শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৮ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

মাদকাসক্ত চিকিৎসার নামে টর্চার চলে গুলশানের মুক্তি ক্লিনিকে

র‌্যাব অভিযান চালিয়েছিল একবার জরিমানা করে আট লাখ টাকা
সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
মাদকাসক্ত চিকিৎসার নামে টর্চার চলে গুলশানের মুক্তি ক্লিনিকে

মাদকাসক্তদের চিকিৎসার নামে ভয়াবহ টর্চার সেল গড়ে তুলেছে গুলশানের মুক্তি ক্লিনিকে। সেখানে মাদকাসক্তদের নিরাময়ের নামে লাখ লাখ প্যাকেজের আওতায় মাসের পর মাস রোগীদের বন্দীদশায় রাখা হলেও সুস্থতা ফিরে পায় না কেউ। শুধু তাই নয়, মাদকাসক্তের চিকিৎসার নামে প্রতিপক্ষকে এ বন্দীশালায় আটকে অকথ্য নির্যাতন চালানোরও গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। এসব অভিযোগে র‌্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান চালিয়ে হাতেনাতে প্রমাণ পেয়ে আট লাখ টাকা জরিমানা করে। দফায় দফায় সতর্কও করা হয়েছে। তবুও মুক্তি ক্লিনিকের অপরাধ অপকর্ম বন্ধ হচ্ছে না কোনোভাবেই। এর আগে ২০১৬ সালের ২২ নভেম্বর রাজধানীর গুলশান এলাকার একটি মাদকাসক্তি নিরাময় ক্লিনিকে চিকিৎসার নামে নির্যাতনের অভিযোগে ভ্রাম্যমাণ আদালত নিয়ে অভিযান চালায় র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)। এ সময় মুক্তি ক্লিনিক নামে ওই প্রতিষ্ঠানকে ৮ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।

র‌্যাব-১-এর নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন র‌্যাব সদর দফতরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. সারওয়ার আলম। গতকাল মো. সারওয়ার আলম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, যতদূর মনে পড়ে, আমরা অনেক অনিয়ম পেয়েছিলাম ওই মুক্তি ক্লিনিকে। ওইগুলোর মধ্যে মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধও ছিল। যা বড় ধরনের প্রতারণা রোগীদের সঙ্গে। র‌্যাব সূত্রে জানা যায়, মানসিক ও মাদকাসক্ত রোগীদের সঠিক চিকিৎসা না দিয়ে শারীরিক নির্যাতন করার দায়ে এবং মেয়াদোত্তীর্ণ বিভিন্ন খাবার সরবরাহের কারণে গুলশান-২ এলাকায় মুক্তি ক্লিনিককে ৮ লাখ টাকা জরিমানা করেন র‌্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত। অভিযানকালে তথ্যপ্রমাণ পাওয়া যায় যে, সঠিক কারণ ছাড়াই রোগীদের মাত্রাতিরিক্ত বিভিন্ন ধরনের ওষুধ প্রয়োগ করা হচ্ছে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি প্রয়োজনীয় চিকিৎসক ও নার্স ছাড়াই পরিচালনা করা হয়। অধিকাংশ রোগী কোনো বিষয়ে কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ দিতে চাইলে তাদের শারীরিকভাবে নির্যাতন করা হয় এবং বেশি পরিমাণে ঘুমের ওষুধ প্রয়োগের মাধ্যমে তাদের শারীরিকভাবে দুর্বল করে রাখা হয়। এ সময় একজন আবাসিক চিকিৎসককে পাওয়া যায়, যিনি নিজেই মাদকাসক্তের কারণে এ ক্লিনিকে ছয় মাস চিকিৎসাধীন। বর্তমানে তিনি পুরোপুরি সুস্থ হননি এবং আদালতে উপস্থিত বিশেষজ্ঞ দল তাকে পুরোপুরি সুস্থ নন বলে অভিমত দেন। এসব মাদকাসক্ত চিকিৎসক দ্বারা রোগীদের বেধড়ক মারধোর করানোসহ নানা মাত্রায় শাস্তি দেওয়ার অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগীরা। দেশের প্রথম মাদকাসক্ত নিরাময় কেন্দ্র দাবি করে সরকারি-বেসরকারি নানা সুযোগ-সুবিধা হাতিয়ে নেওয়া মুক্তি ক্লিনিক এখন পুরোপুরি বাণিজ্যিক অপরাধ কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। এ ক্লিনিকের টর্চার সেলকে ব্যবহার করেই জায়গা জমি নিয়ে বা অন্য কোনো শত্রুতাবশত প্রতিপক্ষকে নাজেহাল করার গুরুতর অভিযোগ রয়েছে। চাহিদা মাফিক টাকা ধরিয়ে দিয়ে যে কোনো সুস্থ ব্যক্তিকেও মাদকাসক্ত বানিয়ে অনায়াসে মুক্তির টর্চার সেলে মাসের পর মাস আটকে রাখা যায়। এর আগে টঙ্গী সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের দলিল লেখক সমিতির সাবেক সভাপতি হোসেন মোক্তারকে (৭০) তার ছেলেরা মাদকাসক্ত ও মানসিক রোগী সাজিয়ে মুক্তি ক্লিনিকে আটকে রাখার ব্যবস্থা করেন। ছেলেদের লিখে দেওয়া সম্পত্তি ফেরত চাওয়ায় এবং তার অবশিষ্ট সম্পত্তি ছেলেদের নামে লিখে না দেওয়ায় এ নির্মম ঘটনা ঘটে। জানা গেছে, গত রবিবার সকালে টঙ্গীর আউচপাড়ার মোক্তারবাড়ি রোডের একটি দোকান থেকে হোসেন মোক্তারবাড়ি ফেরার পথে তার বড় ছেলে রফিকুল ইসলাম ও ছোট ছেলে মাজহারুল ইসলাম জোর করে তাকে একটি গাড়িতে তুলে নিয়ে যান। এরপর থেকে তার কোনো হদিস পাওয়া যাচ্ছিল না। পরে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, তার সন্তানরা তাকে মাদকাসক্ত ও মানসিক রোগী বানিয়ে রাজধানীর গুলশানে মুক্তি নামের একটি মাদকাসক্ত কেন্দ্রে ভর্তি করিয়েছেন। আউচপাড়ার সাবেক ওয়ার্ড কাউন্সিলর শেখ মোহাম্মদ আলেক গণমাধ্যমকে বলেন, হোসেন মোক্তার তার মোট সম্পত্তির দুই-তৃতীয়াংশ তার দুই ছেলে ও দুই মেয়েকে বণ্টন করে দেন। এ ছাড়া চার ছেলে-মেয়েকেই তিনি পৃথক পাকা বাড়ি করে দিয়েছেন। কিন্তু ছেলেরা তাকে দেখাশোনা না করায় এবং তারা মাদকাসক্ত ও অবাধ্য হওয়ায় তিনি তাদের শাসন করেন এবং লিখে দেওয়া সম্পত্তি ফেরত চান। এ নিয়ে মামলাও করেন আদালতে। এতে ছেলে-মেয়েরা তার ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে বাকি সম্পত্তি তাদের নামে লিখে দিতে বলেন। লিখে না দিলে তাকে হত্যার হুমকিও দেওয়া হয়। এ নিয়ে একাধিকবার শালিস হয়; কিন্তু ছেলেরা বাপের কোনো কথাই মানতে নারাজ। যোগাযোগ করা হলে হোসেন তার দুই ছেলে রফিকুল ইসলাম ও মাজহারুল ইসলাম বলেন, ‘তিনি মানসিক রোগী, তাই তাকে গুলশানের মুক্তি মাদকাসক্ত নিরাময় কেন্দ্রে ভর্তি করা হয়।’

এই বিভাগের আরও খবর
এনসিপিসহ দুই দল নিবন্ধন পাচ্ছে
এনসিপিসহ দুই দল নিবন্ধন পাচ্ছে
রোহিঙ্গাসংকট নিয়ে সাত প্রস্তাব ড. ইউনূসের
রোহিঙ্গাসংকট নিয়ে সাত প্রস্তাব ড. ইউনূসের
স্বাভাবিক হচ্ছে খাগড়াছড়ি, তদন্ত কমিটি গঠন
স্বাভাবিক হচ্ছে খাগড়াছড়ি, তদন্ত কমিটি গঠন
ঢালাওভাবে ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করা ঠিক হবে না
ঢালাওভাবে ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করা ঠিক হবে না
পিআর নিয়ে দেশ অস্থিতিশীল
পিআর নিয়ে দেশ অস্থিতিশীল
জামায়াত আমির-আর্জেন্টিনা রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
জামায়াত আমির-আর্জেন্টিনা রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
জামায়াতসহ পাঁচ দলের নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ পাঁচ দলের নতুন কর্মসূচি
গাজায় শান্তি ফেরাতে ট্রাম্পের রূপরেখা
গাজায় শান্তি ফেরাতে ট্রাম্পের রূপরেখা
ব্যবসায়ীদের দুশ্চিন্তা ব্যবসা-বিনিয়োগে
ব্যবসায়ীদের দুশ্চিন্তা ব্যবসা-বিনিয়োগে
কিছু আন্তর্জাতিক মহল নির্বাচন চায় না : প্রধান উপদেষ্টা
কিছু আন্তর্জাতিক মহল নির্বাচন চায় না : প্রধান উপদেষ্টা
ঘটনা এক স্থানে মামলা আরেক স্থানে
ঘটনা এক স্থানে মামলা আরেক স্থানে
ফোন করে নুরের স্বাস্থ্যের খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
ফোন করে নুরের স্বাস্থ্যের খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
সর্বশেষ খবর
বাগমারায় বজ্রপাতে এক ব্যক্তির মৃত্যু
বাগমারায় বজ্রপাতে এক ব্যক্তির মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এবারের ভোট হবে দিনের বেলা, রাতে নয় : ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ভোট হবে দিনের বেলা, রাতে নয় : ধর্ম উপদেষ্টা

১১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রোহিঙ্গাদের জন্য আরও ৯ কোটি ৬০ লাখ ডলার দেবে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য
রোহিঙ্গাদের জন্য আরও ৯ কোটি ৬০ লাখ ডলার দেবে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের সঙ্গে সুইডেন রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সুইডেন রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুমিল্লায় ট্রেন থেকে কোটি টাকার ভারতীয় বাজি আটক
কুমিল্লায় ট্রেন থেকে কোটি টাকার ভারতীয় বাজি আটক

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রবীণদের কর্মক্ষম রাখতে ফিজিওথেরাপি ও শারীরিক কার্যক্রমের ভূমিকা
প্রবীণদের কর্মক্ষম রাখতে ফিজিওথেরাপি ও শারীরিক কার্যক্রমের ভূমিকা

১৯ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

নেদারল্যান্ডসের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস
নেদারল্যান্ডসের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে গণপিটুনিতে ডাকাতের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে গণপিটুনিতে ডাকাতের মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ
জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

তুরস্ক সফরে গেলেন বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রধান
তুরস্ক সফরে গেলেন বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রধান

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে বিরল দুই প্রজাতির গেছো সাপের সন্ধান
বাংলাদেশে বিরল দুই প্রজাতির গেছো সাপের সন্ধান

৩৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সকল সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত জারি
সকল সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত জারি

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেঙে ফেলা হবে ইতালির ঐতিহাসিক সান সিরো স্টেডিয়াম
ভেঙে ফেলা হবে ইতালির ঐতিহাসিক সান সিরো স্টেডিয়াম

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাজেট পাসে ব্যর্থ সিনেট, যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি কার্যক্রমে শাটডাউন
বাজেট পাসে ব্যর্থ সিনেট, যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি কার্যক্রমে শাটডাউন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে গালাতাসারাইয়ের কাছে লিভারপুলের হার
চ্যাম্পিয়নস লিগে গালাতাসারাইয়ের কাছে লিভারপুলের হার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিডনিতে দুইদিনব্যাপী অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো উদ্বোধন
সিডনিতে দুইদিনব্যাপী অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাইন্যান্সিয়াল ইনক্লুশন স্কিমে যুক্ত হলো কমিউনিটি ব্যাংক
ফাইন্যান্সিয়াল ইনক্লুশন স্কিমে যুক্ত হলো কমিউনিটি ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

কানাডায় বাঙালি সংস্কৃতিকে তুলে ধরে চলছে শারদীয় দুর্গোৎসব
কানাডায় বাঙালি সংস্কৃতিকে তুলে ধরে চলছে শারদীয় দুর্গোৎসব

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিসিবি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন তামিম
বিসিবি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন তামিম

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে তথ্যপ্রযুক্তিতে দক্ষতা অর্জন জরুরি
প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে তথ্যপ্রযুক্তিতে দক্ষতা অর্জন জরুরি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় জানালার ফাঁক দিয়ে ঘুমন্ত যুবককে গুলি করে হত্যা
খুলনায় জানালার ফাঁক দিয়ে ঘুমন্ত যুবককে গুলি করে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে শক্তিশালী নিম্নচাপ, ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে শক্তিশালী নিম্নচাপ, ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ীদের দুশ্চিন্তা ব্যবসা-বিনিয়োগে
ব্যবসায়ীদের দুশ্চিন্তা ব্যবসা-বিনিয়োগে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্যান্সার আক্রান্ত শিশুদের আর্থিক অনুদান ও শিক্ষাবৃত্তি প্রদান
ক্যান্সার আক্রান্ত শিশুদের আর্থিক অনুদান ও শিক্ষাবৃত্তি প্রদান

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

টানা ছুটিতে চালু হয়েছে বিশেষ ট্রেন, চলবে ৪ অক্টোবর পর্যন্ত
টানা ছুটিতে চালু হয়েছে বিশেষ ট্রেন, চলবে ৪ অক্টোবর পর্যন্ত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু ভারতের
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু ভারতের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেকির ভাণ্ডার ধ্বংসকারী নীরব ঘাতক গিবত
নেকির ভাণ্ডার ধ্বংসকারী নীরব ঘাতক গিবত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬৯
ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬৯

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘বাংলাদেশের জার্সিতে আর নয়’—সাকিবকে নিয়ে কড়া অবস্থান ক্রীড়া উপদেষ্টার
‘বাংলাদেশের জার্সিতে আর নয়’—সাকিবকে নিয়ে কড়া অবস্থান ক্রীড়া উপদেষ্টার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে দেওয়া হবে না, ঘোষণা নেতানিয়াহুর
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে দেওয়া হবে না, ঘোষণা নেতানিয়াহুর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেন-জি বিক্ষোভের মুখে আরেক দেশের সরকার পতন
জেন-জি বিক্ষোভের মুখে আরেক দেশের সরকার পতন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশীয় প্রযুক্তির ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
দেশীয় প্রযুক্তির ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসপোর্ট ফেরত পাচ্ছেন না মেঘনা আলম
পাসপোর্ট ফেরত পাচ্ছেন না মেঘনা আলম

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেধাভিত্তিক সমাজ চাইলে মতিউর ও বেনজীরদের সংখ্যা বাড়বে : জাবি উপাচার্য
মেধাভিত্তিক সমাজ চাইলে মতিউর ও বেনজীরদের সংখ্যা বাড়বে : জাবি উপাচার্য

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান ও সহকারী প্রধান শিক্ষক পদেও নিয়োগের ক্ষমতা হারাচ্ছে ম্যানেজিং কমিটি
প্রধান ও সহকারী প্রধান শিক্ষক পদেও নিয়োগের ক্ষমতা হারাচ্ছে ম্যানেজিং কমিটি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপনার আশপাশ থেকে আওয়ামী লীগের লোক সরান, সারজিসকে যুবদল নেতা
আপনার আশপাশ থেকে আওয়ামী লীগের লোক সরান, সারজিসকে যুবদল নেতা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ ব্যাংকের একীভূত ‘ইউনাইটেড ইসলামী’ ব্যাংকের অফিসের অনুমোদন
পাঁচ ব্যাংকের একীভূত ‘ইউনাইটেড ইসলামী’ ব্যাংকের অফিসের অনুমোদন

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রবিবার আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
রবিবার আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফাঁসির আসামিদের কক্ষে’ ইমরান খান: পরিবার-সমর্থকদের শঙ্কা
‘ফাঁসির আসামিদের কক্ষে’ ইমরান খান: পরিবার-সমর্থকদের শঙ্কা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে স্থায়ীভাবে বসবাসের যোগ্যতাগুলো বলে দিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
ব্রিটেনে স্থায়ীভাবে বসবাসের যোগ্যতাগুলো বলে দিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের প্রস্তুতিতে জামায়াত ৫ পার্সেন্ট এগিয়ে : দুদু
নির্বাচনের প্রস্তুতিতে জামায়াত ৫ পার্সেন্ট এগিয়ে : দুদু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্ষমা চেয়ে বিপদে নেতানিয়াহু
ক্ষমা চেয়ে বিপদে নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব কারণে ভেস্তে যেতে পারে ট্রাম্পের ‘গাজা শান্তি প্রস্তাব’
যেসব কারণে ভেস্তে যেতে পারে ট্রাম্পের ‘গাজা শান্তি প্রস্তাব’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধানে ড. ইউনূসের ৭ দফা সুপারিশ
রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধানে ড. ইউনূসের ৭ দফা সুপারিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
রেকর্ড জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিসিবি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন তামিম
বিসিবি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন তামিম

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনি বন্দিদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে চায় ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি বন্দিদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে চায় ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির বিরুদ্ধে অদৃশ্য ফ্যাসিবাদ চক্র ষড়যন্ত্র করছে : টুকু
বিএনপির বিরুদ্ধে অদৃশ্য ফ্যাসিবাদ চক্র ষড়যন্ত্র করছে : টুকু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
জামায়াতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চরফ্যাশন জামায়াতের ৪৫ নেতাকর্মী যোগ দিলেন বিএনপিতে
চরফ্যাশন জামায়াতের ৪৫ নেতাকর্মী যোগ দিলেন বিএনপিতে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন ‘আগ্রাসনের’ হুমকি, জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত ভেনেজুয়েলা
মার্কিন ‘আগ্রাসনের’ হুমকি, জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত ভেনেজুয়েলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প ঘোষিত ২০ দফা পরিকল্পনায় যা আছে
গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প ঘোষিত ২০ দফা পরিকল্পনায় যা আছে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান সেনাপ্রধানের প্রশংসায় ‘আনন্দিত’ ডোনাল্ড ট্রাম্প
পাকিস্তান সেনাপ্রধানের প্রশংসায় ‘আনন্দিত’ ডোনাল্ড ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ম্যাচ খেলেই এনসিএল শেষ মাহমুদউল্লাহর
এক ম্যাচ খেলেই এনসিএল শেষ মাহমুদউল্লাহর

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাজলকন্যা নিসার প্রশংসায় পঞ্চমুখ নেটপাড়া
কাজলকন্যা নিসার প্রশংসায় পঞ্চমুখ নেটপাড়া

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধ শেষ হওয়ার এক বছরের মধ্যে গাজায় নির্বাচন: মাহমুদ আব্বাস
যুদ্ধ শেষ হওয়ার এক বছরের মধ্যে গাজায় নির্বাচন: মাহমুদ আব্বাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে ক্রিকেটে সৌদি আরব, আইএলটি-২০’র সঙ্গে চুক্তি
অবশেষে ক্রিকেটে সৌদি আরব, আইএলটি-২০’র সঙ্গে চুক্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে পালানোর সময় দর্শনা চেকপোস্টে আওয়ামী লীগ নেতা আটক
ভারতে পালানোর সময় দর্শনা চেকপোস্টে আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইলিশের দাম কেন লাগামহীন
ইলিশের দাম কেন লাগামহীন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘটনা এক স্থানে মামলা আরেক স্থানে
ঘটনা এক স্থানে মামলা আরেক স্থানে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় শ বছরের সম্প্রীতির বন্ধন ফেনীতে
দেড় শ বছরের সম্প্রীতির বন্ধন ফেনীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কাউনিয়ার তেজপাতা যাচ্ছে ২১ দেশে
কাউনিয়ার তেজপাতা যাচ্ছে ২১ দেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

জিটুজির আওতায় চাল আমদানি করবে সরকার
জিটুজির আওতায় চাল আমদানি করবে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

শেষ দিনগুলো কাটছে আতঙ্ক-অবহেলায়
শেষ দিনগুলো কাটছে আতঙ্ক-অবহেলায়

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রলারের নিচে ঝুলে শট দেন
ট্রলারের নিচে ঝুলে শট দেন

শোবিজ

ঢালাওভাবে ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করা ঠিক হবে না
ঢালাওভাবে ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করা ঠিক হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিন্ন লুকে নোরা...
ভিন্ন লুকে নোরা...

শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির আরও অবনতি
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির আরও অবনতি

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের সিরিজ জয়ের ইতিহাস
নেপালের সিরিজ জয়ের ইতিহাস

মাঠে ময়দানে

কিছু আন্তর্জাতিক মহল নির্বাচন চায় না : প্রধান উপদেষ্টা
কিছু আন্তর্জাতিক মহল নির্বাচন চায় না : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তান শ্রীলঙ্কাকে হারানোর স্বপ্ন নিগারদের
পাকিস্তান শ্রীলঙ্কাকে হারানোর স্বপ্ন নিগারদের

মাঠে ময়দানে

জয়ে শুরু ভারতের
জয়ে শুরু ভারতের

মাঠে ময়দানে

ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীন
ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীন

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে আ. লীগের দায়িত্ব নিতে বললেন রাশেদ খান
প্রধান উপদেষ্টাকে আ. লীগের দায়িত্ব নিতে বললেন রাশেদ খান

নগর জীবন

জামায়াতসহ পাঁচ দলের নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ পাঁচ দলের নতুন কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিসহ দুই দল নিবন্ধন পাচ্ছে
এনসিপিসহ দুই দল নিবন্ধন পাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি

বিশেষ আয়োজন

বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ
বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ

সম্পাদকীয়

শিশু অধিকার এবং ডিজিটাল শিশু
শিশু অধিকার এবং ডিজিটাল শিশু

সম্পাদকীয়

গাজায় শান্তি ফেরাতে ট্রাম্পের রূপরেখা
গাজায় শান্তি ফেরাতে ট্রাম্পের রূপরেখা

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর নিয়ে দেশ অস্থিতিশীল
পিআর নিয়ে দেশ অস্থিতিশীল

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনই থামাতে পারে ইউক্রেন যুদ্ধ
চীনই থামাতে পারে ইউক্রেন যুদ্ধ

পূর্ব-পশ্চিম

স্বাভাবিক হচ্ছে খাগড়াছড়ি, তদন্ত কমিটি গঠন
স্বাভাবিক হচ্ছে খাগড়াছড়ি, তদন্ত কমিটি গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাসংকট নিয়ে সাত প্রস্তাব ড. ইউনূসের
রোহিঙ্গাসংকট নিয়ে সাত প্রস্তাব ড. ইউনূসের

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমির-আর্জেন্টিনা রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
জামায়াত আমির-আর্জেন্টিনা রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা