শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫ আপডেট: ০২:১৬, বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫

অন্তর্বর্তী সরকারের ৯ মাস

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

♦ বেকার হয়েছেন লাখো শ্রমিক, নেওয়া হয়নি শ্রমবান্ধব উদ্যোগ ♦ ছাত্র আন্দোলনে অনেক শ্রমিক জীবন দিয়েছেন, কিন্তু শ্রমিকের অবস্থার পরিবর্তন হয়নি : মোশরেফা মিশু
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

দায়িত্ব গ্রহণের পর প্রায় নয় মাস ধরে অন্তর্বর্তী সরকারকে যে বিষয়গুলো সামলাতে সবচেয়ে বেশি বেগ পেতে হচ্ছে তার মধ্যে শ্রমিক অসন্তোষ অন্যতম একটি। বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বিভিন্ন কারখানা একের পর এক বন্ধ হয়ে যাওয়া এবং এর পরিপ্রেক্ষিতে নিয়মিত বেতন-ভাতা না পেয়ে যে শ্রমিক অসন্তোষ তৈরি হয় তা সামাল দিতে পারছে না সরকার। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শ্রমজীবী মানুষের বড় ভূমিকা থাকলেও তাঁদের মূল সমস্যাগুলো সমাধান বা তাঁদের পাশে দাঁড়াতে দেখা যাচ্ছে না কাউকে। উল্টো শ্রমিক অসন্তোষ দমাতে গিয়ে আশুলিয়ায় ও মিরপুরে শ্রমিকদের ওপর নির্বিচার গুলি করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। বর্তমানে ১ লাখের বেশি শ্রমিক বেকার। শ্রমিকদের যে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল তার কোনোটিই কার্যকর হয়নি বলে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান শ্রমিকনেতারা। সর্বশেষ শ্রমিকদের স্বার্থে শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনে বিভিন্ন সুপারিশ করা হলেও এগুলোর বাস্তবায়ন নিয়ে তাঁরা সন্দেহ প্রকাশ করেছেন।

শ্রমিকনেতারা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে গতকাল বলেন, বর্তমানে দেশে সবচেয়ে বড় বৈষম্যের শিকার শ্রমিকরা। এটি অত্যন্ত ন্যক্কারজনক। ২০২৪-এর আন্দোলনে অনেক শ্রমিক জীবন দিয়েছেন, কিন্তু আন্দোলনের নয় মাস পরেও শ্রমিকের অবস্থা ও ভাগ্যের কোনো পরিবর্তন হয়নি। এমনকি নিহতদের তালিকায় নামও নেই। তবে শ্রমিকদের ভাগ্যের পরিবর্তন না হলেও ভাগ্যের পরিবর্তন হয়েছে আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী ছাত্রনেতাদের।

গার্মেন্ট শ্রমিক ঐক্য পরিষদের সভাপতি শ্রমিকনেতা মোশরেফা মিশু গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এ সরকার আশুলিয়ার দুটি ও মিরপুরের একটি কারখানায় শ্রমিক অসন্তোষ দমাতে গুলি করে। গুলিতে আশুলিয়ায় নিহত শ্রমিকের নাম মো. কাওসার। গত অক্টোবরে আশুলিয়ার আরেক কারখানায় গুলি করে চম্পা খাতুন নামে এক নারী শ্রমিককে হত্যা করা হয়। অক্টোবরের ৩০ তারিখে মিরপুরে আরেক কারখানায় শ্রমিকদের ওপর গুলি চালালে শ্রমিকরা মারাত্মক আহত হন। আজ এটা অত্যন্ত ন্যক্কারজনক যে জুলাই আন্দোলনে অনেক শ্রমিক জীবন দিয়েছেন, কিন্তু আন্দোলনের নয় মাস পরেও শ্রমিকের অবস্থার কোনো পরিবর্তন হয়নি। তিনি বলেন, শ্রমিকের ভাগ্যের পরিবর্তন না হলেও ভাগ্যের পরিবর্তন হয়েছে ছাত্রনেতাদের। যে ছাত্ররা নেতৃত্ব দিয়েছেন তাঁরা এখন সরকারের বড় পদে আছেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নামে এ আন্দোলন হয়েছে। কিন্তু শ্রমিকরা একই রকম বৈষম্যের শিকার এখনো রয়ে গেছেন।

অবস্থার পরিবর্তন হয়নি শ্রমিকের : বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব লেবার স্টাডিজের (বিলস) প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৪ সালে কর্মক্ষেত্রে দুর্ঘটনায় মোট ৭৩৬ জন শ্রমিকের মৃত্যু হয়। আহত হন ৩০০ জন। নিহতের মধ্যে দুজন নারী। এ সময় সবচেয়ে বেশি ২৯২ জন পরিবহন খাতের শ্রমিকের মৃত্যু হয়। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১০২ জন শ্রমিকের মৃত্যু হয় কৃষি খাতে। এরপর ৯৭ জন শ্রমিকের মৃত্যু হয় নির্মাণ খাতে। এ সময় কর্মক্ষেত্রে নির্যাতনের শিকার হন ২৬৪ জন। এর মধ্যে নারী শ্রমিক ৩৮ জন। সবচেয়ে বেশি ৪৪ জন অটোরিকশা শ্রমিক নির্যাতনের শিকার হন। এরপর তৈরি পোশাক খাতে নির্যাতনের শিকার হন ৩৬ জন শ্রমিক। ১৬ জন গৃহশ্রমিক কাজ করতে গিয়ে নির্যাতনের শিকার হন। এর মধ্যে নয়জন নিহত এবং সাতজন আহত হন। নির্যাতিত শ্রমিকের বেশির ভাগই শারীরিক নির্যাতন, ধর্ষণ, ছুরিকাঘাত, খুন, অপহরণ ও মারধরের শিকার।

বিলসের তথ্যে, ২০২৪ সালে মোট ৫০১টি শ্রমিক আন্দোলনের ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে ৪০৬টিই তৈরি পোশাক খাতের। বকেয়া বেতনের কারণে ১৫৫টি শ্রমিক অসন্তোষের ঘটনা ঘটে। বন্ধ কারখানা খুলে দেওয়ার দাবিতে ৯৫টি অসন্তোষের ঘটনা, দাবি আদায়ে ৯৩টি ঘটনা, লে-অফের জন্য ৮৭টি অসন্তোষের ঘটনা, বেতন বৃদ্ধির জন্য ৩৩টি ঘটনা, ওভারটাইমের দাবিতে সাতটি, বোনাসের দাবিতে ছয়টি এবং শ্রমিক মৃত্যুর জন্য দুটি শ্রমিক অসন্তোষের ঘটনা ঘটে। এসব আন্দোলনে পাঁচজন শ্রমিক নিহত হন।

শ্রমিকনেতারা জানান, শ্রমিকের স্বাস্থ্যসেবার বিষয়টি বরাবরই উপেক্ষিত। শ্রমঘন এলাকাগুলোয় এখনো পর্যাপ্ত হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা যায়নি। শ্রমিকের জন্য এখনো ইন্স্যুরেন্সের ব্যবস্থা করা যায়নি। আবার বিপজ্জনক কাজে নিয়োজিত শ্রমিকের জন্য নিরাপত্তা সরঞ্জামাদির ব্যবস্থা এখনো করতে পারেনি রাষ্ট্র ও মালিকপক্ষ। শ্রমিকের জন্য শ্রমিকনেতারা দুর্ঘটনা বিমা ও এমপ্লয়ার্স ইনজুরি স্কিম চালু করার দাবি জানান। আবার দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা চা শিল্পের শ্রমিকের সমস্যাগুলোরও এখনো স্থায়ী ও কার্যকর সমাধান হয়নি। পরিবহনশ্রমিকের জন্য নেই নির্দিষ্ট কর্মঘণ্টা ও বিশ্রামের সুযোগ। হোটেল-রেস্টুরেন্টে কর্মরত শ্রমিকের জন্য এখনো বাধ্যতামূলক নিয়োগপত্র দেওয়ার ব্যবস্থা করা যায়নি। তাঁদের নেই কোনো সাপ্তাহিক ছুটি, উৎসবভাতা। এ খাতে হচ্ছে যথেচ্ছ শিশুশ্রম। এখনো গৃহশ্রমিককে শ্রম আইনে অন্তর্ভুক্ত করে শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া যায়নি। একই সঙ্গে গৃহকর্মী কল্যাণ ও সুরক্ষা নীতিমালা, ২০১৫-এর বাস্তবায়নও নেই। এখনো ১৪ বছরের কম বয়সি শিশুদের গৃহকর্মী হিসেবে কাজ করানো হচ্ছে এবং তারা নির্যাতনের শিকার হচ্ছে।

জুলাই অভ্যুত্থানে উৎসর্গ করেছেন ১১৪ শ্রমিক : দেড় হাজারের বেশি শহীদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে গত আগস্টে স্বৈরাচার শেখ হাসিনার পতন ঘটে। ছাত্র-জনতার পাশাপাশি এ আন্দোলনের সম্মুখসারিতে ছিলেন শ্রমিকরাও। রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে বিভিন্ন পেশার শ্রমিকরা ছাত্র-জনতার সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে শামিল হন। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব লেবার স্টাডিজের (বিলস) তথ্যানুযায়ী, আন্দোলনে প্রাণ হারান ১১৪ জন শ্রমিক। আহত হন আরও ২৯ জন।

নিহত শ্রমিকরা হলেন রংপুরের দোকান কর্মচারী মিলন মিয়া, যাত্রাবাড়ীর হোটেল কর্মচারী আরিফ, বাড্ডার নির্মাণশ্রমিক গণি শেখ, রামপুরার বিদ্যুৎশ্রমিক গোলাম রাব্বি রাকিব, বাড্ডার ডেলিভারিম্যান সোহাগ, রায়েরবাগের বিদ্যুৎশ্রমিক মোবারক, গোলাপবাগের পরিবহনশ্রমিক আবু জাফর, আজিমপুরের রিকশাচালক মোহাম্মদ আলী, রংপুরের রিকশাচালক মানিক মিয়া, মিরপুরের পরিবহনশ্রমিক দুলাল মতিউর, গুলিস্তানের দোকান কর্মচারী সিয়াম, বগুড়ার দোকান কর্মচারী সিয়াম হোসেন, চট্টগ্রামের দোকান কর্মচারী ফারুক, নিউমার্কেটের হকার মো. শাহজাহান, ঢাকার দোকান কর্মচারী ইমরান, ঢাকার পোশাকশ্রমিক রাকিব, যাত্রাবাড়ীর পোশাকশ্রমিক আমিন, গাজীপুরের নির্মাণশ্রমিক নুর আলম, নারায়ণগঞ্জের দোকান কর্মচারী সজীব, সাভারের রিকশাচালক রনি, নির্মাণশ্রমিক মেহেদী হাসান, যাত্রাবাড়ীর ওয়ার্কশপ কর্মী আবদুল কাইয়ুম, গাজীপুরের পোশাকশ্রমিক রায়হান, যাত্রাবাড়ীর সেলসম্যান ইউসুফ, রিকশাচালক হাবিব সরদার ও আরিফ, যাত্রাবাড়ীর দোকান কর্মচারী সোহেল, বাড্ডার ওয়ার্কশপ কর্মী বাহাদুর হোসেন মনির, উত্তরার রিকশাচালক বকুল মিয়া, পরিবহনশ্রমিক আশাদুল হক, মাদারীপুরের পরিবহনশ্রমিক রোমান ব্যাপারী, নরসিংদীর পোশাকশ্রমিক আলী হোসেন, হকার নাহিদ, পান্থপথের হকার মোবারক, যাত্রাবাড়ীর ওয়ার্কশপ কর্মী আমিন, চাঁদপুরের পরিবহনশ্রমিক আবদুল মজিদ, নরসিংদীর দিনমজুর হাসান মিয়া, চট্টগ্রামের দোকান কর্মচারী সাইমন, ঢাকার দোকান কর্মচারী আকাশ, যাত্রাবাড়ীর রিকশাচালক জসিম, কাজলার হোটেল কর্মচারী আরিফ, শাহবাগের দোকান কর্মচারী পাভেল, নবাবপুরের দোকান কর্মচারী মোবারক হোসেন, গাজীপুরের দিনমজুর নুরুল আমিন, শনিরআখড়ার রাবার ফ্যাক্টরি শ্রমিক ইমন মিয়া, রামপুরার পরিবহনশ্রমিক আলমগীর, শনিরআখড়ার দোকান কর্মচারী ইয়াসিন, বাড্ডার নির্মাণশ্রমিক গোলাম রাব্বানী, ঢাকার পরিবহনশ্রমিক সোহেল রানা, ধানমন্ডির পরিবহনশ্রমিক টিটু, উত্তরার দোকান কর্মচারী জসিম, নারায়ণগঞ্জের ডেকোরেটর শ্রমিক আবদুস সালাম ও সেলিম ম ল, নরসিংদীর পোশাকশ্রমিক জামান মিয়া, রায়েরবাজারের দোকান কর্মচারী জাকির হোসেন, বাড্ডার বেকারি কর্মচারী আবদুল হান্নান, মিরপুরের পোশাকশ্রমিক আসিফুর রহমান, বাড্ডার পোশাকশ্রমিক ইয়ামিন, নারায়ণগঞ্জের পোশাকশ্রমিক রাসেল, বসিলার দোকান কর্মচারী আবু ছায়েদ, রায়েরবাগের দোকান কর্মচারী সোহেল মিয়া, মিরপুরের কেমিক্যাল ফ্যাক্টরি শ্রমিক ফিরোজ তালুকদার, রংপুরের হকার সাজ্জাদ হোসেন, যাত্রাবাড়ীর নির্মাণশ্রমিক ফয়েজ, রামপুরার রিকশাচালক আমির তালুদকার, ময়মনসিংহের কৃষিশ্রমিক সাইফুল ইসলাম, মিরপুরের রেস্টুরেন্ট কর্মী সিয়াম, উত্তরার পোশাকশ্রমিক জাকির হোসেন, শনিরআখড়ার দোকান কর্মচারী জোবায়ের, নর্দার দোকান কর্মচারী মিজানুর রহমান মিলন, নরসিংদীর কৃষিশ্রমিক আবদুর রহমান, শনিরআখড়ার রিকশাচালক মো. আমিন, রামপুরার ডেলিভারিম্যান সোহাগ, নারায়ণগঞ্জের নির্মাণশ্রমিক সেলিম ম ল, সালাম ও সোহেল আহমেদ, ঢাকার সরকারি কর্মচারী আদি আল মাহমুদ, নারায়ণগঞ্জের মোটরশ্রমিক মোস্তফা কামাল রাজু, মহাখালীর সেলসম্যান শাহজাহান হৃদয়, যাত্রাবাড়ীর ইন্টারনেট-কর্মী সাজেদুর রহমান ওমর, সাভারের নির্মাণশ্রমিক তুহিন, নরসিংদীর ফয়েজ মিয়া, রিকশাচালক আশিকুল ইসলাম রাব্বী, ঝালমুড়ি বিক্রেতা নাহিদ মিয়া, দিনমজুর হাসান মিয়া, হৃদয় মীর, রিকশাচালক সুজন মিয়া, রামপুরার কারখানাশ্রমিক সেলিম তালুকদার, মহাখালীর ডেলিভারিম্যান আবদুর রহমান জিসান, মিরপুরের নাহিদুল ইসলাম, চিটাগাং রোডের মেকানিক জাকির হাসান, কদমতলীর মোবাইল সার্ভিসিং শ্রমিক সোহেল, উত্তরার পরিবহনশ্রমিক আসাদুল্লাহ, সিলেটের বিদ্যুৎকর্মী মোস্তাক আহমেদ, রামপুরার পোশাকশ্রমিক সোহান, গাজীপুরের পোশাকশ্রমিক মিনহাজ, রায়েরবাগের দোকান কর্মচারী জিসান আহমেদ, গাজীপুরের স্পিনিং মিলের কর্মী কাজল মিয়া, দোকান কর্মচারী জাহাঙ্গীর আলম, বাড্ডার হোটেলকর্মী ইমন, রায়েরবাগের কয়েল ফ্যাক্টরির কর্মচারী ওমর ফারুক, মিরপুরের নির্মাণশ্রমিক মিরাজ, গাজীপুরের দোকান কর্মচারী তোফাজ্জল, কুমিল্লার পরিবহনশ্রমিক আবদুর রাজ্জাক রুবেল, যাত্রাবাড়ীর পরিবহনশ্রমিক রিয়াজ উল্লাহ, রাজধানীর কারওয়ান বাজারের বিদ্যুৎশ্রমিক জুয়েল, হাজারীবাগের দোকান কর্মচারী রিয়াজ উদ্দিন তালুকদার ও চানখাঁরপুলের টেইলার্স কর্মী তারেক।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটি
ছুটি
৩০ হাজার টাকার শুল্কে ৫০ হাজার টাকা ঘুষ!
৩০ হাজার টাকার শুল্কে ৫০ হাজার টাকা ঘুষ!
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সংজ্ঞায় সশস্ত্র বাহিনী
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সংজ্ঞায় সশস্ত্র বাহিনী
মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
মিরাজ ম্যাজিকে বিশাল জয়
মিরাজ ম্যাজিকে বিশাল জয়
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
সর্বশেষ খবর
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম