শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

একান্ত আলাপচারিতায় প্রণব মুখার্জি

হাসিনা ও রেহানা আমার পরিবারের সদস্য

সেপ্টেম্বরে ঢাকা এলে হাওরে যাব
নঈম নিজাম, দিল্লি থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
হাসিনা ও রেহানা আমার পরিবারের সদস্য

ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জি বলেছেন, শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা আমার পরিবারের সদস্য। ১৯৭৫ সালে বাংলাদেশের নিষ্ঠুর রাজনীতির পর আমাদের বন্ধনটা সেভাবে তৈরি হয়েছে। শেখ হাসিনার সন্তানদের এখানকার  শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তির সময় স্থানীয় গার্ডিয়ান ছিলেন আমার স্ত্রী। তিনি বলেন, বাংলাদেশে গেলে সবসময় জামাই আদরটাই পাই। বাংলাদেশের মানুষের আমার জন্য এই ভালোবাসা সবসময় দেখেছি। তিনি বলেন, আগামী সেপ্টেম্বরে আবার বাংলাদেশে যাব। এবার গেলে সিলেট যাব হাওর দেখতে।

গত ৭ মার্চ সন্ধ্যায় দিল্লিতে ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতির সঙ্গে দীর্ঘসময় কথা হয়। প্রণব মুখার্জির সঙ্গে এই  আলাপচারিতায় ছিল তাঁর আবার বাংলাদেশে আসা, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ অনেক কিছুই। যতবারই তাঁর সঙ্গে বসেছিলাম তিনি কথা বলেন মন খুলে। তাঁর মধ্যে রয়েছে মানুষকে আপন করে নেওয়ার জাদুকরী এক ক্ষমতা। প্রণব মুখার্জির সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গিয়েছিলাম ঐতিহাসিক ৭ মার্চ। আগামীকাল ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন। আগামী বছর বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী। আলাপে আড্ডায় মুক্তিযুদ্ধ আর বঙ্গবন্ধুকে নিয়েই তিনি বেশি কথা বলেন। 

রাজাজি রোডের এই বাড়িতে এর আগেও এসেছিলাম। তখন মাত্র রাষ্ট্রপতির পদ ছেড়ে তিনি সবেমাত্র এই বাড়িতে উঠেছিলেন।  রাষ্ট্রপতি ভবন থেকে বের হওয়ার ৭ দিন পর আমাকে দেখে বলেছিলেন, বাড়িটি এখনো গোছগাছ  করা হয়নি। তার মাঝে উঠে পড়া। এই বাড়িতে এর আগে রাষ্ট্রপতির পদ ছাড়ার পর থাকতেন এপিজি আবদুল কালাম। হাঁটাহাঁটি করা যাবে। সবচেয়ে বড় বিষয়, পড়ালেখা করে সময় কাটাব। রাষ্ট্রপতি হওয়ার আগে গ্রেটার কৈলাশ এলাকায় প্রণব মুখার্জির বাড়িতেও গিয়েছিলাম। এরপর রাষ্ট্রপতি ভবনেও যাওয়া হয় কয়েকবার। শত ব্যস্ততার মাঝেও তিনি সময় দিয়েছেন। ব্যক্তিগত জীবনে অসাধারণ এক মানুষ। কোনো অহংকার নেই। সবসময় হাসিখুশি। প্রচুর বই পড়েন। লেখালেখিও করেন। সবচেয়ে বড় বিষয়, বাংলাদেশের জন্য রয়েছে তাঁর অপরিসীম দরদ। সবসময় মঙ্গল চান বাংলাদেশের। এবারও আলাপচারিতার শুরুতে শরীর কেমন জানতে চাই। তিনি বললেন, ভালো আছি। এরপর বললেন, আত্মজীবনীর নতুন অধ্যায় নিয়ে ব্যস্ত। আমি আলাপচারিতা শুরুই করেছিলাম, নতুন বইতে কী কী থাকছে? জবাবে তিনি বলেন, নতুন বইতে থাকবে রাষ্ট্রপতি থাকাকালীন সময়ের বিভিন্ন ঘটনাবলির আরও বিস্তারিত। আমার কাছে জানতে চান, বাংলাদেশের খোঁজখবর। আমি বললাম, বাংলাদেশের মানুষ আপনাকে ভালোবাসে। এই ভালোবাসা দুভাবে আপনি পেয়েছেন, এক. বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু হিসেবে। দ্বিতীয়ত, বাংলাদেশের নড়াইলের জামাই হিসেবে। মানুষ মনে করে আমাদের মেয়ের জামাই ভারতের রাজনীতিজুড়ে সুবিশাল অবস্থানে। তিনি হাসলেন। বললেন, আসলে ঠিকই বলেছ। বাংলাদেশে গেলে জামাই আদরটাই পাই। সর্বশেষ যখন আমার স্ত্রীকে নিয়ে নড়াইল গিয়েছিলাম মানুষের উচ্ছ্বাস দেখেছি।

আবার কখন যাবেন বাংলাদেশে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আগামী সেপ্টেম্বর মাসে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি। এখন পর্যন্ত সেভাবে সবকিছু ঠিকঠাক আছে। তবে এবার আর ঢাকায় বসে থাকব না।

- কোথায় যাবেন?

- ঢাকার কাজগুলো শেষ করে সিলেট যাব হাওর দেখতে। হাওরের গল্প সুরঞ্জিত সবসময় করত। আমাকে নেওয়ার জন্য অনেকবার আমন্ত্রণও জানিয়েছিল। সুরঞ্জিতের আমন্ত্রণ রক্ষা হয়নি। ও চলে গেল। হাওর সম্পর্কে শুনেছি, জানি।

হাওর নিয়ে আমার অভিজ্ঞতার কথা বললাম। সেপ্টেম্বর মাসের দিকে অতিথি পাখি আসে। শুরু হয় মাছ ধরার উৎসব। অসাধারণ। আর সিলেটের টি গার্ডেনেরও সুনাম রয়েছে। প্রণব মুখার্জি বললেন, অতিথি পাখির কথাও শুনেছি। মাছ পাওয়া যায়, জানি। সিলেটের চা বাগানের কথাও জানি। ঢাকায় কী অনুষ্ঠানে যাবেন? বললেন, আমন্ত্রণ আছে বেশ কয়েকটি। এখনো কোনোটাই চূড়ান্ত করিনি। সব কিছু ঠিকঠাক হতে সময় লাগবে আরও। বাংলাদেশ আমাকে টানে।

- আপনি বাংলাদেশে প্রথম কখন আসেন? জবাবে প্রণব মুখার্জি বললেন, ১৯৮০ সালের আগে বাংলাদেশে আসেননি। এবার আমি জানতে চাই অফিসিয়াল ট্যুর ছিল কি? জবাবে বললেন, হ্যাঁ, ওটাই আমার অফিসিয়াল ট্যুর ছিল। ১৯৮০ সালের জানুয়ারিতে আমরা ক্ষমতায় আসলাম। বাণিজ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলাম ১৪ জানুয়ারি। ২৮ জানুয়ারি দিল্লিতে আন্তর্জাতিক এক সম্মেলন ছিল। ১২৭টি দেশ এতে অংশ নেয়। তার মাঝে ৮১টি দেশের হেড অব দ্য গভর্নমেন্ট ও হেড অব দ্য স্টেট উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশ থেকে যোগ দেন জিয়াউর রহমান। এই কনফারেন্সে জিয়াউর রহমানের সঙ্গে পরিচয় হয়। এরপর ঢাকা যাওয়ার আমন্ত্রণ পাই। আমি ঢাকায় যাই প্রথমবারের মতো। এরপর অনেকবার ঢাকা গেছি। শেখ হাসিনা প্রথমবার ক্ষমতায় আসার পর কমনওয়েলথ কনফারেন্স হয় ঢাকায়। কমনওয়েলথ সেক্রেটারিয়েট তিনজন রিসোর্স পারসনকে পাঠায় এই সম্মেলনে। আমি ছাড়া বাকি দুজন হলেন- একজন কানাডিয়ান এমপি, আরেকজন অস্ট্রেলিয়ান এমপি। শেখ হাসিনা যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সেই অনুষ্ঠানে।

- আমাদের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আপনার সম্পর্কটা তো পারিবারিক ও ব্যক্তিগত?

- অবশ্যই। শুরু থেকেই তারা আমাদের পরিবারের সদস্য, ওয়াজেদ সাহেব, রেহানা, হাসিনা সবাই। হাসিনার ছেলেমেয়ে এখানে ভর্তির সময় আমার স্ত্রী ছিলেন গার্ডিয়ান। আমার স্ত্রী তাদের দুই বোনকে অনেক পছন্দ করতেন। পারিবারিক সম্পর্কটা এখনো আছে। ওরা দুজনই অসাধারণ।

এরপর কথা হয় বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে। সেই অংশটুকু প্রকাশিত হবে আগামীকাল বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে। অন্যান্য প্রাসঙ্গিক গল্প উঠে আসে। এবার জানতে চাই, নতুন বই লেখার কাজ কি চলছে?

জবাবে তিনি বললেন, হুম কাজ করছি।

- এবারের বইতে কী রাখবেন?

- এবার থাকবে লাস্ট ইয়ার অব মাই প্রেসিডেন্সি। আগের ধারাবাহিকতা থাকবে। আমি শুরু করছি ১৯৬৯ সাল দিয়ে, যখন আমি পার্লামেন্টে প্রথম নির্বাচিত হই, আর শেষ ২০১৭ সালে। এই ৪৮ বছর চারটি ভাগে ভাগ করা। এর আগে তিনটি হয়ে গেছে। চতুর্থ শেষ ২০১৭ সাল পর্যন্ত। এখানে ২০১২ থেকে ২০১৭ সালের অংশগুলো থাকবে।

- বাংলাদেশের বিষয়ে থাকবে তো?

- তা তো থাকবেই। রাষ্ট্রপতি হিসেবে আমার প্রথম সফর বাংলাদেশ।

- আগের বইতে অনেক কিছু ছিল।

- আমি শুরু করেছি বাংলাদেশ দিয়ে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধুর ঘোষণা, প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের প্রথম প্রেস কনফারেন্স, মুজিব নগরে করা সবকিছুই আছে। বাংলাদেশের সঙ্গে আমার সম্পর্কের বন্ধন ১৯৭১ সাল থেকেই সুগভীর।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

১৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর
রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন

২২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম

২৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক
টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

৩৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ
কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে
বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার
ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন
দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত
চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের
ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ
খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা