শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

আবারও ঢাকায় পরিবহন নৈরাজ্য

বেপরোয়া বাস, বাড়তি ভাড়া, যাত্রী নিয়ে টানাটানি, মাঝরাস্তায় নামানো, যত্রতত্র থামানো, দুই বাসের রেষারেষি
শিমুল মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
আবারও ঢাকায় পরিবহন নৈরাজ্য

রাজধানী ঢাকায় আবারও গণপরিবহনে নৈরাজ্য শুরু হয়েছে। যাত্রী নিয়ে টানাটানি, মাঝরাস্তায় যাত্রী নামিয়ে দেওয়া, যত্রতত্র বাস থামিয়ে যাত্রী তোলা, যাত্রী পেতে দুই বাসের রেষারেষিসহ সব নৈরাজ্য আবারও ফিরে এসেছে রাজধানীর সড়কে। পাশাপাশি স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করা হচ্ছে না কোনো বাসেই। করোনাকালে যানবাহনে যাত্রী কমে গেলেও গাড়ির কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। ফলে যাত্রী পেতে স্টপেজগুলোয় দাঁড়িয়ে থাকছে বাসের দীর্ঘ সারি। প্রতিটি স্টপেজেই এখন এই অভিন্ন চিত্র। যাত্রীবাহী বাসের এসব বিশৃঙ্খল আচরণের কারণে ঢাকায় যানজট বেড়ে গেছে। এজন্য উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত নির্মাণাধীন মেট্রোরেলের কর্মযজ্ঞকেও দায়ী করেছেন অনেকে। কিছু জায়গায় বাস বে নির্মাণ করা হলেও সেসব স্থানে বাস থামছে না। তারা যাত্রী তুলছে নিজেদের সুবিধাজনক স্থান থেকে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দেশের সড়ক-মহাসড়কে বড় কোনো দুর্ঘটনার পর সড়ক নিরাপত্তা নিয়ে আলোচনা, কিছু সাময়িক পদক্ষেপ নেওয়া হলেও সময়ের সঙ্গে সবকিছু আগের অবস্থায় ফিরে যায়। রাজধানীর এমইএস মোড়ে ২০১৮ সালের ২৯ জুলাই বাসচাপায় শহীদ রমিজ উদ্দিন কলেজের দুই শিক্ষার্থী নিহত হলে দেশব্যাপী নিরাপদ সড়কের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন গড়ে ওঠে। তখন সরকার নতুন সড়ক পরিবহন আইন পাস করে। কিন্তু পরিবহন মালিক-শ্রমিকদের চাপে গত দুই বছরেও সেই সড়ক পরিবহন আইন প্রয়োগ করতে পারছে না সরকার। সংশ্লিষ্টরা বলেছেন, এখন সড়কে যানবাহনের বিরুদ্ধে মামলা ও জরিমানার সংখ্যা আগের চেয়ে অনেক কম। ফলে অনিয়ম, নৈরাজ্য অনেক বেশি। গণপরিবহন মালিক-শ্রমিকরা কোনো আইনের তোয়াক্কা করছেন না। এমইএস মোড়ের দুর্ঘটনার পর প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী সেখানে একটি আন্ডারপাস নির্মিত হয়েছে। এর সুফল হয়তো সে এলাকার যাত্রী-পথচারীরা পাবেন। সেখানকার দুর্ঘটনার পর ২০১৯ সালের ১৯ মার্চ রাজধানীর ভাটারায় বাসচাপায় মারা যান বিশ্ববিদ্যালয়-ছাত্র আবরার। সেখানে তার নামে একটি ফুটওভার ব্রিজ করেছে উত্তর সিটি করপোরেশন। কিন্তু নগরজুড়ে বেপরোয়া যানবাহন চলাচল এখনো অব্যাহত রয়েছে। আলোচিত কোনো দুর্ঘটনার পর সাময়িক কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হলেও সড়ক নৈরাজ্যের দীর্ঘস্থায়ী কোনো সমাধানের পথে নেই কেউই। অভিযোগ রয়েছে, এসব ক্ষেত্রে মালিক-শ্রমিকদের কার্যকর সহযোগিতা পাওয়া যায় না। সরকারি সংস্থাগুলোও পরস্পরকে সহযোগিতা করে না। সড়ক নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিআরটিএর মাত্র কয়েকজন ম্যাজিস্ট্রেট দিয়ে সড়ক পাহারা দেওয়া কঠিন। অন্যদিকে অভিযোগ রয়েছে, পুলিশের সহযোগিতাও ঠিকমতো মেলে না। নানামুখী জটিলতায় সড়ক নৈরাজ্যের শিকার মানুষগুলো বিচার পর্যন্ত পান না। ২০১৪ সালের ২৯ নভেম্বর রাজধানীর কারওয়ান বাজারে এক বাস থেকে নেমে পেছনের বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে মারা যান বাসসের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক বিশিষ্ট সাংবাদিক জগ্লুল আহ্মেদ চৌধূরী। তার মৃত্যুর ছয় বছরেও ঘাতক চালকের বিচার হয়নি। এ ঘটনায় সরকার গঠিত পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটির রিপোর্ট ফাইলচাপা পড়ে আছে। ঢাকা যানবাহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের (ডিটিসিএ) সাবেক নির্বাহী পরিচালক ড. এস এম সালেহ উদ্দিন এ প্রসঙ্গে বলেন, আমরা অনেক আগে থেকেই গণপরিবহনে নৈরাজ্য বন্ধে বাসরুট ফ্রাঞ্চাইজির বিষয়টিতে জোর দিয়েছি। এতে বাস ড্রাইভারদের বাড়তি আয়ের জন্য রেষারেষি করতে হবে না। মাস শেষে তাদের নির্ধারিত বেতন নিশ্চিত থাকবে। তিনি বলেন, প্রয়াত মেয়র আনিসুল হক এ কাজটি শুরু করেছিলেন। তার মৃত্যুর পর তা থেমে যায়। এখন নতুন করে দুই মেয়র কাজটি শুরু করেছেন। আশা করি, এবার সড়কে শৃঙ্খলা আসবে।

এদিকে গত ৬ অক্টোবর নগর ভবনে গণপরিবহনে শৃঙ্খলা আনা ও যানজট নিরসনে ‘বাস রুট রেশনালাইজেশন’ কমিটির এক সভা হয়েছে। দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম, ট্রাফিক বিভাগ, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, বাস মালিক সমিতির প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। সভা শেষে মেয়র তাপস গণমাধ্যমকে বলেন, বাস রুট রেশনালাইজেশন ও টার্মিনাল নির্মাণে সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের জন্য পরামর্শক নিয়োগের মাধ্যমে প্রতিবেদন আমরা হাতে পেলে আগামী সভা থেকে কাজ শুরু করব। বৈঠক শেষে ঢাকা উত্তর সিটির মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, শতকরা ৬৩ শতাংশ মানুষ বাসে চলাচল করে। আমরা দুই সিটির মেয়র হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই আলোচনা করেছি। প্রয়াত মেয়র আনিসুল হক যে চেষ্টা করেছিলেন তার ধারাবাহিকতায় ঢাকা সিটির দুই মেয়র হিসেবে আমরা এটাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছি। এটার একটা রূপ অচিরেই দেখা যাবে। জনগণের স্বপ্ন বাস রুট রেশনালাইজেশনে দুই মেয়র একত্রে কাজ করব- এ নিশ্চয়তা দিতে পারি। সড়ক পরিবহন মালিকদের জাতীয় সংগঠন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন সমিতির মহাসচিব ও এনা পরিবহনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক খন্দকার এনায়েত উল্লাহ বলেন, মাঝরাস্তায় যাত্রী নামিয়ে দেওয়া, যত্রতত্র বাস রেখে যাত্রী তোলা, যাত্রীর জন্য দুই বাসের রেষারেষিসহ সব নৈরাজ্য বন্ধে আমরা দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা করে আসছি। বিআরটিএ এসব ঘটনায় ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে মামলা দিচ্ছে। নতুন আইনের কঠোর প্রয়োগ হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে কমপক্ষে ৩ হাজার টাকা জরিমানা দিতে হচ্ছে। তিনি বলেন, বাসরুট ফ্রাঞ্চাইজিতে যেতে পারলে সড়কে নৈরাজ্য বন্ধ হবে। এ লক্ষ্যে আমরা একটি সভা করেছি দক্ষিণ সিটির মেয়রের নেতৃত্বে। আগামী মাসে আবার বৈঠক হবে। কাজ এগোচ্ছে। এদিকে করোনা সংক্রমণের এই সময়েও গণপরিবহনে স্বাস্থ্যবিধির কোনো বালাই নেই। যাত্রী সুরক্ষার ১১ দফা শর্তের কিছু মানছেন না পরিবহন কর্মীরা। উপরন্তু নিজেদের সুরক্ষার বিষয়েও উদাসীন তারা। সকালে অফিস শুরুর সময় এবং বিকালে অফিস শেষে গাদাগাদি করে যাত্রী নিচ্ছে যাত্রীবাহী বাসগুলো। কিন্তু মাস্ক ও স্যানিটাইজার ব্যবহারে কোনো উদ্যোগই নেই কোনো পরিবহনে। গাদাগাদি করে যাত্রী পরিবহনের কারণে গণপরিবহন থেকে করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ছে। মতিঝিলে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা আকিব হোসেন বলেন, আমাকে প্রতিদিনই উত্তরা থেকে বাসে অফিসে যেতে হয়। এ পথের অধিকাংশ গণপরিবহনে এখন আর কোনো স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না। অনেক ভয়ে ভয়ে যাতায়াত করি। কার কাছ থেকে সংক্রমিত হই জানি না। সামর্থ্য থাকলে বিকল্প উপায়ে গন্তব্যে যেতাম। তিনি বলেন, স্যানিটাইজার ব্যবহারে কত টাকা আর খরচ হয়। মাস্ক তো যাত্রীরাই নেবেন নিজেদের প্রয়োজনে। সবার স্বার্থে এ দুটি বিষয় নিশ্চিত করা উচিত।

যানজট বেড়েছে বাসের কারণে : করোনাকালেও রাজধানীতে দুঃসহ যানজটে পড়ে দীর্ঘ সময় রাস্তায় কাটাতে হচ্ছে যাত্রীদের। যেন মহামারীর এই আকালেও পুরনো চেহারাতেই ফিরে গেছে রাজপথ। এর জন্য যাত্রীবাহী বাসের বিশৃঙ্খল চলাচলকে দায়ী করছেন অনেকে। এখন বাসগুলো যাত্রীর জন্য দীর্ঘ সময় ধরে বাসস্টপে অপেক্ষা করে। ফলে নগরীর প্রতিটি স্টপেজে বাসের দীর্ঘ সারি দেখা যায়। এর বাইরে মেট্রোরেল, বাস র‌্যাপিড ট্রানজিটসহ (বিআরটি) বিভিন্ন উন্নয়নকাজের জন্য সড়ক সংকুচিত হয়ে যাওয়াকেও যানজটের কারণ হিসেবে দেখছেন অনেকে। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনায়েত উল্লাহ বলেন, করোনার এই সময়ে বাসের যাত্রী কমে গেছে। ফলে ১০ থেকে ১৫ শতাংশ কোম্পানির বাস রাস্তায় চলে না। তবু যানজট বেড়ে যাওয়ার মূল কারণ মেট্রোরেলের নির্মাণকাজ। তিনি বলেন, রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ রাস্তার মাঝবরাবর মেট্রোরেলের কাজ চলছে। রাস্তা সংকুচিত হয়ে যাওয়ায় নগরীতে যানজট বেড়েছে। কারণ, সরু হয়ে যাওয়া রাস্তা ব্যবহার করেই বাসগুলোকে চলতে হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সর্বশেষ খবর
ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল
ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল

এই মাত্র | শোবিজ

দেশে অচলাবস্থার সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি তোলা হচ্ছে: দুদু
দেশে অচলাবস্থার সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি তোলা হচ্ছে: দুদু

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিদ্ধিরগঞ্জে অস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে অস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ
ফেনীতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে উন্নতির জন্য শাবিপ্রবির চার পদক্ষেপ
বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে উন্নতির জন্য শাবিপ্রবির চার পদক্ষেপ

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল মিললো মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মরদেহ
যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল মিললো মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মরদেহ

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে মাছ ধরা কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১২
ঝিনাইদহে মাছ ধরা কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১২

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে ২১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে চায় কমিশন
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে ২১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে চায় কমিশন

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রীবরদীতে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় মদ উদ্ধার
শ্রীবরদীতে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় মদ উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে 'জেন জি' আন্দোলনে নিহতরা রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত
নেপালে 'জেন জি' আন্দোলনে নিহতরা রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাগ্নের বিরুদ্ধে মামাকে পিটিয়ে-কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
ভাগ্নের বিরুদ্ধে মামাকে পিটিয়ে-কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

চাকসু নির্বাচন: ছাত্রদলের আবেদনে মনোনয়নের সময় একদিন বাড়াল কমিশন
চাকসু নির্বাচন: ছাত্রদলের আবেদনে মনোনয়নের সময় একদিন বাড়াল কমিশন

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে বিদ্যুৎ কেন্দ্র ঘুরতে ভালো লাগে বিল গেটসের
যে কারণে বিদ্যুৎ কেন্দ্র ঘুরতে ভালো লাগে বিল গেটসের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নতুন মামলায় আনিসুল-আমুসহ ৮ জন গ্রেফতার
নতুন মামলায় আনিসুল-আমুসহ ৮ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ ও সড়ক অবরোধ
দিনাজপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ ও সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎ কেন্দ্র নিয়ে বিল গেটসের কেন অদম্য কৌতূহল
বিদ্যুৎ কেন্দ্র নিয়ে বিল গেটসের কেন অদম্য কৌতূহল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবহন পুলের ৪০৬ জন গাড়ি চালকের নিয়োগ কার্যক্রম স্থগিত
পরিবহন পুলের ৪০৬ জন গাড়ি চালকের নিয়োগ কার্যক্রম স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানকে হারিয়ে যাদের কৃতিত্ব দিলেন অধিনায়ক
আফগানিস্তানকে হারিয়ে যাদের কৃতিত্ব দিলেন অধিনায়ক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় তীব্র হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল, নিহত আরও ৭৮
গাজায় তীব্র হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল, নিহত আরও ৭৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ বয়সে মূত্রাশয়ের সংক্রমণ গুপ্ত ক্যান্সারের সংকেত : গবেষণা
মাঝ বয়সে মূত্রাশয়ের সংক্রমণ গুপ্ত ক্যান্সারের সংকেত : গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌর ব্যতিচারের কারণে টানা ৮ দিন স্যাটেলাইট সম্প্রচারে বিঘ্নের শঙ্কা
সৌর ব্যতিচারের কারণে টানা ৮ দিন স্যাটেলাইট সম্প্রচারে বিঘ্নের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী
ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম