শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৮ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

মনে হয় পাগল হয়ে যাব, মানুষ এত অসহায়

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
মনে হয় পাগল হয়ে যাব, মানুষ এত অসহায়

করোনাভাইরাসের ভয়াবহতায় লন্ডভন্ড দুনিয়া লকডাউনে নীরব নিথর। মৃত্যুর সঙ্গে মানুষ লড়ছে। রাত-দিন জেগে থাকা সব পথ শহর নগর এখন জনশূন্য-ফাঁকা। ঢাকা তো কারফিউতেও এমন ফাঁকা হয়নি। গোটা ইউরোপ এখন মৃত্যু উপত্যকা। আমেরিকার মতো দেশের নিউইয়র্কেই এক দিনে ২০০ জনের বেশি মানুষের জীবনের করুণ অবসান। স্বজনহীনভাবে পৃথিবী থেকে কী মর্মান্তিক বিদায়! বিশ্বে আক্রান্তের সংখ্যা সাড়ে পাঁচ লাখ ছাড়িয়েছে। মৃতের সংখ্যা ২৬ হাজারের বেশি। আক্রান্ত আর মৃতের খবরই দুনিয়ার গণমাধ্যমে।
চীনের অভিশপ্ত উহানে মৃত্যুর বিভীষিকার পর উন্নত দুনিয়াও প্রস্তুতি নেয়নি। এখন সব অচল করে দিয়ে কেবল জীবন রক্ষার লড়াই করছে। ইতালির পর স্পেন ফ্রান্সে লাশের পাহাড়। ব্রিটেনের অবস্থাও শোচনীয়। জার্মানি, কানাডা কোথায় নেই করোনার থাবা? ইসলামিক আইনের শাসনে থাকা ইরানেও সর্বনাশা ছায়া! অশ্রু দীর্ঘশ্বাস আফসোস যন্ত্রণা। শোকস্তব্ধ পৃথিবী শোক করতেও ভুলে গেছে। বেঁচে থাকার আকুতিতে অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের কথাও ভুলে গেছে দুনিয়া! মানুষ এখন বাঁচার আশা নিয়ে আল্লাহ আল্লাহ করছে।
দু’শ দেশ আক্রান্ত। আক্রান্ত হয়েছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। ব্রিটিশ রাজপুত্র প্রিন্স চার্লসও বাদ যাননি। ব্রিটেনের জনগণের নির্ভরতার প্রাসাদ বাকিংহাম প্যালেস নিরাপদে নেই। এমন এক রোগ যার চিকিৎসা নেই। কেবল গৃহবন্দী। কেবল নিঃসঙ্গ আর সঙ্গরোধ। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাই শক্তি। পিপিই থেকে চিকিৎসা সরঞ্জাম, শয্যা থেকে লোকবল, ভেন্টিলেশনে সংকট বা অপর্যাপ্ততা- সব মিলিয়ে দুঃসময়! ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে গোটা দেশের জনগণ বৃহস্পতিবার রাত ৮টায় একসঙ্গে তুমুল করতালিতে করোনার সঙ্গে যুদ্ধে অবতীর্ণ চিকিৎসক দলসহ সবাইকে সম্মান ভালোবাসা ও সাহস জুগিয়েছে। পৃথিবীর সব যোদ্ধাকে আজ এ অভিবাদন।
লড়াই করে চিকিৎসক, ধর্মযাজক, ইমাম মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছেন। তবু মানবতাই মানুষের ধর্ম। পৃথিবীর সব কাজ থেমে গেছে। একটাই যুদ্ধ, জীবন বাঁচানোর। নিজে বাঁচার। সকল ক্ষমতার দুর্গ, পানশালা থেকে বিনোদন, মনোরঞ্জন, রূপচর্চা, সুগন্ধি, নাচের ঘর, ক্যাসিনো, বিদ্যাশালা থেকে ধর্মশালা সব বন্ধ। কেবল খাবার আর ওষুধের দোকান, অ্যাম্বুলেন্স, গণমাধ্যম খোলা।
পথে সেনাবাহিনী, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী জরুরি সেবাদানকারীরা ক্লান্তিহীন ছুটছে। বিমর্ষ বিপন্ন বিষাদগ্রস্ত পৃথিবীর মানুষ বাধ্যতামূলক গৃহবন্দী। রাষ্ট্রনায়করা বিধ্বস্ত, বিপর্যস্ত, হতাশ। আসমানের দিকে তাকিয়ে আছেন ভাঙা হৃদয়ে।
বিজ্ঞান, গবেষণাগার, জগৎশ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী, প্রতাপশালী রাষ্ট্র, বিত্তশালী ওষুধ কারখানার মালিক সবাই অসহায়। ঘাম ঝরছে। পারমাণবিক অস্ত্রের মজুদ সম্ভব মারণাস্ত্র তৈরি কোনো বিষয় না। এক মুহূর্তে যুদ্ধ বাধানো যায়, যে কোনো রাষ্ট্র দখল করা যায়। কিন্তু পৃথিবীর ঘুম শান্তি কেড়ে নেওয়া একটি ছোট্ট ভয়ঙ্কর জীবাণু করোনাভাইরাস থেকে মানুষ বাঁচানোর ওষুধ বা ভ্যাকসিন আবিষ্কার সম্ভব নয়। এমনকি চিকিৎসা সরঞ্জামাদিও নেই! সব শক্তিধর অসহায়!
বাংলাদেশও লড়ছে। লকডাউন চলছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কার্যকর পদক্ষেপে লড়াইয়ে নামিয়েছেন। বিদেশ থেকে দেদার আসার পথ বন্ধ বা পরীক্ষা না করে ছেড়ে দেওয়া অথবা প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে নিতে না পারার মাশুল দিতে হচ্ছে। একদল মন্ত্রীর দায়িত্বহীন কথা, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সময়মতো পদক্ষেপ গ্রহণের ব্যর্থতা আছে। এক কথায় সময় প্রচুর হাতে  থাকতেও প্রয়োজনীয় প্রতিরোধ গড়তে না পারার ব্যর্থতা। যাক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাষ্ট্রনায়কোচিত ভাষণ, পদক্ষেপ, ঘোষণা, গণভবন থেকে সারা দেশ মনিটরিংয়ে রাখায় দেশ ঐক্যবদ্ধভাবে লড়ছে।
মানবতার লড়াইয়ে একাত্তরের মতো এক মোহনায় মানুষ। তখন শত্রু ছিল দৃশ্যমান, এখন অদৃশ্য। শত্রু একটাই- শুধু বাংলাদেশেরই নয়, সমস্ত পৃথিবীর একটা মহাশক্তিধর জীবাণু করোনাভাইরাস। আমাদের পরিস্থিতি এখনো নিয়ন্ত্রণের বাইরে নয়। দু-তিন সপ্তাহ গেলে চিত্র উন্মোচিত হবে। চীনের খবরে সত্যতা প্রশ্নবিদ্ধ। পুতিনের রাশিয়া আগাম সতর্ক হয়ে ভালো আছে। তাও কতটা সত্য খবর এ নিয়ে অনেকের রয়েছে সংশয়। একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধে ভারত আমাদের সবচেয়ে শক্তিশালী সাহায্য সমর্থন দিয়েছে। তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন দিয়েছে। বন্ধু ভারতের অবস্থা এবার আমাদের চেয়ে খারাপ। তবু যেটুকু হোক সাহায্য নিয়ে পাশে দাঁড়িয়েছে। আমরা আজীবন তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ। একাত্তরে চীন বিরুদ্ধে ছিল কিন্তু এবার তাদের যুদ্ধ আগে হয়েছে। এখনো শেষ হয়নি। তবে এবারের যুদ্ধে চীন পাশে দাঁড়িয়েছে। কিট, পিপিই, মাস্কসহ অনেক চিকিৎসা সরঞ্জামাদি দিয়েছে ভালোবাসার নৌকায় তুলে। আমাদের প্রচুর সরঞ্জামাদি দরকার। আমেরিকার মতো দেশ অসহায় হয়ে চারদিকে চাইছে। আমাদের সারা দেশে ল্যাব, আইসিইউ, ভেন্টিলেশন দরকার। আমদানি দরকার। সাহায্য দরকার। প্রধানমন্ত্রী ডাকলে দেশের বিত্তবানরা এগিয়ে আসবেন। কিন্তু গার্মেন্ট মালিকরা কেন পিপিই মাস্ক দিতে পারেননি দ্রুত তৈরি করে? গার্মেন্ট মালিকদের সংগঠনের সাবেক নেতা আতিকুল ইসলাম উত্তরের মেয়র হতে গিয়ে চা বানিয়ে খাওয়ালেন মানুষকে। শফিউল আহমেদ মহিউদ্দিন এমপি হলেন করোনা আক্রান্ত দেশে পাঁচ শতাংশ ভোটারের অংশগ্রহণের নির্বাচনে। এই বিপদে তারা কী করলেন? কেন তারা সবাই পিপিই মাস্ক দিতে এগিয়ে আসেননি? গার্মেন্ট মালিকরা তিন মাস শ্রমিকের বেতন দিতে পারবেন না কেন বুঝি না! তাদের ঘামঝরা শ্রমে লাভ করেননি এতকাল?
যারা ব্যাংক লুটেছেন, শেয়ারবাজার লুটেছেন, বিদেশে অর্থ পাচার করেছেন সেসব লুটেরারা কই? এই দুঃসময়ে ধরে এনে গরিবের পাশে, মানুষের পাশে কেন দাঁড় করানো হচ্ছে না?
বঙ্গবন্ধুকন্যা শ্রমিকদের জন্য পাঁচ হাজার কোটি টাকা দিলেন, কোটি দিনমজুর ভাসমান মানুষের দায় নিলেন। তারা খালি নেবেন, দেবেন না? কী দেবেন তার অগ্নিপরীক্ষা তো এখনই। প্রধানমন্ত্রী যথার্থই বলেছেন, মনুষ্যত্ববোধের পরিচয় বিপদেই দিতে হয়। এখনই আপনাদের দেওয়ার সময়। আর গুজব সৃষ্টি করবেন না, সরকার নয়, মানুষ ক্ষমা করবে না। মুনাফাখোর হবেন না। শুধু সরকার নয়, জনগণের রোষ থেকেও বাঁচবেন না। এই যুদ্ধ মানুষের জীবন রক্ষার। এ যুদ্ধে জিততেই হবে।
আমার হৃদয় মেরামতের চিকিৎসা প্রখ্যাত হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ইউনাইটেড হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগের পরিচালক ড. মোমিনুজ্জামানের হাতেই শুরু হয়েছিল। পরে দিল্লির এস্কট হাসপাতালের অশোক শেঠ এনজিওগ্রাম করেছিলেন। তারপর লন্ডনের বিখ্যাত কার্ডিওলজিস্ট দেখেছেন ক্রমওয়েল  হাসপাতালে। নিউইয়র্কের লংআইল্যান্ডের জুইশ হসপিটালের ড. আলেকজান্ডারও এনজিওগ্রাম করেছেন। তবে নিয়মিত পরম নির্ভরতায় ল্যাবএইডের কার্ডিওলজি বিভাগের সিনিয়র কনসালট্যান্ট মাহবুবর রহমান হৃদয়ে তিন রিংয়ের দুটি পরিয়েছেন অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে। বন্ধু মাহবুবর রহমান আমাকে নিয়মিত দেখভাল করেন। সম্প্রতি আমেরিকা গেলেন সেমিনারে। সঙ্গে ভাবি। বলে গেলেন ফিরবেন কিছু দিন পর। করোনা এখন আটকে দিয়েছে তাদের। দেশে ছেলে একা। মন খারাপ তার, রাতে ফোনে কথা হলো। বললেন, ফ্লাইট শুরু হলেই ফিরবেন। আমার অ্যাজমার সমস্যা, হার্টের সমস্যা। বললেন, অফিস বাইরে যাওয়া বন্ধ। সংক্রমিত হলে সর্বনাশ। আমি টকশোতে অনেক দিন কোথাও যাই না। কারণ বিষণœতা। দলকানাদের ভিড়ে বলতে না পারার যন্ত্রণা। মতিউর রহমান চৌধুরীর টকশোতে ডাক পড়লে না করতে পারি না। সেদিন গিয়ে দেখি নেই। মনে হলো ভুল হয়েছে, অনুশোচনা হলো। মানুষকে সতর্ক করি কিন্তু নিজে হই না। টকশোর দরকারও নেই। স্টুডিওর পরিবেশ দেখে মনে হলো জীবাণুতে ভরপুর। সঙ্গরোধও হয় না।
যাক দুই দিন থেকে গৃহবন্দী। রাত জাগি, দেরিতে উঠি। ফোন নীরব রাখি। ফেসবুক, ইউটিউব দেখি, পোর্টালে খবর দেখি, বই পড়ি, গান শুনি। ছেলের সঙ্গে ভিডিওকলে কথা বলি। সিনেমা দেখি, খবরে ভাসি সঙ্গে গুজবও দেখি। আজব মতামত দেখি। মানুষের লড়াই দেখি। ফাঁকা ঢাকার শূন্য সড়কের চিত্র দেখি। গ্রুপে অফিস সংযোগে থাকি। কোথাও মন বসে না।
টিভির রিমোট বাটন টিপে যাই। অস্থিরতা ভয় দম বন্ধ লাগে। রুম আর ডাইনিংয়ে দৌড়। বাতাসে জীবাণু তাই জানালা খুলে আকাশ দেখি না। সবকিছুই অসহ্য লাগে। চন্দ্রস্মিতা আহ্লাদি করে। মনে করে আমার শিক্ষাঙ্গন বন্ধের লেখালেখির কারণে তার স্কুলসহ সব বন্ধ। সে বাইরে যেতে না পারলে মেজাজ বিগড়ে যায়। একাত্তরে ছোট্ট আমি হানাদার বাহিনীর আক্রমণে গ্রামে ছুটেছি। কাদাপানিতে খেলেছি। গ্রামে ঘুরেছি অনেক মাস।
সামরিক শাসকদের নিষ্ঠুর শাসন, কারফিউ কত দেখেছি-ভঙ্গ করেছি। এরশাদ জমানায় দেড় মাস জেল খেটেছি- তাও সব এখন আনন্দের মনে হচ্ছে। আজকের এই বন্দীজীবন অসহ্য। কত অসহায় আজ। এই করোনাভাইরাস প্রকৃতির অভিশাপ নাকি কোনো সুপার পাওয়ারদের সৃষ্টি সে নির্মম সত্যও এক দিন পরিষ্কার হবে। কবে মুক্তি, কবে বের হব, বুকভরে শ্বাস নেব তাও জানি না। মনে হয় পাগল হয়ে যাব দুই দিনেই। তবু এর বিকল্প নেই। আল্লাহকে ডাকি। শোকরিয়া আদায় করি আক্রান্তদের কথা ভেবে। সকল মানবের নিরাপদ জীবন চাই। এমন পৃথিবীর আঁধার মুখ দেখব বুঝিনি। প্রিয়জনের মেজাজি চেহারা, কালো আঁধার বিরক্তিকর কত কিছু আজ পৃথিবীর এ ভয়ার্ত অসহায়ত্বের অশ্রুজলে ভেসে গেছে। কেবল বেঁচে থাকা, বুকভরে শ্বাস নেওয়ার প্রবল ইচ্ছেই জাগে। মানুষের কাছে জীবাণুমুক্ত দেশে আড্ডায় ডুবতে ইচ্ছে করে। জানালার বাইরে তাকিয়ে উড়ে যাওয়া পাখিকে দেখে আমার চেয়ে সুখী মনে হয়। লকডাউনে দূষণমুক্ত পৃথিবী এখন দেখছে আমাদের পাপের শাস্তি। অসহায়ত্ব।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক
জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক

এই মাত্র | রাজনীতি

বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান
বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

৩৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা