শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৮ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

মনে হয় পাগল হয়ে যাব, মানুষ এত অসহায়

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
মনে হয় পাগল হয়ে যাব, মানুষ এত অসহায়

করোনাভাইরাসের ভয়াবহতায় লন্ডভন্ড দুনিয়া লকডাউনে নীরব নিথর। মৃত্যুর সঙ্গে মানুষ লড়ছে। রাত-দিন জেগে থাকা সব পথ শহর নগর এখন জনশূন্য-ফাঁকা। ঢাকা তো কারফিউতেও এমন ফাঁকা হয়নি। গোটা ইউরোপ এখন মৃত্যু উপত্যকা। আমেরিকার মতো দেশের নিউইয়র্কেই এক দিনে ২০০ জনের বেশি মানুষের জীবনের করুণ অবসান। স্বজনহীনভাবে পৃথিবী থেকে কী মর্মান্তিক বিদায়! বিশ্বে আক্রান্তের সংখ্যা সাড়ে পাঁচ লাখ ছাড়িয়েছে। মৃতের সংখ্যা ২৬ হাজারের বেশি। আক্রান্ত আর মৃতের খবরই দুনিয়ার গণমাধ্যমে।
চীনের অভিশপ্ত উহানে মৃত্যুর বিভীষিকার পর উন্নত দুনিয়াও প্রস্তুতি নেয়নি। এখন সব অচল করে দিয়ে কেবল জীবন রক্ষার লড়াই করছে। ইতালির পর স্পেন ফ্রান্সে লাশের পাহাড়। ব্রিটেনের অবস্থাও শোচনীয়। জার্মানি, কানাডা কোথায় নেই করোনার থাবা? ইসলামিক আইনের শাসনে থাকা ইরানেও সর্বনাশা ছায়া! অশ্রু দীর্ঘশ্বাস আফসোস যন্ত্রণা। শোকস্তব্ধ পৃথিবী শোক করতেও ভুলে গেছে। বেঁচে থাকার আকুতিতে অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের কথাও ভুলে গেছে দুনিয়া! মানুষ এখন বাঁচার আশা নিয়ে আল্লাহ আল্লাহ করছে।
দু’শ দেশ আক্রান্ত। আক্রান্ত হয়েছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। ব্রিটিশ রাজপুত্র প্রিন্স চার্লসও বাদ যাননি। ব্রিটেনের জনগণের নির্ভরতার প্রাসাদ বাকিংহাম প্যালেস নিরাপদে নেই। এমন এক রোগ যার চিকিৎসা নেই। কেবল গৃহবন্দী। কেবল নিঃসঙ্গ আর সঙ্গরোধ। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাই শক্তি। পিপিই থেকে চিকিৎসা সরঞ্জাম, শয্যা থেকে লোকবল, ভেন্টিলেশনে সংকট বা অপর্যাপ্ততা- সব মিলিয়ে দুঃসময়! ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে গোটা দেশের জনগণ বৃহস্পতিবার রাত ৮টায় একসঙ্গে তুমুল করতালিতে করোনার সঙ্গে যুদ্ধে অবতীর্ণ চিকিৎসক দলসহ সবাইকে সম্মান ভালোবাসা ও সাহস জুগিয়েছে। পৃথিবীর সব যোদ্ধাকে আজ এ অভিবাদন।
লড়াই করে চিকিৎসক, ধর্মযাজক, ইমাম মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছেন। তবু মানবতাই মানুষের ধর্ম। পৃথিবীর সব কাজ থেমে গেছে। একটাই যুদ্ধ, জীবন বাঁচানোর। নিজে বাঁচার। সকল ক্ষমতার দুর্গ, পানশালা থেকে বিনোদন, মনোরঞ্জন, রূপচর্চা, সুগন্ধি, নাচের ঘর, ক্যাসিনো, বিদ্যাশালা থেকে ধর্মশালা সব বন্ধ। কেবল খাবার আর ওষুধের দোকান, অ্যাম্বুলেন্স, গণমাধ্যম খোলা।
পথে সেনাবাহিনী, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী জরুরি সেবাদানকারীরা ক্লান্তিহীন ছুটছে। বিমর্ষ বিপন্ন বিষাদগ্রস্ত পৃথিবীর মানুষ বাধ্যতামূলক গৃহবন্দী। রাষ্ট্রনায়করা বিধ্বস্ত, বিপর্যস্ত, হতাশ। আসমানের দিকে তাকিয়ে আছেন ভাঙা হৃদয়ে।
বিজ্ঞান, গবেষণাগার, জগৎশ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী, প্রতাপশালী রাষ্ট্র, বিত্তশালী ওষুধ কারখানার মালিক সবাই অসহায়। ঘাম ঝরছে। পারমাণবিক অস্ত্রের মজুদ সম্ভব মারণাস্ত্র তৈরি কোনো বিষয় না। এক মুহূর্তে যুদ্ধ বাধানো যায়, যে কোনো রাষ্ট্র দখল করা যায়। কিন্তু পৃথিবীর ঘুম শান্তি কেড়ে নেওয়া একটি ছোট্ট ভয়ঙ্কর জীবাণু করোনাভাইরাস থেকে মানুষ বাঁচানোর ওষুধ বা ভ্যাকসিন আবিষ্কার সম্ভব নয়। এমনকি চিকিৎসা সরঞ্জামাদিও নেই! সব শক্তিধর অসহায়!
বাংলাদেশও লড়ছে। লকডাউন চলছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কার্যকর পদক্ষেপে লড়াইয়ে নামিয়েছেন। বিদেশ থেকে দেদার আসার পথ বন্ধ বা পরীক্ষা না করে ছেড়ে দেওয়া অথবা প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে নিতে না পারার মাশুল দিতে হচ্ছে। একদল মন্ত্রীর দায়িত্বহীন কথা, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সময়মতো পদক্ষেপ গ্রহণের ব্যর্থতা আছে। এক কথায় সময় প্রচুর হাতে  থাকতেও প্রয়োজনীয় প্রতিরোধ গড়তে না পারার ব্যর্থতা। যাক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাষ্ট্রনায়কোচিত ভাষণ, পদক্ষেপ, ঘোষণা, গণভবন থেকে সারা দেশ মনিটরিংয়ে রাখায় দেশ ঐক্যবদ্ধভাবে লড়ছে।
মানবতার লড়াইয়ে একাত্তরের মতো এক মোহনায় মানুষ। তখন শত্রু ছিল দৃশ্যমান, এখন অদৃশ্য। শত্রু একটাই- শুধু বাংলাদেশেরই নয়, সমস্ত পৃথিবীর একটা মহাশক্তিধর জীবাণু করোনাভাইরাস। আমাদের পরিস্থিতি এখনো নিয়ন্ত্রণের বাইরে নয়। দু-তিন সপ্তাহ গেলে চিত্র উন্মোচিত হবে। চীনের খবরে সত্যতা প্রশ্নবিদ্ধ। পুতিনের রাশিয়া আগাম সতর্ক হয়ে ভালো আছে। তাও কতটা সত্য খবর এ নিয়ে অনেকের রয়েছে সংশয়। একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধে ভারত আমাদের সবচেয়ে শক্তিশালী সাহায্য সমর্থন দিয়েছে। তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন দিয়েছে। বন্ধু ভারতের অবস্থা এবার আমাদের চেয়ে খারাপ। তবু যেটুকু হোক সাহায্য নিয়ে পাশে দাঁড়িয়েছে। আমরা আজীবন তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ। একাত্তরে চীন বিরুদ্ধে ছিল কিন্তু এবার তাদের যুদ্ধ আগে হয়েছে। এখনো শেষ হয়নি। তবে এবারের যুদ্ধে চীন পাশে দাঁড়িয়েছে। কিট, পিপিই, মাস্কসহ অনেক চিকিৎসা সরঞ্জামাদি দিয়েছে ভালোবাসার নৌকায় তুলে। আমাদের প্রচুর সরঞ্জামাদি দরকার। আমেরিকার মতো দেশ অসহায় হয়ে চারদিকে চাইছে। আমাদের সারা দেশে ল্যাব, আইসিইউ, ভেন্টিলেশন দরকার। আমদানি দরকার। সাহায্য দরকার। প্রধানমন্ত্রী ডাকলে দেশের বিত্তবানরা এগিয়ে আসবেন। কিন্তু গার্মেন্ট মালিকরা কেন পিপিই মাস্ক দিতে পারেননি দ্রুত তৈরি করে? গার্মেন্ট মালিকদের সংগঠনের সাবেক নেতা আতিকুল ইসলাম উত্তরের মেয়র হতে গিয়ে চা বানিয়ে খাওয়ালেন মানুষকে। শফিউল আহমেদ মহিউদ্দিন এমপি হলেন করোনা আক্রান্ত দেশে পাঁচ শতাংশ ভোটারের অংশগ্রহণের নির্বাচনে। এই বিপদে তারা কী করলেন? কেন তারা সবাই পিপিই মাস্ক দিতে এগিয়ে আসেননি? গার্মেন্ট মালিকরা তিন মাস শ্রমিকের বেতন দিতে পারবেন না কেন বুঝি না! তাদের ঘামঝরা শ্রমে লাভ করেননি এতকাল?
যারা ব্যাংক লুটেছেন, শেয়ারবাজার লুটেছেন, বিদেশে অর্থ পাচার করেছেন সেসব লুটেরারা কই? এই দুঃসময়ে ধরে এনে গরিবের পাশে, মানুষের পাশে কেন দাঁড় করানো হচ্ছে না?
বঙ্গবন্ধুকন্যা শ্রমিকদের জন্য পাঁচ হাজার কোটি টাকা দিলেন, কোটি দিনমজুর ভাসমান মানুষের দায় নিলেন। তারা খালি নেবেন, দেবেন না? কী দেবেন তার অগ্নিপরীক্ষা তো এখনই। প্রধানমন্ত্রী যথার্থই বলেছেন, মনুষ্যত্ববোধের পরিচয় বিপদেই দিতে হয়। এখনই আপনাদের দেওয়ার সময়। আর গুজব সৃষ্টি করবেন না, সরকার নয়, মানুষ ক্ষমা করবে না। মুনাফাখোর হবেন না। শুধু সরকার নয়, জনগণের রোষ থেকেও বাঁচবেন না। এই যুদ্ধ মানুষের জীবন রক্ষার। এ যুদ্ধে জিততেই হবে।
আমার হৃদয় মেরামতের চিকিৎসা প্রখ্যাত হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ইউনাইটেড হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগের পরিচালক ড. মোমিনুজ্জামানের হাতেই শুরু হয়েছিল। পরে দিল্লির এস্কট হাসপাতালের অশোক শেঠ এনজিওগ্রাম করেছিলেন। তারপর লন্ডনের বিখ্যাত কার্ডিওলজিস্ট দেখেছেন ক্রমওয়েল  হাসপাতালে। নিউইয়র্কের লংআইল্যান্ডের জুইশ হসপিটালের ড. আলেকজান্ডারও এনজিওগ্রাম করেছেন। তবে নিয়মিত পরম নির্ভরতায় ল্যাবএইডের কার্ডিওলজি বিভাগের সিনিয়র কনসালট্যান্ট মাহবুবর রহমান হৃদয়ে তিন রিংয়ের দুটি পরিয়েছেন অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে। বন্ধু মাহবুবর রহমান আমাকে নিয়মিত দেখভাল করেন। সম্প্রতি আমেরিকা গেলেন সেমিনারে। সঙ্গে ভাবি। বলে গেলেন ফিরবেন কিছু দিন পর। করোনা এখন আটকে দিয়েছে তাদের। দেশে ছেলে একা। মন খারাপ তার, রাতে ফোনে কথা হলো। বললেন, ফ্লাইট শুরু হলেই ফিরবেন। আমার অ্যাজমার সমস্যা, হার্টের সমস্যা। বললেন, অফিস বাইরে যাওয়া বন্ধ। সংক্রমিত হলে সর্বনাশ। আমি টকশোতে অনেক দিন কোথাও যাই না। কারণ বিষণœতা। দলকানাদের ভিড়ে বলতে না পারার যন্ত্রণা। মতিউর রহমান চৌধুরীর টকশোতে ডাক পড়লে না করতে পারি না। সেদিন গিয়ে দেখি নেই। মনে হলো ভুল হয়েছে, অনুশোচনা হলো। মানুষকে সতর্ক করি কিন্তু নিজে হই না। টকশোর দরকারও নেই। স্টুডিওর পরিবেশ দেখে মনে হলো জীবাণুতে ভরপুর। সঙ্গরোধও হয় না।
যাক দুই দিন থেকে গৃহবন্দী। রাত জাগি, দেরিতে উঠি। ফোন নীরব রাখি। ফেসবুক, ইউটিউব দেখি, পোর্টালে খবর দেখি, বই পড়ি, গান শুনি। ছেলের সঙ্গে ভিডিওকলে কথা বলি। সিনেমা দেখি, খবরে ভাসি সঙ্গে গুজবও দেখি। আজব মতামত দেখি। মানুষের লড়াই দেখি। ফাঁকা ঢাকার শূন্য সড়কের চিত্র দেখি। গ্রুপে অফিস সংযোগে থাকি। কোথাও মন বসে না।
টিভির রিমোট বাটন টিপে যাই। অস্থিরতা ভয় দম বন্ধ লাগে। রুম আর ডাইনিংয়ে দৌড়। বাতাসে জীবাণু তাই জানালা খুলে আকাশ দেখি না। সবকিছুই অসহ্য লাগে। চন্দ্রস্মিতা আহ্লাদি করে। মনে করে আমার শিক্ষাঙ্গন বন্ধের লেখালেখির কারণে তার স্কুলসহ সব বন্ধ। সে বাইরে যেতে না পারলে মেজাজ বিগড়ে যায়। একাত্তরে ছোট্ট আমি হানাদার বাহিনীর আক্রমণে গ্রামে ছুটেছি। কাদাপানিতে খেলেছি। গ্রামে ঘুরেছি অনেক মাস।
সামরিক শাসকদের নিষ্ঠুর শাসন, কারফিউ কত দেখেছি-ভঙ্গ করেছি। এরশাদ জমানায় দেড় মাস জেল খেটেছি- তাও সব এখন আনন্দের মনে হচ্ছে। আজকের এই বন্দীজীবন অসহ্য। কত অসহায় আজ। এই করোনাভাইরাস প্রকৃতির অভিশাপ নাকি কোনো সুপার পাওয়ারদের সৃষ্টি সে নির্মম সত্যও এক দিন পরিষ্কার হবে। কবে মুক্তি, কবে বের হব, বুকভরে শ্বাস নেব তাও জানি না। মনে হয় পাগল হয়ে যাব দুই দিনেই। তবু এর বিকল্প নেই। আল্লাহকে ডাকি। শোকরিয়া আদায় করি আক্রান্তদের কথা ভেবে। সকল মানবের নিরাপদ জীবন চাই। এমন পৃথিবীর আঁধার মুখ দেখব বুঝিনি। প্রিয়জনের মেজাজি চেহারা, কালো আঁধার বিরক্তিকর কত কিছু আজ পৃথিবীর এ ভয়ার্ত অসহায়ত্বের অশ্রুজলে ভেসে গেছে। কেবল বেঁচে থাকা, বুকভরে শ্বাস নেওয়ার প্রবল ইচ্ছেই জাগে। মানুষের কাছে জীবাণুমুক্ত দেশে আড্ডায় ডুবতে ইচ্ছে করে। জানালার বাইরে তাকিয়ে উড়ে যাওয়া পাখিকে দেখে আমার চেয়ে সুখী মনে হয়। লকডাউনে দূষণমুক্ত পৃথিবী এখন দেখছে আমাদের পাপের শাস্তি। অসহায়ত্ব।

 

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
ঝড়ের তাণ্ডবে পর্তুগালে ৩ মৃত্যু, ইংল্যান্ডে বন্যা
ঝড়ের তাণ্ডবে পর্তুগালে ৩ মৃত্যু, ইংল্যান্ডে বন্যা

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে কুষ্টিয়ায় ট্রাকে আগুন
‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে কুষ্টিয়ায় ট্রাকে আগুন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রধানের সংযুক্ত আরব আমিরাত গমন
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রধানের সংযুক্ত আরব আমিরাত গমন

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ কর্মসূচি
ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ কর্মসূচি

৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি এখনো ইউনূস সরকারের প্রতি আস্থাশীল : রিজভী
বিএনপি এখনো ইউনূস সরকারের প্রতি আস্থাশীল : রিজভী

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে নারীদের অংশীদারিত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল অনুষ্ঠিত
‘নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে নারীদের অংশীদারিত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল অনুষ্ঠিত

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে খুন হন কানকাটা কাদিরা, প্রবাসীসহ গ্রেপ্তার ৩
আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে খুন হন কানকাটা কাদিরা, প্রবাসীসহ গ্রেপ্তার ৩

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহরিয়ার আলমের আয়কর নথি জব্দের আদেশ
শাহরিয়ার আলমের আয়কর নথি জব্দের আদেশ

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পাইলট হওয়ার স্বপ্ন পূরণে পাশে ইউএস-বাংলা
পাইলট হওয়ার স্বপ্ন পূরণে পাশে ইউএস-বাংলা

৩২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গভীররাতে কাশিয়ানীতে গাছ ফেলে মহাসড়ক অবরোধ
গভীররাতে কাশিয়ানীতে গাছ ফেলে মহাসড়ক অবরোধ

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আটক ১৫ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ
আটক ১৫ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে এইচএসসির পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৫৩ শিক্ষার্থী
রাজশাহীতে এইচএসসির পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৫৩ শিক্ষার্থী

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী
চট্টগ্রামে শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোলিং গতি নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন শাহিন আফ্রিদি
বোলিং গতি নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন শাহিন আফ্রিদি

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদদের পরিচয় শনাক্তে আন্তর্জাতিক ফরেনসিক টিম আসছে ৫ ডিসেম্বর
জুলাই শহীদদের পরিচয় শনাক্তে আন্তর্জাতিক ফরেনসিক টিম আসছে ৫ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে শুভসংঘের উদ্যোগে আলোচনা সভা
ঠাকুরগাঁওয়ে সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে শুভসংঘের উদ্যোগে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজধানীতে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১০ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১০ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীপুরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
শ্রীপুরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘এভাবে এগোতে থাকলে ব্যালন ডি’অরের আলোচনায় নিশ্চিতভাবেই থাকব’
‘এভাবে এগোতে থাকলে ব্যালন ডি’অরের আলোচনায় নিশ্চিতভাবেই থাকব’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জের বোড়াশীতে বিএনপির কর্মী সমাবেশ
গোপালগঞ্জের বোড়াশীতে বিএনপির কর্মী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!
দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা