শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:২৭, শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৯

একাত্তরেও তরুণ রফিকুর রহমান

এক হাতে ক্যামেরা আরেক হাতে কলম, রয়টার্সের সেরা ক্যামেরাম্যান
শেখ মেহেদী হাসান ও তানভীর আহমেদ
অনলাইন ভার্সন
একাত্তরেও তরুণ রফিকুর রহমান

রফিকুর রহমান। রয়টার্সে কাজ করছেন ৩৯ বছর হতে চলল। ২০০৭ সালে রয়টার্সের বেস্ট ক্যামেরাম্যান অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন তিনি। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম থেকে শুরু করে দেশের নানা পট-পরিবর্তনের ঘটনা ধরে রেখেছেন তার ক্যামেরায়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সান্নিধ্য পেয়েছেন। চার দশকের দীর্ঘ ফটো সাংবাদিক জীবনে বহু দুর্লভ ছবি তুলেছেন, সাক্ষী হয়েছেন ইতিহাসের। এখন তার বয়স ৭১। তবু থেমে যাননি। একাত্তরেও দাবিয়ে বেড়াচ্ছেন, কাজ করছেন উদ্দীপনায়। তার ভাষায়, ‘ফটো সাংবাদিকতা আমার নেশা, আমার ভালোবাসা। সেই ভালোবাসার জোরেই কাজ করি।’ ফটোগ্রাফির নেশা ইন্টারমিডিয়েট পড়ার সময় থেকেই। জগন্নাথ কলেজে বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী ছিলেন তিনি। ফটোগ্রাফির আগ্রহ কীভাবে এলো জানিয়েছেন রফিকুর রহমান, কলেজের পাঠ্যে না থাকলেও কীভাবে সিনেমার মোশন পিকচার চলে তা নিয়ে তার খুব আগ্রহ ছিল। কীভাবে ফিল্মে ছবি ওঠে, প্রজেক্টরের মাধ্যমে তা দেখা যায় এসব নিয়ে পড়তাম। আমার কলেজের পাশেই ফিল্ম প্রোডাকশনগুলো ছিল। কেটে দেওয়া ফিল্ম কুড়িয়ে বাসায় নিয়ে আসতাম। লাইট দিয়ে, ফোকাস করে দেয়ালে সেই ছবিগুলো দেখতাম। এ নিয়ে অনেক এক্সপেরিমেন্ট করতাম। হারিকেনের আলো দিয়েও ফিল্মের ছবি দেখতাম আমি। এ নেশা এতটাই ছিল যে, ৮ মিলিমিটারের ফিল্ম দিয়ে নিজেই প্রজেক্টর বানিয়ে ছবি দেখার চেষ্টা করেছি। দেশবরেণ্য ফটোজার্নালিস্ট রফিকুর রহমান শুরুর দিকে ক্যামেরাম্যান হতে চেয়েছিলেন। ফিল্মোটোগ্রাফিতে তার আগ্রহ ছিল। পরে খ্যাতিমান আলোকচিত্রশিল্পী রশীদ তালুকদারের হাত ধরে নিউজ ফটো জার্নালিজমে ক্যারিয়ার শুরু করেন। তিনি বলেন, রশীদ তালুকদার আমার গুরু। আমি ফটো সাংবাদিকতা করতে চাই এটা শুনে রশীদ ভাই বলেন, তুই লেখাপড়া নষ্ট করে কেন ফটোগ্রাফি শিখবি? অবশ্য ততক্ষণে আমি কিছু টাকা এনে তার হাতে দিয়ে বললাম, আমাকে একটা পুরনো ক্যামেরা কিনে দেন। তিনশ টাকায় একটা ক্যামেরা আর দেড়শ টাকা দিয়ে আমাকে একটা ফ্লাশগান কিনে দেন তিনি। রশীদ তালুকদার, তারপর হাজী জহিরুল হক ছাড়াও অনেকেই আমার ফটো সাংবাদিকতার ক্যারিয়ারে প্রেরণা জুগিয়েছেন। রফিকুর রহমান ১৯৬৯ সালের দিকে ফটো সাংবাদিক হিসেবে পেশাজীবন শুরু করেন। ‘ইভিনিং পোস্ট’ নামে একটি পত্রিকায় তিনি ছবি তুলতেন। সারা দিনের ছবি পত্রিকা অফিসে দিয়ে আসতেন দুপুরে। সন্ধ্যার পরপরই সেটি প্রকাশ হতো। এরপর চাকরি নেন ‘দ্য পিপল’ পত্রিকায়। ১৯৭০ সালে দ্য পিপল পত্রিকার হয়ে তিনি পুরোদমে কাজে নেমে পড়েন। এখানে চাকরি নেওয়ার পেছনেও একটি গল্প আছে। তিনি বলেন, ১৯৭০ এর নভেম্বরে দেশে ভয়াবহ সাইক্লোন হলো। দ্য পিপল আমাকে ডেকে নিয়ে গেল নভেম্বরের ১৩ তারিখ। তারা বলল, তুমি আমাদের এখানে জয়েন কর। সত্যি বলতে, সাইক্লোন বিধ্বস্ত অঞ্চলে পাঠানোর জন্য তারা কোনো ফটোগ্রাফার পাননি। ওই রাতেই আমি রওনা দিই। স্বাধীনতা আন্দোলন তখন তুঙ্গে। বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে প্রথম দেখা হয় পল্টনে আওয়ামী লীগের পার্টি অফিসে। বঙ্গবন্ধু খুব ফটোজেনিক ছিলেন। তবুও প্রথম দেখায় ১০ মিনিট পেরিয়ে গেলেও আমি ছবি তুলতে পারছিলাম না। বঙ্গবন্ধু যখন কথা বলতেন তখন পোজ দিয়ে, অ্যাকশন করে কথা বলতেন। আমি ছবি তুলতে পারছিলাম না দেখে তিনি হঠাৎ বললেন, উইচ নিউজপেপার আর ইউ ফ্রম। আমি বললাম, পিপল। এরপরই আমি বঙ্গবন্ধুর কিছু ছবি তুললাম। বঙ্গবন্ধুর স্মৃতিশক্তি ছিল দারুণ। সেই সময় আমরা প্রায় ১৮ জন ফটোগ্রাফার কাজ করতাম। প্রত্যেককে তিনি নাম ধরে চিনতেন। সবচেয়ে বেশি ভালোবাসতেন গোলাম মাওলাকে। আমাদের ফটোগ্রাফারদের মধ্যে তিনি ছিলেন খুব সৃজনশীল। বঙ্গবন্ধু ফটোগ্রাফারদের আপন করে রাখতেন।

আগরতলা ষড়যন্ত্রের মামলা পাকিস্তানিরা প্রমাণ করতে পারেনি। সাংবাদিকরা বঙ্গবন্ধুর পক্ষে লিখেছেন। বঙ্গবন্ধু সেটা ভালোই জানতেন। সাংবাদিকদের সঙ্গে তার অন্যরকম সুসম্পর্ক ছিল। রফিকুর রহমান বলেন, বঙ্গবন্ধু নিজেও বলতেন, ‘তোরাই তো আমাকে বিখ্যাত বানিয়েছিস।’

ঐতিহাসিক ৭ মার্চ ভাষণে বঙ্গবন্ধুর ছবি তুলেছিলেন রফিকুর রহমান। সেই দিনের কথার স্মৃতিচারণ করেন তিনি। বলেন, ‘৭ মার্চে ভাষণে মাত্র সাড়ে তিন-চার ফুট দূর থেকে আমি বঙ্গবন্ধুর ছবি তুলছিলাম। আমি ছবি তোলায় এতটাই মগ্ন ছিলাম যে, ভাষণে মনোযোগ দিতে পারিনি। আমি আসলে বঙ্গবন্ধুর অ্যাকশনসহ একটি ছবি খুঁজছিলাম। সেদিন ভাষণের বক্তব্য তাই মাথায় ঢোকেনি। পরে ভাষণের ৪৫ আরপিএম গ্রামোফোনের রেকর্ড বাজারে আসে। তিন দিন পরে সেই রেকর্ড শুনে আমি আশ্চর্য হয়ে যাই! এত শক্তিশালী একটি ভাষণ সেদিন বঙ্গবন্ধুর সামনে দাঁড়িয়ে শুনেছি অথচ বুঝতে পারিনি।’
২৫ মার্চের পর পুরো দৃশ্য পাল্টে যায়। জ্বালিয়ে দেওয়া হয় পত্রিকা অফিসগুলো। রফিকুর রহমান একটি ক্যামেরা বিক্রি করে রওনা দেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার দিকে। উদ্দেশ্য সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে যাওয়া। তিনি বলেন, ‘যে ট্রেনে করে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গেলাম সেটাতে যাত্রী ছিল ৮-১০ জন মাত্র। ট্রেন থেকে নেমে শহরে গিয়ে দেখি পুরো শহর খালি, খাঁ খাঁ করছে। সীমান্ত পেরোতে না পেরে আমি ঢাকাতেই ফিরে আসি। মুক্তিযুদ্ধের পুরো সময়টাই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে থাকতে হয়েছে।’

স্বাধীন হওয়ার পর দিল্লিতে এশিয়ান ফেয়ারে অংশ নেয় বাংলাদেশ। বাংলাদেশ স্টল সাজানো স্বাধীনতা আন্দোলনের ঐতিহাসিক ছবি দিয়ে। সে সময় বঙ্গবন্ধু ১০ হাজার টাকা অনুদান দেন। তার নির্দেশেই বাংলাদেশ ফটোজার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের জন্ম। এশিয়ান ফেয়ারের বাংলাদেশ স্টলে প্রদর্শনীর জন্য বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের বহু ঐতিহাসিক ছবির নেগেটিভসহ পাঠিয়েছিলেন রফিকুর রহমান। সেসব আর ফিরে পাননি। যে কারণে তার তোলা বহু দুর্লভ ছবি হারিয়েছে।

রয়টার্সে ৩৯ বছর ধরে নিরলস কাজ করছেন রফিকুর রহমান। ১৯৭৩ সালে দ্য পিপল ছেড়ে বাংলার বাণীতে কাজ শুরু করেন তিনি। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর সব কিছু বদলে যায়। তখন তিনি কাজ করতেন বাংলাদেশ টাইমসে। ১৯৮১ সালে  রয়টার্স টেলিভিশনে কাজের অফার পান তিনি। সেই স্মৃতি মনে করে বলেন, তখন ১৬ মিলিমিটার মোশন পিকচার ফিল্মে কাজ করতাম। বিভিন্ন আন্দোলন শুট করে, ক্যাসেট প্লেয়ারে অডিও নিয়ে মিলিয়ে প্যাকেটে ভরে দৌড় দিতাম এয়ারপোর্টে। কখন কোন ফ্লাইট কখন লন্ডন যাচ্ছে সেই তালিকা থাকত আমার পকেটে। বিমানে বুকিং দিয়ে খবর পাঠিয়ে তবেই ফিরতাম। তখন রয়টার্স ছিল ‘ভিজ নিউজ’। আমি চার দশকে নানা ধরনের ক্যামেরায় কাজের অভিজ্ঞতা পেয়েছি। এক সময় ১৬ মিলিমিটারে শুট করে পাঠাতাম। এরপর সিপি সিক্সটিন, ভিএইচএস ক্যামেরা দিয়েও কাজ করেছি। হাই এইট, এইট, মিনি ডিভি,  ডিভি, ডিভিসি প্রো, এখন কার্ডে ডিজিটাল ক্যামেরায় কাজ করছি।

২০০৭ সালে বাংলাদেশে আন্দোলনের ওপর কাজ করে বিশ্ববাসীর প্রশংসা কুড়িয়েছেন তিনি। সে বছরই রয়টার্সের বেস্ট ক্যামেরাম্যান পুরস্কার পান তিনি। ২০০৮ সালে লন্ডনে গিয়ে সেই পুরস্কার গ্রহণ করেন তিনি। রফিকুর রহমান বলেন, রয়টার্স বিশ্বের শীর্ষ সংবাদ মাধ্যমের একটি। এখানে কাজের মূল্যায়ন সত্যিই প্রশংসনীয়। রয়টার্সে ১৯৮১ থেকে ১৯৯৬ পর্যন্ত এরশাদবিরোধী আন্দোলনসহ বাংলাদেশের যত আন্দোলন, শীর্ষ খবর, ব্রেকিং নিউজ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক টিভি চ্যানেলে প্রচার হয়েছে সবই আমার করা। ১৯৯৬ সালের পর অন্য আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যম, দেশের বেসরকারি টিভি চ্যানেল ধীরে ধীরে কাজ করতে শুরু করে। রয়টার্সে আমি একই সঙ্গে স্টিল ক্যামেরা এবং ভিডিও দুটোই চালাতাম। ২০০৮ সালে রয়টার্সের পুরস্কার পাওয়ার পর আমাকে শুধু টেলিভিশন পার্ট দেখার দায়িত্ব দেওয়া হয়। রয়টার্সের হয়ে ‘হোস্টাইল এনভায়রনমেন্টাল ট্রেনিং’ করেছেন রফিকুর রহমান। ব্রিটিশ মেরিনের অবসরপ্রাপ্ত শীর্ষ সামরিক কর্তারা (সেঞ্চুরিয়ান রিস্ক অ্যাসেসমেন্ট সার্ভিস) এই ট্রেনিং দিয়ে থাকেন। সেই ট্রেনিংয়ের একটির ঘটনা বলেন তিনি। একবার ট্রেনিংয়ে রওনা করেছি এমন সময় দেখি সামনে একটি গাড়িতে আগুন জ্বলছে। রয়টার্সের হয়ে ২২ জন প্রশিক্ষণার্থী সবাইকে হুট করে গাড়ির দরজা খুলে কালো কাপড় দিয়ে মুখ বেঁধে ফেলা হয়। আমাদের নিয়ে ফেলে দেওয়া হলো ঘাসের ওপর। আমার তখন নিঃশ্বাস নিতেই কষ্ট হচ্ছিল, মৃত্যুভয় চেপে ধরেছিল। কিছুক্ষণ পর আমাদের হাঁটিয়ে নিয়ে যাওয়া হলো বনের ভিতরে। সেখানে আটকে রেখে শুইয়ে রাখা হয় অনেকক্ষণ। পরে যখন মাথার কাপড় খুলে নেওয়া হলো, দেখলাম এরা আমাদের ট্রেনিং শিক্ষক। কমান্ডো বাহিনীর সাজে এরা কিডন্যাপ করে প্রতিকূল পরিবেশে কীভাবে কাজ করতে হয় সেই অভিজ্ঞতা আমাদের দিয়েছেন।

এখন তরুণ ফটোজার্নালিস্টরাও ভালো কাজ করছেন। রফিকুর রহমান মনে করেন, তরুণদের নিউজ ফটোগ্রাফিতে আসতে চাইলে প্রয়োজন দায়িত্ববোধ। তাকে হতে হবে একজন সাংবাদিক। একজন সাংবাদিকের কিছু এথিকস রয়েছে। সেসব মানা চাই।

বাংলাদেশের ফটোগ্রাফি  আন্তর্জাতিক মানের বলেই মনে করেন তিনি। প্রযুক্তি অনেকটাই এগিয়েছে। ডিজিটাল ক্যামেরায় ছবি তোলার কাজ অনেক সহজ ও নিখুঁত করেছে। রফিকুর রহমান বলেন, আমাদের আধুনিক সরঞ্জাম আছে, ছবি তোলার দিক থেকে আমরা কোনো অংশেই পিছিয়ে নেই।

ফটোজার্নালিস্টের ক্যারিয়ারের শুরুতে পরিবারের অনেকেই এটি ভালোভাবে দেখেননি। তিনি বলেন, একবার আমার খালাতো বোনের বিয়েতে গেছি। আমার এক মামা জিজ্ঞেস করলেন, তুমি কী কর? আমি বললাম ছবি তুলি। তিনি বেশ তাচ্ছিল্য করলেন বলা যায়। আসলে তখনো ফটোজার্নালিজমকে কেউ পেশা হিসেবে সেভাবে গ্রহণ করেনি। পরে মামা যখন জেনেছেন বড় নেতাদের ছবি তুলি তখন আমার কদর বেড়েছে। আগে সাংবাদিকদের আলাদা একটা সম্মানও ছিল।

তার ক্যারিয়ারে বহু ঘটনাবহুল ছবি ও অভিজ্ঞতা রয়েছে। এর মধ্যে দুটি ঘটনা তিনি শুনিয়েছেন। প্রথমটি রোহিঙ্গাদের নিয়ে। রফিকুর রহমান দীর্ঘ সময় ধরে রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে প্রবেশের ওপর ছবি ও খবর সংগ্রহ করেছেন। ঠেঙ্গারচরে রোহিঙ্গাদের আবাস ছিল। সে খবরও তিনি আন্তর্জাতিক মিডিয়াতে তুলে আনেন। ২০১৭ সালে সীমান্তে প্রচন্ড গোলাগুলির পর রোহিঙ্গা জনস্রোত বাংলাদেশে এসে পড়ে। সে সময় সীমান্তের কাঁটাতার পেরিয়ে বাংলাদেশে রোহিঙ্গাদের ঢুকে পড়ার দৃশ্য ধারণ করে রয়টার্সে প্রচার করেন। দ্বিতীয় ঘটনাটি রানা প্লাজা ধস। রফিকুর রহমান বলেন, সেদিন হরতাল ছিল। আমি ছিলাম এয়ারপোর্টের দিকে। হঠাৎই খবর পেলাম সাভারের রানা প্লাজা ধসে পড়েছে। আধা ঘণ্টায় সেখানে পৌঁছে যাই। সাত মিনিটের মতো ফুটেজ নিয়েই আমি ঢাকায় ফিরে আসি। ফলস শট কম থাকায় চার মিনিটের ভিডিও সিঙ্গাপুরে পাঠিয়ে দিই। ১০ মিনিটের মধ্যেই খবরটি সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। সেদিন বিকালে আমি আবার রানা প্লাজায় যাই। তখন এই দুর্ঘটনার ভয়াবহতা দেখে বুঝতে পারি এটি কত বড় একটি ঘটনা। রানা প্লাজা নিয়ে প্রায় ২২-২৩ দিন টানা কাজ করেছি।

রফিকুর রহমানের শৈশব কেটেছে ঢাকার ফকিরাপুলে। মা মাজেদা বেগম ছিলেন একজন শিক্ষক। তার পড়াশোনা শুরু হয় পল্টনে বিদ্যামন্দির স্কুলে। এরপর পড়েছেন ঢাকা কলেজিয়েট স্কুলে। তার বয়স এখন ৭১। এখনো টানা কাজ করে চলেছেন তিনি। তিনি বলেন, ফটোসাংবাদিক    হিসেবে এই কাজ প্রতিটি মুহূর্তে আমি উপভোগ করি। আমার মনে পড়ে না, কখনো কোনো অ্যাসাইনমেন্ট মিস করেছি। মৃত্যুর আগের দিন পর্যন্ত এই কাজই করতে চাই।

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর

গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

প্রথম পৃষ্ঠা