শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

আত্মসমর্পণ ইয়াবা সম্রাটদের

১০২ কারবারির মধ্যে আছে বদির ৩ ভাইসহ ১৬ স্বজন
নিজস্ব প্রতিবেদক ও কক্সবাজার প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
আত্মসমর্পণ ইয়াবা সম্রাটদের

কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার ১০২ জন ইয়াবা কারবারি আত্মসমর্পণ করেছেন। গতকাল টেকনাফে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর উপস্থিতিতে তারা আত্মসমর্পণ করেন। এর মধ্যে অন্তত ২৪ জন সরকারের বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার তৈরি তালিকায় শীর্ষ ইয়াবা কারবারি। অবশ্য স্থানীয় পুলিশের দাবি, আত্মসমর্পিত শীর্ষ ইয়াবা ব্যবসায়ীর সংখ্যা অন্তত ৩৫।

আত্মসমর্পিতদের বিরুদ্ধে ইয়াবা ও অস্ত্র উদ্ধারের মামলা হবে। ইয়াবা ব্যবসা ছেড়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে  আসার লক্ষ্যে তারা আত্মসমর্পণ করেছেন। গতকাল বিকালেই আদালতের মাধ্যমে তাদের কারাগারে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। কক্সবাজার ও টেকনাফের পুলিশ প্রশাসন বলছে, নতুন করে আত্মসমর্পণের সুযোগ আর কেউ পাবে না। এখন থেকে নিয়মিত কঠোর অভিযান চলবে স্থানীয় ইয়াবা কারবারিদের বিরুদ্ধে। টেকনাফের ইয়াবা কারবারিদের বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিয়মিত অভিযানের মধ্যেই গেল জানুয়ারিতে আলোচনায় উঠে আসে ইয়াবা কারবারিদের আত্মসমর্পণের বিষয়টি। এর পরপরই গত এক মাসেরও বেশি সময় ধরে ইয়াবা কারবারিদের মধ্য থেকে দুজন চারজন করে ১০২ জন আত্মসমর্পণের জন্য পুলিশের কাছে যান। সেখানে তারা কক্সবাজার পুলিশ লাইনসে অবস্থান করেন। পুলিশের হেফাজতে থেকে গতকাল আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মসমর্পণ করেন। একাধিকবার তারিখ পেছানোর পর গতকাল টেকনাফ পাইলট উচ্চবিদ্যালয় মাঠে পুলিশের উদ্যোগে ঘটা করে করা হয় আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠান। এতে উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সচিব মোস্তফা কামাল উদ্দিন, পুলিশের মহাপরিদর্শক ড. মো. জাবেদ পাটোয়ারী, কক্সবাজারের পুলিশ সুপার এ বি এম মাসুদ হোসাইন, টেকনাফ মডেল থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য (উখিয়া-টেকনাফ) শাহিন আক্তার, জেলার অন্য তিন সংসদ সদস্য এবং জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ কামাল হোসেন। গোয়েন্দা সংস্থা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৈরি তালিকাভুক্ত বেশ কয়েকজন শীর্ষ ইয়াবা কারবারিকে এ অনুষ্ঠানে দেখা গেছে বলে স্থানীয় সূত্রগুলো নিশ্চিত করেছেন। আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে প্রতীকীভাবে ৩০ কেজি ইয়াবা ও ৩০টি অস্ত্র সমর্পণ করেন কারবারিরা। এ সময় তাদের ফুল দিয়ে বরণ করে নেওয়া হয়। এর আগে ১০২ জন ইয়াবা কারবারিকে পুলিশ পাহারায় কক্সবাজার পুলিশ লাইনস থেকে সড়কপথে নিয়ে যাওয়া হয় টেকনাফের পাইলট উচ্চবিদ্যালয় মাঠে। তাদের প্রথমে বিদ্যালয়ের একটি দোতলা ভবনে রাখা হয়। এ সময় তাদের দেখবার জন্য স্বজন ও এলাকার হাজারো মানুষ ভিড় জমান। আত্মসমর্পণের পর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মাদক ব্যবসায়ীদের কোনো ছাড় না দেওয়ার অবস্থান নিয়েছেন।’ পুলিশের মহাপরিদর্শক মো. জাবেদ পাটোয়ারী অন্য চোরাকারবারিদেরও আত্মসমর্পণ করার আহ্বান জানান।

তিনি বলেন, ‘আপনাদের মধ্যে যারা ঘাপটি মেরে আছেন, তাদের কাছে কঠোর বার্তা দিতে চাই। আত্মসমর্পণ না করলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আমরা মাদককে নির্মূল করে ছাড়ব ইনশা আল্লাহ।’ তিনি বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো সদস্য এই মাদক পাচারে যুক্ত থাকলে তাদের বিষয়েও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ পুলিশপ্রধান আরও বলেন, ‘যারা আত্মসমর্পণ করেছেন, তাদের নিশ্চয়তা দেওয়ার জন্য যা যা করণীয়, তা করা হবে, আইনগত সহায়তা দেওয়া হবে তাদের। আইনের মাধ্যমে স্বল্পসময়ে যেন তা নিষ্পন্ন করা যায়, সে ব্যবস্থাই নেওয়া হবে।’ কক্সবাজারের পুলিশ সুপার এ বি এম মাসুদ হোসেন সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, ইয়াবা কারবারিরা আত্মসমর্পণের মাধ্যমে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসার সম্মতি জানানোর পর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের বিশেষ উদ্যোগে জেলা পুলিশও তৎপরতা শুরু করে। এতে অনেকে সাড়া দিয়ে নিজেরাই উদ্যোগী হয়ে নিরাপদ হেফাজতে আসেন।

১০২ কারবারির আত্মসমর্পণ : সরকারের বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কক্সবাজার জেলার ইয়াবা কারবারিদের ১ হাজার ১৫১ জনের যে তালিকা তৈরি করেছিল তার মধ্যে ৯০০ জনের বেশি টেকনাফের। এর মধ্যে ৭৩ জন রয়েছেন তালিকার শীর্ষে। যারা ইয়াবা ব্যবসায় ‘ডন’ হিসেবে পরিচিত সব মহলে। গতকাল যে ১০২ জন আত্মসমর্পণ করেছেন তার ২৪ জন শীর্ষ কারবারি। শীর্ষ ৭৩ জনের তালিকায় তাদের নাম রয়েছে। এর মধ্যে আবার কয়েকজন হচ্ছেন টেকনাফের সরকারদলীয় সাবেক সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদির ভাই, ভাগ্নে, বেয়াইসহ আত্মীয়স্বজন। আত্মসমর্পণ করেছেন অলিয়াবাদের মৃত এজাহার মিয়ার ছেলে সাবেক সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদির ভাই আমিনুর রহমান ওরফে আবদুল আমিন (৪১), বদির ভাই চৌধুরীপাড়ার ফয়সাল রহমান (২৯) ও শফিকুল ইসলাম প্রকাশ শফিক (২৯), আলীর ডেইলের মৃত নজির আহম্মদের (বদির বেয়াই) ছেলে সাহেদ কামাল (৩২), আবদুর রহমান বদির ভাগ্নে মুন্ডার ডেইল গ্রামের মো. আবদুর রহমানের ছেলে মো. সাহেদ রহমান নিপু (৩৩), টেকনাফের পশ্চিম লেদা এলাকার মৃত হাজী আবুল কাশেমের ছেলে নুরুল হুদা মেম্বার (৩৮), নাজিরপাড়া গ্রামের মৃত মোজাহের মিয়ার ছেলে এনামুল হক ওরফে এনাম মেম্বার (২৪), টেকনাফ পৌরসভার কাউন্সিলর কুলামপাড়ার নুরুল বশর ওরফে নুরশাদ (৩১), টেকনাফ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জাফর আহম্মদের ছেলে দিদার মিয়া (৩৫), মধ্যম জালিয়াপাড়ার আবদুল গফফারের ছেলে মোজাম্মেল হক (২৮), গোদার বিল এলাকার আলী আহম্মদের দুই ছেলে আবদুর রহমান (৩২) ও জিয়াউর রহমান (২৭), পশ্চিম লেদা এলাকার হাজী আবুল কাশেমের ছেলে নুরুল কবির (৩৫), হ্নীলা ইউনিয়নের পশ্চিম সিকদারপাড়ার মৃত হাজী খায়রুল বশরের ছেলে ছৈয়দ আহম্মদ ওরফে ছৈয়তু (৫৬), দক্ষিণ জালিয়াপাড়ার হাজী ওসমান গনির ছেলে জুবাইর হোসেন (৩০), নাজিরপাড়ার হাজী মো. ইসলামের ছেলে আবদুর রহমান (৩০), নাজিরপাড়ার হাজী কালা মিয়ার ছেলে সৈয়দ হোসেন (৫৫), নাইটংপাড়ার মৃত আবদুল খালেকের ছেলে মো. ইউনুছ (৪৮), শিলবুনিয়াপাড়ার হায়দার আলীর ছেলে কামরুল হাসান রাসেল (৩৫), সদর ইউপি সদস্য আলীখালী এলাকার মৃত হায়দার আলীর ছেলে মো. জামাল মেম্বার (৫২), মৌলভীপাড়ার ফজল আহম্মদের ছেলে একরাম হোসেন (২৫), উত্তরপাড়া, ৮ নম্বর ওয়ার্ড, শাহপরীর দ্বীপ এলাকার মৃত এবাদুল হকের ছেলে রেজাউল করিম মেম্বার (৩৪)। এদের সবার নাম শীর্ষ ৭৩ জন ইয়াবা কারবারির তালিকায় রয়েছে।

এ ছাড়া যারা আত্মসমর্পণ করেছেন তারা হলেন অলিয়াবাদ গ্রামের মৃত ইবরাহিম খলিলের ছেলে মারুফ বিন খলিল ওরফে বাবু (৩০), বেইগ্নাপাড়ার মৃত মাস্টার ছৈয়দ আহম্মদের ছেলে মোয়াজ্জেম হোসেন ওরফে দানু মেম্বার (৩৭), পুরাতন পল্লানপাড়ার মৃত হাজী নুরুল ইসলামের ছেলে শাহ আলম (৩৫), আলীর ডেইলের হাজী খুইল্লা মিয়ার ছেলে জাফর আলম (৪৩), জাহাজপুরার মৃত হাজী আবদুস শুক্কুরের ছেলে নুরুল আলম (২৬), হ্নীলা পশ্চিম সিকদারপাড়ার মৃত হাজী খায়রুল বশরের ছেলে রশিদ আহম্মদ ওরফে রশিদ খুলু (৫৪), হ্নীলা ফুলের ডেইল এলাকার মৃত ছৈয়দুল আমিনের ছেলে রুস্তুম আলী (৩৫), জুমপাড়ার মৃত আবুল কাশেমের ছেলে শফি উল্লাহ (৩৮), মনতোলিয়াপাড়ার মোহাম্মদ ইসলামের ছেলে ছৈয়দ আলম (৪০), উত্তর লম্বরীর মৃত মিয়া হোসেনের ছেলে আবদুল করিম মাঝি (৪০), রাজারছড়া এলাকার মোহাম্মদ আলীর ছেলে আবদুল কুদ্দুস (২৪), জাহেলিয়াপাড়ার শামছু মিয়ার ছেলে মো. সিরাজ (২৮), কচুবনিয়ার আবদুল খালেকের ছেলে আবদুল হামিদ (৩৫), নাজিরপাড়ার মৃত আবুল কাশেমের ছেলে মো. রফিক (৩২), নতুন পল্লানপাড়ার মো. সালামের ছেলে মো. সেলিম (৩২), নাইট্যংপাড়ার আমিন শরীফের ছেলে মো. রহিমুল্লাহ (২৯), নাজিরপাড়ার নুরুল আলমের ছেলে মো. হেলাল (৩২), চৌধুরীপাড়া গ্রামের মৃত মোজাহার মিয়ার ছেলে মো. আলম (৪৫), হ্নীলা পূর্ব পানখালী এলাকার মৃত আবুল হাসানের ছেলে নজরুল ইসলাম (৫২), তুলাতলী গ্রামের হাজী মোজাফফর আহম্মদের ছেলে নুরুল বশর ওরফে কালা ভাই (৪০), হাতিয়ার ঘোনার মো. ছিদ্দিকের ছেলে দিল মোহাম্মদ (৩৪), হাতিয়ার ঘোনা করাচিপাড়ার আবদুল হাকিমের ছেলে মো. হাছন (৩২), দক্ষিণ নয়াপাড়ার সোনা আলীর ছেলে নুর মোহাম্মদ (৪২), সদর কচুবুনিয়া এলাকার হাকিম আলীর ছেলে বদিউর রহমান (৪৭), চৌধুরীপাড়ার মৃত অংছেন ছার ছেলে মং সং থেইন ওরফে মমচি (৪৮), পূর্ব লেদার মৃত লাল মিয়ার ছেলে জাহাঙ্গীর আলম (২৮), ডেইলপাড়ার মো. আলীর ছেলে আবদুল আমিন (৩৪), উত্তর আলীখালী এলাকার জামাল মেম্বারের ছেলে শাহ আজম (২৮), দক্ষিণ নয়াপাড়ার মৃত মো. আবদুল্লাহর ছেলে আলমগীর ফয়সাল ওরফে লিটন (৩০), মধ্যম ডেইলপাড়া হাজী মো. শরীফ মো. আবদুল্লাহ (৩৬), উত্তর শীলখালী এলাকার সোনালী মেম্বারের ছেলে মো. আবু ছৈয়দ (২৫), জাদিমুরা এলাকার আবুল মঞ্জুরের ছেলে মো. হাসান আবদুল্লাহ (৩৪), ঝিনাপাড়ার মৃত মো. কাসেমের ছেলে আলী আহম্মদ (৩৫), মন্ডার ডেইল গ্রামের কবির আহম্মদের ছেলে মো. সাকের মিয়া ওরফে সাকের মাঝি (২৮), রাজার ছড়া এলাকার মো. কাশেমের ছেলে হোসেন আলী (২৭), দক্ষিণ নয়াপাড়ার মৌলভী আলী হোসেনের ছেলে মো. তৈয়ব (৪৬), উত্তর জায়িলাপাড়ার মৃত সৈয়দ নুরের ছেলে নুরুল বশর মিজি (৫৫), নাজিরপাড়ার মৃত কালা মিয়ার ছেলে জামাল হোছাইন (৫৩), মৌলভীপাড়ার মৃত হাজী কালা মিয়ার ছেলে মোহাম্মদ আলী (৩৭), মৌলভীপাড়ার মৃত নুরুল হকের ছেলে আবদুল গনি (৩৩), উত্তর জালিয়াপাড়ার মৃত হাছান আলীর ছেলে মো. হাশেম ওরফে আংকু (৩৮)। বাকিদের নাম ও পরিচয় গতকাল বিকাল পর্যন্ত প্রকাশ করেনি স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন। আজ দিনের যে কোনো সময় তাদের নাম-পরিচয় প্রকাশ করা হতে পারে।

তাদেরকে নয়টি শর্ত : টেকনাফে গতকাল যে ১০২ জন আত্মস্বীকৃত ইয়াবা কারবারি আত্মসমর্পণ করেছেন তাদেরকে পুলিশ ও সরকারের পক্ষ থেকে অন্তত নয়টি শর্ত দেওয়া হয়েছে। যেগুলোর প্রতি সহমত পোষণ করে তারা আত্মসমর্পণ করেছেন। শর্তগুলো হচ্ছে- নিজের হেফাজতে থাকা সব ইয়াবা ও অবৈধ অস্ত্র পুলিশে হস্তান্তর করতে হবে; আত্মসমর্পণের আগে দায়ের হওয়া মামলা ও বিচার কার্যক্রম স্বাভাবিক নিয়মে চলবে; ইয়াবা ব্যবসায় নিজের/পরিবারের সদস্য বা আত্মীয়স্বজনের নামে-বেনামে অর্জিত সব সম্পদ দুদক, সিআইডির মানি লন্ডারিং শাখা ও এনবিআরের মাধ্যমে যাচাই করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে; যেসব মাদক ব্যবসায়ী এখনো সক্রিয় তাদের ব্যাপারে তথ্য দিয়ে সহায়তা করতে হবে; আইনি প্রক্রিয়ায় মুক্ত হলে স্বাভাবিক জীবনে ফেরার পাশাপাশি নিজ নিজ এলাকায় মাদকবিরোধী কর্মকা  করতে হবে; ভবিষ্যতে কখনো মাদক ব্যবসাসংক্রান্ত অপরাধে জড়িত হওয়া যাবে না; আত্মসমর্পণ প্রক্রিয়ায় তাদের বিরুদ্ধে যে মামলাটি রুজু হবে এবং সরকারের অনুমতিসাপেক্ষে তাদের আইনি সুবিধা প্রদানের বিষয়টি বিবেচনা করা হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
অপতথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘকে আহ্বান
অপতথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘকে আহ্বান
এই দিনে বাড়ে আন্দোলনের তীব্রতা
এই দিনে বাড়ে আন্দোলনের তীব্রতা
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
সর্বশেষ খবর
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থবছরের প্রথম দিনেই মোংলা বন্দরে একসঙ্গে ৪ বিদেশি জাহাজ
অর্থবছরের প্রথম দিনেই মোংলা বন্দরে একসঙ্গে ৪ বিদেশি জাহাজ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম
আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম

দেশগ্রাম