিল আকাশপাতাল। ৫০ বছর পর বাংলাদেশ অর্থনীতির সব ক্ষেত্রে পাকিস্তানকে অতিক্রম করার কৃতিত্ব দেখিয়েছে। এমনকি বহু ক্ষেত্রে ভারতকেও অতিক্রম করেছে বাংলাদেশ।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী পত্রিকা ‘নিউইয়র্ক টাইমস’ পত্রিকার স্বনামখ্যাত কলামিস্ট পুলিৎজার পুরস্কারজয়ী নিকোলাস ক্রিস্টফ ২০২১ সালের ১০ মার্চ নিউইয়র্ক টাইমসে লেখেন, ১৯৯১ সালের ঘূর্ণিঝড়ের পর সংবাদ কাভার করেছিলেন তিনি। ১ লাখ মানুষ মারা গিয়েছিল ওই ঘূর্ণিঝড়ে। তাঁর প্রতিবেদনে বাংলাদেশ সম্পর্কে হতাশাই প্রকাশ করেছিলেন। ৫০ বছর আগে গণহত্যা ও অনাহারের মধ্যে বাংলাদেশের জন্ম। হেনরি কিসিঞ্জার বাংলাদেশকে তলাবিহীন ঝুড়ি বলে অভিহিত করেছিলেন। সেই বাংলাদেশ অবিশ্বাস্য উন্নতিতে এগিয়ে যাচ্ছে। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ধারাবাহিকভাবে অর্জিত হচ্ছে। বিশ্বব্যাংকের তথ্যানুযায়ী করোনা মহামারির চার বছর আগে বাংলাদেশের অর্থনীতি ৭ থেকে ৮ শতাংশ বেড়েছে, যা চীনের চেয়েও এগিয়ে। বাংলাদেশ ছিল একসময় হতাশাগ্রস্ত দেশ। এখন কীভাবে উন্নতি করতে হয় বিশ্বকে তারা শেখাতে পারে।

বাংলাদেশ আর মাত্র ৬ বছর পর ২০৩১ সালে ৬০ বছর অর্থাৎ হীরকজয়ন্তী পালন করবে। তার আগে আগামী বছর স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে পদার্পণ করার কথা ১৮ কোটি মানুষের এ জাতির। বাংলাদেশ গত ৫৪ বছরে ইতিবাচক যা কিছু অর্জন করেছে তার সবই অর্জিত হয়েছে রাজনৈতিক সরকারের আমলে। আমাদের স্বাধীনতা থেকে উন্নয়ন সবকিছুর পেছনে রয়েছে রাজনীতিকদের পয়মন্ত হাত। আমাদের সুশীলদের অবদান এ ক্ষেত্রে প্রশ্নবিদ্ধ। ওয়ান- ইলেভেনে সুশীল সরকার দেশকে সামনে এগিয়ে নেওয়ার বদলে রূপকথার ভূতের মতো যে পেছনের দিকে হেঁটেছে এটি একটি ওপেন সিক্রেট। কথায় বলে, ঘর পোড়া গরু সিদুরে মেঘ দেখলে ভয় পায়। জুলাই গণ অভ্যুত্থান দেশবাসীর মধ্যে যে আশাবাদ সৃষ্টি করেছিল সুশীল শাসনে তা ভেস্তে যেতে বসেছে। স্বাধীনতার ৫৪তম বার্ষিকীতে আমাদের শপথ হোক অবাধ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে দ্রুত দেশে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা। স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব ও উন্নয়নের জন্য যার কোনো বিকল্প নেই।

♦ লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক 

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক খাতে অস্থিরতা
পোশাক খাতে অস্থিরতা
চাপে নতি স্বীকার নয়
চাপে নতি স্বীকার নয়
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
নির্বাচনি দায়িত্ব
নির্বাচনি দায়িত্ব
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
সর্বশেষ খবর
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ জলবায়ু সংকটকে অর্থনৈতিক সুযোগে রূপ দিতে পারে : ডেনিশ রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশ জলবায়ু সংকটকে অর্থনৈতিক সুযোগে রূপ দিতে পারে : ডেনিশ রাষ্ট্রদূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর
টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিলেটে দুইদিন বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে দুইদিন বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা
শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম
ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল
রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ
বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন
রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক
চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ
নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩
মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’
‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র
উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক
নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু
আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক
সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু
ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ
১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন
বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফজরের নামাজ মসজিদে আদায় করার ফজিলত
ফজরের নামাজ মসজিদে আদায় করার ফজিলত

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস
ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলিংহ্যামের গোলে জুভেন্তাসকে হারাল রিয়াল
বেলিংহ্যামের গোলে জুভেন্তাসকে হারাল রিয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

২০ রেকর্ডে শেষ হলো জাতীয় সাঁতার
২০ রেকর্ডে শেষ হলো জাতীয় সাঁতার

মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা