শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ জুন, ২০১৬ আপডেট:

নোয়াখালীতে এমপি একরামের চমক

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
নোয়াখালীতে এমপি একরামের চমক

নোয়াখালীর রাজনীতিতে চমক সৃষ্টি করলেন জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক একরামুল করিম চৌধুরী। তিনি জাতীয় সংসদ সদস্য। ১২ বছর আগে ২০০৪ সালের ২৩ জুলাই গোপন ব্যালটে বিপুল ভোটে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন এই সপ্রতিভ ও গণমুখী তরুণ নেতা একরাম চৌধুরী। সেবারই প্রথমবারের মতো এই পদে গোপন ব্যালটে নির্বাচন হয়। অচিরেই নেতা-কর্মীরা তার ক্যারিশমেটিক ব্যক্তিত্বে মুগ্ধ হয়ে সংগঠনের কাজে সক্রিয় হয়ে ওঠেন। সংগঠনকে ধীরে ধীরে একটি দৃঢ় অবস্থানে নিয়ে আসেন তিনি। ফলে ‘বিএনপির দুর্গ’ নামে পরিচিত নোয়াখালী এখন আওয়ামী লীগের দুর্গ হয়ে উঠেছে। সম্প্রতি সমাপ্ত জেলার পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ৮ পৌরসভার মেয়র পদের সবগুলোয় এবং ইউনিয়ন পরিষদের এখন পর্যন্ত প্রাপ্ত সবকটিতে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছে আওয়ামী লীগ। এই জয়ের নেপথ্য নায়ক একরাম চৌধুরী। স্বাধীনতার পর আওয়ামী লীগের এরকম অর্জন আগে কখনো দেখা যায়নি। সাধারণ মানুষের ধারণা, ওবায়দুল কাদেরের দিক-নির্দেশনায় একরাম চৌধুরীর গতিশীল নেতৃত্বের ফলেই এ সাফল্য ধরা দিয়েছে। ২০০৪ সালে জেলা আওয়ামী লীগের দায়িত্বগ্রহণের পর প্রতিটি গ্রাম, পাড়া, মহল্লাসহ দুর্গম চরাঞ্চলে গিয়ে দলীয় নেতা-কর্মীর পাশাপাশি সাধারণ মানুষের কাছে গিয়ে খোঁজখবর নিতে শুরু করেন তিনি। একই সঙ্গে চালাতে থাকেন দল পুনর্গঠনের কাজ। এতে নেতা-কর্মীরা উদ্দীপ্ত হন, তাদের মধ্যে সৃষ্টি হয় প্রাণচাঞ্চল্য। জননেতা আবদুল মালেক উকিলের মৃত্যুর পর নোয়াখালী হয়ে ওঠে বিএনপির ঘাঁটি। সেই ঘাঁটিতে একরাম চৌধুরী হানা দিলেন, ধীরে ধীরে দলকে করলেন সক্রিয় ও সতেজ। নেতা-কর্মীরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে তার নেতৃত্বে কাজ করায় এখানে কোনো রকম গ্রুপিং সৃষ্টি হতে পারেনি। এরই পরিণতিতে ২০০৮ সালের সংসদ নির্বাচনে দেখা গেল ২৪ বছর আগে নোয়াখালীতে আবদুল মালেক উকিলের হারানো সংসদীয় আসন পুনরুদ্ধার হয়েছে। ওই আসনেই নির্বাচিত হলেন একরাম চৌধুরী। এটাও তার এক চমক। সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে একরামুল করিম চৌধুরী নোয়াখালী জেলা শহরসহ পুরো নোয়াখালীকে সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ ও মাদকমুক্ত করে অনন্য নজির গড়লেন। রোজ সকালে নিজের মোটরবাইক হাঁকিয়ে তিনি ছুটে যেতেন দুর্গম চরাঞ্চলে, গ্রামের হতদরিদ্রদের খোঁজখবর নিতেন। তাদের দুর্দশা মোচনে যথাসাধ্য করতেন। কোথায় কার কী সমস্যা, কোথায় রাস্তা নেই, কোথায় কালভার্ট নেই তা খুঁজে বের করে সংশ্লিষ্ট দফতরে সঙ্গে সঙ্গে টেলিফোন করে ব্যবস্থা নিতেন। নোয়াখালী উপকূলীয় অঞ্চলে এমন কোনো সড়ক নেই যেটি পাকা হয়নি, তার ঐকান্তিক চেষ্টায় শুধু চরাঞ্চল নয়, পুরো জেলা উন্নয়নের জোয়ার বইছে। এতে অল্প কয়দিনে তিনি হয়ে ওঠেন সবার প্রিয়। এ ছাড়া দলীয় কর্মকাণ্ডে তার সশরীর উপস্থিতি সবার নজর কাড়ে। বিগত ৫ জানুয়ারির নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সারা দেশে যখন জামায়াত-শিবির তাণ্ডব চালাচ্ছিল, তখনও তিনি রাস্তায় ওইসব সহিংসতা প্রতিরোধে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করেন। ওই সময়ে অনেক সংসদ সদস্যকে মাঠে খুঁজে পাওয়া না গেলেও একরামুল করিম চৌধুরী জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রতিদিন মাঠে-ময়দানে থেকেছেন। সন্ত্রাসবিরোধী কার্যকলাপে সহায়তা হিসেবে নিজের টাকায় পুলিশকে ২টি গাড়ি কিনে দিয়েছেন। ওই সময়ে দলের জেলা অফিস জামায়াত-শিবিরের ক্যাডাররা জ্বালিয়ে দেয়। পরে, নেতা-কর্মীদের চাঙ্গা রাখতে প্রায় তিন কোটি টাকা ব্যয়ে দলীয় অফিসের জন্য দৃষ্টিনন্দন তিনতলা ভবন নির্মাণ করে দেন একরাম চৌধুরী। ২০১৪ সালে দ্বিতীয়বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর নতুন উদ্যমে আবার কাজ শুরু করেন। তার প্রতিশ্রুত অসমাপ্ত উন্নয়ন কাজগুলো বাস্তবায়ন করতে থাকেন। ২০১৫ সালের ১৫ অক্টোবর জেলা আওয়ামী লীগের কাউন্সিলে তাকে আবারও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করা হয়েছে। এরপর তিনি তার সব উপজেলা পর্যায়ে দলকে চাঙ্গা করতে থাকেন। তার গতিশীল নেতৃত্বের কারণে এবারে পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থীরা জেলার ৮ পৌরসভার প্রত্যেকটিতে এবং ১১০ ইউনিয়নের মধ্যে এখন পর্যন্ত সমাপ্ত হওয়া সবকটিতে জয়লাভ করেন। তার অনুরাগীরা মনে করেন, এই সাফল্যের জন্য বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা যথাসময়ে তাকে উপযুক্ত পুরস্কার দেবেন। একরাম চৌধুরীর ক্যারিশমেটিক নেতৃত্বের বিষয়ে জানতে চাইলে নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি অধ্যক্ষ খায়রুল আনাম সেলিম বলেন, ‘এটা একটা মিরাকল। তার জাদুর কারণে আওয়ামী লীগ এখানে শুধু সুসংগঠিত নয়, আমরা বিএনপির দুর্গকেও ভেঙে দিয়েছি যা এতদিন সম্ভব হয়নি। এ জন্য তার মতো নেতার প্রয়োজন। তার নেতৃত্বে কাজ করতে আমরা স্বস্তিবোধ করি।’ জানতে চাইলে একরাম চৌধুরী বলেন, ‘আমি বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সন্তান। তার কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুযোগ্য নেতৃত্বে জনগণের নেতা ওবায়দুল কাদেরের নির্দেশে ও নেতৃত্বে আমরা কাজ করি। আমি আমার এলাকাকে টুঙ্গিপাড়ার চেয়েও শক্তিশালী করতে চাই। আমি বিশ্বাস করি, সবাই মিলে কাজ করলে সাফল্য অর্জন কোনো কঠিন সমস্যা নয়। সম্মিলিত চেষ্টায় নিশ্চয়ই একদিন আমরা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে পারব।’

 

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর
আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক