শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ জুন, ২০১৬ আপডেট:

রহস্য উন্মোচনের আগেই বন্দুকযুদ্ধ

মাদারীপুরে শিক্ষককে হত্যা চেষ্টাকারী ফাহিম নিহত, নিরাপত্তা বিশ্লেষকদের প্রশ্ন
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
রহস্য উন্মোচনের আগেই বন্দুকযুদ্ধ

মাদারীপুরে সরকারি নাজিম উদ্দিন কলেজের শিক্ষক রিপন চক্রবর্তীকে হত্যাচেষ্টার ঘটনার রহস্য উন্মোচনের আগেই পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে গ্রেফতার ফাইজুল্লাহ ফাহিম নিহত হওয়ায় নানা প্রশ্ন উঠেছে। গতকাল সকাল সাড়ে ৭টায় মাদারীপুর সদর উপজেলার বাহাদুরপুর ইউনিয়নের মিয়ারচর এলাকায় পুলিশের সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে নিহত হন ফাহিম। ফাহিমের মৃত্যুর মধ্য দিয়ে অনেক তথ্যই আড়ালে পড়ে গেল কি না এমন প্রশ্নও তুলছেন নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা। অভিযানে ফাহিমের জন্য পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়নি কেন—এমন প্রশ্নও তুলেছেন তাদের অনেকে। তারা বলছেন, রিমান্ডে আরও জিজ্ঞাসাবাদ করলে ফাহিমের কাছ থেকে আরও তথ্য আদায় করা সম্ভব হতো। সরকারের জঙ্গি দমনে ওই তথ্যগুলো অনেক কাজে দিত।

বুধবার ঘটনাস্থল থেকে জনতা ধাওয়া দিয়ে ফাহিমকে পাকড়াও করে পুলিশের হাতে তুলে দেয়। শুক্রবার ফাহিমকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ১৫ দিন রিমান্ড চাইলে আদালত ১০ দিন মঞ্জুর করে।

পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক নূরুল হুদা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘স্পর্শকাতর ফৌজদারি মামলার তদন্তে আরও অনেক সতর্ক থাকা উচিত ছিল। ফাহিমকে আরও জিজ্ঞাসাবাদ করলে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আদায় করা সম্ভব হতো। একই সঙ্গে এতে করে সরকারের বিশেষ অভিযানে আরও অনেক সাফল্য আসত বলেই আমার বিশ্বাস।’ আদালতে বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট পরিয়ে হাজির করা এবং অভিযানে কোনো ধরনের নিরাপত্তাসামগ্রী রাখা হয়নি কেন? এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘বিষয়টি অনেকের মতো আমাকেও কিছুটা ভাবিয়েছে। অভিযানে নেতৃত্ব দানকারী কর্মকর্তার আরও সতর্ক হওয়া উচিত ছিল।’ একাধিক গোয়েন্দা কর্মকর্তা বলছেন, ফাহিমকে টিএফআই (টাস্কফোর্স ইন্টারোগেশন) সেলে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তার কাছ থেকে আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আদায় করা সম্ভব হতো। ওই সেলে বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিনিধি উপস্থিত থাকেন। আদায় করা তথ্যগুলো জঙ্গি দমনে কাজে আসত।

নিরাপত্তা বিশ্লেষক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, জঙ্গি সংশ্লিষ্টরা রাষ্ট্রের অজানা শত্রু। রাষ্ট্র অজানা শত্রুর সঙ্গে যুদ্ধ করছে। এই অজানা শত্রুদের পরাজিত করতে হলে যেভাবে কাজ করা উচিত, সরকার সেদিকে যাচ্ছে না। হাতেনাতে আটক করে আসামিকে রিমান্ডে নেওয়ার পর তাকে ক্রসফায়ারে দিচ্ছে পুলিশ। এটা জঙ্গিবিরোধী সংগ্রামকে আটকে দেবে। তিনি বলেন, ‘এ ধরনের আসামিদের যেখানে রাষ্ট্র খুঁজে পাচ্ছে না, সেখানে সাধারণ মানুষ একজনকে হাতেনাতে ধরিয়ে দিল, আদালত আসামিকে রিমান্ড দিল, আদালতের কাস্টডিতে থাকা আসামিকে কীভাবে ক্রসফায়ারে দেওয়া হলো আমার জানা নেই। ইউরোপ-আমেরিকার পুলিশের সঙ্গে আমাদের দেশের পুলিশকে মেলানো যাবে না। একটি ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে দীর্ঘ সময় তার আদ্যোপান্ত বের করতে হবে। কিন্তু আমাদের পুলিশ যেভাবে এ ধরনের আসামিকে ক্রসফায়ারে দিচ্ছে, তাতে এ ঘটনার আর কোনো তদন্ত হবে না বা আমরা কিছু জানতে পারব না। অন্যদিকে সাধারণ মানুষের মধ্যেও হতাশা চলে আসবে। তারা মনে করবে, ধরিয়ে দিলেও কিছু হয় না। পরবর্তী সময়ে এ ধরনের ঘটনায় সাধারণ মানুষ আর এগিয়ে আসবে না। জঙ্গিদের কাছ থেকে সামান্য তথ্য পেলেও সেটা দীর্ঘ তদন্ত করতে হবে। পুলিশ কি নিজে থেকে করল, না ওপরের কোনো নির্দেশনা ছিল তাও খতিয়ে দেখা উচিত।’

তবে নাম প্রকাশ না করার শর্তে পুলিশ সদর দফতরের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, অনেক তথ্যই আদায় করা হয়েছে। এখন ওই তথ্যের ভিত্তিতেই অপারেশন চলবে। ইতিমধ্যে রাজধানীর উত্তরা এলাকা থেকে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়েছে। জঙ্গি নিয়ে কাজ করেন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার অনেক কর্মকর্তা বলছেন, ফাহিম কার নির্দেশে মাদারীপুর গিয়েছিল? কাদের মাধ্যমে সে হিযবুত তাহিররে যোগ দিয়েছিল? উত্তরা এলাকায় আরও কারা কারা এমন ধ্বংসাত্মক কাজের সঙ্গে জড়িত রয়েছে? তাদের কীভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে? একই সঙ্গে তাদের নেপথ্য মদদদাতারাই বা কারা? ফাহিম বেঁচে থাকলে এমন অনেক তথ্য আদায় করা সম্ভব হতো। নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর জেনারেল (অব.) আবদুর রশিদ বলেন, মাদারীপুরের ঘটনায় যে জঙ্গি আসামিকে পুলিশ ক্রসফায়ারে দিয়েছে, সেটা নিয়ে জনমনে সন্দেহ রয়েছে। এ ঘটনার যে ম্যাজিস্ট্রেসি তদন্ত হবে, সেটা বিশ্বাসযোগ্যভাবে করতে হবে। নইলে মানুষের মনে সন্দেহ থেকে যাবে। অনেক সময় ম্যাজিস্ট্রেসি তদন্ত নিয়েও প্রশ্ন তৈরি হয়। তিনি বলেন, ‘একজন জঙ্গি আসামিকে গ্রেফতার করার পর তার কাছ থেকে অনেক ধরনের তথ্য পাওয়া সম্ভব, যা জঙ্গিবিরোধী কার্যক্রমে অনেক কাজে লাগতে পারে। দীর্ঘ মেয়াদেও জঙ্গিবিরোধী অভিযানের ক্ষেত্রে অনেক তথ্য পাওয়া যেত। এসব ক্ষেত্রে রাষ্ট্রের সম্পূর্ণ আইনি কাঠামোর মধ্য দিয়ে যাওয়া উচিত। আমাদের জঙ্গি সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে হলে রাষ্ট্রকে সঠিক পদ্ধতি মেনে কাজ করতে হবে। গ্রেফতার জঙ্গিরা যেসব তথ্য দেয় তা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। ক্রসফায়ারে দিলে যতটুকু অগ্রগতি হলো সেটা আর হবে না।’

নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর জেনারেল (অব.) মোহাম্মদ আলী শিকদার বলেছেন, ‘কোনো আসামিকে আটকাবস্থায় ইচ্ছাকৃতভাবে মারা হলে তা হবে সম্পূর্ণ বেআইনি ও নিষিদ্ধ। তবে এর আগে প্রমাণ করতে হবে যে ইচ্ছাকৃত কোনো হত্যার ঘটনা ঘটেছে কি না। যদি ইচ্ছাকৃত কোনো হত্যার ঘটনা ঘটে থাকে, তাহলে আমরা অবশ্যই বলব, পুলিশ বা রাষ্ট্র আইন হাতে তুলে নিচ্ছে। আইন হাতে তুলে নেওয়ার অধিকার কারও নেই। আর কেউ যদি আইন হাতে তুলে নেয়, তার জন্য চ্যালেঞ্জ করতে হবে। সর্বোচ্চ আদালতে যেতে হবে। সর্বোচ্চ আদালতে যদি বিষয়টি নিয়ে চ্যালেঞ্জ করা হয়, তাহলে দুটি কাজ হবে—এক. প্রতিবাদ হবে, দুই. পুলিশের মধ্যে এক ধরনের ভারসাম্য চলে আসবে। তারা যা ইচ্ছে তা-ই করতে পারবে না।’

প্রসঙ্গত, ১৯ মে ভোররাতে নরসিংদীতে দ্বীন ইসলাম নামের এক ব্যক্তিকে ঘর থেকে তুলে নেয় ডিবি পুলিশের ওসি মো. দেলোয়ার হোসেনের নেতৃত্বে একদল পুলিশ। পরে পুলিশ হেফাজতেই তার মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা ও এলাকাবাসী জেলা প্রশাসক বরাবর দ্বীন ইসলাম হত্যাকারীদের বিচারের দাবি করে স্মারকলিপি দিয়েছিলেন। এর আগে সম্প্রতি পাবনার পাকশীতে পুলিশের এটিএসআই সুজাউল ইসলাম হত্যার প্রধান আসামি রুবেল হোসেনকে গ্রেফতারের পর পুলিশ হেফাজতেই তার মৃত্যু হয়। পুলিশের দাবি ছিল, গ্রেফতারের পরদিন রুবেলকে নিয়ে অন্য আসামি গ্রেফতারের অভিযানের জন্য নেওয়া হয়েছিল। সেখানে বন্দুকযুদ্ধে মারা যায় রুবেল।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ
ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি
শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের
রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ
চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি
মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত
মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২
চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৩৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক
জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান
বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা