শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

আবারও ঢাকায় পরিবহন নৈরাজ্য

বেপরোয়া বাস, বাড়তি ভাড়া, যাত্রী নিয়ে টানাটানি, মাঝরাস্তায় নামানো, যত্রতত্র থামানো, দুই বাসের রেষারেষি
শিমুল মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
আবারও ঢাকায় পরিবহন নৈরাজ্য

রাজধানী ঢাকায় আবারও গণপরিবহনে নৈরাজ্য শুরু হয়েছে। যাত্রী নিয়ে টানাটানি, মাঝরাস্তায় যাত্রী নামিয়ে দেওয়া, যত্রতত্র বাস থামিয়ে যাত্রী তোলা, যাত্রী পেতে দুই বাসের রেষারেষিসহ সব নৈরাজ্য আবারও ফিরে এসেছে রাজধানীর সড়কে। পাশাপাশি স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করা হচ্ছে না কোনো বাসেই। করোনাকালে যানবাহনে যাত্রী কমে গেলেও গাড়ির কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। ফলে যাত্রী পেতে স্টপেজগুলোয় দাঁড়িয়ে থাকছে বাসের দীর্ঘ সারি। প্রতিটি স্টপেজেই এখন এই অভিন্ন চিত্র। যাত্রীবাহী বাসের এসব বিশৃঙ্খল আচরণের কারণে ঢাকায় যানজট বেড়ে গেছে। এজন্য উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত নির্মাণাধীন মেট্রোরেলের কর্মযজ্ঞকেও দায়ী করেছেন অনেকে। কিছু জায়গায় বাস বে নির্মাণ করা হলেও সেসব স্থানে বাস থামছে না। তারা যাত্রী তুলছে নিজেদের সুবিধাজনক স্থান থেকে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দেশের সড়ক-মহাসড়কে বড় কোনো দুর্ঘটনার পর সড়ক নিরাপত্তা নিয়ে আলোচনা, কিছু সাময়িক পদক্ষেপ নেওয়া হলেও সময়ের সঙ্গে সবকিছু আগের অবস্থায় ফিরে যায়। রাজধানীর এমইএস মোড়ে ২০১৮ সালের ২৯ জুলাই বাসচাপায় শহীদ রমিজ উদ্দিন কলেজের দুই শিক্ষার্থী নিহত হলে দেশব্যাপী নিরাপদ সড়কের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন গড়ে ওঠে। তখন সরকার নতুন সড়ক পরিবহন আইন পাস করে। কিন্তু পরিবহন মালিক-শ্রমিকদের চাপে গত দুই বছরেও সেই সড়ক পরিবহন আইন প্রয়োগ করতে পারছে না সরকার। সংশ্লিষ্টরা বলেছেন, এখন সড়কে যানবাহনের বিরুদ্ধে মামলা ও জরিমানার সংখ্যা আগের চেয়ে অনেক কম। ফলে অনিয়ম, নৈরাজ্য অনেক বেশি। গণপরিবহন মালিক-শ্রমিকরা কোনো আইনের তোয়াক্কা করছেন না। এমইএস মোড়ের দুর্ঘটনার পর প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী সেখানে একটি আন্ডারপাস নির্মিত হয়েছে। এর সুফল হয়তো সে এলাকার যাত্রী-পথচারীরা পাবেন। সেখানকার দুর্ঘটনার পর ২০১৯ সালের ১৯ মার্চ রাজধানীর ভাটারায় বাসচাপায় মারা যান বিশ্ববিদ্যালয়-ছাত্র আবরার। সেখানে তার নামে একটি ফুটওভার ব্রিজ করেছে উত্তর সিটি করপোরেশন। কিন্তু নগরজুড়ে বেপরোয়া যানবাহন চলাচল এখনো অব্যাহত রয়েছে। আলোচিত কোনো দুর্ঘটনার পর সাময়িক কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হলেও সড়ক নৈরাজ্যের দীর্ঘস্থায়ী কোনো সমাধানের পথে নেই কেউই। অভিযোগ রয়েছে, এসব ক্ষেত্রে মালিক-শ্রমিকদের কার্যকর সহযোগিতা পাওয়া যায় না। সরকারি সংস্থাগুলোও পরস্পরকে সহযোগিতা করে না। সড়ক নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিআরটিএর মাত্র কয়েকজন ম্যাজিস্ট্রেট দিয়ে সড়ক পাহারা দেওয়া কঠিন। অন্যদিকে অভিযোগ রয়েছে, পুলিশের সহযোগিতাও ঠিকমতো মেলে না। নানামুখী জটিলতায় সড়ক নৈরাজ্যের শিকার মানুষগুলো বিচার পর্যন্ত পান না। ২০১৪ সালের ২৯ নভেম্বর রাজধানীর কারওয়ান বাজারে এক বাস থেকে নেমে পেছনের বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে মারা যান বাসসের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক বিশিষ্ট সাংবাদিক জগ্লুল আহ্মেদ চৌধূরী। তার মৃত্যুর ছয় বছরেও ঘাতক চালকের বিচার হয়নি। এ ঘটনায় সরকার গঠিত পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটির রিপোর্ট ফাইলচাপা পড়ে আছে। ঢাকা যানবাহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের (ডিটিসিএ) সাবেক নির্বাহী পরিচালক ড. এস এম সালেহ উদ্দিন এ প্রসঙ্গে বলেন, আমরা অনেক আগে থেকেই গণপরিবহনে নৈরাজ্য বন্ধে বাসরুট ফ্রাঞ্চাইজির বিষয়টিতে জোর দিয়েছি। এতে বাস ড্রাইভারদের বাড়তি আয়ের জন্য রেষারেষি করতে হবে না। মাস শেষে তাদের নির্ধারিত বেতন নিশ্চিত থাকবে। তিনি বলেন, প্রয়াত মেয়র আনিসুল হক এ কাজটি শুরু করেছিলেন। তার মৃত্যুর পর তা থেমে যায়। এখন নতুন করে দুই মেয়র কাজটি শুরু করেছেন। আশা করি, এবার সড়কে শৃঙ্খলা আসবে।

এদিকে গত ৬ অক্টোবর নগর ভবনে গণপরিবহনে শৃঙ্খলা আনা ও যানজট নিরসনে ‘বাস রুট রেশনালাইজেশন’ কমিটির এক সভা হয়েছে। দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম, ট্রাফিক বিভাগ, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, বাস মালিক সমিতির প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। সভা শেষে মেয়র তাপস গণমাধ্যমকে বলেন, বাস রুট রেশনালাইজেশন ও টার্মিনাল নির্মাণে সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের জন্য পরামর্শক নিয়োগের মাধ্যমে প্রতিবেদন আমরা হাতে পেলে আগামী সভা থেকে কাজ শুরু করব। বৈঠক শেষে ঢাকা উত্তর সিটির মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, শতকরা ৬৩ শতাংশ মানুষ বাসে চলাচল করে। আমরা দুই সিটির মেয়র হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই আলোচনা করেছি। প্রয়াত মেয়র আনিসুল হক যে চেষ্টা করেছিলেন তার ধারাবাহিকতায় ঢাকা সিটির দুই মেয়র হিসেবে আমরা এটাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছি। এটার একটা রূপ অচিরেই দেখা যাবে। জনগণের স্বপ্ন বাস রুট রেশনালাইজেশনে দুই মেয়র একত্রে কাজ করব- এ নিশ্চয়তা দিতে পারি। সড়ক পরিবহন মালিকদের জাতীয় সংগঠন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন সমিতির মহাসচিব ও এনা পরিবহনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক খন্দকার এনায়েত উল্লাহ বলেন, মাঝরাস্তায় যাত্রী নামিয়ে দেওয়া, যত্রতত্র বাস রেখে যাত্রী তোলা, যাত্রীর জন্য দুই বাসের রেষারেষিসহ সব নৈরাজ্য বন্ধে আমরা দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা করে আসছি। বিআরটিএ এসব ঘটনায় ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে মামলা দিচ্ছে। নতুন আইনের কঠোর প্রয়োগ হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে কমপক্ষে ৩ হাজার টাকা জরিমানা দিতে হচ্ছে। তিনি বলেন, বাসরুট ফ্রাঞ্চাইজিতে যেতে পারলে সড়কে নৈরাজ্য বন্ধ হবে। এ লক্ষ্যে আমরা একটি সভা করেছি দক্ষিণ সিটির মেয়রের নেতৃত্বে। আগামী মাসে আবার বৈঠক হবে। কাজ এগোচ্ছে। এদিকে করোনা সংক্রমণের এই সময়েও গণপরিবহনে স্বাস্থ্যবিধির কোনো বালাই নেই। যাত্রী সুরক্ষার ১১ দফা শর্তের কিছু মানছেন না পরিবহন কর্মীরা। উপরন্তু নিজেদের সুরক্ষার বিষয়েও উদাসীন তারা। সকালে অফিস শুরুর সময় এবং বিকালে অফিস শেষে গাদাগাদি করে যাত্রী নিচ্ছে যাত্রীবাহী বাসগুলো। কিন্তু মাস্ক ও স্যানিটাইজার ব্যবহারে কোনো উদ্যোগই নেই কোনো পরিবহনে। গাদাগাদি করে যাত্রী পরিবহনের কারণে গণপরিবহন থেকে করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ছে। মতিঝিলে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা আকিব হোসেন বলেন, আমাকে প্রতিদিনই উত্তরা থেকে বাসে অফিসে যেতে হয়। এ পথের অধিকাংশ গণপরিবহনে এখন আর কোনো স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না। অনেক ভয়ে ভয়ে যাতায়াত করি। কার কাছ থেকে সংক্রমিত হই জানি না। সামর্থ্য থাকলে বিকল্প উপায়ে গন্তব্যে যেতাম। তিনি বলেন, স্যানিটাইজার ব্যবহারে কত টাকা আর খরচ হয়। মাস্ক তো যাত্রীরাই নেবেন নিজেদের প্রয়োজনে। সবার স্বার্থে এ দুটি বিষয় নিশ্চিত করা উচিত।

যানজট বেড়েছে বাসের কারণে : করোনাকালেও রাজধানীতে দুঃসহ যানজটে পড়ে দীর্ঘ সময় রাস্তায় কাটাতে হচ্ছে যাত্রীদের। যেন মহামারীর এই আকালেও পুরনো চেহারাতেই ফিরে গেছে রাজপথ। এর জন্য যাত্রীবাহী বাসের বিশৃঙ্খল চলাচলকে দায়ী করছেন অনেকে। এখন বাসগুলো যাত্রীর জন্য দীর্ঘ সময় ধরে বাসস্টপে অপেক্ষা করে। ফলে নগরীর প্রতিটি স্টপেজে বাসের দীর্ঘ সারি দেখা যায়। এর বাইরে মেট্রোরেল, বাস র‌্যাপিড ট্রানজিটসহ (বিআরটি) বিভিন্ন উন্নয়নকাজের জন্য সড়ক সংকুচিত হয়ে যাওয়াকেও যানজটের কারণ হিসেবে দেখছেন অনেকে। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনায়েত উল্লাহ বলেন, করোনার এই সময়ে বাসের যাত্রী কমে গেছে। ফলে ১০ থেকে ১৫ শতাংশ কোম্পানির বাস রাস্তায় চলে না। তবু যানজট বেড়ে যাওয়ার মূল কারণ মেট্রোরেলের নির্মাণকাজ। তিনি বলেন, রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ রাস্তার মাঝবরাবর মেট্রোরেলের কাজ চলছে। রাস্তা সংকুচিত হয়ে যাওয়ায় নগরীতে যানজট বেড়েছে। কারণ, সরু হয়ে যাওয়া রাস্তা ব্যবহার করেই বাসগুলোকে চলতে হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অতিমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের ঝুঁকি, গবেষকদের সতর্কবার্তা
অতিমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের ঝুঁকি, গবেষকদের সতর্কবার্তা

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন
কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর
গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর

পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের
জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের

পূর্ব-পশ্চিম

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল
খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা

শোবিজ

প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’
প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’

শোবিজ

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

বায়ুদূষণে নাকাল নগরজীবন
বায়ুদূষণে নাকাল নগরজীবন

রকমারি নগর পরিক্রমা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়