শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২০

নির্মাতার প্রশ্ন ?

চলচ্চিত্রটা নির্মাণ করব কোথায়?

আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
চলচ্চিত্রটা নির্মাণ করব কোথায়?

চলচ্চিত্রের দুঃসময় জেনেও প্রধান এই গণমাধ্যমটি বাঁচানোর জন্য বিবেকের তাড়নায় এফডিসিতে ছুটে এলেন হেমায়েত সাহেব। তার দীর্ঘদিনের স্বপ্ন নিজের গচ্ছিত কিছু অর্থ দিয়ে একটি ছবি বানাবেন। এফডিসিতে পা রাখতেই ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গেলেন। তার ধারণা ছিল ছবি নির্মাণ আর তারকাদের পদচারণায় বুঝি চলচ্চিত্র নির্মাণের এই প্রধান সূতিকাগারটি মুখর থাকবে। কিন্তু না, চলছে মিটিং, গগনবিদারী মিছিল, লোকজনের মাঝে ক্ষোভ-বিক্ষোভ। কান পেতে শুনলেন, না এগুলো চলচ্চিত্র নির্মাণের কোনো অংশ নয়। তাহলে কী? একজন বললেন, ‘আরে ভাই নতুন এসেছেন এখানে, আপনার বুঝতে সময় লাগবে। এসেই যখন পড়েছেন আর যাবেন কোথায়? সিনেমা বানানোর শখটা পূরণ করে যান। নবাগত নির্মাতা এমন কথায় কিছুটা শঙ্কিত আর তার কপালে চিন্তার ভাঁজ। আবার জানতে চাইলেন শুটিং না হলে এসব মিটিং মিছিল কিসের? জবাবদাতার মন্তব্য ছিল এমন, ‘আরে ভাই এখন এফডিসিতে শুটিং হয় নাকি। কবেই এটি বিরানভূমি হয়ে যেত। এটিকে তো টিকিয়ে রেখেছে সমিতি নামক কিছু সংগঠন। ওরাই তো মিছিল, মিটিং, ইফতার পার্টি, পিকনিকসহ ব্যক্তিগত অনেক উৎসব করে এফডিসিকে সরব রেখেছে। মাঝে-মধ্যে দেখবেন একদল মানুষ একের পেছনে অন্যরা ছুটছেন। এটিকেও শুটিং ভেবে ভুল করবেন না। বিভিন্ন সমিতির মধ্যে ঝগড়া ফ্যাসাদের কারণে এক পক্ষ আরেক পক্ষকে দাবড়ানি দিচ্ছে। এসব কথা শুনে বেচারা হেমায়েত সাহেব কী করবেন বুঝে উঠতে পারছেন না। অগত্যা প্রশাসনিক ভবনে গিয়ে ছবি নির্মাণের যাবতীয় ব্যয় মিটিয়ে পা বাড়াতেই একজন তাকে জিজ্ঞেস করলেন ছবি তো বানাবেন ভাই, প্রযোজক সমিতির পার্টি হয়েছেন। হেমায়েত আবারও বিব্রত। প্রযোজক সমিতির পার্টি মানে। লোকটি বললÑ হ্যাঁ ভাই, এখানে ছবি বানাতে গেলে শুধু এফডিসির পাওনা পরিশোধ করলে চলবে না। নানা সমিতিতে হাজার লাখ টাকা দিয়ে পার্টি হয়ে তারপরই পাবেন ছবি নির্মাণের সার্টিফিকেট। হেমায়েত সাহেব এখন ভীষণ দুশ্চিন্তাগ্রস্ত। নিজেকে প্রশ্ন করলেন-এ আমি  কোথায় এলাম? কেন এলাম? চারদিকে তখনো মিছিল-মিটিং আর ছোটাছুটি চলছে, ছবি নির্মাণের ছায়াও নেই। প্রশাসনিক ভবনের সামনে দাঁড়িয়ে চারদিকে দেখছেন অমুক-তমুক সমিতির সাইনবোর্ড। এতে হতাশ নবাগত নির্মাতা নিজেকে প্রশ্ন করলেন, ‘ছবিটা বানাব কোথায়?’

এই তো গেল চলচ্চিত্র নির্মাণের একজন নতুন স্বপ্নদ্রষ্টা হেমায়েত সাহেবের স্বপ্নভঙ্গের চরম কষ্টের গল্প। এমন হেমায়েত সাহেব প্রায় প্রতিদিনই এফডিসিতে আসেন আর স্বপ্নের অপূর্ণতা নিয়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হন।

এফডিসি প্রশাসনের কাছে জানতে চাইলাম, এখানে এত সমিতি কেন? নাম না প্রকাশ করার শর্তে এক কর্মকর্তা জানালেন তারা তো স্টাডিরুম হিসেবে অনেক আগেই বিভিন্ন অফিস ভাড়া নিয়ে বসে আছেন। তাদের বিরুদ্ধে কথা বলার সাহস প্রশাসনের নেই। তারা নানাভাবে শক্তিশালী। কারণ তারা নেতা। ওই কর্মকর্তা দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, অর্থের অভাবে এফডিসি কর্তৃপক্ষ আমাদের নিয়মিত বেতন-ভাতা ও অবসরপ্রাপ্তদের গ্র্যাচুইটি দিতে পারছে না। অথচ সমিতির অফিস ভাড়া, বিদ্যুৎ, পানি ও রক্ষণাবেক্ষণ বিল বাবদ এখন পর্যন্ত এফডিসি সমিতিগুলোর কাছে পাওনা আছে ৮০ লাখ ৩ হাজার ৬২৩ টাকা। এর মধ্যে প্রযোজক-পরিবেশক সমিতির কাছে ১৫ লাখ ৪৭ হাজার ৩৩০ টাকা, পরিচালক সমিতির কাছে ২৪ লাখ ৯২ হাজার ৪৫৯ টাকা। শিল্পী সমিতির কাছে ১৫ লাখ ৯২ হাজার ৯৬৮ টাকা। চলচ্চিত্র গ্রাহক সংস্থার কাছে ৮ লাখ ৯ হাজার ৭০৭ টাকা। সিডাবের কাছে পাওনা ৭ লাখ ৭৫ হাজার ৩৪৯ টাকা। ফিল্ম এডিটরস গিল্ডের কাছে পাওনা ৫ লাখ ১৭ হাজার ৫৬ টাকা। চলচ্চিত্র ব্যবস্থাপক সমিতির কাছে পাওনা ২ লাখ ৬৮ হাজার ৭৫৪ টাকা।

একজন নির্মাতা দুঃখভরে জানালেন, এফডিসি চলচ্চিত্র নির্মাণের সূতিকাগার হলেও এখানে চলচ্চিত্র নির্মাণের পূর্ণাঙ্গ টেকনিক্যাল সাপোর্ট নেই। যা কিছু যন্ত্রপাতি রয়েছে তা চালানোর মতো টেকনিশিয়ানও নেই। চলচ্চিত্র নির্মাণের মূল অনুষঙ্গ ‘পোস্ট প্রোডাকশন’-এর কাজই এখানে হয় না। এর জন্য দেশের বাইরে গিয়ে অপচয় হয় বিপুল দেশীয় অর্থ। এতে একদিকে সরকার বঞ্চিত হচ্ছে মোটা অঙ্কের রাজস্ব থেকে, অন্যদিকে বড় অঙ্কের অর্থ ও সময় ব্যয়  হচ্ছে নির্মাতার। এক কথায় নির্মাতাকে হতে হচ্ছে নাকাল।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে এফডিসির ওই কর্মকর্তা বলেন, যন্ত্রপাতি, টেকনিক্যাল সাপোর্ট সবই আছে, নেই টেকনিশিয়ান।  ২০০৪ সালে এফডিসি সর্বশেষ কর্মকর্তা-কর্মচারী ও টেকনিশিয়ান নিয়োগ দেয়। তখন চলচ্চিত্র নির্মাণ হতো এনালগ পদ্ধতিতে। সেই টেকনিশিয়ানরা ২০১২ সালের পর চালু হওয়া ডিজিটাল পদ্ধতির মেশিন পরিচালনা করবেন কীভাবে? এ জন্য টেকনিশিয়ানদের ট্রেনিংয়ের জন্য বিদেশে পাঠাতে হবে। না হলে চারুকলা বিভাগ থেকে পাস করা টেকনিশিয়ানদের নিয়োগ দিতে হবে।

এক্ষেত্রে রয়েছে আরও জটিলতা। একদিকে কোনো সিনেমা হলেই ন্যূনতম টু কে রেজুলেশনের প্রজেক্টর নেই। যার কারণে নির্মাতারা কালার গ্রেডিং না করেই ছবি মুক্তি দেন। ফলে কালার গ্রেডিং মানে পোস্ট প্রোডাকশনের একটি অংশই রয়ে যায় অব্যবহৃত। এর জন্য বড় অঙ্কের বেতন দিয়ে লোক নিয়োগ বা বিদেশে প্রশিক্ষণে পাঠিয়ে লাভ কী হবে। এফডিসি তো আরও ক্ষতির মুখে পড়বে।

এদিকে নানা ঝক্কি-ঝামেলা সামলে ছবি নির্মাণ করেই নির্মাতার কষ্ট লাঘব হয় না। ছবি মুক্তি দিতে গিয়ে আবার পড়েন মহাবিপদে। এবার বড় অঙ্কের অর্থ গুনতে গিয়ে সর্বস্বান্ত হতে হয় মধ্যস্বত্বভোগীদের কাছে। একজন নির্মাতা সরাসরি সিনেমা হল মালিকদের কাছে গিয়ে ছবি মুক্তি দিতে পারেন না। তাকে দ্বারস্থ হতে হয় বুকিং এজেন্টদের। যা পৃথিবীর কোথাও নেই। এ বিষয়ে চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির প্রধান উপদেষ্টা সুদীপ কুমার দাস বলেন, তৎকালীন পাকিস্তান আমলে একজন প্রযোজকের ছবি পরিবেশকরা ৫ পার্সেন্ট কমিশনের বিনিময়ে নিয়ে সিনেমা হলে মুক্তি দিতেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর প্রযোজক ও পরিবেশক মিলে ‘চলচ্চিত্র প্রযোজক-পরিবেশক সমিতি’ গঠন করলে মধ্যস্বত্বভোগী হিসেবে বুকিং এজেন্টের উদ্ভব হয়। তারা মোটা অঙ্কের কমিশন ছাড়া সিনেমা হলে ছবি মুক্তি দিতে দেয় না। ফলে নির্মাতা হন নাকাল। বলতে গেলে প্রদর্শক ও প্রযোজকদের ওপর ছড়ি ঘুরিয়ে লাভের অর্থ খেয়ে যাচ্ছে বুকিং এজেন্ট নামের মধ্যস্বত্বভোগীরা।

এর জন্য দায়ী হলেন প্রদর্শক সমিতির সাবেক সভাপতি সাইফুল ইসলাম। তিনি একসময় বুকিং এজেন্ট ছিলেন। প্রায় ৩৬টি সিনেমা হল তার নিয়ন্ত্রণে ছিল। তখন বুকিং এজেন্টদের কোনো সংগঠন ছিল না।

চলচ্চিত্র নির্মাতাদের বিরোধিতা সত্ত্বেও সাইফুল ইসলামই একসময় নিজে প্রধান উপদেষ্টা হয়ে সিরাজুল ইসলামকে সভাপতি করে গঠন করেন ‘বুকিং এজেন্ট’দের সংগঠন। তখন থেকেই চলচ্চিত্র নির্মাতারা ছবি মুক্তি দিতে গিয়ে হচ্ছেন চরম নিষ্পেশিত আর প্রদর্শকরাও গুনছেন বড় অঙ্কের  লোকসান।

এই বিভাগের আরও খবর
পাঁচ কাজিনের সম্পর্ক নিয়ে গল্প
পাঁচ কাজিনের সম্পর্ক নিয়ে গল্প
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
সিনেমা কেন ফ্লপ হয়
সিনেমা কেন ফ্লপ হয়
সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
স্কুটারে দেখা সেই মেয়েটি...
স্কুটারে দেখা সেই মেয়েটি...
সৈয়দ আবদুল হাদীর জন্মদিন আজ
সৈয়দ আবদুল হাদীর জন্মদিন আজ
সাত ভাই চম্পার শুটিং গোপনে কেন
সাত ভাই চম্পার শুটিং গোপনে কেন
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশে কেড়ে নেওয়া হচ্ছে ট্রান্সজেন্ডার সাঁতারুর পদক
ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশে কেড়ে নেওয়া হচ্ছে ট্রান্সজেন্ডার সাঁতারুর পদক

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ত্বকের যত্নে সাহায্য করে নিমপাতা
যেভাবে ত্বকের যত্নে সাহায্য করে নিমপাতা

১৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চুল পড়ে যাওয়া সমস্যার ঘরোয়া সমাধান
চুল পড়ে যাওয়া সমস্যার ঘরোয়া সমাধান

২৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

আজ ঢাকার বাতাস ‘সহনীয়’
আজ ঢাকার বাতাস ‘সহনীয়’

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ বছরের চুক্তিতে নতুন ঠিকানায় বায়েনা
৫ বছরের চুক্তিতে নতুন ঠিকানায় বায়েনা

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়িচাপায় এক নারী নিহত
শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়িচাপায় এক নারী নিহত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প
মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থবছরের প্রথম দিনেই মোংলা বন্দরে একসঙ্গে ৪ বিদেশি জাহাজ
অর্থবছরের প্রথম দিনেই মোংলা বন্দরে একসঙ্গে ৪ বিদেশি জাহাজ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম