শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০১ আগস্ট, ২০২৩

সেই ‘ট্র্যাজেডি কুইন’ মীনা কুমারী

প্রিন্ট ভার্সন
সেই ‘ট্র্যাজেডি কুইন’ মীনা কুমারী

বলিউডের প্রখ্যাত অভিনেত্রী প্রয়াত মীনা কুমারীর জন্মদিন আজ। ‘পাকিজা’ কিংবা ‘বৈজু-বাওরা’ ছবির কথা কি আজও ভুলতে পেরেছে দর্শক। এমন আরও অনেক বিখ্যাত ছবির সফল অভিনেত্রী ছিলেন মীনা কুমারীর মতো একজন দক্ষ ও মেধাবী শিল্পী। যার জন্ম থেকে মৃত্যু ছিল শুধুই দুঃখে ঘেরা। সে করুণ কাহিনি তুলে ধরেছেন - আলাউদ্দীন মাজিদ

 

বিষাদময় স্বল্প জীবন

‘ইনি লোগোনে লে লিয়া দোপাট্টা মেরা’... কিংবা ‘চলতে চলতে কই মুঝে মিল গিয়া’র মতো গানগুলো বলিউড কিংবদন্তি অভিনেত্রী মীনা কুমারীর কষ্টমাখা জীবনের চিত্র ফুটিয়ে তুলতে যথেষ্ট। মাত্র ৩৯ বছরে জীবনাবসান হওয়া ছিল বলিউডের ট্র্যাজেডি কুইনখ্যাত মীনা কুমারীর বিষাদময় জীবনের গল্প।

 

বারবার প্রতারিত...

ব্যক্তিগত জীবনে নানা সদিচ্ছার প্রতিফলন ঘটাতে পারেননি মীনা। তাঁর জীবনে ‘কথিত শুভানুধ্যায়ীরা’ পদে পদে প্রমাণিত হন স্বার্থান্বেষী হিসেবে। তাঁর জীবনে সুযোগসন্ধানী পুরুষের অভাব ছিল না।  ১৯৫২ সালে তাঁর সঙ্গে খ্যাতনামা পরিচালক কামাল আমরোহির পরিচয় হয়। মীনা কুমারীর বয়স তখন মাত্র ২০। কামাল আমরোহি ছিলেন তাঁর চেয়ে ১৫ বছরের বড়। তিন সন্তানের জনক বিবাহিত কামাল আমরোহির প্রেমে পড়েন মীনা এবং সে বছরই বিয়ে হয় তাঁদের। মীনার গর্ভে সন্তান হোক তা চাননি কামাল এবং ভালোবাসার জন্য নয়, উঠতি নায়িকা মীনাকে তিনি বিয়ে করেছিলেন নিত্যনতুন সিনেমা বানাবেন বলে। ১৯৬৪ সালে মীনা-আমরোহির দাম্পত্যে চির ধরে। এ সময় মীনা কুমারী হতাশা থেকে মদ্যপানে আসক্ত হয়ে পড়েন। সেই সঙ্গে তাঁর জীবনে নিত্যনতুন পুরুষের আনাগোনা শুরু হয়। তিনি তরুণ ছেলেদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়তে থাকেন একের পর এক। জীবনের এই পর্বেই তাঁর সঙ্গে পরিচয় ঘটে অভিনেতা ধর্মেন্দ্রর। ধর্মেন্দ্র তখন পাঞ্জাব থেকে সদ্য আগত এক তরুণ। তাঁর স্ত্রী প্রকাশ কউর থাকতেন পাঞ্জাবে। দুজনে একসঙ্গে অভিনয় করেন ‘পূর্ণিমা’ সিনেমায়। মীনা কুমারী এই অনভিজ্ঞ তরুণকে অভিনয় শেখানো শুরু করেন এবং বলিউডে প্রতিষ্ঠিত করেন। আবেগপ্রবণ মীনা তীব্রভাবে ভালোবেসে ফেলেন তাঁকে। তাঁকে তিনি ‘ধরম’ বলে ডাকতেন। তাকে প্রতিদিন না দেখলে অস্থির হয়ে পড়তেন। ধর্মেন্দ্রও মীনাকে ভালোবাসতেন, সে ভালোবাসায় স্বার্থ বেশি ছিল। মীনা কুমারীর অ্যালকোহল আসক্তি তাঁর চেহারা ও স্বাস্থ্য নষ্ট করে দিচ্ছিল। ফলে তাঁর ক্যারিয়ার কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়, অন্যদিকে ধর্মেন্দ্র ক্রমেই ব্যস্ত হয়ে পড়ছিলেন অভিনয়ে। ফলে তিনি আর আগের মতো সময় দিতে পারছিলেন না তাঁর প্রেমিকাকে। দুজনের মধ্যে দূরত্ব সৃষ্টি হতে থাকে। এতে ক্ষোভের বশে রাহুল নামে এক ছেলের সঙ্গ গ্রহণ করেন মীনা। তাও অল্প দিনে শেষ হয়। মীনা কুমারী এ ঘটনায় বেঁচে থাকার শেষ অবলম্বনটুকুও হারিয়ে ফেলেন। মদে ডুবে যান তিনি। তাঁর লিভার দারুণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। লিভার ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে  ১৯৭২ সালের ৩১ মার্চ মাত্র ৩৯ বছর বয়সে মারা যান তিনি। রুপালি পর্দায় বিয়োগান্ত চরিত্রেই মীনা কুমারীর জনপ্রিয়তা ছিল প্রবাদতুল্য, তাই ‘ট্র্যাজেডি কুইন’ উপাধি জোটে তাঁর কপালে।

 

দরিদ্র পরিবারে জন্ম

মীনা কুমারী জন্মগ্রহণ করেন ১৯৩২ সালের ১ আগস্ট এক মুসলিম দরিদ্র পরিবারে। বাবা আলী বকস। মায়ের নাম ইকবাল বেগম। আলী বকস থিয়েটারে হারমোনিয়াম বাজাতেন, গান শেখাতেন এবং উর্দু কবিতা লিখতেন। ইকবাল বেগম বিয়ের আগে থিয়েটার অভিনেত্রী এবং নৃত্যশিল্পী ছিলেন। মীনার নাম ছিল মেহজাবিন বানু।

 

জন্মের পর এতিমখানায়

মীনার জন্মের সময় তাঁদের অর্থনৈতিক অবস্থা এমনই শোচনীয় ছিল যে, চিকিৎসকের বিল, হাসপাতালের ফি পরিশোধ করতে পারেননি। ফলে তাঁর বাবা নবজাতককে একটি মুসলিম এতিমখানায় দিয়ে দেন। পরে অবশ্য বাসায় নিয়ে আসা হয় তাঁকে।

 

ইচ্ছার বিরুদ্ধে চলচ্চিত্রে

মাত্র সাত বছর বয়সে বেবি মীনা নাম দিয়ে চলচ্চিত্রে অভিনয় শুরু করতে হয় তাঁকে। অভিনয় করার মোটেও ইচ্ছা ছিল না তাঁর। শিশু মেহজাবিন স্কুলে যেতে চেয়েছিলেন, চিৎকার করে কাঁদতেন লেখাপড়া শেখার জন্য। মা তাঁকে জোর করে অভিনয় করতে বাধ্য করেন। পরিবারের মূল উপার্জনকারী তখন হয়ে ওঠেন মীনা।

 

সফল নায়িকা

বয়ঃসন্ধিতে মীনা কুমারী নামে নায়িকার ভূমিকায় দেখা যায় তাঁকে। রূপ এবং অভিনয় প্রতিভায় দ্রুত খ্যাতি পান তিনি। ‘বীর ঘটোৎকোচ’ (১৯৪৯), ‘শ্রী গণেশ মহিমা’ (১৯৫০) এবং ‘আলাদিন অ্যান্ড দ্য ওয়ান্ডারফুল ল্যাম্প’ (১৯৫২) ছবির মতো পৌরাণিক ও রূপকথাভিত্তিক চলচ্চিত্রের মধ্য দিয়ে তাঁর জনপ্রিয়তার সূচনা হয়। ‘বৈজু-বাওরা’, ‘পরিণীতা’  ‘দায়রা’, ‘এক হি রাস্তা’, ‘সারদা’, ‘দিল আপনা অউর প্রীত পারায়া’, ‘আজাদ’, ‘কোহিনূর’, ‘আরতি’,‘সাহেব বিবি আউর গোলাম’সহ অনেক হিট ছবি উপহার দেন তিনি। ১৯৬২ সালে তিনটি ছবিতে অভিনয়ের জন্য ফিল্মফেয়ার আসরে তিনটি মনোনয়ন পেয়ে রেকর্ড গড়েন তিনি। মীনা কুমারী চারবার সেরা অভিনেত্রীর ফিল্মফেয়ার পুরস্কার এবং আটবার মনোনয়ন পান। মীনা কুমারী অভিনীত বিখ্যাত ‘পাকিজা’ মুক্তি পায় ১৯৭২ সালে। মীনা তখন মৃত্যুশয্যায়।

 

সফল কবি

১৯৬৪ সালে কামাল আমরোহির সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদের পর গভীর হতাশায় ডুবে যান মীনা কুমারী। এ সময় একজন বিরহের কবি হিসেবেও তাঁর খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে। ‘তালাক তো দে রহে হো নজর-এ-কেহর কে সাথ/ জওয়ানি ভি মেরা লৌটা দো মেহর কে সাথ’। না, নিছক কোনো শায়রি নয়, কামাল আমরোহির সঙ্গে ডিভোর্সের পর এই পঙ্ক্তিগুলো লিখেছিলেন মীনা কুমারী। মৃত্যুর পর তাঁর রচিত উর্দু ভাষার কয়েকটি কবিতার একটি সংকলন প্রকাশ করেন গুলজার। ওই বই পড়েই মীনা কুমারীর সমস্ত কবিতাকে ইংরেজি ভাষায় অনুবাদ করার সিদ্ধান্ত নেন ভারতীয় শিক্ষাবিদ ও লেখক নুরুল হাসান। তিনি একজন খ্যাতনামা একাডেমিশিয়ান ও লেখক, যিনি ‘মীনা কুমারী দ্য পোয়েট : অ্যা লাইফ বিয়ন্ড সিনেমা’ নাম দিয়ে বইটি প্রকাশ করেছেন।

 

মৃত্যুশয্যায়ও নিঃসঙ্গ

মীনার অসুস্থতার খবর পেয়ে তাঁকে হাসপাতালে দেখতে আসেন কামাল আমরোহি। না, সাবেক স্ত্রীর প্রতি ভালোবাসা জানাতে নয়, ‘পাকিজা’ শেষ করার প্রস্তাব নিয়ে। অসুস্থতার মধ্যেও মীনা কুমারী কামাল আমরোহির কথায় রাজি হন। চরম অসুখ নিয়েও তিনি ‘পাকিজা’র কাজ করতে থাকেন। শুটিংয়ের সময় বারবার জ্ঞান হারান। শুরু হওয়ার প্রায় ১৬ বছর পর শেষ হয় ‘পাকিজা’র কাজ। ছবিটি একদিকে বলিউডের শতবর্ষের অন্যতম সেরা নির্মাণ হিসেবে বিবেচিত হয়, অন্যদিকে এতে মীনার অভিনয় এখনো কালজয়ী হয়ে আছে। মৃত্যুর সময় হাসপাতালে নিঃসঙ্গ মীনাকে দেখতে আসেননি কামাল আমরোহি, ধর্মেন্দ্র কিংবা তাঁর অসংখ্য গুণগ্রাহীর কেউ। একমাত্র কবি, চলচ্চিত্র নির্মাতা ও বন্ধু গুলজার তাঁকে কিছুটা সাহচর্য দেন।

 

কপর্দকশূন্য মৃত্যু

মৃত্যুর সময় মীনা কুমারী ছিলেন কপর্দকশূন্য। হাসপাতালের বিল মেটানোর সাধ্যও ছিল না তাঁর। পরিবারের যে সদস্যরা তার রোজগারে প্রতিপালিত হয়েছে আজীবন, তারাও দূরে সরে রইল টাকা খরচের ভয়ে।

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্র মাতাবেন আসিফ-আনিসা
যুক্তরাষ্ট্র মাতাবেন আসিফ-আনিসা
জেফারের বৃহস্পতি তুঙ্গে
জেফারের বৃহস্পতি তুঙ্গে
মাকে নিয়ে সামিনা চৌধুরী
মাকে নিয়ে সামিনা চৌধুরী
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
দশে দশ তাসনিয়া ফারিণ
দশে দশ তাসনিয়া ফারিণ
শোবিজ তারকাদের বয়ানে পাক-ভারত যুদ্ধ
শোবিজ তারকাদের বয়ানে পাক-ভারত যুদ্ধ
পূর্ণিমার সৌভাগ্য
পূর্ণিমার সৌভাগ্য
চোখের বালি ঐশ্বরিয়ার গর্ব
চোখের বালি ঐশ্বরিয়ার গর্ব
রবীন্দ্র ‘সম্পত্তি সমর্পণ’  নিয়ে আবুল হায়াত
রবীন্দ্র ‘সম্পত্তি সমর্পণ’ নিয়ে আবুল হায়াত
রবীন্দ্রসংগীত চর্চায় সুন্দর পরিবেশের অভাব রয়েছে
রবীন্দ্রসংগীত চর্চায় সুন্দর পরিবেশের অভাব রয়েছে
চলচ্চিত্রে রবীন্দ্রনাথ
চলচ্চিত্রে রবীন্দ্রনাথ
চলচ্চিত্রনির্মাতাদের ভোট প্রেস ক্লাবে
চলচ্চিত্রনির্মাতাদের ভোট প্রেস ক্লাবে
সর্বশেষ খবর
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু
দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ
ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল
ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে