শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

চলচ্চিত্রে কোথাও কেউ নেই

প্রযোজক ♦ পরিচালক ♦ নায়ক ♦ নায়িকা সংকট
প্রিন্ট ভার্সন
চলচ্চিত্রে কোথাও কেউ নেই

ঢাকাই চলচ্চিত্র দীর্ঘদিন ধরে সংকটের বেড়াজালে বন্দী হয়ে আছে। এ শিল্পে চলছে প্রযোজক পরিচালক নায়ক নায়িকা থেকে শুরু করে গল্প সংকট। এসব সংকটে শিল্পটি স্থবির হয়ে আছে। দেখে-শুনে মনে হচ্ছে চলচ্চিত্র শিল্পে কোথাও কেউ নেই। এ বিষয়টি বিস্তারিত তুলে ধরেছেন - আলাউদ্দীন মাজিদ

 

ঢাকাই  চলচ্চিত্র নির্মাণ গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে উদ্বেগজনক হারে কমছে। এতে বেকার হচ্ছে নির্মাতা, শিল্পী ও কলাকুশলী। পর্যাপ্ত ছবির অভাবে ধারাবাহিকভাবে বন্ধ হচ্ছে সিনেমা হল। এ কারণে লগ্নীকৃত অর্থ ফেরত না পাওয়ার আশঙ্কায় প্রযোজকরা এ অঙ্গন থেকে ক্রমেই দূরে সরছেন। চলচ্চিত্রের সবচেয়ে বড় সংগঠন হলো প্রযোজক সমিতি। এটি প্রায় সাড়ে সাত বছর ধরে অচল ছিল। এতে সংকট আরও ঘনিভূত হয়। সম্প্রতি এ সমিতির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে এবং সভাপতি খোরশেদ আলম খসরুর নেতৃত্বে সমিতি পুরনো প্রযোজকদের ফিরিয়ে আনার প্রক্রিয়া শুরু করেছে। এ সমিতির বর্তমান সদস্য সংখ্যা প্রায় ৭০০ জন। চলচ্চিত্রের অবস্থা মন্দ হওয়ায় এসব সদস্যের মধ্যে মাত্র ৫ থেকে ৮ শতাংশ কাজ করছেন। তাও আবার অনিয়মিত। অন্যদিকে, ১৯৮১ সালে প্রতিষ্ঠিত চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির সদস্য সংখ্যা প্রায় ৩৭৩ জন। লগ্নীকারকের অভাবে অনেক পরিচালকের হাতে কোনো কাজ নেই। শতকরা ৫ থেকে ১০ ভাগ পরিচালক কাজ করছেন। তাও আবার অনিয়মিত।

আগে প্রযোজক আসতেন পরিচালকের কাছে, এখন পরিচালক খুঁজে বেড়ান প্রযোজক। খুঁজে আনা প্রযোজক একটি ছবি করার পর আর নতুন করে বিনিয়োগ করতে চান না। কারণ লাভ দূরে থাক লগ্নীকৃত অর্থ ফেরত আসে না। চলচ্চিত্র ব্যবসায় ধস নামার পেছনে অন্যতম একটি কারণ হচ্ছে মধ্যস্বত্বভোগীদের দৌরাত্ম্য। আশির দশক পর্যন্ত নির্মাতারা সরাসরি সিনেমা হল মালিকের কাছে ছবি নিয়ে যেতেন অথবা সিনেমা হল মালিকরা নির্মাতা থেকে সরাসরি ছবি নিতেন। নব্বই দশক থেকে মধ্যস্বত্ত্বভোগী জম্ম নিলে তাদের দাপটে সিনেমাহল মালিক আর নির্মাতা উভয়েই ব্যবসায়িক ক্ষতির কবলে পড়েন। এখন ছবিপ্রতি সর্র্বোচ্চ ব্যবসা মাত্র ৪০ লাখ টাকা। তা হলে কোটি টাকা ব্যয় করে একটি ছবি নির্মাণ করে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে কে আসবেন? বর্তমানে দেশের ১০ শতাংশ নির্মাতা নিয়মিত চলচ্চিত্র নির্মাণের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন। চলচ্চিত্র-নির্মাতাদের সংগঠন বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির সদস্যদের তালিকা বিশ্লেষণ করে এ তথ্য পাওয়া গেছে। ১৯৮১ সালে প্রতিষ্ঠিত এ সংগঠনে আজীবন সদস্য ১৭ জন, সাধারণ সদস্য ৩৬৭ জন ও প্রাথমিক সদস্য ১৫০ জন। সংগঠনের মোট সদস্য ৫৩৪ পরিচালকের মধ্যে মারা গেছেন ২১৫ জন। গত পাঁচ বছরের চলচ্চিত্র নির্মাণের পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, নিয়মিত চলচ্চিত্র নির্মাণের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন ৩০-৩৫ জন পরিচালক, যা জীবিত ২৮৩ পরিচালকের ১২.৩৭ ভাগ। বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতি মহাসচিব বদিউল আলম খোকন বলেন, ‘একটা সংগঠন করা হয় তার সদস্যদের সুবিধা-অসুবিধা দেখভাল করার জন্য। ছবি নির্মাণের বিষয়টি তো নির্মাতার ওপরই নির্ভর করে। কর্মজীবনে কে কতটুকু সফলতা পাবে, সেটা তো আর সমিতি নির্ধারণ করে দেবে না। সেটা একদমই নির্মাতার কৃতিত্ব।’ প্রখ্যাত চিত্র নির্মাতা ও সমালোচক  মতিন রহমান জানান, বর্তমানে নির্মাতার হাতে ছবির সংখ্যা কমে যাওয়ার অন্যতম কারণ হলো, যারা একসময় নিয়মিত ছবি প্রযোজনা করতেন, এখন আর তারা করছেন না। ঠিক কতজন প্রযোজক এখন সিনেমা বানাচ্ছেন? প্রযোজক যদি না থাকে, নির্মাতারা ছবি বানাবেন কীভাবে? নির্মাতারা তো মধ্যবর্তী জায়গায় দাঁড়িয়ে আপ্রণ। তারা তো ওয়ার্কার (নির্মাতা)। এখন যারা ফাইনান্স (অর্থায়ন) করেন তারা যদি দূরে সরে থাকেন, তাহলে ওয়ার্কারদের হাতে ওয়ার্ক (কাজ) থাকবে কী করে? কেন বড় বড় প্রযোজকরা ইন্ডাস্ট্রি থেকে সরে গেল? তাদের অভিমানটা কোথায়? যারা এখন কাজ করছে তারাও দ্বিধা-দ্বন্দ্বে আছেন। চলচ্চিত্র নির্মাতা মোরশেদুল ইসলাম বলেন, ‘প্রফেশনালিজমটা এখনো আমরা আনতে পারিনি। কাজেই কত টাকার টিকিট আসলেই বিক্রি হচ্ছে, সেটা আমরা জানতে পারি না। এ বিষয়গুলোতে পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য অনেক দিন আগেই সরকারকে জানিয়েছি, কিন্তু সরকারের সব কাজের গতিই খুব ধীর। তাই দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ দেখছি না।’

প্রযোজক-পরিচালকের সংকটের মতো ঢাকাই ছবিতে দীর্ঘদিন ধরে নায়িকা সংকট চলছে। চলচ্চিত্রকারদের কথায় আগের মতো সাড়া জাগানো নায়িকা তৈরি হচ্ছে না। আর এর জন্য দায়ী নির্মাতারা। ঢাকাই চলচ্চিত্রের সূচনালগ্ন থেকেই একসঙ্গে একাধিক নায়িকা রীতিমতো প্রতিযোগিতা করে দক্ষ অভিনয় দিয়ে সমানভাবে দর্শক মন জয় করে গেছেন। যেমন ষাটের দশকে শবনম, সুচন্দা, সুজাতা, কবরী, শাবানা, ববিতা। আশির দশকে অঞ্জু ঘোষ, রোজিনা, অরুণা বিশ্বাস, দিতি, চম্পা। নব্বইয়ের দশকে শাবনাজ, শাবনূর, মৌসুমী, পপি, পূর্ণিমা। সর্বশেষ জয়া আহসান। চলচ্চিত্র গবেষক ও সাংবাদিক অনুপম হায়াতের কথায় ‘একজন নায়িকা বড়জোর ১০ থেকে ১২ বছর এ চরিত্রে অভিনয় করতে পারেন।

কারণ এ সময়ের পর তার গ্ল­ামার কমতে থাকে। তাই নায়িকা হিসেবে তাদের গ্রহণযোগ্যতা আর থাকে না। এরপর নতুন মুখ প্রয়োজন। আর এ নতুন মুখ আবিষ্কারের দায়িত্ব নির্মাতাদের। যা এখনকার নির্মাতাদের দক্ষতা আর মেধার কারণে হচ্ছে না। নির্মাতারা বলছেন, হাতেগোনা কয়েকজন নায়িকা দিয়ে তো আর ইন্ডাস্ট্রি চলে না। পরিচালক সমিতির সভাপতি মুশফিকুর রহমান গুলজার বলেন, ‘ইন্ডাস্ট্রিতে এখন অনেক নায়িকা আছেন। নতুন অনেকেই আসছেন। তবে দক্ষ অভিনেত্রীর অভাব রয়েছে। হাতেগোনা দুই-একজনের ওপরই নির্ভর করতে হচ্ছে নির্মাতাদের।’ ঢাকাই ছবিতে তারকা সংকটও এখন প্রকট। শিল্পীর অভাব নেই। নতুন শিল্পীদের অভিষেক চলছেই। কিন্তু দর্শক গ্রহণযোগ্যতা আর তারকাখ্যাতি পাচ্ছেন না কেউ। প্রখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা আজিজুর রহমান বলেন, এখন যারা অভিনয়ে আসছে তারা শুরুতেই এবং সহজেই অর্থবিত্ত আর খ্যাতি পেতে চায়। কেউ অভিনয় শিখেও আসছে না বা শেখার প্রতিও কারও আগ্রহ নেই। মূলত এ কারণে শিল্পী প্রচুর পাওয়া গেলেও তারকার অভাব থেকেই যাচ্ছে। আরেক খ্যাতিমান নির্মাতা মতিন রহমানের কথায়- আগে কাজের প্রতি শিল্পীদের যে ডেডিকেশন ছিল তা এখন কোথায়? এর জন্য নির্মাতারাও দায়ী। তারা দায়সারা গোছের কাজ করেন বলে নতুন যারা অভিনয়ে আসছে তারা ফাঁকি দেওয়ার সুযোগ পাচ্ছে। আরেক প্রখ্যাত নির্মাতা ও তারকা তৈরির কারিগর সোহানুর রহমান সোহানের কথায়, এখন যারা এ অঙ্গনে আসছে তাদের মধ্যে অভিনয়ে পূর্ব প্রস্তুতি কিংবা নায়কোচিত চেহারা ও আচরণ নেই। ফলে দর্শক গ্রহণযোগ্যতার অভাবে এক-দুটি সিনেমার পরই হারিয়ে যায় তারা। চলচ্চিত্রে শিল্পী সংকট থেকে উত্তরণের জন্য বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে প্রতিযোগিতার মাধ্যমে নতুন মুখ খোঁজার অভিযানে নামা হয়েছে বহুবার। অনেক সময় ব্যক্তিগতভাবেও প্রযোজক-পরিচালকরা নতুন মুখের আগমন ঘটিয়েছেন। কিন্তু এ কার্যক্রমগুলো সুষ্ঠু সমন্বয়ের অভাবে কোনো ইতিবাচক ফল দেয়নি ঢাকাই চলচ্চিত্রকে। শিল্পী সংকট কাটাতে এফডিসির ‘নতুন মুখের সন্ধানে’ নামে একটি প্রতিভা খোঁজার কার্যক্রমের প্রচলন থাকলেও বর্তমানে এটি একটি কর্মশক্তিহীন প্রকল্প। প্রায় এক যুগ আগে ‘সুপার হিরো-সুপার হিরোইন’ নামে একটি প্রতিযোগিতারও আয়োজন করা হয়েছিল। দুর্ভাগ্যজনকভাবে সেখান থেকেও নির্ভরশীল কোনো শিল্পী বের হয়ে আসেনি। চলচ্চিত্রের শিল্পী সংকট কাটাতে ‘ট্যালেন্ট হান্ট’ নামে একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন হয়েছিল। সুষ্ঠু সমন্বয় না থাকায় এ প্রকল্পও চলচ্চিত্রের জন্য ফলপ্রসূ হয়নি। কেন তারকা সংকটে পড়েছে ঢাকার চলচ্চিত্র। কারণ হিসেবে চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট কেউ কেউ মনে করছেন, ভালো পরিচালকের অনুপস্থিতি, প্রসিদ্ধ প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ হয়ে যাওয়া, বিগ বাজেটে ছবি নির্মাণ না হওয়া, মৌলিক গল্পের অভাব প্রভৃতি। এতে ভালো মানের ছবি তৈরি হচ্ছে না। বেরিয়ে আসছে না নির্ভরশীল তারকা।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবতার গানে চিরঞ্জীব সঞ্জীব
মানবতার গানে চিরঞ্জীব সঞ্জীব
শেখ সাদী খানের শ্রুতি নন্দন...
শেখ সাদী খানের শ্রুতি নন্দন...
হুমার প্রেম কাহিনি...
হুমার প্রেম কাহিনি...
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
সাহিত্যনির্ভর চলচ্চিত্র কেন নেই
সাহিত্যনির্ভর চলচ্চিত্র কেন নেই
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?
দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ
চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি

১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা