শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ মে, ২০২৫

প্রখ্যাত নির্মাতাদের কালজয়ী ছবি

প্রিন্ট ভার্সন
প্রখ্যাত নির্মাতাদের কালজয়ী ছবি

বাংলাদেশি চলচ্চিত্রশিল্প  ঢালিউড বিশ্বের ১১তম বৃহত্তম চলচ্চিত্র উৎপাদন কেন্দ্র। ঢাকার নবাব পরিবার প্রথম ঢাকায় চলচ্চিত্র প্রযোজনা করে। সর্বপ্রথম বাংলা চলচ্চিত্র ছিল সুকুমারী (১৯২৮), এরপর দ্য লাস্ট কিস (১৯৩১)। এ দুটি ছবি ছিল নির্বাক। এ দেশে সর্বপ্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য সবাক চলচ্চিত্র নির্মিত হয় ১৯৫৬ সালে মুখ ও মুখোশ। ১৯৮০ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশি চলচ্চিত্রের স্বর্ণযুগ ছিল। এরপরও মানসম্মত ছবি নির্মাণ হয়েছে। তবে পরিমাণ  খুবই কম। বিখ্যাত নির্মাতাদের সেরা কিছু ছবির বর্ণনা দিয়েছেন-  আলাউদ্দীন মাজিদ

 

১৯৫৬ সাল। চলচ্চিত্রপ্রেমী একজন অসাধারণ বোদ্ধা আবদুল জব্বার খান বহু প্রতিকূলতা থাকা সত্ত্বেও চলচ্চিত্র নির্মাণে ব্রত হলেন। নিজের রচিত দর্শকপ্রিয় মঞ্চনাটক ডাকাত অবলম্বনে নির্মাণ করলেন চলচ্চিত্র মুখ ও মুখোশ। এ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে এ দেশে সবাক চলচ্চিত্র নির্মাণ শুরু হয়। ছবিটি ব্যাপক দর্শকপ্রিয়তা লাভ করে। ১৯৫৭-১৯৫৮ সালে কোনো ছবি নির্মিত হয়নি। ১৯৫৯ সালে নির্মাণে এলেন চার নির্মাতা। তাঁরা হলেন- এ জে কারদার জাগো হুয়া সাভেরা, ফতেহ লোহানী আকাশ আর মাটি, মহিউদ্দীন মাটির পাহাড় এবং এহতেশাম এ দেশ তোমার আমার। চারটি ছবিই সফল ছিল। মূলত ১৯৫৯ সাল থেকেই এ দেশে নিয়মিত চলচ্চিত্র নির্মাণ শুরু হয়। ১৯৬০ সালে এহতেশাম রাজধানীর বুকে আর ফতেহ লোহানী নির্মাণ করলেন আসিয়া। দুটি ছবিই দর্শক সাদরে গ্রহণ করে। ১৯৬১ সালে চারটি ছবি নির্মাণ হলেও সাড়া জাগায় মুস্তাফিজের হারানো দিন ও জহির রায়হানের কখনো আসেনি। ১৯৬২ সালে পাঁচটি ছবি নির্মাণ হয়। এর মধ্যে আলোচনায় আসে এহতেশামের চান্দানতুন সুর, সালাউদ্দীনের সূর্যস্নান এবং আবদুল জব্বারের জোয়ার এলো ছবিগুলো। ১৯৬৩ সালে চলচ্চিত্র নির্মাণে আবির্ভাব ঘটে কিংবদন্তি চলচ্চিত্রনির্মাতা জহির রায়হানের। তিনি নির্মাণ করলেন কাঁচের দেয়াল ছবিটি। পাশাপাশি মুস্তাফিজের তালাশ ও সালাউদ্দীনের ধারাপাত এ বছরের সাড়া জাগানো ছবি। ১৯৬৪ সালের উল্লেখযোগ্য ছবি ও নির্মাতাদের মধ্যে রয়েছে জহির রায়হানের সংগম (এ দেশের প্রথম রঙিন ছবি), এ বছরই চলচ্চিত্র জগতে অভিষেক ঘটে কিংবদন্তি চলচ্চিত্রকার সুভাষ দত্তের। তিনি নির্মাণ করলেন সুতরাং ছবিটি। এ দেশের প্রথম কোনো ছবি হিসেবে এটি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে সাড়া জাগায়। তাসখন্দ চলচ্চিত্র উৎসবে ছবিটি পুরস্কৃত হয়। এ বছরই অভিনেতা রহমান নির্মাণ করলেন মিলন। ১৯৬৪ সালে ১৬টি ছবি মুক্তি পায়। ১৯৬৫ সালে সালাউদ্দীন নির্মিত রূপবান ছবিটি অসাধারণ ব্যবসা করে এ দেশে উর্দু ছবির পরিবর্তে বাংলা ছবির স্থায়ী আসন গেড়ে দেয়। ১৯৬৫ সালে ১১টি ছবি মুক্তি পায়। ১৯৬৬ সালে ২৬টি ছবি মুক্তি পায়। এর মধ্যে সুভাষ দত্তের কাগজের নৌকা ছবিটির মাধ্যমে সুচন্দার নায়িকা হিসেবে চলচ্চিত্রে অভিষেক ঘটে। ১৯৬৭ সালে ২৩টি ছবি মুক্তি পায়। এর মধ্যে জনপ্রিয় কয়েকটি ছবি হলো- খান আতাউর রহমানের নবাব সিরাজউদ্দৌলা, এহতেশামের চকোরি, সুভাষ দত্তের আয়না ও অবশিষ্ট, জহির রায়হানের আনোয়ারা, রহমানের দরশন, মুস্তাফিজের ছোট সাহেব এবং কাজী জহিরের নয়নতারা। ১৯৬৮ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ৩৪টি ছবির মধ্যে সাড়া জাগানো ছবিগুলো হলো- দীলিপ সোমের সাত ভাই চম্পা, সুভাষ দত্তের আবির্ভাব, মিতার এতটুকু আশা, খান আতাউর রহমানের অরুণ বরুণ কিরণমালা। ১৯৬৯ সালে মুক্তি পাওয়া ৩৩টি ছবির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- কাজী জহিরের ময়নামতি, মুস্তাফিজের আনাড়ি, মিতার নীল আকাশের নিচে। ১৯৭০ সালে মুক্তি পাওয়া ৪১টি ছবির মধ্যে সাড়া জাগানো ছবিগুলো হলো- আমির হোসেনের যে আগুনে পুড়ি, মিতার কখগঘঙ, এহতেশামের পিচঢালা পথ, নজরুল ইসলামের স্বরলিপি, ইবনে মিজানের কত যে মিনতি, সুভাষ দত্তের বিনিময়, কাজী জহিরের মধুমিলন, কামাল আহমেদের অধিকার, মিতার দীপ নেভে নাই। ১৯৭১ সালে মুক্তি পাওয়া ছয়টি ছবির মধ্যে সাড়া জাগায় আলমগীর কুমকুমের স্মৃতিটুকু থাক, অশোক ঘোষের নাচের পুতুল। ১৯৭২ সালে মুক্তি পাওয়া ২৯টি ছবির মধ্যে নজর কাড়ে মোস্তফা মেহমুদের মানুষের মন, আজিজুর রহমানের সমাধান, চাষী নজরুল ইসলামের ওরা ১১ জন, এস এম শফীর ছন্দ হারিয়ে গেলো, বাবুল চৌধুরীর প্রতিশোধ, কামাল আহমেদের অশ্রু দিয়ে লেখা, সুভাষ দত্তের অরুণোদয়ের অগ্নিসাক্ষী, কাজী জহিরের অবুঝ মন, মমতাজ আলীর রক্তাক্ত বাংলা

১৯৭৩ সালে মুক্তি পাওয়া ৩০টি ছবির মধ্যে দর্শকপ্রিয় ছবিগুলো হলো- জহিরুল হকের রংবাজ, সি বি জামানের ঝড়ের পাখি, মহসিনের রাতের পর দিন; ঋত্বিক ঘটকের তিতাস একটি নদীর নাম, কামাল আহমেদের অনির্বাণ; বাবুল চৌধুরীর অপবাদ, সিরাজুল ইসলাম ভুইয়ার দস্যুরানী, কবির আনোয়ারের স্লোগান, খান আতাউর রহমানের আবার তোরা মানুষ হ এবং আজিজুর রহমানের অতিথি। ১৯৭৪ সালে মুক্তি পায় ৩০টি ছবি। এর মধ্যে সাড়া জাগানো ছবিগুলো হলো- মিতার আলোর মিছিল, মাসুদ পারভেজের মাসুদ রানা, রুহুল আমিনের বেঈমান, ইবনে মিজানের ডাকু মনসুর, মোস্তফা মেহমুদের অবাক পৃথিবী, ফয়েজ চৌধুরীর মালকা বানু, ইবনে মিজানের জিঘাংসা। ১৯৭৫ সালে মুক্তি পাওয়া ৩৪টি ছবির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- আজিজুর রহমানের অপরাধ, বেবী ইসলামের চরিত্রহীন, মহসিনের বাঁদি থেকে বেগম, দীলিপ সোমের আলো তুমি আলেয়া, বাবুল চৌধুরীর চাষীর মেয়ে, মাসুদ পারভেজের এপার ওপার, মিতার লাঠিয়াল, শিবলী সাদিকের জীবন নিয়ে জুয়া, আকবর কবির পিন্টুর বাদশা (স্বাধীন দেশের প্রথম রঙিন ছবি), মুস্তাফিজের আলো ছায়া, খান আতার সুজন সখী

১৯৭৬ সালে মুক্তি পাওয়া ৪৬টি ছবির মধ্যে সুপারহিট ছবিগুলো হলো- আজিমের প্রতিনিধি, ইবনে মিজানের একমুঠো ভাত, মুস্তাফিজের মায়ার বাঁধন, আলমগীর কবিরের সূর্যকন্যা, দিলীপ বিশ্বাসের সমাধি, জহিরুল হকের কি যে করি, মুশতাকের বন্দিনী, আমজাদ হোসেনের নয়নমণি, আলমগীর কুমকুমের গুন্ডা, এস এম শফীর দি রেইন, রাজেন তরফদারের পালংক, বাবুল চৌধুরীর সেতু, হারুনর রশিদের মেঘের অনেক রং, মহসিনের আগুন, মোস্তফা মেহমুদের মণিহার। ১৯৭৭ সালে মুক্তি পাওয়া ৩১টি ছবির মধ্যে উল্লেখযোগ্য- আলমগীর কবিরের সীমানা পেরিয়ে, রাজ্জাকের অনন্ত প্রেম, দেওয়ান নজরুলের দোস্ত দুশমন, ইবনে মিজানের নিশান, সুভাষ দত্তের বসুন্ধরা, আবদুল লতিফ বাচ্চুর যাদুর বাঁশি। ১৯৭৮ সালে মুক্তি পাওয়া ৩৮টি ছবির মধ্যে সাড়া জাগায় সাইফুল আজম কাশেমের সোহাগ, দিলীপ বিশ্বাসের আসামি, আজহারের পাগলা রাজা, কাজী জহিরের বধূবিদায়, আবদুল্লাহ আল মামুনের সারেং বৌ, এ জে মিন্টুর মিন্টু আমার নাম, আমজাদ হোসেনের গোলাপী এখন ট্রেনে, মিতার অলংকার, আজিজুর রহমানের অশিক্ষিত, অশোক ঘোষের তুফান, দারাশিকোর ফকির মজনু শাহ, সুভাষ দত্তের ডুমুরের ফুল। ১৯৭৯ সালে মুক্তি পাওয়া ৫১টি ছবির মধ্যে উল্লেখযোগ্য- জহিরুল হকের ঘর জামাই, কামাল আহমেদের অনুরাগ, খান আতার দিন যায় কথা থাকে, শেখ নজরুল ইসলামের নদের চাঁদ, দিলীপ বিশ্বাসের জিঞ্জির, আজিজুর রহমানের মাটির ঘর, সাইফুল ইসলাম কাশেমের ঘর সংসার, তমিজউদ্দীন রিজভীর ছোট মা, রাজু সিরাজের আরাধনা, হাফিজ উদ্দিনের ওয়াদা, মমতাজ আলীর ইমান, কাজী হায়াতের দি ফাদার, আমজাদ হোসেনের সুন্দরী,  মসিহউদ্দিন শাকের ও শেখ নেয়ামত আলীর সূর্য দীঘল বাড়ি। ১৯৮০ সালে মুক্তি পায় ৪৭টি ছবি। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- আবদুল্লাহ আল মামুনের সখী তুমি কার, আজহারুল ইসলামের জোকার, আকবর কবির পিন্টুর কথা দিলাম, আজিজুর রহমানের ছুটির ঘণ্টা, শেখ নজরুল ইসলামের এতিম, আবদুল্লাহ আল মামুনের এখনই সময়, বাদল রহমানের এমিলের গোয়েন্দা বাহিনী, আজমল হুদা মিন্টুর দোস্তী, সাইফুল আজম কাশেমের বৌরানী, এ জে মিন্টুর প্রতিজ্ঞা, দিলীপ বিশ্বাসের আনারকলি, সৈয়দ সালাউদ্দিন জাকির ঘুড্ডি এবং আমজাদ হোসেনের কসাই

এই বিভাগের আরও খবর
লজ্জায় লাল রাশমিকা...
লজ্জায় লাল রাশমিকা...
নীহার বৃহস্পতি তুঙ্গে
নীহার বৃহস্পতি তুঙ্গে
স্মৃতিকাতর সম্রাট
স্মৃতিকাতর সম্রাট
সিনেমাটি নির্মাণে রিভলবার বিক্রি করেছিলেন খান আতা
সিনেমাটি নির্মাণে রিভলবার বিক্রি করেছিলেন খান আতা
ধারাবাহিকের সেই জৌলুস নেই কেন
ধারাবাহিকের সেই জৌলুস নেই কেন
দিশার হলিউড যাত্রা
দিশার হলিউড যাত্রা
কার প্রেমে মেহজাবীন
কার প্রেমে মেহজাবীন
মন্দিরা কেন বিব্রত...
মন্দিরা কেন বিব্রত...
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
চলচ্চিত্রে ‘তারকা’ শিল্পী তৈরি হচ্ছে না কেন?
চলচ্চিত্রে ‘তারকা’ শিল্পী তৈরি হচ্ছে না কেন?
গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’
গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’
বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা
বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা
সর্বশেষ খবর
কলাপাড়ায় ১০ ঘুঘু পাখি অবমুক্ত
কলাপাড়ায় ১০ ঘুঘু পাখি অবমুক্ত

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে মাদকসহ স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার
ফরিদপুরে মাদকসহ স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা
ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবন রক্ষায় কনক্রিট অ্যাকশন প্ল্যান করা হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা
সুন্দরবন রক্ষায় কনক্রিট অ্যাকশন প্ল্যান করা হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শান্ত-মুশফিকের সেঞ্চুরিতে প্রথম দিনটা বাংলাদেশের
শান্ত-মুশফিকের সেঞ্চুরিতে প্রথম দিনটা বাংলাদেশের

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাবির ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট অনুমোদন
ঢাবির ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট অনুমোদন

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কর্মদিবসে সড়কে সমাবেশ না করতে ডিএমপি কমিশনারের অনুরোধ
কর্মদিবসে সড়কে সমাবেশ না করতে ডিএমপি কমিশনারের অনুরোধ

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইরান ছেড়ে আজারবাইজানে গেলেন ৬০০ বিদেশি নাগরিক
ইরান ছেড়ে আজারবাইজানে গেলেন ৬০০ বিদেশি নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের ‘সত্যিকার সমাপ্তি’ চান ট্রাম্প
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের ‘সত্যিকার সমাপ্তি’ চান ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিগ ব্যাশের ড্রাফটে মুস্তাফিজ-রিশাদসহ বাংলাদেশের ১১ ক্রিকেটার
বিগ ব্যাশের ড্রাফটে মুস্তাফিজ-রিশাদসহ বাংলাদেশের ১১ ক্রিকেটার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাসহ ১২ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশের নির্দেশ
হাসিনাসহ ১২ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবিতে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল
ঢাবিতে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাইবার হামলার শিকার ইরানের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক সেপাহ
সাইবার হামলার শিকার ইরানের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক সেপাহ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন
হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তর পর মুশফিকেরও সেঞ্চুরি
শান্তর পর মুশফিকেরও সেঞ্চুরি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে আরেক ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ১
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে আরেক ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ২৪৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ২৪৪

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

তেহরানে বাংলাদেশিরা ভয়াবহ পরিস্থিতিতে আছেন : পররাষ্ট্র সচিব
তেহরানে বাংলাদেশিরা ভয়াবহ পরিস্থিতিতে আছেন : পররাষ্ট্র সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন
ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে সার-বীজ বিতরণ
গোপালগঞ্জে সার-বীজ বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সূচকের সঙ্গে ডিএসইর লেনদেন কমেছে
সূচকের সঙ্গে ডিএসইর লেনদেন কমেছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেহেরপুরে বোমা সদৃশ বস্তু ও চিরকুট উদ্ধার
মেহেরপুরে বোমা সদৃশ বস্তু ও চিরকুট উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলএনজি আমদানিসহ ৩ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলএনজি আমদানিসহ ৩ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাঁজা বিক্রিকালে আটক যুবকের কারাদণ্ড
গাঁজা বিক্রিকালে আটক যুবকের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা বাড়াতে ২ মিলিয়ন ডলার অনুদান দেবে অস্ট্রেলিয়া
নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা বাড়াতে ২ মিলিয়ন ডলার অনুদান দেবে অস্ট্রেলিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন
ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র
মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

ধারাবাহিকের সেই জৌলুস নেই কেন
ধারাবাহিকের সেই জৌলুস নেই কেন

শোবিজ

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা