শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

বহিষ্কার জায়েদ খান, ভোট সংকটে শিল্পী সমিতি

শিল্পী সমিতির নির্বাচন নিয়ে কী হচ্ছে!

প্রিন্ট ভার্সন
শিল্পী সমিতির নির্বাচন নিয়ে কী হচ্ছে!

আগামী ১৯ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির দ্বিবার্ষিক নির্বাচন। এ নির্বাচনকে ঘিরে এখন প্যানেল গঠনের দৌড়ঝাঁপ শুরু হয়েছে।  তা ছাড়া জায়েদ খানের সদস্য পদ বাতিল নিয়ে দেখা দিয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। এ বিষয়ে প্রতিবেদন তৈরি করেছেন - আলাউদ্দীন মাজিদ ও পান্থ আফজাল

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪-২৬ মেয়াদের নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ১৯ এপ্রিল। নির্বাচন নিয়ে এখনো তেমন তোড়জোড় দেখা না গেলেও এফডিসিতে প্রযোজক, পরিচালক ও শিল্পী-কলাকুশলীদের প্রতিদিনের আড্ডায় উঠে আসে প্রসঙ্গটি। জানা গেছে, শিল্পীদের মধ্যে চলছে প্যানেল গোছানের প্রস্তুতি। আগামী নির্বাচনে এখন পর্যন্ত দুটি প্যানেলের অংশগ্রহণ নিয়ে চর্চা চলছে। এতদিন গুঞ্জন চলছিল এবারের নির্বাচনে সভাপতি পদে লড়বেন অভিনেত্রী নিপুণ। এবার এ গুঞ্জনকে উড়িয়ে দিয়ে নিপুণ জানিয়েছেন, সভাপতি নয়, সাধারণ সম্পাদকের পদেই লড়বেন তিনি। নিপুণ বলেছেন, ‘এটা পুরোপুরিই গুজব। আমি সভাপতি পদে নয়, সাধারণ সম্পাদকের পদেই নির্বাচন করব। আর আমার প্যানেলে সভাপতি কে থাকছে সেটা নিয়েও চমক রয়েছে।’ সভাপতি পদে কে লড়বেন এমন প্রশ্নের জবাবে নিপুণ আরও বলেন, ‘এখনো বলার সময় আসেনি। আমাদের বেশ কয়েকজন সিনিয়র শিল্পী তা সিদ্ধান্ত নেবেন। তারাই বিষয়টি দেখছেন। এখন প্যানেল গোছানোর কাজ চলছে। আশা করছি, আগামী মাসের মাঝামাঝিতে প্যানেল চূড়ান্ত করতে পারব।’ এদিকে মিশা সওদাগর ও ডিপজল মিলে একটি প্যানেল তৈরির ঘোষণা দিয়েছেন। প্যানেলে সভাপতি পদে লড়বেন মিশা সওদাগর, সাধারণ সম্পাদক পদে ডিপজল। এ প্যানেলে রুবেলও থাকবেন বলে জানান মিশা সওদাগর। এর আগে আগামী নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার কথা জানিয়েছেন মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটির সভাপতি ইলিয়াস কাঞ্চন। একাধিক সূত্রে জানা গেছে, এবার চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে দুটি প্যানেল অংশ নিতে পারে। আগামী নির্বাচনে অমিত হাসান-নিপুণ এক প্যানেল থেকে নির্বাচনে যাবেন। এতে সভাপতি হিসেবে দেখা যেতে পারে অমিত হাসানকে আর সাধারণ সম্পাদক পদে লড়তে পারেন নিপুণ। এ প্যানেলে নায়ক ইমনও থাকতে পারেন বলে জানা গেছে। অন্যটি হলো- ডিপজল-মিশা প্যানেল। নির্বাচনে অংশগ্রহণ প্রসঙ্গে অমিত হাসান বলেন, ‘আমি নির্বাচন করছি নিপুণের প্যানেল থেকে এটা সত্যি। তবে কোন পদে করব এখনো ফাইনাল করিনি। আশা করছি, ৩-৪ দিনের মধ্যেই ঘোষণা দেব। অন্যদিকে সাইমন সাদিক বলেন, ‘উৎসবমুখর পরিবেশে যে প্যানেলই আসবে আমি তাদের সবার সঙ্গেই থাকব, আড্ডা দেব, মজা করব। এ উদ্দেশ্য নিয়েই এবারের নির্বাচনের কথা ভাবছি। নির্বাচন করার ব্যাপারে আমার কোনো সিদ্ধান্ত নেই। আমি নির্বাচন করছি না। আমার কারও প্রতি ক্ষোভ নেই। এটা ক্ষোভের জায়গা না। এখানে সবাই সবাইকে শ্রদ্ধা করি। সেই জায়গা থেকে গতবার আমরা সবাই মিলে একটা নির্বাচন করলাম উৎসবমুখর পরিবেশে। পরবর্তীতে অনেক ঝুটঝামেলা শেষ করে আমরা এখন এ অবস্থায় আছি। আগামী ৩০ মার্চ থেকে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি নির্বাচনের মনোনয়নপত্র বিক্রি শুরু হবে, ২ এপ্রিল দাখিল। প্রাথমিক ভোটার তালিকা প্রকাশ ২৪ মার্চ, চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ২৮ মার্চ। মনোনয়নপত্র বাছাই ও প্রার্থী তালিকা প্রকাশ ৩ এপ্রিল। প্রার্থিতা প্রত্যাহার ৭ এপ্রিল। একই দিনে চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে। ১৯ এপ্রিল বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির দ্বিবার্ষিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

 

বহিষ্কার জায়েদ খান, ভোট সংকটে শিল্পী সমিতি

চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির বার্ষিক বনভোজন অনুষ্ঠিত হয় গত ২ মার্চ। এতে দ্বিবার্ষিক সাধারণ সভাও অনুষ্ঠিত হয়। সভায় কয়েকটি সিদ্ধান্তও নেয় বর্তমান কমিটি। এসব সিদ্ধান্তের মধ্যে অন্যতম ছিল সাবেক সাধারণ সম্পাদক জায়েদ খানের সদস্য পদ বাতিল করা।

 

সুষ্ঠু নির্বাচন চাই : সোহেল রানা

গতবারের কমিটিতে কী হয়েছে না হয়েছে এসব নিয়ে আমি কোনো কথা বলতে চাই না। কারণ শুধু চলচ্চিত্র জগৎ নয়, রাজনীতি বা যে কোনো অঙ্গনেই এখন সিনিয়রদের কথা শোনা বা মানা হয় না। তাই সব ক্ষেত্রেই অস্বস্তিকর প্রতিকূল অবস্থা চলছে। আমি শুধু চাইব একটি সুষ্ঠু নির্বাচন হোক এবং এতে যোগ্যরা নির্বাচিত হয়ে আসুক, যাতে চলচ্চিত্র শিল্পটিকে আবার সুন্দরভাবে সাজানো যায়। আমরা চলচ্চিত্রের উন্নয়ন ও চলচ্চিত্রের মানুষের নিরাপত্তা চাই। তাই চলচ্চিত্রের উন্নয়নের স্বার্থে সুন্দর একটি নির্বাচন ও যোগ্য লোককে নির্বাচিত করা হোক এটিই আমার প্রত্যাশা।

 

গঠনতন্ত্র মেনেই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে : ইলিয়াস কাঞ্চন

জায়েদ খানের সদস্য পদ বাতিলের সিদ্ধান্ত সমিতির গঠনতন্ত্র মেনেই করা হয়েছে। জায়েদ আমার ও সাধারণ সম্পাদক নিপুণের বিরুদ্ধে মিডিয়ার কাছে নানা নেতিবাচক কথা বলেছে। যা সমিতির সংবিধান পরিপন্থী। তাকে এ ব্যাপারে নিয়ম মেনে সমিতি থেকে চিঠিও দেওয়া হয়েছে। আমার কথা ছিল একটি পদ নিয়ে সমস্যা তৈরি হয়েছে। বাকি সবতো ঠিক ছিল। দুটি প্যানেল থেকে সবাই নির্বাচিত হয়ে এসেছে। তাই সবাই মিলে মিশেতো সমিতি, শিল্পী ও চলচ্চিত্রের স্বার্থে কাজ করতে পারতাম। কিন্তু ওই প্যানেলের নির্বাচিতদের কোনো সহযোগিতা আমি পাইনি। তাই ২১ জনের কমিটিতে ১০/১২ জনকে নিয়ে কাজ করতে গিয়ে বারবার বিপাকে পড়তে হয়েছে। এ অবস্থায় আমি পদত্যাগ করতে পারতাম কিন্তু এটি করিনি, কারণ হলো তা ভবিষ্যতের জন্য একটি বাজে উদাহরণ হয়ে থাকত। আমার কমিটি এত প্রতিকূলতার মধ্যেও সব নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি পালন করেছে। শুধু প্রধানমন্ত্রীকে রাজনৈতিক নানা পরিবেশের কারণে এফডিসিতে আনা যায়নি। আমি আর নির্বাচন না করলেও তথ্য মন্ত্রণালয় এবং এফডিসির প্রশাসনের কাছে চিঠি দিয়ে রেখেছি যাতে তারা এফডিসির নির্মাণাধীন নতুন ভবনে ফাইট, ড্যান্স ও অভিনয়শিল্পীদের ওয়ার্কশপ এবং রিহার্সেলের জন্য একটি কক্ষ বরাদ্দ করে। এতে চলচ্চিত্রের মান আরও উন্নত হবে। আগামী নির্বাচন নিয়ে ভোটারদের বলব, আপনারা কারও দ্বারা প্রভাবিত না হয়ে চলচ্চিত্র শিল্প, শিল্পী ও সমিতির কল্যাণে যোগ্য লোকদের নির্বাচিত করুন।

 

এ সিদ্ধান্ত অবৈধ : জায়েদ খান

আমার সদস্য পদ বাতিলের সিদ্ধান্ত অবৈধ ও অন্যায়। তাদের কথায় আমি সমিতির সংবিধান পরিপন্থী কাজ করেছি। একথা ঠিক নয়। কারণ আমি ব্যক্তি নিপুণের বিরুদ্ধে মিডিয়ার সামনে কথা বলেছি, কোনো নেত্রীর বিরুদ্ধে নয়। আসলে এটি হচ্ছে প্রতিহিংসাপরায়ণ সিদ্ধান্ত। এখানে গঠনতন্ত্র বা কোনো নিয়ম-নীতির বালাই নেই। নিপুণ নিজেই নির্বাচিত নয়। সমিতির সাধারণ সম্পাদকের যে চেয়ারে সে জোর করে বসে আছে সে চেয়ারের নির্বাচিত কর্মকর্তা আমি। তা ছাড়া পদটি নিয়ে আদালতে মামালা বিচারাধীন। আমি একজন নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক, তাই আমার সদস্য পদ কীভাবে বাতিল হয়। এ সমিতিতেতো কোনো জেনারেল মিটিং হয়নি। মিটিং হলে তার ১৫ দিন আগে সদস্যদের বাড়িতে চিঠি দিয়ে তা জানাতে হয়। সেটিতো করা হয়নি। তা ছাড়া কারও সদস্য পদ বাতিল করতে হলে পরপর তিনটি চিঠি দিয়ে তা তাকে জানাতে হয়। কোথায় আমাকেতো কোনো চিঠি দেওয়া হয়নি। আমি বলব সমিতির কমিটির মেয়াদ শেষ, নির্বাচনের তফসিলও ঘোষণা করা হয়েছে, এরপর মেয়াদ উত্তীর্ণ কমিটি কীভাবে সদস্য পদ বাতিল করে। তা ছাড়া সাধারণ সম্পাদকের পদটি  নিয়ে মামলা এখনো মহামান্য সুপ্রিম কোর্টে  বিচারাধীন। এ অবস্থায় মামলা শেষ না হওয়া পর্যন্ততো সমিতি আমার বিরুদ্ধে অন্যায় কোনো ব্যবস্থা নিতে পারে না। যদি আমার হাতে আমার সদস্য পদ বাতিলের চিঠি আসে তাহলে সিনিয়রদের সঙ্গে আলাপ করে পরবর্তী পদক্ষেপ নেব।

 

গঠনতন্ত্র মোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে : নিপুণ আক্তার

কোনো সাংগঠনিক দুর্বলতা না পেয়ে জায়েদ খান ব্যক্তিগত আক্রোশে ধারাবাহিকভাবে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতিসহ সাধারণ সম্পাদকের নামে মিথ্যা, মনগড়া, কুরুচিপূর্ণ কল্পকাহিনি সংবাদ সম্মেলন, ইউটিউব, ফেসবুক ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশ করায় গঠনতন্ত্র মোতাবেক তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে নির্বাহী কমিটি। গত বছর এপ্রিলের ২ তারিখে সভায় সর্বসম্মতিক্রমে জায়েদ খানের সদস্য পদ বাতিল করা হয়েছে। গত ২ বছরে সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে নানারকম ভুলত্রুটি হয়তো হয়েছে, এর জন্য ক্ষমা চাইছি। আমরা আসলে অনেক জটিল কাজের সমাধানের চেষ্টা করেছি এবং অনেক সফলতাও পেয়েছি। কাজ করতে করতে ভুলত্রুটি হয়ে থাকে। সেজন্য ক্ষমাপ্রার্থী। তবে সেগুলো উপেক্ষা করে সামনের দিনগুলোতে আরও কাজ করতে চাই। আমাদের মানে শিল্পীদের প্রাণের সংগঠন বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতিতে আরও ভালো কাজ করার প্রতিশ্রুতি রইল আমার।

এই বিভাগের আরও খবর
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
সেই কলমতর
সেই কলমতর
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন
সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
সর্বশেষ খবর
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়