শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৫ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

ঝুলেই আছে রোহিঙ্গা সংকট

তিন বছরে প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় নেই ন্যূনতম অগ্রগতি । আন্তর্জাতিক কূটনীতির জটিলতায় আলোচনাই বন্ধ । পরিস্থিতি আরও জটিল বলছে জাতিসংঘ । ছড়িয়ে পড়ছে দেশজুড়ে, জড়াচ্ছে অপরাধে
জুলকার নাইন
প্রিন্ট ভার্সন
ঝুলেই আছে রোহিঙ্গা সংকট

মিয়ানমার থেকে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়ার তিন বছর পরও রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন বিষয়ে কোনো অগ্রগতি নেই। রোহিঙ্গাদের দেখতে একের পর এক বিদেশিরা এলেও কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না। দ্বিপক্ষীয়-বহুপক্ষীয় কোনো আলোচনাতেই রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানো সম্ভব হয়নি। বরং আন্তর্জাতিক কূটনীতির জটিলতায় এখন প্রায় বন্ধই হয়ে গেছে আলোচনা ও উদ্যোগ। শুরু থেকে রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে দেনদরবার করা জাতিসংঘ এখন বলছে, পরিস্থিতি আরও জটিল হয়েছে। বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া এই সাড়ে ৮ লাখ রোহিঙ্গা এখনো গলার কাঁটাই হয়ে রয়েছে। ক্যাম্প ও ক্যাম্পের বাইরে তারা জড়াচ্ছে নানামুখী অপরাধে, কেউ কেউ ছড়িয়ে পড়ছে দেশের বিভিন্ন স্থানে।

রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে কূটনৈতিক ও প্রশাসনিক দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তারা বলছেন, তিন বছর আগে মানবতার নজিরবিহীন দৃষ্টান্ত স্থাপন করেই সীমান্ত খুলে দিয়েছিল বাংলাদেশ সরকার। সেদিন থেকে আশ্রিত রোহিঙ্গাদের সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিতে সাধ্যের সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছে বাংলাদেশ। ইতোমধ্যে বাংলাদেশের কোষাগার থেকে রোহিঙ্গাদের পেছনে ব্যয় হয়েছে প্রায় ১ লাখ হাজার কোটি টাকা। বাংলাদেশের আশ্রয়ের জন্য আসা রোহিঙ্গাদের আরও ভালো থাকার সুযোগ সৃষ্টির জন্য শত শত বিদেশি সংস্থাকেও কাজ করার অবারিত স্বাধীনতা দিয়েছে বাংলাদেশ সরকার। কিন্তু সে সুযোগ কাজে লাগিয়ে রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়ায় নানা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির অভিযোগ ওঠে বিভিন্ন সময়। পাশাপাশি রোহিঙ্গা কূটনীতি নিয়েও আন্তর্জাতিক তৎপরতায় অস্থায়ী ক্যাম্প চিরস্থায়ী হচ্ছে বলেও অভিযোগ এসেছে। জানা যায়, ২০১৭ সালের ২৫ আগস্টের পর মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে তারা এসে কক্সবাজারে আশ্রয় নেয়। কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ৩৪টি আশ্রয় শিবিরে বর্তমানে প্রায় ১১ লাখ নিবন্ধিত রোহিঙ্গা আছে। তাদের ফেরত পাঠাতে গত বছরের ২২ আগস্ট সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়। কিন্তু তারা যেতে না চাওয়ায় তা সম্ভব হয়নি। এর আগে ২০১৮ সালের ১৫ নভেম্বরও আরেক দফা প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু বিক্ষোভ-সমাবেশের কারণে সে দফায়ও প্রত্যাবাসন ভ-ুল হয়ে যায়। দুই দফাতেই শুধু মুখের ইচ্ছার বহিঃপ্রকাশ করেই নিজ দেশে ফিরে যাওয়া থেকে বেঁচে যাওয়া ও সেজন্য কোনো ধরনের চাপ অনুভব না করা রোহিঙ্গারা যারপরনাই খুশি। এর পর থেকে গত এক বছরে নতুন কোনো প্রত্যাবাসন উদ্যোগও নেওয়া হয়নি। গত বছরের ১১ নভেম্বর মিয়ানমারের বিরুদ্ধে গণহত্যার অভিযোগ এনে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে (আইসিজে) মামলা করে গাম্বিয়া। সে মামলায় হেগ শহরে আইসিজের শুনানিতে মিয়ানমারের পক্ষে লড়তে হাজির হয়েছিলেন অং সান সুচি। কিন্তু সে মামলার পরও কোনো সুফল পাওয়া যায়নি। বরং চলতি বছর নতুন করে রোহিঙ্গা নির্যাতনের বিভিন্ন কথা ঘুরছে ক্যাম্পের সবার মুখে মুখে। গত ফেব্রুয়ারিতে মিয়ানমার সেনাবাহিনী জানায়, ২০১৭ সালে আরও দুই রোহিঙ্গা গ্রামে নির্যাতনের অপরাধে দায়ী সেনাদের কোর্ট মার্শাল করা হবে। কিন্তু তারও কোনো প্রতিফল পরে আর দেখা যায়নি। বরং সর্বশেষ এপ্রিলে বাংলাদেশের রোহিঙ্গা বহরে যোগ হয় সমুদ্রে ভাসমান থাকা আরও ৩৯৬ রোহিঙ্গা।

কূটনৈতিক সূত্রের খবর, আন্তর্জাতিক ভূরাজনীতি ও নানামুখী স্বার্থের কারণেই আটকে গেছে রোহিঙ্গা সংকট। চীনের কারণে শুরু থেকেই জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে রোহিঙ্গা সংকট বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব হয়নি। এর মধ্যে গত বছর বাংলাদেশ-চীন শীর্ষ বৈঠকে সহযোগিতার আশ্বাস এলেও তার কোনো প্রতিফলনই দেখা যায়নি। চীন সরাসরি আন্তর্জাতিক হস্তক্ষেপের বাইরে নিজেদের মধ্যে সমাধানের কথা বলছে। গত তিন বছরে চীনের মধ্যস্থতায় বাংলাদেশ-মিয়ানমার আলোচনাও হয়েছে। কিন্তু ফেরত পাঠানো যায়নি একজনকেও। গত এক বছরে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে তেমন কোনো আলোচনাও হয়নি। আঞ্চলিক বৃহৎ শক্তি প্রতিবেশী ভারতের কাছে বাংলাদেশ বিভিন্ন সময় অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে আশ্বাস পেলেও ভারত এখন পর্যন্ত এ ইস্যুতে বাংলাদেশকে সমর্থন করেনি। অনেক ক্ষেত্রে তারা ভোটদানে বিরত থাকলেও বাংলাদেশের পক্ষে ভোট দেয়নি। শুরু থেকে রোহিঙ্গা ইস্যুতে সোচ্চার পশ্চিমা রাষ্ট্রগুলো উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি ছাড়া প্রত্যাবাসনের বিপক্ষে। পশ্চিমা রাষ্ট্রগুলো বরং বাংলাদেশকে আরও কিছু বিপদগ্রস্ত রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছিল। আর পরিবেশ সৃষ্টির বিষয়ে কোনো গা করছে না মিয়ানমার।

জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা-ইউএনএইচসিআর সর্বশেষ বিবৃতিতে বলেছে, তিন বছর পর আজও বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ আছে ও নতুন অনেক চ্যালেঞ্জ তৈরি হচ্ছে। বিশ্বব্যাপী কভিড-১৯ মহামারী পরিস্থিতিকে করেছে আরও জটিল। রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী ও স্থানীয় বাংলাদেশি জনগণকে সাহায্যের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের উচিত পরিবর্তিত পরিস্থিতির নতুন চাহিদাগুলো মেটানো এবং এ সংকট সমাধানের লক্ষ্যে আরও বেশি কাজ চালিয়ে যাওয়া। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘রোহিঙ্গাদের হিসাবে তাদের প্রায় তিন-চতুর্থাংশ আজ মিয়ানমারের বাইরে আছে। ইউএনএইচসিআর ও বাংলাদেশ সরকারের যৌথ নিবন্ধন অনুযায়ী কক্সবাজারে অবস্থান করছে প্রায় ৮ লাখ ৬০ হাজার রোহিঙ্গা। এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের নিবন্ধিত প্রতি ১০ জন রোহিঙ্গার মধ্যে নয়জন বাস করে বাংলাদেশে। এ মহানুভবতার প্রতিদান হিসেবে রোহিঙ্গা শরণার্থী ও স্থানীয় বাংলাদেশি জনগণের জন্য নিরন্তর সহায়তা কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়া প্রয়োজন। ইউএনএইচসিআর জানায়, রোহিঙ্গা সংকটের পরিপূর্ণ সমাধান আছে মিয়ানমারে। রাখাইন রাজ্যবিষয়ক পরামর্শক কমিশনের সব সুপারিশ পরিপূর্ণভাবে বাস্তবায়নের মাধ্যমেই এটি সম্ভব; আর মিয়ানমার সরকারও সেটি করতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।

কক্সবাজারে কর্মরত ৫০টি স্থানীয় ও জাতীয় এনজিওর ফোরাম-সিসিএনএফ বলছে, ১৯৯২ সালে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গা শরণার্থীদের প্রত্যাবাসনে লেগেছিল ১০ বছর। এ মুহূর্তে রোহিঙ্গা শরণার্থী প্রত্যাবাসন শুরু হলেও তা সম্পন্ন হতে এক দশকের বেশি লাগবে। তাই এ বিশাল জনগোষ্ঠীকে অলস অবস্থায় রাখা উচিত নয়, মানবিক মর্যাদার সুবিধার্থে তাদের জন্য সহজে বহন ও স্থানান্তরযোগ্য ঘর, শিক্ষা ও উপার্জনমূলক প্রশিক্ষণ দেওয়া উচিত।

পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন বলেছেন, দুবার রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন সফল হয়নি। কারণ, রোহিঙ্গারা ফেরত যেতে ভয় পাচ্ছে। আর রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশের ভিতরে নিয়ে নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। এ ধরনের কোনো চিন্তাও বাংলাদেশ করছে না। এ ছাড়া রোহিঙ্গাদের জন্য বড় ধরনের কোনো বিনিয়োগও বাংলাদেশ চায় না। কারণ, এর ফলে রাখাইন থেকে রোহিঙ্গারা দলে দলে আবার বাংলাদেশে পালিয়ে আসতে উৎসাহিত হবে। আন্তর্জাতিক অপরাধ কোর্ট ও আন্তর্জাতিক বিচারিক আদালতে এ সংকটের বিচার প্রক্রিয়া চলছে। বাংলাদেশ মনে করে এ সংকটের সমাধান মিয়ানমারকেই করতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
শব্দদূষণের বিরুদ্ধে সচেতনতায় অবস্থান
শব্দদূষণের বিরুদ্ধে সচেতনতায় অবস্থান
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ
জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ
যুদ্ধবিরতির পরও ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের শঙ্কা
যুদ্ধবিরতির পরও ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের শঙ্কা
রাশিয়া-ইউক্রেন শুরু হচ্ছে শান্তি আলোচনা
রাশিয়া-ইউক্রেন শুরু হচ্ছে শান্তি আলোচনা
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
গুম কমিশনে জমা ১৮০০ অভিযোগ
গুম কমিশনে জমা ১৮০০ অভিযোগ
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
১৫৭ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নথি তলব দুদকের
১৫৭ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নথি তলব দুদকের
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
সর্বশেষ খবর
গরুর দেশী জাতের পরিবর্তে আধুনিক জাত দরকার নেই: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
গরুর দেশী জাতের পরিবর্তে আধুনিক জাত দরকার নেই: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে ভারতীয় নাগরিককে এনআইডি দেওয়ার অভিযোগ, দুদকের মামলা
বাগেরহাটে ভারতীয় নাগরিককে এনআইডি দেওয়ার অভিযোগ, দুদকের মামলা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাতের আঁধারে কুপিয়ে জখম, আরো একজন মারা গেছেন
রাতের আঁধারে কুপিয়ে জখম, আরো একজন মারা গেছেন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৪৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৪৮

১২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভারতের পেট্রাপোলে বিজিবি-বিএসএফ সমন্বয় সভা
ভারতের পেট্রাপোলে বিজিবি-বিএসএফ সমন্বয় সভা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে মাদক কারবারী স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে মাদক কারবারী স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেছাচ্ছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজ
পেছাচ্ছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজ

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার
এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার

২৭ মিনিট আগে | বাণিজ্য

পটুয়াখালীতে খালে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পটুয়াখালীতে খালে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীর নিয়ে ট্রাম্পের মধ্যস্থতার প্রস্তাব কি ভারতকে বিব্রত করলো?
কাশ্মীর নিয়ে ট্রাম্পের মধ্যস্থতার প্রস্তাব কি ভারতকে বিব্রত করলো?

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত
পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জ আদালতে হাজতখানার লাইব্রেরি উদ্বোধন
মুন্সীগঞ্জ আদালতে হাজতখানার লাইব্রেরি উদ্বোধন

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক
ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে আইনের শাসন বিপন্ন, বিচারালয় সন্ত্রস্ত: মার্কিন প্রধান বিচারপতি
যুক্তরাষ্ট্রে আইনের শাসন বিপন্ন, বিচারালয় সন্ত্রস্ত: মার্কিন প্রধান বিচারপতি

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট অফিস ও হাসপাতালে অভিযান, দুই দালালকে অর্থদণ্ড
নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট অফিস ও হাসপাতালে অভিযান, দুই দালালকে অর্থদণ্ড

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আকাশে ধরা দেবে ঋতুবরণ ফুলচাঁদ
আকাশে ধরা দেবে ঋতুবরণ ফুলচাঁদ

৫৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ
বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সরকারপ্রধান হিসেবে প্রথমবার চট্টগ্রামে যাচ্ছেন ড. ইউনূস
সরকারপ্রধান হিসেবে প্রথমবার চট্টগ্রামে যাচ্ছেন ড. ইউনূস

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগকে চিরতরে নিষিদ্ধ করার দাবিতে নিউইয়র্কে সমাবেশ
আওয়ামী লীগকে চিরতরে নিষিদ্ধ করার দাবিতে নিউইয়র্কে সমাবেশ

৫৯ মিনিট আগে | পরবাস

কোম্পানীগঞ্জে প্রবাসীর ওপর আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের হামলার অভিযোগ
কোম্পানীগঞ্জে প্রবাসীর ওপর আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের হামলার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে বাস-মাইক্রোবাসের সংঘর্ষ, শিশুসহ আহত ১০
মাদারীপুরে বাস-মাইক্রোবাসের সংঘর্ষ, শিশুসহ আহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথম বৈঠকে মোহাম্মদ বিন সালমান ও ট্রাম্পের মধ্যে যে আলোচনা হলো
প্রথম বৈঠকে মোহাম্মদ বিন সালমান ও ট্রাম্পের মধ্যে যে আলোচনা হলো

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইলিশের প্রজনন রক্ষায় বিকল্প কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে জেলেদের মাঝে বাছুর বিতরণ
ইলিশের প্রজনন রক্ষায় বিকল্প কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে জেলেদের মাঝে বাছুর বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুচ্ছ ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
গুচ্ছ ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেত্রী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেত্রী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে গাছ থেকে পড়ে প্রাণ গেল বৃদ্ধের
চট্টগ্রামে গাছ থেকে পড়ে প্রাণ গেল বৃদ্ধের

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় ভটভটি উল্টে মাছ ব্যবসায়ী নিহত
গাইবান্ধায় ভটভটি উল্টে মাছ ব্যবসায়ী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন মধ্যপ্রাচ্য দিয়ে বিদেশ সফর শুরু করলেন ট্রাম্প?
কেন মধ্যপ্রাচ্য দিয়ে বিদেশ সফর শুরু করলেন ট্রাম্প?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে অভিযানে বন্ধের পর ফের চালু ১০ ইটভাটা
লক্ষ্মীপুরে অভিযানে বন্ধের পর ফের চালু ১০ ইটভাটা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা
আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান
পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল
প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ
চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো
ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!
প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ
মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ
সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’
‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরের শালবনে বিপন্ন প্রজাতির 'খুদি খেজুর' গাছের সন্ধান
দিনাজপুরের শালবনে বিপন্ন প্রজাতির 'খুদি খেজুর' গাছের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

অধিনায়ক লিটনের লক্ষ্য সিরিজ জয়
অধিনায়ক লিটনের লক্ষ্য সিরিজ জয়

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ
জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবি থেকে দূরে অনন্ত
ছবি থেকে দূরে অনন্ত

শোবিজ

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা