শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

দিল্লির চিঠি

পশ্চিমবঙ্গের ভোটকে বিজেপি বানিয়ে দিচ্ছে দুই-দলীয় লড়াই

এম জে আকবর
প্রিন্ট ভার্সন
পশ্চিমবঙ্গের ভোটকে বিজেপি বানিয়ে দিচ্ছে দুই-দলীয় লড়াই

পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার আসন ২৯৪টি। এর মধ্যে শতাধিক আসন এলাকায় মুসলিম ভোটাররা ‘কে জিতবে’ তা নির্ধারণ করার মতো অবস্থায় রয়েছেন। এদের সংখ্যা উত্তর চব্বিশ পরগনা থেকে শুরু করে দিনাজপুর পর্যন্ত পূর্বাঞ্চলীয় জেলাগুলোয় দ্রুত বাড়ছে।

মুসলিমপ্রধান এলাকার ভোট আকর্ষণে দলগুলো স্থানীয় ফ্যাক্টরকে বিবেচনায় রেখে নানা প্রতিশ্রুতি দেয়। প্রতিটি নির্বাচনেই ওদের স্বপ্ন দেখানোর প্রতিযোগিতা চলে। তবে এ বছর যে ভোট আসন্ন  তাতে আগের দৃশ্য নাও দেখা যেতে পারে। কারণ ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) গেল ১০ বছরে সাংগঠনিক শক্তি এতটাই বাড়াতে পেরেছে যে, তাতে ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচন সরাসরি দুই-দলীয় প্রতিদ্বন্দ্বিতায় পরিণত হতে চলেছে। মুসলমানদের সংখ্যা ঔপনিবেশিক ব্রিটিশ শাসকবর্গের মাথাব্যথা তৈরি করত। ১৮৭১ সালের আদমশুমারিতে ধরা পড়েছিল যে, ‘বাংলা’ (যা দ্বিখন্ডিত হয়ে একদা পূর্ববঙ্গ ও পশ্চিমবঙ্গ হয়েছিল এবং যাকে বলা হতো ‘ব্রিটিশ বেঙ্গল’) নামক ভূখন্ডে মুসলমানরা সংখ্যাগরিষ্ঠ। পূর্বাঞ্চলীয় জেলাগুলোয় সংখ্যাগরিষ্ঠতাজনিত সুযোগ-সুবিধা তারা নিয়েছে। এদের অধিকাংশই হিন্দু জমিদারদের অধীনস্থ কৃষক। বিষয়টি ছিল অর্থনৈতিক সমস্যা; এর সমাধানও হওয়া উচিত অর্থনৈতিক। কিন্তু ব্রিটিশরা তা করল না। তারা চাতুরীর সঙ্গে সৃষ্টি করল ধর্মীয় স্ফুলিঙ্গ। বাংলার জনগণের মধ্যকার জাতীয়তাবোধকে স্তিমিত করার মতলবে তারা ধর্মীয় সত্তা জাহিরে প্ররোচিত করতে থাকে। তাতে অবশ্য ভারতের স্বাধীনতা রুখে দেওয়া যায়নি কিন্তু পয়দা করা গিয়েছিল দেশ-ভাগ। ইতিহাস বলছে, মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর দেশভাগ প্রকল্পে যোগ দিতে বাংলা যদি নারাজ হতো তাহলে ১৯৪৭ সালে ভারত বিভক্তি কখনই সম্ভব হতো না। ওই শুমারিতে দেখা যায়, বাংলার (তখন উড়িষ্যার বিরাট একটি অংশ এবং বিহারের কিছু জায়গা এই প্রদেশভুক্ত ছিল) ৪৩ জেলার জনসংখ্যা ৬ কোটি ৪৬ লাখ ৭ হাজার ৭২৪। কলকাতার নাগরিক ৭ লাখ ৯৫ হাজার, কেবলমাত্র লন্ডন নগরীর লোকসংখ্যাই এই সংখ্যাকে ছাড়িয়ে গিয়েছিল। শাসকদের যে ব্যাপারটি চমকে দিয়েছিল সেটা হলো বেশ কয়েকটি জেলার ধর্মীয় মিশ্রণ- হিন্দু আর মুসলমানদের মিলেমিশে বসবাস। জেলাগুলো ছিল : ঢাকা, ফরিদপুর, রংপুর, পাবনা, রাজশাহী, ত্রিপুরা, বর্ধমান, যশোর, নদীয়া, মুর্শিদাবাদ, মেদেনীপুর, হুগলি ও চব্বিশ পরগনা। এসব বাস্তবতার বিবরণ সংবলিত একটি ‘স্মারক’ ব্রিটিশ পার্লামেন্টে পেশ করা হয়েছিল। স্মারকে বলা হয়- ‘বাংলা ও আসামে মোট মুসলমান ২ কোটি ৫ লাখ। এর মধ্যে পূর্ববঙ্গ এবং তার সংলগ্ন সিলেট কাছাড় জেলায় ১ কোটি ৭৫ লাখ মুসলমানের বাস। এই জেলাগুলোর বিরাট সংখ্যক মানুষের পেশা কৃষি ও শ্রমদান। অন্যদিকে চট্টগ্রাম ও নোয়াখালী জেলার মানুষের জীবিকা সমুদ্রনির্ভর। এর কারণ সম্ভবত নিম্নবর্ণের হিন্দুরা ধর্মান্তরিত হয়ে ওই দুই জেলায় গিয়ে থিতু হয়েছে।’

মুসলমানদের মধ্যে যারা অভিজাত শ্রেণিভুক্ত তাদের সংখ্যা ১৩ শতাংশ মাত্র। উড়িষ্যায় হিন্দুর বিপুল সংখ্যাধিক্য। ফলত উড়িষ্যা ও বিহারের রাজনীতি ভিন্নতর গতিমুখ ধরে চলছে। বাংলা নিয়ে ব্রিটিশদের মতলববাজি নিহিত ছিল, ‘কৃষিজীবী ও শ্রমিক শ্রেণির বিরাটাংশকে কেন্দ্র করে। এই লোকগুলোর দুঃখ-কষ্টের জন্য দায়ী ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি প্রবর্তিত জমির চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত প্রথা। কিন্তু শাসকরা বোঝায়, ‘মুসলমানরা ক্ষমতা হারিয়েছে বলেই তাদের যত দুর্গতি।’ হিন্দু জমিদারদের বিরুদ্ধে কৃষকদের ক্ষোভকে রাজনৈতিক হাতিয়ার বানিয়ে তা বিদেশি প্রভুর স্বার্থসেবায় লাগানোর জন্যই এমন প্রচারণা চালানো হয়েছিল।

তারা ১৯০৫ সালে দুই-তৃতীয়াংশ মুসলিম অধ্যুষিত এলাকায় নতুন প্রদেশ ‘পূর্ববঙ্গ’ গঠন করে। পাশাপাশি গঠন করে হিন্দু জনআধিক্য এলাকা নিয়ে ‘পশ্চিমবঙ্গ’। জনসংখ্যা অনুপাতে ক্ষমতা বণ্টন করে। নিবেদিতপ্রাণ সাম্রাজ্যবাদী লর্ড নাথানিয়াল কার্জন (যিনি ভাইসরয় ছিলেন ১৮৯৯ থেকে ১৯০৫ পর্যন্ত) ঘটনাটি ঘটানোর পর পুঞ্জীভূত ক্ষোভ ক্রমশ বিস্ফোরণোন্মুখ হয়ে উঠেছিল। ১৯০৫ সালের ১৬ অক্টোবর ঢাকা হয়ে গেল পূর্ববঙ্গ প্রদেশের রাজধানী। লেফটেন্যান্ট-গভর্নর হয়ে এলেন ঘোরতর সাম্রাজ্যবাদী আইসিএস অফিসার স্যার বামফিল্ড ফুলার। বাংলাকে বিকৃত করে নতুন প্রদেশ করায় ক্ষুব্ধ হিন্দুরা লে-গভর্নর ফুলারকে স্বাগত জানায়নি। মুসলিম নেতাদেরও অনেকের মতে, ‘সমস্যার প্রতিকার নয়, নতুন প্রদেশ নতুন এক সমস্যা।’ তবে এমন আওয়াজও দেওয়া হয়েছিল যে, বাঙালি মুসলমানদের দৈহিক ও আর্থিক নিরাপত্তা বিধান করবে ব্রিটিশ শক্তি। ফুলার ওয়াদা করলেন যে, বাঙালি মুসলমানদের জন্য মুঘল আমলের সুযোগ-সুবিধা চালু করবেন। তার এই ঔপনিবেশিক চাতুরীজনিত বুলি হাওয়ায় আগুন ধরিয়ে দেয়। ১৯০৬ সালে ফুলার পদত্যাগ করলে বঙ্গভঙ্গের সমর্থক মুসলিম সংগঠনগুলো তার সমর্থনে জনসভা করেছে। ‘টাইমস অব ইন্ডিয়া’ পত্রিকা বলেছে- ‘বঙ্গভঙ্গ হচ্ছে ব্রিটিশ শাসনের ইতিহাসে মারাত্মক ভুলগুলোর অন্যতম।’ (এই ফুলার পরবর্তী জীবনে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় গ্যাস আক্রমণের অ্যালার্ম উদ্ভাবক হিসেবে বিখ্যাত হন।) বঙ্গভঙ্গ রদ হয় ১৯১১ সালে। কিন্তু তার ক্ষত রয়ে যায় তিন দশকের বেশি সময়। ব্রিটিশ শাসনকালে সর্বশেষ যে নির্বাচন হয় ১৯৪৬ সালে তাতে বাংলার ১৯৯ আসনের মধ্যে ১১৩টি জিতে নেয় মুসলিম লীগ। কংগ্রেস পায় ৮৬ আসন। সরকার গঠন করে মুসলিম লীগ। এরপর কলকাতা ও বাংলা কলুষিত হলো সহিংসতা আর দাঙ্গায়। ঐক্যবদ্ধ বাংলার সব আশা চুরমার হয়ে গেল। ব্রিটিশ শাসনের চূড়ান্ত বছর ১৯৪৬ সালের ১৬ আগস্ট শুক্রবার শুরু হয় যে ভয়ংকর রক্তক্ষয় ইতিহাসে তা ‘গ্রেট ক্যালকাটা কিলিং’ নামে চিহ্নিত। তদানীন্তন মুসলিম সরকারের প্রশ্রয়ে দাঙ্গাবাজরা মানুষের রক্ত ঝরাতে শুরু করেছিল। কলকাতা নগরীর সেই দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়ে পূর্বদিকে নোয়াখালীতে আর উত্তরদিকে বিহারে। রক্ত ঝরানোর জন্য উন্মত্ত শক্তিকে কে থামাবে? এগিয়ে এলেন মহাত্মা মোহনচাঁদ করমচাঁদ গান্ধী। স্থির করলেন, ১৯৪৭ সালের ১৫ আগস্ট দিল্লিতে অনুষ্ঠেয় ভারতের স্বাধীনতা দিবস উদযাপনে তিনি থাকবেন না। তার উপযুক্ত স্থান কলকাতা নগরী-বাংলার প্রাণকেন্দ্র। এখান থেকে তিনি শান্তির জন্য নিজেকে নিবেদন করবেন। তিনি মনে করেন, বাংলায় শান্তি নিশ্চিত করতে পারলে সর্বত্র হত্যা ও শরণার্থী গমনাগমনের ঢল বন্ধ হয়ে যাবে। জনাকীর্ণ বস্তির পরিত্যক্ত ঘরকে আস্তানা বানিয়ে মহাত্মা সেখান থেকে শান্তি আন্দোলন চালাতে থাকলেন। সব উদ্যোগ বিফলে গেল। বাকি রইল তার জীবন। শান্তির স্বার্থে ওটা উৎসর্গ করবেন তিনি। শুরু করলেন আমরণ অনশন। বললেন শান্তির সুবাতাস বইলেই শুধু অনশন ভাঙবেন। বাংলার জনগণ উতলা হলো। তাদের চোখে পানি। থেমে গেল হত্যা। ব্রিটিশ মালিকানাধীন সংবাদপত্র স্টেটসম্যান বলল- ‘এটা অলৌকিক!’ ভারতের সর্বশেষ ভাইসরয় লর্ড মাউন্টব্যাটেন চিঠিতে মহাত্মা গান্ধীকে বলেন, ‘আমার অধীনে হত্যা-দাঙ্গা রোধ করতে সক্ষম ৫০ হাজার সৈন্যের একটি বাহিনী রয়েছে পাঞ্জাবে। আর সারা বাংলায় ছিল একজন মানুষ এবং তিনি শান্তি আনলেন।’ গান্ধীর নৈতিক বিজয় বাংলার নৃতাত্ত্বিক পরিবেশের ওপর তাৎপর্যময় প্রভাব ফেলেছিল। এর দ্বারা রাজ্যটির ভবিষ্যৎ নির্বাচনী মানচিত্রও প্রভাবিত। বাংলার মতো পাঞ্জাবও ভাগ হয়েছে। তখন দেখা গেছে এই পাঞ্জাবের সব মানুষ ওই পাঞ্জাবে এবং ওই পাঞ্জাবের লোক এই পাঞ্জাবে এসেছে। পশ্চিমবঙ্গের মুসলমানদের বেলায় তেমন ঘটেনি, পূর্ববঙ্গ (আজকের বাংলাদেশ) সীমান্তের লাগোয়া জমিনেই তারা থেকে গেছে। এসব জেলায় গেল সাত দশকে পশ্চিমবঙ্গীয় মুসলিমদের জনঘনত্ব বিরাট আকার নিয়েছে। এ যেন পশ্চিমবঙ্গের ভিতরেই এখন একটি পূর্ববঙ্গ। আসন্ন বিধানসভা নির্বাচন প্রসঙ্গে ধারণগত চিত্র বলছে, তৃণমূল কংগ্রেস তার ভোটশক্তি সংহত করে চলেছে। পাল্লা দেওয়ার জন্য নিজেকে জোরদার করছে বিজেপি। বাম দলগুলোও সংঘবদ্ধ হওয়ার চেষ্টা করছে। এতে সুফল মিলবে? অঙ্ক সূত্রটা হতে পারে : নাথিং প্লাস নাথিং ইজ ইকুয়াল টু নাথিং! ভারতের গণতন্ত্র একাধিক ক্রান্তির ভিতর দিয়ে এগিয়েছে। একটা সময় চলেছে স্থিতাবস্থা; পরে চলেছে সন্দেহ। স্থান-বৈশিষ্ট্যের প্রভাবে নির্বাচনী ফলাফল কোনো কোনো সময় ঝাঁকুনি খেলেও সাধারণত এই ফলাফল সিদ্ধান্তদায়কই হয়ে থাকে। সেদিক থেকে ২০২১ সালের নির্বাচন পশ্চিমবঙ্গের জন্য খুবই গুরুতর। অতীতের জারিজুরি বর্তমানের বিচক্ষণতা নাকি ভবিষ্যতের আকাক্সক্ষা- কোনটার দ্বারা চালিত হবে এই রাজ্য, তা জানতে ২ মে ভোটের ফল ঘোষণা পর্যন্ত অপেক্ষা করাটা চমৎকার অপেক্ষা বটে।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
ঢাবি এখনো ফ্যাসিবাদের প্রভাব থেকে পুরোপুরি মুক্ত নয়: রাশেদ খান
ঢাবি এখনো ফ্যাসিবাদের প্রভাব থেকে পুরোপুরি মুক্ত নয়: রাশেদ খান

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের নৈশভোজে অতিথি ইলন মাস্ক-রোনালদো
ট্রাম্পের নৈশভোজে অতিথি ইলন মাস্ক-রোনালদো

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুখ্যাত সেই এপস্টেইনের ফাইল প্রকাশে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন
কুখ্যাত সেই এপস্টেইনের ফাইল প্রকাশে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় ঘিরে দেশে কোনো অস্থিরতা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার রায় ঘিরে দেশে কোনো অস্থিরতা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

মালিতে সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩১ গ্রামবাসী নিহত
মালিতে সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩১ গ্রামবাসী নিহত

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জামায়াত-এনসিপিসহ ৬ দলের সঙ্গে সংলাপে বসেছে ইসি
জামায়াত-এনসিপিসহ ৬ দলের সঙ্গে সংলাপে বসেছে ইসি

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি আবেদনের শেষ দিন আজ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি আবেদনের শেষ দিন আজ

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা
টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা

৪৪ মিনিট আগে | পরবাস

ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত
ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩
মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন
খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন

৫৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা
জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের
সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র
'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের
প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫
কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন
কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে
সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার
মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ
তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি
ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন