শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৪ জানুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

পিছনে ফেলে আসি

আখতারুজ্জামান ইলিয়াস ছিলেন আমাদের নায়ক

ইমদাদুল হক মিলন
প্রিন্ট ভার্সন
আখতারুজ্জামান ইলিয়াস ছিলেন আমাদের নায়ক

যেদিন আখতারুজ্জামান ইলিয়াসকে প্রথম দেখি সেই দিনটির কথা পরিষ্কার মনে আছে। চুয়াত্তর সালের শুরুর দিক। আমি জগন্নাথ কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে ইন্টারমিডিয়েট সেকেন্ড ইয়ারে পড়ি। একটা-দুটো লেখা প্রকাশিত হয়েছে। পাঠ্যবইয়ের চেয়ে সাহিত্য পড়ি বেশি। ওসব নিয়েই আছি। বিকাল কাটে গ্লোরিয়ার সীমান্ত গ্রন্থাগারে বই পড়ে। জগন্নাথে কি একটা উৎসব হচ্ছিল। নিচতলার পশ্চিম-উত্তর দিককার বিল্ডিংটার একটা বড় রুমে বাংলা বিভাগ দেয়াল ভর্তি করে রেখেছে রবীন্দ্রনাথ থেকে শুরু করে বাংলা ভাষার বড় লেখক পি তদের নানারকম উদ্ধৃতি লিখে। আমরা কয়েক বন্ধু সেই রুমটায় ঢুকেছি। উদ্ধৃতিগুলো পড়ছি। আমার খুব ভালো লাগছিল কালীপ্রসন্ন সিংহের ‘হুতোম পেঁচার নকশা’ থেকে উদ্ধৃতি দেওয়া হয়েছে সেটা। বোর্ডটার সামনে দাঁড়িয়ে দু-তিনবার লেখাটুকু পড়লাম। হঠাৎ একজন পেছন থেকে বললেন, কেমন লাগছে? ফিরে তাকিয়ে দেখি রাজপুরুষের মতো একজন মানুষ দাঁড়িয়ে আছেন। বয়স একত্রিশ-বত্রিশ। মাথাভর্তি কোঁকরানো চুল। গায়ের রঙ ধবধবে ফর্সা। চেহারায় প্রবল আভিজাত্য এবং ব্যক্তিত্ব। মুখের দিকে তাকালেই সমীহ জাগে। নিশ্চয়ই আমাদের কোনো শিক্ষক হবেন। বললাম, ‘হুতোম পেঁচার নকশা’ সবচাইতে ভালো লাগলো। তিনি হাসলেন, কেন বলতো? আমি একটু ফাঁপরে পড়লাম। কী ব্যাখ্যা করব? কোনো রকমে বললাম, লেখার ভঙ্গিটা অন্যরকম।

শুধু এটুকুই। তিনি অন্যদিকে চলে গেলেন। বন্ধুরা আমাকে বলল, উনি হচ্ছেন আখতারুজ্জামান ইলিয়াস স্যার। বাংলার টিচার।

ইন্টারমিডিয়েটের বাংলা ক্লাসে আখতারুজ্জামান ইলিয়াসকে আমি কখনো পাইনি। আমাদের বাংলার ক্লাস তিনি নিতেন কিনা জানি না। তবে কিছুদিনের মধ্যেই তাঁর সঙ্গে ভালোমতো পরিচয় হলো। আমি গল্প লিখছি, আর তখনকার উঠতি তরুণ লেখকদের সঙ্গে পরিচিত হচ্ছি। যেমন বুলবুল চৌধুরী, সিরাজুল ইসলাম, সুকান্ত চট্টোপাধ্যায়, ফিউরি খন্দকার। বুলবুল এবং সিরাজের সঙ্গে গভীর বন্ধুত্ব হয়ে গেল। সিরাজ বুয়েটে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ছে। নারিন্দার স্বামীবাগে বাড়ি। সিরাজের বন্ধু হচ্ছে হেলাল। একই পাড়ায় বাড়ি। হেলাল জগন্নাথে বাংলায় অনার্স পড়ে। আমার আরেক বন্ধু নারায়ণগঞ্জের মুজিবুল হক কবীর জগন্নাথে বাংলায় পড়ে এবং কবিতা লেখে এইসব বন্ধুর সঙ্গে মেলামেশা শুরুর পরেই দেখলাম তারা সবাই আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের একাধারে ছাত্র এবং মহাভক্ত। ওরা সবাই তাকে স্যার স্যার করে। আমি ততদিনে জগন্নাথে ইকোনমিক্স ডিপার্টমেন্টে ভর্তি হয়েছি। ইলিয়াস স্যারকে হঠাৎই ভাই ডাকতে শুরু করলাম। দিনে দিনে তিনি আমাদের বন্ধু হয়ে উঠলেন। থাকতেন বাংলা ভাষার আরেক বড় লেখক শওকত আলী স্যারের হাটখোলা রোডের বাড়ির নিচতলার একটা ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়ে। তারপর চলে গিয়েছিলেন শওকত আলী স্যারের বাড়ি থেকে সোজা পুবদিকে রোজ গার্ডেনের কাছাকাছি একটা বাড়ির নিচতলার ফ্ল্যাটে। বেশ অনেকগুলো বছর সেই বাড়িতে তিনি ছিলেন। রাস্তা থেকে ইট বিছানো পথে উত্তর দিকে বেশ খানিকটা হেঁটে গেলে সেই বাড়ি। বুলবুল, সিরাজ, হেলালদের সঙ্গে মুজিবুল হক কবীর আর আরিফদের সঙ্গে ওই বাড়িতে কত বিকাল সন্ধ্যা আড্ডা দিয়েছি আমরা। ইলিয়াস ভাই বগুড়ায় গেলে সেই বাড়ি পাহারাও দিয়েছি। রাতের বেলা দলবেঁধে থেকেছি, হইচই, করেছি। এই লেখা লিখতে বসে মনে পড়ছে সেইসব দিনের কথা।

আড্ডায় আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের তুলনা ছিল না। ঘণ্টার পর ঘণ্টা আড্ডা দিতেন। চা আর পাইপ টানতেন। হা হা করে হাসতেন। অতুলনীয় রসবোধের অধিকারী। আড্ডা দেওয়ার জন্য অনেকগুলো জায়গা ছিল তাঁর। বাংলাবাজারের বিউটি বোডিং, নবাবপুরের হোটেল আরজু, গুলিস্তানের রেক্স রেস্টুরেন্ট। বন্ধু-বান্ধবও ছিল প্রচুর। আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ, খালেদ চৌধুরী, শহীদ কাদরী, রফিক আজাদ, আসাদ চৌধুরী, নির্মলেন্দু গুণ। ‘গুলসিতান’ রেস্টুরেন্টেও আড্ডা দিতেন। বুড়োভাই, বিপ্লব দাস, প্রশান্ত ঘোষাল আড্ডার সঙ্গী ছিলেন। বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডায় যেমন ছাত্রদের সঙ্গেও তেমন। একসঙ্গে চা-সিগারেট চলছে। হাসি-ঠাট্টা-মশকরা চলছে। তাঁর কে এম দাস লেনের ফ্ল্যাটেই বেশিরভাগ আড্ডা হয়েছে আমাদের। একটানা পাঁচ-সাত ঘণ্টা, কখনো সারা রাত, তাঁর পড়াশোনা ব্যাপক। ইউরোপীয় সাহিত্যের পি ত বলা যায়। সব রকমের বিষয় নিয়ে আড্ডা দিতেন। সিনেমা প্রেম সংগীত সাহিত্য শিল্প, রাজনীতি, ইতিহাস, দর্শন কোনোটাই বাদ যেত না। একটা বিষয়ে তিনি ছিলেন কঠিনতম মানুষ। লেখা ভালো না লাগলে সেই লেখক তাঁর যত প্রিয় মানুষই হন কখনো তার লেখার প্রশংসা করতেন না। একটি উদাহরণ দিই। আমরা একবার তাঁকে এক লেখক সম্পর্কে ধরলাম। সেই লেখক ইলিয়াস ভাইয়ের ঘনিষ্ঠ। নামটা আমি উহ্য রাখছি। কথাটা বোধহয় হেলাল তুলেছিল। সেই লেখকের নাম ধরে বলল, তিনি লেখেন কেমন? তার লেখা আমার কেমন লাগে। ইলিয়াস ভাই বললেন, সে মানুষ খুব ভালো। তারপর কথা অন্যদিকে ঘুরিয়ে দিলেন। কিছুক্ষণ পর হেলাল আবার বলল, তার লেখা কেমন? ইলিয়াস ভাই পাইপ টানতে টানতে বললেন, বললাম তো সে লোক খুব ভালো। তারপর আবার অন্য প্রসঙ্গে চলে গেলেন। হেলাল নাছোড়বান্দা। কিছুক্ষণ পর আবার বলল, বললেন না তিনি লেখেন কেমন? ইলিয়াস ভাই খুবই সিরিয়াস মুখ করে বললেন, না না তুমি বুঝতেই পারছ না সে লোক খুব ভালো।

আমরা হাসতে লাগলাম। বুঝে গেলাম তিনি ওই লেখকের লেখা নিয়ে কথা বলবেন না।

আমাদের হেলাল পরে আত্মহত্যা করে। তাঁর এই প্রিয় ছাত্র ও বন্ধুটিকে ‘দোজখের ওম’ বইটি উৎসর্গ করেছিলেন ইলিয়াস ভাই।

১৯৭৬ সালে প্রকাশিত হয়েছিল আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের প্রথম গল্পগ্রন্থ ‘অন্য ঘরে অন্য স্বর।’ সেই বই বোদ্ধা পাঠক মহলের কলকব্জা নাড়িয়ে দিল। রাজশাহী থেকে প্রকাশিত ‘সংবর্ত’ লিটল ম্যাগাজিনে এই বইয়ের সমালোচনা লিখলেন হাসান আজিজুল হক। তাঁর লেখায় নাম ছিল আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের বিষবৃক্ষ।

আখতারুজ্জামান ইলিয়াস লিখেছেন খুব কম। মাত্র ২৮টি গল্প, ২টি উপন্যাস, একটি প্রবন্ধ সংকলন। কিন্তু তিনি নিজেকে বলতেন ২৪ ঘণ্টার লেখক। শিক্ষকতা করছেন, পাইপ টানছেন, বন্ধুদের সঙ্গে তুমুল আড্ডা দিচ্ছেন, কাঁধে ঝোলা, পরনে প্রিন্টের হাওয়াই শার্ট। সবার মধ্যে থেকেও আলাদা হয়ে গেছেন। পুরান ঢাকার প্রতিটি গলিগুচি নিজের হাতের তালুর মতো চিনতেন। কোন গলির কি নাম তা মুখস্থ ছিল। ঢাকাইয়া ভাষাটা অসাধারণ জানতেন। এক সময় কিছুদিন গে ারিয়ায় থেকেছেন। ফরিদাবাদ পোস্ট অফিসের ঠিক উল্টোদিকে ছিল তাঁর বন্ধু শাকের চৌধুরীদের বাড়ি। সেই বাড়ির নিচতলায় শাকের চৌধুরীর একটা ওষুধের দোকান ছিল। ওখানেও যেতেন কখনো কখনো আড্ডা দিতে। পঁচাত্তর সালে দৈনিক সংবাদে লিখতে শুরু করেছিলেন তাঁর প্রথম উপন্যাস। নাম ছিল ‘চিলেকোঠায়’। সাহিত্য পাতায় ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হচ্ছিল সেই উপন্যাস। সরকার পরিবর্তনের পর উপন্যাসের প্রকাশনা বন্ধ করে দেয় পত্রিকা কর্তৃপক্ষ। এই উপন্যাসই ‘চিলেকোঠার সেপাই’ নাম দিয়ে ’৮১ সালের জানুয়ারি মাস থেকে ধারাবাহিকভাবে লিখতে শুরু করেন সাপ্তাহিক ‘রোববার’ পত্রিকায়। দু-বছর ধরে লিখে সেই উপন্যাস শেষ করেছিলেন। রোববার পত্রিকা প্রকাশিত হয়েছিল আটাত্তর সালের শেষদিকে। আমি সেখানে জুনিয়র রিপোর্টার হিসেবে কাজ করতাম। নির্বাহী সম্পাদক রফিক আজাদ। ইলিয়াস ভাইয়ের বাসার কাছে ইত্তেফাক ভবনে অফিস। তিনি প্রায়ই আমাদের সঙ্গে আড্ডা দিতে আসতেন। রোববারের দ্বিতীয় অথবা তৃতীয় সংখ্যায় লিখেছিলেন তাঁর ‘মিলির হাতে স্ট্যানগান’ গল্পটি। ঊনআশি থেকে একাশি সাল পর্যন্ত আমি ছিলাম জার্মানিতে। সেখানে বসে রোববারের ঈদ সংখ্যায় পড়লাম তাঁর ‘দুধ ভাতে উৎপাত’ গল্পটি। সেই সংখ্যায় সম্ভবত আমার ‘কালোঘোড়া’ উপন্যাসটিও ছাপা হয়েছিল। ‘কালোঘোড়া’ জার্মানিতে বসে লিখেছিলাম। ‘গাহে অচিন পাখি’ গল্পটিও ওখানে বসেই লেখা।

আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের সাহিত্য বিচার করার যোগ্যতা আমার নেই। তবে আমি তাঁর সব লেখা পড়েছি। কোনো কোনো লেখা দু-তিনবারও পড়েছি। মনে আছে একবার ‘খোয়াবনামা’ ও মার্কেজের ‘ওয়ান হান্ড্রেট ইয়ার্স অব সলিচিউট’ পাশাপাশি পড়েছিলাম। পড়ে মনে হয়েছিল দুজন প্রায় একই রকমের মেধাবী লেখক। আখতারুজ্জামান ইলিয়াস ইংরেজি কিংবা স্প্যানিশ ভাষায় জন্মালে, ফরাসি কিংবা জার্মান ভাষায় জন্মালে পৃথিবী তাঁকে মাথায় তুলে রাখতো।

ক্যান্সার আক্রান্ত হওয়ার পর কলকাতায় চিকিৎসা করাতে গিয়েছিলেন। পশ্চিমবঙ্গে তাঁর ভক্ত পাঠক প্রচুর। গায়ক কবীর সুমন প্রায়ই তাঁর সঙ্গে আড্ডা দিতে আসতেন। ‘খোয়াবনামা’ উপন্যাসের জন্য আনন্দ পুরস্কার পেলেন কিন্তু পুরস্কারটি তিনি গ্রহণ করতে চাইলেন না। পুরস্কার কমিটিতে আনিসুজ্জামান স্যার ছিলেন। আনন্দবাজার কর্তৃপক্ষ স্যারকে পাঠালেন ইলিয়াস ভাইয়ের কাছে। তিনি ইলিয়াস ভাইকে পুরস্কার নিতে রাজি করালেন। পুরস্কারের টাকাটা তাঁর চিকিৎসার কাজে লেগেছিল।

ক্যান্সারের কারণে তাঁর একটা পা কেটে বাদ দিতে হয়েছিল। ঢাকায় ফেরার পর একদিন তাঁকে দেখতে গেছি। গিয়ে বিস্মিত। তিনি বন্ধু-বান্ধবদের নিয়ে আগের মতোই আড্ডা দিচ্ছেন। শরীরে ক্যান্সার, পা কাটা পড়েছে, তোয়াক্কাই করছেন না। আমি জিজ্ঞেস করলাম, আপনার রাতে ঘুম হয়? নির্বিকার গলায় বললেন হয়। মাঝে মাঝে ঘুম ভেঙে কাটা পায়ের দিকে একটা হাত চলে যায়। তখন ফিল করি পা-টা নেই। এমন মনের জোর হতে পারে মানুষের। কলকাতার ডাক্তাররাও তাঁর মনের জোর দেখে বিস্মিত হয়েছিলেন।

বাংলাবাজারে গেলে মাওলা ব্রাদার্সে বসতেন। মাহমুদের সঙ্গে আড্ডা দিতেন। মাওলা ব্রাদার্স তাঁর প্রকাশক। ওখানে একদিন আমার সঙ্গে দেখা। আমার ‘ভূমিপুত্র’ উপন্যাসটি তাঁর খুব পছন্দ ছিল। সেই প্রসঙ্গ ধরে বললেন, আবোল-তাবোল লিখে ভালো হাতটা নষ্ট করো না। ইলিয়াস ভাই যেদিন চলে গেলেন ৪ জানুয়ারি ১৯৯৭। আমি সেদিন হুমায়ুন ফরীদির সঙ্গে কক্সবাজারে। ফরীদি সিনেমার শুটিং করে আর আমি হোটেলে বসে নাটক লেখার চেষ্টা করছি। শুটিং শেষ করে সন্ধ্যায় ফিরে আসে ফরীদি। দুই বন্ধু মিলে আড্ডা দিই। ৪ জানুয়ারি দুপুরবেলা হোটেলে ফিরে এলো ফরীদি। আমি অবাক। ফরীদির মুখটা বিষণœ। ধরা গলায় বলল, একটা দুঃসংবাদ আছে। শুনে কান্নাকাটি করিস না। ইলিয়াস ভাই চলে গেছেন। বলে নিজেই হু হু করে কাঁদতে লাগলো।

বাংলা সাহিত্যের এক মহিরূহ মহাশ্বেতা দেবী ছিলেন আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের দারুণ ভক্ত। তিনি লিখেছিলেন, ‘ইলিয়াসের পায়ের নখের যোগ্য কোনো লেখা লিখতে পারলে আমি ধন্য হতাম। ‘খোয়াবনামা’ শেষ করে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে বড় উপন্যাস লেখার পরিকল্পনা ছিল ইলিয়াস ভাইয়ের। তাঁর অকাল মৃত্যুতে বাংলা সাহিত্য বঞ্চিত হলো এক অমর উপন্যাস থেকে।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটি
ছুটি
৩০ হাজার টাকার শুল্কে ৫০ হাজার টাকা ঘুষ!
৩০ হাজার টাকার শুল্কে ৫০ হাজার টাকা ঘুষ!
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সংজ্ঞায় সশস্ত্র বাহিনী
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সংজ্ঞায় সশস্ত্র বাহিনী
মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
মিরাজ ম্যাজিকে বিশাল জয়
মিরাজ ম্যাজিকে বিশাল জয়
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
সর্বশেষ খবর
শ্রমিকদের রক্তের বিনিময়ে আমরা গণতন্ত্র পেয়েছি: দুলু
শ্রমিকদের রক্তের বিনিময়ে আমরা গণতন্ত্র পেয়েছি: দুলু

৪২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চার জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি
চার জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এআইইউবিতে ‘লেটস টক উইথ দ্য ইইউ অ্যাম্বাসেডর’ অনুষ্ঠিত
এআইইউবিতে ‘লেটস টক উইথ দ্য ইইউ অ্যাম্বাসেডর’ অনুষ্ঠিত

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে দুই শিশুর মৃত্যু
চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে দুই শিশুর মৃত্যু

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বে প্রথমবার দুই রোবটের বক্সিং ম্যাচ
বিশ্বে প্রথমবার দুই রোবটের বক্সিং ম্যাচ

২৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মিনিস্টারের ঈদ অফার ‘ফ্রিজ কিনুন হাম্বা জিতুন’
মিনিস্টারের ঈদ অফার ‘ফ্রিজ কিনুন হাম্বা জিতুন’

৩৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নোয়াখালীতে গণ অধিকার পরিষদের উদ্যোগে শ্রমিক দিবস পালিত
নোয়াখালীতে গণ অধিকার পরিষদের উদ্যোগে শ্রমিক দিবস পালিত

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্নে শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়ন জরুরি: প্রধান উপদেষ্টা
বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্নে শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়ন জরুরি: প্রধান উপদেষ্টা

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আইসিসিবিতে শুরু হলো মোটর ও বাইক শো
আইসিসিবিতে শুরু হলো মোটর ও বাইক শো

৪৯ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখার আয়োজনে ডে লং ট্যুর ও নতুন কমিটি
বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখার আয়োজনে ডে লং ট্যুর ও নতুন কমিটি

৫০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নয়াপল্টনে শ্রমিক সমাবেশে জনস্রোত
নয়াপল্টনে শ্রমিক সমাবেশে জনস্রোত

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিডনিতে বর্ণাঢ্য বৈশাখী উৎসব
সিডনিতে বর্ণাঢ্য বৈশাখী উৎসব

৫৬ মিনিট আগে | পরবাস

শরীর ঠাণ্ডা রাখবে মাটির পাত্রের পানি
শরীর ঠাণ্ডা রাখবে মাটির পাত্রের পানি

৫৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার
পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিদিন ব্রকলি খেলে যেসব উপকার
প্রতিদিন ব্রকলি খেলে যেসব উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে দুই শিশুর মৃত্যু
চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে নানা আয়োজনে মে দিবস পালিত
খাগড়াছড়িতে নানা আয়োজনে মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে সেফটি দিবস পালিত
গোপালগঞ্জে সেফটি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে মহান মে দিবস পালিত
মানিকগঞ্জে মহান মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত সরকার না থাকায় ফ্যাসিবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে : রিজভী
নির্বাচিত সরকার না থাকায় ফ্যাসিবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নওগাঁয় মহান মে দিবস পালিত
নওগাঁয় মহান মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, ইউএনও-ওসিসহ আহত ২০
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, ইউএনও-ওসিসহ আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেনাপোল বন্দরে দুইদিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
বেনাপোল বন্দরে দুইদিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেকুয়ায় একদিনে কুকুরের কামড়ে শিশুসহ আহত ২০
পেকুয়ায় একদিনে কুকুরের কামড়ে শিশুসহ আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে পৃথক দুর্ঘটনায় দুইজনের প্রাণহানি
মেহেরপুরে পৃথক দুর্ঘটনায় দুইজনের প্রাণহানি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের প্রধান কোচ হতে চান আজহার মাহমুদ
পাকিস্তানের প্রধান কোচ হতে চান আজহার মাহমুদ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লী বিদ্যুতের সাব স্টেশন থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
পল্লী বিদ্যুতের সাব স্টেশন থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
ভাঙ্গায় ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে নানা আয়োজনে মে দিবস পালন
জয়পুরহাটে নানা আয়োজনে মে দিবস পালন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’
এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ
নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ