শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২০

কী হবে চলচ্চিত্র শিল্পের?

সিনেমা হল এখন ক্লাব ক্লিনিক মার্কেট গোডাউন

আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
সিনেমা হল এখন ক্লাব ক্লিনিক মার্কেট গোডাউন

সিনেমা হল বদলে ফেলতে হবে। বিশাল জায়গাজুড়ে প্রায় ১ হাজার আসনের সিনেমা হল রাখার আর কোনো অর্থ নেই। এখন যা করতে হবে তা হলো সিনেমা হলগুলো ভেঙে সেখানে বাণিজ্যিক ভবন নির্মাণ করতে হবে। সেই বাণিজ্যিক ভবনে থাকবে দুই থেকে ৩০০ আসনের করে একাধিক সিনেমা হল।

 কাজী ফিরোজ রশীদ

 

সেই নব্বই দশকের শেষভাগ থেকেই সিনেমার বাজারে চরম খরা। অশ্লীলতা, নকল আর পাইরেসি দর্শকদের সিনেমা হল ছাড়তে বাধ্য করেছে। এরপর সিনেমা শিল্পের উন্নয়নে বর্তমান সরকারের শতভাগ আন্তরিকতা ও সহযোগিতা থাকা সত্ত্বেও সিনেমার মানুষের মধ্যে নানা কারণে মতের অমিল, দ্বন্দ্ব, সংঘাত, বয়কট, সমিতি নিয়ে নেতা হওয়ার প্রবণতা বেড়ে গেলে পর্যাপ্ত ও মানসম্মত সিনেমা নির্মাণ মুখ থুবড়ে পড়ে। এতে লোকসানের কবলে পড়ে সিনেমা হলগুলো। একদিকে ছবি অন্যদিকে দর্শক নেই। বছরের পর বছর আর কত লোকসান গোনা যায়। বাধ্য হয়ে সিনেমা হল বন্ধ হতে হতে নব্বই দশকের শেষভাগে দেশে থাকা প্রায় ১ হাজার ৪০০ সিনেমা হল এখন এক শরও নিচে এসে ঠেকেছে। সিনেমা হল বন্ধের শুরুটা হয় ১৯৯৫ সালে। ওই বছর রাজধানীর গুলিস্তানে অবস্থিত ঐতিহ্যবাহী ‘গুলিস্তান’ ও ‘নাজ’ সিনেমা হল ভেঙে শপিং মল তৈরি করা হয়। তারপর দেশজুড়ে এখন পর্যন্ত চলছে এই ভাঙা আর বন্ধের ধারাবাহিকতা। কেউ সিনেমা হল বন্ধ করে ফেলে রেখেছেন কেউবা আবার ওই স্থানে গড়ে তুলেছেন শপিং মল, বাণিজ্যিক ভবন, ক্লাব, ক্লিনিক, গোডাউনসহ নানা স্থাপনা। শুধু ঢাকার সিনেমা হলের চিত্র বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির তথ্যমতে ঢাকায় ছিল ৪৪টি সিনেমা হল। এখন বন্ধ আর খোলা অবস্থায় সিনেমা হল হিসেবে অস্তিত্ব আছে ২৫টির। বাকিগুলোর কী হয়েছে। সে চিত্র বেদনাদায়ক। কারণ বিনোদনের ও একই সঙ্গে দেশের প্রধান গণমাধ্যম এই সিনেমা শিল্পের এমন ভঙ্গুর অবস্থা কোনো দেশপ্রেমিক জাতি মেনে নিতে পারে না। এখন দেখার বিষয় ঢাকার কোনো সিনেমা হল ভেঙে তার পরিবর্তে কী নির্মাণ করা হয়েছে।

গুলিস্তানের গুলিস্তান ও নাজ সিনেমা হল হয়েছে শপিং মল, কারওয়ান বাজারের পূর্ণিমা সিনেমা হল হয়েছে শপিং মল, মিরপুর গাবতলীর এশিয়া সিনেমা হল হয়েছে ফু-ওয়াং ক্লাব, ওয়াইজঘাটের স্টার সিনেমা হল এখন স্টার মার্কেট, ওয়াইজঘাটের মুন সিনেমা হল এখন মার্কেট, মিরপুরের বিউটি সিনেমা হল এখন মার্কেট, সদরঘাটের রূপমহল এখন মার্কেট, মৌলভীবাজারের তাজমহল সিনেমাও এখন মার্কেট, ইসলামপুরের লায়ন সিনেমাও এখন মার্কেট, আর্মানিটোলার শাবিস্তান সিনেমা এখন গোডাউন, বংশালের মানসী সিনেমা হলের নিচ তলা এখন মার্কেট, এলিফ্যান্ট রোডের মল্লিকা সিনেমা হল এখন শপিং মল, গুলশানের জ্যোতি সিনেমা হল এখন মার্কেট, ক্যান্টনমেন্টের সাগরিকা সিনেমা হল এখন কমিউনিটি সেন্টার, ক্যান্টনমেন্টের গ্যারিসন সিনেমা হলটি ভেঙে ফেলা হয়েছে, বাসাবোর আগমন ও অতিথি সিনেমা হলের স্থানে এখন রয়েছে স্বপ্ন চেইনশপ ও আড়ংয়ের শোরুম, পোস্তাগোলার ডায়না, যমুনা ও মেঘনা সিনেমা হল ভেঙে সেখানে নির্মাণ করা হয়েছে ক্লিনিক, কাকরাইলের রাজমণি হল ভেঙে নির্মাণ করা হচ্ছে শপিং মল ও বাণিজ্যিক ভবন। সাময়িকভাবে বন্ধ রয়েছে মধুমিতা, বলাকা, অভিসার, জোনাকী, নেপচুন, পূরবী, মুক্তি, শাহীন, পর্বত, সৈনিক, বিজিবি, চিত্রামহল, আজাদ, নিউ গুলশান, বিউটি, মতিমহল, রানীমহল, সুরমা, পদ্মা, পুনম, গীত, সংগীত সিনেমা হল। এ তো গেল ঢাকার সিনেমা হল ভেঙে অন্য স্থাপনা নির্মাণ আর বন্ধের চিত্র। ঢাকার বাইরে সারা দেশেও কিন্তু একই চিত্র। অনেকের প্রশ্ন চাইলেই সিনেমা হল বন্ধ করা বা সেই স্থানে অন্য কোনো স্থাপনা নির্মাণ করা যায় কিনা? এমন প্রশ্নের জবাবে চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মিয়া আলাউদ্দীন বলেন, সিনেমা হল নির্মাণ করতে গেলে প্রথমে স্থানীয় জেলা প্রশাসক থেকে অনাপত্তিপত্র নিতে হয়। এরপর নিয়মনীতি মেনে বিল্ডিং নির্মাণ করে তাতে চলচ্চিত্র প্রদর্শনের মেশিন থেকে শুরু করে যাবতীয় জিনিসপত্র স্থাপনের পর ফের সিনেমা হল চালুর জন্য জেলা প্রশাসকের কাছে লাইসেন্সের জন্য আবেদন করতে হয়। জেলা প্রশাসক তখন ১৯৭২ সালের অর্ডিন্যান্স মোতাবেক চলচ্চিত্র প্রদর্শনের জন্য লাইসেন্স প্রদান করে থাকে। এতে সিনেমা হল বন্ধ বা ভাঙার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞাজনিত কোনো শর্ত আরোপ থাকে না। কোনো সিনেমা হল মালিক যদি সিনেমা হল বন্ধ করতে চান তাহলে তাকে এনবিআরকে লিখিতভাবে তা জানাতে হয়। সিনেমা হল বন্ধের সঙ্গে সঙ্গে এর লাইসেন্স বাতিল হয়ে যায়। এরপর আবার যদি কোনো মালিক নতুন করে সিনেমা হল চালু করতে চান তাহলে তাকে আবার নতুনভাবে লাইসেন্সের জন্য আবেদন করতে হয়।

সিনেমা হল বন্ধ করা নিয়ে প্রশ্ন তুললে পাল্টা প্রশ্ন ছুড়ে দিয়ে চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির সাবেক সভাপতি কাজী ফিরোজ রশীদ জানতে চান ‘পর্যাপ্তসংখ্যক ও মানসম্মত ছবি নেই এ কারণে দর্শক সিনেমা হলবিমুখ। ফলে লোকসানের কবলে পড়ে আমাদের নাকাল হতে হচ্ছে গত প্রায় এক দশক ধরে। এভাবে লোকসান গুনে কি সিনেমা হল টিকিয়ে রাখা সম্ভব?’ তাঁর কাছে পাল্টা প্রশ্ন- তাহলে কী করবেন? এক কথায় তাঁর জবাব, সিনেমা হল বদলে ফেলতে হবে। বিশাল জায়গাজুড়ে প্রায় ১ হাজার আসনের সিনেমা হল রাখার কোনো অর্থ নেই। এখন যা করতে হবে তা হলো সিনেমা হলগুলো ভেঙে সেখানে বাণিজ্যিক ভবন নির্মাণ করতে হবে। সেই বাণিজ্যিক ভবনে থাকবে দুই থেকে ৩০০ আসনের করে একাধিক সিনেমা হল। কিন্তু সিনেপ্লেক্স নয়, কারণ সিনেপ্লেক্সে ব্যয় বেশি, টিকিটের দামও বেশি। তাই মালিক পক্ষ এবং দর্শক দুইয়ের জন্যই তা অনুকূল হবে না। সাধারণ দর্শক উচ্চমূল্যে টিকিট কিনে ছবি দেখতে পারবে না। আরেকটি বিষয় হলো মফস্বলের সাধারণ দর্শকও সিনেপ্লেক্সে বেশি দামের টিকিটে ছবি দেখবে না। গ্রাম-গঞ্জে এখন যাত্রাপালা, মঞ্চনাটক, জারি-সারি গানের আসর, সার্কাস, পুতুলনাচ বলতে কিছু নেই। তাদের যদি সিনেমার মাধ্যমে বিনোদন দেওয়া না যায় তাহলে তো তারা নানা অপরাধে জড়িয়ে পড়বে। এখন তো সাধারণ মানুষের হাতের মুঠোয়ও সারা বিশ্বের ছবি দেখার ব্যবস্থা রয়েছে। তাই দেশের প্রধান এই গণমাধ্যম সিনেমা শিল্প টিকিয়ে রাখতে হলে সিনেমা হল পরিবর্তনের বিকল্প নেই। কাজী ফিরোজ রশীদ জানান, তাঁর মালিকানাধীন সাভারের চন্দ্রিমা ও শিউলি এবং রংপুরের শাপলা সিনেমা হল তিনটি ভবিষ্যতে ভেঙে এভাবেই সিনেমা হল নির্মাণ করবেন। একই মত ব্যক্ত করে রাজধানীর মধুমিতা সিনেমা হলের কর্ণধার ও চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির আরেক সাবেক সভাপতি ইফতেখার উদ্দীন নওশাদ বলেন, ছবিই তো নেই। ছবি ছাড়া এত বড় সিনেমা হল রেখে লোকসান গোনার কোনো মানে আছে? তিনি বলেন, আমার সিনেমা হলটি এখনই ভাঙছি না। কারণ এই ভবনটিতে অনেক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। তবে একটু দেরিতে হলেও ভবিষ্যতে বর্তমান কাঠামো বদলে কয়েকটি ২০০ থেকে ৩০০ আসনের করে সিনেমা হল নির্মাণ করব। নারায়ণগঞ্জ জেলার আড়াইহাজার থানার সাথী সিনেমা হলের মালিক চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির কর্মকর্তা মিয়া আলাউদ্দীন বলেন, দীর্ঘদিন ধরে তো মানসম্মত ও পর্যাপ্ত ছবির অভাব রয়েছেই। তার ওপর বর্তমানে অনলাইনে ছবি মুক্তির কালচার শুরু হয়েছে। এ অবস্থায় সিনেমা হলের দর্শক আরও কমে যাবে। তাই বড় মাপের সিনেমা হল রেখে জায়গা নষ্ট করে আর লোকসান গুনতে চাই না। বড় সিনেমা হল ভেঙে আমিও সেখানে বাণিজ্যিক ভবন নির্মাণ করে ছোট পরিসরে মানে ২০০ থেকে ৩০০ আসনের একাধিক সিনেমা হল গড়ার পক্ষে। সত্যি বলতে আধুনিক বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে মানুষ সিনেমা দেখার ব্যবস্থায়ও পরিবর্তন চায়। আমাদেরও দর্শকরুচি আর বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নতুন পথে হাঁটতে হবে। মিয়া আলাউদ্দীন জানান, সরকারি হিসাবে দেশে এখন ৯২টি সিনেমা হল আছে। তবে এই সংখ্যা আরও বেশি। কারণ, লোকসানের কারণে অধিকাংশ সিনেমা হলের মালিক অনেক দিন ধরে সিনেমা হলের লাইসেন্স নবায়ন করছেন না। ফলে সরকারি হিসাবের তালিকায় সেসব সিনেমা হলের নাম অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে না। এখন আসলে প্রায় সব সিনেমা হল মালিকই চাচ্ছেন বড় সিনেমা হল ভেঙে সেখানে বাণিজ্যিক ভবন নির্মাণ করে তাতে ছোট আকারে একাধিক সিনেমা হল নির্মাণ করতে। করোনাকাল অবসানের পরই সব সিনেমা হল মালিক মিলে এই উদ্যোগ বাস্তবায়ন করবে বলে আলোচনা চলছে। রায়েরবাজারের মুক্তি সিনেমা হলে কাজ করেন ২২ জন কর্মচারী। হলটির ব্যবস্থাপক শহিদুল্লাহ বলেন, বেতন কীভাবে চালিয়ে যাবে সেই চিন্তায় অস্থির কর্তৃপক্ষ। মিরপুরের পূরবী হলের ম্যানেজার পরেশ জানান, তাঁদের হলে  মোট ৩২ জন কর্মচারী কাজ করেন। তাঁর কথায় ব্যবসা না থাকলে মালিকের পক্ষে বেতন দেওয়া কীভাবে সম্ভব? লোকসান গুনে বন্ধ করে দেওয়া ঢাকার ঐতিহ্যবাহী সিনেমা হল ‘অভিসার’-এর কর্ণধার সফর আলী ভূঁইয়া উদ্বেগ জানিয়ে বলেন, প্রতি মাস ৪-৫ লাখ টাকা লোকসান গুনতে হয়। এভাবে আর কতদিন। তাই বাধ্য হয়ে মার্চ মাস থেকে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে ১৯৬৮ সালে প্রতিষ্ঠিত ১ হাজার আসনের অভিসার হলটি। ঢাকার আজাদ সিনেমা হলের কর্ণধার কলিমুল্লাহর উদ্বেগ আরও তীব্র। তাঁর কথায় ২৫ জনের মতো স্টাফ আর বিদ্যুৎ বিলসহ যাবতীয় খরচ লাখ লাখ টাকার আর কতদিন এভাবে বেকার বসে বসে চালাব। ১৯২৬ সালে প্রতিষ্ঠিত স্বনামধন্য এই সিনেমা হলটি গত ছয় মাস বন্ধ থাকায় এর সব যন্ত্রপাতি, আসবাবপত্র, আসন সবই নষ্ট হয়ে গেছে। বেশির ভাগ সিনেমা হল মালিক উদ্বেগ জানিয়ে বলেন, সিনেমা হলের মেশিন থেকে শুরু করে সবকিছুই করোনার বন্ধের কারণে দীর্ঘদিন অব্যবহৃত থাকতে থাকতে নষ্ট হয়ে গেছে। প্রতি মাসে স্টাফ খরচ, বিদ্যুৎ বিল, করসহ নানা খরচ মেটাতে গিয়ে লাখ লাখ টাকা ব্যয় হচ্ছে। সিনেমা হল বন্ধ করে সেই স্থানে গোডাউন বা বাণিজ্যিক ভবন নির্মাণ করলে এই দুর্দশা থেকে মুক্তি পাব।। তাই ভাবছি আগামীতে সিনেমা হলের স্থানে বাণিজ্যিক ভবন নির্মাণ করে তাতে ছোট কয়েকটি সিনেমা হল তৈরি করব। এতে একদিকে সিনেমা হলের আধুনিক ব্যবস্থা প্রবর্তন হবে, অন্যদিকে সিনেমা হল মালিকরা ব্যয় কমে যাওয়ায় লোকসানের  হাত থেকে রক্ষা পাবেন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
সেই কলমতর
সেই কলমতর
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন
সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
সর্বশেষ খবর
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক