শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

আবারও ঢাকায় পরিবহন নৈরাজ্য

বেপরোয়া বাস, বাড়তি ভাড়া, যাত্রী নিয়ে টানাটানি, মাঝরাস্তায় নামানো, যত্রতত্র থামানো, দুই বাসের রেষারেষি
শিমুল মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
আবারও ঢাকায় পরিবহন নৈরাজ্য

রাজধানী ঢাকায় আবারও গণপরিবহনে নৈরাজ্য শুরু হয়েছে। যাত্রী নিয়ে টানাটানি, মাঝরাস্তায় যাত্রী নামিয়ে দেওয়া, যত্রতত্র বাস থামিয়ে যাত্রী তোলা, যাত্রী পেতে দুই বাসের রেষারেষিসহ সব নৈরাজ্য আবারও ফিরে এসেছে রাজধানীর সড়কে। পাশাপাশি স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করা হচ্ছে না কোনো বাসেই। করোনাকালে যানবাহনে যাত্রী কমে গেলেও গাড়ির কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। ফলে যাত্রী পেতে স্টপেজগুলোয় দাঁড়িয়ে থাকছে বাসের দীর্ঘ সারি। প্রতিটি স্টপেজেই এখন এই অভিন্ন চিত্র। যাত্রীবাহী বাসের এসব বিশৃঙ্খল আচরণের কারণে ঢাকায় যানজট বেড়ে গেছে। এজন্য উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত নির্মাণাধীন মেট্রোরেলের কর্মযজ্ঞকেও দায়ী করেছেন অনেকে। কিছু জায়গায় বাস বে নির্মাণ করা হলেও সেসব স্থানে বাস থামছে না। তারা যাত্রী তুলছে নিজেদের সুবিধাজনক স্থান থেকে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দেশের সড়ক-মহাসড়কে বড় কোনো দুর্ঘটনার পর সড়ক নিরাপত্তা নিয়ে আলোচনা, কিছু সাময়িক পদক্ষেপ নেওয়া হলেও সময়ের সঙ্গে সবকিছু আগের অবস্থায় ফিরে যায়। রাজধানীর এমইএস মোড়ে ২০১৮ সালের ২৯ জুলাই বাসচাপায় শহীদ রমিজ উদ্দিন কলেজের দুই শিক্ষার্থী নিহত হলে দেশব্যাপী নিরাপদ সড়কের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন গড়ে ওঠে। তখন সরকার নতুন সড়ক পরিবহন আইন পাস করে। কিন্তু পরিবহন মালিক-শ্রমিকদের চাপে গত দুই বছরেও সেই সড়ক পরিবহন আইন প্রয়োগ করতে পারছে না সরকার। সংশ্লিষ্টরা বলেছেন, এখন সড়কে যানবাহনের বিরুদ্ধে মামলা ও জরিমানার সংখ্যা আগের চেয়ে অনেক কম। ফলে অনিয়ম, নৈরাজ্য অনেক বেশি। গণপরিবহন মালিক-শ্রমিকরা কোনো আইনের তোয়াক্কা করছেন না। এমইএস মোড়ের দুর্ঘটনার পর প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী সেখানে একটি আন্ডারপাস নির্মিত হয়েছে। এর সুফল হয়তো সে এলাকার যাত্রী-পথচারীরা পাবেন। সেখানকার দুর্ঘটনার পর ২০১৯ সালের ১৯ মার্চ রাজধানীর ভাটারায় বাসচাপায় মারা যান বিশ্ববিদ্যালয়-ছাত্র আবরার। সেখানে তার নামে একটি ফুটওভার ব্রিজ করেছে উত্তর সিটি করপোরেশন। কিন্তু নগরজুড়ে বেপরোয়া যানবাহন চলাচল এখনো অব্যাহত রয়েছে। আলোচিত কোনো দুর্ঘটনার পর সাময়িক কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হলেও সড়ক নৈরাজ্যের দীর্ঘস্থায়ী কোনো সমাধানের পথে নেই কেউই। অভিযোগ রয়েছে, এসব ক্ষেত্রে মালিক-শ্রমিকদের কার্যকর সহযোগিতা পাওয়া যায় না। সরকারি সংস্থাগুলোও পরস্পরকে সহযোগিতা করে না। সড়ক নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিআরটিএর মাত্র কয়েকজন ম্যাজিস্ট্রেট দিয়ে সড়ক পাহারা দেওয়া কঠিন। অন্যদিকে অভিযোগ রয়েছে, পুলিশের সহযোগিতাও ঠিকমতো মেলে না। নানামুখী জটিলতায় সড়ক নৈরাজ্যের শিকার মানুষগুলো বিচার পর্যন্ত পান না। ২০১৪ সালের ২৯ নভেম্বর রাজধানীর কারওয়ান বাজারে এক বাস থেকে নেমে পেছনের বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে মারা যান বাসসের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক বিশিষ্ট সাংবাদিক জগ্লুল আহ্মেদ চৌধূরী। তার মৃত্যুর ছয় বছরেও ঘাতক চালকের বিচার হয়নি। এ ঘটনায় সরকার গঠিত পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটির রিপোর্ট ফাইলচাপা পড়ে আছে। ঢাকা যানবাহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের (ডিটিসিএ) সাবেক নির্বাহী পরিচালক ড. এস এম সালেহ উদ্দিন এ প্রসঙ্গে বলেন, আমরা অনেক আগে থেকেই গণপরিবহনে নৈরাজ্য বন্ধে বাসরুট ফ্রাঞ্চাইজির বিষয়টিতে জোর দিয়েছি। এতে বাস ড্রাইভারদের বাড়তি আয়ের জন্য রেষারেষি করতে হবে না। মাস শেষে তাদের নির্ধারিত বেতন নিশ্চিত থাকবে। তিনি বলেন, প্রয়াত মেয়র আনিসুল হক এ কাজটি শুরু করেছিলেন। তার মৃত্যুর পর তা থেমে যায়। এখন নতুন করে দুই মেয়র কাজটি শুরু করেছেন। আশা করি, এবার সড়কে শৃঙ্খলা আসবে।

এদিকে গত ৬ অক্টোবর নগর ভবনে গণপরিবহনে শৃঙ্খলা আনা ও যানজট নিরসনে ‘বাস রুট রেশনালাইজেশন’ কমিটির এক সভা হয়েছে। দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম, ট্রাফিক বিভাগ, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, বাস মালিক সমিতির প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। সভা শেষে মেয়র তাপস গণমাধ্যমকে বলেন, বাস রুট রেশনালাইজেশন ও টার্মিনাল নির্মাণে সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের জন্য পরামর্শক নিয়োগের মাধ্যমে প্রতিবেদন আমরা হাতে পেলে আগামী সভা থেকে কাজ শুরু করব। বৈঠক শেষে ঢাকা উত্তর সিটির মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, শতকরা ৬৩ শতাংশ মানুষ বাসে চলাচল করে। আমরা দুই সিটির মেয়র হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই আলোচনা করেছি। প্রয়াত মেয়র আনিসুল হক যে চেষ্টা করেছিলেন তার ধারাবাহিকতায় ঢাকা সিটির দুই মেয়র হিসেবে আমরা এটাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছি। এটার একটা রূপ অচিরেই দেখা যাবে। জনগণের স্বপ্ন বাস রুট রেশনালাইজেশনে দুই মেয়র একত্রে কাজ করব- এ নিশ্চয়তা দিতে পারি। সড়ক পরিবহন মালিকদের জাতীয় সংগঠন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন সমিতির মহাসচিব ও এনা পরিবহনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক খন্দকার এনায়েত উল্লাহ বলেন, মাঝরাস্তায় যাত্রী নামিয়ে দেওয়া, যত্রতত্র বাস রেখে যাত্রী তোলা, যাত্রীর জন্য দুই বাসের রেষারেষিসহ সব নৈরাজ্য বন্ধে আমরা দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা করে আসছি। বিআরটিএ এসব ঘটনায় ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে মামলা দিচ্ছে। নতুন আইনের কঠোর প্রয়োগ হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে কমপক্ষে ৩ হাজার টাকা জরিমানা দিতে হচ্ছে। তিনি বলেন, বাসরুট ফ্রাঞ্চাইজিতে যেতে পারলে সড়কে নৈরাজ্য বন্ধ হবে। এ লক্ষ্যে আমরা একটি সভা করেছি দক্ষিণ সিটির মেয়রের নেতৃত্বে। আগামী মাসে আবার বৈঠক হবে। কাজ এগোচ্ছে। এদিকে করোনা সংক্রমণের এই সময়েও গণপরিবহনে স্বাস্থ্যবিধির কোনো বালাই নেই। যাত্রী সুরক্ষার ১১ দফা শর্তের কিছু মানছেন না পরিবহন কর্মীরা। উপরন্তু নিজেদের সুরক্ষার বিষয়েও উদাসীন তারা। সকালে অফিস শুরুর সময় এবং বিকালে অফিস শেষে গাদাগাদি করে যাত্রী নিচ্ছে যাত্রীবাহী বাসগুলো। কিন্তু মাস্ক ও স্যানিটাইজার ব্যবহারে কোনো উদ্যোগই নেই কোনো পরিবহনে। গাদাগাদি করে যাত্রী পরিবহনের কারণে গণপরিবহন থেকে করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ছে। মতিঝিলে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা আকিব হোসেন বলেন, আমাকে প্রতিদিনই উত্তরা থেকে বাসে অফিসে যেতে হয়। এ পথের অধিকাংশ গণপরিবহনে এখন আর কোনো স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না। অনেক ভয়ে ভয়ে যাতায়াত করি। কার কাছ থেকে সংক্রমিত হই জানি না। সামর্থ্য থাকলে বিকল্প উপায়ে গন্তব্যে যেতাম। তিনি বলেন, স্যানিটাইজার ব্যবহারে কত টাকা আর খরচ হয়। মাস্ক তো যাত্রীরাই নেবেন নিজেদের প্রয়োজনে। সবার স্বার্থে এ দুটি বিষয় নিশ্চিত করা উচিত।

যানজট বেড়েছে বাসের কারণে : করোনাকালেও রাজধানীতে দুঃসহ যানজটে পড়ে দীর্ঘ সময় রাস্তায় কাটাতে হচ্ছে যাত্রীদের। যেন মহামারীর এই আকালেও পুরনো চেহারাতেই ফিরে গেছে রাজপথ। এর জন্য যাত্রীবাহী বাসের বিশৃঙ্খল চলাচলকে দায়ী করছেন অনেকে। এখন বাসগুলো যাত্রীর জন্য দীর্ঘ সময় ধরে বাসস্টপে অপেক্ষা করে। ফলে নগরীর প্রতিটি স্টপেজে বাসের দীর্ঘ সারি দেখা যায়। এর বাইরে মেট্রোরেল, বাস র‌্যাপিড ট্রানজিটসহ (বিআরটি) বিভিন্ন উন্নয়নকাজের জন্য সড়ক সংকুচিত হয়ে যাওয়াকেও যানজটের কারণ হিসেবে দেখছেন অনেকে। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনায়েত উল্লাহ বলেন, করোনার এই সময়ে বাসের যাত্রী কমে গেছে। ফলে ১০ থেকে ১৫ শতাংশ কোম্পানির বাস রাস্তায় চলে না। তবু যানজট বেড়ে যাওয়ার মূল কারণ মেট্রোরেলের নির্মাণকাজ। তিনি বলেন, রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ রাস্তার মাঝবরাবর মেট্রোরেলের কাজ চলছে। রাস্তা সংকুচিত হয়ে যাওয়ায় নগরীতে যানজট বেড়েছে। কারণ, সরু হয়ে যাওয়া রাস্তা ব্যবহার করেই বাসগুলোকে চলতে হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

২ মিনিট আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

৪৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট
প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট

মাঠে ময়দানে

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা