শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:২৭, শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৯

একাত্তরেও তরুণ রফিকুর রহমান

এক হাতে ক্যামেরা আরেক হাতে কলম, রয়টার্সের সেরা ক্যামেরাম্যান
শেখ মেহেদী হাসান ও তানভীর আহমেদ
অনলাইন ভার্সন
একাত্তরেও তরুণ রফিকুর রহমান

রফিকুর রহমান। রয়টার্সে কাজ করছেন ৩৯ বছর হতে চলল। ২০০৭ সালে রয়টার্সের বেস্ট ক্যামেরাম্যান অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন তিনি। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম থেকে শুরু করে দেশের নানা পট-পরিবর্তনের ঘটনা ধরে রেখেছেন তার ক্যামেরায়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সান্নিধ্য পেয়েছেন। চার দশকের দীর্ঘ ফটো সাংবাদিক জীবনে বহু দুর্লভ ছবি তুলেছেন, সাক্ষী হয়েছেন ইতিহাসের। এখন তার বয়স ৭১। তবু থেমে যাননি। একাত্তরেও দাবিয়ে বেড়াচ্ছেন, কাজ করছেন উদ্দীপনায়। তার ভাষায়, ‘ফটো সাংবাদিকতা আমার নেশা, আমার ভালোবাসা। সেই ভালোবাসার জোরেই কাজ করি।’ ফটোগ্রাফির নেশা ইন্টারমিডিয়েট পড়ার সময় থেকেই। জগন্নাথ কলেজে বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী ছিলেন তিনি। ফটোগ্রাফির আগ্রহ কীভাবে এলো জানিয়েছেন রফিকুর রহমান, কলেজের পাঠ্যে না থাকলেও কীভাবে সিনেমার মোশন পিকচার চলে তা নিয়ে তার খুব আগ্রহ ছিল। কীভাবে ফিল্মে ছবি ওঠে, প্রজেক্টরের মাধ্যমে তা দেখা যায় এসব নিয়ে পড়তাম। আমার কলেজের পাশেই ফিল্ম প্রোডাকশনগুলো ছিল। কেটে দেওয়া ফিল্ম কুড়িয়ে বাসায় নিয়ে আসতাম। লাইট দিয়ে, ফোকাস করে দেয়ালে সেই ছবিগুলো দেখতাম। এ নিয়ে অনেক এক্সপেরিমেন্ট করতাম। হারিকেনের আলো দিয়েও ফিল্মের ছবি দেখতাম আমি। এ নেশা এতটাই ছিল যে, ৮ মিলিমিটারের ফিল্ম দিয়ে নিজেই প্রজেক্টর বানিয়ে ছবি দেখার চেষ্টা করেছি। দেশবরেণ্য ফটোজার্নালিস্ট রফিকুর রহমান শুরুর দিকে ক্যামেরাম্যান হতে চেয়েছিলেন। ফিল্মোটোগ্রাফিতে তার আগ্রহ ছিল। পরে খ্যাতিমান আলোকচিত্রশিল্পী রশীদ তালুকদারের হাত ধরে নিউজ ফটো জার্নালিজমে ক্যারিয়ার শুরু করেন। তিনি বলেন, রশীদ তালুকদার আমার গুরু। আমি ফটো সাংবাদিকতা করতে চাই এটা শুনে রশীদ ভাই বলেন, তুই লেখাপড়া নষ্ট করে কেন ফটোগ্রাফি শিখবি? অবশ্য ততক্ষণে আমি কিছু টাকা এনে তার হাতে দিয়ে বললাম, আমাকে একটা পুরনো ক্যামেরা কিনে দেন। তিনশ টাকায় একটা ক্যামেরা আর দেড়শ টাকা দিয়ে আমাকে একটা ফ্লাশগান কিনে দেন তিনি। রশীদ তালুকদার, তারপর হাজী জহিরুল হক ছাড়াও অনেকেই আমার ফটো সাংবাদিকতার ক্যারিয়ারে প্রেরণা জুগিয়েছেন। রফিকুর রহমান ১৯৬৯ সালের দিকে ফটো সাংবাদিক হিসেবে পেশাজীবন শুরু করেন। ‘ইভিনিং পোস্ট’ নামে একটি পত্রিকায় তিনি ছবি তুলতেন। সারা দিনের ছবি পত্রিকা অফিসে দিয়ে আসতেন দুপুরে। সন্ধ্যার পরপরই সেটি প্রকাশ হতো। এরপর চাকরি নেন ‘দ্য পিপল’ পত্রিকায়। ১৯৭০ সালে দ্য পিপল পত্রিকার হয়ে তিনি পুরোদমে কাজে নেমে পড়েন। এখানে চাকরি নেওয়ার পেছনেও একটি গল্প আছে। তিনি বলেন, ১৯৭০ এর নভেম্বরে দেশে ভয়াবহ সাইক্লোন হলো। দ্য পিপল আমাকে ডেকে নিয়ে গেল নভেম্বরের ১৩ তারিখ। তারা বলল, তুমি আমাদের এখানে জয়েন কর। সত্যি বলতে, সাইক্লোন বিধ্বস্ত অঞ্চলে পাঠানোর জন্য তারা কোনো ফটোগ্রাফার পাননি। ওই রাতেই আমি রওনা দিই। স্বাধীনতা আন্দোলন তখন তুঙ্গে। বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে প্রথম দেখা হয় পল্টনে আওয়ামী লীগের পার্টি অফিসে। বঙ্গবন্ধু খুব ফটোজেনিক ছিলেন। তবুও প্রথম দেখায় ১০ মিনিট পেরিয়ে গেলেও আমি ছবি তুলতে পারছিলাম না। বঙ্গবন্ধু যখন কথা বলতেন তখন পোজ দিয়ে, অ্যাকশন করে কথা বলতেন। আমি ছবি তুলতে পারছিলাম না দেখে তিনি হঠাৎ বললেন, উইচ নিউজপেপার আর ইউ ফ্রম। আমি বললাম, পিপল। এরপরই আমি বঙ্গবন্ধুর কিছু ছবি তুললাম। বঙ্গবন্ধুর স্মৃতিশক্তি ছিল দারুণ। সেই সময় আমরা প্রায় ১৮ জন ফটোগ্রাফার কাজ করতাম। প্রত্যেককে তিনি নাম ধরে চিনতেন। সবচেয়ে বেশি ভালোবাসতেন গোলাম মাওলাকে। আমাদের ফটোগ্রাফারদের মধ্যে তিনি ছিলেন খুব সৃজনশীল। বঙ্গবন্ধু ফটোগ্রাফারদের আপন করে রাখতেন।

আগরতলা ষড়যন্ত্রের মামলা পাকিস্তানিরা প্রমাণ করতে পারেনি। সাংবাদিকরা বঙ্গবন্ধুর পক্ষে লিখেছেন। বঙ্গবন্ধু সেটা ভালোই জানতেন। সাংবাদিকদের সঙ্গে তার অন্যরকম সুসম্পর্ক ছিল। রফিকুর রহমান বলেন, বঙ্গবন্ধু নিজেও বলতেন, ‘তোরাই তো আমাকে বিখ্যাত বানিয়েছিস।’

ঐতিহাসিক ৭ মার্চ ভাষণে বঙ্গবন্ধুর ছবি তুলেছিলেন রফিকুর রহমান। সেই দিনের কথার স্মৃতিচারণ করেন তিনি। বলেন, ‘৭ মার্চে ভাষণে মাত্র সাড়ে তিন-চার ফুট দূর থেকে আমি বঙ্গবন্ধুর ছবি তুলছিলাম। আমি ছবি তোলায় এতটাই মগ্ন ছিলাম যে, ভাষণে মনোযোগ দিতে পারিনি। আমি আসলে বঙ্গবন্ধুর অ্যাকশনসহ একটি ছবি খুঁজছিলাম। সেদিন ভাষণের বক্তব্য তাই মাথায় ঢোকেনি। পরে ভাষণের ৪৫ আরপিএম গ্রামোফোনের রেকর্ড বাজারে আসে। তিন দিন পরে সেই রেকর্ড শুনে আমি আশ্চর্য হয়ে যাই! এত শক্তিশালী একটি ভাষণ সেদিন বঙ্গবন্ধুর সামনে দাঁড়িয়ে শুনেছি অথচ বুঝতে পারিনি।’
২৫ মার্চের পর পুরো দৃশ্য পাল্টে যায়। জ্বালিয়ে দেওয়া হয় পত্রিকা অফিসগুলো। রফিকুর রহমান একটি ক্যামেরা বিক্রি করে রওনা দেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার দিকে। উদ্দেশ্য সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে যাওয়া। তিনি বলেন, ‘যে ট্রেনে করে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গেলাম সেটাতে যাত্রী ছিল ৮-১০ জন মাত্র। ট্রেন থেকে নেমে শহরে গিয়ে দেখি পুরো শহর খালি, খাঁ খাঁ করছে। সীমান্ত পেরোতে না পেরে আমি ঢাকাতেই ফিরে আসি। মুক্তিযুদ্ধের পুরো সময়টাই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে থাকতে হয়েছে।’

স্বাধীন হওয়ার পর দিল্লিতে এশিয়ান ফেয়ারে অংশ নেয় বাংলাদেশ। বাংলাদেশ স্টল সাজানো স্বাধীনতা আন্দোলনের ঐতিহাসিক ছবি দিয়ে। সে সময় বঙ্গবন্ধু ১০ হাজার টাকা অনুদান দেন। তার নির্দেশেই বাংলাদেশ ফটোজার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের জন্ম। এশিয়ান ফেয়ারের বাংলাদেশ স্টলে প্রদর্শনীর জন্য বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের বহু ঐতিহাসিক ছবির নেগেটিভসহ পাঠিয়েছিলেন রফিকুর রহমান। সেসব আর ফিরে পাননি। যে কারণে তার তোলা বহু দুর্লভ ছবি হারিয়েছে।

রয়টার্সে ৩৯ বছর ধরে নিরলস কাজ করছেন রফিকুর রহমান। ১৯৭৩ সালে দ্য পিপল ছেড়ে বাংলার বাণীতে কাজ শুরু করেন তিনি। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর সব কিছু বদলে যায়। তখন তিনি কাজ করতেন বাংলাদেশ টাইমসে। ১৯৮১ সালে  রয়টার্স টেলিভিশনে কাজের অফার পান তিনি। সেই স্মৃতি মনে করে বলেন, তখন ১৬ মিলিমিটার মোশন পিকচার ফিল্মে কাজ করতাম। বিভিন্ন আন্দোলন শুট করে, ক্যাসেট প্লেয়ারে অডিও নিয়ে মিলিয়ে প্যাকেটে ভরে দৌড় দিতাম এয়ারপোর্টে। কখন কোন ফ্লাইট কখন লন্ডন যাচ্ছে সেই তালিকা থাকত আমার পকেটে। বিমানে বুকিং দিয়ে খবর পাঠিয়ে তবেই ফিরতাম। তখন রয়টার্স ছিল ‘ভিজ নিউজ’। আমি চার দশকে নানা ধরনের ক্যামেরায় কাজের অভিজ্ঞতা পেয়েছি। এক সময় ১৬ মিলিমিটারে শুট করে পাঠাতাম। এরপর সিপি সিক্সটিন, ভিএইচএস ক্যামেরা দিয়েও কাজ করেছি। হাই এইট, এইট, মিনি ডিভি,  ডিভি, ডিভিসি প্রো, এখন কার্ডে ডিজিটাল ক্যামেরায় কাজ করছি।

২০০৭ সালে বাংলাদেশে আন্দোলনের ওপর কাজ করে বিশ্ববাসীর প্রশংসা কুড়িয়েছেন তিনি। সে বছরই রয়টার্সের বেস্ট ক্যামেরাম্যান পুরস্কার পান তিনি। ২০০৮ সালে লন্ডনে গিয়ে সেই পুরস্কার গ্রহণ করেন তিনি। রফিকুর রহমান বলেন, রয়টার্স বিশ্বের শীর্ষ সংবাদ মাধ্যমের একটি। এখানে কাজের মূল্যায়ন সত্যিই প্রশংসনীয়। রয়টার্সে ১৯৮১ থেকে ১৯৯৬ পর্যন্ত এরশাদবিরোধী আন্দোলনসহ বাংলাদেশের যত আন্দোলন, শীর্ষ খবর, ব্রেকিং নিউজ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক টিভি চ্যানেলে প্রচার হয়েছে সবই আমার করা। ১৯৯৬ সালের পর অন্য আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যম, দেশের বেসরকারি টিভি চ্যানেল ধীরে ধীরে কাজ করতে শুরু করে। রয়টার্সে আমি একই সঙ্গে স্টিল ক্যামেরা এবং ভিডিও দুটোই চালাতাম। ২০০৮ সালে রয়টার্সের পুরস্কার পাওয়ার পর আমাকে শুধু টেলিভিশন পার্ট দেখার দায়িত্ব দেওয়া হয়। রয়টার্সের হয়ে ‘হোস্টাইল এনভায়রনমেন্টাল ট্রেনিং’ করেছেন রফিকুর রহমান। ব্রিটিশ মেরিনের অবসরপ্রাপ্ত শীর্ষ সামরিক কর্তারা (সেঞ্চুরিয়ান রিস্ক অ্যাসেসমেন্ট সার্ভিস) এই ট্রেনিং দিয়ে থাকেন। সেই ট্রেনিংয়ের একটির ঘটনা বলেন তিনি। একবার ট্রেনিংয়ে রওনা করেছি এমন সময় দেখি সামনে একটি গাড়িতে আগুন জ্বলছে। রয়টার্সের হয়ে ২২ জন প্রশিক্ষণার্থী সবাইকে হুট করে গাড়ির দরজা খুলে কালো কাপড় দিয়ে মুখ বেঁধে ফেলা হয়। আমাদের নিয়ে ফেলে দেওয়া হলো ঘাসের ওপর। আমার তখন নিঃশ্বাস নিতেই কষ্ট হচ্ছিল, মৃত্যুভয় চেপে ধরেছিল। কিছুক্ষণ পর আমাদের হাঁটিয়ে নিয়ে যাওয়া হলো বনের ভিতরে। সেখানে আটকে রেখে শুইয়ে রাখা হয় অনেকক্ষণ। পরে যখন মাথার কাপড় খুলে নেওয়া হলো, দেখলাম এরা আমাদের ট্রেনিং শিক্ষক। কমান্ডো বাহিনীর সাজে এরা কিডন্যাপ করে প্রতিকূল পরিবেশে কীভাবে কাজ করতে হয় সেই অভিজ্ঞতা আমাদের দিয়েছেন।

এখন তরুণ ফটোজার্নালিস্টরাও ভালো কাজ করছেন। রফিকুর রহমান মনে করেন, তরুণদের নিউজ ফটোগ্রাফিতে আসতে চাইলে প্রয়োজন দায়িত্ববোধ। তাকে হতে হবে একজন সাংবাদিক। একজন সাংবাদিকের কিছু এথিকস রয়েছে। সেসব মানা চাই।

বাংলাদেশের ফটোগ্রাফি  আন্তর্জাতিক মানের বলেই মনে করেন তিনি। প্রযুক্তি অনেকটাই এগিয়েছে। ডিজিটাল ক্যামেরায় ছবি তোলার কাজ অনেক সহজ ও নিখুঁত করেছে। রফিকুর রহমান বলেন, আমাদের আধুনিক সরঞ্জাম আছে, ছবি তোলার দিক থেকে আমরা কোনো অংশেই পিছিয়ে নেই।

ফটোজার্নালিস্টের ক্যারিয়ারের শুরুতে পরিবারের অনেকেই এটি ভালোভাবে দেখেননি। তিনি বলেন, একবার আমার খালাতো বোনের বিয়েতে গেছি। আমার এক মামা জিজ্ঞেস করলেন, তুমি কী কর? আমি বললাম ছবি তুলি। তিনি বেশ তাচ্ছিল্য করলেন বলা যায়। আসলে তখনো ফটোজার্নালিজমকে কেউ পেশা হিসেবে সেভাবে গ্রহণ করেনি। পরে মামা যখন জেনেছেন বড় নেতাদের ছবি তুলি তখন আমার কদর বেড়েছে। আগে সাংবাদিকদের আলাদা একটা সম্মানও ছিল।

তার ক্যারিয়ারে বহু ঘটনাবহুল ছবি ও অভিজ্ঞতা রয়েছে। এর মধ্যে দুটি ঘটনা তিনি শুনিয়েছেন। প্রথমটি রোহিঙ্গাদের নিয়ে। রফিকুর রহমান দীর্ঘ সময় ধরে রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে প্রবেশের ওপর ছবি ও খবর সংগ্রহ করেছেন। ঠেঙ্গারচরে রোহিঙ্গাদের আবাস ছিল। সে খবরও তিনি আন্তর্জাতিক মিডিয়াতে তুলে আনেন। ২০১৭ সালে সীমান্তে প্রচন্ড গোলাগুলির পর রোহিঙ্গা জনস্রোত বাংলাদেশে এসে পড়ে। সে সময় সীমান্তের কাঁটাতার পেরিয়ে বাংলাদেশে রোহিঙ্গাদের ঢুকে পড়ার দৃশ্য ধারণ করে রয়টার্সে প্রচার করেন। দ্বিতীয় ঘটনাটি রানা প্লাজা ধস। রফিকুর রহমান বলেন, সেদিন হরতাল ছিল। আমি ছিলাম এয়ারপোর্টের দিকে। হঠাৎই খবর পেলাম সাভারের রানা প্লাজা ধসে পড়েছে। আধা ঘণ্টায় সেখানে পৌঁছে যাই। সাত মিনিটের মতো ফুটেজ নিয়েই আমি ঢাকায় ফিরে আসি। ফলস শট কম থাকায় চার মিনিটের ভিডিও সিঙ্গাপুরে পাঠিয়ে দিই। ১০ মিনিটের মধ্যেই খবরটি সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। সেদিন বিকালে আমি আবার রানা প্লাজায় যাই। তখন এই দুর্ঘটনার ভয়াবহতা দেখে বুঝতে পারি এটি কত বড় একটি ঘটনা। রানা প্লাজা নিয়ে প্রায় ২২-২৩ দিন টানা কাজ করেছি।

রফিকুর রহমানের শৈশব কেটেছে ঢাকার ফকিরাপুলে। মা মাজেদা বেগম ছিলেন একজন শিক্ষক। তার পড়াশোনা শুরু হয় পল্টনে বিদ্যামন্দির স্কুলে। এরপর পড়েছেন ঢাকা কলেজিয়েট স্কুলে। তার বয়স এখন ৭১। এখনো টানা কাজ করে চলেছেন তিনি। তিনি বলেন, ফটোসাংবাদিক    হিসেবে এই কাজ প্রতিটি মুহূর্তে আমি উপভোগ করি। আমার মনে পড়ে না, কখনো কোনো অ্যাসাইনমেন্ট মিস করেছি। মৃত্যুর আগের দিন পর্যন্ত এই কাজই করতে চাই।

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
বিশ্বে ভূ-রাজনৈতিক পুনর্গঠনে ‘সঠিক পথ’ বেছে নেবে বাংলাদেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিশ্বে ভূ-রাজনৈতিক পুনর্গঠনে ‘সঠিক পথ’ বেছে নেবে বাংলাদেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট চালুর ঘোষণা ফিফার
নতুন আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট চালুর ঘোষণা ফিফার

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে বাসচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত
দিনাজপুরে বাসচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি
ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি
বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক
বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা
সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা
সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ
ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেক্টরকে ফিরিয়ে জয়ের আরও কাছে বাংলাদেশ
টেক্টরকে ফিরিয়ে জয়ের আরও কাছে বাংলাদেশ

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা
মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা
শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল বাইপালে নয়, নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
ফের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল বাইপালে নয়, নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ
লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক
আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু
ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার
র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক
দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা