শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫ আপডেট: ০২:১৬, বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫

অন্তর্বর্তী সরকারের ৯ মাস

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

♦ বেকার হয়েছেন লাখো শ্রমিক, নেওয়া হয়নি শ্রমবান্ধব উদ্যোগ ♦ ছাত্র আন্দোলনে অনেক শ্রমিক জীবন দিয়েছেন, কিন্তু শ্রমিকের অবস্থার পরিবর্তন হয়নি : মোশরেফা মিশু
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

দায়িত্ব গ্রহণের পর প্রায় নয় মাস ধরে অন্তর্বর্তী সরকারকে যে বিষয়গুলো সামলাতে সবচেয়ে বেশি বেগ পেতে হচ্ছে তার মধ্যে শ্রমিক অসন্তোষ অন্যতম একটি। বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বিভিন্ন কারখানা একের পর এক বন্ধ হয়ে যাওয়া এবং এর পরিপ্রেক্ষিতে নিয়মিত বেতন-ভাতা না পেয়ে যে শ্রমিক অসন্তোষ তৈরি হয় তা সামাল দিতে পারছে না সরকার। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শ্রমজীবী মানুষের বড় ভূমিকা থাকলেও তাঁদের মূল সমস্যাগুলো সমাধান বা তাঁদের পাশে দাঁড়াতে দেখা যাচ্ছে না কাউকে। উল্টো শ্রমিক অসন্তোষ দমাতে গিয়ে আশুলিয়ায় ও মিরপুরে শ্রমিকদের ওপর নির্বিচার গুলি করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। বর্তমানে ১ লাখের বেশি শ্রমিক বেকার। শ্রমিকদের যে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল তার কোনোটিই কার্যকর হয়নি বলে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান শ্রমিকনেতারা। সর্বশেষ শ্রমিকদের স্বার্থে শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনে বিভিন্ন সুপারিশ করা হলেও এগুলোর বাস্তবায়ন নিয়ে তাঁরা সন্দেহ প্রকাশ করেছেন।

শ্রমিকনেতারা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে গতকাল বলেন, বর্তমানে দেশে সবচেয়ে বড় বৈষম্যের শিকার শ্রমিকরা। এটি অত্যন্ত ন্যক্কারজনক। ২০২৪-এর আন্দোলনে অনেক শ্রমিক জীবন দিয়েছেন, কিন্তু আন্দোলনের নয় মাস পরেও শ্রমিকের অবস্থা ও ভাগ্যের কোনো পরিবর্তন হয়নি। এমনকি নিহতদের তালিকায় নামও নেই। তবে শ্রমিকদের ভাগ্যের পরিবর্তন না হলেও ভাগ্যের পরিবর্তন হয়েছে আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী ছাত্রনেতাদের।

গার্মেন্ট শ্রমিক ঐক্য পরিষদের সভাপতি শ্রমিকনেতা মোশরেফা মিশু গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এ সরকার আশুলিয়ার দুটি ও মিরপুরের একটি কারখানায় শ্রমিক অসন্তোষ দমাতে গুলি করে। গুলিতে আশুলিয়ায় নিহত শ্রমিকের নাম মো. কাওসার। গত অক্টোবরে আশুলিয়ার আরেক কারখানায় গুলি করে চম্পা খাতুন নামে এক নারী শ্রমিককে হত্যা করা হয়। অক্টোবরের ৩০ তারিখে মিরপুরে আরেক কারখানায় শ্রমিকদের ওপর গুলি চালালে শ্রমিকরা মারাত্মক আহত হন। আজ এটা অত্যন্ত ন্যক্কারজনক যে জুলাই আন্দোলনে অনেক শ্রমিক জীবন দিয়েছেন, কিন্তু আন্দোলনের নয় মাস পরেও শ্রমিকের অবস্থার কোনো পরিবর্তন হয়নি। তিনি বলেন, শ্রমিকের ভাগ্যের পরিবর্তন না হলেও ভাগ্যের পরিবর্তন হয়েছে ছাত্রনেতাদের। যে ছাত্ররা নেতৃত্ব দিয়েছেন তাঁরা এখন সরকারের বড় পদে আছেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নামে এ আন্দোলন হয়েছে। কিন্তু শ্রমিকরা একই রকম বৈষম্যের শিকার এখনো রয়ে গেছেন।

অবস্থার পরিবর্তন হয়নি শ্রমিকের : বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব লেবার স্টাডিজের (বিলস) প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৪ সালে কর্মক্ষেত্রে দুর্ঘটনায় মোট ৭৩৬ জন শ্রমিকের মৃত্যু হয়। আহত হন ৩০০ জন। নিহতের মধ্যে দুজন নারী। এ সময় সবচেয়ে বেশি ২৯২ জন পরিবহন খাতের শ্রমিকের মৃত্যু হয়। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১০২ জন শ্রমিকের মৃত্যু হয় কৃষি খাতে। এরপর ৯৭ জন শ্রমিকের মৃত্যু হয় নির্মাণ খাতে। এ সময় কর্মক্ষেত্রে নির্যাতনের শিকার হন ২৬৪ জন। এর মধ্যে নারী শ্রমিক ৩৮ জন। সবচেয়ে বেশি ৪৪ জন অটোরিকশা শ্রমিক নির্যাতনের শিকার হন। এরপর তৈরি পোশাক খাতে নির্যাতনের শিকার হন ৩৬ জন শ্রমিক। ১৬ জন গৃহশ্রমিক কাজ করতে গিয়ে নির্যাতনের শিকার হন। এর মধ্যে নয়জন নিহত এবং সাতজন আহত হন। নির্যাতিত শ্রমিকের বেশির ভাগই শারীরিক নির্যাতন, ধর্ষণ, ছুরিকাঘাত, খুন, অপহরণ ও মারধরের শিকার।

বিলসের তথ্যে, ২০২৪ সালে মোট ৫০১টি শ্রমিক আন্দোলনের ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে ৪০৬টিই তৈরি পোশাক খাতের। বকেয়া বেতনের কারণে ১৫৫টি শ্রমিক অসন্তোষের ঘটনা ঘটে। বন্ধ কারখানা খুলে দেওয়ার দাবিতে ৯৫টি অসন্তোষের ঘটনা, দাবি আদায়ে ৯৩টি ঘটনা, লে-অফের জন্য ৮৭টি অসন্তোষের ঘটনা, বেতন বৃদ্ধির জন্য ৩৩টি ঘটনা, ওভারটাইমের দাবিতে সাতটি, বোনাসের দাবিতে ছয়টি এবং শ্রমিক মৃত্যুর জন্য দুটি শ্রমিক অসন্তোষের ঘটনা ঘটে। এসব আন্দোলনে পাঁচজন শ্রমিক নিহত হন।

শ্রমিকনেতারা জানান, শ্রমিকের স্বাস্থ্যসেবার বিষয়টি বরাবরই উপেক্ষিত। শ্রমঘন এলাকাগুলোয় এখনো পর্যাপ্ত হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা যায়নি। শ্রমিকের জন্য এখনো ইন্স্যুরেন্সের ব্যবস্থা করা যায়নি। আবার বিপজ্জনক কাজে নিয়োজিত শ্রমিকের জন্য নিরাপত্তা সরঞ্জামাদির ব্যবস্থা এখনো করতে পারেনি রাষ্ট্র ও মালিকপক্ষ। শ্রমিকের জন্য শ্রমিকনেতারা দুর্ঘটনা বিমা ও এমপ্লয়ার্স ইনজুরি স্কিম চালু করার দাবি জানান। আবার দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা চা শিল্পের শ্রমিকের সমস্যাগুলোরও এখনো স্থায়ী ও কার্যকর সমাধান হয়নি। পরিবহনশ্রমিকের জন্য নেই নির্দিষ্ট কর্মঘণ্টা ও বিশ্রামের সুযোগ। হোটেল-রেস্টুরেন্টে কর্মরত শ্রমিকের জন্য এখনো বাধ্যতামূলক নিয়োগপত্র দেওয়ার ব্যবস্থা করা যায়নি। তাঁদের নেই কোনো সাপ্তাহিক ছুটি, উৎসবভাতা। এ খাতে হচ্ছে যথেচ্ছ শিশুশ্রম। এখনো গৃহশ্রমিককে শ্রম আইনে অন্তর্ভুক্ত করে শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া যায়নি। একই সঙ্গে গৃহকর্মী কল্যাণ ও সুরক্ষা নীতিমালা, ২০১৫-এর বাস্তবায়নও নেই। এখনো ১৪ বছরের কম বয়সি শিশুদের গৃহকর্মী হিসেবে কাজ করানো হচ্ছে এবং তারা নির্যাতনের শিকার হচ্ছে।

জুলাই অভ্যুত্থানে উৎসর্গ করেছেন ১১৪ শ্রমিক : দেড় হাজারের বেশি শহীদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে গত আগস্টে স্বৈরাচার শেখ হাসিনার পতন ঘটে। ছাত্র-জনতার পাশাপাশি এ আন্দোলনের সম্মুখসারিতে ছিলেন শ্রমিকরাও। রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে বিভিন্ন পেশার শ্রমিকরা ছাত্র-জনতার সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে শামিল হন। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব লেবার স্টাডিজের (বিলস) তথ্যানুযায়ী, আন্দোলনে প্রাণ হারান ১১৪ জন শ্রমিক। আহত হন আরও ২৯ জন।

নিহত শ্রমিকরা হলেন রংপুরের দোকান কর্মচারী মিলন মিয়া, যাত্রাবাড়ীর হোটেল কর্মচারী আরিফ, বাড্ডার নির্মাণশ্রমিক গণি শেখ, রামপুরার বিদ্যুৎশ্রমিক গোলাম রাব্বি রাকিব, বাড্ডার ডেলিভারিম্যান সোহাগ, রায়েরবাগের বিদ্যুৎশ্রমিক মোবারক, গোলাপবাগের পরিবহনশ্রমিক আবু জাফর, আজিমপুরের রিকশাচালক মোহাম্মদ আলী, রংপুরের রিকশাচালক মানিক মিয়া, মিরপুরের পরিবহনশ্রমিক দুলাল মতিউর, গুলিস্তানের দোকান কর্মচারী সিয়াম, বগুড়ার দোকান কর্মচারী সিয়াম হোসেন, চট্টগ্রামের দোকান কর্মচারী ফারুক, নিউমার্কেটের হকার মো. শাহজাহান, ঢাকার দোকান কর্মচারী ইমরান, ঢাকার পোশাকশ্রমিক রাকিব, যাত্রাবাড়ীর পোশাকশ্রমিক আমিন, গাজীপুরের নির্মাণশ্রমিক নুর আলম, নারায়ণগঞ্জের দোকান কর্মচারী সজীব, সাভারের রিকশাচালক রনি, নির্মাণশ্রমিক মেহেদী হাসান, যাত্রাবাড়ীর ওয়ার্কশপ কর্মী আবদুল কাইয়ুম, গাজীপুরের পোশাকশ্রমিক রায়হান, যাত্রাবাড়ীর সেলসম্যান ইউসুফ, রিকশাচালক হাবিব সরদার ও আরিফ, যাত্রাবাড়ীর দোকান কর্মচারী সোহেল, বাড্ডার ওয়ার্কশপ কর্মী বাহাদুর হোসেন মনির, উত্তরার রিকশাচালক বকুল মিয়া, পরিবহনশ্রমিক আশাদুল হক, মাদারীপুরের পরিবহনশ্রমিক রোমান ব্যাপারী, নরসিংদীর পোশাকশ্রমিক আলী হোসেন, হকার নাহিদ, পান্থপথের হকার মোবারক, যাত্রাবাড়ীর ওয়ার্কশপ কর্মী আমিন, চাঁদপুরের পরিবহনশ্রমিক আবদুল মজিদ, নরসিংদীর দিনমজুর হাসান মিয়া, চট্টগ্রামের দোকান কর্মচারী সাইমন, ঢাকার দোকান কর্মচারী আকাশ, যাত্রাবাড়ীর রিকশাচালক জসিম, কাজলার হোটেল কর্মচারী আরিফ, শাহবাগের দোকান কর্মচারী পাভেল, নবাবপুরের দোকান কর্মচারী মোবারক হোসেন, গাজীপুরের দিনমজুর নুরুল আমিন, শনিরআখড়ার রাবার ফ্যাক্টরি শ্রমিক ইমন মিয়া, রামপুরার পরিবহনশ্রমিক আলমগীর, শনিরআখড়ার দোকান কর্মচারী ইয়াসিন, বাড্ডার নির্মাণশ্রমিক গোলাম রাব্বানী, ঢাকার পরিবহনশ্রমিক সোহেল রানা, ধানমন্ডির পরিবহনশ্রমিক টিটু, উত্তরার দোকান কর্মচারী জসিম, নারায়ণগঞ্জের ডেকোরেটর শ্রমিক আবদুস সালাম ও সেলিম ম ল, নরসিংদীর পোশাকশ্রমিক জামান মিয়া, রায়েরবাজারের দোকান কর্মচারী জাকির হোসেন, বাড্ডার বেকারি কর্মচারী আবদুল হান্নান, মিরপুরের পোশাকশ্রমিক আসিফুর রহমান, বাড্ডার পোশাকশ্রমিক ইয়ামিন, নারায়ণগঞ্জের পোশাকশ্রমিক রাসেল, বসিলার দোকান কর্মচারী আবু ছায়েদ, রায়েরবাগের দোকান কর্মচারী সোহেল মিয়া, মিরপুরের কেমিক্যাল ফ্যাক্টরি শ্রমিক ফিরোজ তালুকদার, রংপুরের হকার সাজ্জাদ হোসেন, যাত্রাবাড়ীর নির্মাণশ্রমিক ফয়েজ, রামপুরার রিকশাচালক আমির তালুদকার, ময়মনসিংহের কৃষিশ্রমিক সাইফুল ইসলাম, মিরপুরের রেস্টুরেন্ট কর্মী সিয়াম, উত্তরার পোশাকশ্রমিক জাকির হোসেন, শনিরআখড়ার দোকান কর্মচারী জোবায়ের, নর্দার দোকান কর্মচারী মিজানুর রহমান মিলন, নরসিংদীর কৃষিশ্রমিক আবদুর রহমান, শনিরআখড়ার রিকশাচালক মো. আমিন, রামপুরার ডেলিভারিম্যান সোহাগ, নারায়ণগঞ্জের নির্মাণশ্রমিক সেলিম ম ল, সালাম ও সোহেল আহমেদ, ঢাকার সরকারি কর্মচারী আদি আল মাহমুদ, নারায়ণগঞ্জের মোটরশ্রমিক মোস্তফা কামাল রাজু, মহাখালীর সেলসম্যান শাহজাহান হৃদয়, যাত্রাবাড়ীর ইন্টারনেট-কর্মী সাজেদুর রহমান ওমর, সাভারের নির্মাণশ্রমিক তুহিন, নরসিংদীর ফয়েজ মিয়া, রিকশাচালক আশিকুল ইসলাম রাব্বী, ঝালমুড়ি বিক্রেতা নাহিদ মিয়া, দিনমজুর হাসান মিয়া, হৃদয় মীর, রিকশাচালক সুজন মিয়া, রামপুরার কারখানাশ্রমিক সেলিম তালুকদার, মহাখালীর ডেলিভারিম্যান আবদুর রহমান জিসান, মিরপুরের নাহিদুল ইসলাম, চিটাগাং রোডের মেকানিক জাকির হাসান, কদমতলীর মোবাইল সার্ভিসিং শ্রমিক সোহেল, উত্তরার পরিবহনশ্রমিক আসাদুল্লাহ, সিলেটের বিদ্যুৎকর্মী মোস্তাক আহমেদ, রামপুরার পোশাকশ্রমিক সোহান, গাজীপুরের পোশাকশ্রমিক মিনহাজ, রায়েরবাগের দোকান কর্মচারী জিসান আহমেদ, গাজীপুরের স্পিনিং মিলের কর্মী কাজল মিয়া, দোকান কর্মচারী জাহাঙ্গীর আলম, বাড্ডার হোটেলকর্মী ইমন, রায়েরবাগের কয়েল ফ্যাক্টরির কর্মচারী ওমর ফারুক, মিরপুরের নির্মাণশ্রমিক মিরাজ, গাজীপুরের দোকান কর্মচারী তোফাজ্জল, কুমিল্লার পরিবহনশ্রমিক আবদুর রাজ্জাক রুবেল, যাত্রাবাড়ীর পরিবহনশ্রমিক রিয়াজ উল্লাহ, রাজধানীর কারওয়ান বাজারের বিদ্যুৎশ্রমিক জুয়েল, হাজারীবাগের দোকান কর্মচারী রিয়াজ উদ্দিন তালুকদার ও চানখাঁরপুলের টেইলার্স কর্মী তারেক।

এই বিভাগের আরও খবর
তথ্য যাচাইয়ে সাংবাদিকদের আরও সতর্ক হতে হবে
তথ্য যাচাইয়ে সাংবাদিকদের আরও সতর্ক হতে হবে
ডিএমপিতে সাত মাসে খুন ১৫৪ জন
ডিএমপিতে সাত মাসে খুন ১৫৪ জন
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল সাত দিনের রিমান্ডে
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল সাত দিনের রিমান্ডে
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
গণ অভ্যুত্থানের সাংবিধানিক স্বীকৃতির অঙ্গীকার
গণ অভ্যুত্থানের সাংবিধানিক স্বীকৃতির অঙ্গীকার
রাজনৈতিক দলগুলো চায় আইনি ভিত্তি
রাজনৈতিক দলগুলো চায় আইনি ভিত্তি
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
৫ আগস্ট ঘিরে নিরাপত্তা হুমকি নেই
৫ আগস্ট ঘিরে নিরাপত্তা হুমকি নেই
চামড়াশিল্পের সঙ্গে আমরা অপরাধ করেছি
চামড়াশিল্পের সঙ্গে আমরা অপরাধ করেছি
মার্চ ফর জাস্টিসে উত্তাল দেশ
মার্চ ফর জাস্টিসে উত্তাল দেশ
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
সর্বশেষ খবর
আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর
‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ক্যালিফোর্নিয়ায় মার্কিন এফ-৩৫ বিধ্বস্ত, পাইলট অক্ষত
ক্যালিফোর্নিয়ায় মার্কিন এফ-৩৫ বিধ্বস্ত, পাইলট অক্ষত

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সাথে বাণিজ্য, ভারতীয় ৬ কোম্পানির ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইরানের সাথে বাণিজ্য, ভারতীয় ৬ কোম্পানির ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেয়ার কালারে চুল কি দ্রুত পাকে?
হেয়ার কালারে চুল কি দ্রুত পাকে?

২৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

তাসকিনের বিরুদ্ধে জিডি প্রত্যাহার করলেন বন্ধু সৌরভ
তাসকিনের বিরুদ্ধে জিডি প্রত্যাহার করলেন বন্ধু সৌরভ

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ
জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করবে বাংলাদেশ ব্যাংক
আজ নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করবে বাংলাদেশ ব্যাংক

৩৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে ইসরায়েলি গুলিতে নিহত অন্তত ৩০ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে ইসরায়েলি গুলিতে নিহত অন্তত ৩০ ফিলিস্তিনি

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা

৪২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ফের প্রিমিয়ার লিগে ফিরলেন জাকা
ফের প্রিমিয়ার লিগে ফিরলেন জাকা

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় অপুষ্টিতে আরও সাতজনের মৃত্যু
গাজায় অপুষ্টিতে আরও সাতজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই দফা বাড়ার পর কমলো স্বর্ণের দাম
দুই দফা বাড়ার পর কমলো স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বুলাওয়েতে প্রথম দিনেই নিউজিল্যান্ডের দাপট
বুলাওয়েতে প্রথম দিনেই নিউজিল্যান্ডের দাপট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে পর্বতারোহণের সময় দুইবারের স্বর্ণজয়ী অলিম্পিয়ানের মৃত্যু
পাকিস্তানে পর্বতারোহণের সময় দুইবারের স্বর্ণজয়ী অলিম্পিয়ানের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ কোরিয়ার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ১৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ
দক্ষিণ কোরিয়ার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ১৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব এলাকায় শুক্রবার ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
যেসব এলাকায় শুক্রবার ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুঁজিবাজার: সূচকের বড় উত্থানে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের বড় উত্থানে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তথ্য যাচাইয়ে সাংবাদিকদের আরও সতর্ক হতে হবে
তথ্য যাচাইয়ে সাংবাদিকদের আরও সতর্ক হতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাগামহীন খুন সন্ত্রাস চাঁদাবাজি
লাগামহীন খুন সন্ত্রাস চাঁদাবাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টির পর ঢাকার বায়ুমানে কিছুটা উন্নতি
বৃষ্টির পর ঢাকার বায়ুমানে কিছুটা উন্নতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘হিজবুল্লাহ আত্মসমর্পণ করবে না, ছাড়বে না অস্ত্রও’
‌‘হিজবুল্লাহ আত্মসমর্পণ করবে না, ছাড়বে না অস্ত্রও’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির জোড়া অ্যাসিস্টে মায়ামির জয়, ডি পলের অভিষেক
মেসির জোড়া অ্যাসিস্টে মায়ামির জয়, ডি পলের অভিষেক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার
ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন সেই ফারাবী
জামিন পেলেন সেই ফারাবী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের
মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত
গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলায় জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে সহিংস বিক্ষোভে নিহত ২২
অ্যাঙ্গোলায় জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে সহিংস বিক্ষোভে নিহত ২২

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের
মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন সেই ফারাবী
জামিন পেলেন সেই ফারাবী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক
গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান
সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন: আবদুল আউয়াল মিন্টু
খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন: আবদুল আউয়াল মিন্টু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০ অক্টোবরের মধ্যে বাড়তি সিম ডি-রেজিস্ট্রার করতে হবে
৩০ অক্টোবরের মধ্যে বাড়তি সিম ডি-রেজিস্ট্রার করতে হবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ
পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে
রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে

প্রথম পৃষ্ঠা

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন
এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন

শোবিজ

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

কুসুমের মুগ্ধতা
কুসুমের মুগ্ধতা

শোবিজ

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা