শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

আবারও ঢাকায় পরিবহন নৈরাজ্য

বেপরোয়া বাস, বাড়তি ভাড়া, যাত্রী নিয়ে টানাটানি, মাঝরাস্তায় নামানো, যত্রতত্র থামানো, দুই বাসের রেষারেষি
শিমুল মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
আবারও ঢাকায় পরিবহন নৈরাজ্য

রাজধানী ঢাকায় আবারও গণপরিবহনে নৈরাজ্য শুরু হয়েছে। যাত্রী নিয়ে টানাটানি, মাঝরাস্তায় যাত্রী নামিয়ে দেওয়া, যত্রতত্র বাস থামিয়ে যাত্রী তোলা, যাত্রী পেতে দুই বাসের রেষারেষিসহ সব নৈরাজ্য আবারও ফিরে এসেছে রাজধানীর সড়কে। পাশাপাশি স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করা হচ্ছে না কোনো বাসেই। করোনাকালে যানবাহনে যাত্রী কমে গেলেও গাড়ির কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। ফলে যাত্রী পেতে স্টপেজগুলোয় দাঁড়িয়ে থাকছে বাসের দীর্ঘ সারি। প্রতিটি স্টপেজেই এখন এই অভিন্ন চিত্র। যাত্রীবাহী বাসের এসব বিশৃঙ্খল আচরণের কারণে ঢাকায় যানজট বেড়ে গেছে। এজন্য উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত নির্মাণাধীন মেট্রোরেলের কর্মযজ্ঞকেও দায়ী করেছেন অনেকে। কিছু জায়গায় বাস বে নির্মাণ করা হলেও সেসব স্থানে বাস থামছে না। তারা যাত্রী তুলছে নিজেদের সুবিধাজনক স্থান থেকে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দেশের সড়ক-মহাসড়কে বড় কোনো দুর্ঘটনার পর সড়ক নিরাপত্তা নিয়ে আলোচনা, কিছু সাময়িক পদক্ষেপ নেওয়া হলেও সময়ের সঙ্গে সবকিছু আগের অবস্থায় ফিরে যায়। রাজধানীর এমইএস মোড়ে ২০১৮ সালের ২৯ জুলাই বাসচাপায় শহীদ রমিজ উদ্দিন কলেজের দুই শিক্ষার্থী নিহত হলে দেশব্যাপী নিরাপদ সড়কের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন গড়ে ওঠে। তখন সরকার নতুন সড়ক পরিবহন আইন পাস করে। কিন্তু পরিবহন মালিক-শ্রমিকদের চাপে গত দুই বছরেও সেই সড়ক পরিবহন আইন প্রয়োগ করতে পারছে না সরকার। সংশ্লিষ্টরা বলেছেন, এখন সড়কে যানবাহনের বিরুদ্ধে মামলা ও জরিমানার সংখ্যা আগের চেয়ে অনেক কম। ফলে অনিয়ম, নৈরাজ্য অনেক বেশি। গণপরিবহন মালিক-শ্রমিকরা কোনো আইনের তোয়াক্কা করছেন না। এমইএস মোড়ের দুর্ঘটনার পর প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী সেখানে একটি আন্ডারপাস নির্মিত হয়েছে। এর সুফল হয়তো সে এলাকার যাত্রী-পথচারীরা পাবেন। সেখানকার দুর্ঘটনার পর ২০১৯ সালের ১৯ মার্চ রাজধানীর ভাটারায় বাসচাপায় মারা যান বিশ্ববিদ্যালয়-ছাত্র আবরার। সেখানে তার নামে একটি ফুটওভার ব্রিজ করেছে উত্তর সিটি করপোরেশন। কিন্তু নগরজুড়ে বেপরোয়া যানবাহন চলাচল এখনো অব্যাহত রয়েছে। আলোচিত কোনো দুর্ঘটনার পর সাময়িক কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হলেও সড়ক নৈরাজ্যের দীর্ঘস্থায়ী কোনো সমাধানের পথে নেই কেউই। অভিযোগ রয়েছে, এসব ক্ষেত্রে মালিক-শ্রমিকদের কার্যকর সহযোগিতা পাওয়া যায় না। সরকারি সংস্থাগুলোও পরস্পরকে সহযোগিতা করে না। সড়ক নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিআরটিএর মাত্র কয়েকজন ম্যাজিস্ট্রেট দিয়ে সড়ক পাহারা দেওয়া কঠিন। অন্যদিকে অভিযোগ রয়েছে, পুলিশের সহযোগিতাও ঠিকমতো মেলে না। নানামুখী জটিলতায় সড়ক নৈরাজ্যের শিকার মানুষগুলো বিচার পর্যন্ত পান না। ২০১৪ সালের ২৯ নভেম্বর রাজধানীর কারওয়ান বাজারে এক বাস থেকে নেমে পেছনের বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে মারা যান বাসসের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক বিশিষ্ট সাংবাদিক জগ্লুল আহ্মেদ চৌধূরী। তার মৃত্যুর ছয় বছরেও ঘাতক চালকের বিচার হয়নি। এ ঘটনায় সরকার গঠিত পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটির রিপোর্ট ফাইলচাপা পড়ে আছে। ঢাকা যানবাহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের (ডিটিসিএ) সাবেক নির্বাহী পরিচালক ড. এস এম সালেহ উদ্দিন এ প্রসঙ্গে বলেন, আমরা অনেক আগে থেকেই গণপরিবহনে নৈরাজ্য বন্ধে বাসরুট ফ্রাঞ্চাইজির বিষয়টিতে জোর দিয়েছি। এতে বাস ড্রাইভারদের বাড়তি আয়ের জন্য রেষারেষি করতে হবে না। মাস শেষে তাদের নির্ধারিত বেতন নিশ্চিত থাকবে। তিনি বলেন, প্রয়াত মেয়র আনিসুল হক এ কাজটি শুরু করেছিলেন। তার মৃত্যুর পর তা থেমে যায়। এখন নতুন করে দুই মেয়র কাজটি শুরু করেছেন। আশা করি, এবার সড়কে শৃঙ্খলা আসবে।

এদিকে গত ৬ অক্টোবর নগর ভবনে গণপরিবহনে শৃঙ্খলা আনা ও যানজট নিরসনে ‘বাস রুট রেশনালাইজেশন’ কমিটির এক সভা হয়েছে। দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম, ট্রাফিক বিভাগ, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, বাস মালিক সমিতির প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। সভা শেষে মেয়র তাপস গণমাধ্যমকে বলেন, বাস রুট রেশনালাইজেশন ও টার্মিনাল নির্মাণে সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের জন্য পরামর্শক নিয়োগের মাধ্যমে প্রতিবেদন আমরা হাতে পেলে আগামী সভা থেকে কাজ শুরু করব। বৈঠক শেষে ঢাকা উত্তর সিটির মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, শতকরা ৬৩ শতাংশ মানুষ বাসে চলাচল করে। আমরা দুই সিটির মেয়র হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই আলোচনা করেছি। প্রয়াত মেয়র আনিসুল হক যে চেষ্টা করেছিলেন তার ধারাবাহিকতায় ঢাকা সিটির দুই মেয়র হিসেবে আমরা এটাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছি। এটার একটা রূপ অচিরেই দেখা যাবে। জনগণের স্বপ্ন বাস রুট রেশনালাইজেশনে দুই মেয়র একত্রে কাজ করব- এ নিশ্চয়তা দিতে পারি। সড়ক পরিবহন মালিকদের জাতীয় সংগঠন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন সমিতির মহাসচিব ও এনা পরিবহনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক খন্দকার এনায়েত উল্লাহ বলেন, মাঝরাস্তায় যাত্রী নামিয়ে দেওয়া, যত্রতত্র বাস রেখে যাত্রী তোলা, যাত্রীর জন্য দুই বাসের রেষারেষিসহ সব নৈরাজ্য বন্ধে আমরা দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা করে আসছি। বিআরটিএ এসব ঘটনায় ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে মামলা দিচ্ছে। নতুন আইনের কঠোর প্রয়োগ হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে কমপক্ষে ৩ হাজার টাকা জরিমানা দিতে হচ্ছে। তিনি বলেন, বাসরুট ফ্রাঞ্চাইজিতে যেতে পারলে সড়কে নৈরাজ্য বন্ধ হবে। এ লক্ষ্যে আমরা একটি সভা করেছি দক্ষিণ সিটির মেয়রের নেতৃত্বে। আগামী মাসে আবার বৈঠক হবে। কাজ এগোচ্ছে। এদিকে করোনা সংক্রমণের এই সময়েও গণপরিবহনে স্বাস্থ্যবিধির কোনো বালাই নেই। যাত্রী সুরক্ষার ১১ দফা শর্তের কিছু মানছেন না পরিবহন কর্মীরা। উপরন্তু নিজেদের সুরক্ষার বিষয়েও উদাসীন তারা। সকালে অফিস শুরুর সময় এবং বিকালে অফিস শেষে গাদাগাদি করে যাত্রী নিচ্ছে যাত্রীবাহী বাসগুলো। কিন্তু মাস্ক ও স্যানিটাইজার ব্যবহারে কোনো উদ্যোগই নেই কোনো পরিবহনে। গাদাগাদি করে যাত্রী পরিবহনের কারণে গণপরিবহন থেকে করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ছে। মতিঝিলে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা আকিব হোসেন বলেন, আমাকে প্রতিদিনই উত্তরা থেকে বাসে অফিসে যেতে হয়। এ পথের অধিকাংশ গণপরিবহনে এখন আর কোনো স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না। অনেক ভয়ে ভয়ে যাতায়াত করি। কার কাছ থেকে সংক্রমিত হই জানি না। সামর্থ্য থাকলে বিকল্প উপায়ে গন্তব্যে যেতাম। তিনি বলেন, স্যানিটাইজার ব্যবহারে কত টাকা আর খরচ হয়। মাস্ক তো যাত্রীরাই নেবেন নিজেদের প্রয়োজনে। সবার স্বার্থে এ দুটি বিষয় নিশ্চিত করা উচিত।

যানজট বেড়েছে বাসের কারণে : করোনাকালেও রাজধানীতে দুঃসহ যানজটে পড়ে দীর্ঘ সময় রাস্তায় কাটাতে হচ্ছে যাত্রীদের। যেন মহামারীর এই আকালেও পুরনো চেহারাতেই ফিরে গেছে রাজপথ। এর জন্য যাত্রীবাহী বাসের বিশৃঙ্খল চলাচলকে দায়ী করছেন অনেকে। এখন বাসগুলো যাত্রীর জন্য দীর্ঘ সময় ধরে বাসস্টপে অপেক্ষা করে। ফলে নগরীর প্রতিটি স্টপেজে বাসের দীর্ঘ সারি দেখা যায়। এর বাইরে মেট্রোরেল, বাস র‌্যাপিড ট্রানজিটসহ (বিআরটি) বিভিন্ন উন্নয়নকাজের জন্য সড়ক সংকুচিত হয়ে যাওয়াকেও যানজটের কারণ হিসেবে দেখছেন অনেকে। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনায়েত উল্লাহ বলেন, করোনার এই সময়ে বাসের যাত্রী কমে গেছে। ফলে ১০ থেকে ১৫ শতাংশ কোম্পানির বাস রাস্তায় চলে না। তবু যানজট বেড়ে যাওয়ার মূল কারণ মেট্রোরেলের নির্মাণকাজ। তিনি বলেন, রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ রাস্তার মাঝবরাবর মেট্রোরেলের কাজ চলছে। রাস্তা সংকুচিত হয়ে যাওয়ায় নগরীতে যানজট বেড়েছে। কারণ, সরু হয়ে যাওয়া রাস্তা ব্যবহার করেই বাসগুলোকে চলতে হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
শাহজালালে আগুনের কারণ এখনো অস্পষ্ট
শাহজালালে আগুনের কারণ এখনো অস্পষ্ট
প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন
প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন
তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা ফেরানোর আপিল শুনানি ফের আজ
তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা ফেরানোর আপিল শুনানি ফের আজ
জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী তাকাইচি
জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী তাকাইচি
এআইয়ের অপব্যবহার রোধে সমন্বিত সেল
এআইয়ের অপব্যবহার রোধে সমন্বিত সেল
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
ঐক্যবদ্ধ হয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই
ঐক্যবদ্ধ হয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী বাংলাদেশ ব্যাংক
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী বাংলাদেশ ব্যাংক
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি বাতিলের খবর সঠিক নয়
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি বাতিলের খবর সঠিক নয়
সর্বশেষ খবর
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

লিবিয়া তহবিল কেলেঙ্কারিতে ৫ বছরের সাজা, কারাগারে ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট
লিবিয়া তহবিল কেলেঙ্কারিতে ৫ বছরের সাজা, কারাগারে ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তরুণদের জন্য রাইজ এখন এআই–চালিত ডিজিটাল হাব
তরুণদের জন্য রাইজ এখন এআই–চালিত ডিজিটাল হাব

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল
চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফটিকছড়িতে ভিমরুলের কামড়ে যুবকের মৃত্যু
ফটিকছড়িতে ভিমরুলের কামড়ে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এআই এজেন্ট: শুধু নির্দেশ নয়, নিজেরাই নিচ্ছে সিদ্ধান্ত
এআই এজেন্ট: শুধু নির্দেশ নয়, নিজেরাই নিচ্ছে সিদ্ধান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন সৌম্য
ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন সৌম্য

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শরীয়তপুরে বসতঘর থেকে গৃহকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
শরীয়তপুরে বসতঘর থেকে গৃহকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সাঁতারের দ্বিতীয় দিনে রাফির চার রেকর্ড
জাতীয় সাঁতারের দ্বিতীয় দিনে রাফির চার রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে হাতির আক্রমণে দুই মাহুত আহত
ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে হাতির আক্রমণে দুই মাহুত আহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি রনি, সম্পাদক নোবেল
লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি রনি, সম্পাদক নোবেল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসোয়াতিনি রাজ্যের অনারারি কনসাল হলেন মোরশেদুল আলম
ইসোয়াতিনি রাজ্যের অনারারি কনসাল হলেন মোরশেদুল আলম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির সমাবর্তন ১৭ ডিসেম্বর
রাবির সমাবর্তন ১৭ ডিসেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টঙ্গীতে উঠান বৈঠক
টঙ্গীতে উঠান বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে নদীতে মিললো গুলিসহ রাইফেল
সিলেটে নদীতে মিললো গুলিসহ রাইফেল

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চোট কাটিয়ে মাঠে ফিরছেন রিশাভ পান্ত
চোট কাটিয়ে মাঠে ফিরছেন রিশাভ পান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইথিওপিয়ায় ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৪
ইথিওপিয়ায় ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৪

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি কারাগারে ফিলিস্তিনি মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮০
ইসরায়েলি কারাগারে ফিলিস্তিনি মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮০

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’
মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা
জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প
যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ
ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!
ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের হাত ধরে বাংলাদেশের প্রথম পদক
মেয়েদের হাত ধরে বাংলাদেশের প্রথম পদক

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ লিগ খেলতে তপুরা গেলেন কুয়েতে
চ্যালেঞ্জ লিগ খেলতে তপুরা গেলেন কুয়েতে

মাঠে ময়দানে

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ
যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তিতর্ক চলছে শেখ হাসিনার আইনজীবীর
যুক্তিতর্ক চলছে শেখ হাসিনার আইনজীবীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন
প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই পর্ন তারকা যুগল পাঁচ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন তারকা যুগল পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা