শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ মার্চ, ২০২১

ইতিহাস অবিকৃত রাখুন

নূরে আলম সিদ্দিকী
প্রিন্ট ভার্সন
ইতিহাস অবিকৃত রাখুন

মার্চ এলেই তথাকথিত একশ্রেণির রাজনীতিক নিজেদের সমাজতন্ত্রে বিশ্বাসী হিসেবে রাজনৈতিক অঙ্গনে বেমালুম চালিয়ে দিতে চান। অথচ তাদের সত্যিকার পরিচয় হলো তারা সুবিধাবাদী। বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লালসায় যারা ’৭০-এর নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করে একটি তথাকথিত এবং স্বকপোলকল্পিত সশস্ত্র বিপ্লবের দুঃস্বপ্নে বুঁদ হয়ে ’৭০-এর নির্বাচনের     আগে স্লোগান দিতেন- ‘নির্বাচনের কথা বলে যারা, ইয়াহিয়া খানের দালাল তারা’, ‘মুক্তির একই পথ, সশস্ত্র বিপ্লব’, ‘বীর বাঙালি অস্ত্র ধর, পূর্ববাংলা স্বাধীন কর’। এসব তথাকথিত অতিবিপ্লবীরা বিপ্লবের রোমান্টিসিজমে এতটাই বিভোর ছিলেন যে গণতন্ত্রনির্ভর আমাদের রাজনীতি তো বটেই, সুযোগ ও সময় পেলে তারা বঙ্গবন্ধুর মননশীলতারও অনাকাক্সিক্ষত বিরোধিতা করতে কুণ্ঠাবোধ করতেন না। বঙ্গবন্ধুর অবিস্মরণীয় রাজনৈতিক চরিত্রকে বিকৃত করে তুলে ধরার বিভ্রান্তিকর অপচেষ্টায় তারা লিপ্ত হতেন। অথচ বঙ্গবন্ধু শুধু ছাত্রলীগের আন্দোলনের মূল রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকই ছিলেন না, আন্দোলনের সমগ্র পথ পরিক্রমণে তিনি ছিলেন মূর্তপ্রতীক- চেতনা ও বিশ্বাসের আধার। মূল কথাটি হলো, শাসনতান্ত্রিক রাজনীতির মুখপাত্র হিসেবে যে কথাটি বঙ্গবন্ধুর পক্ষে

উচ্চারণ করা সম্ভব হতো না, সমীচীনও ছিল না সে কথাটি তাঁরই পরামর্শে এবং নির্দেশনায় ধ্বনিত-প্রতিধ্বনিত হতো অকুতোভয় ছাত্রলীগের নির্ভীক কণ্ঠে। এই অতিবিপ্লবীরা দেশ স্বাধীনের পরপর স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি অর্থাৎ মুসলিম লীগ, জামায়াতের সরাসরি পৃষ্ঠপোষকতা ও অর্থায়নে চলেছে। জামায়াতের রাজনীতি যখন নিষিদ্ধ ছিল তখন জামায়াত ও মুসলিম লীগের তরফ থেকে অঢেল আর্থিক প্রণোদনা দেওয়া হতো তথাকথিত বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রীদের স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশের রাজনীতিকে টালমাটাল ও বিপথগামী করার জন্য- বঙ্গবন্ধুর সরকার ও প্রশাসনকে একটা অস্থিরতার মুখোমুুখি দাঁড় করানোর জন্য।

আন্ডারগ্রাউন্ড অস্ত্রধারীরা থানা লুট, খাদ্য গুদামে আগুন, আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য জনাব কিবরিয়াকে ঈদের জামাতে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা করে। উন্মত্ত পাশবিকতা প্রদর্শন, সামাজিক ও প্রশাসনিক সে অস্থিতিশীলতা ও অস্থিরতা তারা আনতে চেয়েছিল এবং তাতে কিছুটা হলেও সক্ষম হয়েছিল। কিন্তু তাতে স্বাধীনতাবিরোধী শক্তিরই মনস্কামনা পূর্ণ হয়েছে। ’৭০-এর মতো ’৭৪-এর মন্বন্তরকে অবশ্যম্ভাবী করতে সাহায্য করেছে এবং বঙ্গবন্ধুর বিশাল হৃদয়কে ও স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে শঙ্কিত করেছে। এসব সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় অপকর্মে নাটের গুরু ও নেপথ্যের খলনায়ক ছিলেন সিরাজুল আলম খান। তবু আশ্চর্যের বিষয় এই যে, বঙ্গবন্ধুকে তিনি কখনই প্রকাশ্যে গালিগালাজ করা দূরে থাক, কখনো বিরোধিতাও করেননি। স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ক্যাপ্টেন মনসুর আলীর বাসা দখল করে নেওয়ার অলীক ও উদ্ভট প্রচেষ্টাকালীন যখন সরকার ও জাসদের মধ্যে প্রচ- গোলাগুলি হচ্ছিল, তখনো সিরাজুল আলম খান অবোধ শিশুর সরলতা প্রদর্শন করে বঙ্গবন্ধুকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করেছেন যে, ‘এটি জলিল-রবের হঠকারিতা। সরকার জাসদকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করলে ওদের ঔদ্ধত্য অবদমিত হবে।’

আমাদের যেমন লক্ষ্য ছিল বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে স্বায়ত্তশাসন থেকে স্বাধিকার, স্বাধিকার থেকে স্বাধীনতা; সে ক্ষেত্রে জাসদপন্থিরা নির্দিষ্ট কোনো লক্ষ্যের প্রতি আদৌ অবিচল ছিল না। সেই তাদের মুখে যখন আজকে অলীক ও অদৃশ্য নিউক্লিয়াস-তত্ত্ব শুনি তখন এই নির্জলা মিথ্যাচারে বিস্ময়াভিভূত হই। তারা কি বলতে চান বঙ্গবন্ধুর বিকল্প নেতৃত্ব নিউক্লিয়াসের (তাদের দাবি অনুযায়ী) মাধ্যমেই তারা দেশ স্বাধীন করার দুঃস্বপ্ন দেখতেন? তাদের দাবি অনুযায়ী নিউক্লিয়াসের দুই নম্বর নেতা কাজী আরেফ আহমেদ। কাজী আরেফ আমার ঘনিষ্ঠ বন্ধু। ’৬২ সালে যখন নিউক্লিয়াস গঠিত হয় বলে তারা দাবি করেন, তিনি তখন ম্যাট্রিক পাস করে কেবল কলেজে ভর্তি হয়েছিলেন। এটি কল্পনাবিলাসিতার একটা সীমাহীন পরিহাস। আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ স্বাধীনতার সপক্ষের সব শক্তিরই এ হীনমন্যতা ও অর্বাচীনতার প্রতিবাদ করা উচিত। নইলে হিটলারের প্রচারমন্ত্রী গোয়েবলস যে বলেছিলেন ‘একটি মিথ্যা প্রতিবাদহীনতার সুযোগে বারবার উচ্চারণে সত্যে রূপান্তরিত হয়’, এ ক্ষেত্রেও তাই হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়। কারণে-অকারণে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক অবদানকে খাটো করে নানা প্রচার অলীক উ™£ান্ত ও কল্পনাপ্রসূত তথ্য-উপাত্ত হাজির করে নতুন প্রজন্মকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টাকে প্রতিরোধ করতে হবে। কেউ কেউ হয়তো বলবেন, টুকরো-টুকরো হওয়া জাসদের কথা মানুষ শোনেও না, পাত্তাও দেয় না। কিন্তু যারা সত্যের সারথি, যারা মুক্তিযুদ্ধের নিয়ামক শক্তি, বঙ্গবন্ধুর অবমূল্যায়নে প্রতিবাদ করা তাদের নৈতিক দায়িত্বের আবর্তে এসে যায়। ঐতিহাসিক সত্যের খাতিরে উল্লেখ করতে হয়, কল্পনাবিলাসী রোমান্টিক বিপ্লবীদের অপপ্রয়াসের ও ভ্রান্তিবিলাসের ওই মারাত্মক মরণ খেলাকে আমরা রুখে দিতে পেরেছিলাম। তখন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি ছিলাম আমি আর সাধারণ সম্পাদক শাজাহান সিরাজ। বিনম্রচিত্ত ও শালীন মানসিকতার শাজাহান সিরাজ তো বটেই, কোনো জনসভায় আমার উপস্থিতিতে জনাব আ স ম আবদুর রব বঙ্গবন্ধুকে কটাক্ষ করার দুঃসাহস দেখাতে পারেননি। কারণ, পল্টনের জাগ্রত জনতা ওই ধরনের অপচেষ্টাকে প্রত্যাখ্যান করত। ওদের রাজনীতি যে কতটা অন্তঃসারশূন্য তা আজ আর বলার অপেক্ষা রাখে না। জাসদ আজ সত্যিকার অর্থে মানিপ্লান্টের মতো অন্যকে আঁকড়ে ধরে বাঁচতে চায়। কখনো বিএনপি, কখনো জাতীয় পার্টি, কখনো আওয়ামী লীগ- সবার সঙ্গেই তারা সংসার পেতেছে। আবার ক্ষণিকের সেই সংসার ভেঙেও গেছে। এই তো সেদিন, আ স ম আবদুর রব সাহেব শেখ হাসিনার মন্ত্রিসভার সদস্য ছিলেন। তবে একটা গাড়ি, একটা পতাকা ও একটা বাড়ি ছাড়া শেখ হাসিনা তাকে আর কিছুই দেননি। অর্ধমৃত, রাজনীতিতে নীরব, নিথর, নিস্পৃহ বিএনপির সঙ্গে কণ্ঠ মিলিয়ে রব সাহেব কোন স্বার্থ চরিতার্থ করতে ব্যাপৃত হয়েছেন আমি বুঝি না।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর
আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক