শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

রাষ্ট্রব্যবস্থার মৌলিক পরিবর্তন দেশপ্রেমিকরা মানবে না

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
রাষ্ট্রব্যবস্থার মৌলিক পরিবর্তন দেশপ্রেমিকরা মানবে না

ফ্যাসিবাদী সরকারেরা যা করে থাকে আমাদের বিগত সরকারও তেমনটাই করেছে। কিছু মানুষকে টেনে নিয়েছে কাছে; লুণ্ঠনের সুযোগ করে দিয়ে এবং প্রলোভন দেখিয়ে। প্রধানমন্ত্রীর নীতি ছিল, অনুগতদের উদ্দেশে- দুহাতে টাকা কামাও। তিনিও সেটা করেছেন। তাঁর কাছের লোকেরা এবং ব্যবসায়ী ও আমলারাও ওই কাজ সমানতালে চালিয়ে গেছেন। তাঁদের ভয়ডর বলতে কিছু ছিল না। পুলিশের জন্য দেশটা ছিল উন্মুক্ত; রাজত্ব ছিল তাদেরই। তারা ঘুষ খেয়েছে, জবরদখল করেছে, বাণিজ্য করেছে গ্রেপ্তারের। পুলিশের বড় দায়িত্ব ছিল বিরোধীদের দমন করা। বিশেষ করে প্রধান বিরোধী দল বিএনপিকে রাস্তায় পর্যন্ত দাঁড়াতে দেয়নি।

সে কাজ তারা কেমন দক্ষতার সঙ্গে করতে পারে, তার প্রমাণ রেখে গেছে অভ্যুত্থানের পূর্বমুহূর্তে। জনগণের টাকায় লালিতপালিত একটি বাহিনী নির্বিচারে এভাবে দেশের মানুষকে হত্যা করতে পারে, সেটা ছিল কল্পনাতীত। একাত্তরে পাকিস্তানি হানাদারেরা গণহত্যা চালিয়েছে; তারা ছিল বিদেশি, পূর্ববঙ্গের মানুষকে তারা শত্রু ভাবতেই অভ্যস্ত ছিল। এবার বাংলাদেশি পুলিশ যা করল সেটাও গণহত্যাই। অবশ্য হত্যাকাণ্ড নিয়ে নতুন তথ্যও ইতোমধ্যে প্রকাশ পেয়েছে। এর পেছনে জাতিগত বিদ্বেষ ছিল না, ছিল কর্তৃপক্ষের হুকুম এবং বাহিনীটির স্বোপার্জিত নিপীড়নকারী চরিত্র।

ভানভনিতার আড়াল-আবডাল ভেদ করে বঞ্চনা ও নিরাপত্তাহীনতার সত্যগুলো এখন বের হয়ে আসছে। সেগুলো পীড়িত মানুষের আর্তনাদের মতোই চাপা পড়ে থাকত যদি না দুর্দমনীয় প্রধানমন্ত্রী টের পেতেন যে সেনাবাহিনীর সদস্যরা পুলিশ বাহিনীর মতো নির্বিচারে অস্ত্র প্রয়োগে রাজি নয়।

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে এই দৃষ্টান্তও যে ক্ষমতায় টিকে থাকার এবং রাষ্ট্রকে নিজেদের পারিবারিক সম্পত্তিতে পরিণত করার জন্য একজন প্রধানমন্ত্রী কতটা নির্মম হতে পারেন এবং তাঁর অনুসরণে দেশের সম্পদ কীভাবে লুণ্ঠিত ও বিদেশে পাচার হতে পারে। কেমন করে নিজের হাতে তিনি রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ সব প্রতিষ্ঠান দুমড়েমুচড়ে ভেঙেচুরে ফেলতে পারেন। এবং মাত্র কয়েক দিনে এক হাজারেরও বেশি মানুষকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে এবং হাজার পঁচিশেক মানুষকে আহত করতে পারেন। প্রধানমন্ত্রী তো কখনো কোনো উত্তেজনা প্রকাশ করেননি, ধীরস্থির ও ঠান্ডা মাথায় কাজ করেছেন। তবে ক্ষমতার লিপ্সা তাঁকে অমানবিক করে তুলেছিল। তিনি কি তাঁর পিতা-মাতা ও নিকট আত্মীয়দের হত্যার প্রতিশোধ নিচ্ছিলেন? কিন্তু কার ওপরে প্রতিশোধ? দেশের ওপর? দেশ তো ভূমি নয়, দেশ তো দেশের মানুষ। রক্ত ও অশ্রু তো মানুষেরই ঝরে, মাটির নয়। মাটি কেবল দেখে এবং সিক্ত হয়। একাত্তরে পাকিস্তানিরা বলত তারা মাটি চায়, মানুষ চায় না। কিন্তু এ দেশের প্রধানমন্ত্রী তো হানাদার ছিলেন না। ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের মানুষ। ওই যুদ্ধের সন্তান বলেই দাবি করতেন। দাবিটা যে মিথ্যা ছিল তা-ও তো নয়। তাহলে? নাকি আমরা বলব ক্ষমতার লিপ্সা এবং প্রতিহিংসাপরায়ণতা একত্র মিশেছিল তাঁর মধ্যে? এবং তিনি মনে করেছিলেন তাঁর পতন কখনো ঘটবে না। কারণ তিনি বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় বাহিনী, আদালত, আমলাতন্ত্র, ব্যবসায়ী, দলীয় ক্যাডার এবং বিদেশি শক্তির সহায়তা দ্বারা সুরক্ষিত ছিলেন।

তো তিনি এবং তাঁর সঙ্গীদের অনেকেই চলে গেছেন। কিন্তু রাষ্ট্র ও সমাজের ভিতরে যে ফ্যাসিবাদী উপাদানগুলো রয়ে গেছে, তাদের কী তিনি সঙ্গে করে নিয়ে গেছেন? না, সেটা তিনি করেননি। সেগুলোকে তিনি রেখে গেছেন আমাদের দুর্ভোগ বৃদ্ধির জন্য। তার প্রমাণ তো আমরা এখন হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছি। পুঁজিবাদী উন্নয়নের সঙ্গে উপাদানগুলো জড়িত। ওই উন্নয়ন যত ঘটেছে তত বেড়েছে মানুষে মানুষে বৈষম্য, বিচ্ছিন্নতা; নিম্নগামী হয়েছে দেশপ্রেম। এবং এসব হ্রাসবৃদ্ধির সঙ্গে অনিবার্যভাবে ঘটেছে এবং ঘটতে থাকবে ফ্যাসিবাদের পীড়ন। পুঁজিবাদের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বে সংকট বাড়বে। ফলে পীড়নও বাড়বে, এবং মানুষ বিদ্রোহ করতে চাইবে। বৃদ্ধি পাচ্ছে অরাজকতা ও প্রকৃতির বিরূপতা। সভ্যতা নয়, সংকটে পড়ছে মানুষের মনুষ্যত্বই। অস্তিত্বও।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান আরও একটি সত্য সামনে নিয়ে এসেছে; সেটা তারুণ্যের শক্তি। এমনিতেই তারুণ্য যা করতে পারে বার্ধক্য তা করতে অপারগ। আর আমাদের দেশের ক্ষেত্রে বয়স্করা যা দেবার ইতোমধ্যে দিয়ে ফেলেছেন, তরুণরাই যদি পারে তবে নতুন কিছু দেবে। কারণ তরুণদের আছে সাহস ও সংবেদনশীলতা; বয়স বাড়লে যা বাড়ে না, বরং উল্টো পথ ধরে। আর রাজনীতির ক্ষেত্রে প্রধান যে ধারা সেটা বুর্জোয়াদের। ধর্মনিরপেক্ষ এবং ধর্ম নিয়ে কারবারি, উভয় ধারাই আসলে বুর্জোয়া ধারা। একাত্তরে মহান মুক্তিযুদ্ধবিরোধী জামায়াতে ইসলামীর এখন সুখকর অবস্থা। রাষ্ট্রের সব শীর্ষ শিক্ষাঙ্গন, প্রশাসনে তারা সদলবলে ঢুকে পড়েছে। ধারণা করি সরকারের সঙ্গে তাদের রয়েছে গভীর সংশ্লিষ্টতা ও প্রভাব। তাদের লক্ষ্য সম্পত্তির ব্যক্তিগত মালিকানাকে সুরক্ষা দেওয়া এবং নিজেদের সুবিধার জন্য ক্ষমতা বৃদ্ধি করা। বুর্জোয়াদের রোগে আক্রান্ত হওয়ার আগপর্যন্ত তরুণরা সমাজে পরিবর্তন চায়, এবং তারা সাহস করে রুখে দাঁড়ায়। আমাদের রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন ছিল অনেকটা অভ্যুত্থানের মতোই। তার প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন শহীদ আবুল বরকত। ওই অভ্যুত্থানের ধারাবাহিকতাতেই উনসত্তরের গণ অভ্যুত্থান ঘটে, যার প্রতীক ছিলেন শহীদ আসাদুজ্জামান, যিনি কর্মী ছিলেন কমিউনিস্ট ধারার। তাঁরা দুজনই ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। পাকিস্তানি শাসকরাও পুঁজিবাদী ঘরানারই ছিল, কিন্তু বাংলাদেশের যে সরকারের বিরুদ্ধে অভ্যুত্থান ঘটল, সেটি পুঁজিবাদীই শুধু নয়, পরিণত হয়েছিল পুরোপুরি ফ্যাসিবাদে। আগের দুটি অভ্যুত্থানের সঙ্গে বর্তমান অভ্যুত্থানের চরিত্রেও একটা পার্থক্য রয়েছে। সেটা হলো এই যে এটিতে জনতার অংশগ্রহণ ছিল আগের তুলনায় অনেক বেশি। আন্দোলন শুরুতে ছিল সরকারি চাকরিতে কোটাব্যবস্থার সংস্কারের জন্য। তাতে সরকার পতনের তো নয়ই, এমনকি কোটাব্যবস্থার বাতিলের দাবিও ছিল না। সীমিত লক্ষ্যের সেই আন্দোলন যে এমন একটি অভ্যুত্থানে পরিণত হলো তার কারণ একাধিক। তবে প্রথম কারণ কিন্তু সরকারের নৃশংসতা। ফ্যাসিবাদী দুঃশাসকরা সীমা মানে না, কেবলই সীমানা ভাঙতে থাকে। আর ওই ভাঙার মধ্য দিয়েই তাদের পতন ঘটে। হিটলার আত্মহত্যা করেন। মুসোলিনি তাঁর দেশেরই বিপ্লবী সমাজতন্ত্রীদের হাতে ধরা পড়ে প্রাণ হারান। এবং আমাদের শেখ হাসিনা প্রতিবেশী রাষ্ট্রে পালিয়ে গিয়ে প্রাণ বাঁচান।

পতিত প্রধানমন্ত্রী আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের রাজাকারের নাতিপুতি বলে অপমান করেছিলেন। তাতে তরুণরা ভীষণ অপমানিত বোধ করল, মধ্যরাতেই তারা বেরিয়ে এলো প্রতিবাদ জানাতে। এরপর এলো দ্বিতীয় আঘাত। প্রধানমন্ত্রীর প্রধান মুখপাত্র বললেন, ওই নাতিপুতিদের মোকাবিলা করতে ছাত্রলীগই যথেষ্ট। ছাত্রলীগের সভাপতি মওকা খুঁজছিল; সে ঘোষণা করল, ‘আমরা প্রস্তুত’। তার বাহিনী ঝাঁপিয়ে পড়ল আন্দোলনকারীদের ওপর। মেয়েরাও রেহাই পেল না। এরপর এলো পুলিশ; তারপর র‌্যাব ও বিজিবি; সর্বশেষ আর্মিকেও টহল দিতে দেখা গেল। ফল দাঁড়াল উল্টো। ছেলেমেয়েরা তো পিছু হটলোই না, সাধারণ মানুষও এলো এগিয়ে। তাদের ভিতর ক্ষোভ ছিল লাঞ্ছনা ও অপমানের। সেটা প্রকাশের নিয়মতান্ত্রিক পথ পাওয়া যেত নির্বাচন হলে। ওই পথ অবরুদ্ধ হাওয়াতে ক্ষোভটা প্রকাশ পেল এই অভ্যুত্থানে। মানুষের সহানুভূতি ছিল তরুণদের প্রতি, যেমনটা পিতা-মাতার থাকে। বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণদের এগিয়ে যেতে দেখে অন্য তরুণরাও চলে এলো। তাদের বুকের ভিতর ঝড় উঠেছে, তারা বুক পেতে দিয়েছে। অনিবার্য হয়ে পড়ল অভ্যুত্থান।

প্রশ্ন থাকে রাজনীতিকরা যা করতে পারলেন না তরুণরা সেটা কেমন করে ঘটিয়ে ফেলল? জবাব হচ্ছে প্রথমত রাজনৈতিক নেতৃত্ব না থাকলেও রাজনৈতিক দলের তরুণদের ছিল অদম্য সাহস। পুলিশ বাহিনীর একজন সদস্য যে তাঁর উপরওয়ালাকে বলেছেন, ‘গুলি করি, মরে একটা; বাকি ডি যায় না স্যার’, সেই অভিজ্ঞতাটা নিশ্চয়ই অন্য ছদ্মবেশী বন্দুকধারীদেরও।

তরুণদের নিজস্ব সাহসের সঙ্গে যুক্ত হয়েছিল তাদের প্রতি জনগণের সহানুভূতি ও আস্থা। বড় বড় রাজনৈতিক নেতাদের মানুষ দেখেছে। তাদের ওপর আস্থা তো নয়ই, অনাস্থাই জমে উঠেছে ভিতরে ভিতরে। বিএনপির ডাকে যে হাজার হাজার মানুষ ছুটে আসত, তার কারণ ওই দলের প্রতি যতটা না সমর্থন, তার চেয়ে অধিক আওয়ামী লীগের শাসনে অসন্তোষ। বিএনপি নেতারা যখন গ্রেপ্তার হয়েছেন, তাঁদের আন্দোলন তখন স্তিমিত করা হয়েছে। দলের  সাংগঠনিক দুর্বলতাও ছিল বৈকি। রাজনীতিকরা আগেও পারেননি, এবারও যে পারলেন না; এ থেকে তাদের অন্তত আত্মানুসন্ধানের সুযোগটা তো আছে।

তবে আমরা নিশ্চিত যে এ সুযোগ তাঁরা গ্রহণ করবেন। রাষ্ট্র ও সামাজিক ব্যবস্থায় মৌলিক পরিবর্তন তাঁরা ঘটতে দেবেন না। পরিবর্তন যাতে না ঘটে সেই লক্ষ্যেই কাজ করেছেন এবং করতে থাকবেন।

                লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় বর্বরতা
গাজায় বর্বরতা
বিলম্বিত সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্বিত সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
ঘরবন্দি শিশুরা কোথায় যাবে
ঘরবন্দি শিশুরা কোথায় যাবে
খুতবার প্রচলন ও প্রয়োজনীয়তা
খুতবার প্রচলন ও প্রয়োজনীয়তা
‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধেভাতে’
‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধেভাতে’
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
সর্বশেষ খবর
কাশিয়ানীর কুমার নদে দৃষ্টিনন্দন নৌকা বাইচ
কাশিয়ানীর কুমার নদে দৃষ্টিনন্দন নৌকা বাইচ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আবারও বাংলাদেশ সফরে আসছে পাকিস্তান, বাদ টি-২০ সিরিজ
আবারও বাংলাদেশ সফরে আসছে পাকিস্তান, বাদ টি-২০ সিরিজ

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এদেশে যা কিছু ভালো, সবকিছু দিয়েছে বিএনপি: মির্জা ফখরুল
এদেশে যা কিছু ভালো, সবকিছু দিয়েছে বিএনপি: মির্জা ফখরুল

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁওয়ে শিশুদের নিয়ে স্বপ্নের মেলা অনুষ্ঠিত
ঠাকুরগাঁওয়ে শিশুদের নিয়ে স্বপ্নের মেলা অনুষ্ঠিত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় যুবককে কুকুর লেলিয়ে নির্যাতনের ঘটনায় মামলা; তিন নিরাপত্তাকর্মী গ্রেফতার
কুমিল্লায় যুবককে কুকুর লেলিয়ে নির্যাতনের ঘটনায় মামলা; তিন নিরাপত্তাকর্মী গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টিতে নতুন ইতিহাসের অপেক্ষায় মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে নতুন ইতিহাসের অপেক্ষায় মুস্তাফিজ

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র প্রতিনিধিদের সরকারে আসাটা সঠিক সিদ্ধান্ত বলে মনে হয় না : সালাহউদ্দিন
ছাত্র প্রতিনিধিদের সরকারে আসাটা সঠিক সিদ্ধান্ত বলে মনে হয় না : সালাহউদ্দিন

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

জয়পুরহাটে এলডিপি নেত্রীর গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ
জয়পুরহাটে এলডিপি নেত্রীর গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যারা নির্বাচনকে ভণ্ডুল করতে চাচ্ছে, তারা অশুভ শক্তি : আযম খান
যারা নির্বাচনকে ভণ্ডুল করতে চাচ্ছে, তারা অশুভ শক্তি : আযম খান

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

মেহেরপুর সীমান্তে গাঁজাসহ আটক ৩
মেহেরপুর সীমান্তে গাঁজাসহ আটক ৩

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ‘অঘোষিত যুদ্ধ’ চালানোর অভিযোগ ভেনেজুয়েলার
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ‘অঘোষিত যুদ্ধ’ চালানোর অভিযোগ ভেনেজুয়েলার

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘অঘোষিত যুদ্ধ’ নিয়ে জাতিসংঘের তদন্ত আহ্বান ভেনিজুয়েলার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘অঘোষিত যুদ্ধ’ নিয়ে জাতিসংঘের তদন্ত আহ্বান ভেনিজুয়েলার

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাদাপাথরে পর্যটকবাহী নৌকা ছাড়া সব ধরনের নৌযান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা
সাদাপাথরে পর্যটকবাহী নৌকা ছাড়া সব ধরনের নৌযান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা

৩০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গাজা সিটিতে ‘নজিরবিহীন শক্তি’ প্রয়োগের হুমকি ইসরায়েলের
গাজা সিটিতে ‘নজিরবিহীন শক্তি’ প্রয়োগের হুমকি ইসরায়েলের

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, কাফনের কাপড়ে আমরণ অনশনে শিক্ষার্থীরা
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, কাফনের কাপড়ে আমরণ অনশনে শিক্ষার্থীরা

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মিয়ানমারে খাদ্য সামগ্রী পাচারকালে ১০ পাচারকারী গ্রেফতার
মিয়ানমারে খাদ্য সামগ্রী পাচারকালে ১০ পাচারকারী গ্রেফতার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউসে যাচ্ছেন এরদোয়ান
হোয়াইট হাউসে যাচ্ছেন এরদোয়ান

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্ব শত্রুতার জেরে দুই ভাইকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যা
পূর্ব শত্রুতার জেরে দুই ভাইকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টিকটক ইস্যুতে অগ্রগতির দাবি ট্রাম্পের, চীন সফরের ঘোষণা
টিকটক ইস্যুতে অগ্রগতির দাবি ট্রাম্পের, চীন সফরের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাগরিকদের জন্য বাংলাদেশ ভ্রমণে উচ্চ সতর্কতা জারি কানাডার
নাগরিকদের জন্য বাংলাদেশ ভ্রমণে উচ্চ সতর্কতা জারি কানাডার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রূপগঞ্জে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
রূপগঞ্জে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাল থেকে বৃষ্টি বাড়তে পারে ঢাকাসহ ৫ বিভাগে
কাল থেকে বৃষ্টি বাড়তে পারে ঢাকাসহ ৫ বিভাগে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি
কুষ্টিয়ায় রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত হামলা করলে আমাদের পাশে থাকবে সৌদি আরব : পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
ভারত হামলা করলে আমাদের পাশে থাকবে সৌদি আরব : পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারের ইতিবাচক পদক্ষেপেও সুফল মিলছে না : তাসকীন আহমেদ
অন্তর্বর্তী সরকারের ইতিবাচক পদক্ষেপেও সুফল মিলছে না : তাসকীন আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আইন-শৃঙ্খলা ও শিল্পের জ্বালানি পরিস্থিতির উন্নতি হয়নি : আনোয়ার-উল আলম চৌধুরী
আইন-শৃঙ্খলা ও শিল্পের জ্বালানি পরিস্থিতির উন্নতি হয়নি : আনোয়ার-উল আলম চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসলামাবাদে বাংলাদেশ হাইকমিশনে ই-পাসপোর্ট সেবা উদ্বোধন
ইসলামাবাদে বাংলাদেশ হাইকমিশনে ই-পাসপোর্ট সেবা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের মাইনর ক্রিকেট লিগে সাকিবের দুর্দান্ত অভিষেক
যুক্তরাষ্ট্রের মাইনর ক্রিকেট লিগে সাকিবের দুর্দান্ত অভিষেক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশসহ ৯ দেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরব আমিরাতের
বাংলাদেশসহ ৯ দেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরব আমিরাতের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ট্রাকের ধাক্কায় চালকসহ নিহত ২
বগুড়ায় ট্রাকের ধাক্কায় চালকসহ নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবকে কি পারমাণবিক সুরক্ষা দেবে পাকিস্তান?
সৌদি আরবকে কি পারমাণবিক সুরক্ষা দেবে পাকিস্তান?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগরাম বিমানঘাঁটি চান ট্রাম্প, যা বলল আফগান সরকার
বাগরাম বিমানঘাঁটি চান ট্রাম্প, যা বলল আফগান সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিক্সনের উসকানিমূলক বক্তব্যে ভাঙ্গায় আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নিত হয়েছে : পুলিশ
নিক্সনের উসকানিমূলক বক্তব্যে ভাঙ্গায় আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নিত হয়েছে : পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী
ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষ কর্মীদের ভিসা ফি ১,৫০০ ডলার থেকে বাড়িয়ে ১ লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প
দক্ষ কর্মীদের ভিসা ফি ১,৫০০ ডলার থেকে বাড়িয়ে ১ লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটিকে ইসরায়েলি সেনাদের গোরস্থান বানানোর হুমকি হামাসের
গাজা সিটিকে ইসরায়েলি সেনাদের গোরস্থান বানানোর হুমকি হামাসের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ৯ দেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরব আমিরাতের
বাংলাদেশসহ ৯ দেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরব আমিরাতের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ভ্রমণে কানাডার সতর্কতা জারি
বাংলাদেশ ভ্রমণে কানাডার সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ হলেন তানজিয়া জামান মিথিলা
আবারও ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ হলেন তানজিয়া জামান মিথিলা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউরোপে যাওয়ার নতুন সাগরপথ চালু করছে চীন?
ইউরোপে যাওয়ার নতুন সাগরপথ চালু করছে চীন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যান্ডশেক বিতর্ক ছাপিয়ে আলোচনায় আমিরের কোহলি প্রশংসা
হ্যান্ডশেক বিতর্ক ছাপিয়ে আলোচনায় আমিরের কোহলি প্রশংসা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিপিড়ক মুয়াজ্জিনের বিরুদ্ধে নির্যাতিত শিশুর বাবার মামলা
নিপিড়ক মুয়াজ্জিনের বিরুদ্ধে নির্যাতিত শিশুর বাবার মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মোহাম্মদপুর জোনের এসিসহ তিন পুলিশ কর্মকর্তা প্রত্যাহার
মোহাম্মদপুর জোনের এসিসহ তিন পুলিশ কর্মকর্তা প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে মসজিদে ড্রোন হামলায় নিহত ৭৮, আহত ২০
সুদানে মসজিদে ড্রোন হামলায় নিহত ৭৮, আহত ২০

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ কোটি ডলারের শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করেছে ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ কোটি ডলারের শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করেছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঘুচাপের শঙ্কা, সারা দেশে পাঁচ দিন বৃষ্টির আভাস
লঘুচাপের শঙ্কা, সারা দেশে পাঁচ দিন বৃষ্টির আভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের নতুন ‘রুগ্ন মানুষ’ হওয়ার পথে ফ্রান্স?
ইউরোপের নতুন ‘রুগ্ন মানুষ’ হওয়ার পথে ফ্রান্স?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ট্রাম্পের রোষানলে ইরানের চাবাহার বন্দর হারাচ্ছে ভারত?
এবার ট্রাম্পের রোষানলে ইরানের চাবাহার বন্দর হারাচ্ছে ভারত?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে সেই ব্রিটিশ দম্পতিকে মুক্তি দিল তালেবান
অবশেষে সেই ব্রিটিশ দম্পতিকে মুক্তি দিল তালেবান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রাবাড়ী আইডিয়ালকে দুর্নীতিমুক্ত ও বেতন নিয়মিতকরণের দাবি
যাত্রাবাড়ী আইডিয়ালকে দুর্নীতিমুক্ত ও বেতন নিয়মিতকরণের দাবি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিম্নকক্ষ আসনভিত্তিক, উচ্চকক্ষ পিআর পদ্ধতিতে হওয়া দরকার: বদিউল আলম
নিম্নকক্ষ আসনভিত্তিক, উচ্চকক্ষ পিআর পদ্ধতিতে হওয়া দরকার: বদিউল আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে যুক্তরাজ্য?
ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে যুক্তরাজ্য?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতাদের সতর্ক থাকার আহ্বান রিজভীর
বিএনপি নেতাদের সতর্ক থাকার আহ্বান রিজভীর

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসা বরাদ্দে ঘুষ, ঊর্ধ্বতন ৩ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করল সরকার
বাসা বরাদ্দে ঘুষ, ঊর্ধ্বতন ৩ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করল সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ‘ইয়া আলী’ গানের গায়ক জুবিন গার্গ
দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ‘ইয়া আলী’ গানের গায়ক জুবিন গার্গ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইফোন ১৭ কিনতে রণক্ষেত্র মুম্বাই!
আইফোন ১৭ কিনতে রণক্ষেত্র মুম্বাই!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার এস্তোনিয়ায় ঢুকল রাশিয়ার তিন যুদ্ধবিমান
এবার এস্তোনিয়ায় ঢুকল রাশিয়ার তিন যুদ্ধবিমান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানের সময় কাশিমপুর কারাগার থেকে পালানো ফাঁসির আসামি গ্রেফতার
গণঅভ্যুত্থানের সময় কাশিমপুর কারাগার থেকে পালানো ফাঁসির আসামি গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দলীয়করণ রয়ে গেছে, শুধু রূপ বদলেছে: ইফতেখারুজ্জামান
দলীয়করণ রয়ে গেছে, শুধু রূপ বদলেছে: ইফতেখারুজ্জামান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের আন্দোলনে সমর্থন নেই এনসিপির
জামায়াতের আন্দোলনে সমর্থন নেই এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে বিভক্তি চরমে
রাজনীতিতে বিভক্তি চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার মাথা নত করায় আন্দোলনে জামায়াত
সরকার মাথা নত করায় আন্দোলনে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা-১৫ আসনে জামায়াত আমিরের গণসংযোগ
ঢাকা-১৫ আসনে জামায়াত আমিরের গণসংযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সামনে আবার শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের সামনে আবার শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ট্রেনে ভয়ংকর ছিনতাইকারী
ট্রেনে ভয়ংকর ছিনতাইকারী

পেছনের পৃষ্ঠা

যেন মানব ক্যালকুলেটর
যেন মানব ক্যালকুলেটর

শনিবারের সকাল

ছোট্ট দুনিয়ার বিশাল শক্তি
ছোট্ট দুনিয়ার বিশাল শক্তি

পরিবেশ ও জীবন

চ্যালেঞ্জে ঐকমত্য কমিশন
চ্যালেঞ্জে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির সাত নেতা চার দলের প্রার্থী চূড়ান্ত
বিএনপির সাত নেতা চার দলের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

৩৫ বছর ধরে এক টাকায় চা বিক্রি করছেন মহির
৩৫ বছর ধরে এক টাকায় চা বিক্রি করছেন মহির

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলন না সমঝোতা
আন্দোলন না সমঝোতা

প্রথম পৃষ্ঠা

অনলাইন গেমিংয়ে তীব্র আসক্তি
অনলাইন গেমিংয়ে তীব্র আসক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকার আকাশে টার্বুলেন্সের শিকার বিমান
ঢাকার আকাশে টার্বুলেন্সের শিকার বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত প্রার্থীরা সক্রিয়, মাঠে নেই অন্যরা
বিএনপি-জামায়াত প্রার্থীরা সক্রিয়, মাঠে নেই অন্যরা

নগর জীবন

সবচেয়ে ছোট হরিণ ‘পুডু’
সবচেয়ে ছোট হরিণ ‘পুডু’

পরিবেশ ও জীবন

আসছে চীনের কারিগরি বিশেষজ্ঞ দল
আসছে চীনের কারিগরি বিশেষজ্ঞ দল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের জোর প্রস্তুতি চলছে
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের জোর প্রস্তুতি চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ১২ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ১২ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিষদের দাবিতে অনড় এনসিপি
গণপরিষদের দাবিতে অনড় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলতানপুরে ৬০০ বছরের পুরোনো শাহি মসজিদ
সুলতানপুরে ৬০০ বছরের পুরোনো শাহি মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরা দেশকে পরিবর্তন করতে চাই
আমরা দেশকে পরিবর্তন করতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির মাদক সাম্রাজ্য
আরাকান আর্মির মাদক সাম্রাজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার পক্ষপাতিত্ব করলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়
সরকার পক্ষপাতিত্ব করলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দলীয় এজেন্ডা চাপিয়ে পার পাওয়া যাবে না
দলীয় এজেন্ডা চাপিয়ে পার পাওয়া যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অনাবাসিক ভোটার নিয়ে চিন্তা চাকসুতে
অনাবাসিক ভোটার নিয়ে চিন্তা চাকসুতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী সংগঠন না থাকলে বিপ্লব হয় না
বিপ্লবী সংগঠন না থাকলে বিপ্লব হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

সমুদ্রের বাতাসে আয়ু বাড়ে
সমুদ্রের বাতাসে আয়ু বাড়ে

পরিবেশ ও জীবন

জাতীয় সংলাপে এলডিসি উত্তরণের সিদ্ধান্ত
জাতীয় সংলাপে এলডিসি উত্তরণের সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা