শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২০

নির্মাতার প্রশ্ন ?

চলচ্চিত্রটা নির্মাণ করব কোথায়?

আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
চলচ্চিত্রটা নির্মাণ করব কোথায়?

চলচ্চিত্রের দুঃসময় জেনেও প্রধান এই গণমাধ্যমটি বাঁচানোর জন্য বিবেকের তাড়নায় এফডিসিতে ছুটে এলেন হেমায়েত সাহেব। তার দীর্ঘদিনের স্বপ্ন নিজের গচ্ছিত কিছু অর্থ দিয়ে একটি ছবি বানাবেন। এফডিসিতে পা রাখতেই ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গেলেন। তার ধারণা ছিল ছবি নির্মাণ আর তারকাদের পদচারণায় বুঝি চলচ্চিত্র নির্মাণের এই প্রধান সূতিকাগারটি মুখর থাকবে। কিন্তু না, চলছে মিটিং, গগনবিদারী মিছিল, লোকজনের মাঝে ক্ষোভ-বিক্ষোভ। কান পেতে শুনলেন, না এগুলো চলচ্চিত্র নির্মাণের কোনো অংশ নয়। তাহলে কী? একজন বললেন, ‘আরে ভাই নতুন এসেছেন এখানে, আপনার বুঝতে সময় লাগবে। এসেই যখন পড়েছেন আর যাবেন কোথায়? সিনেমা বানানোর শখটা পূরণ করে যান। নবাগত নির্মাতা এমন কথায় কিছুটা শঙ্কিত আর তার কপালে চিন্তার ভাঁজ। আবার জানতে চাইলেন শুটিং না হলে এসব মিটিং মিছিল কিসের? জবাবদাতার মন্তব্য ছিল এমন, ‘আরে ভাই এখন এফডিসিতে শুটিং হয় নাকি। কবেই এটি বিরানভূমি হয়ে যেত। এটিকে তো টিকিয়ে রেখেছে সমিতি নামক কিছু সংগঠন। ওরাই তো মিছিল, মিটিং, ইফতার পার্টি, পিকনিকসহ ব্যক্তিগত অনেক উৎসব করে এফডিসিকে সরব রেখেছে। মাঝে-মধ্যে দেখবেন একদল মানুষ একের পেছনে অন্যরা ছুটছেন। এটিকেও শুটিং ভেবে ভুল করবেন না। বিভিন্ন সমিতির মধ্যে ঝগড়া ফ্যাসাদের কারণে এক পক্ষ আরেক পক্ষকে দাবড়ানি দিচ্ছে। এসব কথা শুনে বেচারা হেমায়েত সাহেব কী করবেন বুঝে উঠতে পারছেন না। অগত্যা প্রশাসনিক ভবনে গিয়ে ছবি নির্মাণের যাবতীয় ব্যয় মিটিয়ে পা বাড়াতেই একজন তাকে জিজ্ঞেস করলেন ছবি তো বানাবেন ভাই, প্রযোজক সমিতির পার্টি হয়েছেন। হেমায়েত আবারও বিব্রত। প্রযোজক সমিতির পার্টি মানে। লোকটি বললÑ হ্যাঁ ভাই, এখানে ছবি বানাতে গেলে শুধু এফডিসির পাওনা পরিশোধ করলে চলবে না। নানা সমিতিতে হাজার লাখ টাকা দিয়ে পার্টি হয়ে তারপরই পাবেন ছবি নির্মাণের সার্টিফিকেট। হেমায়েত সাহেব এখন ভীষণ দুশ্চিন্তাগ্রস্ত। নিজেকে প্রশ্ন করলেন-এ আমি  কোথায় এলাম? কেন এলাম? চারদিকে তখনো মিছিল-মিটিং আর ছোটাছুটি চলছে, ছবি নির্মাণের ছায়াও নেই। প্রশাসনিক ভবনের সামনে দাঁড়িয়ে চারদিকে দেখছেন অমুক-তমুক সমিতির সাইনবোর্ড। এতে হতাশ নবাগত নির্মাতা নিজেকে প্রশ্ন করলেন, ‘ছবিটা বানাব কোথায়?’

এই তো গেল চলচ্চিত্র নির্মাণের একজন নতুন স্বপ্নদ্রষ্টা হেমায়েত সাহেবের স্বপ্নভঙ্গের চরম কষ্টের গল্প। এমন হেমায়েত সাহেব প্রায় প্রতিদিনই এফডিসিতে আসেন আর স্বপ্নের অপূর্ণতা নিয়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হন।

এফডিসি প্রশাসনের কাছে জানতে চাইলাম, এখানে এত সমিতি কেন? নাম না প্রকাশ করার শর্তে এক কর্মকর্তা জানালেন তারা তো স্টাডিরুম হিসেবে অনেক আগেই বিভিন্ন অফিস ভাড়া নিয়ে বসে আছেন। তাদের বিরুদ্ধে কথা বলার সাহস প্রশাসনের নেই। তারা নানাভাবে শক্তিশালী। কারণ তারা নেতা। ওই কর্মকর্তা দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, অর্থের অভাবে এফডিসি কর্তৃপক্ষ আমাদের নিয়মিত বেতন-ভাতা ও অবসরপ্রাপ্তদের গ্র্যাচুইটি দিতে পারছে না। অথচ সমিতির অফিস ভাড়া, বিদ্যুৎ, পানি ও রক্ষণাবেক্ষণ বিল বাবদ এখন পর্যন্ত এফডিসি সমিতিগুলোর কাছে পাওনা আছে ৮০ লাখ ৩ হাজার ৬২৩ টাকা। এর মধ্যে প্রযোজক-পরিবেশক সমিতির কাছে ১৫ লাখ ৪৭ হাজার ৩৩০ টাকা, পরিচালক সমিতির কাছে ২৪ লাখ ৯২ হাজার ৪৫৯ টাকা। শিল্পী সমিতির কাছে ১৫ লাখ ৯২ হাজার ৯৬৮ টাকা। চলচ্চিত্র গ্রাহক সংস্থার কাছে ৮ লাখ ৯ হাজার ৭০৭ টাকা। সিডাবের কাছে পাওনা ৭ লাখ ৭৫ হাজার ৩৪৯ টাকা। ফিল্ম এডিটরস গিল্ডের কাছে পাওনা ৫ লাখ ১৭ হাজার ৫৬ টাকা। চলচ্চিত্র ব্যবস্থাপক সমিতির কাছে পাওনা ২ লাখ ৬৮ হাজার ৭৫৪ টাকা।

একজন নির্মাতা দুঃখভরে জানালেন, এফডিসি চলচ্চিত্র নির্মাণের সূতিকাগার হলেও এখানে চলচ্চিত্র নির্মাণের পূর্ণাঙ্গ টেকনিক্যাল সাপোর্ট নেই। যা কিছু যন্ত্রপাতি রয়েছে তা চালানোর মতো টেকনিশিয়ানও নেই। চলচ্চিত্র নির্মাণের মূল অনুষঙ্গ ‘পোস্ট প্রোডাকশন’-এর কাজই এখানে হয় না। এর জন্য দেশের বাইরে গিয়ে অপচয় হয় বিপুল দেশীয় অর্থ। এতে একদিকে সরকার বঞ্চিত হচ্ছে মোটা অঙ্কের রাজস্ব থেকে, অন্যদিকে বড় অঙ্কের অর্থ ও সময় ব্যয়  হচ্ছে নির্মাতার। এক কথায় নির্মাতাকে হতে হচ্ছে নাকাল।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে এফডিসির ওই কর্মকর্তা বলেন, যন্ত্রপাতি, টেকনিক্যাল সাপোর্ট সবই আছে, নেই টেকনিশিয়ান।  ২০০৪ সালে এফডিসি সর্বশেষ কর্মকর্তা-কর্মচারী ও টেকনিশিয়ান নিয়োগ দেয়। তখন চলচ্চিত্র নির্মাণ হতো এনালগ পদ্ধতিতে। সেই টেকনিশিয়ানরা ২০১২ সালের পর চালু হওয়া ডিজিটাল পদ্ধতির মেশিন পরিচালনা করবেন কীভাবে? এ জন্য টেকনিশিয়ানদের ট্রেনিংয়ের জন্য বিদেশে পাঠাতে হবে। না হলে চারুকলা বিভাগ থেকে পাস করা টেকনিশিয়ানদের নিয়োগ দিতে হবে।

এক্ষেত্রে রয়েছে আরও জটিলতা। একদিকে কোনো সিনেমা হলেই ন্যূনতম টু কে রেজুলেশনের প্রজেক্টর নেই। যার কারণে নির্মাতারা কালার গ্রেডিং না করেই ছবি মুক্তি দেন। ফলে কালার গ্রেডিং মানে পোস্ট প্রোডাকশনের একটি অংশই রয়ে যায় অব্যবহৃত। এর জন্য বড় অঙ্কের বেতন দিয়ে লোক নিয়োগ বা বিদেশে প্রশিক্ষণে পাঠিয়ে লাভ কী হবে। এফডিসি তো আরও ক্ষতির মুখে পড়বে।

এদিকে নানা ঝক্কি-ঝামেলা সামলে ছবি নির্মাণ করেই নির্মাতার কষ্ট লাঘব হয় না। ছবি মুক্তি দিতে গিয়ে আবার পড়েন মহাবিপদে। এবার বড় অঙ্কের অর্থ গুনতে গিয়ে সর্বস্বান্ত হতে হয় মধ্যস্বত্বভোগীদের কাছে। একজন নির্মাতা সরাসরি সিনেমা হল মালিকদের কাছে গিয়ে ছবি মুক্তি দিতে পারেন না। তাকে দ্বারস্থ হতে হয় বুকিং এজেন্টদের। যা পৃথিবীর কোথাও নেই। এ বিষয়ে চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির প্রধান উপদেষ্টা সুদীপ কুমার দাস বলেন, তৎকালীন পাকিস্তান আমলে একজন প্রযোজকের ছবি পরিবেশকরা ৫ পার্সেন্ট কমিশনের বিনিময়ে নিয়ে সিনেমা হলে মুক্তি দিতেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর প্রযোজক ও পরিবেশক মিলে ‘চলচ্চিত্র প্রযোজক-পরিবেশক সমিতি’ গঠন করলে মধ্যস্বত্বভোগী হিসেবে বুকিং এজেন্টের উদ্ভব হয়। তারা মোটা অঙ্কের কমিশন ছাড়া সিনেমা হলে ছবি মুক্তি দিতে দেয় না। ফলে নির্মাতা হন নাকাল। বলতে গেলে প্রদর্শক ও প্রযোজকদের ওপর ছড়ি ঘুরিয়ে লাভের অর্থ খেয়ে যাচ্ছে বুকিং এজেন্ট নামের মধ্যস্বত্বভোগীরা।

এর জন্য দায়ী হলেন প্রদর্শক সমিতির সাবেক সভাপতি সাইফুল ইসলাম। তিনি একসময় বুকিং এজেন্ট ছিলেন। প্রায় ৩৬টি সিনেমা হল তার নিয়ন্ত্রণে ছিল। তখন বুকিং এজেন্টদের কোনো সংগঠন ছিল না।

চলচ্চিত্র নির্মাতাদের বিরোধিতা সত্ত্বেও সাইফুল ইসলামই একসময় নিজে প্রধান উপদেষ্টা হয়ে সিরাজুল ইসলামকে সভাপতি করে গঠন করেন ‘বুকিং এজেন্ট’দের সংগঠন। তখন থেকেই চলচ্চিত্র নির্মাতারা ছবি মুক্তি দিতে গিয়ে হচ্ছেন চরম নিষ্পেশিত আর প্রদর্শকরাও গুনছেন বড় অঙ্কের  লোকসান।

এই বিভাগের আরও খবর
শিল্পকলা একাডেমির নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমির নতুন মহাপরিচালক
আদর-সালওয়ার স্বপ্নভঙ্গের গল্প...
আদর-সালওয়ার স্বপ্নভঙ্গের গল্প...
শখের রূপনগর
শখের রূপনগর
বারো রকম মানুষের তারিক আনাম খান - থামলে ভালো লাগে
বারো রকম মানুষের তারিক আনাম খান - থামলে ভালো লাগে
সংগ্রামী নারী  জয়া আহসান
সংগ্রামী নারী জয়া আহসান
যাত্রা থেকে সিনেমায় তারা
যাত্রা থেকে সিনেমায় তারা
বাংলাদেশে আসছেন হানিয়া
বাংলাদেশে আসছেন হানিয়া
চলে গেলেন নায়িকা বনশ্রী
চলে গেলেন নায়িকা বনশ্রী
আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন
আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন
কেউ গায়ের গন্ধ টের পায়নি
কেউ গায়ের গন্ধ টের পায়নি
শিল্পী থেকে সফল নির্মাতা
শিল্পী থেকে সফল নির্মাতা
‘দ্য স্টুডিও’র বাজিমাত
‘দ্য স্টুডিও’র বাজিমাত
সর্বশেষ খবর
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক
মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ

১৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা
বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

৪৪ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন