শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৩ আগস্ট, ২০২০

স্থবিরতা কাটাতে চায় কূটনৈতিক মিশন

করোনা সংকট দূর করতে নতুন পরিকল্পনা, কয়েকটি সরকার ও রাষ্ট্রপ্রধানের কাছে প্রধানমন্ত্রীর চিঠি, গতানুগতিক কূটনীতি দিয়ে পরিবর্তিত পরিস্থিতি মোকাবিলা অসম্ভব বলছেন বিশ্লেষকরা
জুলকার নাইন
প্রিন্ট ভার্সন
স্থবিরতা কাটাতে চায় কূটনৈতিক মিশন

করোনাভাইরাসের মহামারী পরবর্তী ‘নিউ নরমাল ওয়ার্ল্ড’-এ নানামুখী চ্যালেঞ্জে পড়তে যাচ্ছে বাংলাদেশের কূটনীতি। এমনিতেই ভ্যাকসিন কূটনীতি নিয়ে জটিলতা চলছে বিশ্বব্যাপী। ভ্যাকসিনের এই লড়াই শেষে বৈশ্বিক-আঞ্চলিক সম্পর্ক থেকে শুরু করে বাণিজ্য, শ্রমবাজার সবক্ষেত্রেই পড়তে হবে চ্যালেঞ্জে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, গতানুগতিক কূটনীতি দিয়ে পরিবর্তিত পরিস্থিতি মোকাবিলা অসম্ভব। তাই এখনই কার্যকরী পরিকল্পনা ও উদ্যোগ না নিলে পিছিয়ে পড়বে দেশ। পরিস্থিতি বিবেচনায় স্থবিরতা কাটাতে নেওয়া হচ্ছে নতুন কূটনৈতিক মিশন। উদ্যোগী ইতিমধ্যেই পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে দূতাবাসগুলোকে নতুন পরিস্থিতি মোকাবিলায় কয়েক দফা নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিজেও রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে সরাসরি অনলাইন বৈঠকে নানান পরামর্শ ও নির্দেশ দিয়েছেন। পাশাপাশি প্রতিটি দূতাবাসকে কর্মপরিকল্পনা জমা দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। কিছু দূতাবাস থেকে পরিকল্পনা জমাও দেওয়া হয়েছে। শ্রমবাজারের সংকট মোকাবিলায় মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি সরকার ও রাষ্ট্রপ্রধানের কাছে পাঠানো হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর চিঠি।

জানা যায়, করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে বিশ্বজুড়েই লম্বা সময় ধরে সরাসরি কাজকর্মে স্থবিরতা ছিল। লকডাউন, কারফিউ বা সীমিত যোগাযোগের কারণে বন্ধ বা স্থগিত রাখতে হয়েছিল স্বাভাবিক কাজকর্ম। এই মহামারীতে সশরীরে কাজ করতে না পারলেও দূতাবাসগুলোর কাজ থেমে ছিল না। বিদেশ থেকে বাংলাদেশিদের ফেরত আনা ও বিপদগ্রস্ত বাংলাদেশিদের খাদ্য আর্থিক সহায়তার মতো কাজ করেছে দূতাবাসগুলো। কিন্তু রাজনৈতিক সম্পর্ক উন্নত করা,  বহুপক্ষীয় জটিল দরকষাকষি অব্যাহত রাখা বা বিনিয়োগ আকর্ষণ করার মতো কাজগুলোতে ছিল স্থবিরতা।

কূটনৈতিক সম্পর্ক বিশ্লেষক ও সাবেক কূটনীতিকরা বলছেন, করোনাকালে যৌক্তিক কারণেই কূটনৈতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে স্থরিবতা এসেছে। সরাসরি কাজ না করতে পারায় অনেক সাধারণ যোগাযোগও রক্ষা করা সম্ভব হয়নি। এখন অত্যধিক মনোযোগী হতে হবে বাণিজ্য সম্প্রসারণ ও বিনিয়োগ আকর্ষণের দিকে। এ ছাড়া বাংলাদেশের রেমিট্যান্স আহরণের অন্যতম মাধ্যম শ্রমবাজারের বড় ক্ষতি করেছে করোনাভাইরাসের মহামারী। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পুরনো প্রায় প্রতিটি শ্রমবাজার। ফিরতে হয়েছে হাজারে হাজারে শ্রমিককে। কাজের ক্ষেত্রগুলোও সংকুচিত হয়েছে। শ্রমবাজার পরিস্থিতি আগের মতো অবস্থায় ধরে রাখতেও জোর কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে। পাশাপাশি নতুন শ্রমবাজার খোঁজাটাও জরুরি। পুরনো যারা চাকরি হারিয়েছে তাদের কাজের ব্যবস্থাও করতে হবে। তাই অসহায় পরিস্থিতিতে পড়া শ্রমিকরা যেন দূতাবাসগুলোতে কার্যকর সহায়তা পায় সে বিষয়গুলোও নিশ্চিত করতে হবে। দূতাবাসগুলোতে সাধারণ শ্রমিকদের সহায়তা না পাওয়া বা ভোগান্তির দুর্নাম দূর করে অনেক বেশি শ্রমবান্ধব হতে হবে। এ ছাড়া করোনা পরিস্থিতিতে ভুয়া কভিড সনদ কেলেঙ্কারিতে দুর্নামে পড়তে হয়েছে বাংলাদেশকে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে দেশের ইমেজ। এখনো বেশ কিছু দেশ এ কারণে বাংলাদেশিদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে রেখেছে। তাই বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের ইমেজ পুনরুদ্ধারের একটা বড় লড়াই আছে বাংলাদেশের কূটনীতির সামনে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, সম্প্রতি যুক্তরাজ্য, ইতালি, ফ্রান্স, সুইডেন, বেলজিয়াম, গ্রিস, স্পেন, পর্তুগাল, নেদারল্যান্ডস, জার্মানি, সুইজারল্যান্ড ও অস্ট্রিয়ায় নিয়োজিত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে এক ভার্চুয়াল সভায় অংশ নিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশের সব বৈদেশিক দূতাবাসে হাসিমুখে সেবা দিতে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রতি নির্দেশনা দিয়েছেন। রাষ্ট্রদূতদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, যে কোনো ধরনের কর্তব্যে অবহেলা, সেবা দিতে অনীহা এবং অসৌজন্যমূলক আচরণের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। সব দূতাবাসে সেবার গুণগত মান বাড়ানোর জন্য মিশনের হটলাইন ২৪ ঘণ্টা চালু রাখাসহ সেবাগ্রহীতাদের সমস্যা ও অভিযোগ শুনে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে। মিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ফোন ধরেন না বা সেবা দিতে অনীহা প্রকাশ করে কিনা তা নিশ্চিত করতে হবে মিশনপ্রধানদের। এ ছাড়া করোনা মহামারীর কারণে সৃষ্ট বিশ্ব পরিস্থিতিতে দেশের রপ্তানি আয়ের ধারা অব্যাহত রাখতে তৈরি পোশাক শিল্পের বর্তমান বাজার সংরক্ষণের পাশাপাশি নতুন বাজার অনুসন্ধানের জন্য ইউরোপে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতদের প্রতি নির্দেশনা দেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। একই ধরনের আরেকটি ভার্চুয়াল সভা করা হয়েছে মধ্যপ্রাচ্যে কাজ করা বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো থেকে প্রবাসী শ্রমিকদের ফিরিয়ে নিয়ে আসার জন্য থাকা কূটনৈতিক চাপ মোকাবিলার কৌশল ও উদ্যোগ নিতে বলা হয়েছে। বিভিন্নমুখী কূটনৈতিক উদ্যোগের মধ্যে কয়েকটি সরকার ও রাষ্ট্রপ্রধানের কাছে প্রধানমন্ত্রীর চিঠি পৌঁছানো ও পরবর্তী ফিডব্যাক সংগ্রহের নিদেশ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় যৌথভাবে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সঙ্গে যোগাযোগের কথা বলা হয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের রাষ্ট্রদূতদের। পাশাপাশি নতুন শ্রমবাজার খোঁজার জন্য রাষ্ট্রদূতদের প্রতি অনুরোধ করেন। দুই সভাতেই পররাষ্ট্রমন্ত্রী বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের বিপক্ষে নেতিবাচক প্রচারণার বিষয়েও রাষ্ট্রদূতদের সতর্ক থাকার অনুরোধ করেন।

সাবেক রাষ্ট্রদূত হুমায়ূন কবিরের মতে, মধ্যপ্রাচ্যের এই দেশগুলোতেই বাংলাদেশের প্রায় ৮০ ভাগ শ্রমিক কাজ করে। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব শুরুর আগেই তেলের দাম কমার কারণে এই দেশগুলোতে শ্রমবাজারের সংকট শুরু হচ্ছিল। তখন সংকট শুরু হলেও প্রকট হয়নি। কারণ তখন কম করে হলেও শ্রমিকদের যাওয়ার প্রবাহটা ছিল। কিন্তু কভিড-১৯ আসার পরে অনেক দেশেরই অর্থনীতি বন্ধ করে রাখতে হয়েছিল। ফলে তেলের দাম কমে যাওয়া ও লকডাউন একসঙ্গে পরিস্থিতিকে জটিল করেছে। তিনি বলেন, কভিড পরবর্তী অর্থনৈতিক বিশ্বের শ্রমবাজারের জন্য বাড়তি প্রস্তুতির প্রয়োজন হবে। কারণ অদক্ষ শ্রমিকদের কাজে পাঠানোর সুযোগ প্রায় বন্ধ হয়ে যাবে। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশের মতো যে দেশগুলো বেশিরভাগ ক্ষেত্রে অদক্ষ শ্রমিক পাঠায় তাদের শ্রমবাজার সংকুচিত হয়ে যেতে পারে। এখন ফেরত আসা শ্রমিকরা যে লেভেলের দক্ষতায় কাজ করত, তাদেরকে যদি এর চেয়ে উপরের লেভেলের দক্ষতায় নেওয়া সম্ভব হয়। তাহলেই কেবল তাদের জন্য কাজের সুযোগ থাকবে। হুমায়ূন কবির বলেন, শ্রমবাজারের সংকট মোকাবিলায় সত্যিকার উদ্যোগ নিতেই হবে। কারণ এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের জাতীয় আয়ের ৭-৮ শতাংশই আসে এই প্রবাসী আয় থেকে। আর রেমিট্যান্স হিসেবে যে টাকাটা আমরা পাই, সেটা একেবারেই নেট গেইন হিসেবেই আসে। দক্ষতার বৃদ্ধি করা সম্ভব হলেই কেবল আমরা পরিবর্তিত প্রযুক্তিনির্ভর ও জ্ঞাননির্ভর অর্থনীতিগুলোতে আমাদের শ্রমশক্তি পাঠাতে পারব। তখন রেমিট্যান্সের পরিমাণের ক্ষেত্রেও বড় পরিবর্তন আসবে।

সাবেক রাষ্ট্রদূত ও সচিব এ কে এম আতিকুর রহমানের মতে, তিনটি ক্ষেত্রের লোকজনের মাধ্যমে অর্থনৈতিক কূটনীতি পরিচালনা করা যেতে পারে। ক. বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অবস্থিত বাংলাদেশের দূতাবাসগুলোতে কর্মরত কূটনীতিকরা, খ. বাংলাদেশে বিনিয়োগ-সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে কর্মরত সরকারি কর্মকর্তারা এবং গ. বিভিন্ন ব্যবসা-বাণিজ্য বিষয়ক সংগঠনের বা প্রতিষ্ঠানের নেতা ও শিল্পপতিরা। বাংলাদেশ থেকে কাজ করার ক্ষেত্রে বাংলাদেশে অবস্থিত বিদেশি দূতাবাসগুলোও ওইসব দেশ থেকে বিনিয়োগ আকৃষ্ট করার মাধ্যম হতে পারে। কখনো কখনো বাংলাদেশে বসে বিভিন্ন উপায়ে অর্থনৈতিক কূটনীতি অনুশীলন বিদেশে আমাদের দূতাবাসের চেয়ে আরও শক্তিশালী, সহজতর এবং ফলপ্রসূ হতে পারে। বাংলাদেশে কর্মরত বিদেশি কূটনীতিকদের সঙ্গে আমাদের রাজনৈতিক ও ব্যবসায়ী নেতাদের ব্যক্তিগত সংযোগ হতে পারে অর্থনৈতিক কূটনীতি সম্পাদনের আরেকটি কার্যকর উপায়।

এই বিভাগের আরও খবর
শব্দদূষণের বিরুদ্ধে সচেতনতায় অবস্থান
শব্দদূষণের বিরুদ্ধে সচেতনতায় অবস্থান
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ
জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ
যুদ্ধবিরতির পরও ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের শঙ্কা
যুদ্ধবিরতির পরও ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের শঙ্কা
রাশিয়া-ইউক্রেন শুরু হচ্ছে শান্তি আলোচনা
রাশিয়া-ইউক্রেন শুরু হচ্ছে শান্তি আলোচনা
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
গুম কমিশনে জমা ১৮০০ অভিযোগ
গুম কমিশনে জমা ১৮০০ অভিযোগ
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
১৫৭ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নথি তলব দুদকের
১৫৭ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নথি তলব দুদকের
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
সর্বশেষ খবর
ধলেশ্বরীতে লঞ্চ ও বাল্কহেডের সংঘর্ষ
ধলেশ্বরীতে লঞ্চ ও বাল্কহেডের সংঘর্ষ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পরশুরামে ব্যবসায়ী হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
পরশুরামে ব্যবসায়ী হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে দুই বিভাগ: অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে ৩ দিনের কলম বিরতি ঘোষণা
এনবিআর ভেঙে দুই বিভাগ: অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে ৩ দিনের কলম বিরতি ঘোষণা

৪ মিনিট আগে | বাণিজ্য

‘গুজবকে কখনো দাবানল হতে দেবেন না’
‘গুজবকে কখনো দাবানল হতে দেবেন না’

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গরুর দেশী জাতের পরিবর্তে আধুনিক জাত দরকার নেই: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
গরুর দেশী জাতের পরিবর্তে আধুনিক জাত দরকার নেই: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে ভারতীয় নাগরিককে এনআইডি দেওয়ার অভিযোগ, দুদকের মামলা
বাগেরহাটে ভারতীয় নাগরিককে এনআইডি দেওয়ার অভিযোগ, দুদকের মামলা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাতের আঁধারে কুপিয়ে জখম, আরো একজন মারা গেছেন
রাতের আঁধারে কুপিয়ে জখম, আরো একজন মারা গেছেন

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৪৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৪৮

২৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভারতের পেট্রাপোলে বিজিবি-বিএসএফ সমন্বয় সভা
ভারতের পেট্রাপোলে বিজিবি-বিএসএফ সমন্বয় সভা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে মাদক কারবারী স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে মাদক কারবারী স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেছাচ্ছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজ
পেছাচ্ছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজ

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার
এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার

৩৯ মিনিট আগে | বাণিজ্য

পটুয়াখালীতে খালে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পটুয়াখালীতে খালে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীর নিয়ে ট্রাম্পের মধ্যস্থতার প্রস্তাব কি ভারতকে বিব্রত করলো?
কাশ্মীর নিয়ে ট্রাম্পের মধ্যস্থতার প্রস্তাব কি ভারতকে বিব্রত করলো?

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত
পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জ আদালতে হাজতখানার লাইব্রেরি উদ্বোধন
মুন্সীগঞ্জ আদালতে হাজতখানার লাইব্রেরি উদ্বোধন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক
ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে আইনের শাসন বিপন্ন, বিচারালয় সন্ত্রস্ত: মার্কিন প্রধান বিচারপতি
যুক্তরাষ্ট্রে আইনের শাসন বিপন্ন, বিচারালয় সন্ত্রস্ত: মার্কিন প্রধান বিচারপতি

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট অফিস ও হাসপাতালে অভিযান, দুই দালালকে অর্থদণ্ড
নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট অফিস ও হাসপাতালে অভিযান, দুই দালালকে অর্থদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আকাশে ধরা দেবে ঋতুবরণ ফুলচাঁদ
আকাশে ধরা দেবে ঋতুবরণ ফুলচাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ
বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারপ্রধান হিসেবে প্রথমবার চট্টগ্রামে যাচ্ছেন ড. ইউনূস
সরকারপ্রধান হিসেবে প্রথমবার চট্টগ্রামে যাচ্ছেন ড. ইউনূস

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগকে চিরতরে নিষিদ্ধ করার দাবিতে নিউইয়র্কে সমাবেশ
আওয়ামী লীগকে চিরতরে নিষিদ্ধ করার দাবিতে নিউইয়র্কে সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কোম্পানীগঞ্জে প্রবাসীর ওপর আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের হামলার অভিযোগ
কোম্পানীগঞ্জে প্রবাসীর ওপর আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের হামলার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে বাস-মাইক্রোবাসের সংঘর্ষ, শিশুসহ আহত ১০
মাদারীপুরে বাস-মাইক্রোবাসের সংঘর্ষ, শিশুসহ আহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথম বৈঠকে মোহাম্মদ বিন সালমান ও ট্রাম্পের মধ্যে যে আলোচনা হলো
প্রথম বৈঠকে মোহাম্মদ বিন সালমান ও ট্রাম্পের মধ্যে যে আলোচনা হলো

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইলিশের প্রজনন রক্ষায় বিকল্প কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে জেলেদের মাঝে বাছুর বিতরণ
ইলিশের প্রজনন রক্ষায় বিকল্প কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে জেলেদের মাঝে বাছুর বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুচ্ছ ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
গুচ্ছ ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেত্রী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেত্রী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা
আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান
পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল
প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ
চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো
ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!
প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ
মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ
সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’
‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরের শালবনে বিপন্ন প্রজাতির 'খুদি খেজুর' গাছের সন্ধান
দিনাজপুরের শালবনে বিপন্ন প্রজাতির 'খুদি খেজুর' গাছের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

অধিনায়ক লিটনের লক্ষ্য সিরিজ জয়
অধিনায়ক লিটনের লক্ষ্য সিরিজ জয়

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ
জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবি থেকে দূরে অনন্ত
ছবি থেকে দূরে অনন্ত

শোবিজ

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা