শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫ আপডেট: ০২:১৬, বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫

অন্তর্বর্তী সরকারের ৯ মাস

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

♦ বেকার হয়েছেন লাখো শ্রমিক, নেওয়া হয়নি শ্রমবান্ধব উদ্যোগ ♦ ছাত্র আন্দোলনে অনেক শ্রমিক জীবন দিয়েছেন, কিন্তু শ্রমিকের অবস্থার পরিবর্তন হয়নি : মোশরেফা মিশু
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

দায়িত্ব গ্রহণের পর প্রায় নয় মাস ধরে অন্তর্বর্তী সরকারকে যে বিষয়গুলো সামলাতে সবচেয়ে বেশি বেগ পেতে হচ্ছে তার মধ্যে শ্রমিক অসন্তোষ অন্যতম একটি। বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বিভিন্ন কারখানা একের পর এক বন্ধ হয়ে যাওয়া এবং এর পরিপ্রেক্ষিতে নিয়মিত বেতন-ভাতা না পেয়ে যে শ্রমিক অসন্তোষ তৈরি হয় তা সামাল দিতে পারছে না সরকার। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শ্রমজীবী মানুষের বড় ভূমিকা থাকলেও তাঁদের মূল সমস্যাগুলো সমাধান বা তাঁদের পাশে দাঁড়াতে দেখা যাচ্ছে না কাউকে। উল্টো শ্রমিক অসন্তোষ দমাতে গিয়ে আশুলিয়ায় ও মিরপুরে শ্রমিকদের ওপর নির্বিচার গুলি করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। বর্তমানে ১ লাখের বেশি শ্রমিক বেকার। শ্রমিকদের যে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল তার কোনোটিই কার্যকর হয়নি বলে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান শ্রমিকনেতারা। সর্বশেষ শ্রমিকদের স্বার্থে শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনে বিভিন্ন সুপারিশ করা হলেও এগুলোর বাস্তবায়ন নিয়ে তাঁরা সন্দেহ প্রকাশ করেছেন।

শ্রমিকনেতারা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে গতকাল বলেন, বর্তমানে দেশে সবচেয়ে বড় বৈষম্যের শিকার শ্রমিকরা। এটি অত্যন্ত ন্যক্কারজনক। ২০২৪-এর আন্দোলনে অনেক শ্রমিক জীবন দিয়েছেন, কিন্তু আন্দোলনের নয় মাস পরেও শ্রমিকের অবস্থা ও ভাগ্যের কোনো পরিবর্তন হয়নি। এমনকি নিহতদের তালিকায় নামও নেই। তবে শ্রমিকদের ভাগ্যের পরিবর্তন না হলেও ভাগ্যের পরিবর্তন হয়েছে আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী ছাত্রনেতাদের।

গার্মেন্ট শ্রমিক ঐক্য পরিষদের সভাপতি শ্রমিকনেতা মোশরেফা মিশু গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এ সরকার আশুলিয়ার দুটি ও মিরপুরের একটি কারখানায় শ্রমিক অসন্তোষ দমাতে গুলি করে। গুলিতে আশুলিয়ায় নিহত শ্রমিকের নাম মো. কাওসার। গত অক্টোবরে আশুলিয়ার আরেক কারখানায় গুলি করে চম্পা খাতুন নামে এক নারী শ্রমিককে হত্যা করা হয়। অক্টোবরের ৩০ তারিখে মিরপুরে আরেক কারখানায় শ্রমিকদের ওপর গুলি চালালে শ্রমিকরা মারাত্মক আহত হন। আজ এটা অত্যন্ত ন্যক্কারজনক যে জুলাই আন্দোলনে অনেক শ্রমিক জীবন দিয়েছেন, কিন্তু আন্দোলনের নয় মাস পরেও শ্রমিকের অবস্থার কোনো পরিবর্তন হয়নি। তিনি বলেন, শ্রমিকের ভাগ্যের পরিবর্তন না হলেও ভাগ্যের পরিবর্তন হয়েছে ছাত্রনেতাদের। যে ছাত্ররা নেতৃত্ব দিয়েছেন তাঁরা এখন সরকারের বড় পদে আছেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নামে এ আন্দোলন হয়েছে। কিন্তু শ্রমিকরা একই রকম বৈষম্যের শিকার এখনো রয়ে গেছেন।

অবস্থার পরিবর্তন হয়নি শ্রমিকের : বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব লেবার স্টাডিজের (বিলস) প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৪ সালে কর্মক্ষেত্রে দুর্ঘটনায় মোট ৭৩৬ জন শ্রমিকের মৃত্যু হয়। আহত হন ৩০০ জন। নিহতের মধ্যে দুজন নারী। এ সময় সবচেয়ে বেশি ২৯২ জন পরিবহন খাতের শ্রমিকের মৃত্যু হয়। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১০২ জন শ্রমিকের মৃত্যু হয় কৃষি খাতে। এরপর ৯৭ জন শ্রমিকের মৃত্যু হয় নির্মাণ খাতে। এ সময় কর্মক্ষেত্রে নির্যাতনের শিকার হন ২৬৪ জন। এর মধ্যে নারী শ্রমিক ৩৮ জন। সবচেয়ে বেশি ৪৪ জন অটোরিকশা শ্রমিক নির্যাতনের শিকার হন। এরপর তৈরি পোশাক খাতে নির্যাতনের শিকার হন ৩৬ জন শ্রমিক। ১৬ জন গৃহশ্রমিক কাজ করতে গিয়ে নির্যাতনের শিকার হন। এর মধ্যে নয়জন নিহত এবং সাতজন আহত হন। নির্যাতিত শ্রমিকের বেশির ভাগই শারীরিক নির্যাতন, ধর্ষণ, ছুরিকাঘাত, খুন, অপহরণ ও মারধরের শিকার।

বিলসের তথ্যে, ২০২৪ সালে মোট ৫০১টি শ্রমিক আন্দোলনের ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে ৪০৬টিই তৈরি পোশাক খাতের। বকেয়া বেতনের কারণে ১৫৫টি শ্রমিক অসন্তোষের ঘটনা ঘটে। বন্ধ কারখানা খুলে দেওয়ার দাবিতে ৯৫টি অসন্তোষের ঘটনা, দাবি আদায়ে ৯৩টি ঘটনা, লে-অফের জন্য ৮৭টি অসন্তোষের ঘটনা, বেতন বৃদ্ধির জন্য ৩৩টি ঘটনা, ওভারটাইমের দাবিতে সাতটি, বোনাসের দাবিতে ছয়টি এবং শ্রমিক মৃত্যুর জন্য দুটি শ্রমিক অসন্তোষের ঘটনা ঘটে। এসব আন্দোলনে পাঁচজন শ্রমিক নিহত হন।

শ্রমিকনেতারা জানান, শ্রমিকের স্বাস্থ্যসেবার বিষয়টি বরাবরই উপেক্ষিত। শ্রমঘন এলাকাগুলোয় এখনো পর্যাপ্ত হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা যায়নি। শ্রমিকের জন্য এখনো ইন্স্যুরেন্সের ব্যবস্থা করা যায়নি। আবার বিপজ্জনক কাজে নিয়োজিত শ্রমিকের জন্য নিরাপত্তা সরঞ্জামাদির ব্যবস্থা এখনো করতে পারেনি রাষ্ট্র ও মালিকপক্ষ। শ্রমিকের জন্য শ্রমিকনেতারা দুর্ঘটনা বিমা ও এমপ্লয়ার্স ইনজুরি স্কিম চালু করার দাবি জানান। আবার দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা চা শিল্পের শ্রমিকের সমস্যাগুলোরও এখনো স্থায়ী ও কার্যকর সমাধান হয়নি। পরিবহনশ্রমিকের জন্য নেই নির্দিষ্ট কর্মঘণ্টা ও বিশ্রামের সুযোগ। হোটেল-রেস্টুরেন্টে কর্মরত শ্রমিকের জন্য এখনো বাধ্যতামূলক নিয়োগপত্র দেওয়ার ব্যবস্থা করা যায়নি। তাঁদের নেই কোনো সাপ্তাহিক ছুটি, উৎসবভাতা। এ খাতে হচ্ছে যথেচ্ছ শিশুশ্রম। এখনো গৃহশ্রমিককে শ্রম আইনে অন্তর্ভুক্ত করে শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া যায়নি। একই সঙ্গে গৃহকর্মী কল্যাণ ও সুরক্ষা নীতিমালা, ২০১৫-এর বাস্তবায়নও নেই। এখনো ১৪ বছরের কম বয়সি শিশুদের গৃহকর্মী হিসেবে কাজ করানো হচ্ছে এবং তারা নির্যাতনের শিকার হচ্ছে।

জুলাই অভ্যুত্থানে উৎসর্গ করেছেন ১১৪ শ্রমিক : দেড় হাজারের বেশি শহীদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে গত আগস্টে স্বৈরাচার শেখ হাসিনার পতন ঘটে। ছাত্র-জনতার পাশাপাশি এ আন্দোলনের সম্মুখসারিতে ছিলেন শ্রমিকরাও। রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে বিভিন্ন পেশার শ্রমিকরা ছাত্র-জনতার সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে শামিল হন। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব লেবার স্টাডিজের (বিলস) তথ্যানুযায়ী, আন্দোলনে প্রাণ হারান ১১৪ জন শ্রমিক। আহত হন আরও ২৯ জন।

নিহত শ্রমিকরা হলেন রংপুরের দোকান কর্মচারী মিলন মিয়া, যাত্রাবাড়ীর হোটেল কর্মচারী আরিফ, বাড্ডার নির্মাণশ্রমিক গণি শেখ, রামপুরার বিদ্যুৎশ্রমিক গোলাম রাব্বি রাকিব, বাড্ডার ডেলিভারিম্যান সোহাগ, রায়েরবাগের বিদ্যুৎশ্রমিক মোবারক, গোলাপবাগের পরিবহনশ্রমিক আবু জাফর, আজিমপুরের রিকশাচালক মোহাম্মদ আলী, রংপুরের রিকশাচালক মানিক মিয়া, মিরপুরের পরিবহনশ্রমিক দুলাল মতিউর, গুলিস্তানের দোকান কর্মচারী সিয়াম, বগুড়ার দোকান কর্মচারী সিয়াম হোসেন, চট্টগ্রামের দোকান কর্মচারী ফারুক, নিউমার্কেটের হকার মো. শাহজাহান, ঢাকার দোকান কর্মচারী ইমরান, ঢাকার পোশাকশ্রমিক রাকিব, যাত্রাবাড়ীর পোশাকশ্রমিক আমিন, গাজীপুরের নির্মাণশ্রমিক নুর আলম, নারায়ণগঞ্জের দোকান কর্মচারী সজীব, সাভারের রিকশাচালক রনি, নির্মাণশ্রমিক মেহেদী হাসান, যাত্রাবাড়ীর ওয়ার্কশপ কর্মী আবদুল কাইয়ুম, গাজীপুরের পোশাকশ্রমিক রায়হান, যাত্রাবাড়ীর সেলসম্যান ইউসুফ, রিকশাচালক হাবিব সরদার ও আরিফ, যাত্রাবাড়ীর দোকান কর্মচারী সোহেল, বাড্ডার ওয়ার্কশপ কর্মী বাহাদুর হোসেন মনির, উত্তরার রিকশাচালক বকুল মিয়া, পরিবহনশ্রমিক আশাদুল হক, মাদারীপুরের পরিবহনশ্রমিক রোমান ব্যাপারী, নরসিংদীর পোশাকশ্রমিক আলী হোসেন, হকার নাহিদ, পান্থপথের হকার মোবারক, যাত্রাবাড়ীর ওয়ার্কশপ কর্মী আমিন, চাঁদপুরের পরিবহনশ্রমিক আবদুল মজিদ, নরসিংদীর দিনমজুর হাসান মিয়া, চট্টগ্রামের দোকান কর্মচারী সাইমন, ঢাকার দোকান কর্মচারী আকাশ, যাত্রাবাড়ীর রিকশাচালক জসিম, কাজলার হোটেল কর্মচারী আরিফ, শাহবাগের দোকান কর্মচারী পাভেল, নবাবপুরের দোকান কর্মচারী মোবারক হোসেন, গাজীপুরের দিনমজুর নুরুল আমিন, শনিরআখড়ার রাবার ফ্যাক্টরি শ্রমিক ইমন মিয়া, রামপুরার পরিবহনশ্রমিক আলমগীর, শনিরআখড়ার দোকান কর্মচারী ইয়াসিন, বাড্ডার নির্মাণশ্রমিক গোলাম রাব্বানী, ঢাকার পরিবহনশ্রমিক সোহেল রানা, ধানমন্ডির পরিবহনশ্রমিক টিটু, উত্তরার দোকান কর্মচারী জসিম, নারায়ণগঞ্জের ডেকোরেটর শ্রমিক আবদুস সালাম ও সেলিম ম ল, নরসিংদীর পোশাকশ্রমিক জামান মিয়া, রায়েরবাজারের দোকান কর্মচারী জাকির হোসেন, বাড্ডার বেকারি কর্মচারী আবদুল হান্নান, মিরপুরের পোশাকশ্রমিক আসিফুর রহমান, বাড্ডার পোশাকশ্রমিক ইয়ামিন, নারায়ণগঞ্জের পোশাকশ্রমিক রাসেল, বসিলার দোকান কর্মচারী আবু ছায়েদ, রায়েরবাগের দোকান কর্মচারী সোহেল মিয়া, মিরপুরের কেমিক্যাল ফ্যাক্টরি শ্রমিক ফিরোজ তালুকদার, রংপুরের হকার সাজ্জাদ হোসেন, যাত্রাবাড়ীর নির্মাণশ্রমিক ফয়েজ, রামপুরার রিকশাচালক আমির তালুদকার, ময়মনসিংহের কৃষিশ্রমিক সাইফুল ইসলাম, মিরপুরের রেস্টুরেন্ট কর্মী সিয়াম, উত্তরার পোশাকশ্রমিক জাকির হোসেন, শনিরআখড়ার দোকান কর্মচারী জোবায়ের, নর্দার দোকান কর্মচারী মিজানুর রহমান মিলন, নরসিংদীর কৃষিশ্রমিক আবদুর রহমান, শনিরআখড়ার রিকশাচালক মো. আমিন, রামপুরার ডেলিভারিম্যান সোহাগ, নারায়ণগঞ্জের নির্মাণশ্রমিক সেলিম ম ল, সালাম ও সোহেল আহমেদ, ঢাকার সরকারি কর্মচারী আদি আল মাহমুদ, নারায়ণগঞ্জের মোটরশ্রমিক মোস্তফা কামাল রাজু, মহাখালীর সেলসম্যান শাহজাহান হৃদয়, যাত্রাবাড়ীর ইন্টারনেট-কর্মী সাজেদুর রহমান ওমর, সাভারের নির্মাণশ্রমিক তুহিন, নরসিংদীর ফয়েজ মিয়া, রিকশাচালক আশিকুল ইসলাম রাব্বী, ঝালমুড়ি বিক্রেতা নাহিদ মিয়া, দিনমজুর হাসান মিয়া, হৃদয় মীর, রিকশাচালক সুজন মিয়া, রামপুরার কারখানাশ্রমিক সেলিম তালুকদার, মহাখালীর ডেলিভারিম্যান আবদুর রহমান জিসান, মিরপুরের নাহিদুল ইসলাম, চিটাগাং রোডের মেকানিক জাকির হাসান, কদমতলীর মোবাইল সার্ভিসিং শ্রমিক সোহেল, উত্তরার পরিবহনশ্রমিক আসাদুল্লাহ, সিলেটের বিদ্যুৎকর্মী মোস্তাক আহমেদ, রামপুরার পোশাকশ্রমিক সোহান, গাজীপুরের পোশাকশ্রমিক মিনহাজ, রায়েরবাগের দোকান কর্মচারী জিসান আহমেদ, গাজীপুরের স্পিনিং মিলের কর্মী কাজল মিয়া, দোকান কর্মচারী জাহাঙ্গীর আলম, বাড্ডার হোটেলকর্মী ইমন, রায়েরবাগের কয়েল ফ্যাক্টরির কর্মচারী ওমর ফারুক, মিরপুরের নির্মাণশ্রমিক মিরাজ, গাজীপুরের দোকান কর্মচারী তোফাজ্জল, কুমিল্লার পরিবহনশ্রমিক আবদুর রাজ্জাক রুবেল, যাত্রাবাড়ীর পরিবহনশ্রমিক রিয়াজ উল্লাহ, রাজধানীর কারওয়ান বাজারের বিদ্যুৎশ্রমিক জুয়েল, হাজারীবাগের দোকান কর্মচারী রিয়াজ উদ্দিন তালুকদার ও চানখাঁরপুলের টেইলার্স কর্মী তারেক।

এই বিভাগের আরও খবর
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
দুদকে তলব  টিউলিপকে
দুদকে তলব টিউলিপকে
সংবাদকর্মীদের স্বার্থরক্ষায় কাজ করবে জামায়াত
সংবাদকর্মীদের স্বার্থরক্ষায় কাজ করবে জামায়াত
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
জুলাই বিপ্লবে আহতদের উপহার তারেক রহমানের
জুলাই বিপ্লবে আহতদের উপহার তারেক রহমানের
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
শিক্ষকদের বিক্ষোভ লাঠিচার্জ ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ
শিক্ষকদের বিক্ষোভ লাঠিচার্জ ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
সর্বশেষ খবর
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?

৫৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের অর্থনৈতিক মন্দা কাটছে না
দেশের অর্থনৈতিক মন্দা কাটছে না

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়
রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩
নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?
দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা
খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা
১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড
যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট
ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪
ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ
ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ
গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি
লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার
সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা
ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা
বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ
শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ

নগর জীবন

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা
সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা

নগর জীবন

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি
রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ

সম্পাদকীয়