শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

রোখো ষড়যন্ত্র, মুখোশ খোলো অর্থের জোগানদাতাদের

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
রোখো ষড়যন্ত্র, মুখোশ খোলো অর্থের জোগানদাতাদের

চারদিকে শুরু হওয়া সরকারবিরোধী গভীর ষড়যন্ত্রের নেপথ্যে মোটা অঙ্কের অর্থদাতা কারা? এ প্রশ্ন বারবার এসেছে, যখন বিদেশে লবিস্ট নিয়োগ থেকে সরকারবিরোধী তৎপরতা ব্যাপক মাত্রায় দেখা দিয়েছে। এখন পর্যবেক্ষকদের মতে, বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের চেয়ে জামায়াতের চিন্তা-চেতনা-আদর্শ লালন-পালন করা ব্যবসায়ীরাই এ ক্ষেত্রে বরাবর উদার হাতে অনুদান করে যাচ্ছেন। বিশেষ করে যারা বর্ণচোরা, মননে-আদর্শে জামায়াতি, কিন্তু ব্যবসা-বাণিজ্যে সুবিধাবাদীর মুখোশে রাতারাতি চেহারা পাল্টিয়ে শেখ হাসিনার সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা এক যুগ ধরে পেতে পেতে চলনে-বলনে বাইরে নব্য আওয়ামী লীগ বা সরকার অনুগত চরিত্রের খোলসে সফল হয়েছেন। সর্বোচ্চ জামায়াতি অনুদানের এই মোড়লরা সরকারের ছায়ায় থেকেই ব্যাংক-বীমা ব্যবসার সঙ্গে জড়িতই নন, সফলতা কুড়িয়ে সমাজেও দাপটের সঙ্গে বিচরণ করেন। কেউ কেউ এয়ারলাইনস ব্যবসার সঙ্গেও জড়িত। এরা ব্যাংক লুটেরাই নন, অর্থ পাচারকারীদের সারিতেও আলোচিত। আওয়ামী লীগ যেমন দলে এক যুগ ধরে অনুপ্রবেশকারী হাইব্রিড খ্যাত বিএনপি-জামায়াতের কথা বললেও কোনো ব্যবস্থা নিতে পারেনি, তেমনি সরকার বা দলও এসব বিএনপিমনা ও জামায়াতি ব্যবসায়ীদের সরকারবিরোধী বিদেশি ষড়যন্ত্রের বড় অনুদানদাতাদের চেনা দূরে থাক, নিজের খাস লোক মনে করে সর্বাত্মক সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে। আর তারা একদিকে আর্থিকভাবে বেনিফিশিয়ারিই হচ্ছে না, সরকারের খেয়ে-পরেই নির্বিঘ্নে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দিতে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের পেছনে বড় অনুদান দিয়ে যাচ্ছে। পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন, সরকারবিরোধী ষড়যন্ত্রের এই বিনিয়োগকারীদের মুখোশ খুলে অর্থের জোগানদানের উৎস বন্ধ না হলে ষড়যন্ত্রও বন্ধ হবে না। এদের এখনই চিহ্নিত করতে হবে। একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচার শুরুর সময় থেকেই লন্ডন-নিউইয়র্কভিত্তিক সক্রিয়দের মাধ্যমে অনুদান ও দেশে দেশে লবিস্ট নিয়োগ থেকে যে তৎপরতা শুরু হয়েছিল, তা এখনো থামেনি। সম্প্রতি এই শক্তির সরকারবিরোধী ষড়যন্ত্র নতুন মাত্রায় যেমন বেড়েছে, তেমনি বেড়েছে সরকারের গুডবুকে ঠাঁই পাওয়া জামায়াতি-বিএনপি ব্যাংক-বীমা মালিকদের বা ব্যবসায়ীদের অনুদান। বিএনপির আদর্শে বিশ্বাসী কিন্তু এক যুগে ধীরে ধীরে সরকারের আনুকূল্য লাভ করা ব্যবসায়ীদেরও একাংশ এদের সঙ্গে রয়েছেন। করোনাকালে যখন প্রতাপশালীরা মুখ থুবড়ে পড়েছে, শেখ হাসিনা তখন দেশের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিয়ে মানুষের জীবন-জীবিকা রক্ষার লড়াইয়ে ক্যারিশমা দেখিয়ে প্রশংসিত হয়েছেন। ঠিক এমন সময় সরকারবিরোধী গভীর ষড়যন্ত্রের তৎপরতা আবার মাথাচাড়া দিয়েছে। শেখ হাসিনার সরকারের এক যুগ পূর্তির সময় কাতারভিত্তিক বহুল আলোচিত আলজাজিরা টেলিভিশনের বিতর্কিত এক প্রতিবেদন সেই ষড়যন্ত্রের তৎপরতাকে আবার সামনে এনেছে। পর্যবেক্ষকরা এমনটাই মনে করছেন। পর্যবেক্ষকদের মতে, ষড়যন্ত্র কখনোই থেমে ছিল না। সরকারবিরোধী নানামুখী ষড়যন্ত্র ও গোয়েবলসীয় অপপ্রচারের হেডকোয়ার্টার লন্ডন। নির্বাসিত দন্ডিত বিএনপি নেতার নীলনকশা হলেও সঙ্গে অনেকে জুটেছেন। নিউইয়র্ক নেটওয়ার্ক এখান থেকে নিয়ন্ত্রিত। অর্থের জোগানটা কেবল জামায়াতি ও বিএনপির ব্যবসায়ীরা দেন। কখনো গণআন্দোলন, কখনোবা আন্তর্জাতিক মহলের চাপ, আবার কখনো দেশের বিচার বিভাগ থেকে রাষ্ট্রযন্ত্র হয়ে সব শ্রেণি-পেশার মানুষকে বিভ্রান্তির জালে ফেলে দেশকে অস্থির অশান্ত করে শেখ হাসিনার সরকারকে সরিয়ে দেওয়ার নানামুখী তৎপরতা হয়েছে। সব পথে বারবার ব্যর্থ হলেও মোটা অঙ্কের বাজেট নিয়ে লন্ডন-আমেরিকাভিত্তিক নানা ধরনের লবিস্ট নিয়োগ অব্যাহত রাখা হয়েছে। এই তৎপরতাকে সেখানে তীব্র করতে বিএনপি-জামায়াতের কট্টরপন্থিরাই সক্রিয় ভূমিকা রেখেছেন। বিএনপির কাজে অতীতে মার্কিন কংগ্রেসম্যানদের নামে চিঠি জালিয়াতি থেকে অমিত শাহর টেলিফোন নাটকের বিতর্ক থাকলেও জামায়াতিদের তৎপরতা অনেকটা কথা কম কাজ বেশির মতো এবং তারা অপপ্রচারে আন্তর্জাতিক প্রচারমাধ্যমকেও ব্যবহার করছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আলজাজিরার প্রতিবেদনকে কড়া সমালোচনায় নাকচই করেনি, এর বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণের কথাও বলেছে। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালও কড়া প্রতিবাদ করেছেন। জানা যায়, মোটা অঙ্কের অনুদানেই এমন বিতর্কিত প্রতিবেদনে জোর করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বিতর্কিত করার অপপ্রয়াস চালানো হয়েছে। দেশের বাইরে থেকে বেশ কিছুদিন ধরে ইউটিউবসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ও সরকারের বিরুদ্ধে, এমনকি দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার জন্য বেশ কিছু চেনা মুখ অব্যাহত মনগড়া কল্পকাহিনি ও বক্তব্য দিয়ে আসছিলেন, যা ছিল সীমা লঙ্ঘনের চূড়ান্ত। সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের চরিত্র হননেরও নিরন্তর প্রচেষ্টা চলেছে। জানা যায়, জামায়াত-বিএনপির আর্থিক অনুদানে এই চরম সরকারবিরোধী অপপ্রচারকারীরা জীবিকা নির্বাহই করছেন না, মোটা অঙ্কের অনুদানও পাচ্ছেন। আলজাজিরা মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিরুদ্ধে সরকার বিচার শুরু করলে ধারাবাহিক প্রতিবেদন করে বিচারকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে চেয়েছে। একাত্তরের সুমহান মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর দোসর, যারা মানবতাবিরোধী অপরাধের সঙ্গে জড়িত ছিল, তাদের বিচারের দাবি ছিল জাতির আবেগ-অনুভূতির উৎস থেকে। ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা গণরায় নিয়ে সরকার গঠন করলে বিচার শুরু হয়। তখন থেকেই জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে এটি থামিয়ে দিতে জামায়াত জোর তৎপরতা চালায়। অর্থ ঢালে লবিস্ট নিয়োগে। জামায়াতের পাশেই থেকেছে বিএনপি। এখনো সম্পর্ক ছাড়েনি। দেশে হরতাল অবরোধ সহিংসতা, নির্বাচন বর্জন, হেফাজতের তান্ডবকে সমর্থনসহ সব পথে গণআন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে বিদেশে বসে নানা ষড়যন্ত্রের পথটিই বেছে নিয়েছে চূড়ান্ত প্রক্রিয়ায়। সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার ঘটনা তো সবারই জানা। সরকার রাজনীতিতে বিএনপিকে দুর্বল ও জামায়াতকে আড়ালে নিতে পারলেও তাদের পথের অনুসারী বর্ণচোরা সুবিধাবাদী ব্যবসায়ীদের বা অর্থের উৎস বন্ধ করতে পারেনি। বরং সরকারের সঙ্গে মিশে গিয়ে বহাল তবিয়তে প্রতাপের সঙ্গে তারা বাণিজ্য করছে। জামায়াত ব্যবসায়ীদের অনুদানে লন্ডন-নিউইয়র্ক থেকে দেশের অভ্যন্তরেও ষড়যন্ত্র বিস্তার হচ্ছে। শেখ হাসিনা মানেই সাংবিধানিক শাসনব্যবস্থায় প্রধানমন্ত্রীই নন, মুক্তিযুদ্ধের আদর্শিক শক্তির ঐক্যের প্রতীক। উন্নয়নের মডেল বাংলাদেশের প্রতীক। স্থিতিশীলতার প্রতীক। ১০ লাখ রোহিঙ্গাকেও আশ্রয় দিয়েছেন। বর্বর মিয়ানমার সামরিক জান্তা আবার ক্ষমতা নিয়েছে। রোহিঙ্গা কবে নেবে এটা বড় প্রশ্ন! এই সময়ে সব ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ, ১৪-দলীয় মহাজোট, এক কথায় দেশের জনগণকেই শেখ হাসিনার পাশে ঐক্যবদ্ধ থাকার সময় বলে পর্যবেক্ষকরা মনে করেন। কারণ অতীতের শিক্ষা, ষড়যন্ত্র অশুভ শক্তির হয় শুভ শক্তির বিরুদ্ধে। একে রুখতে ঐক্যের বিকল্প নেই। ষড়যন্ত্র রোখো, ষড়যন্ত্রের পেছনে অর্থের জোগানদাতাদের মুখোশ খোলো।

এই বিভাগের আরও খবর
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
ঝোপে পুঁতে রাখা ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত লাশ
ঝোপে পুঁতে রাখা ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত লাশ
তারেক রহমানের খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি কাল
তারেক রহমানের খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি কাল
গাজীর প্রায় ৪০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
গাজীর প্রায় ৪০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
বদলির আদেশ ছিঁড়ে বরখাস্ত ১৪ এনবিআর কর্মকর্তা
বদলির আদেশ ছিঁড়ে বরখাস্ত ১৪ এনবিআর কর্মকর্তা
এজাহারের ১১ আসামি অধরা
এজাহারের ১১ আসামি অধরা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
যুক্তরাষ্ট্রের বাজার হারানো উচিত নয়
যুক্তরাষ্ট্রের বাজার হারানো উচিত নয়
গণ অভ্যুত্থানের ঐক্য সমুন্নত রাখুন
গণ অভ্যুত্থানের ঐক্য সমুন্নত রাখুন
রায়ে সন্তুষ্ট তবু আপিল করব
রায়ে সন্তুষ্ট তবু আপিল করব
সর্বশেষ খবর
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড
কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বেচ্ছাসেবকদলের বিক্ষোভ মিছিল
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বেচ্ছাসেবকদলের বিক্ষোভ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে