শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০১ আগস্ট, ২০২৩

সেই ‘ট্র্যাজেডি কুইন’ মীনা কুমারী

প্রিন্ট ভার্সন
সেই ‘ট্র্যাজেডি কুইন’ মীনা কুমারী

বলিউডের প্রখ্যাত অভিনেত্রী প্রয়াত মীনা কুমারীর জন্মদিন আজ। ‘পাকিজা’ কিংবা ‘বৈজু-বাওরা’ ছবির কথা কি আজও ভুলতে পেরেছে দর্শক। এমন আরও অনেক বিখ্যাত ছবির সফল অভিনেত্রী ছিলেন মীনা কুমারীর মতো একজন দক্ষ ও মেধাবী শিল্পী। যার জন্ম থেকে মৃত্যু ছিল শুধুই দুঃখে ঘেরা। সে করুণ কাহিনি তুলে ধরেছেন - আলাউদ্দীন মাজিদ

 

বিষাদময় স্বল্প জীবন

‘ইনি লোগোনে লে লিয়া দোপাট্টা মেরা’... কিংবা ‘চলতে চলতে কই মুঝে মিল গিয়া’র মতো গানগুলো বলিউড কিংবদন্তি অভিনেত্রী মীনা কুমারীর কষ্টমাখা জীবনের চিত্র ফুটিয়ে তুলতে যথেষ্ট। মাত্র ৩৯ বছরে জীবনাবসান হওয়া ছিল বলিউডের ট্র্যাজেডি কুইনখ্যাত মীনা কুমারীর বিষাদময় জীবনের গল্প।

 

বারবার প্রতারিত...

ব্যক্তিগত জীবনে নানা সদিচ্ছার প্রতিফলন ঘটাতে পারেননি মীনা। তাঁর জীবনে ‘কথিত শুভানুধ্যায়ীরা’ পদে পদে প্রমাণিত হন স্বার্থান্বেষী হিসেবে। তাঁর জীবনে সুযোগসন্ধানী পুরুষের অভাব ছিল না।  ১৯৫২ সালে তাঁর সঙ্গে খ্যাতনামা পরিচালক কামাল আমরোহির পরিচয় হয়। মীনা কুমারীর বয়স তখন মাত্র ২০। কামাল আমরোহি ছিলেন তাঁর চেয়ে ১৫ বছরের বড়। তিন সন্তানের জনক বিবাহিত কামাল আমরোহির প্রেমে পড়েন মীনা এবং সে বছরই বিয়ে হয় তাঁদের। মীনার গর্ভে সন্তান হোক তা চাননি কামাল এবং ভালোবাসার জন্য নয়, উঠতি নায়িকা মীনাকে তিনি বিয়ে করেছিলেন নিত্যনতুন সিনেমা বানাবেন বলে। ১৯৬৪ সালে মীনা-আমরোহির দাম্পত্যে চির ধরে। এ সময় মীনা কুমারী হতাশা থেকে মদ্যপানে আসক্ত হয়ে পড়েন। সেই সঙ্গে তাঁর জীবনে নিত্যনতুন পুরুষের আনাগোনা শুরু হয়। তিনি তরুণ ছেলেদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়তে থাকেন একের পর এক। জীবনের এই পর্বেই তাঁর সঙ্গে পরিচয় ঘটে অভিনেতা ধর্মেন্দ্রর। ধর্মেন্দ্র তখন পাঞ্জাব থেকে সদ্য আগত এক তরুণ। তাঁর স্ত্রী প্রকাশ কউর থাকতেন পাঞ্জাবে। দুজনে একসঙ্গে অভিনয় করেন ‘পূর্ণিমা’ সিনেমায়। মীনা কুমারী এই অনভিজ্ঞ তরুণকে অভিনয় শেখানো শুরু করেন এবং বলিউডে প্রতিষ্ঠিত করেন। আবেগপ্রবণ মীনা তীব্রভাবে ভালোবেসে ফেলেন তাঁকে। তাঁকে তিনি ‘ধরম’ বলে ডাকতেন। তাকে প্রতিদিন না দেখলে অস্থির হয়ে পড়তেন। ধর্মেন্দ্রও মীনাকে ভালোবাসতেন, সে ভালোবাসায় স্বার্থ বেশি ছিল। মীনা কুমারীর অ্যালকোহল আসক্তি তাঁর চেহারা ও স্বাস্থ্য নষ্ট করে দিচ্ছিল। ফলে তাঁর ক্যারিয়ার কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়, অন্যদিকে ধর্মেন্দ্র ক্রমেই ব্যস্ত হয়ে পড়ছিলেন অভিনয়ে। ফলে তিনি আর আগের মতো সময় দিতে পারছিলেন না তাঁর প্রেমিকাকে। দুজনের মধ্যে দূরত্ব সৃষ্টি হতে থাকে। এতে ক্ষোভের বশে রাহুল নামে এক ছেলের সঙ্গ গ্রহণ করেন মীনা। তাও অল্প দিনে শেষ হয়। মীনা কুমারী এ ঘটনায় বেঁচে থাকার শেষ অবলম্বনটুকুও হারিয়ে ফেলেন। মদে ডুবে যান তিনি। তাঁর লিভার দারুণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। লিভার ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে  ১৯৭২ সালের ৩১ মার্চ মাত্র ৩৯ বছর বয়সে মারা যান তিনি। রুপালি পর্দায় বিয়োগান্ত চরিত্রেই মীনা কুমারীর জনপ্রিয়তা ছিল প্রবাদতুল্য, তাই ‘ট্র্যাজেডি কুইন’ উপাধি জোটে তাঁর কপালে।

 

দরিদ্র পরিবারে জন্ম

মীনা কুমারী জন্মগ্রহণ করেন ১৯৩২ সালের ১ আগস্ট এক মুসলিম দরিদ্র পরিবারে। বাবা আলী বকস। মায়ের নাম ইকবাল বেগম। আলী বকস থিয়েটারে হারমোনিয়াম বাজাতেন, গান শেখাতেন এবং উর্দু কবিতা লিখতেন। ইকবাল বেগম বিয়ের আগে থিয়েটার অভিনেত্রী এবং নৃত্যশিল্পী ছিলেন। মীনার নাম ছিল মেহজাবিন বানু।

 

জন্মের পর এতিমখানায়

মীনার জন্মের সময় তাঁদের অর্থনৈতিক অবস্থা এমনই শোচনীয় ছিল যে, চিকিৎসকের বিল, হাসপাতালের ফি পরিশোধ করতে পারেননি। ফলে তাঁর বাবা নবজাতককে একটি মুসলিম এতিমখানায় দিয়ে দেন। পরে অবশ্য বাসায় নিয়ে আসা হয় তাঁকে।

 

ইচ্ছার বিরুদ্ধে চলচ্চিত্রে

মাত্র সাত বছর বয়সে বেবি মীনা নাম দিয়ে চলচ্চিত্রে অভিনয় শুরু করতে হয় তাঁকে। অভিনয় করার মোটেও ইচ্ছা ছিল না তাঁর। শিশু মেহজাবিন স্কুলে যেতে চেয়েছিলেন, চিৎকার করে কাঁদতেন লেখাপড়া শেখার জন্য। মা তাঁকে জোর করে অভিনয় করতে বাধ্য করেন। পরিবারের মূল উপার্জনকারী তখন হয়ে ওঠেন মীনা।

 

সফল নায়িকা

বয়ঃসন্ধিতে মীনা কুমারী নামে নায়িকার ভূমিকায় দেখা যায় তাঁকে। রূপ এবং অভিনয় প্রতিভায় দ্রুত খ্যাতি পান তিনি। ‘বীর ঘটোৎকোচ’ (১৯৪৯), ‘শ্রী গণেশ মহিমা’ (১৯৫০) এবং ‘আলাদিন অ্যান্ড দ্য ওয়ান্ডারফুল ল্যাম্প’ (১৯৫২) ছবির মতো পৌরাণিক ও রূপকথাভিত্তিক চলচ্চিত্রের মধ্য দিয়ে তাঁর জনপ্রিয়তার সূচনা হয়। ‘বৈজু-বাওরা’, ‘পরিণীতা’  ‘দায়রা’, ‘এক হি রাস্তা’, ‘সারদা’, ‘দিল আপনা অউর প্রীত পারায়া’, ‘আজাদ’, ‘কোহিনূর’, ‘আরতি’,‘সাহেব বিবি আউর গোলাম’সহ অনেক হিট ছবি উপহার দেন তিনি। ১৯৬২ সালে তিনটি ছবিতে অভিনয়ের জন্য ফিল্মফেয়ার আসরে তিনটি মনোনয়ন পেয়ে রেকর্ড গড়েন তিনি। মীনা কুমারী চারবার সেরা অভিনেত্রীর ফিল্মফেয়ার পুরস্কার এবং আটবার মনোনয়ন পান। মীনা কুমারী অভিনীত বিখ্যাত ‘পাকিজা’ মুক্তি পায় ১৯৭২ সালে। মীনা তখন মৃত্যুশয্যায়।

 

সফল কবি

১৯৬৪ সালে কামাল আমরোহির সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদের পর গভীর হতাশায় ডুবে যান মীনা কুমারী। এ সময় একজন বিরহের কবি হিসেবেও তাঁর খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে। ‘তালাক তো দে রহে হো নজর-এ-কেহর কে সাথ/ জওয়ানি ভি মেরা লৌটা দো মেহর কে সাথ’। না, নিছক কোনো শায়রি নয়, কামাল আমরোহির সঙ্গে ডিভোর্সের পর এই পঙ্ক্তিগুলো লিখেছিলেন মীনা কুমারী। মৃত্যুর পর তাঁর রচিত উর্দু ভাষার কয়েকটি কবিতার একটি সংকলন প্রকাশ করেন গুলজার। ওই বই পড়েই মীনা কুমারীর সমস্ত কবিতাকে ইংরেজি ভাষায় অনুবাদ করার সিদ্ধান্ত নেন ভারতীয় শিক্ষাবিদ ও লেখক নুরুল হাসান। তিনি একজন খ্যাতনামা একাডেমিশিয়ান ও লেখক, যিনি ‘মীনা কুমারী দ্য পোয়েট : অ্যা লাইফ বিয়ন্ড সিনেমা’ নাম দিয়ে বইটি প্রকাশ করেছেন।

 

মৃত্যুশয্যায়ও নিঃসঙ্গ

মীনার অসুস্থতার খবর পেয়ে তাঁকে হাসপাতালে দেখতে আসেন কামাল আমরোহি। না, সাবেক স্ত্রীর প্রতি ভালোবাসা জানাতে নয়, ‘পাকিজা’ শেষ করার প্রস্তাব নিয়ে। অসুস্থতার মধ্যেও মীনা কুমারী কামাল আমরোহির কথায় রাজি হন। চরম অসুখ নিয়েও তিনি ‘পাকিজা’র কাজ করতে থাকেন। শুটিংয়ের সময় বারবার জ্ঞান হারান। শুরু হওয়ার প্রায় ১৬ বছর পর শেষ হয় ‘পাকিজা’র কাজ। ছবিটি একদিকে বলিউডের শতবর্ষের অন্যতম সেরা নির্মাণ হিসেবে বিবেচিত হয়, অন্যদিকে এতে মীনার অভিনয় এখনো কালজয়ী হয়ে আছে। মৃত্যুর সময় হাসপাতালে নিঃসঙ্গ মীনাকে দেখতে আসেননি কামাল আমরোহি, ধর্মেন্দ্র কিংবা তাঁর অসংখ্য গুণগ্রাহীর কেউ। একমাত্র কবি, চলচ্চিত্র নির্মাতা ও বন্ধু গুলজার তাঁকে কিছুটা সাহচর্য দেন।

 

কপর্দকশূন্য মৃত্যু

মৃত্যুর সময় মীনা কুমারী ছিলেন কপর্দকশূন্য। হাসপাতালের বিল মেটানোর সাধ্যও ছিল না তাঁর। পরিবারের যে সদস্যরা তার রোজগারে প্রতিপালিত হয়েছে আজীবন, তারাও দূরে সরে রইল টাকা খরচের ভয়ে।

এই বিভাগের আরও খবর
অক্ষয়ের ফিট রহস্য...
অক্ষয়ের ফিট রহস্য...
ফের কনার আইটেম গান
ফের কনার আইটেম গান
শাকিবকে নিয়ে বুবলী
শাকিবকে নিয়ে বুবলী
মঞ্চ ছেড়ে কেন পালিয়েছিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
মঞ্চ ছেড়ে কেন পালিয়েছিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
কেন জনপ্রিয়তা হারিয়েছে টিভিনাটক
কেন জনপ্রিয়তা হারিয়েছে টিভিনাটক
রুবিনার পাগল মন
রুবিনার পাগল মন
সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন
নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি
ঐশ্বরিয়ার গোপন কথা...
ঐশ্বরিয়ার গোপন কথা...
আত্মীয়তার সুতোয় বাঁধা
আত্মীয়তার সুতোয় বাঁধা
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
সর্বশেষ খবর
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

১৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

৩৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল
শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল
ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়
সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা
অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন