শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৮ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

মনে হয় পাগল হয়ে যাব, মানুষ এত অসহায়

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
মনে হয় পাগল হয়ে যাব, মানুষ এত অসহায়

করোনাভাইরাসের ভয়াবহতায় লন্ডভন্ড দুনিয়া লকডাউনে নীরব নিথর। মৃত্যুর সঙ্গে মানুষ লড়ছে। রাত-দিন জেগে থাকা সব পথ শহর নগর এখন জনশূন্য-ফাঁকা। ঢাকা তো কারফিউতেও এমন ফাঁকা হয়নি। গোটা ইউরোপ এখন মৃত্যু উপত্যকা। আমেরিকার মতো দেশের নিউইয়র্কেই এক দিনে ২০০ জনের বেশি মানুষের জীবনের করুণ অবসান। স্বজনহীনভাবে পৃথিবী থেকে কী মর্মান্তিক বিদায়! বিশ্বে আক্রান্তের সংখ্যা সাড়ে পাঁচ লাখ ছাড়িয়েছে। মৃতের সংখ্যা ২৬ হাজারের বেশি। আক্রান্ত আর মৃতের খবরই দুনিয়ার গণমাধ্যমে।
চীনের অভিশপ্ত উহানে মৃত্যুর বিভীষিকার পর উন্নত দুনিয়াও প্রস্তুতি নেয়নি। এখন সব অচল করে দিয়ে কেবল জীবন রক্ষার লড়াই করছে। ইতালির পর স্পেন ফ্রান্সে লাশের পাহাড়। ব্রিটেনের অবস্থাও শোচনীয়। জার্মানি, কানাডা কোথায় নেই করোনার থাবা? ইসলামিক আইনের শাসনে থাকা ইরানেও সর্বনাশা ছায়া! অশ্রু দীর্ঘশ্বাস আফসোস যন্ত্রণা। শোকস্তব্ধ পৃথিবী শোক করতেও ভুলে গেছে। বেঁচে থাকার আকুতিতে অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের কথাও ভুলে গেছে দুনিয়া! মানুষ এখন বাঁচার আশা নিয়ে আল্লাহ আল্লাহ করছে।
দু’শ দেশ আক্রান্ত। আক্রান্ত হয়েছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। ব্রিটিশ রাজপুত্র প্রিন্স চার্লসও বাদ যাননি। ব্রিটেনের জনগণের নির্ভরতার প্রাসাদ বাকিংহাম প্যালেস নিরাপদে নেই। এমন এক রোগ যার চিকিৎসা নেই। কেবল গৃহবন্দী। কেবল নিঃসঙ্গ আর সঙ্গরোধ। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাই শক্তি। পিপিই থেকে চিকিৎসা সরঞ্জাম, শয্যা থেকে লোকবল, ভেন্টিলেশনে সংকট বা অপর্যাপ্ততা- সব মিলিয়ে দুঃসময়! ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে গোটা দেশের জনগণ বৃহস্পতিবার রাত ৮টায় একসঙ্গে তুমুল করতালিতে করোনার সঙ্গে যুদ্ধে অবতীর্ণ চিকিৎসক দলসহ সবাইকে সম্মান ভালোবাসা ও সাহস জুগিয়েছে। পৃথিবীর সব যোদ্ধাকে আজ এ অভিবাদন।
লড়াই করে চিকিৎসক, ধর্মযাজক, ইমাম মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছেন। তবু মানবতাই মানুষের ধর্ম। পৃথিবীর সব কাজ থেমে গেছে। একটাই যুদ্ধ, জীবন বাঁচানোর। নিজে বাঁচার। সকল ক্ষমতার দুর্গ, পানশালা থেকে বিনোদন, মনোরঞ্জন, রূপচর্চা, সুগন্ধি, নাচের ঘর, ক্যাসিনো, বিদ্যাশালা থেকে ধর্মশালা সব বন্ধ। কেবল খাবার আর ওষুধের দোকান, অ্যাম্বুলেন্স, গণমাধ্যম খোলা।
পথে সেনাবাহিনী, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী জরুরি সেবাদানকারীরা ক্লান্তিহীন ছুটছে। বিমর্ষ বিপন্ন বিষাদগ্রস্ত পৃথিবীর মানুষ বাধ্যতামূলক গৃহবন্দী। রাষ্ট্রনায়করা বিধ্বস্ত, বিপর্যস্ত, হতাশ। আসমানের দিকে তাকিয়ে আছেন ভাঙা হৃদয়ে।
বিজ্ঞান, গবেষণাগার, জগৎশ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী, প্রতাপশালী রাষ্ট্র, বিত্তশালী ওষুধ কারখানার মালিক সবাই অসহায়। ঘাম ঝরছে। পারমাণবিক অস্ত্রের মজুদ সম্ভব মারণাস্ত্র তৈরি কোনো বিষয় না। এক মুহূর্তে যুদ্ধ বাধানো যায়, যে কোনো রাষ্ট্র দখল করা যায়। কিন্তু পৃথিবীর ঘুম শান্তি কেড়ে নেওয়া একটি ছোট্ট ভয়ঙ্কর জীবাণু করোনাভাইরাস থেকে মানুষ বাঁচানোর ওষুধ বা ভ্যাকসিন আবিষ্কার সম্ভব নয়। এমনকি চিকিৎসা সরঞ্জামাদিও নেই! সব শক্তিধর অসহায়!
বাংলাদেশও লড়ছে। লকডাউন চলছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কার্যকর পদক্ষেপে লড়াইয়ে নামিয়েছেন। বিদেশ থেকে দেদার আসার পথ বন্ধ বা পরীক্ষা না করে ছেড়ে দেওয়া অথবা প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে নিতে না পারার মাশুল দিতে হচ্ছে। একদল মন্ত্রীর দায়িত্বহীন কথা, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সময়মতো পদক্ষেপ গ্রহণের ব্যর্থতা আছে। এক কথায় সময় প্রচুর হাতে  থাকতেও প্রয়োজনীয় প্রতিরোধ গড়তে না পারার ব্যর্থতা। যাক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাষ্ট্রনায়কোচিত ভাষণ, পদক্ষেপ, ঘোষণা, গণভবন থেকে সারা দেশ মনিটরিংয়ে রাখায় দেশ ঐক্যবদ্ধভাবে লড়ছে।
মানবতার লড়াইয়ে একাত্তরের মতো এক মোহনায় মানুষ। তখন শত্রু ছিল দৃশ্যমান, এখন অদৃশ্য। শত্রু একটাই- শুধু বাংলাদেশেরই নয়, সমস্ত পৃথিবীর একটা মহাশক্তিধর জীবাণু করোনাভাইরাস। আমাদের পরিস্থিতি এখনো নিয়ন্ত্রণের বাইরে নয়। দু-তিন সপ্তাহ গেলে চিত্র উন্মোচিত হবে। চীনের খবরে সত্যতা প্রশ্নবিদ্ধ। পুতিনের রাশিয়া আগাম সতর্ক হয়ে ভালো আছে। তাও কতটা সত্য খবর এ নিয়ে অনেকের রয়েছে সংশয়। একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধে ভারত আমাদের সবচেয়ে শক্তিশালী সাহায্য সমর্থন দিয়েছে। তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন দিয়েছে। বন্ধু ভারতের অবস্থা এবার আমাদের চেয়ে খারাপ। তবু যেটুকু হোক সাহায্য নিয়ে পাশে দাঁড়িয়েছে। আমরা আজীবন তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ। একাত্তরে চীন বিরুদ্ধে ছিল কিন্তু এবার তাদের যুদ্ধ আগে হয়েছে। এখনো শেষ হয়নি। তবে এবারের যুদ্ধে চীন পাশে দাঁড়িয়েছে। কিট, পিপিই, মাস্কসহ অনেক চিকিৎসা সরঞ্জামাদি দিয়েছে ভালোবাসার নৌকায় তুলে। আমাদের প্রচুর সরঞ্জামাদি দরকার। আমেরিকার মতো দেশ অসহায় হয়ে চারদিকে চাইছে। আমাদের সারা দেশে ল্যাব, আইসিইউ, ভেন্টিলেশন দরকার। আমদানি দরকার। সাহায্য দরকার। প্রধানমন্ত্রী ডাকলে দেশের বিত্তবানরা এগিয়ে আসবেন। কিন্তু গার্মেন্ট মালিকরা কেন পিপিই মাস্ক দিতে পারেননি দ্রুত তৈরি করে? গার্মেন্ট মালিকদের সংগঠনের সাবেক নেতা আতিকুল ইসলাম উত্তরের মেয়র হতে গিয়ে চা বানিয়ে খাওয়ালেন মানুষকে। শফিউল আহমেদ মহিউদ্দিন এমপি হলেন করোনা আক্রান্ত দেশে পাঁচ শতাংশ ভোটারের অংশগ্রহণের নির্বাচনে। এই বিপদে তারা কী করলেন? কেন তারা সবাই পিপিই মাস্ক দিতে এগিয়ে আসেননি? গার্মেন্ট মালিকরা তিন মাস শ্রমিকের বেতন দিতে পারবেন না কেন বুঝি না! তাদের ঘামঝরা শ্রমে লাভ করেননি এতকাল?
যারা ব্যাংক লুটেছেন, শেয়ারবাজার লুটেছেন, বিদেশে অর্থ পাচার করেছেন সেসব লুটেরারা কই? এই দুঃসময়ে ধরে এনে গরিবের পাশে, মানুষের পাশে কেন দাঁড় করানো হচ্ছে না?
বঙ্গবন্ধুকন্যা শ্রমিকদের জন্য পাঁচ হাজার কোটি টাকা দিলেন, কোটি দিনমজুর ভাসমান মানুষের দায় নিলেন। তারা খালি নেবেন, দেবেন না? কী দেবেন তার অগ্নিপরীক্ষা তো এখনই। প্রধানমন্ত্রী যথার্থই বলেছেন, মনুষ্যত্ববোধের পরিচয় বিপদেই দিতে হয়। এখনই আপনাদের দেওয়ার সময়। আর গুজব সৃষ্টি করবেন না, সরকার নয়, মানুষ ক্ষমা করবে না। মুনাফাখোর হবেন না। শুধু সরকার নয়, জনগণের রোষ থেকেও বাঁচবেন না। এই যুদ্ধ মানুষের জীবন রক্ষার। এ যুদ্ধে জিততেই হবে।
আমার হৃদয় মেরামতের চিকিৎসা প্রখ্যাত হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ইউনাইটেড হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগের পরিচালক ড. মোমিনুজ্জামানের হাতেই শুরু হয়েছিল। পরে দিল্লির এস্কট হাসপাতালের অশোক শেঠ এনজিওগ্রাম করেছিলেন। তারপর লন্ডনের বিখ্যাত কার্ডিওলজিস্ট দেখেছেন ক্রমওয়েল  হাসপাতালে। নিউইয়র্কের লংআইল্যান্ডের জুইশ হসপিটালের ড. আলেকজান্ডারও এনজিওগ্রাম করেছেন। তবে নিয়মিত পরম নির্ভরতায় ল্যাবএইডের কার্ডিওলজি বিভাগের সিনিয়র কনসালট্যান্ট মাহবুবর রহমান হৃদয়ে তিন রিংয়ের দুটি পরিয়েছেন অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে। বন্ধু মাহবুবর রহমান আমাকে নিয়মিত দেখভাল করেন। সম্প্রতি আমেরিকা গেলেন সেমিনারে। সঙ্গে ভাবি। বলে গেলেন ফিরবেন কিছু দিন পর। করোনা এখন আটকে দিয়েছে তাদের। দেশে ছেলে একা। মন খারাপ তার, রাতে ফোনে কথা হলো। বললেন, ফ্লাইট শুরু হলেই ফিরবেন। আমার অ্যাজমার সমস্যা, হার্টের সমস্যা। বললেন, অফিস বাইরে যাওয়া বন্ধ। সংক্রমিত হলে সর্বনাশ। আমি টকশোতে অনেক দিন কোথাও যাই না। কারণ বিষণœতা। দলকানাদের ভিড়ে বলতে না পারার যন্ত্রণা। মতিউর রহমান চৌধুরীর টকশোতে ডাক পড়লে না করতে পারি না। সেদিন গিয়ে দেখি নেই। মনে হলো ভুল হয়েছে, অনুশোচনা হলো। মানুষকে সতর্ক করি কিন্তু নিজে হই না। টকশোর দরকারও নেই। স্টুডিওর পরিবেশ দেখে মনে হলো জীবাণুতে ভরপুর। সঙ্গরোধও হয় না।
যাক দুই দিন থেকে গৃহবন্দী। রাত জাগি, দেরিতে উঠি। ফোন নীরব রাখি। ফেসবুক, ইউটিউব দেখি, পোর্টালে খবর দেখি, বই পড়ি, গান শুনি। ছেলের সঙ্গে ভিডিওকলে কথা বলি। সিনেমা দেখি, খবরে ভাসি সঙ্গে গুজবও দেখি। আজব মতামত দেখি। মানুষের লড়াই দেখি। ফাঁকা ঢাকার শূন্য সড়কের চিত্র দেখি। গ্রুপে অফিস সংযোগে থাকি। কোথাও মন বসে না।
টিভির রিমোট বাটন টিপে যাই। অস্থিরতা ভয় দম বন্ধ লাগে। রুম আর ডাইনিংয়ে দৌড়। বাতাসে জীবাণু তাই জানালা খুলে আকাশ দেখি না। সবকিছুই অসহ্য লাগে। চন্দ্রস্মিতা আহ্লাদি করে। মনে করে আমার শিক্ষাঙ্গন বন্ধের লেখালেখির কারণে তার স্কুলসহ সব বন্ধ। সে বাইরে যেতে না পারলে মেজাজ বিগড়ে যায়। একাত্তরে ছোট্ট আমি হানাদার বাহিনীর আক্রমণে গ্রামে ছুটেছি। কাদাপানিতে খেলেছি। গ্রামে ঘুরেছি অনেক মাস।
সামরিক শাসকদের নিষ্ঠুর শাসন, কারফিউ কত দেখেছি-ভঙ্গ করেছি। এরশাদ জমানায় দেড় মাস জেল খেটেছি- তাও সব এখন আনন্দের মনে হচ্ছে। আজকের এই বন্দীজীবন অসহ্য। কত অসহায় আজ। এই করোনাভাইরাস প্রকৃতির অভিশাপ নাকি কোনো সুপার পাওয়ারদের সৃষ্টি সে নির্মম সত্যও এক দিন পরিষ্কার হবে। কবে মুক্তি, কবে বের হব, বুকভরে শ্বাস নেব তাও জানি না। মনে হয় পাগল হয়ে যাব দুই দিনেই। তবু এর বিকল্প নেই। আল্লাহকে ডাকি। শোকরিয়া আদায় করি আক্রান্তদের কথা ভেবে। সকল মানবের নিরাপদ জীবন চাই। এমন পৃথিবীর আঁধার মুখ দেখব বুঝিনি। প্রিয়জনের মেজাজি চেহারা, কালো আঁধার বিরক্তিকর কত কিছু আজ পৃথিবীর এ ভয়ার্ত অসহায়ত্বের অশ্রুজলে ভেসে গেছে। কেবল বেঁচে থাকা, বুকভরে শ্বাস নেওয়ার প্রবল ইচ্ছেই জাগে। মানুষের কাছে জীবাণুমুক্ত দেশে আড্ডায় ডুবতে ইচ্ছে করে। জানালার বাইরে তাকিয়ে উড়ে যাওয়া পাখিকে দেখে আমার চেয়ে সুখী মনে হয়। লকডাউনে দূষণমুক্ত পৃথিবী এখন দেখছে আমাদের পাপের শাস্তি। অসহায়ত্ব।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে