সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, হুন্ডি প্রতিরোধে বাংলাদেশ ব্যাংকের বাংলাদেশ ফিন্যানশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) ও এনবিআরকে আরও কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে। হুন্ডি বড় ধরনের অপরাধ। এতে অর্থনীতির ব্যাপক ক্ষতি হয়। তবে এটার তো তেমন কোনো পরিসংখ্যান পাওয়া যায় না। কিন্তু পরিমাণটা কম হবে না। সব সময়ই শোনা যায় বাংলাদেশিরা বিদেশে অর্থকড়ি নিয়ে যাচ্ছেন। বাড়ি-গাড়ি কিনছেন। আবার বাংলাদেশেও হুন্ডির মাধ্যমে নানাভাবে অর্থ আসছে। এ ছাড়া গ্লোবাল ফিন্যানশিয়াল ইন্টিগ্রিটির (জিএফআই) সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী আমদানি-রপ্তানির আড়ালে যে বেশি অর্থ পাচার হয়ে থাকে, এটাকে আমলে নিতে হবে। মিথ্যা ঘোষণার মধ্য দিয়ে আমদানি-রপ্তানির আড়ালে অর্থ পাচারের যেসব ঘটনা ঘটে সেগুলো নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে। একই সঙ্গে সরকারি অন্যান্য যেসব সংস্থা আমদানি-রপ্তানি কাজের সঙ্গে জড়িত সেগুলোকে শক্তিশালী ভূমিকা পালন কতে হবে এবং যেসব ঘটনা ধরা পড়ে সেগুলোর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হতে হবে।