শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

চলচ্চিত্রে কোথাও কেউ নেই

প্রযোজক ♦ পরিচালক ♦ নায়ক ♦ নায়িকা সংকট
প্রিন্ট ভার্সন
চলচ্চিত্রে কোথাও কেউ নেই

ঢাকাই চলচ্চিত্র দীর্ঘদিন ধরে সংকটের বেড়াজালে বন্দী হয়ে আছে। এ শিল্পে চলছে প্রযোজক পরিচালক নায়ক নায়িকা থেকে শুরু করে গল্প সংকট। এসব সংকটে শিল্পটি স্থবির হয়ে আছে। দেখে-শুনে মনে হচ্ছে চলচ্চিত্র শিল্পে কোথাও কেউ নেই। এ বিষয়টি বিস্তারিত তুলে ধরেছেন - আলাউদ্দীন মাজিদ

 

ঢাকাই  চলচ্চিত্র নির্মাণ গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে উদ্বেগজনক হারে কমছে। এতে বেকার হচ্ছে নির্মাতা, শিল্পী ও কলাকুশলী। পর্যাপ্ত ছবির অভাবে ধারাবাহিকভাবে বন্ধ হচ্ছে সিনেমা হল। এ কারণে লগ্নীকৃত অর্থ ফেরত না পাওয়ার আশঙ্কায় প্রযোজকরা এ অঙ্গন থেকে ক্রমেই দূরে সরছেন। চলচ্চিত্রের সবচেয়ে বড় সংগঠন হলো প্রযোজক সমিতি। এটি প্রায় সাড়ে সাত বছর ধরে অচল ছিল। এতে সংকট আরও ঘনিভূত হয়। সম্প্রতি এ সমিতির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে এবং সভাপতি খোরশেদ আলম খসরুর নেতৃত্বে সমিতি পুরনো প্রযোজকদের ফিরিয়ে আনার প্রক্রিয়া শুরু করেছে। এ সমিতির বর্তমান সদস্য সংখ্যা প্রায় ৭০০ জন। চলচ্চিত্রের অবস্থা মন্দ হওয়ায় এসব সদস্যের মধ্যে মাত্র ৫ থেকে ৮ শতাংশ কাজ করছেন। তাও আবার অনিয়মিত। অন্যদিকে, ১৯৮১ সালে প্রতিষ্ঠিত চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির সদস্য সংখ্যা প্রায় ৩৭৩ জন। লগ্নীকারকের অভাবে অনেক পরিচালকের হাতে কোনো কাজ নেই। শতকরা ৫ থেকে ১০ ভাগ পরিচালক কাজ করছেন। তাও আবার অনিয়মিত।

আগে প্রযোজক আসতেন পরিচালকের কাছে, এখন পরিচালক খুঁজে বেড়ান প্রযোজক। খুঁজে আনা প্রযোজক একটি ছবি করার পর আর নতুন করে বিনিয়োগ করতে চান না। কারণ লাভ দূরে থাক লগ্নীকৃত অর্থ ফেরত আসে না। চলচ্চিত্র ব্যবসায় ধস নামার পেছনে অন্যতম একটি কারণ হচ্ছে মধ্যস্বত্বভোগীদের দৌরাত্ম্য। আশির দশক পর্যন্ত নির্মাতারা সরাসরি সিনেমা হল মালিকের কাছে ছবি নিয়ে যেতেন অথবা সিনেমা হল মালিকরা নির্মাতা থেকে সরাসরি ছবি নিতেন। নব্বই দশক থেকে মধ্যস্বত্ত্বভোগী জম্ম নিলে তাদের দাপটে সিনেমাহল মালিক আর নির্মাতা উভয়েই ব্যবসায়িক ক্ষতির কবলে পড়েন। এখন ছবিপ্রতি সর্র্বোচ্চ ব্যবসা মাত্র ৪০ লাখ টাকা। তা হলে কোটি টাকা ব্যয় করে একটি ছবি নির্মাণ করে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে কে আসবেন? বর্তমানে দেশের ১০ শতাংশ নির্মাতা নিয়মিত চলচ্চিত্র নির্মাণের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন। চলচ্চিত্র-নির্মাতাদের সংগঠন বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির সদস্যদের তালিকা বিশ্লেষণ করে এ তথ্য পাওয়া গেছে। ১৯৮১ সালে প্রতিষ্ঠিত এ সংগঠনে আজীবন সদস্য ১৭ জন, সাধারণ সদস্য ৩৬৭ জন ও প্রাথমিক সদস্য ১৫০ জন। সংগঠনের মোট সদস্য ৫৩৪ পরিচালকের মধ্যে মারা গেছেন ২১৫ জন। গত পাঁচ বছরের চলচ্চিত্র নির্মাণের পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, নিয়মিত চলচ্চিত্র নির্মাণের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন ৩০-৩৫ জন পরিচালক, যা জীবিত ২৮৩ পরিচালকের ১২.৩৭ ভাগ। বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতি মহাসচিব বদিউল আলম খোকন বলেন, ‘একটা সংগঠন করা হয় তার সদস্যদের সুবিধা-অসুবিধা দেখভাল করার জন্য। ছবি নির্মাণের বিষয়টি তো নির্মাতার ওপরই নির্ভর করে। কর্মজীবনে কে কতটুকু সফলতা পাবে, সেটা তো আর সমিতি নির্ধারণ করে দেবে না। সেটা একদমই নির্মাতার কৃতিত্ব।’ প্রখ্যাত চিত্র নির্মাতা ও সমালোচক  মতিন রহমান জানান, বর্তমানে নির্মাতার হাতে ছবির সংখ্যা কমে যাওয়ার অন্যতম কারণ হলো, যারা একসময় নিয়মিত ছবি প্রযোজনা করতেন, এখন আর তারা করছেন না। ঠিক কতজন প্রযোজক এখন সিনেমা বানাচ্ছেন? প্রযোজক যদি না থাকে, নির্মাতারা ছবি বানাবেন কীভাবে? নির্মাতারা তো মধ্যবর্তী জায়গায় দাঁড়িয়ে আপ্রণ। তারা তো ওয়ার্কার (নির্মাতা)। এখন যারা ফাইনান্স (অর্থায়ন) করেন তারা যদি দূরে সরে থাকেন, তাহলে ওয়ার্কারদের হাতে ওয়ার্ক (কাজ) থাকবে কী করে? কেন বড় বড় প্রযোজকরা ইন্ডাস্ট্রি থেকে সরে গেল? তাদের অভিমানটা কোথায়? যারা এখন কাজ করছে তারাও দ্বিধা-দ্বন্দ্বে আছেন। চলচ্চিত্র নির্মাতা মোরশেদুল ইসলাম বলেন, ‘প্রফেশনালিজমটা এখনো আমরা আনতে পারিনি। কাজেই কত টাকার টিকিট আসলেই বিক্রি হচ্ছে, সেটা আমরা জানতে পারি না। এ বিষয়গুলোতে পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য অনেক দিন আগেই সরকারকে জানিয়েছি, কিন্তু সরকারের সব কাজের গতিই খুব ধীর। তাই দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ দেখছি না।’

প্রযোজক-পরিচালকের সংকটের মতো ঢাকাই ছবিতে দীর্ঘদিন ধরে নায়িকা সংকট চলছে। চলচ্চিত্রকারদের কথায় আগের মতো সাড়া জাগানো নায়িকা তৈরি হচ্ছে না। আর এর জন্য দায়ী নির্মাতারা। ঢাকাই চলচ্চিত্রের সূচনালগ্ন থেকেই একসঙ্গে একাধিক নায়িকা রীতিমতো প্রতিযোগিতা করে দক্ষ অভিনয় দিয়ে সমানভাবে দর্শক মন জয় করে গেছেন। যেমন ষাটের দশকে শবনম, সুচন্দা, সুজাতা, কবরী, শাবানা, ববিতা। আশির দশকে অঞ্জু ঘোষ, রোজিনা, অরুণা বিশ্বাস, দিতি, চম্পা। নব্বইয়ের দশকে শাবনাজ, শাবনূর, মৌসুমী, পপি, পূর্ণিমা। সর্বশেষ জয়া আহসান। চলচ্চিত্র গবেষক ও সাংবাদিক অনুপম হায়াতের কথায় ‘একজন নায়িকা বড়জোর ১০ থেকে ১২ বছর এ চরিত্রে অভিনয় করতে পারেন।

কারণ এ সময়ের পর তার গ্ল­ামার কমতে থাকে। তাই নায়িকা হিসেবে তাদের গ্রহণযোগ্যতা আর থাকে না। এরপর নতুন মুখ প্রয়োজন। আর এ নতুন মুখ আবিষ্কারের দায়িত্ব নির্মাতাদের। যা এখনকার নির্মাতাদের দক্ষতা আর মেধার কারণে হচ্ছে না। নির্মাতারা বলছেন, হাতেগোনা কয়েকজন নায়িকা দিয়ে তো আর ইন্ডাস্ট্রি চলে না। পরিচালক সমিতির সভাপতি মুশফিকুর রহমান গুলজার বলেন, ‘ইন্ডাস্ট্রিতে এখন অনেক নায়িকা আছেন। নতুন অনেকেই আসছেন। তবে দক্ষ অভিনেত্রীর অভাব রয়েছে। হাতেগোনা দুই-একজনের ওপরই নির্ভর করতে হচ্ছে নির্মাতাদের।’ ঢাকাই ছবিতে তারকা সংকটও এখন প্রকট। শিল্পীর অভাব নেই। নতুন শিল্পীদের অভিষেক চলছেই। কিন্তু দর্শক গ্রহণযোগ্যতা আর তারকাখ্যাতি পাচ্ছেন না কেউ। প্রখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা আজিজুর রহমান বলেন, এখন যারা অভিনয়ে আসছে তারা শুরুতেই এবং সহজেই অর্থবিত্ত আর খ্যাতি পেতে চায়। কেউ অভিনয় শিখেও আসছে না বা শেখার প্রতিও কারও আগ্রহ নেই। মূলত এ কারণে শিল্পী প্রচুর পাওয়া গেলেও তারকার অভাব থেকেই যাচ্ছে। আরেক খ্যাতিমান নির্মাতা মতিন রহমানের কথায়- আগে কাজের প্রতি শিল্পীদের যে ডেডিকেশন ছিল তা এখন কোথায়? এর জন্য নির্মাতারাও দায়ী। তারা দায়সারা গোছের কাজ করেন বলে নতুন যারা অভিনয়ে আসছে তারা ফাঁকি দেওয়ার সুযোগ পাচ্ছে। আরেক প্রখ্যাত নির্মাতা ও তারকা তৈরির কারিগর সোহানুর রহমান সোহানের কথায়, এখন যারা এ অঙ্গনে আসছে তাদের মধ্যে অভিনয়ে পূর্ব প্রস্তুতি কিংবা নায়কোচিত চেহারা ও আচরণ নেই। ফলে দর্শক গ্রহণযোগ্যতার অভাবে এক-দুটি সিনেমার পরই হারিয়ে যায় তারা। চলচ্চিত্রে শিল্পী সংকট থেকে উত্তরণের জন্য বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে প্রতিযোগিতার মাধ্যমে নতুন মুখ খোঁজার অভিযানে নামা হয়েছে বহুবার। অনেক সময় ব্যক্তিগতভাবেও প্রযোজক-পরিচালকরা নতুন মুখের আগমন ঘটিয়েছেন। কিন্তু এ কার্যক্রমগুলো সুষ্ঠু সমন্বয়ের অভাবে কোনো ইতিবাচক ফল দেয়নি ঢাকাই চলচ্চিত্রকে। শিল্পী সংকট কাটাতে এফডিসির ‘নতুন মুখের সন্ধানে’ নামে একটি প্রতিভা খোঁজার কার্যক্রমের প্রচলন থাকলেও বর্তমানে এটি একটি কর্মশক্তিহীন প্রকল্প। প্রায় এক যুগ আগে ‘সুপার হিরো-সুপার হিরোইন’ নামে একটি প্রতিযোগিতারও আয়োজন করা হয়েছিল। দুর্ভাগ্যজনকভাবে সেখান থেকেও নির্ভরশীল কোনো শিল্পী বের হয়ে আসেনি। চলচ্চিত্রের শিল্পী সংকট কাটাতে ‘ট্যালেন্ট হান্ট’ নামে একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন হয়েছিল। সুষ্ঠু সমন্বয় না থাকায় এ প্রকল্পও চলচ্চিত্রের জন্য ফলপ্রসূ হয়নি। কেন তারকা সংকটে পড়েছে ঢাকার চলচ্চিত্র। কারণ হিসেবে চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট কেউ কেউ মনে করছেন, ভালো পরিচালকের অনুপস্থিতি, প্রসিদ্ধ প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ হয়ে যাওয়া, বিগ বাজেটে ছবি নির্মাণ না হওয়া, মৌলিক গল্পের অভাব প্রভৃতি। এতে ভালো মানের ছবি তৈরি হচ্ছে না। বেরিয়ে আসছে না নির্ভরশীল তারকা।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
সার্জারি নিয়ে শ্রাবন্তী
সার্জারি নিয়ে শ্রাবন্তী
চলছে লাক্স সুপারস্টার
চলছে লাক্স সুপারস্টার
কোয়েলের জন্য কাঁদলেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক
কোয়েলের জন্য কাঁদলেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক
শেখ ইসতিয়াককে নিয়ে আবেগঘন রফিকুল আলম
শেখ ইসতিয়াককে নিয়ে আবেগঘন রফিকুল আলম
সিনেপ্লেক্সে মানবতা বনাম কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার দ্বন্দ্ব
সিনেপ্লেক্সে মানবতা বনাম কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার দ্বন্দ্ব
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
নায়ক জুটি কেন হারিয়ে গেছে
নায়ক জুটি কেন হারিয়ে গেছে
সর্বশেষ খবর
শৃঙ্খলিত সংবাদপত্র মানে শৃঙ্খলিত সমাজ: কাদের গনি চৌধুরী
শৃঙ্খলিত সংবাদপত্র মানে শৃঙ্খলিত সমাজ: কাদের গনি চৌধুরী

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রক্তচাপসহ পাঁচটি রোগ নিয়ন্ত্রণ করবে এলাচ
রক্তচাপসহ পাঁচটি রোগ নিয়ন্ত্রণ করবে এলাচ

১২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ ধরায় হিজলায় ১১ জেলের জেল-জরিমানা
নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ ধরায় হিজলায় ১১ জেলের জেল-জরিমানা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির সঙ্গে বিএনপি নীতিগতভাবে একমত: তারেক রহমান
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির সঙ্গে বিএনপি নীতিগতভাবে একমত: তারেক রহমান

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে ফকির লালন শাহের তিরোধান
নীলফামারীতে ফকির লালন শাহের তিরোধান

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া
দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

শুরুতেই ধাক্কা টাইগার শিবিরে, সাইফ-সৌম্যের বিদায়
শুরুতেই ধাক্কা টাইগার শিবিরে, সাইফ-সৌম্যের বিদায়

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীতে এতিম শিশুদের মাঝে খাবার বিতরণ ও নারীদের সেলাই মেশিন প্রদান
নোয়াখালীতে এতিম শিশুদের মাঝে খাবার বিতরণ ও নারীদের সেলাই মেশিন প্রদান

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করলেই ১৯ অক্টোবর থেকে সাইট ব্লক
জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করলেই ১৯ অক্টোবর থেকে সাইট ব্লক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাগরপুরে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নের জন্য লিফলেট বিতরণ
নাগরপুরে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নের জন্য লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদাপেস্টে যেতে ‘ফ্লাইং ক্রেমলিন’ এর অনুমতি পাবেন পুতিন?
বুদাপেস্টে যেতে ‘ফ্লাইং ক্রেমলিন’ এর অনুমতি পাবেন পুতিন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে তিনদিন ব্যাপী লালন মেলা ও তারুণ্যের উৎসব শুরু
সোনারগাঁয়ে তিনদিন ব্যাপী লালন মেলা ও তারুণ্যের উৎসব শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে ক্রেতা সেজে ফেনসিডিল কারবারি গ্রেফতার
নোয়াখালীতে ক্রেতা সেজে ফেনসিডিল কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কম্বোডিয়ায় আটক ৬৪ দক্ষিণ কোরীয় নাগরিককে দেশে ফেরার পর গ্রেফতার
কম্বোডিয়ায় আটক ৬৪ দক্ষিণ কোরীয় নাগরিককে দেশে ফেরার পর গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দরে গেট ফি বৃদ্ধি: টানা চতুর্থদিনেও ট্রেইলার চলাচল বন্ধ
বন্দরে গেট ফি বৃদ্ধি: টানা চতুর্থদিনেও ট্রেইলার চলাচল বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফুটবলে আয়ে ফের শীর্ষে রোনালদো, সেরা দশে ঢুকলেন ইয়ামাল
ফুটবলে আয়ে ফের শীর্ষে রোনালদো, সেরা দশে ঢুকলেন ইয়ামাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কলম্বিয়ায় পুলিশের ওপর হামলা ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভকারীদের
কলম্বিয়ায় পুলিশের ওপর হামলা ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভকারীদের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই তুমি কেন এত অচেনা হলে
সেই তুমি কেন এত অচেনা হলে

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্মার্টফোন ব্যবহারের ভুলের কারণে বাড়ছে ক্যানসারের ঝুঁকি
স্মার্টফোন ব্যবহারের ভুলের কারণে বাড়ছে ক্যানসারের ঝুঁকি

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রবাসীদের ভোট গ্রহণে ৪০ কোটি টাকা বরাদ্দ
প্রবাসীদের ভোট গ্রহণে ৪০ কোটি টাকা বরাদ্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে ধান খেতে মিললো অজ্ঞাত নারীর লাশ
রাজশাহীতে ধান খেতে মিললো অজ্ঞাত নারীর লাশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার
ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস
শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে
দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে মহাসড়কে পাঁচ হাজার মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা
কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে মহাসড়কে পাঁচ হাজার মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে
ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে

পেছনের পৃষ্ঠা

লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি
লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস
নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন

নগর জীবন

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

পাখির জন্য ভালোবাসা
পাখির জন্য ভালোবাসা

শনিবারের সকাল

ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ
ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ
পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ

নগর জীবন

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন