শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

দিল্লির চিঠি

পশ্চিমবঙ্গের ভোটকে বিজেপি বানিয়ে দিচ্ছে দুই-দলীয় লড়াই

এম জে আকবর
প্রিন্ট ভার্সন
পশ্চিমবঙ্গের ভোটকে বিজেপি বানিয়ে দিচ্ছে দুই-দলীয় লড়াই

পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার আসন ২৯৪টি। এর মধ্যে শতাধিক আসন এলাকায় মুসলিম ভোটাররা ‘কে জিতবে’ তা নির্ধারণ করার মতো অবস্থায় রয়েছেন। এদের সংখ্যা উত্তর চব্বিশ পরগনা থেকে শুরু করে দিনাজপুর পর্যন্ত পূর্বাঞ্চলীয় জেলাগুলোয় দ্রুত বাড়ছে।

মুসলিমপ্রধান এলাকার ভোট আকর্ষণে দলগুলো স্থানীয় ফ্যাক্টরকে বিবেচনায় রেখে নানা প্রতিশ্রুতি দেয়। প্রতিটি নির্বাচনেই ওদের স্বপ্ন দেখানোর প্রতিযোগিতা চলে। তবে এ বছর যে ভোট আসন্ন  তাতে আগের দৃশ্য নাও দেখা যেতে পারে। কারণ ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) গেল ১০ বছরে সাংগঠনিক শক্তি এতটাই বাড়াতে পেরেছে যে, তাতে ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচন সরাসরি দুই-দলীয় প্রতিদ্বন্দ্বিতায় পরিণত হতে চলেছে। মুসলমানদের সংখ্যা ঔপনিবেশিক ব্রিটিশ শাসকবর্গের মাথাব্যথা তৈরি করত। ১৮৭১ সালের আদমশুমারিতে ধরা পড়েছিল যে, ‘বাংলা’ (যা দ্বিখন্ডিত হয়ে একদা পূর্ববঙ্গ ও পশ্চিমবঙ্গ হয়েছিল এবং যাকে বলা হতো ‘ব্রিটিশ বেঙ্গল’) নামক ভূখন্ডে মুসলমানরা সংখ্যাগরিষ্ঠ। পূর্বাঞ্চলীয় জেলাগুলোয় সংখ্যাগরিষ্ঠতাজনিত সুযোগ-সুবিধা তারা নিয়েছে। এদের অধিকাংশই হিন্দু জমিদারদের অধীনস্থ কৃষক। বিষয়টি ছিল অর্থনৈতিক সমস্যা; এর সমাধানও হওয়া উচিত অর্থনৈতিক। কিন্তু ব্রিটিশরা তা করল না। তারা চাতুরীর সঙ্গে সৃষ্টি করল ধর্মীয় স্ফুলিঙ্গ। বাংলার জনগণের মধ্যকার জাতীয়তাবোধকে স্তিমিত করার মতলবে তারা ধর্মীয় সত্তা জাহিরে প্ররোচিত করতে থাকে। তাতে অবশ্য ভারতের স্বাধীনতা রুখে দেওয়া যায়নি কিন্তু পয়দা করা গিয়েছিল দেশ-ভাগ। ইতিহাস বলছে, মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর দেশভাগ প্রকল্পে যোগ দিতে বাংলা যদি নারাজ হতো তাহলে ১৯৪৭ সালে ভারত বিভক্তি কখনই সম্ভব হতো না। ওই শুমারিতে দেখা যায়, বাংলার (তখন উড়িষ্যার বিরাট একটি অংশ এবং বিহারের কিছু জায়গা এই প্রদেশভুক্ত ছিল) ৪৩ জেলার জনসংখ্যা ৬ কোটি ৪৬ লাখ ৭ হাজার ৭২৪। কলকাতার নাগরিক ৭ লাখ ৯৫ হাজার, কেবলমাত্র লন্ডন নগরীর লোকসংখ্যাই এই সংখ্যাকে ছাড়িয়ে গিয়েছিল। শাসকদের যে ব্যাপারটি চমকে দিয়েছিল সেটা হলো বেশ কয়েকটি জেলার ধর্মীয় মিশ্রণ- হিন্দু আর মুসলমানদের মিলেমিশে বসবাস। জেলাগুলো ছিল : ঢাকা, ফরিদপুর, রংপুর, পাবনা, রাজশাহী, ত্রিপুরা, বর্ধমান, যশোর, নদীয়া, মুর্শিদাবাদ, মেদেনীপুর, হুগলি ও চব্বিশ পরগনা। এসব বাস্তবতার বিবরণ সংবলিত একটি ‘স্মারক’ ব্রিটিশ পার্লামেন্টে পেশ করা হয়েছিল। স্মারকে বলা হয়- ‘বাংলা ও আসামে মোট মুসলমান ২ কোটি ৫ লাখ। এর মধ্যে পূর্ববঙ্গ এবং তার সংলগ্ন সিলেট কাছাড় জেলায় ১ কোটি ৭৫ লাখ মুসলমানের বাস। এই জেলাগুলোর বিরাট সংখ্যক মানুষের পেশা কৃষি ও শ্রমদান। অন্যদিকে চট্টগ্রাম ও নোয়াখালী জেলার মানুষের জীবিকা সমুদ্রনির্ভর। এর কারণ সম্ভবত নিম্নবর্ণের হিন্দুরা ধর্মান্তরিত হয়ে ওই দুই জেলায় গিয়ে থিতু হয়েছে।’

মুসলমানদের মধ্যে যারা অভিজাত শ্রেণিভুক্ত তাদের সংখ্যা ১৩ শতাংশ মাত্র। উড়িষ্যায় হিন্দুর বিপুল সংখ্যাধিক্য। ফলত উড়িষ্যা ও বিহারের রাজনীতি ভিন্নতর গতিমুখ ধরে চলছে। বাংলা নিয়ে ব্রিটিশদের মতলববাজি নিহিত ছিল, ‘কৃষিজীবী ও শ্রমিক শ্রেণির বিরাটাংশকে কেন্দ্র করে। এই লোকগুলোর দুঃখ-কষ্টের জন্য দায়ী ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি প্রবর্তিত জমির চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত প্রথা। কিন্তু শাসকরা বোঝায়, ‘মুসলমানরা ক্ষমতা হারিয়েছে বলেই তাদের যত দুর্গতি।’ হিন্দু জমিদারদের বিরুদ্ধে কৃষকদের ক্ষোভকে রাজনৈতিক হাতিয়ার বানিয়ে তা বিদেশি প্রভুর স্বার্থসেবায় লাগানোর জন্যই এমন প্রচারণা চালানো হয়েছিল।

তারা ১৯০৫ সালে দুই-তৃতীয়াংশ মুসলিম অধ্যুষিত এলাকায় নতুন প্রদেশ ‘পূর্ববঙ্গ’ গঠন করে। পাশাপাশি গঠন করে হিন্দু জনআধিক্য এলাকা নিয়ে ‘পশ্চিমবঙ্গ’। জনসংখ্যা অনুপাতে ক্ষমতা বণ্টন করে। নিবেদিতপ্রাণ সাম্রাজ্যবাদী লর্ড নাথানিয়াল কার্জন (যিনি ভাইসরয় ছিলেন ১৮৯৯ থেকে ১৯০৫ পর্যন্ত) ঘটনাটি ঘটানোর পর পুঞ্জীভূত ক্ষোভ ক্রমশ বিস্ফোরণোন্মুখ হয়ে উঠেছিল। ১৯০৫ সালের ১৬ অক্টোবর ঢাকা হয়ে গেল পূর্ববঙ্গ প্রদেশের রাজধানী। লেফটেন্যান্ট-গভর্নর হয়ে এলেন ঘোরতর সাম্রাজ্যবাদী আইসিএস অফিসার স্যার বামফিল্ড ফুলার। বাংলাকে বিকৃত করে নতুন প্রদেশ করায় ক্ষুব্ধ হিন্দুরা লে-গভর্নর ফুলারকে স্বাগত জানায়নি। মুসলিম নেতাদেরও অনেকের মতে, ‘সমস্যার প্রতিকার নয়, নতুন প্রদেশ নতুন এক সমস্যা।’ তবে এমন আওয়াজও দেওয়া হয়েছিল যে, বাঙালি মুসলমানদের দৈহিক ও আর্থিক নিরাপত্তা বিধান করবে ব্রিটিশ শক্তি। ফুলার ওয়াদা করলেন যে, বাঙালি মুসলমানদের জন্য মুঘল আমলের সুযোগ-সুবিধা চালু করবেন। তার এই ঔপনিবেশিক চাতুরীজনিত বুলি হাওয়ায় আগুন ধরিয়ে দেয়। ১৯০৬ সালে ফুলার পদত্যাগ করলে বঙ্গভঙ্গের সমর্থক মুসলিম সংগঠনগুলো তার সমর্থনে জনসভা করেছে। ‘টাইমস অব ইন্ডিয়া’ পত্রিকা বলেছে- ‘বঙ্গভঙ্গ হচ্ছে ব্রিটিশ শাসনের ইতিহাসে মারাত্মক ভুলগুলোর অন্যতম।’ (এই ফুলার পরবর্তী জীবনে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় গ্যাস আক্রমণের অ্যালার্ম উদ্ভাবক হিসেবে বিখ্যাত হন।) বঙ্গভঙ্গ রদ হয় ১৯১১ সালে। কিন্তু তার ক্ষত রয়ে যায় তিন দশকের বেশি সময়। ব্রিটিশ শাসনকালে সর্বশেষ যে নির্বাচন হয় ১৯৪৬ সালে তাতে বাংলার ১৯৯ আসনের মধ্যে ১১৩টি জিতে নেয় মুসলিম লীগ। কংগ্রেস পায় ৮৬ আসন। সরকার গঠন করে মুসলিম লীগ। এরপর কলকাতা ও বাংলা কলুষিত হলো সহিংসতা আর দাঙ্গায়। ঐক্যবদ্ধ বাংলার সব আশা চুরমার হয়ে গেল। ব্রিটিশ শাসনের চূড়ান্ত বছর ১৯৪৬ সালের ১৬ আগস্ট শুক্রবার শুরু হয় যে ভয়ংকর রক্তক্ষয় ইতিহাসে তা ‘গ্রেট ক্যালকাটা কিলিং’ নামে চিহ্নিত। তদানীন্তন মুসলিম সরকারের প্রশ্রয়ে দাঙ্গাবাজরা মানুষের রক্ত ঝরাতে শুরু করেছিল। কলকাতা নগরীর সেই দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়ে পূর্বদিকে নোয়াখালীতে আর উত্তরদিকে বিহারে। রক্ত ঝরানোর জন্য উন্মত্ত শক্তিকে কে থামাবে? এগিয়ে এলেন মহাত্মা মোহনচাঁদ করমচাঁদ গান্ধী। স্থির করলেন, ১৯৪৭ সালের ১৫ আগস্ট দিল্লিতে অনুষ্ঠেয় ভারতের স্বাধীনতা দিবস উদযাপনে তিনি থাকবেন না। তার উপযুক্ত স্থান কলকাতা নগরী-বাংলার প্রাণকেন্দ্র। এখান থেকে তিনি শান্তির জন্য নিজেকে নিবেদন করবেন। তিনি মনে করেন, বাংলায় শান্তি নিশ্চিত করতে পারলে সর্বত্র হত্যা ও শরণার্থী গমনাগমনের ঢল বন্ধ হয়ে যাবে। জনাকীর্ণ বস্তির পরিত্যক্ত ঘরকে আস্তানা বানিয়ে মহাত্মা সেখান থেকে শান্তি আন্দোলন চালাতে থাকলেন। সব উদ্যোগ বিফলে গেল। বাকি রইল তার জীবন। শান্তির স্বার্থে ওটা উৎসর্গ করবেন তিনি। শুরু করলেন আমরণ অনশন। বললেন শান্তির সুবাতাস বইলেই শুধু অনশন ভাঙবেন। বাংলার জনগণ উতলা হলো। তাদের চোখে পানি। থেমে গেল হত্যা। ব্রিটিশ মালিকানাধীন সংবাদপত্র স্টেটসম্যান বলল- ‘এটা অলৌকিক!’ ভারতের সর্বশেষ ভাইসরয় লর্ড মাউন্টব্যাটেন চিঠিতে মহাত্মা গান্ধীকে বলেন, ‘আমার অধীনে হত্যা-দাঙ্গা রোধ করতে সক্ষম ৫০ হাজার সৈন্যের একটি বাহিনী রয়েছে পাঞ্জাবে। আর সারা বাংলায় ছিল একজন মানুষ এবং তিনি শান্তি আনলেন।’ গান্ধীর নৈতিক বিজয় বাংলার নৃতাত্ত্বিক পরিবেশের ওপর তাৎপর্যময় প্রভাব ফেলেছিল। এর দ্বারা রাজ্যটির ভবিষ্যৎ নির্বাচনী মানচিত্রও প্রভাবিত। বাংলার মতো পাঞ্জাবও ভাগ হয়েছে। তখন দেখা গেছে এই পাঞ্জাবের সব মানুষ ওই পাঞ্জাবে এবং ওই পাঞ্জাবের লোক এই পাঞ্জাবে এসেছে। পশ্চিমবঙ্গের মুসলমানদের বেলায় তেমন ঘটেনি, পূর্ববঙ্গ (আজকের বাংলাদেশ) সীমান্তের লাগোয়া জমিনেই তারা থেকে গেছে। এসব জেলায় গেল সাত দশকে পশ্চিমবঙ্গীয় মুসলিমদের জনঘনত্ব বিরাট আকার নিয়েছে। এ যেন পশ্চিমবঙ্গের ভিতরেই এখন একটি পূর্ববঙ্গ। আসন্ন বিধানসভা নির্বাচন প্রসঙ্গে ধারণগত চিত্র বলছে, তৃণমূল কংগ্রেস তার ভোটশক্তি সংহত করে চলেছে। পাল্লা দেওয়ার জন্য নিজেকে জোরদার করছে বিজেপি। বাম দলগুলোও সংঘবদ্ধ হওয়ার চেষ্টা করছে। এতে সুফল মিলবে? অঙ্ক সূত্রটা হতে পারে : নাথিং প্লাস নাথিং ইজ ইকুয়াল টু নাথিং! ভারতের গণতন্ত্র একাধিক ক্রান্তির ভিতর দিয়ে এগিয়েছে। একটা সময় চলেছে স্থিতাবস্থা; পরে চলেছে সন্দেহ। স্থান-বৈশিষ্ট্যের প্রভাবে নির্বাচনী ফলাফল কোনো কোনো সময় ঝাঁকুনি খেলেও সাধারণত এই ফলাফল সিদ্ধান্তদায়কই হয়ে থাকে। সেদিক থেকে ২০২১ সালের নির্বাচন পশ্চিমবঙ্গের জন্য খুবই গুরুতর। অতীতের জারিজুরি বর্তমানের বিচক্ষণতা নাকি ভবিষ্যতের আকাক্সক্ষা- কোনটার দ্বারা চালিত হবে এই রাজ্য, তা জানতে ২ মে ভোটের ফল ঘোষণা পর্যন্ত অপেক্ষা করাটা চমৎকার অপেক্ষা বটে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৫১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য