শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৬ মে, ২০২১ আপডেট:

অস্ত্র বেচাকেনার খোলা বাজার

সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
অস্ত্র বেচাকেনার খোলা বাজার

দেশের ১৮ জেলার ৩০ সীমান্ত পয়েন্ট এখন আগ্নেয়াস্ত্র সংগ্রহ ও কেনাবেচার খোলা বাজারে পরিণত হয়েছে। সেসব স্থানে অস্ত্রশস্ত্র প্রদর্শন ও কেনাবেচা চলছে প্রায় প্রকাশ্যেই। দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে ব্যবসায়ীরা সীমান্ত পয়েন্টের অস্ত্র-মাদকের খোলা বাজারগুলোয় নিয়মিত ভিড় করছে। কভিড-১৯-এর বিস্তারজনিত সংকট ও আতঙ্কের অস্থিরতায় ঢিলেঢালা নিরাপত্তাব্যবস্থার সুযোগে সীমান্ত পয়েন্টগুলো দিয়ে বানের পানির মতো অবাধে আসছে অস্ত্রশস্ত্র, গোলাবারুদ। বিভিন্ন সীমান্ত পয়েন্ট গলিয়ে ঢুকে পড়ছে বিপুল আগ্নেয়াস্ত্রের চালান।

হাতবোমা, চকলেট বোমা, টুটু বোর, রিভলবারের চালান আনা হচ্ছে মুড়িমুড়কির মতো। এসব অস্ত্রশস্ত্র বিভিন্ন অপরাধী নেটওয়ার্কের মাধ্যমে রাজধানীসহ সারা দেশেই ছড়িয়ে পড়ছে। আগ্নেয়াস্ত্রের সহজলভ্য ছড়াছড়ি থাকায় ছোট আকারের দ্ধন্ধ-বিরোধেও এর অবাধ ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা মাঝেমধ্যেই অভিযান চালান, ধরপাকড় করেন। অস্ত্র-মাদকের ছোট ছোট চালানও আটক হয়। কিন্তু বন্ধ হয় না হাটবাজার।

চলতি বছরের শুরুর দিকে একটি গোয়েন্দা সংস্থা তাদের মাঠ পর্যায়ের অনুসন্ধান শেষে প্রস্তুতকৃত প্রতিবেদনে উল্লেখ করে, দেশজুড়ে অস্ত্রশস্ত্র সহজলভ্য হয়ে পড়েছে এবং বেশ কিছু পয়েন্টে অস্ত্র কেনাবেচা চলছে প্রায় প্রকাশ্যেই। অন্য একটি গোয়েন্দা প্রতিবেদনেও বলা হয়, দেশের বিভিন্ন সীমান্তের অন্তত ২৬টি পয়েন্ট দিয়ে ছোট আকার-আকৃতির নানারকম অস্ত্রশস্ত্রের পাশাপাশি নাইন এমএমসহ আরও অত্যাধুনিক ও লেটেস্ট মডেলের মারাত্মক ধরনের অস্ত্রশস্ত্রও অবাধে ঢুকে পড়ছে। এসব পয়েন্টে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি), সীমান্ত থানার পুলিশ ও বিভিন্ন গোয়েন্দা নজরদারি নিশ্চিত করতে ইতিপূর্বে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকেও বিশেষ নির্দেশনা জারি করা হয়। তার পরেও কয়েকটি সীমান্ত পয়েন্ট এখনো অস্ত্র আমদানি ও বেচাকেনার বিপজ্জনক স্থান হিসেবে পরিণত হয়ে আছে।

কক্সবাজারের টেকনাফ, উখিয়া, রামু, কুমিল্লার সদর, সদর দক্ষিণ ও চৌদ্দগ্রাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা, চাঁপাইনবাবগঞ্জের সদর ও শিবগঞ্জ, রাজশাহীর গোদাগাড়ী, পবা, চারঘাট, বাঘা, নাটোরের লালপুর, কুষ্টিয়ার দৌলতপুর, দিনাজপুরের হিলি, দেশমা, সাতক্ষীরার কালীগঞ্জ, ভোমরা, সিলেটের জকিগঞ্জ ও জাফলং সীমান্ত পয়েন্ট সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিজিবির ডিউটি পোস্ট ও টহল দলের সংখ্যা বাড়িয়েও অস্ত্র সংগ্রহের সীমান্ত পয়েন্টগুলো পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে রাখা যাচ্ছে না।

অতিসম্প্রতি একটি গোয়েন্দা সংস্থার দেওয়া প্রতিবেদনেও শেরপুর-জামালপুরের দুর্গম পাহাড়ি সীমান্তের কয়েকটি পয়েন্টকে অস্ত্রশস্ত্র-গোলাবারুদ পাচারের স্পর্শকাতর স্থান হিসেবে চিহ্নিত রয়েছে। সীমান্ত পয়েন্টে অবস্থানকারী সন্ত্রাসী চক্র তাদের অস্ত্রশস্ত্র লেনদেন, বেচাকেনা ও পাচার কাজে রাজনৈতিক মাঠের পরিচিত কিছু নেতা-কর্মীকে সহায়ক শক্তি হিসেবে ব্যবহার করছে বলেও অভিযোগ রয়েছে। গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনটিতে গারো পাহাড়ি সীমান্তের পয়েন্টগুলো ছাড়াও কক্সবাজারের উখিয়া, মহেশখালী দ্বীপ, চকোরিয়া এবং চট্টগ্রামের পতেঙ্গা ও আনোয়ারা উপজেলার গহিরা সমুদ্রঘেঁষা স্থানকে অস্ত্রশস্ত্র খালাসের বড় পয়েন্ট বলে চিহ্নিত করা হয়েছে। অন্যদিকে সিলেটের জকিগঞ্জ, মৌলভীবাজারের কুলাউড়া-বড়লেখা ও কমলগঞ্জ সীমান্তের ১৬টি স্থান অস্ত্র ও মাদক আনা-নেওয়ার সহজ পয়েন্ট হয়ে উঠেছে। অস্ত্রশস্ত্র অত্যাধুনিক ও ঝকঝকে : রাজধানীসহ দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়ছে নতুন ঝকঝকে চকচকে আগ্নেয়াস্ত্র। সংঘবদ্ধ একাধিক চক্র বিভিন্ন দেশ থেকে অবৈধ পথে প্যাকেটজাত অস্ত্রের চালান এনে ছড়িয়ে দিচ্ছে হাতে হাতে। মাঠপর্যায়ে বিভিন্ন অভিযানে সম্পৃক্ত থাকা র‌্যাব, পুলিশ, গোয়েন্দা কর্মকর্তারাও স্বীকার করে জানিয়েছেন, গত দুই বছরে উদ্ধারকৃত আগ্নেয়াস্ত্রের বেশির ভাগই ছিল নতুন চকচকে। ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের একজন উপ-কমিশনার বলেছেন, ‘আগে বিভিন্ন অভিযানে ভাঙাচোরা, পুরনো এবং দেশে তৈরি পাইপগান মার্কা অস্ত্রশস্ত্রই বেশি পাওয়া যেত। কিন্তু ইদানীং সন্ত্রাসীদের হাতে উঠে এসেছে অপেক্ষাকৃত ছোট আকৃতির এবং অধিক ক্ষমতাসম্পন্ন আর্মস।’ তিনি আরও জানান, কয়েকটি বিশেষ রাষ্ট্র থেকে প্যাকেটজাত এ অস্ত্রশস্ত্র এনে দেশজুড়ে বেচা করা হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট একাধিক গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তা ও মাঠপর্যায়ে চোরাচালান কাজে নিয়োজিত বিভিন্ন সূত্রের সঙ্গে যোগাযোগ করে এসব বিপজ্জনক অস্ত্র লেনদেনের স্পট চিহ্নিত করা গেছে। অনুসন্ধানে জানা যায়, হবিগঞ্জের সাতছড়ি, শেরপুরের গাজনী, দিনাজপুরের হিলিসহ হাকিমপুর-ফুলবাড়ী, ময়মনসিংহের হালুয়াঘাটের প্রত্যন্ত পাহাড়ি সীমান্ত, সাতক্ষীরার কলারোয়া ও সুন্দরবন নদী সীমান্ত, মৌলভীবাজারের শরীফপুর সীমান্ত পয়েন্ট, রাজশাহীর বেড়পাড়া, টাঙ্গন, নওদাপাড়া, ইউসুফপুর সীমান্ত পয়েন্টে এখন আগ্নেয়াস্ত্রের অবাধ আনা-নেওয়া ও কেনাবেচা চলছে। নওদাপাড়া-কাটাখালী অঞ্চলের চিহ্নিত চোরাকারবারি ও সীমান্ত ঘাট পরিচালনাকারী এক প্রভাবশালীর নেতৃত্বাধীন ফাইভ স্টার গ্রুপের দুর্বৃত্তরা মাদক চোরাচালানের পরিবর্তে এখন অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র আমদানি ও কেনাবেচায় বেশি ব্যস্ত। সেখানে মাত্র ২০-২২ হাজার টাকায়ই ভারতীয় পিস্তল, হালকা রিভলবার জাতীয় অস্ত্রশস্ত্র কেনাবেচা চলে বলে একটি প্রতিবেদনে স্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে। রাজধানীর প্রান্তসীমায় অস্ত্রবাজদের অবাধ বিচরণ : এদিকে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে র‌্যাব-পুলিশের অভিযানে প্রতিদিনই মিলছে আগ্নেয়াস্ত্র, ধরা পড়ছে ব্যবহারকারী সন্ত্রাসীও। কিন্তু নানা প্রক্রিয়ায় জঙ্গি গোষ্ঠী, দাগি ও পেশাদার অপরাধী রাজনৈতিক ছদ্মাবরণে আগ্নেয়াস্ত্রের ব্যবহার ও মজুদের পাঁয়তারায় লিপ্ত আছে। সন্দেহভাজন অস্ত্র ব্যবসায়ী ও অস্ত্রবাজ সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে গোয়েন্দা নজরদারিসহ অভিযান পরিচালনার ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে বলেও পুলিশের একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছেন। রাজধানীজুড়ে র‌্যাব-পুলিশের ব্যাপক তৎপরতা থাকায় রাজধানী-ঘেঁষা শহর-জনপদ এখন দুর্ধর্ষ অস্ত্রবাজ সন্ত্রাসীদের নিরাপদ ঘাঁটিতে পরিণত হয়েছে। বিশেষ করে সাভারের আমিনবাজার, বড়দেশী, কাউন্দিয়া, ভাকুর্তা, কেরানীগঞ্জের কালীগঞ্জ বাজার, জিঞ্জিরাসহ আশপাশের মহল্লাসমূহ, টঙ্গী, আশুলিয়া, রূপগঞ্জের চনপাড়া বস্তিসহ আশপাশের এলাকা, নারায়ণগঞ্জের সাইনবোর্ড ও ফতুল্লার একটি হাউজিং এলাকা এবং মোহাম্মদপুরের বসিলা পয়েন্টগুলো দিন দিনই বিপজ্জনক হয়ে উঠেছে। সেসব স্থানে পেশাদার সন্ত্রাসীদের অবাধ বিচরণের সুযোগে ছোট ছোট সন্ত্রাসী গ্রুপ তৈরি হয়েছে, তাদের হাতে হাতে উঠে এসেছে আগ্নেয়াস্ত্র। হাত বাড়ালেই মিলছে মানুষ মারার অস্ত্রশস্ত্র। দেশি-বিদেশি, ছোট-বড় নানারকম অস্ত্রশস্ত্র কেনাবেচাও চলছে সংগোপনে। খোদ রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টেও মিলছে এসব অস্ত্র। এমনকি কিস্তিতে এসব অস্ত্র বিক্রির বিশেষ সুযোগ দেওয়ায় কিশোর-তরুণদের হাতেও এসব সহজলভ্য হয়ে উঠেছে। গড়ে উঠেছে কিশোর গ্যাং। স্কুলপড়ুয়া এসব কিশোরকে নিয়ে সীমাহীন উৎকণ্ঠায় আছেন অভিভাবকরা। প্রতিটি এলাকাতেই নানা নামে নানা গ্রুপ গড়ে তুলেই তারা মুহুর্তে অস্ত্রবাজ সন্ত্রাসীতে পরিণত হচ্ছে। অল্পবয়সী এসব কিশোর-তরুণ হাতে অস্ত্র পেলেই ধরাকে সরা জ্ঞান করছে, যত্রতত্র তা প্রদর্শনসহ মারাত্মক সব অপরাধ সংঘটন করে চলছে। রাজধানীর টার্মিনাল ও অটোস্ট্যান্ড কেন্দ্রিক যেসব চাঁদাবাজ গ্রুপ রয়েছে তাদের হাতে হাতেও বিপুল আগ্নেয়াস্ত্র থাকার তথ্য আছে গোয়েন্দাদের কাছে।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
ঢাবি এখনো ফ্যাসিবাদের প্রভাব থেকে পুরোপুরি মুক্ত নয়: রাশেদ খান
ঢাবি এখনো ফ্যাসিবাদের প্রভাব থেকে পুরোপুরি মুক্ত নয়: রাশেদ খান

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের নৈশভোজে অতিথি ইলন মাস্ক-রোনালদো
ট্রাম্পের নৈশভোজে অতিথি ইলন মাস্ক-রোনালদো

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুখ্যাত সেই এপস্টেইনের ফাইল প্রকাশে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন
কুখ্যাত সেই এপস্টেইনের ফাইল প্রকাশে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় ঘিরে দেশে কোনো অস্থিরতা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার রায় ঘিরে দেশে কোনো অস্থিরতা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

মালিতে সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩১ গ্রামবাসী নিহত
মালিতে সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩১ গ্রামবাসী নিহত

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জামায়াত-এনসিপিসহ ৬ দলের সঙ্গে সংলাপে বসেছে ইসি
জামায়াত-এনসিপিসহ ৬ দলের সঙ্গে সংলাপে বসেছে ইসি

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি আবেদনের শেষ দিন আজ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি আবেদনের শেষ দিন আজ

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা
টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা

৪৪ মিনিট আগে | পরবাস

ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত
ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩
মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন
খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন

৫৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা
জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের
সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র
'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের
প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫
কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন
কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে
সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার
মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ
তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি
ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন