শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

চলছে সংরক্ষিত আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম বিক্রি

সব নায়িকাই এমপি হতে চায়

এফডিসি ও ঢাকার নাটকপাড়া এখন শূন্য
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
সব নায়িকাই এমপি হতে চায়

এবার সব নায়িকাই আওয়ামী লীগের সংরক্ষিত মহিলা আসনে এমপি হতে চান। নায়িকাদের দৌড়ঝাঁপ এখন সবখানে। যে কোনো অনুষ্ঠান থেকে নেতাদের বাড়ির দরজা খুললেই নায়িকারা মেকআপ দেওয়া সাজগোজ করা হাসিমুখ নিয়ে হাজির। আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোটের ক্ষমতায় আসার পূর্বাভাস পেয়ে কিছু দিন থেকেই সিনেমা ও নাটকপাড়ার নায়িকারা ভিড় করেন আওয়ামী লীগে। একাদশ নির্বাচনে বিশাল বিজয় অর্জন করে ক্ষমতায় আসা আওয়ামী লীগ এবার ৪৩ জন মহিলাকে সংরক্ষিত আসনে এমপি করবে। এ খবরে নায়িকাদের ঢেউ উঠেছে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন যুদ্ধে। এমনকি বিএনপি-জামায়াত শাসনামলে যারা ছিলেন জাসাস বা জিসাসে সক্রিয়, ছিলেন হাওয়া ভবনের মুখ, এমনকি গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের বান্ধবী সেই নায়িকারাও এখন রাতারাতি জার্সি বদলে আওয়ামী লীগ হয়ে দলের মহিলা এমপি হওয়ার দৌড়ে নেমেছেন। এফডিসি ও নাট্যপাড়া এখন নায়িকাশূন্য। সবাই নেতাদের বাড়িতেই নয়, দলের কার্যালয়েও ভিড় জমাচ্ছেন। এফডিসিতে আসা-যাওয়া করেন বা মডেলিংয়ে যুক্ত তারাও দৌড়ঝাঁপ করছেন। আওয়ামী লীগের বড় জয়ের পর মৌমাছির মতো সবাই আওয়ামী লীগে ভিড় করছেন। শুটিংয়ে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না তাদের। ইতিমধ্যেই মনোনয়ন সংগ্রহ করেছেন কমপক্ষে ২০ জনের বেশি নায়িকা।

রুপালি পর্দায় সাড়াজাগানো নায়িকা মিষ্টি মেয়ে কবরী দীর্ঘদিন থেকে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে জড়িত। ২০০৮ সালে সংসদে সরাসরি ভোটে এমপি হয়েছিলেন। এবার তিনি মহিলা আসনে এমপি হতে চান। শহীদ বুদ্ধিজীবী শহিদুল্লাহ কায়সার ও সাবেক এমপি পান্না কায়সারের মেয়ে অভিনেত্রী শমী কায়সারও দীর্ঘদিন থেকে এ রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত। তিনি এবার মনোনয়নপ্রত্যাশী। চিত্রনায়িকা পূর্ণিমা, মৌসুমী ছাড়াও মনোনয়ন চান সুজাতা, পপি, অরুনা বিশ্বাস, অপু বিশ্বাস, মুক্তি, আনোয়ারা, শাহনূর, ফাল্গুনী হামিদ, রোকেয়া প্রাচী, তারিন জাহান, জ্যোতিকা জ্যোতি, চয়নিকা চৌধুরী, সুইটিসহ পার্শ্ব চরিত্রের অভিনেত্রী, মডেল, র‌্যাম্প মডেলরাও।

জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংস্থার (জাসাস) সাবেক সাধারণ সম্পাদক বাবুল আহমেদ জানান, আওয়ামী লীগের সংরক্ষিত আসনের মনোনয়নপ্রত্যাশী নায়িকাদের বেশিরভাগ তাদের সংগঠনে ছিলেন। অন্যদিকে জিয়া সাংস্কৃতিক সংগঠনের (জিসাস) সভাপতি আবুল হাশেম রানা বলেন, অনেকে শুধু আমাদের সঙ্গেই ছিলেন না, জিয়া স্বর্ণপদকও নিয়েছেন। এখন সময়ের প্রয়োজনে তারা আওয়ামী লীগে গেছেন। সময় হলে আবার ফিরবেন। তিনি বলেন, আমার সংগঠনের সাবেক নেত্রী এখন আওয়ামী লীগের নির্বাচিত এমপিও হয়েছেন।

এদিকে একাদশ জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত মহিলা আসনের জন্য দুই দিনে ১০৫০টি মনোনয়ন ফরম বিক্রি করেছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ। দলটির উপ-দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়–য়া গতকাল সন্ধ্যায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে প্রথম দিন মঙ্গলবার ৬২৪টি ফরম বিক্রি হয়। দ্বিতীয় দিন বুধবার সকাল ১০টা থেকে আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে মনোনয়ন ফরম বিক্রি ও জমা নেওয়া শুরু হয়। 

প্রতিটি ফরমের মূল্য ৩০ হাজার টাকা ধরে এ খাত থেকে এ পর্যন্ত ৩ কোটি ১৫ লাখ টাকা আয় করেছে দলটি। সংরক্ষিত আসনের এই মনোনয়ন ফরম বিক্রি ও জমাদান কার্যক্রম চলবে শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত। আগামী ১৭ ফেব্রুয়ারি তফসিল ঘোষণা করবে নির্বাচন কমিশন। এরপর দলের সংসদীয় বোর্ডের সভায় মনোনয়ন চূড়ান্ত করা হবে। এরপর ওই মনোনয়নপ্রত্যাশীদের ব্যাপারে খোঁজখবর নেবে দলের হাইকমান্ড। আইন অনুযায়ী, সাধারণ নির্বাচনের ফলের গেজেট প্রকাশের ৯০ দিনের মধ্যে জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত মহিলা আসনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে হবে। গত ১ জানুয়ারি গেজেট হয়েছে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিজয়ীদের। এ হিসেবে আগামী ১ এপ্রিলের মধ্যে সংসদের সংরক্ষিত মহিলা আসনের ভোট করতে হবে নির্বাচন কমিশনকে (ইসি)।

আওয়ামী লীগের উচ্চ পর্যায়ের সূত্র জানিয়েছে, রুপালি পর্দার ঝলসে ওঠা তারকা নয়, দলের সংরক্ষিত নারী আসনে গুরুত্ব দেওয়া হবে মাঠের ত্যাগী পরীক্ষিত নারীনেত্রীদের। যারা দলের চরম দুর্দিনে জীবনের ঝুঁকি নিয়েছেন। আন্দোলন-সংগ্রামের মাঠে সক্রিয় থেকেছেন। জেল-জুলুম, নির্যাতনের শিকার হয়েছেন এমন নারীদের প্রাধান্য দেওয়া হবে। একই সঙ্গে সমাজের আলোকিত নারীদেরও দেওয়া হবে মনোনয়ন। মন্ত্রিসভার মতোই সংরক্ষিত নারী আসনে চমক দিতে চান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ জন্য সম্ভাব্য প্রার্থীদের ব্যাপারে খোঁজখবর নিচ্ছেন তিনি। 

এদিকে বুধবার সকালে মনোনয়ন বিতরণ ও জমাদান কার্যক্রম মনিটরিং করতে যান আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। মনিটরিং শেষে বের হ?য়ে যাওয়ার পথে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, রাজপথের আন্দোলন-সংগ্রামে যারা অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছেন, দলের জন্য যারা ত্যাগ স্বীকার করেছেন মনোনয়নে তারা অগ্রাধিকার পাবেন। ওবায়দুল কাদের বলেন, আমাদের মোট জনসংখ্যার অর্ধেক নারী। তেমনি অর্ধেক ভোটারও নারী। ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনে নারীরা অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। নির্বাচিত প্রতিনিধি হতে জনগণের খেদমত করার জন্য তাদেরও আকাক্সক্ষা থাকে। তারাও সংসদে যেতে চান। এ কারণে সংরক্ষিত নারী আসনে মনোনয়ন পাওয়ার জন্য তারাও বেশি আগ্রহী। ফলে উৎসবমুখর পরিবেশে মনোনয়ন ফরম বিক্রি হচ্ছে।

মনোনয়ন কিনলেন তৃতীয় লিঙ্গের আটজন : এদিকে সংরক্ষিত আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নের জন্য নারী প্রার্থীদের পাশাপাশি ফরম সংগ্রহ করেছেন তৃতীয় লিঙ্গের আটজন। গত মঙ্গলবার সংরক্ষিত নারী আসনের জন্য মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরুর পর থেকে বুধবার সন্ধ্যা পর্যন্ত এই আজটন মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন। আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। তৃতীয় লিঙ্গের মনোনয়ন সংগ্রহকারীদের মধ্যে রয়েছেন গত সেপ্টেম্বরে আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করা ময়ূরী এবং চট্টগ্রামের ফালগুনী।

চট্টগ্রাম থেকে আসা তৃতীয় লিঙ্গের ফালগুনী ও অঙ্কিতাকে লাইনে দাঁড়িয়ে ফরম তুলতে দেখা গেছে। সকালে লাইন ধরলেও বিকাল ৫টার দিকে ফরম পান ফালগুনী। এর আগে কয়েকবার ফরম নিতে গিয়েও তিনি ফিরে আসেন। শেষবার চেষ্টা করে ৫টার দিকে ফরম পান।

জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত মহিলা আসনে প্রতিযোগিতার জন্য তিনি ফরম তুলেছেন বলে জানান। ফালগুনী বলেন, ‘আমরাও এ দেশের মানুষ, আমাদেরও অধিকার রয়েছে। সংসদে আমাদের ব্যথা-বেদনা, আবেদনগুলো বলার লোক নেই। এ জন্য তৃতীয় লিঙ্গের প্রতিনিধি সংসদে পাঠানো দরকার বলে মনে করি। ফালগুনী আরও বলেন, ‘অধিকার আদায়ের জন্য আমরা জাতীয় সংসদে যেতে চাচ্ছি।’

সরকার হিজড়াদের তৃতীয় লিঙ্গের স্বীকৃতি দেওয়ার পর গত ১৬ সেপ্টেম্বর তারা সংসদ ভবনে গিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়েছিল। এরপর থেকেই প্রতিটি বিভাগের জন্য একজন করে তৃতীয় লিঙ্গের প্রতিনিধিকে সংসদে রাখার দাবি তোলে তারা। এরই ধারাবাহিকতায় এবার আওয়ামী লীগের মনোনয়ন কিনলেন তারা। 

এই বিভাগের আরও খবর
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
সেই কলমতর
সেই কলমতর
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন
সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৫৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা