শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৬ মে, ২০২১ আপডেট:

অস্ত্র বেচাকেনার খোলা বাজার

সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
অস্ত্র বেচাকেনার খোলা বাজার

দেশের ১৮ জেলার ৩০ সীমান্ত পয়েন্ট এখন আগ্নেয়াস্ত্র সংগ্রহ ও কেনাবেচার খোলা বাজারে পরিণত হয়েছে। সেসব স্থানে অস্ত্রশস্ত্র প্রদর্শন ও কেনাবেচা চলছে প্রায় প্রকাশ্যেই। দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে ব্যবসায়ীরা সীমান্ত পয়েন্টের অস্ত্র-মাদকের খোলা বাজারগুলোয় নিয়মিত ভিড় করছে। কভিড-১৯-এর বিস্তারজনিত সংকট ও আতঙ্কের অস্থিরতায় ঢিলেঢালা নিরাপত্তাব্যবস্থার সুযোগে সীমান্ত পয়েন্টগুলো দিয়ে বানের পানির মতো অবাধে আসছে অস্ত্রশস্ত্র, গোলাবারুদ। বিভিন্ন সীমান্ত পয়েন্ট গলিয়ে ঢুকে পড়ছে বিপুল আগ্নেয়াস্ত্রের চালান।

হাতবোমা, চকলেট বোমা, টুটু বোর, রিভলবারের চালান আনা হচ্ছে মুড়িমুড়কির মতো। এসব অস্ত্রশস্ত্র বিভিন্ন অপরাধী নেটওয়ার্কের মাধ্যমে রাজধানীসহ সারা দেশেই ছড়িয়ে পড়ছে। আগ্নেয়াস্ত্রের সহজলভ্য ছড়াছড়ি থাকায় ছোট আকারের দ্ধন্ধ-বিরোধেও এর অবাধ ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা মাঝেমধ্যেই অভিযান চালান, ধরপাকড় করেন। অস্ত্র-মাদকের ছোট ছোট চালানও আটক হয়। কিন্তু বন্ধ হয় না হাটবাজার।

চলতি বছরের শুরুর দিকে একটি গোয়েন্দা সংস্থা তাদের মাঠ পর্যায়ের অনুসন্ধান শেষে প্রস্তুতকৃত প্রতিবেদনে উল্লেখ করে, দেশজুড়ে অস্ত্রশস্ত্র সহজলভ্য হয়ে পড়েছে এবং বেশ কিছু পয়েন্টে অস্ত্র কেনাবেচা চলছে প্রায় প্রকাশ্যেই। অন্য একটি গোয়েন্দা প্রতিবেদনেও বলা হয়, দেশের বিভিন্ন সীমান্তের অন্তত ২৬টি পয়েন্ট দিয়ে ছোট আকার-আকৃতির নানারকম অস্ত্রশস্ত্রের পাশাপাশি নাইন এমএমসহ আরও অত্যাধুনিক ও লেটেস্ট মডেলের মারাত্মক ধরনের অস্ত্রশস্ত্রও অবাধে ঢুকে পড়ছে। এসব পয়েন্টে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি), সীমান্ত থানার পুলিশ ও বিভিন্ন গোয়েন্দা নজরদারি নিশ্চিত করতে ইতিপূর্বে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকেও বিশেষ নির্দেশনা জারি করা হয়। তার পরেও কয়েকটি সীমান্ত পয়েন্ট এখনো অস্ত্র আমদানি ও বেচাকেনার বিপজ্জনক স্থান হিসেবে পরিণত হয়ে আছে।

কক্সবাজারের টেকনাফ, উখিয়া, রামু, কুমিল্লার সদর, সদর দক্ষিণ ও চৌদ্দগ্রাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা, চাঁপাইনবাবগঞ্জের সদর ও শিবগঞ্জ, রাজশাহীর গোদাগাড়ী, পবা, চারঘাট, বাঘা, নাটোরের লালপুর, কুষ্টিয়ার দৌলতপুর, দিনাজপুরের হিলি, দেশমা, সাতক্ষীরার কালীগঞ্জ, ভোমরা, সিলেটের জকিগঞ্জ ও জাফলং সীমান্ত পয়েন্ট সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিজিবির ডিউটি পোস্ট ও টহল দলের সংখ্যা বাড়িয়েও অস্ত্র সংগ্রহের সীমান্ত পয়েন্টগুলো পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে রাখা যাচ্ছে না।

অতিসম্প্রতি একটি গোয়েন্দা সংস্থার দেওয়া প্রতিবেদনেও শেরপুর-জামালপুরের দুর্গম পাহাড়ি সীমান্তের কয়েকটি পয়েন্টকে অস্ত্রশস্ত্র-গোলাবারুদ পাচারের স্পর্শকাতর স্থান হিসেবে চিহ্নিত রয়েছে। সীমান্ত পয়েন্টে অবস্থানকারী সন্ত্রাসী চক্র তাদের অস্ত্রশস্ত্র লেনদেন, বেচাকেনা ও পাচার কাজে রাজনৈতিক মাঠের পরিচিত কিছু নেতা-কর্মীকে সহায়ক শক্তি হিসেবে ব্যবহার করছে বলেও অভিযোগ রয়েছে। গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনটিতে গারো পাহাড়ি সীমান্তের পয়েন্টগুলো ছাড়াও কক্সবাজারের উখিয়া, মহেশখালী দ্বীপ, চকোরিয়া এবং চট্টগ্রামের পতেঙ্গা ও আনোয়ারা উপজেলার গহিরা সমুদ্রঘেঁষা স্থানকে অস্ত্রশস্ত্র খালাসের বড় পয়েন্ট বলে চিহ্নিত করা হয়েছে। অন্যদিকে সিলেটের জকিগঞ্জ, মৌলভীবাজারের কুলাউড়া-বড়লেখা ও কমলগঞ্জ সীমান্তের ১৬টি স্থান অস্ত্র ও মাদক আনা-নেওয়ার সহজ পয়েন্ট হয়ে উঠেছে। অস্ত্রশস্ত্র অত্যাধুনিক ও ঝকঝকে : রাজধানীসহ দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়ছে নতুন ঝকঝকে চকচকে আগ্নেয়াস্ত্র। সংঘবদ্ধ একাধিক চক্র বিভিন্ন দেশ থেকে অবৈধ পথে প্যাকেটজাত অস্ত্রের চালান এনে ছড়িয়ে দিচ্ছে হাতে হাতে। মাঠপর্যায়ে বিভিন্ন অভিযানে সম্পৃক্ত থাকা র‌্যাব, পুলিশ, গোয়েন্দা কর্মকর্তারাও স্বীকার করে জানিয়েছেন, গত দুই বছরে উদ্ধারকৃত আগ্নেয়াস্ত্রের বেশির ভাগই ছিল নতুন চকচকে। ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের একজন উপ-কমিশনার বলেছেন, ‘আগে বিভিন্ন অভিযানে ভাঙাচোরা, পুরনো এবং দেশে তৈরি পাইপগান মার্কা অস্ত্রশস্ত্রই বেশি পাওয়া যেত। কিন্তু ইদানীং সন্ত্রাসীদের হাতে উঠে এসেছে অপেক্ষাকৃত ছোট আকৃতির এবং অধিক ক্ষমতাসম্পন্ন আর্মস।’ তিনি আরও জানান, কয়েকটি বিশেষ রাষ্ট্র থেকে প্যাকেটজাত এ অস্ত্রশস্ত্র এনে দেশজুড়ে বেচা করা হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট একাধিক গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তা ও মাঠপর্যায়ে চোরাচালান কাজে নিয়োজিত বিভিন্ন সূত্রের সঙ্গে যোগাযোগ করে এসব বিপজ্জনক অস্ত্র লেনদেনের স্পট চিহ্নিত করা গেছে। অনুসন্ধানে জানা যায়, হবিগঞ্জের সাতছড়ি, শেরপুরের গাজনী, দিনাজপুরের হিলিসহ হাকিমপুর-ফুলবাড়ী, ময়মনসিংহের হালুয়াঘাটের প্রত্যন্ত পাহাড়ি সীমান্ত, সাতক্ষীরার কলারোয়া ও সুন্দরবন নদী সীমান্ত, মৌলভীবাজারের শরীফপুর সীমান্ত পয়েন্ট, রাজশাহীর বেড়পাড়া, টাঙ্গন, নওদাপাড়া, ইউসুফপুর সীমান্ত পয়েন্টে এখন আগ্নেয়াস্ত্রের অবাধ আনা-নেওয়া ও কেনাবেচা চলছে। নওদাপাড়া-কাটাখালী অঞ্চলের চিহ্নিত চোরাকারবারি ও সীমান্ত ঘাট পরিচালনাকারী এক প্রভাবশালীর নেতৃত্বাধীন ফাইভ স্টার গ্রুপের দুর্বৃত্তরা মাদক চোরাচালানের পরিবর্তে এখন অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র আমদানি ও কেনাবেচায় বেশি ব্যস্ত। সেখানে মাত্র ২০-২২ হাজার টাকায়ই ভারতীয় পিস্তল, হালকা রিভলবার জাতীয় অস্ত্রশস্ত্র কেনাবেচা চলে বলে একটি প্রতিবেদনে স্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে। রাজধানীর প্রান্তসীমায় অস্ত্রবাজদের অবাধ বিচরণ : এদিকে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে র‌্যাব-পুলিশের অভিযানে প্রতিদিনই মিলছে আগ্নেয়াস্ত্র, ধরা পড়ছে ব্যবহারকারী সন্ত্রাসীও। কিন্তু নানা প্রক্রিয়ায় জঙ্গি গোষ্ঠী, দাগি ও পেশাদার অপরাধী রাজনৈতিক ছদ্মাবরণে আগ্নেয়াস্ত্রের ব্যবহার ও মজুদের পাঁয়তারায় লিপ্ত আছে। সন্দেহভাজন অস্ত্র ব্যবসায়ী ও অস্ত্রবাজ সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে গোয়েন্দা নজরদারিসহ অভিযান পরিচালনার ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে বলেও পুলিশের একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছেন। রাজধানীজুড়ে র‌্যাব-পুলিশের ব্যাপক তৎপরতা থাকায় রাজধানী-ঘেঁষা শহর-জনপদ এখন দুর্ধর্ষ অস্ত্রবাজ সন্ত্রাসীদের নিরাপদ ঘাঁটিতে পরিণত হয়েছে। বিশেষ করে সাভারের আমিনবাজার, বড়দেশী, কাউন্দিয়া, ভাকুর্তা, কেরানীগঞ্জের কালীগঞ্জ বাজার, জিঞ্জিরাসহ আশপাশের মহল্লাসমূহ, টঙ্গী, আশুলিয়া, রূপগঞ্জের চনপাড়া বস্তিসহ আশপাশের এলাকা, নারায়ণগঞ্জের সাইনবোর্ড ও ফতুল্লার একটি হাউজিং এলাকা এবং মোহাম্মদপুরের বসিলা পয়েন্টগুলো দিন দিনই বিপজ্জনক হয়ে উঠেছে। সেসব স্থানে পেশাদার সন্ত্রাসীদের অবাধ বিচরণের সুযোগে ছোট ছোট সন্ত্রাসী গ্রুপ তৈরি হয়েছে, তাদের হাতে হাতে উঠে এসেছে আগ্নেয়াস্ত্র। হাত বাড়ালেই মিলছে মানুষ মারার অস্ত্রশস্ত্র। দেশি-বিদেশি, ছোট-বড় নানারকম অস্ত্রশস্ত্র কেনাবেচাও চলছে সংগোপনে। খোদ রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টেও মিলছে এসব অস্ত্র। এমনকি কিস্তিতে এসব অস্ত্র বিক্রির বিশেষ সুযোগ দেওয়ায় কিশোর-তরুণদের হাতেও এসব সহজলভ্য হয়ে উঠেছে। গড়ে উঠেছে কিশোর গ্যাং। স্কুলপড়ুয়া এসব কিশোরকে নিয়ে সীমাহীন উৎকণ্ঠায় আছেন অভিভাবকরা। প্রতিটি এলাকাতেই নানা নামে নানা গ্রুপ গড়ে তুলেই তারা মুহুর্তে অস্ত্রবাজ সন্ত্রাসীতে পরিণত হচ্ছে। অল্পবয়সী এসব কিশোর-তরুণ হাতে অস্ত্র পেলেই ধরাকে সরা জ্ঞান করছে, যত্রতত্র তা প্রদর্শনসহ মারাত্মক সব অপরাধ সংঘটন করে চলছে। রাজধানীর টার্মিনাল ও অটোস্ট্যান্ড কেন্দ্রিক যেসব চাঁদাবাজ গ্রুপ রয়েছে তাদের হাতে হাতেও বিপুল আগ্নেয়াস্ত্র থাকার তথ্য আছে গোয়েন্দাদের কাছে।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম