শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

দিল্লির চিঠি

পশ্চিমবঙ্গের ভোটকে বিজেপি বানিয়ে দিচ্ছে দুই-দলীয় লড়াই

এম জে আকবর
প্রিন্ট ভার্সন
পশ্চিমবঙ্গের ভোটকে বিজেপি বানিয়ে দিচ্ছে দুই-দলীয় লড়াই

পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার আসন ২৯৪টি। এর মধ্যে শতাধিক আসন এলাকায় মুসলিম ভোটাররা ‘কে জিতবে’ তা নির্ধারণ করার মতো অবস্থায় রয়েছেন। এদের সংখ্যা উত্তর চব্বিশ পরগনা থেকে শুরু করে দিনাজপুর পর্যন্ত পূর্বাঞ্চলীয় জেলাগুলোয় দ্রুত বাড়ছে।

মুসলিমপ্রধান এলাকার ভোট আকর্ষণে দলগুলো স্থানীয় ফ্যাক্টরকে বিবেচনায় রেখে নানা প্রতিশ্রুতি দেয়। প্রতিটি নির্বাচনেই ওদের স্বপ্ন দেখানোর প্রতিযোগিতা চলে। তবে এ বছর যে ভোট আসন্ন  তাতে আগের দৃশ্য নাও দেখা যেতে পারে। কারণ ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) গেল ১০ বছরে সাংগঠনিক শক্তি এতটাই বাড়াতে পেরেছে যে, তাতে ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচন সরাসরি দুই-দলীয় প্রতিদ্বন্দ্বিতায় পরিণত হতে চলেছে। মুসলমানদের সংখ্যা ঔপনিবেশিক ব্রিটিশ শাসকবর্গের মাথাব্যথা তৈরি করত। ১৮৭১ সালের আদমশুমারিতে ধরা পড়েছিল যে, ‘বাংলা’ (যা দ্বিখন্ডিত হয়ে একদা পূর্ববঙ্গ ও পশ্চিমবঙ্গ হয়েছিল এবং যাকে বলা হতো ‘ব্রিটিশ বেঙ্গল’) নামক ভূখন্ডে মুসলমানরা সংখ্যাগরিষ্ঠ। পূর্বাঞ্চলীয় জেলাগুলোয় সংখ্যাগরিষ্ঠতাজনিত সুযোগ-সুবিধা তারা নিয়েছে। এদের অধিকাংশই হিন্দু জমিদারদের অধীনস্থ কৃষক। বিষয়টি ছিল অর্থনৈতিক সমস্যা; এর সমাধানও হওয়া উচিত অর্থনৈতিক। কিন্তু ব্রিটিশরা তা করল না। তারা চাতুরীর সঙ্গে সৃষ্টি করল ধর্মীয় স্ফুলিঙ্গ। বাংলার জনগণের মধ্যকার জাতীয়তাবোধকে স্তিমিত করার মতলবে তারা ধর্মীয় সত্তা জাহিরে প্ররোচিত করতে থাকে। তাতে অবশ্য ভারতের স্বাধীনতা রুখে দেওয়া যায়নি কিন্তু পয়দা করা গিয়েছিল দেশ-ভাগ। ইতিহাস বলছে, মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর দেশভাগ প্রকল্পে যোগ দিতে বাংলা যদি নারাজ হতো তাহলে ১৯৪৭ সালে ভারত বিভক্তি কখনই সম্ভব হতো না। ওই শুমারিতে দেখা যায়, বাংলার (তখন উড়িষ্যার বিরাট একটি অংশ এবং বিহারের কিছু জায়গা এই প্রদেশভুক্ত ছিল) ৪৩ জেলার জনসংখ্যা ৬ কোটি ৪৬ লাখ ৭ হাজার ৭২৪। কলকাতার নাগরিক ৭ লাখ ৯৫ হাজার, কেবলমাত্র লন্ডন নগরীর লোকসংখ্যাই এই সংখ্যাকে ছাড়িয়ে গিয়েছিল। শাসকদের যে ব্যাপারটি চমকে দিয়েছিল সেটা হলো বেশ কয়েকটি জেলার ধর্মীয় মিশ্রণ- হিন্দু আর মুসলমানদের মিলেমিশে বসবাস। জেলাগুলো ছিল : ঢাকা, ফরিদপুর, রংপুর, পাবনা, রাজশাহী, ত্রিপুরা, বর্ধমান, যশোর, নদীয়া, মুর্শিদাবাদ, মেদেনীপুর, হুগলি ও চব্বিশ পরগনা। এসব বাস্তবতার বিবরণ সংবলিত একটি ‘স্মারক’ ব্রিটিশ পার্লামেন্টে পেশ করা হয়েছিল। স্মারকে বলা হয়- ‘বাংলা ও আসামে মোট মুসলমান ২ কোটি ৫ লাখ। এর মধ্যে পূর্ববঙ্গ এবং তার সংলগ্ন সিলেট কাছাড় জেলায় ১ কোটি ৭৫ লাখ মুসলমানের বাস। এই জেলাগুলোর বিরাট সংখ্যক মানুষের পেশা কৃষি ও শ্রমদান। অন্যদিকে চট্টগ্রাম ও নোয়াখালী জেলার মানুষের জীবিকা সমুদ্রনির্ভর। এর কারণ সম্ভবত নিম্নবর্ণের হিন্দুরা ধর্মান্তরিত হয়ে ওই দুই জেলায় গিয়ে থিতু হয়েছে।’

মুসলমানদের মধ্যে যারা অভিজাত শ্রেণিভুক্ত তাদের সংখ্যা ১৩ শতাংশ মাত্র। উড়িষ্যায় হিন্দুর বিপুল সংখ্যাধিক্য। ফলত উড়িষ্যা ও বিহারের রাজনীতি ভিন্নতর গতিমুখ ধরে চলছে। বাংলা নিয়ে ব্রিটিশদের মতলববাজি নিহিত ছিল, ‘কৃষিজীবী ও শ্রমিক শ্রেণির বিরাটাংশকে কেন্দ্র করে। এই লোকগুলোর দুঃখ-কষ্টের জন্য দায়ী ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি প্রবর্তিত জমির চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত প্রথা। কিন্তু শাসকরা বোঝায়, ‘মুসলমানরা ক্ষমতা হারিয়েছে বলেই তাদের যত দুর্গতি।’ হিন্দু জমিদারদের বিরুদ্ধে কৃষকদের ক্ষোভকে রাজনৈতিক হাতিয়ার বানিয়ে তা বিদেশি প্রভুর স্বার্থসেবায় লাগানোর জন্যই এমন প্রচারণা চালানো হয়েছিল।

তারা ১৯০৫ সালে দুই-তৃতীয়াংশ মুসলিম অধ্যুষিত এলাকায় নতুন প্রদেশ ‘পূর্ববঙ্গ’ গঠন করে। পাশাপাশি গঠন করে হিন্দু জনআধিক্য এলাকা নিয়ে ‘পশ্চিমবঙ্গ’। জনসংখ্যা অনুপাতে ক্ষমতা বণ্টন করে। নিবেদিতপ্রাণ সাম্রাজ্যবাদী লর্ড নাথানিয়াল কার্জন (যিনি ভাইসরয় ছিলেন ১৮৯৯ থেকে ১৯০৫ পর্যন্ত) ঘটনাটি ঘটানোর পর পুঞ্জীভূত ক্ষোভ ক্রমশ বিস্ফোরণোন্মুখ হয়ে উঠেছিল। ১৯০৫ সালের ১৬ অক্টোবর ঢাকা হয়ে গেল পূর্ববঙ্গ প্রদেশের রাজধানী। লেফটেন্যান্ট-গভর্নর হয়ে এলেন ঘোরতর সাম্রাজ্যবাদী আইসিএস অফিসার স্যার বামফিল্ড ফুলার। বাংলাকে বিকৃত করে নতুন প্রদেশ করায় ক্ষুব্ধ হিন্দুরা লে-গভর্নর ফুলারকে স্বাগত জানায়নি। মুসলিম নেতাদেরও অনেকের মতে, ‘সমস্যার প্রতিকার নয়, নতুন প্রদেশ নতুন এক সমস্যা।’ তবে এমন আওয়াজও দেওয়া হয়েছিল যে, বাঙালি মুসলমানদের দৈহিক ও আর্থিক নিরাপত্তা বিধান করবে ব্রিটিশ শক্তি। ফুলার ওয়াদা করলেন যে, বাঙালি মুসলমানদের জন্য মুঘল আমলের সুযোগ-সুবিধা চালু করবেন। তার এই ঔপনিবেশিক চাতুরীজনিত বুলি হাওয়ায় আগুন ধরিয়ে দেয়। ১৯০৬ সালে ফুলার পদত্যাগ করলে বঙ্গভঙ্গের সমর্থক মুসলিম সংগঠনগুলো তার সমর্থনে জনসভা করেছে। ‘টাইমস অব ইন্ডিয়া’ পত্রিকা বলেছে- ‘বঙ্গভঙ্গ হচ্ছে ব্রিটিশ শাসনের ইতিহাসে মারাত্মক ভুলগুলোর অন্যতম।’ (এই ফুলার পরবর্তী জীবনে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় গ্যাস আক্রমণের অ্যালার্ম উদ্ভাবক হিসেবে বিখ্যাত হন।) বঙ্গভঙ্গ রদ হয় ১৯১১ সালে। কিন্তু তার ক্ষত রয়ে যায় তিন দশকের বেশি সময়। ব্রিটিশ শাসনকালে সর্বশেষ যে নির্বাচন হয় ১৯৪৬ সালে তাতে বাংলার ১৯৯ আসনের মধ্যে ১১৩টি জিতে নেয় মুসলিম লীগ। কংগ্রেস পায় ৮৬ আসন। সরকার গঠন করে মুসলিম লীগ। এরপর কলকাতা ও বাংলা কলুষিত হলো সহিংসতা আর দাঙ্গায়। ঐক্যবদ্ধ বাংলার সব আশা চুরমার হয়ে গেল। ব্রিটিশ শাসনের চূড়ান্ত বছর ১৯৪৬ সালের ১৬ আগস্ট শুক্রবার শুরু হয় যে ভয়ংকর রক্তক্ষয় ইতিহাসে তা ‘গ্রেট ক্যালকাটা কিলিং’ নামে চিহ্নিত। তদানীন্তন মুসলিম সরকারের প্রশ্রয়ে দাঙ্গাবাজরা মানুষের রক্ত ঝরাতে শুরু করেছিল। কলকাতা নগরীর সেই দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়ে পূর্বদিকে নোয়াখালীতে আর উত্তরদিকে বিহারে। রক্ত ঝরানোর জন্য উন্মত্ত শক্তিকে কে থামাবে? এগিয়ে এলেন মহাত্মা মোহনচাঁদ করমচাঁদ গান্ধী। স্থির করলেন, ১৯৪৭ সালের ১৫ আগস্ট দিল্লিতে অনুষ্ঠেয় ভারতের স্বাধীনতা দিবস উদযাপনে তিনি থাকবেন না। তার উপযুক্ত স্থান কলকাতা নগরী-বাংলার প্রাণকেন্দ্র। এখান থেকে তিনি শান্তির জন্য নিজেকে নিবেদন করবেন। তিনি মনে করেন, বাংলায় শান্তি নিশ্চিত করতে পারলে সর্বত্র হত্যা ও শরণার্থী গমনাগমনের ঢল বন্ধ হয়ে যাবে। জনাকীর্ণ বস্তির পরিত্যক্ত ঘরকে আস্তানা বানিয়ে মহাত্মা সেখান থেকে শান্তি আন্দোলন চালাতে থাকলেন। সব উদ্যোগ বিফলে গেল। বাকি রইল তার জীবন। শান্তির স্বার্থে ওটা উৎসর্গ করবেন তিনি। শুরু করলেন আমরণ অনশন। বললেন শান্তির সুবাতাস বইলেই শুধু অনশন ভাঙবেন। বাংলার জনগণ উতলা হলো। তাদের চোখে পানি। থেমে গেল হত্যা। ব্রিটিশ মালিকানাধীন সংবাদপত্র স্টেটসম্যান বলল- ‘এটা অলৌকিক!’ ভারতের সর্বশেষ ভাইসরয় লর্ড মাউন্টব্যাটেন চিঠিতে মহাত্মা গান্ধীকে বলেন, ‘আমার অধীনে হত্যা-দাঙ্গা রোধ করতে সক্ষম ৫০ হাজার সৈন্যের একটি বাহিনী রয়েছে পাঞ্জাবে। আর সারা বাংলায় ছিল একজন মানুষ এবং তিনি শান্তি আনলেন।’ গান্ধীর নৈতিক বিজয় বাংলার নৃতাত্ত্বিক পরিবেশের ওপর তাৎপর্যময় প্রভাব ফেলেছিল। এর দ্বারা রাজ্যটির ভবিষ্যৎ নির্বাচনী মানচিত্রও প্রভাবিত। বাংলার মতো পাঞ্জাবও ভাগ হয়েছে। তখন দেখা গেছে এই পাঞ্জাবের সব মানুষ ওই পাঞ্জাবে এবং ওই পাঞ্জাবের লোক এই পাঞ্জাবে এসেছে। পশ্চিমবঙ্গের মুসলমানদের বেলায় তেমন ঘটেনি, পূর্ববঙ্গ (আজকের বাংলাদেশ) সীমান্তের লাগোয়া জমিনেই তারা থেকে গেছে। এসব জেলায় গেল সাত দশকে পশ্চিমবঙ্গীয় মুসলিমদের জনঘনত্ব বিরাট আকার নিয়েছে। এ যেন পশ্চিমবঙ্গের ভিতরেই এখন একটি পূর্ববঙ্গ। আসন্ন বিধানসভা নির্বাচন প্রসঙ্গে ধারণগত চিত্র বলছে, তৃণমূল কংগ্রেস তার ভোটশক্তি সংহত করে চলেছে। পাল্লা দেওয়ার জন্য নিজেকে জোরদার করছে বিজেপি। বাম দলগুলোও সংঘবদ্ধ হওয়ার চেষ্টা করছে। এতে সুফল মিলবে? অঙ্ক সূত্রটা হতে পারে : নাথিং প্লাস নাথিং ইজ ইকুয়াল টু নাথিং! ভারতের গণতন্ত্র একাধিক ক্রান্তির ভিতর দিয়ে এগিয়েছে। একটা সময় চলেছে স্থিতাবস্থা; পরে চলেছে সন্দেহ। স্থান-বৈশিষ্ট্যের প্রভাবে নির্বাচনী ফলাফল কোনো কোনো সময় ঝাঁকুনি খেলেও সাধারণত এই ফলাফল সিদ্ধান্তদায়কই হয়ে থাকে। সেদিক থেকে ২০২১ সালের নির্বাচন পশ্চিমবঙ্গের জন্য খুবই গুরুতর। অতীতের জারিজুরি বর্তমানের বিচক্ষণতা নাকি ভবিষ্যতের আকাক্সক্ষা- কোনটার দ্বারা চালিত হবে এই রাজ্য, তা জানতে ২ মে ভোটের ফল ঘোষণা পর্যন্ত অপেক্ষা করাটা চমৎকার অপেক্ষা বটে।

এই বিভাগের আরও খবর
বিচার বিভাগে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত
বিচার বিভাগে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন
বিজেপি সরকারকে কড়া হুঁশিয়ারি
বিজেপি সরকারকে কড়া হুঁশিয়ারি
ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিচার আগামী সপ্তাহে
ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিচার আগামী সপ্তাহে
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
মামদানি মেয়র হলে কমানো হবে ফান্ডিং
মামদানি মেয়র হলে কমানো হবে ফান্ডিং
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
ভালো রাজনৈতিক সংস্কৃতি সুযোগ বাড়িয়ে দেবে
ভালো রাজনৈতিক সংস্কৃতি সুযোগ বাড়িয়ে দেবে
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় ব্যবসায়ী খুন, স্ত্রী ও খালাতো ভাই গ্রেফতার
বগুড়ায় ব্যবসায়ী খুন, স্ত্রী ও খালাতো ভাই গ্রেফতার

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কবিরহাটে ৬ জন নিহতের ঘটনায় মামলা, ট্রাকচালক গ্রেপ্তার
কবিরহাটে ৬ জন নিহতের ঘটনায় মামলা, ট্রাকচালক গ্রেপ্তার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রীমঙ্গলে শিয়ালের কামড়ে আহত ১৬
শ্রীমঙ্গলে শিয়ালের কামড়ে আহত ১৬

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব
গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব

৪৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি
বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন
যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশে পুলিশ সংস্কারে সহায়তার প্রস্তাব আয়ারল্যান্ডের
বাংলাদেশে পুলিশ সংস্কারে সহায়তার প্রস্তাব আয়ারল্যান্ডের

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের টেস্ট স্কোয়াড ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের টেস্ট স্কোয়াড ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোকেশনাল সমাপনী পরীক্ষা নিয়ে ডিএমপির জরুরি নির্দেশনা
ভোকেশনাল সমাপনী পরীক্ষা নিয়ে ডিএমপির জরুরি নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই যোদ্ধারা মিডিয়া ইকোসিস্টেমে যুক্ত হলে গুণগত পরিবর্তন আসবে
জুলাই যোদ্ধারা মিডিয়া ইকোসিস্টেমে যুক্ত হলে গুণগত পরিবর্তন আসবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষ জনশক্তি ও প্রশিক্ষণ সহযোগিতা বাড়াবে বাংলাদেশ-জাপান
দক্ষ জনশক্তি ও প্রশিক্ষণ সহযোগিতা বাড়াবে বাংলাদেশ-জাপান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ
মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে সড়কে প্রাণ গেল দুইজনের
সিলেটে সড়কে প্রাণ গেল দুইজনের

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আইজিপির সঙ্গে আয়ারল্যান্ড ও ইইউ প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
আইজিপির সঙ্গে আয়ারল্যান্ড ও ইইউ প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বুড়িচংয়ে তুহিন হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন
বুড়িচংয়ে তুহিন হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মামদানির জয় নিয়ে চিন্তিত ইসরায়েল
মামদানির জয় নিয়ে চিন্তিত ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় মুক্ত আকাশে ফিরে গেল ৬ অতিথি পাখি
নওগাঁয় মুক্ত আকাশে ফিরে গেল ৬ অতিথি পাখি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরফ শীতল রূপচর্চা
বরফ শীতল রূপচর্চা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রথম দেখায় ঘাবড়ে গিয়েছিলেন বিরাট!
প্রথম দেখায় ঘাবড়ে গিয়েছিলেন বিরাট!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সূচক কমলেও পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন
সূচক কমলেও পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাদারীপুর-৩ আসনে মনোনয়ন পেয়ে খোকন তালুকদারের আনন্দ শোভাযাত্রা
মাদারীপুর-৩ আসনে মনোনয়ন পেয়ে খোকন তালুকদারের আনন্দ শোভাযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অক্টোবরে কমেছে মূল্যস্ফীতি
অক্টোবরে কমেছে মূল্যস্ফীতি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর
একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঐতিহাসিক কান্তজিউ রাস মেলা শুরু
ঐতিহাসিক কান্তজিউ রাস মেলা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম
আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি
সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি

খবর

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা