শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

দিল্লির চিঠি

পশ্চিমবঙ্গের ভোটকে বিজেপি বানিয়ে দিচ্ছে দুই-দলীয় লড়াই

এম জে আকবর
প্রিন্ট ভার্সন
পশ্চিমবঙ্গের ভোটকে বিজেপি বানিয়ে দিচ্ছে দুই-দলীয় লড়াই

পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার আসন ২৯৪টি। এর মধ্যে শতাধিক আসন এলাকায় মুসলিম ভোটাররা ‘কে জিতবে’ তা নির্ধারণ করার মতো অবস্থায় রয়েছেন। এদের সংখ্যা উত্তর চব্বিশ পরগনা থেকে শুরু করে দিনাজপুর পর্যন্ত পূর্বাঞ্চলীয় জেলাগুলোয় দ্রুত বাড়ছে।

মুসলিমপ্রধান এলাকার ভোট আকর্ষণে দলগুলো স্থানীয় ফ্যাক্টরকে বিবেচনায় রেখে নানা প্রতিশ্রুতি দেয়। প্রতিটি নির্বাচনেই ওদের স্বপ্ন দেখানোর প্রতিযোগিতা চলে। তবে এ বছর যে ভোট আসন্ন  তাতে আগের দৃশ্য নাও দেখা যেতে পারে। কারণ ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) গেল ১০ বছরে সাংগঠনিক শক্তি এতটাই বাড়াতে পেরেছে যে, তাতে ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচন সরাসরি দুই-দলীয় প্রতিদ্বন্দ্বিতায় পরিণত হতে চলেছে। মুসলমানদের সংখ্যা ঔপনিবেশিক ব্রিটিশ শাসকবর্গের মাথাব্যথা তৈরি করত। ১৮৭১ সালের আদমশুমারিতে ধরা পড়েছিল যে, ‘বাংলা’ (যা দ্বিখন্ডিত হয়ে একদা পূর্ববঙ্গ ও পশ্চিমবঙ্গ হয়েছিল এবং যাকে বলা হতো ‘ব্রিটিশ বেঙ্গল’) নামক ভূখন্ডে মুসলমানরা সংখ্যাগরিষ্ঠ। পূর্বাঞ্চলীয় জেলাগুলোয় সংখ্যাগরিষ্ঠতাজনিত সুযোগ-সুবিধা তারা নিয়েছে। এদের অধিকাংশই হিন্দু জমিদারদের অধীনস্থ কৃষক। বিষয়টি ছিল অর্থনৈতিক সমস্যা; এর সমাধানও হওয়া উচিত অর্থনৈতিক। কিন্তু ব্রিটিশরা তা করল না। তারা চাতুরীর সঙ্গে সৃষ্টি করল ধর্মীয় স্ফুলিঙ্গ। বাংলার জনগণের মধ্যকার জাতীয়তাবোধকে স্তিমিত করার মতলবে তারা ধর্মীয় সত্তা জাহিরে প্ররোচিত করতে থাকে। তাতে অবশ্য ভারতের স্বাধীনতা রুখে দেওয়া যায়নি কিন্তু পয়দা করা গিয়েছিল দেশ-ভাগ। ইতিহাস বলছে, মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর দেশভাগ প্রকল্পে যোগ দিতে বাংলা যদি নারাজ হতো তাহলে ১৯৪৭ সালে ভারত বিভক্তি কখনই সম্ভব হতো না। ওই শুমারিতে দেখা যায়, বাংলার (তখন উড়িষ্যার বিরাট একটি অংশ এবং বিহারের কিছু জায়গা এই প্রদেশভুক্ত ছিল) ৪৩ জেলার জনসংখ্যা ৬ কোটি ৪৬ লাখ ৭ হাজার ৭২৪। কলকাতার নাগরিক ৭ লাখ ৯৫ হাজার, কেবলমাত্র লন্ডন নগরীর লোকসংখ্যাই এই সংখ্যাকে ছাড়িয়ে গিয়েছিল। শাসকদের যে ব্যাপারটি চমকে দিয়েছিল সেটা হলো বেশ কয়েকটি জেলার ধর্মীয় মিশ্রণ- হিন্দু আর মুসলমানদের মিলেমিশে বসবাস। জেলাগুলো ছিল : ঢাকা, ফরিদপুর, রংপুর, পাবনা, রাজশাহী, ত্রিপুরা, বর্ধমান, যশোর, নদীয়া, মুর্শিদাবাদ, মেদেনীপুর, হুগলি ও চব্বিশ পরগনা। এসব বাস্তবতার বিবরণ সংবলিত একটি ‘স্মারক’ ব্রিটিশ পার্লামেন্টে পেশ করা হয়েছিল। স্মারকে বলা হয়- ‘বাংলা ও আসামে মোট মুসলমান ২ কোটি ৫ লাখ। এর মধ্যে পূর্ববঙ্গ এবং তার সংলগ্ন সিলেট কাছাড় জেলায় ১ কোটি ৭৫ লাখ মুসলমানের বাস। এই জেলাগুলোর বিরাট সংখ্যক মানুষের পেশা কৃষি ও শ্রমদান। অন্যদিকে চট্টগ্রাম ও নোয়াখালী জেলার মানুষের জীবিকা সমুদ্রনির্ভর। এর কারণ সম্ভবত নিম্নবর্ণের হিন্দুরা ধর্মান্তরিত হয়ে ওই দুই জেলায় গিয়ে থিতু হয়েছে।’

মুসলমানদের মধ্যে যারা অভিজাত শ্রেণিভুক্ত তাদের সংখ্যা ১৩ শতাংশ মাত্র। উড়িষ্যায় হিন্দুর বিপুল সংখ্যাধিক্য। ফলত উড়িষ্যা ও বিহারের রাজনীতি ভিন্নতর গতিমুখ ধরে চলছে। বাংলা নিয়ে ব্রিটিশদের মতলববাজি নিহিত ছিল, ‘কৃষিজীবী ও শ্রমিক শ্রেণির বিরাটাংশকে কেন্দ্র করে। এই লোকগুলোর দুঃখ-কষ্টের জন্য দায়ী ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি প্রবর্তিত জমির চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত প্রথা। কিন্তু শাসকরা বোঝায়, ‘মুসলমানরা ক্ষমতা হারিয়েছে বলেই তাদের যত দুর্গতি।’ হিন্দু জমিদারদের বিরুদ্ধে কৃষকদের ক্ষোভকে রাজনৈতিক হাতিয়ার বানিয়ে তা বিদেশি প্রভুর স্বার্থসেবায় লাগানোর জন্যই এমন প্রচারণা চালানো হয়েছিল।

তারা ১৯০৫ সালে দুই-তৃতীয়াংশ মুসলিম অধ্যুষিত এলাকায় নতুন প্রদেশ ‘পূর্ববঙ্গ’ গঠন করে। পাশাপাশি গঠন করে হিন্দু জনআধিক্য এলাকা নিয়ে ‘পশ্চিমবঙ্গ’। জনসংখ্যা অনুপাতে ক্ষমতা বণ্টন করে। নিবেদিতপ্রাণ সাম্রাজ্যবাদী লর্ড নাথানিয়াল কার্জন (যিনি ভাইসরয় ছিলেন ১৮৯৯ থেকে ১৯০৫ পর্যন্ত) ঘটনাটি ঘটানোর পর পুঞ্জীভূত ক্ষোভ ক্রমশ বিস্ফোরণোন্মুখ হয়ে উঠেছিল। ১৯০৫ সালের ১৬ অক্টোবর ঢাকা হয়ে গেল পূর্ববঙ্গ প্রদেশের রাজধানী। লেফটেন্যান্ট-গভর্নর হয়ে এলেন ঘোরতর সাম্রাজ্যবাদী আইসিএস অফিসার স্যার বামফিল্ড ফুলার। বাংলাকে বিকৃত করে নতুন প্রদেশ করায় ক্ষুব্ধ হিন্দুরা লে-গভর্নর ফুলারকে স্বাগত জানায়নি। মুসলিম নেতাদেরও অনেকের মতে, ‘সমস্যার প্রতিকার নয়, নতুন প্রদেশ নতুন এক সমস্যা।’ তবে এমন আওয়াজও দেওয়া হয়েছিল যে, বাঙালি মুসলমানদের দৈহিক ও আর্থিক নিরাপত্তা বিধান করবে ব্রিটিশ শক্তি। ফুলার ওয়াদা করলেন যে, বাঙালি মুসলমানদের জন্য মুঘল আমলের সুযোগ-সুবিধা চালু করবেন। তার এই ঔপনিবেশিক চাতুরীজনিত বুলি হাওয়ায় আগুন ধরিয়ে দেয়। ১৯০৬ সালে ফুলার পদত্যাগ করলে বঙ্গভঙ্গের সমর্থক মুসলিম সংগঠনগুলো তার সমর্থনে জনসভা করেছে। ‘টাইমস অব ইন্ডিয়া’ পত্রিকা বলেছে- ‘বঙ্গভঙ্গ হচ্ছে ব্রিটিশ শাসনের ইতিহাসে মারাত্মক ভুলগুলোর অন্যতম।’ (এই ফুলার পরবর্তী জীবনে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় গ্যাস আক্রমণের অ্যালার্ম উদ্ভাবক হিসেবে বিখ্যাত হন।) বঙ্গভঙ্গ রদ হয় ১৯১১ সালে। কিন্তু তার ক্ষত রয়ে যায় তিন দশকের বেশি সময়। ব্রিটিশ শাসনকালে সর্বশেষ যে নির্বাচন হয় ১৯৪৬ সালে তাতে বাংলার ১৯৯ আসনের মধ্যে ১১৩টি জিতে নেয় মুসলিম লীগ। কংগ্রেস পায় ৮৬ আসন। সরকার গঠন করে মুসলিম লীগ। এরপর কলকাতা ও বাংলা কলুষিত হলো সহিংসতা আর দাঙ্গায়। ঐক্যবদ্ধ বাংলার সব আশা চুরমার হয়ে গেল। ব্রিটিশ শাসনের চূড়ান্ত বছর ১৯৪৬ সালের ১৬ আগস্ট শুক্রবার শুরু হয় যে ভয়ংকর রক্তক্ষয় ইতিহাসে তা ‘গ্রেট ক্যালকাটা কিলিং’ নামে চিহ্নিত। তদানীন্তন মুসলিম সরকারের প্রশ্রয়ে দাঙ্গাবাজরা মানুষের রক্ত ঝরাতে শুরু করেছিল। কলকাতা নগরীর সেই দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়ে পূর্বদিকে নোয়াখালীতে আর উত্তরদিকে বিহারে। রক্ত ঝরানোর জন্য উন্মত্ত শক্তিকে কে থামাবে? এগিয়ে এলেন মহাত্মা মোহনচাঁদ করমচাঁদ গান্ধী। স্থির করলেন, ১৯৪৭ সালের ১৫ আগস্ট দিল্লিতে অনুষ্ঠেয় ভারতের স্বাধীনতা দিবস উদযাপনে তিনি থাকবেন না। তার উপযুক্ত স্থান কলকাতা নগরী-বাংলার প্রাণকেন্দ্র। এখান থেকে তিনি শান্তির জন্য নিজেকে নিবেদন করবেন। তিনি মনে করেন, বাংলায় শান্তি নিশ্চিত করতে পারলে সর্বত্র হত্যা ও শরণার্থী গমনাগমনের ঢল বন্ধ হয়ে যাবে। জনাকীর্ণ বস্তির পরিত্যক্ত ঘরকে আস্তানা বানিয়ে মহাত্মা সেখান থেকে শান্তি আন্দোলন চালাতে থাকলেন। সব উদ্যোগ বিফলে গেল। বাকি রইল তার জীবন। শান্তির স্বার্থে ওটা উৎসর্গ করবেন তিনি। শুরু করলেন আমরণ অনশন। বললেন শান্তির সুবাতাস বইলেই শুধু অনশন ভাঙবেন। বাংলার জনগণ উতলা হলো। তাদের চোখে পানি। থেমে গেল হত্যা। ব্রিটিশ মালিকানাধীন সংবাদপত্র স্টেটসম্যান বলল- ‘এটা অলৌকিক!’ ভারতের সর্বশেষ ভাইসরয় লর্ড মাউন্টব্যাটেন চিঠিতে মহাত্মা গান্ধীকে বলেন, ‘আমার অধীনে হত্যা-দাঙ্গা রোধ করতে সক্ষম ৫০ হাজার সৈন্যের একটি বাহিনী রয়েছে পাঞ্জাবে। আর সারা বাংলায় ছিল একজন মানুষ এবং তিনি শান্তি আনলেন।’ গান্ধীর নৈতিক বিজয় বাংলার নৃতাত্ত্বিক পরিবেশের ওপর তাৎপর্যময় প্রভাব ফেলেছিল। এর দ্বারা রাজ্যটির ভবিষ্যৎ নির্বাচনী মানচিত্রও প্রভাবিত। বাংলার মতো পাঞ্জাবও ভাগ হয়েছে। তখন দেখা গেছে এই পাঞ্জাবের সব মানুষ ওই পাঞ্জাবে এবং ওই পাঞ্জাবের লোক এই পাঞ্জাবে এসেছে। পশ্চিমবঙ্গের মুসলমানদের বেলায় তেমন ঘটেনি, পূর্ববঙ্গ (আজকের বাংলাদেশ) সীমান্তের লাগোয়া জমিনেই তারা থেকে গেছে। এসব জেলায় গেল সাত দশকে পশ্চিমবঙ্গীয় মুসলিমদের জনঘনত্ব বিরাট আকার নিয়েছে। এ যেন পশ্চিমবঙ্গের ভিতরেই এখন একটি পূর্ববঙ্গ। আসন্ন বিধানসভা নির্বাচন প্রসঙ্গে ধারণগত চিত্র বলছে, তৃণমূল কংগ্রেস তার ভোটশক্তি সংহত করে চলেছে। পাল্লা দেওয়ার জন্য নিজেকে জোরদার করছে বিজেপি। বাম দলগুলোও সংঘবদ্ধ হওয়ার চেষ্টা করছে। এতে সুফল মিলবে? অঙ্ক সূত্রটা হতে পারে : নাথিং প্লাস নাথিং ইজ ইকুয়াল টু নাথিং! ভারতের গণতন্ত্র একাধিক ক্রান্তির ভিতর দিয়ে এগিয়েছে। একটা সময় চলেছে স্থিতাবস্থা; পরে চলেছে সন্দেহ। স্থান-বৈশিষ্ট্যের প্রভাবে নির্বাচনী ফলাফল কোনো কোনো সময় ঝাঁকুনি খেলেও সাধারণত এই ফলাফল সিদ্ধান্তদায়কই হয়ে থাকে। সেদিক থেকে ২০২১ সালের নির্বাচন পশ্চিমবঙ্গের জন্য খুবই গুরুতর। অতীতের জারিজুরি বর্তমানের বিচক্ষণতা নাকি ভবিষ্যতের আকাক্সক্ষা- কোনটার দ্বারা চালিত হবে এই রাজ্য, তা জানতে ২ মে ভোটের ফল ঘোষণা পর্যন্ত অপেক্ষা করাটা চমৎকার অপেক্ষা বটে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরি অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরি অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার
ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার
শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার

৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস
গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩
নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন
মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর
জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ
দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে
পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে চার মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৮৩
ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে চার মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৮৩

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক
চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

৫২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ

৫৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ
তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি
অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ
সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুমায় পর্যটকবাহী চাঁদের গাড়ি উল্টে আহত ১১
রুমায় পর্যটকবাহী চাঁদের গাড়ি উল্টে আহত ১১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত
লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা