শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ মে, ২০২৫

প্রখ্যাত নির্মাতাদের কালজয়ী ছবি

প্রিন্ট ভার্সন
প্রখ্যাত নির্মাতাদের কালজয়ী ছবি

বাংলাদেশি চলচ্চিত্রশিল্প  ঢালিউড বিশ্বের ১১তম বৃহত্তম চলচ্চিত্র উৎপাদন কেন্দ্র। ঢাকার নবাব পরিবার প্রথম ঢাকায় চলচ্চিত্র প্রযোজনা করে। সর্বপ্রথম বাংলা চলচ্চিত্র ছিল সুকুমারী (১৯২৮), এরপর দ্য লাস্ট কিস (১৯৩১)। এ দুটি ছবি ছিল নির্বাক। এ দেশে সর্বপ্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য সবাক চলচ্চিত্র নির্মিত হয় ১৯৫৬ সালে মুখ ও মুখোশ। ১৯৮০ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশি চলচ্চিত্রের স্বর্ণযুগ ছিল। এরপরও মানসম্মত ছবি নির্মাণ হয়েছে। তবে পরিমাণ  খুবই কম। বিখ্যাত নির্মাতাদের সেরা কিছু ছবির বর্ণনা দিয়েছেন-  আলাউদ্দীন মাজিদ

 

১৯৫৬ সাল। চলচ্চিত্রপ্রেমী একজন অসাধারণ বোদ্ধা আবদুল জব্বার খান বহু প্রতিকূলতা থাকা সত্ত্বেও চলচ্চিত্র নির্মাণে ব্রত হলেন। নিজের রচিত দর্শকপ্রিয় মঞ্চনাটক ডাকাত অবলম্বনে নির্মাণ করলেন চলচ্চিত্র মুখ ও মুখোশ। এ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে এ দেশে সবাক চলচ্চিত্র নির্মাণ শুরু হয়। ছবিটি ব্যাপক দর্শকপ্রিয়তা লাভ করে। ১৯৫৭-১৯৫৮ সালে কোনো ছবি নির্মিত হয়নি। ১৯৫৯ সালে নির্মাণে এলেন চার নির্মাতা। তাঁরা হলেন- এ জে কারদার জাগো হুয়া সাভেরা, ফতেহ লোহানী আকাশ আর মাটি, মহিউদ্দীন মাটির পাহাড় এবং এহতেশাম এ দেশ তোমার আমার। চারটি ছবিই সফল ছিল। মূলত ১৯৫৯ সাল থেকেই এ দেশে নিয়মিত চলচ্চিত্র নির্মাণ শুরু হয়। ১৯৬০ সালে এহতেশাম রাজধানীর বুকে আর ফতেহ লোহানী নির্মাণ করলেন আসিয়া। দুটি ছবিই দর্শক সাদরে গ্রহণ করে। ১৯৬১ সালে চারটি ছবি নির্মাণ হলেও সাড়া জাগায় মুস্তাফিজের হারানো দিন ও জহির রায়হানের কখনো আসেনি। ১৯৬২ সালে পাঁচটি ছবি নির্মাণ হয়। এর মধ্যে আলোচনায় আসে এহতেশামের চান্দানতুন সুর, সালাউদ্দীনের সূর্যস্নান এবং আবদুল জব্বারের জোয়ার এলো ছবিগুলো। ১৯৬৩ সালে চলচ্চিত্র নির্মাণে আবির্ভাব ঘটে কিংবদন্তি চলচ্চিত্রনির্মাতা জহির রায়হানের। তিনি নির্মাণ করলেন কাঁচের দেয়াল ছবিটি। পাশাপাশি মুস্তাফিজের তালাশ ও সালাউদ্দীনের ধারাপাত এ বছরের সাড়া জাগানো ছবি। ১৯৬৪ সালের উল্লেখযোগ্য ছবি ও নির্মাতাদের মধ্যে রয়েছে জহির রায়হানের সংগম (এ দেশের প্রথম রঙিন ছবি), এ বছরই চলচ্চিত্র জগতে অভিষেক ঘটে কিংবদন্তি চলচ্চিত্রকার সুভাষ দত্তের। তিনি নির্মাণ করলেন সুতরাং ছবিটি। এ দেশের প্রথম কোনো ছবি হিসেবে এটি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে সাড়া জাগায়। তাসখন্দ চলচ্চিত্র উৎসবে ছবিটি পুরস্কৃত হয়। এ বছরই অভিনেতা রহমান নির্মাণ করলেন মিলন। ১৯৬৪ সালে ১৬টি ছবি মুক্তি পায়। ১৯৬৫ সালে সালাউদ্দীন নির্মিত রূপবান ছবিটি অসাধারণ ব্যবসা করে এ দেশে উর্দু ছবির পরিবর্তে বাংলা ছবির স্থায়ী আসন গেড়ে দেয়। ১৯৬৫ সালে ১১টি ছবি মুক্তি পায়। ১৯৬৬ সালে ২৬টি ছবি মুক্তি পায়। এর মধ্যে সুভাষ দত্তের কাগজের নৌকা ছবিটির মাধ্যমে সুচন্দার নায়িকা হিসেবে চলচ্চিত্রে অভিষেক ঘটে। ১৯৬৭ সালে ২৩টি ছবি মুক্তি পায়। এর মধ্যে জনপ্রিয় কয়েকটি ছবি হলো- খান আতাউর রহমানের নবাব সিরাজউদ্দৌলা, এহতেশামের চকোরি, সুভাষ দত্তের আয়না ও অবশিষ্ট, জহির রায়হানের আনোয়ারা, রহমানের দরশন, মুস্তাফিজের ছোট সাহেব এবং কাজী জহিরের নয়নতারা। ১৯৬৮ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ৩৪টি ছবির মধ্যে সাড়া জাগানো ছবিগুলো হলো- দীলিপ সোমের সাত ভাই চম্পা, সুভাষ দত্তের আবির্ভাব, মিতার এতটুকু আশা, খান আতাউর রহমানের অরুণ বরুণ কিরণমালা। ১৯৬৯ সালে মুক্তি পাওয়া ৩৩টি ছবির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- কাজী জহিরের ময়নামতি, মুস্তাফিজের আনাড়ি, মিতার নীল আকাশের নিচে। ১৯৭০ সালে মুক্তি পাওয়া ৪১টি ছবির মধ্যে সাড়া জাগানো ছবিগুলো হলো- আমির হোসেনের যে আগুনে পুড়ি, মিতার কখগঘঙ, এহতেশামের পিচঢালা পথ, নজরুল ইসলামের স্বরলিপি, ইবনে মিজানের কত যে মিনতি, সুভাষ দত্তের বিনিময়, কাজী জহিরের মধুমিলন, কামাল আহমেদের অধিকার, মিতার দীপ নেভে নাই। ১৯৭১ সালে মুক্তি পাওয়া ছয়টি ছবির মধ্যে সাড়া জাগায় আলমগীর কুমকুমের স্মৃতিটুকু থাক, অশোক ঘোষের নাচের পুতুল। ১৯৭২ সালে মুক্তি পাওয়া ২৯টি ছবির মধ্যে নজর কাড়ে মোস্তফা মেহমুদের মানুষের মন, আজিজুর রহমানের সমাধান, চাষী নজরুল ইসলামের ওরা ১১ জন, এস এম শফীর ছন্দ হারিয়ে গেলো, বাবুল চৌধুরীর প্রতিশোধ, কামাল আহমেদের অশ্রু দিয়ে লেখা, সুভাষ দত্তের অরুণোদয়ের অগ্নিসাক্ষী, কাজী জহিরের অবুঝ মন, মমতাজ আলীর রক্তাক্ত বাংলা

১৯৭৩ সালে মুক্তি পাওয়া ৩০টি ছবির মধ্যে দর্শকপ্রিয় ছবিগুলো হলো- জহিরুল হকের রংবাজ, সি বি জামানের ঝড়ের পাখি, মহসিনের রাতের পর দিন; ঋত্বিক ঘটকের তিতাস একটি নদীর নাম, কামাল আহমেদের অনির্বাণ; বাবুল চৌধুরীর অপবাদ, সিরাজুল ইসলাম ভুইয়ার দস্যুরানী, কবির আনোয়ারের স্লোগান, খান আতাউর রহমানের আবার তোরা মানুষ হ এবং আজিজুর রহমানের অতিথি। ১৯৭৪ সালে মুক্তি পায় ৩০টি ছবি। এর মধ্যে সাড়া জাগানো ছবিগুলো হলো- মিতার আলোর মিছিল, মাসুদ পারভেজের মাসুদ রানা, রুহুল আমিনের বেঈমান, ইবনে মিজানের ডাকু মনসুর, মোস্তফা মেহমুদের অবাক পৃথিবী, ফয়েজ চৌধুরীর মালকা বানু, ইবনে মিজানের জিঘাংসা। ১৯৭৫ সালে মুক্তি পাওয়া ৩৪টি ছবির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- আজিজুর রহমানের অপরাধ, বেবী ইসলামের চরিত্রহীন, মহসিনের বাঁদি থেকে বেগম, দীলিপ সোমের আলো তুমি আলেয়া, বাবুল চৌধুরীর চাষীর মেয়ে, মাসুদ পারভেজের এপার ওপার, মিতার লাঠিয়াল, শিবলী সাদিকের জীবন নিয়ে জুয়া, আকবর কবির পিন্টুর বাদশা (স্বাধীন দেশের প্রথম রঙিন ছবি), মুস্তাফিজের আলো ছায়া, খান আতার সুজন সখী

১৯৭৬ সালে মুক্তি পাওয়া ৪৬টি ছবির মধ্যে সুপারহিট ছবিগুলো হলো- আজিমের প্রতিনিধি, ইবনে মিজানের একমুঠো ভাত, মুস্তাফিজের মায়ার বাঁধন, আলমগীর কবিরের সূর্যকন্যা, দিলীপ বিশ্বাসের সমাধি, জহিরুল হকের কি যে করি, মুশতাকের বন্দিনী, আমজাদ হোসেনের নয়নমণি, আলমগীর কুমকুমের গুন্ডা, এস এম শফীর দি রেইন, রাজেন তরফদারের পালংক, বাবুল চৌধুরীর সেতু, হারুনর রশিদের মেঘের অনেক রং, মহসিনের আগুন, মোস্তফা মেহমুদের মণিহার। ১৯৭৭ সালে মুক্তি পাওয়া ৩১টি ছবির মধ্যে উল্লেখযোগ্য- আলমগীর কবিরের সীমানা পেরিয়ে, রাজ্জাকের অনন্ত প্রেম, দেওয়ান নজরুলের দোস্ত দুশমন, ইবনে মিজানের নিশান, সুভাষ দত্তের বসুন্ধরা, আবদুল লতিফ বাচ্চুর যাদুর বাঁশি। ১৯৭৮ সালে মুক্তি পাওয়া ৩৮টি ছবির মধ্যে সাড়া জাগায় সাইফুল আজম কাশেমের সোহাগ, দিলীপ বিশ্বাসের আসামি, আজহারের পাগলা রাজা, কাজী জহিরের বধূবিদায়, আবদুল্লাহ আল মামুনের সারেং বৌ, এ জে মিন্টুর মিন্টু আমার নাম, আমজাদ হোসেনের গোলাপী এখন ট্রেনে, মিতার অলংকার, আজিজুর রহমানের অশিক্ষিত, অশোক ঘোষের তুফান, দারাশিকোর ফকির মজনু শাহ, সুভাষ দত্তের ডুমুরের ফুল। ১৯৭৯ সালে মুক্তি পাওয়া ৫১টি ছবির মধ্যে উল্লেখযোগ্য- জহিরুল হকের ঘর জামাই, কামাল আহমেদের অনুরাগ, খান আতার দিন যায় কথা থাকে, শেখ নজরুল ইসলামের নদের চাঁদ, দিলীপ বিশ্বাসের জিঞ্জির, আজিজুর রহমানের মাটির ঘর, সাইফুল ইসলাম কাশেমের ঘর সংসার, তমিজউদ্দীন রিজভীর ছোট মা, রাজু সিরাজের আরাধনা, হাফিজ উদ্দিনের ওয়াদা, মমতাজ আলীর ইমান, কাজী হায়াতের দি ফাদার, আমজাদ হোসেনের সুন্দরী,  মসিহউদ্দিন শাকের ও শেখ নেয়ামত আলীর সূর্য দীঘল বাড়ি। ১৯৮০ সালে মুক্তি পায় ৪৭টি ছবি। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- আবদুল্লাহ আল মামুনের সখী তুমি কার, আজহারুল ইসলামের জোকার, আকবর কবির পিন্টুর কথা দিলাম, আজিজুর রহমানের ছুটির ঘণ্টা, শেখ নজরুল ইসলামের এতিম, আবদুল্লাহ আল মামুনের এখনই সময়, বাদল রহমানের এমিলের গোয়েন্দা বাহিনী, আজমল হুদা মিন্টুর দোস্তী, সাইফুল আজম কাশেমের বৌরানী, এ জে মিন্টুর প্রতিজ্ঞা, দিলীপ বিশ্বাসের আনারকলি, সৈয়দ সালাউদ্দিন জাকির ঘুড্ডি এবং আমজাদ হোসেনের কসাই

এই বিভাগের আরও খবর
কনার গানে ওপারের অলিভিয়া
কনার গানে ওপারের অলিভিয়া
ইয়াশ-তিশা ও উর্বীর ‘নসিব’
ইয়াশ-তিশা ও উর্বীর ‘নসিব’
বৃষ্টি উপেক্ষা করে ভাদুন গ্রামে শুটিং
বৃষ্টি উপেক্ষা করে ভাদুন গ্রামে শুটিং
গানের সঙ্গে অভিনয়ের জ্ঞান থাকাটাও দরকার
গানের সঙ্গে অভিনয়ের জ্ঞান থাকাটাও দরকার
নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা
ডিপজল বললেন মেয়েটি পাগল
ডিপজল বললেন মেয়েটি পাগল
ঢাকাই ছবিতে মধুমিতা সমাচার
ঢাকাই ছবিতে মধুমিতা সমাচার
আবারও গীতিকার আফজাল হোসেন
আবারও গীতিকার আফজাল হোসেন
আত্মহত্যার আগে আশা ভোঁসলেকে কেন ফোন করেন গুরু দত্ত
আত্মহত্যার আগে আশা ভোঁসলেকে কেন ফোন করেন গুরু দত্ত
কেমন গল্পের সিনেমা চায় দর্শক
কেমন গল্পের সিনেমা চায় দর্শক
বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিপাকে ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’
বিপাকে ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’
সর্বশেষ খবর
ডুয়েটের সার্বিক উন্নয়নে শিক্ষা উপদেষ্টার সঙ্গে উপাচার্যের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ডুয়েটের সার্বিক উন্নয়নে শিক্ষা উপদেষ্টার সঙ্গে উপাচার্যের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
নবীনগরে কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি দেশে দ্রুত গণতান্ত্রিক উত্তরণ চায় : গয়েশ্বর
বিএনপি দেশে দ্রুত গণতান্ত্রিক উত্তরণ চায় : গয়েশ্বর

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

৪৩ পণ্য রপ্তানিতে আগের মতোই মিলবে নগদ প্রণোদনা
৪৩ পণ্য রপ্তানিতে আগের মতোই মিলবে নগদ প্রণোদনা

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে কারখানায় আগুন
চট্টগ্রামে কারখানায় আগুন

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশে আরও তিনজনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও তিনজনের করোনা শনাক্ত

৪৯ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

বাউবির উপাচার্যের ঢাকাস্থ বিভিন্ন এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন
বাউবির উপাচার্যের ঢাকাস্থ বিভিন্ন এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় ভারী বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা
কলাপাড়ায় ভারী বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভিমান করে কিশোরের আত্মহত্যা
অভিমান করে কিশোরের আত্মহত্যা

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিষ্ট হাসিনার মন্ত্রী আব্দুর রহমানের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
ফ্যাসিষ্ট হাসিনার মন্ত্রী আব্দুর রহমানের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া মিডিয়া অ্যান্ড কালচারাল সোসাইটি ঢাকার নতুন কমিটি গঠন
বগুড়া মিডিয়া অ্যান্ড কালচারাল সোসাইটি ঢাকার নতুন কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে যমুনায় পানি বাড়ছে
সিরাজগঞ্জে যমুনায় পানি বাড়ছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেত্রীর হামলা ও লুটপাটের বিচার চাইলেন ব্যবসায়ী
বিএনপি নেত্রীর হামলা ও লুটপাটের বিচার চাইলেন ব্যবসায়ী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে অংশমূলক আইডিয়া প্রতিযোগিতার মূল্যায়ন সভা
জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে অংশমূলক আইডিয়া প্রতিযোগিতার মূল্যায়ন সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাসের রেষারেষিতে জাবি শিক্ষার্থীর বাবার মৃত্যু, মৌমিতার ১০ বাস আটক
বাসের রেষারেষিতে জাবি শিক্ষার্থীর বাবার মৃত্যু, মৌমিতার ১০ বাস আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জীবননগরে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু
জীবননগরে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লুট হওয়া অস্ত্রসহ ডাকাত গ্রেফতার
লুট হওয়া অস্ত্রসহ ডাকাত গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে শিশুর লাশ উদ্ধার
কিশোরগঞ্জে শিশুর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার
কিশোরগঞ্জে নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ইজিবাইক চালকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ইজিবাইক চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামপুরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
রামপুরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩০ বছর পর কাশ্মীরের উলার হ্রদে ফুটলো পদ্ম, উচ্ছ্বসিত স্থানীয়রা
৩০ বছর পর কাশ্মীরের উলার হ্রদে ফুটলো পদ্ম, উচ্ছ্বসিত স্থানীয়রা

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শিবচরে সরকারি হাসপাতালে রোগীদের খাবার দিতে বিলম্ব, স্বজনদের ক্ষোভ
শিবচরে সরকারি হাসপাতালে রোগীদের খাবার দিতে বিলম্ব, স্বজনদের ক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্র মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক
অস্ত্র মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের লবিস্টদের লাখ লাখ ডলার দিচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো
ট্রাম্পের লবিস্টদের লাখ লাখ ডলার দিচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

দুদকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা!
দুদকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা!

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা