শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:২৭, শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৯

একাত্তরেও তরুণ রফিকুর রহমান

এক হাতে ক্যামেরা আরেক হাতে কলম, রয়টার্সের সেরা ক্যামেরাম্যান
শেখ মেহেদী হাসান ও তানভীর আহমেদ
অনলাইন ভার্সন
একাত্তরেও তরুণ রফিকুর রহমান

রফিকুর রহমান। রয়টার্সে কাজ করছেন ৩৯ বছর হতে চলল। ২০০৭ সালে রয়টার্সের বেস্ট ক্যামেরাম্যান অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন তিনি। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম থেকে শুরু করে দেশের নানা পট-পরিবর্তনের ঘটনা ধরে রেখেছেন তার ক্যামেরায়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সান্নিধ্য পেয়েছেন। চার দশকের দীর্ঘ ফটো সাংবাদিক জীবনে বহু দুর্লভ ছবি তুলেছেন, সাক্ষী হয়েছেন ইতিহাসের। এখন তার বয়স ৭১। তবু থেমে যাননি। একাত্তরেও দাবিয়ে বেড়াচ্ছেন, কাজ করছেন উদ্দীপনায়। তার ভাষায়, ‘ফটো সাংবাদিকতা আমার নেশা, আমার ভালোবাসা। সেই ভালোবাসার জোরেই কাজ করি।’ ফটোগ্রাফির নেশা ইন্টারমিডিয়েট পড়ার সময় থেকেই। জগন্নাথ কলেজে বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী ছিলেন তিনি। ফটোগ্রাফির আগ্রহ কীভাবে এলো জানিয়েছেন রফিকুর রহমান, কলেজের পাঠ্যে না থাকলেও কীভাবে সিনেমার মোশন পিকচার চলে তা নিয়ে তার খুব আগ্রহ ছিল। কীভাবে ফিল্মে ছবি ওঠে, প্রজেক্টরের মাধ্যমে তা দেখা যায় এসব নিয়ে পড়তাম। আমার কলেজের পাশেই ফিল্ম প্রোডাকশনগুলো ছিল। কেটে দেওয়া ফিল্ম কুড়িয়ে বাসায় নিয়ে আসতাম। লাইট দিয়ে, ফোকাস করে দেয়ালে সেই ছবিগুলো দেখতাম। এ নিয়ে অনেক এক্সপেরিমেন্ট করতাম। হারিকেনের আলো দিয়েও ফিল্মের ছবি দেখতাম আমি। এ নেশা এতটাই ছিল যে, ৮ মিলিমিটারের ফিল্ম দিয়ে নিজেই প্রজেক্টর বানিয়ে ছবি দেখার চেষ্টা করেছি। দেশবরেণ্য ফটোজার্নালিস্ট রফিকুর রহমান শুরুর দিকে ক্যামেরাম্যান হতে চেয়েছিলেন। ফিল্মোটোগ্রাফিতে তার আগ্রহ ছিল। পরে খ্যাতিমান আলোকচিত্রশিল্পী রশীদ তালুকদারের হাত ধরে নিউজ ফটো জার্নালিজমে ক্যারিয়ার শুরু করেন। তিনি বলেন, রশীদ তালুকদার আমার গুরু। আমি ফটো সাংবাদিকতা করতে চাই এটা শুনে রশীদ ভাই বলেন, তুই লেখাপড়া নষ্ট করে কেন ফটোগ্রাফি শিখবি? অবশ্য ততক্ষণে আমি কিছু টাকা এনে তার হাতে দিয়ে বললাম, আমাকে একটা পুরনো ক্যামেরা কিনে দেন। তিনশ টাকায় একটা ক্যামেরা আর দেড়শ টাকা দিয়ে আমাকে একটা ফ্লাশগান কিনে দেন তিনি। রশীদ তালুকদার, তারপর হাজী জহিরুল হক ছাড়াও অনেকেই আমার ফটো সাংবাদিকতার ক্যারিয়ারে প্রেরণা জুগিয়েছেন। রফিকুর রহমান ১৯৬৯ সালের দিকে ফটো সাংবাদিক হিসেবে পেশাজীবন শুরু করেন। ‘ইভিনিং পোস্ট’ নামে একটি পত্রিকায় তিনি ছবি তুলতেন। সারা দিনের ছবি পত্রিকা অফিসে দিয়ে আসতেন দুপুরে। সন্ধ্যার পরপরই সেটি প্রকাশ হতো। এরপর চাকরি নেন ‘দ্য পিপল’ পত্রিকায়। ১৯৭০ সালে দ্য পিপল পত্রিকার হয়ে তিনি পুরোদমে কাজে নেমে পড়েন। এখানে চাকরি নেওয়ার পেছনেও একটি গল্প আছে। তিনি বলেন, ১৯৭০ এর নভেম্বরে দেশে ভয়াবহ সাইক্লোন হলো। দ্য পিপল আমাকে ডেকে নিয়ে গেল নভেম্বরের ১৩ তারিখ। তারা বলল, তুমি আমাদের এখানে জয়েন কর। সত্যি বলতে, সাইক্লোন বিধ্বস্ত অঞ্চলে পাঠানোর জন্য তারা কোনো ফটোগ্রাফার পাননি। ওই রাতেই আমি রওনা দিই। স্বাধীনতা আন্দোলন তখন তুঙ্গে। বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে প্রথম দেখা হয় পল্টনে আওয়ামী লীগের পার্টি অফিসে। বঙ্গবন্ধু খুব ফটোজেনিক ছিলেন। তবুও প্রথম দেখায় ১০ মিনিট পেরিয়ে গেলেও আমি ছবি তুলতে পারছিলাম না। বঙ্গবন্ধু যখন কথা বলতেন তখন পোজ দিয়ে, অ্যাকশন করে কথা বলতেন। আমি ছবি তুলতে পারছিলাম না দেখে তিনি হঠাৎ বললেন, উইচ নিউজপেপার আর ইউ ফ্রম। আমি বললাম, পিপল। এরপরই আমি বঙ্গবন্ধুর কিছু ছবি তুললাম। বঙ্গবন্ধুর স্মৃতিশক্তি ছিল দারুণ। সেই সময় আমরা প্রায় ১৮ জন ফটোগ্রাফার কাজ করতাম। প্রত্যেককে তিনি নাম ধরে চিনতেন। সবচেয়ে বেশি ভালোবাসতেন গোলাম মাওলাকে। আমাদের ফটোগ্রাফারদের মধ্যে তিনি ছিলেন খুব সৃজনশীল। বঙ্গবন্ধু ফটোগ্রাফারদের আপন করে রাখতেন।

আগরতলা ষড়যন্ত্রের মামলা পাকিস্তানিরা প্রমাণ করতে পারেনি। সাংবাদিকরা বঙ্গবন্ধুর পক্ষে লিখেছেন। বঙ্গবন্ধু সেটা ভালোই জানতেন। সাংবাদিকদের সঙ্গে তার অন্যরকম সুসম্পর্ক ছিল। রফিকুর রহমান বলেন, বঙ্গবন্ধু নিজেও বলতেন, ‘তোরাই তো আমাকে বিখ্যাত বানিয়েছিস।’

ঐতিহাসিক ৭ মার্চ ভাষণে বঙ্গবন্ধুর ছবি তুলেছিলেন রফিকুর রহমান। সেই দিনের কথার স্মৃতিচারণ করেন তিনি। বলেন, ‘৭ মার্চে ভাষণে মাত্র সাড়ে তিন-চার ফুট দূর থেকে আমি বঙ্গবন্ধুর ছবি তুলছিলাম। আমি ছবি তোলায় এতটাই মগ্ন ছিলাম যে, ভাষণে মনোযোগ দিতে পারিনি। আমি আসলে বঙ্গবন্ধুর অ্যাকশনসহ একটি ছবি খুঁজছিলাম। সেদিন ভাষণের বক্তব্য তাই মাথায় ঢোকেনি। পরে ভাষণের ৪৫ আরপিএম গ্রামোফোনের রেকর্ড বাজারে আসে। তিন দিন পরে সেই রেকর্ড শুনে আমি আশ্চর্য হয়ে যাই! এত শক্তিশালী একটি ভাষণ সেদিন বঙ্গবন্ধুর সামনে দাঁড়িয়ে শুনেছি অথচ বুঝতে পারিনি।’
২৫ মার্চের পর পুরো দৃশ্য পাল্টে যায়। জ্বালিয়ে দেওয়া হয় পত্রিকা অফিসগুলো। রফিকুর রহমান একটি ক্যামেরা বিক্রি করে রওনা দেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার দিকে। উদ্দেশ্য সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে যাওয়া। তিনি বলেন, ‘যে ট্রেনে করে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গেলাম সেটাতে যাত্রী ছিল ৮-১০ জন মাত্র। ট্রেন থেকে নেমে শহরে গিয়ে দেখি পুরো শহর খালি, খাঁ খাঁ করছে। সীমান্ত পেরোতে না পেরে আমি ঢাকাতেই ফিরে আসি। মুক্তিযুদ্ধের পুরো সময়টাই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে থাকতে হয়েছে।’

স্বাধীন হওয়ার পর দিল্লিতে এশিয়ান ফেয়ারে অংশ নেয় বাংলাদেশ। বাংলাদেশ স্টল সাজানো স্বাধীনতা আন্দোলনের ঐতিহাসিক ছবি দিয়ে। সে সময় বঙ্গবন্ধু ১০ হাজার টাকা অনুদান দেন। তার নির্দেশেই বাংলাদেশ ফটোজার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের জন্ম। এশিয়ান ফেয়ারের বাংলাদেশ স্টলে প্রদর্শনীর জন্য বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের বহু ঐতিহাসিক ছবির নেগেটিভসহ পাঠিয়েছিলেন রফিকুর রহমান। সেসব আর ফিরে পাননি। যে কারণে তার তোলা বহু দুর্লভ ছবি হারিয়েছে।

রয়টার্সে ৩৯ বছর ধরে নিরলস কাজ করছেন রফিকুর রহমান। ১৯৭৩ সালে দ্য পিপল ছেড়ে বাংলার বাণীতে কাজ শুরু করেন তিনি। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর সব কিছু বদলে যায়। তখন তিনি কাজ করতেন বাংলাদেশ টাইমসে। ১৯৮১ সালে  রয়টার্স টেলিভিশনে কাজের অফার পান তিনি। সেই স্মৃতি মনে করে বলেন, তখন ১৬ মিলিমিটার মোশন পিকচার ফিল্মে কাজ করতাম। বিভিন্ন আন্দোলন শুট করে, ক্যাসেট প্লেয়ারে অডিও নিয়ে মিলিয়ে প্যাকেটে ভরে দৌড় দিতাম এয়ারপোর্টে। কখন কোন ফ্লাইট কখন লন্ডন যাচ্ছে সেই তালিকা থাকত আমার পকেটে। বিমানে বুকিং দিয়ে খবর পাঠিয়ে তবেই ফিরতাম। তখন রয়টার্স ছিল ‘ভিজ নিউজ’। আমি চার দশকে নানা ধরনের ক্যামেরায় কাজের অভিজ্ঞতা পেয়েছি। এক সময় ১৬ মিলিমিটারে শুট করে পাঠাতাম। এরপর সিপি সিক্সটিন, ভিএইচএস ক্যামেরা দিয়েও কাজ করেছি। হাই এইট, এইট, মিনি ডিভি,  ডিভি, ডিভিসি প্রো, এখন কার্ডে ডিজিটাল ক্যামেরায় কাজ করছি।

২০০৭ সালে বাংলাদেশে আন্দোলনের ওপর কাজ করে বিশ্ববাসীর প্রশংসা কুড়িয়েছেন তিনি। সে বছরই রয়টার্সের বেস্ট ক্যামেরাম্যান পুরস্কার পান তিনি। ২০০৮ সালে লন্ডনে গিয়ে সেই পুরস্কার গ্রহণ করেন তিনি। রফিকুর রহমান বলেন, রয়টার্স বিশ্বের শীর্ষ সংবাদ মাধ্যমের একটি। এখানে কাজের মূল্যায়ন সত্যিই প্রশংসনীয়। রয়টার্সে ১৯৮১ থেকে ১৯৯৬ পর্যন্ত এরশাদবিরোধী আন্দোলনসহ বাংলাদেশের যত আন্দোলন, শীর্ষ খবর, ব্রেকিং নিউজ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক টিভি চ্যানেলে প্রচার হয়েছে সবই আমার করা। ১৯৯৬ সালের পর অন্য আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যম, দেশের বেসরকারি টিভি চ্যানেল ধীরে ধীরে কাজ করতে শুরু করে। রয়টার্সে আমি একই সঙ্গে স্টিল ক্যামেরা এবং ভিডিও দুটোই চালাতাম। ২০০৮ সালে রয়টার্সের পুরস্কার পাওয়ার পর আমাকে শুধু টেলিভিশন পার্ট দেখার দায়িত্ব দেওয়া হয়। রয়টার্সের হয়ে ‘হোস্টাইল এনভায়রনমেন্টাল ট্রেনিং’ করেছেন রফিকুর রহমান। ব্রিটিশ মেরিনের অবসরপ্রাপ্ত শীর্ষ সামরিক কর্তারা (সেঞ্চুরিয়ান রিস্ক অ্যাসেসমেন্ট সার্ভিস) এই ট্রেনিং দিয়ে থাকেন। সেই ট্রেনিংয়ের একটির ঘটনা বলেন তিনি। একবার ট্রেনিংয়ে রওনা করেছি এমন সময় দেখি সামনে একটি গাড়িতে আগুন জ্বলছে। রয়টার্সের হয়ে ২২ জন প্রশিক্ষণার্থী সবাইকে হুট করে গাড়ির দরজা খুলে কালো কাপড় দিয়ে মুখ বেঁধে ফেলা হয়। আমাদের নিয়ে ফেলে দেওয়া হলো ঘাসের ওপর। আমার তখন নিঃশ্বাস নিতেই কষ্ট হচ্ছিল, মৃত্যুভয় চেপে ধরেছিল। কিছুক্ষণ পর আমাদের হাঁটিয়ে নিয়ে যাওয়া হলো বনের ভিতরে। সেখানে আটকে রেখে শুইয়ে রাখা হয় অনেকক্ষণ। পরে যখন মাথার কাপড় খুলে নেওয়া হলো, দেখলাম এরা আমাদের ট্রেনিং শিক্ষক। কমান্ডো বাহিনীর সাজে এরা কিডন্যাপ করে প্রতিকূল পরিবেশে কীভাবে কাজ করতে হয় সেই অভিজ্ঞতা আমাদের দিয়েছেন।

এখন তরুণ ফটোজার্নালিস্টরাও ভালো কাজ করছেন। রফিকুর রহমান মনে করেন, তরুণদের নিউজ ফটোগ্রাফিতে আসতে চাইলে প্রয়োজন দায়িত্ববোধ। তাকে হতে হবে একজন সাংবাদিক। একজন সাংবাদিকের কিছু এথিকস রয়েছে। সেসব মানা চাই।

বাংলাদেশের ফটোগ্রাফি  আন্তর্জাতিক মানের বলেই মনে করেন তিনি। প্রযুক্তি অনেকটাই এগিয়েছে। ডিজিটাল ক্যামেরায় ছবি তোলার কাজ অনেক সহজ ও নিখুঁত করেছে। রফিকুর রহমান বলেন, আমাদের আধুনিক সরঞ্জাম আছে, ছবি তোলার দিক থেকে আমরা কোনো অংশেই পিছিয়ে নেই।

ফটোজার্নালিস্টের ক্যারিয়ারের শুরুতে পরিবারের অনেকেই এটি ভালোভাবে দেখেননি। তিনি বলেন, একবার আমার খালাতো বোনের বিয়েতে গেছি। আমার এক মামা জিজ্ঞেস করলেন, তুমি কী কর? আমি বললাম ছবি তুলি। তিনি বেশ তাচ্ছিল্য করলেন বলা যায়। আসলে তখনো ফটোজার্নালিজমকে কেউ পেশা হিসেবে সেভাবে গ্রহণ করেনি। পরে মামা যখন জেনেছেন বড় নেতাদের ছবি তুলি তখন আমার কদর বেড়েছে। আগে সাংবাদিকদের আলাদা একটা সম্মানও ছিল।

তার ক্যারিয়ারে বহু ঘটনাবহুল ছবি ও অভিজ্ঞতা রয়েছে। এর মধ্যে দুটি ঘটনা তিনি শুনিয়েছেন। প্রথমটি রোহিঙ্গাদের নিয়ে। রফিকুর রহমান দীর্ঘ সময় ধরে রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে প্রবেশের ওপর ছবি ও খবর সংগ্রহ করেছেন। ঠেঙ্গারচরে রোহিঙ্গাদের আবাস ছিল। সে খবরও তিনি আন্তর্জাতিক মিডিয়াতে তুলে আনেন। ২০১৭ সালে সীমান্তে প্রচন্ড গোলাগুলির পর রোহিঙ্গা জনস্রোত বাংলাদেশে এসে পড়ে। সে সময় সীমান্তের কাঁটাতার পেরিয়ে বাংলাদেশে রোহিঙ্গাদের ঢুকে পড়ার দৃশ্য ধারণ করে রয়টার্সে প্রচার করেন। দ্বিতীয় ঘটনাটি রানা প্লাজা ধস। রফিকুর রহমান বলেন, সেদিন হরতাল ছিল। আমি ছিলাম এয়ারপোর্টের দিকে। হঠাৎই খবর পেলাম সাভারের রানা প্লাজা ধসে পড়েছে। আধা ঘণ্টায় সেখানে পৌঁছে যাই। সাত মিনিটের মতো ফুটেজ নিয়েই আমি ঢাকায় ফিরে আসি। ফলস শট কম থাকায় চার মিনিটের ভিডিও সিঙ্গাপুরে পাঠিয়ে দিই। ১০ মিনিটের মধ্যেই খবরটি সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। সেদিন বিকালে আমি আবার রানা প্লাজায় যাই। তখন এই দুর্ঘটনার ভয়াবহতা দেখে বুঝতে পারি এটি কত বড় একটি ঘটনা। রানা প্লাজা নিয়ে প্রায় ২২-২৩ দিন টানা কাজ করেছি।

রফিকুর রহমানের শৈশব কেটেছে ঢাকার ফকিরাপুলে। মা মাজেদা বেগম ছিলেন একজন শিক্ষক। তার পড়াশোনা শুরু হয় পল্টনে বিদ্যামন্দির স্কুলে। এরপর পড়েছেন ঢাকা কলেজিয়েট স্কুলে। তার বয়স এখন ৭১। এখনো টানা কাজ করে চলেছেন তিনি। তিনি বলেন, ফটোসাংবাদিক    হিসেবে এই কাজ প্রতিটি মুহূর্তে আমি উপভোগ করি। আমার মনে পড়ে না, কখনো কোনো অ্যাসাইনমেন্ট মিস করেছি। মৃত্যুর আগের দিন পর্যন্ত এই কাজই করতে চাই।

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম