শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ জুন, ২০১৯

পিছনে ফেলে আসি

স্নেহময়ী রিজিয়া রহমান

ইমদাদুল হক মিলন
প্রিন্ট ভার্সন
স্নেহময়ী রিজিয়া রহমান

ইত্তেফাক ভবন থেকে একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা বেরুবে। নাম ‘রোববার’। নির্বাহী সম্পাদকের দায়িত্ব পেয়েছেন কবি রফিক আজাদ। সম্পাদকের নাম আবদুল হাফিজ। প্রকাশক ব্যারিস্টার মইনুল হোসেন সাহেবের স্ত্রী সাজু হোসেন। আবদুল হাফিজ সাহেব অফিসে আসতেনই না। পত্রিকার সার্বিক দায়িত্ব রফিক আজাদের ওপর। নেপথ্যে আছেন রাহাত খান। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৮ ঘণ্টাই আমি তখন রফিক আজাদের সঙ্গে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ইকোনমিক্স অনার্স পড়ছি। রোববারে জয়েন করলাম জুনিয়র রিপোর্টার হিসেবে।

বেতন ৪০০ টাকা। বেতন নিয়ে ভাবছিলাম না। রফিক আজাদের সঙ্গে থাকা যাবে, বড় বড় লেখক-কবির সঙ্গে পরিচয় হবে আর নিজের লেখালেখির একটা জায়গা তৈরি হবে-  প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে এই। রোববারে কাজ করতে করতেই পরিচয় হলো ঔপন্যাসিক রিজিয়া রহমানের সঙ্গে। তখন তিনি খ্যাতির শীর্ষে। একের পর এক দুর্দান্ত সব উপন্যাস লিখছেন। রক্তের অক্ষরে, বং থেকে বাংলা, সূর্য সবুজ রক্তÑ এ রকম পাঠকনন্দিত সব উপন্যাস। শিল্পসম্মত সব উপন্যাস। ‘বিচিত্রা’র ঈদসংখ্যায় তার উপন্যাসগুলো পাঠক ব্যাপকভাবে লুফে নিতেন। লেখালেখির শুরু থেকেই রিজিয়া রহমান খুবই সিরিয়াস ধরনের। পাঠকের মুখ চেয়ে কিংবা তাৎক্ষণিক জনপ্রিয়তার লোভে তিনি কখনো কলম ধরেননি। আমি ছিলাম তাঁর লেখার একনিষ্ঠ ভক্ত। রিজিয়া রহমানের বাসায় আমাকে নিয়ে গিয়েছিল ইকবাল হাসান। ইকবাল কবি। বরিশালের ছেলে। সাংবাদিকতা করে ইত্তেফাকের সহযোগী সিনেমা পত্রিকা ‘পূর্বাণী’তে। ইত্তেফাক ভবনেই অফিস। পূর্বাণীর সম্পাদক তখন গোলাম সারওয়ার। আমাদের প্রিয় সারওয়ার ভাই।

রিজিয়া আপা তখন থাকেন মগবাজারে। ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরীর বাড়ি যে গলিতে সে গলিতেই ছিল রিজিয়া আপার বাসা। এক দুপুরে ইকবাল আমাকে নিয়ে গিয়েছিল সেই বাসায়। পূর্বাণী পত্রিকার জন্য লেখা চাইতে গিয়েছিল ইকবাল। সেই প্রথম রিজিয়া আপাকে সামনাসামনি দেখলাম। অত্যন্ত সহজ-সরল স্নেহময়ী একজন মানুষ। নরম মিষ্টি গলায় কথা বলেন। প্রতিটি কথায় ঝরে পড়ে মমত্ববোধ। পান খেতে পছন্দ করেন। আমরা গিয়েছিলাম দুপুরবেলায়। তখনো খাওয়া হয়নি। রিজিয়া আপার বাসায় দুপুরের খাওয়া হয়ে গেছে। তার পরও তিনি নিজ হাতে আবার রান্না করলেন। গভীর মমতায় আমাদের দুজনকে খাওয়ালেন। ইকবাল তাঁর সঙ্গে আমার পরিচয় করিয়ে দিয়েছে। তিনি বললেন, আমার দু-একটি লেখা তিনি পড়েছেন। শুধু ওইটুকুই।

তারপর মাঝে মাঝেই রিজিয়া আপার কাছে যেতাম। লেখালেখি নিয়ে এক ধরনের উন্মাদ জীবনযাপন করছি। পকেটে পয়সা নেই। সকলবেলা বেরিয়ে রাত করে বাড়ি ফিরছি। দুপুরে অনেকদিন খাওয়াও হয় না। রিকশা ভাড়ার পয়সা, চা-সিগারেটের পয়সাও পকেটে থাকে না। হেঁটে হেঁটে যাই। কোনো কোনো দুপুরে চলে গেছি রিজিয়া আপার বাসায়। আমার মুখ দেখেই তিনি বুঝতে পারতেন খাওয়া হয়নি। ঘরে যা আছে তাই খেতে দিতেন বা আমাকে বসিয়ে ১০-১৫ মিনিটের মধ্যে কিছু একটা রান্না করে নিয়ে আসতেন। সামনে বসিয়ে খাওয়াতেন। কত দিন আপার কাছ থেকে ৫০ টাকা, ১০০ টাকা চেয়ে নিয়ে আসতাম। তিনি কখনো না করতেন না। গভীর মমতায় হাসিমুখে দিতেন। যেন নিজের আদরের ছোট ভাইটিকে দিচ্ছেন। এমন একটা সম্পর্ক রিজিয়া আপার সঙ্গে আমার হলো, তিনি যে আমার আপন বড়বোন ননÑ এটা মনেই হতো না।

রোববার পত্রিকা দুরন্ত গতিতে এগিয়ে চলেছে। অনেক লেখকই আসেন বিকালবেলা এখানে আড্ডা দিতে। চা-সিগারেট আর তুমুল আড্ডার মধ্য দিয়ে পত্রিকার কাজ হয়। অসাধারণ এক পরিবেশ।

একদিন দুপুরের পর রিজিয়া আপা এলেন রোববার অফিসে। শরীরে জ্বর ছিল তাঁর। তবু এসেছেন গল্প পৌঁছে দিতে। বললে আমি গিয়েই তাঁর বাড়ি থেকে লেখা নিয়ে আসতাম। ইচ্ছা করেই তিনি আমাকে বলেননি। রোববার অফিসটা দেখতে চেয়েছিলেন। বোধহয় এ কারণেই এসেছেন। আপাকে দেখে আমি মহা উচ্ছ্বসিত। রফিক আজাদের ছাত্র আরেফিন বাদল একটি সরকারি পত্রিকার সম্পাদক। সচিবালয়ে তাঁর অফিস। পত্রিকার নাম ‘প্রতিরোধ’। সেই পত্রিকার একটি বিশেষ সংখ্যায় ছাপা হয়েছে আমার তৃতীয় উপন্যাস। উপন্যাসের নাম ‘দুঃখ কষ্ট’। রফিক আজাদকে নিয়ে লেখা উপন্যাস। উপন্যাসের প্রতিটি চ্যাপ্টার শুরু হয়েছে রফিক আজাদের একেকটি কবিতার লাইন দিয়ে। আমার খুব ইচ্ছা উপন্যাসটি রিজিয়া আপাকে পড়াই। কিন্তু হাতের কাছে পত্রিকাটি নেই। ইত্তেফাকের মোড় কিংবা মতিঝিলের ফুটপাথে বসা পত্রিকা হকারদের কাছে পাওয়া যাবে। রিজিয়া আপা বললেন, চল, পত্রিকাটা জোগাড় করি।

আমরা হাঁটতে শুরু করলাম। না ইত্তেফাকের মোড়, না মতিঝিলের কোনো হকারের কাছে, কোথাও প্রতিরোধ পত্রিকাটি আর পাই না। আমি তো মহা উৎসাহে হাঁটছি। যেমন করেই হোক রিজিয়া আপাকে পড়াতে হবে উপন্যাস। এক স্টলে না পেয়ে হাঁটতে হাঁটতে আপাকে বলছি ওই তো আরেক স্টল দেখা যাচ্ছে আপা। ওখানে নিশ্চয়ই পাওয়া যাবে।

কোথাও পাই না। আপার শরীরে জ্বর। তাঁর হাঁটতে অসুবিধা হচ্ছে। আমি খেয়ালই করি না। আমার তো শরীর-ভরা উদ্যম। প্রতিরোধ পত্রিকা আপার হাতে দিতেই হবে। ওই রোদ গরম আর জ্বরে পুড়ে যাওয়া শরীর নিয়ে আপা আমার সঙ্গে হাঁটতে হাঁটতে এলেন স্টেডিয়াম পর্যন্ত। স্টেডিয়ামের ফুটপাথে পত্রিকাটি পাওয়া গেল। তিনি তাঁর পয়সায় পত্রিকাটি কিনলেন। রিকশায় উঠতে উঠতে হাসিমুখে বললেন, শেষ কবে এত হাঁটা হেঁটেছি মনে পড়ে না।

সেদিন সন্ধ্যায়ই রোববার অফিসে ফোন করলেন রিজিয়া আপা। আমাকে চাইলেন। ফোন ধরার পর বললেন, আমার জ্বর ছিল। তুমি অতদূর হাঁটিয়েছ, বাড়ি এসে দেখি জ্বর আরও বেড়েছে। সেই অবস্থায় তোমার লেখাটা পড়তে শুরু করলাম। আশ্চর্য ব্যাপার, লেখাটা পড়ে আমার জ্বর ছেড়ে গেছে। খুব ভালো লিখেছ।

সেদিনের আগে এত বড় কোনো ঔপন্যাসিকের কাছ থেকে এমন প্রশংসা আমি আর পাইনি। তারপর কত কত দিন কেটে গেল জীবন থেকে। কত কতবার দেখা হয়েছে রিজিয়া আপার সঙ্গে। কত কথা হয়েছে সাহিত্য নিয়ে। যখনই তাঁর সঙ্গে দেখা হয়েছে বা কথা হয়েছে প্রতিবারই আমার মনে হয়েছে রিজিয়া আপা যেন সেই আটাত্তর সালের মতোই আছেন। সেই স্নেহময়ী বোনটি। সেই মমতাময়ী মানুষটি। সময় তাঁকে একটুও বদলাতে পারেনি।

গত কয়েকটি বছর ধরে শরীর ভালো নেই রিজিয়া আপার। চোখের জ্যোতি হারিয়ে যাচ্ছিল ধীরে ধীরে। চোখে প্রায় দেখতেই পাচ্ছিলেন না। চলাফেরা করতেন হুইল চেয়ারে। একুশে পদক আনতে গিয়েছিলেন হুইল চেয়ারে বসেই। শরীরে বাসা বেঁধেছে ক্যান্সার। জীবন ধীরে ধীরে চলে যাচ্ছে তাঁর হাতের বাইরে। পরম করুণাময়ের কাছে প্রার্থনা করি, আমার এই প্রিয় বড়বোনটির জীবন তিনি যেন আরও কিছুটা লম্বা করে দেন। এই সুন্দর পৃথিবীতে রিজিয়া রহমানের মতো ঔপন্যাসিক যেন আরও কতগুলো বছর কাটিয়ে যান।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৪৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়