শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৯ জুন, ২০২১ আপডেট:

দাম কম দেখিয়ে বিটুমিন খালাস

আমদানিতে মূল্য ঘোষণায় কারসাজি, ধরাছোঁয়ার বাইরে শুল্ক ফাঁকি, রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার
রুহুল আমিন রাসেল
প্রিন্ট ভার্সন
দাম কম দেখিয়ে বিটুমিন খালাস

সারা দেশের সড়ক-মহাসড়ক নির্মাণের অন্যতম উপকরণ হিসেবে ফিনিশড বা তৈরি বিটুমিন আমদানিতে মূল্য ঘোষণায় কারসাজির তথ্য পাওয়া গেছে। কাস্টমস সূত্র বলছে, অসাধু আমদানিকারকরা আন্ডারইনভয়েসিং বা দাম কম দেখিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার বিটুমিন ভর্তি ড্রাম খালাস করেন। ফলে ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকছে শুল্ক ফাঁকি। বড় অঙ্কের রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার।

এ প্রসঙ্গে চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসের অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ শফি উদ্দিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিটুমিন আমদানিতে আন্ডারইনভয়েসিং বন্ধে চট্টগ্রাম কাস্টমস সক্রিয় রয়েছে। পাশাপাশি অর্থ পাচার প্রতিরোধ আইনের আওতায় অসাধু আমদানিকারকদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

তবে দেশের প্রাচীন বাণিজ্য সংগঠন ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সভাপতি রিজওয়ান রাহমান বলেন, আন্ডারইনভয়েসিং বা দাম কম দেখিয়ে শুল্ক ফাঁকি দেওয়া হচ্ছে। সহজ কথায় ২০ টাকার জিনিস আমদানি করে ২ টাকা দাম দেখিয়ে শুল্ক ফাঁকি দেওয়া। এই আন্ডারইনভয়েসিং বন্ধে কাস্টমসের পুরোপুরি অটোমেশন চালু করতে হবে। এর মাধ্যমে বাড়াতে হবে কাস্টমসের নজরদারি।

চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (সিসিসিআই) সভাপতি ও বিটুমিন আমদানিকারক মাহবুব আলম বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারদর দেখে কাস্টমসকে বিটুমিনের শুল্কায়ন করতে হবে। আন্ডারইনভয়েসিং বন্ধে কাস্টমসের নজরদারি রাখতে হবে। পাশাপাশি দেশীয় বিটুমিন ব্যবহারে জোর দিতে হবে। তার মতে, ‘বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা খরচ করে বিটুমিন আমদানি করতে হচ্ছে। কিন্তু দেশে যেহেতু উন্নত মানের বিটুমিন উৎপাদন হচ্ছে, তাই আমদানি উৎসাহিত করার কোনো সুযোগ নেই। বরং বিটুমিন রপ্তানিকে আমরা উৎসাহিত করতে পারি। দেশীয় শিল্প বিকশিত হোক।’ জানা গেছে, রাস্তা নির্মাণে ব্যবহৃত বিটুমিন আমদানিতে মিথ্যা ঘোষণা থামছে না। ভেজাল বিটুমিন আসছেই, অথচ নীরব কাস্টমস। মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে আসছে বিটুমিন। রাজস্ব ফাঁকি ধরাছোঁয়ার বাইরে। কার্যত বিটুমিন আমদানির পুরো প্রক্রিয়াই প্রশ্নবিদ্ধ। বিএসটিআই, বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন ও বুয়েটের অনুমোদন ছাড়াই বিটুমিন আসছে দেশে। আর চট্টগ্রাম বন্দরের একশ্রেণির অসাধু কর্মকর্তার যোগসাজশে সেগুলো ছাড়পত্রও পেয়ে যাচ্ছে। এ প্রসঙ্গে ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) সহকারী অধ্যাপক এবং বিটুমিন বিশেষজ্ঞ ড. নাজমুস সাকিব বলেন, ‘এমন একটি শিপ বা জাহাজ থেকে বিটুমিন নেওয়া হচ্ছে, যেটি ৩ থেকে ৪ মাস সাগরে ভাসছে। সেখানেই শিপের পরিত্যক্ত তেল ও তেলজাতীয় ক্ষতিকর পদার্থ বিটুমিনে মেশানো হচ্ছে। এক কথায় বলতে গেলে চোরাই প্রক্রিয়ায় মানহীনভাবে তৈরি বিটুমিন বাংলাদেশে আসছে। স্বাভাবিকভাবেই মানহীন ও রাজস্ব ফাঁকির সুযোগ থাকায় ভেজাল বিটুমিনের দামও কিছুটা কম হয়। এই অল্প দামে পাওয়া খারাপ বিটুমিন সারা দেশের রাস্তা নির্মাণে ব্যবহৃত হচ্ছে। আসলে আবর্জনাকে আমরা রাস্তায় বিটুমিন হিসেবে ব্যবহার করছি।’

জানা গেছে, বিপুল বিনিয়োগে গড়ে ওঠা দেশীয় বিটুমিনশিল্পে উৎপাদন পর্যায়ে অযৌক্তিকভাবে ২৬ শতাংশ পর্যন্ত কর বিদ্যমান থাকলেও আমদানিতে অনেক কম। এভাবে শুরুতেই দেশীয় বিটুমিনশিল্প ধ্বংসের পাঁয়তারা চলছে। দেশে বিটুমিন উৎপাদনের কাঁচামাল আমদানিতে অন্যায্যভাবে ১৫ শতাংশ ভ্যাট বিদ্যমান। অথচ পরিশোধিত বিটুমিনে আমদানিতে কোনো ভ্যাটই নেই। আবার আমদানির বিটুমিন সরবরাহ পর্যায়ে যেখানে ভ্যাট মাত্র ৫ শতাংশ, সেখানে দেশীয় উৎপাদকের ওপর ১৫ শতাংশ ভ্যাটের খড়্্গ রয়েছে। এমনকি দেশীয় বিটুমিন উৎপাদনে প্রতি টনের কাঁচামাল আমদানিতে খরচ ৫৭০ ডলার হলেও আমদানিতে তা ২৬০ ডলার। এই বৈষম্যমূলক কর কাঠামো বাতিল করে দেশীয় শিল্প সুরক্ষার দাবি জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। এ প্রসঙ্গে ব্যবসায়ী-শিল্পপতিদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের (এফবিসিসিআই) সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন বলেন, ‘দেশীয় শিল্পের বিকাশ ও সুরক্ষার স্বার্থে কোনোভাবেই বৈষম্যমূলক করকাঠামো দেখতে চাই না। যেখানে তৈরি পণ্য আমদানিতে ভ্যাট নেই, সেখানে দেশীয় শিল্পের উৎপাদনের কাঁচামাল আমদানি পর্যায়ে ১৫ শতাংশ ভ্যাট অযৌক্তিক ও অন্যায়। দেশীয় বিটুমিন সরবরাহ পর্যায়ে ১৫ শতাংশ ভ্যাটও অপ্রত্যাশিত।’ সব মিলিয়ে দেশীয় বিটুমিনশিল্পের সুরক্ষায় যৌক্তিক কর নির্ধারণে পরামর্শ দিয়েছেন এই শীর্ষ ব্যবসায়ী নেতা।

এ প্রসঙ্গে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) অবসরপ্রাপ্ত জ্যেষ্ঠ সদস্য মো. ফরিদ উদ্দিন বলেন, বিটুমিন আমদানির চেয়ে দেশীয় শিল্প-কারখানায় উৎপাদনের ক্ষেত্রে বাড়তি কর আরোপের কোনো সুযোগ নেই। এমনটা করা হলে তা দেশীয় শিল্পের স্বার্থবিরোধী। সরকারের দেশীয় শিল্প সুরক্ষানীতিরও পরিপন্থী। দেশীয় শিল্পের সঙ্গে এই বৈষম্যমূলক করকাঠামো যথাযথ কর্তৃপক্ষের সংশোধন করা উচিত। কারণ শিল্পের সংরক্ষণ ও সুরক্ষার দায়িত্ব সরকারের।

তথ্যমতে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুযোগ্য নেতৃত্বে বর্তমান সরকারের পরিকল্পনা ও আন্তরিক চেষ্টায় কাক্সিক্ষত লক্ষ্যে পৌঁছাতে হলে ব্যাপক দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ প্রয়োজন। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রথম শর্ত যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়ন। সড়কব্যবস্থা প্রধান যোগাযোগমাধ্যম। টেকসই সড়ক নির্মাণের মূল উপাদান হলো ভালো মানের বিটুমিন। আর বিটুমিন তারকলজাতীয় পদার্থের মুখ্য সংঘটক। অ্যাসফল্ট বা বিটুমিন কঠিন বা অর্ধতরল অবস্থায় পাওয়া যায়, অথবা পেট্রোলিয়াম পরিশোধনের সময় উৎপন্ন হয়। অ্যাসফল্ট বা বিটুমিনের ব্যবহার বিভিন্নভাবে হয়। দেশে সড়ক নির্মাণকাজে বিটুমিন ব্যবহার হলেও বর্তমানে এর বহুবিধ ব্যবহার শুরু হয়েছে। বর্তমানে দেশে বিটুমিনের বার্ষিক চাহিদা প্রায় সাড়ে ৫ লাখ টন, যা অবকাঠামো উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে প্রতি বছরই বাড়ছে।

জানা গেছে, স্থানীয়ভাবে বিটুমিন উৎপাদনের জন্য প্রধান কাঁচামাল হচ্ছে পেট্রোলিয়াম অয়েলস অ্যান্ড অয়েলস অবটেইন্ড মিনারেলস, ক্রুড। যার এইচএস কোড : ২৭০৯.০০.০০। এই কাঁচামাল আমদানিতে শুল্ককর বা সিডি সিডি ৫ শতাংশ, ভ্যাট ১৫ শতাংশ, আগাম কর বা এটি ৩ শতাংশ এবং অগ্রিম আয়কর বা এআইটি ২ শতাংশ। এই করকাঠামো পর্যালোচনায় দেখা যায়, ৫ শতাংশ সিডিসহ মোট আমদানি শুল্ক দাঁড়িয়েছে ২৬ শতাংশ। এ ছাড়া প্রতি ব্যারেলের ট্যারিফ মূল্য ৪০ ডলার নির্ধারিত।

অন্যদিকে বর্তমানে দেশে এইচএস কোড ২৭১৩.২০.১০ ও ২৭১৩.২০.৯০ এর মাধ্যমে ফিনিশড বা তৈরি বিটুমিন আমদানি হয়ে থাকে। ড্রামে বিটুমিন আমদানিতে প্রতি টনের শুল্ককর নির্ধারিত আছে ৪ হাজার ৫০০ টাকা। এর সঙ্গে অগ্রিম আয়কর বা এআইটি ২ শতাংশ এবং আগাম কর বা এটি ৫ শতাংশ। অন্যদিকে অন্যান্য বিটুমিন নামে যদি কেউ বাল্ক আকারে আমদানি করে, সে ক্ষেত্রে প্রতি টনে ৩ হাজার ৫০০ টাকা আমদানি শুল্ক নির্ধারিত রয়েছে। এর সঙ্গে এআইটি ২ শতাংশ এবং এটি ৩ শতাংশ প্রযোজ্য।

জানা গেছে, স্থানীয়ভাবে বিটুমিন উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান না থাকায় বিটুমিনাস ক্রুডের চেয়ে পরিশোধিত বিটুমিনের আমদানি শুল্ক কম রাখা হয় কেবল স্থানীয় অবকাঠামো উন্নয়নের স্বার্থে। কিন্তু বর্তমানে গুণগত মানসম্পন্ন বিটুমিন স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত হওয়ায় দেশীয় শিল্পের সুরক্ষা বিবেচনায় আমদানি শুল্ক কাঠামো স্থানীয় শিল্পবান্ধব করে পুনরায় নির্ধারণ করা প্রয়োজন। পাশর্^বর্তী দেশ ভারতসহ পৃথিবীর অনেক দেশ তাদের স্থানীয় শিল্পের প্রতিরক্ষণার্থে শিল্পের মূল কাঁচামালের ওপর থেকে শুল্ক ও অন্যান্য কর প্রত্যাহার করে সংশ্লিষ্ট শিল্পের সুষ্ঠু বিকাশের নিমিত্তে ফিনিশড পণ্যের ওপর বিভিন্ন শুল্ক ও অন্যান্য কর আরোপের মাধ্যমে বিদেশি পণ্যের অবাধ প্রবেশ নিয়ন্ত্রণ করে উন্নতির শীর্ষে পৌঁছাতে সক্ষম হয়েছে। জাতীয় বৃহত্তর স্বার্থে দেশীয় শিল্প রক্ষায় এ ধরনের নীতি বাংলাদেশেরও অনুসরণ করা উচিত। স্থানীয় শিল্প প্রতিষ্ঠা লাভ করলে দেশের জিডিপি আয় বৃদ্ধির পাশাপাশি আমদানি খাতে কষ্টার্জিত বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় হবে।

এদিকে আমদানি হওয়া ফিনিশড বিটুমিন এবং দেশীয় উৎপাদিত বিটুমিনের স্থানীয় সরবরাহ পর্যায়ের বৈষম্যমূলক চিত্রের দেখা মিলেছে। জানা গেছে, ড্রাম ও অন্যান্য বিটুমিন আমদানিতে কোনো অগ্রিম ভ্যাট বা মূল্য সংযোজন কর (মূসক) পরিশোধ করতে হয় না। অর্থাৎ সংশ্লিষ্ট পণ্যসমূহ ‘মূল্য সংযোজন কর’ অব্যাহতি প্রাপ্ত। মূল্য সংযোজন কর ও স¤পূরক শুল্ক আইন, ২০১২-এর তৃতীয় তফসিল টেবিল-১ অনুযায়ী, বাল্ক বিটুমিন আমদানিতে স্থানীয়ভাবে সরবরাহের ক্ষেত্রে ভ্যাটের হার ৫ শতাংশ। পক্ষান্তরে স্থানীয়ভাবে বিটুমিন উৎপাদনে কাঁচামাল আমদানিতে ১৫ শতাংশ অগ্রিম ভ্যাট প্রযোজ্য, যা সরবরাহ পর্যায়ে সমন্বয়যোগ্য। অর্থাৎ স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত বিটুমিনে ১৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপিত। ফলে আমদানি হওয়া বিটুমিনের তুলনায় স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত বিটুমিনের উৎপাদন খরচ স্বাভাবিকভাবেই বেশি হবে এবং বাজারে অসম প্রতিযোগিতার কারণে কোনোভাবে দেশীয় বিটুমিন উৎপাদনকারী শিল্পপ্রতিষ্ঠান টিকে থাকতে পারবে না।

জানা গেছে, দেশীয় প্রতিষ্ঠান কর্তৃক উৎপাদিত বিটুমিনের পর্যাপ্ত সরবরাহ থাকা সত্ত্বেও শুধু ন্যূনতম শুল্ক ও ভ্যাট বিদ্যমান থাকায় কিছুসংখ্যক আমদানিকারক স্থানীয় বাজারে সরবরাহ করছেন। ফলে স্থানীয় প্রতিষ্ঠানসমূহ তাদের উৎপাদিত পণ্যের বিপণন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে না পারায় লোকসান গুনতে হচ্ছে। এতে আমদানি খাতে দেশের কষ্টার্জিত বৈদেশিক মুদ্রার অপচয়ের পাশাপাশি স্থানীয় পর্যায়ে মূল্য সংযোজন কর খাতে বিঘিœত হচ্ছে রাজস্ব আয়। এ অবস্থা দীর্ঘমেয়াদি চলতে থাকলে দেশীয় বিটুমিন উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান বন্ধ হওয়ার উপক্রম হবে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। কারণ স্থানীয় বাজারে বাজারজাত হওয়া বিটুমিন যে গ্রেডের কথা বলে বিক্রি করা হয়, তা মূলত ওই গ্রেডের নয়, বরং নিম্নমানের। ফলে রাস্তার আয়ুষ্কাল কমে যাওয়ার পাশাপাশি মেরামত ব্যয় বৃদ্ধি পাচ্ছে। সে বিবেচনায় স্থানীয়ভাবে বিটুমিনাস ক্রুড থেকে উৎপাদিত গুণগত মানসম্পন্ন বিটুমিন ব্যবহারে রাস্তার আয়ুষ্কাল বৃদ্ধিসহ মেরামত ব্যয়ও হ্রাস পাবে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রধানমন্ত্রীসহ সমগ্র জাতির স্বপ্ন পূরণের রূপকল্প-২০৪১-এর মূল স্লোগান, ‘কমাতে হবে আমদানি নির্ভরতা, বাড়াতে হবে উৎপাদনশীলতা, তাহলে তৈরি হবে কর্মসংস্থান’। টেকসই উন্নয়ন ও উন্নত যোগাযোগব্যবস্থার স্থায়িত্ব বৃদ্ধির লক্ষ্যে দেশে প্রথম বিটুমিন অ্যাসফল্ট প্লান্ট স্থাপন হয়েছে, যা দেশীয় চাহিদা মিটিয়ে বিদেশে রপ্তানিতেও সক্ষম। বিশেষজ্ঞ মহলের বিশ্বাস, ২০০০ সালের মতো প্রধানমন্ত্রী দেশীয় সিমেন্টশিল্পের গুরুত্ব অনুধাবন করে বাল্ক সিমেন্ট আমদানির ওপর ৩০০ শতাংশ ডিউটি আরোপ করে সিমেন্টশিল্পকে রক্ষা করেছেন, ঠিক তেমনি নিম্নমানের বিটুমিন আমদানির ওপর উচ্চ হারে আমদানি শুল্ক ও অন্যান্য কর আরোপের মাধ্যমে দেশীয় প্রিমিয়াম মানের বিটুমিন উৎপাদন শিল্পকে বিকশিত করলে তা রূপকল্প-২০৪১ বাস্তবায়নে অন্যতম মাইলফলক হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

৫১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ