'অগ্রযাত্রার মহানায়ক' নির্মাণ করবেন এবার অনন্ত জলিল। এর জন্য আয়োজনটাও ব্যাপক। ছবিতে নিজের ও বর্ষার পাশাপাশি নতুন মুখ উপহার দেবেন তিনি। তাই দীর্ঘ সময় ধরে ট্যালেন্ট হান্ট কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন। সাড়াও পেয়েছেন আশাতীত। লক্ষাধিক আগ্রহী রেজিস্ট্রেশন করেছেন। এখন বাছাই পর্ব শুরু হবে। এটিএন বাংলার মাধ্যমে ফাইনাল রাউন্ডের পর্বগুলো দেখবে দর্শক। চলচ্চিত্রজগতে এমন উদ্যোগ অনন্তরই প্রথম। শুধু চলচ্চিত্রজগৎ নয়, সর্বস্তরের মানুষের কল্যাণে তাদের পাশে দাঁড়িয়ে সবার ভালোবাসার মধ্যমণি হয়ে আছেন অনন্ত। প্রতিষ্ঠা করেছেন অনাথ আশ্রম, এবার করছেন বৃদ্ধাশ্রম। অনেক অসম্ভবকে সম্ভব করেছেন তিনি। প্রিয় এ মানুষটিকে কাছ থেকে দেখা আর তার কথা শোনার জন্য বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এর আগে বিভিন্ন সেনানিবাসে তাকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে। সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে অনন্তকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে সেনাবাহিনীর কার্যক্রম তুলে ধরে চলচ্চিত্র নির্মাণের, যা এ দেশে এই প্রথম। এমন অনেক সুখের ঘটনা আছে অনন্তর জীবনে। এবার যোগ হলো আরেকটি সুখের স্মৃতি। তা হলো, সম্প্রতি নর্থসাউথ ইউনিভার্সিটির এইচ আর ক্লাব অনন্তকে ঘিরে বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। উদ্যোক্তারা বলেন, অনন্তর মতো একজন সফল চলচ্চিত্রকার, শিল্পপতি আর সমাজসেবীর কাছ থেকে শিক্ষার্থীদের অনেক কিছু জানার ও শেখার আছে। তাই তাকে আমাদের মাঝে পেয়েছি বলে আমরা আজ গর্বিত।