শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০২ আগস্ট, ২০২১

চলচ্চিত্রে সিনিয়র শিল্পীরা উপেক্ষিত কেন

আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
চলচ্চিত্রে সিনিয়র শিল্পীরা উপেক্ষিত কেন

বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘কাবুলিওয়ালা’র মতো মর্মস্পর্শী গল্পটি সব বয়সী পাঠকেরই মনে দাগ কাটে। গল্পটি নিয়ে ১৯৫৬ সালে প্রথমবারের মতো চলচ্চিত্র নির্মাণ হয় কলকাতায়। এটি পরিচালনা করেন প্রখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক তপন সিংহ। ছবির প্রধান দুটি চরিত্রের মধ্যে একটি হলো বৃদ্ধ কাবুলিওয়ালা অন্যটি শিশু মিনি।

এই ছবিতে কাবুলিওয়ালার চরিত্র রূপায়ণ করেন টালিগঞ্জের সিনিয়র অভিনেতা ছবি বিশ্বাস। তার অসাধারণ অভিনয়ে ছবিটি কালজয়ী হয়ে যায়। দর্শক প্রশংসার পাশাপাশি এটি দেশ-বিদেশে পুরস্কৃতও হয়। এভাবে সিনিয়র শিল্পীদের মূল চরিত্রে কাস্ট করে যুগে যুগে বিশ্বে নির্মিত হয়েছে অসংখ্য ছবি। পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে এখনো সিনিয়র শিল্পীদের মুখ্য চরিত্রে রেখে গল্প তৈরি ও ছবি নির্মাণ হয়। বলিউড শাহেনশাহ অমিতাভ বচ্চনকে মূল চরিত্রে কাস্ট করে গত কয়েক বছরে নির্মিত হয়েছে ‘বুড্ডা হোগা তেরা বাপ’, ‘চিনি কম’, ‘নিঃশব্দ’, ‘পিংক’, ‘পা’ সহ বেশ কটি ছবি। প্রয়াত সিনিয়র অভিনেত্রী শ্রীদেবীকে প্রধান চরিত্রে কাস্ট করে নির্মিত হয়েছে ‘ইংলিশ-ভিংলিশ’ ও ‘মম’র মতো জনপ্রিয় ছবি। কলকাতায় প্রখ্যাত প্রয়াত অভিনেতা সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়কে প্রধান চরিত্রে কাস্ট করে বছর কয়েক আগে নির্মিত হয় ‘বেলাশেষে’র মতো অনবদ্য একটি ছবি। যেখানে সৌমিত্রর অভিনয় সব শ্রেণির দর্শকের অশ্রু ঝরিয়েছে। আসলে মুখ্য চরিত্রকে ঘিরেই ছবির গল্প গড়ায়। গল্প অনুযায়ী নির্বাচিত হয় শিল্পী। ছবির মুখ্য শিল্পী যে কিশোর, তরুণ বা যুবক হতে হবে তা কিন্তু নয়। গল্প অনুযায়ী সিনিয়র শিল্পীরাও একটি ছবির মুখ্য চরিত্র হতে পারে।

ঢাকাই ছবিতে সিনিয়র শিল্পীদের কেন্দ্রীয় চরিত্রে কাস্ট করে চলচ্চিত্র নির্মাণ হয় না এখন। অথচ ভারতে শ্রীদেবী, অমিতাভ বচ্চন, ধর্মেন্দ্র, মিঠুন চক্রবর্তী,  রঞ্জিত মল্লিক, প্রসেনজিতের মতো সিনিয়র শিল্পীদের  কেন্দ্রীয় চরিত্রে কাস্ট করে ছবি নির্মাণ হয় এবং তা পুরস্কৃত ও দর্শক প্রশংসাও কুড়ায়।

এ প্রসঙ্গে কিংবদন্তি অভিনেত্রী সুচন্দা বলেন, হলিউড আর বলিউডে দর্শক যখন একই গল্পের ছবি দেখতে দেখতে বিরক্ত তখন শন কনোরি, অমিতাভ বচ্চন, শ্রীদেবী, সৌমিত্রের মতো শিল্পীদের নিয়ে নতুন ডায়মেনশনে ছবি তৈরি শুরু হয়। দর্শক এসব ছবি গ্রহণ করল, গল্পে নতুনত্ব পেয়ে নড়েচড়ে বসল। এমন ব্যবস্থা আমাদের  দেশেও দরকার। প্রয়োজন সিনিয়রদের সেন্ট্রাল ক্যারেক্টরে এনে ছবি নির্মাণ করা। এভাবে নির্মাণ হলে চলচ্চিত্রের দুরবস্থার দ্রুত পরিবর্তন আসবে। আরেক দর্শকনন্দিত অভিনেত্রী শাবানার কথায় আমাদের এখানে সিনিয়রদের নিয়ে ছবি বানানোর ঝুঁকি কেউ নিতে চান না। এখন যারা নির্মাণে আসছেন তাদের মধ্যে গবেষণা বা ভ্যারিয়েশনের চিন্তা ভাবনা তেমন নেই। সিনিয়রদের নিয়ে কাজ করার চিন্তা থাকলেও ব্যবসায়িক ঝুঁকির কারণে অনেকে পিছিয়ে যান। এটিই দুঃখজনক। আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন অভিনেত্রী ববিতা বলেন, সিনিয়র হয়ে গেলে এখানে শিল্পীকে  সেন্ট্রাল ক্যারেক্টর দিয়ে ছবি নির্মাণ করেন না। নির্মাতাদের অজুহাত- ‘ছবির বাজার মন্দা, ছবি চলে না আবার সিনিয়রদের সেন্ট্রাল ক্যারেক্টরে কাস্ট করে  কে লোকসান গুনতে যাবে।’ কথাটি মোটেও ঠিক নয়। সিনেমা হচ্ছে একটি গবেষণাধর্মী মাধ্যম। আমাদের দেশে এ নিয়ে গবেষণার কোনো বালাই নেই। খ্যাতিমান গল্পকারেরও অভাব রয়েছে। সিনিয়রদের ছবি যদি নাই দেখত তাহলে আমাদের দর্শক কেন বলিউডের  শ্রীদেবীর ‘ইংলিশ ভিংলিশ’, ‘মম’, অমিতাভ বচ্চনের ‘পিংক’, ‘পা’, ‘নট আউট ১০২’, সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘বেলাশেষে’র মতো ছবিগুলো বার বার দেখছে। আমাদের গতানুগতিক ধারা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে এবং চিন্তা-চেতনার পরিবর্তন ঘটাতে হবে।

প্রখ্যাত অভিনেতা সোহেল রানা বলেছিলেন, সিনিয়রদের নিয়ে কেন ছবি নির্মাণ হয় না তা এখনকার নির্মাতারাই ভালো জানেন। আমরা গল্পে ডায়মেনশন আনার চেষ্টা করতাম। নতুনত্ব খুঁজতাম। এখন এই অবস্থা কোথায়। শিল্পীরা চলচ্চিত্রে আসেন দুটো কারণে। অর্থ এবং সম্মানের জন্য। এখন তো কোনোটাই নেই। একজন মাছ ব্যবসায়ীও এখন সিআইপি, ভিআইপির মর্যাদা পাচ্ছেন। কিন্তু একজন চলচ্চিত্র শিল্পী বা নির্মাতাকে এসব সম্মান তো দূরে থাক এয়ারপোর্টে গেলে বাইরে লাইন ধরে দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। এসব দেখে বড় কষ্ট হয়।

খ্যাতিমান অভিনেতা আলমগীর বলেন, সিনিয়র শিল্পীদের নিয়ে গল্প তৈরির মেধাসম্পন্ন লেখক এখানে আছে বলে মনে হয় না। এমন নির্মাতাও নেই যারা সিনিয়রদের কন্ট্রোল ও ডমিনেট করতে পারবেন। কারণ সিনিয়ররা ভুল দেখলে শুদ্ধ করতে বলবেন। তাই সাহস করে এখনকার নির্মাতারা সিনিয়র শিল্পীদের নিয়ে ছবি নির্মাণ করেন না। সিনিয়র নির্মাতাদের নিয়েও কাজ করতে চান না, কারণ তাদের নিয়ে কাজ করতে গেলে অ্যাডজাস্ট করতে বলবে। যদি একে অন্যের প্রতি সম্মান দেখায় তাহলে এখনো সিনিয়রদের সেন্ট্রাল ক্যারেক্টরে কাস্ট করে কাজ করা সম্ভব। সিনিয়র অভিনেতা উজ্জ্বল আক্ষেপ নিয়ে বললেন, ‘আমাকে উপস্থাপন করার লোক নেই। আমার ভিতরের যে শিল্পীসত্তা, আমার যোগ্যতা বা ম্যাচিউরিটি, তাতে আমার তো ইচ্ছা করে অমিতাভ বচ্চনের মতো গল্পের নায়ক হয়ে কাজ করি।

 সে রকম গল্প লিখবেন, পরিচালনা করবেন, তেমন কেউ তো সেই অর্থে নেই।’ জ্যেষ্ঠ অভিনয়শিল্পীরাও জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত অভিনয় করতে চান। অভিনয়ের ইচ্ছা, মুনশিয়ানা আর অভিজ্ঞতা নিয়ে প্রস্তুত তারা। দরকার শুধু চমৎকার গল্প আর প্রযোজক পরিচালকের উদ্যোগ।

গত ৩০ জুলাই ববিতার জন্মদিনে এই কিংবদন্তি অভিনেত্রীকে শ্রদ্ধা জানাতে গিয়ে শাকিব খান তার ফেসবুক পেজে লেখেন- ‘পাশের দেশের ষাট, সত্তর, আশির দশকের সিনেমার অভিনেতা-অভিনেত্রীদের ঘিরে কত কত সিনেমা নির্মিত হচ্ছে; অথচ ববিতা ম্যাডামদের মতো গুণী অভিনয়শিল্পীদের আমরা পরবর্তীকালে আর ব্যবহারই করতে পারলাম না। তাদের জন্য যুতসই গল্প-চরিত্র নির্মাণ করতে পারলাম না।’ কেন জ্যেষ্ঠ অভিনয়শিল্পীদের নিয়ে গল্প তৈরি হচ্ছে না? এমন প্রশ্নে প্রখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা মতিন রহমান বলেন, ‘আমাদের দেশে এখন যা ঘটছে, তা আগের পুনরাবৃত্তি। আগে যেহেতু সিনিয়র শিল্পীদের নিয়ে গল্প ভাবা হয়নি, এখন যেন তা ভাবাই যাবে না। সবাই  তৈরি রাস্তায় হাঁটছে। নতুন রাস্তা তৈরিতে কেউ আসছে না। নতুন করে অবশ্যই ভাবতে হবে। জ্যেষ্ঠ শিল্পীদের নিয়ে সিনেমা বানানোর বিষয়টি পরিচালকদেরই ভাবতে হবে। একবার কেউ শুরু করলে সেটাকে ছাড়িয়ে যেতে অন্যরাও চেষ্টা করত বলে মনে করেন চলচ্চিত্রসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। তারা আরও মনে করেন, চর্চার অভাব, মনোজগতের সীমাবদ্ধতা, বৈচিত্র্য খোঁজার মানসিকতা না থাকায় বয়স্ক শিল্পীদের নিয়ে গল্প ভাবতে পারেন না তারা। বলিউডে শ্রীদেবী, ইরফান খান, ঋষি কাপুরের মতো সিনিয়র তারকারা মুখ্য চরিত্রে কাজ করতে করতেই মারা গেছেন।

বাংলাদেশে নায়করাজ রাজ্জাক নব্বইয়ের দশকে ‘বাবা  কেন চাকর’ নামে একটি ছবি নির্মাণ করেন। যেখানে বাবাই ছিল মুখ্য চরিত্র। আর এই চরিত্রে রাজ্জাক মর্মস্পর্শী অভিনয় করেন। ছবিটি এতটাই জনপ্রিয় হয় যে পরবর্তীতে কলকাতায় ছবিটি রিমেক করা হয় এবং সেখানেও ছবিটি সুপারহিট হয়। এরপর একই দশকে স্বনামধন্য নির্মাতা  কাজী হায়াৎ কিংবদন্তি অভিনেত্রী শবনমকে কেন্দ্রীয় চরিত্রে কাস্ট করে নির্মাণ করেন ‘আম্মাজান’ ছবিটি। এটিও ব্যাপক জনপ্রিয় হয়। বাংলাদেশে এখন যারা জ্যেষ্ঠ অভিনয়শিল্পী তারাও অভিনয়টা জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত করতে চান। অভিনয়ের ইচ্ছা, মুনশিয়ানা আর  অভিজ্ঞতা নিয়ে প্রস্তুত তারা।  দরকার শুধু চমৎকার কিছু গল্প আর প্রযোজক পরিচালকের উদ্যোগ।

এই বিভাগের আরও খবর
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
সেই কলমতর
সেই কলমতর
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন
সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৩১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা