শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৯ জুন, ২০২১ আপডেট:

দাম কম দেখিয়ে বিটুমিন খালাস

আমদানিতে মূল্য ঘোষণায় কারসাজি, ধরাছোঁয়ার বাইরে শুল্ক ফাঁকি, রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার
রুহুল আমিন রাসেল
প্রিন্ট ভার্সন
দাম কম দেখিয়ে বিটুমিন খালাস

সারা দেশের সড়ক-মহাসড়ক নির্মাণের অন্যতম উপকরণ হিসেবে ফিনিশড বা তৈরি বিটুমিন আমদানিতে মূল্য ঘোষণায় কারসাজির তথ্য পাওয়া গেছে। কাস্টমস সূত্র বলছে, অসাধু আমদানিকারকরা আন্ডারইনভয়েসিং বা দাম কম দেখিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার বিটুমিন ভর্তি ড্রাম খালাস করেন। ফলে ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকছে শুল্ক ফাঁকি। বড় অঙ্কের রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার।

এ প্রসঙ্গে চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসের অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ শফি উদ্দিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিটুমিন আমদানিতে আন্ডারইনভয়েসিং বন্ধে চট্টগ্রাম কাস্টমস সক্রিয় রয়েছে। পাশাপাশি অর্থ পাচার প্রতিরোধ আইনের আওতায় অসাধু আমদানিকারকদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

তবে দেশের প্রাচীন বাণিজ্য সংগঠন ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সভাপতি রিজওয়ান রাহমান বলেন, আন্ডারইনভয়েসিং বা দাম কম দেখিয়ে শুল্ক ফাঁকি দেওয়া হচ্ছে। সহজ কথায় ২০ টাকার জিনিস আমদানি করে ২ টাকা দাম দেখিয়ে শুল্ক ফাঁকি দেওয়া। এই আন্ডারইনভয়েসিং বন্ধে কাস্টমসের পুরোপুরি অটোমেশন চালু করতে হবে। এর মাধ্যমে বাড়াতে হবে কাস্টমসের নজরদারি।

চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (সিসিসিআই) সভাপতি ও বিটুমিন আমদানিকারক মাহবুব আলম বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারদর দেখে কাস্টমসকে বিটুমিনের শুল্কায়ন করতে হবে। আন্ডারইনভয়েসিং বন্ধে কাস্টমসের নজরদারি রাখতে হবে। পাশাপাশি দেশীয় বিটুমিন ব্যবহারে জোর দিতে হবে। তার মতে, ‘বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা খরচ করে বিটুমিন আমদানি করতে হচ্ছে। কিন্তু দেশে যেহেতু উন্নত মানের বিটুমিন উৎপাদন হচ্ছে, তাই আমদানি উৎসাহিত করার কোনো সুযোগ নেই। বরং বিটুমিন রপ্তানিকে আমরা উৎসাহিত করতে পারি। দেশীয় শিল্প বিকশিত হোক।’ জানা গেছে, রাস্তা নির্মাণে ব্যবহৃত বিটুমিন আমদানিতে মিথ্যা ঘোষণা থামছে না। ভেজাল বিটুমিন আসছেই, অথচ নীরব কাস্টমস। মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে আসছে বিটুমিন। রাজস্ব ফাঁকি ধরাছোঁয়ার বাইরে। কার্যত বিটুমিন আমদানির পুরো প্রক্রিয়াই প্রশ্নবিদ্ধ। বিএসটিআই, বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন ও বুয়েটের অনুমোদন ছাড়াই বিটুমিন আসছে দেশে। আর চট্টগ্রাম বন্দরের একশ্রেণির অসাধু কর্মকর্তার যোগসাজশে সেগুলো ছাড়পত্রও পেয়ে যাচ্ছে। এ প্রসঙ্গে ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) সহকারী অধ্যাপক এবং বিটুমিন বিশেষজ্ঞ ড. নাজমুস সাকিব বলেন, ‘এমন একটি শিপ বা জাহাজ থেকে বিটুমিন নেওয়া হচ্ছে, যেটি ৩ থেকে ৪ মাস সাগরে ভাসছে। সেখানেই শিপের পরিত্যক্ত তেল ও তেলজাতীয় ক্ষতিকর পদার্থ বিটুমিনে মেশানো হচ্ছে। এক কথায় বলতে গেলে চোরাই প্রক্রিয়ায় মানহীনভাবে তৈরি বিটুমিন বাংলাদেশে আসছে। স্বাভাবিকভাবেই মানহীন ও রাজস্ব ফাঁকির সুযোগ থাকায় ভেজাল বিটুমিনের দামও কিছুটা কম হয়। এই অল্প দামে পাওয়া খারাপ বিটুমিন সারা দেশের রাস্তা নির্মাণে ব্যবহৃত হচ্ছে। আসলে আবর্জনাকে আমরা রাস্তায় বিটুমিন হিসেবে ব্যবহার করছি।’

জানা গেছে, বিপুল বিনিয়োগে গড়ে ওঠা দেশীয় বিটুমিনশিল্পে উৎপাদন পর্যায়ে অযৌক্তিকভাবে ২৬ শতাংশ পর্যন্ত কর বিদ্যমান থাকলেও আমদানিতে অনেক কম। এভাবে শুরুতেই দেশীয় বিটুমিনশিল্প ধ্বংসের পাঁয়তারা চলছে। দেশে বিটুমিন উৎপাদনের কাঁচামাল আমদানিতে অন্যায্যভাবে ১৫ শতাংশ ভ্যাট বিদ্যমান। অথচ পরিশোধিত বিটুমিনে আমদানিতে কোনো ভ্যাটই নেই। আবার আমদানির বিটুমিন সরবরাহ পর্যায়ে যেখানে ভ্যাট মাত্র ৫ শতাংশ, সেখানে দেশীয় উৎপাদকের ওপর ১৫ শতাংশ ভ্যাটের খড়্্গ রয়েছে। এমনকি দেশীয় বিটুমিন উৎপাদনে প্রতি টনের কাঁচামাল আমদানিতে খরচ ৫৭০ ডলার হলেও আমদানিতে তা ২৬০ ডলার। এই বৈষম্যমূলক কর কাঠামো বাতিল করে দেশীয় শিল্প সুরক্ষার দাবি জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। এ প্রসঙ্গে ব্যবসায়ী-শিল্পপতিদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের (এফবিসিসিআই) সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন বলেন, ‘দেশীয় শিল্পের বিকাশ ও সুরক্ষার স্বার্থে কোনোভাবেই বৈষম্যমূলক করকাঠামো দেখতে চাই না। যেখানে তৈরি পণ্য আমদানিতে ভ্যাট নেই, সেখানে দেশীয় শিল্পের উৎপাদনের কাঁচামাল আমদানি পর্যায়ে ১৫ শতাংশ ভ্যাট অযৌক্তিক ও অন্যায়। দেশীয় বিটুমিন সরবরাহ পর্যায়ে ১৫ শতাংশ ভ্যাটও অপ্রত্যাশিত।’ সব মিলিয়ে দেশীয় বিটুমিনশিল্পের সুরক্ষায় যৌক্তিক কর নির্ধারণে পরামর্শ দিয়েছেন এই শীর্ষ ব্যবসায়ী নেতা।

এ প্রসঙ্গে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) অবসরপ্রাপ্ত জ্যেষ্ঠ সদস্য মো. ফরিদ উদ্দিন বলেন, বিটুমিন আমদানির চেয়ে দেশীয় শিল্প-কারখানায় উৎপাদনের ক্ষেত্রে বাড়তি কর আরোপের কোনো সুযোগ নেই। এমনটা করা হলে তা দেশীয় শিল্পের স্বার্থবিরোধী। সরকারের দেশীয় শিল্প সুরক্ষানীতিরও পরিপন্থী। দেশীয় শিল্পের সঙ্গে এই বৈষম্যমূলক করকাঠামো যথাযথ কর্তৃপক্ষের সংশোধন করা উচিত। কারণ শিল্পের সংরক্ষণ ও সুরক্ষার দায়িত্ব সরকারের।

তথ্যমতে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুযোগ্য নেতৃত্বে বর্তমান সরকারের পরিকল্পনা ও আন্তরিক চেষ্টায় কাক্সিক্ষত লক্ষ্যে পৌঁছাতে হলে ব্যাপক দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ প্রয়োজন। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রথম শর্ত যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়ন। সড়কব্যবস্থা প্রধান যোগাযোগমাধ্যম। টেকসই সড়ক নির্মাণের মূল উপাদান হলো ভালো মানের বিটুমিন। আর বিটুমিন তারকলজাতীয় পদার্থের মুখ্য সংঘটক। অ্যাসফল্ট বা বিটুমিন কঠিন বা অর্ধতরল অবস্থায় পাওয়া যায়, অথবা পেট্রোলিয়াম পরিশোধনের সময় উৎপন্ন হয়। অ্যাসফল্ট বা বিটুমিনের ব্যবহার বিভিন্নভাবে হয়। দেশে সড়ক নির্মাণকাজে বিটুমিন ব্যবহার হলেও বর্তমানে এর বহুবিধ ব্যবহার শুরু হয়েছে। বর্তমানে দেশে বিটুমিনের বার্ষিক চাহিদা প্রায় সাড়ে ৫ লাখ টন, যা অবকাঠামো উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে প্রতি বছরই বাড়ছে।

জানা গেছে, স্থানীয়ভাবে বিটুমিন উৎপাদনের জন্য প্রধান কাঁচামাল হচ্ছে পেট্রোলিয়াম অয়েলস অ্যান্ড অয়েলস অবটেইন্ড মিনারেলস, ক্রুড। যার এইচএস কোড : ২৭০৯.০০.০০। এই কাঁচামাল আমদানিতে শুল্ককর বা সিডি সিডি ৫ শতাংশ, ভ্যাট ১৫ শতাংশ, আগাম কর বা এটি ৩ শতাংশ এবং অগ্রিম আয়কর বা এআইটি ২ শতাংশ। এই করকাঠামো পর্যালোচনায় দেখা যায়, ৫ শতাংশ সিডিসহ মোট আমদানি শুল্ক দাঁড়িয়েছে ২৬ শতাংশ। এ ছাড়া প্রতি ব্যারেলের ট্যারিফ মূল্য ৪০ ডলার নির্ধারিত।

অন্যদিকে বর্তমানে দেশে এইচএস কোড ২৭১৩.২০.১০ ও ২৭১৩.২০.৯০ এর মাধ্যমে ফিনিশড বা তৈরি বিটুমিন আমদানি হয়ে থাকে। ড্রামে বিটুমিন আমদানিতে প্রতি টনের শুল্ককর নির্ধারিত আছে ৪ হাজার ৫০০ টাকা। এর সঙ্গে অগ্রিম আয়কর বা এআইটি ২ শতাংশ এবং আগাম কর বা এটি ৫ শতাংশ। অন্যদিকে অন্যান্য বিটুমিন নামে যদি কেউ বাল্ক আকারে আমদানি করে, সে ক্ষেত্রে প্রতি টনে ৩ হাজার ৫০০ টাকা আমদানি শুল্ক নির্ধারিত রয়েছে। এর সঙ্গে এআইটি ২ শতাংশ এবং এটি ৩ শতাংশ প্রযোজ্য।

জানা গেছে, স্থানীয়ভাবে বিটুমিন উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান না থাকায় বিটুমিনাস ক্রুডের চেয়ে পরিশোধিত বিটুমিনের আমদানি শুল্ক কম রাখা হয় কেবল স্থানীয় অবকাঠামো উন্নয়নের স্বার্থে। কিন্তু বর্তমানে গুণগত মানসম্পন্ন বিটুমিন স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত হওয়ায় দেশীয় শিল্পের সুরক্ষা বিবেচনায় আমদানি শুল্ক কাঠামো স্থানীয় শিল্পবান্ধব করে পুনরায় নির্ধারণ করা প্রয়োজন। পাশর্^বর্তী দেশ ভারতসহ পৃথিবীর অনেক দেশ তাদের স্থানীয় শিল্পের প্রতিরক্ষণার্থে শিল্পের মূল কাঁচামালের ওপর থেকে শুল্ক ও অন্যান্য কর প্রত্যাহার করে সংশ্লিষ্ট শিল্পের সুষ্ঠু বিকাশের নিমিত্তে ফিনিশড পণ্যের ওপর বিভিন্ন শুল্ক ও অন্যান্য কর আরোপের মাধ্যমে বিদেশি পণ্যের অবাধ প্রবেশ নিয়ন্ত্রণ করে উন্নতির শীর্ষে পৌঁছাতে সক্ষম হয়েছে। জাতীয় বৃহত্তর স্বার্থে দেশীয় শিল্প রক্ষায় এ ধরনের নীতি বাংলাদেশেরও অনুসরণ করা উচিত। স্থানীয় শিল্প প্রতিষ্ঠা লাভ করলে দেশের জিডিপি আয় বৃদ্ধির পাশাপাশি আমদানি খাতে কষ্টার্জিত বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় হবে।

এদিকে আমদানি হওয়া ফিনিশড বিটুমিন এবং দেশীয় উৎপাদিত বিটুমিনের স্থানীয় সরবরাহ পর্যায়ের বৈষম্যমূলক চিত্রের দেখা মিলেছে। জানা গেছে, ড্রাম ও অন্যান্য বিটুমিন আমদানিতে কোনো অগ্রিম ভ্যাট বা মূল্য সংযোজন কর (মূসক) পরিশোধ করতে হয় না। অর্থাৎ সংশ্লিষ্ট পণ্যসমূহ ‘মূল্য সংযোজন কর’ অব্যাহতি প্রাপ্ত। মূল্য সংযোজন কর ও স¤পূরক শুল্ক আইন, ২০১২-এর তৃতীয় তফসিল টেবিল-১ অনুযায়ী, বাল্ক বিটুমিন আমদানিতে স্থানীয়ভাবে সরবরাহের ক্ষেত্রে ভ্যাটের হার ৫ শতাংশ। পক্ষান্তরে স্থানীয়ভাবে বিটুমিন উৎপাদনে কাঁচামাল আমদানিতে ১৫ শতাংশ অগ্রিম ভ্যাট প্রযোজ্য, যা সরবরাহ পর্যায়ে সমন্বয়যোগ্য। অর্থাৎ স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত বিটুমিনে ১৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপিত। ফলে আমদানি হওয়া বিটুমিনের তুলনায় স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত বিটুমিনের উৎপাদন খরচ স্বাভাবিকভাবেই বেশি হবে এবং বাজারে অসম প্রতিযোগিতার কারণে কোনোভাবে দেশীয় বিটুমিন উৎপাদনকারী শিল্পপ্রতিষ্ঠান টিকে থাকতে পারবে না।

জানা গেছে, দেশীয় প্রতিষ্ঠান কর্তৃক উৎপাদিত বিটুমিনের পর্যাপ্ত সরবরাহ থাকা সত্ত্বেও শুধু ন্যূনতম শুল্ক ও ভ্যাট বিদ্যমান থাকায় কিছুসংখ্যক আমদানিকারক স্থানীয় বাজারে সরবরাহ করছেন। ফলে স্থানীয় প্রতিষ্ঠানসমূহ তাদের উৎপাদিত পণ্যের বিপণন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে না পারায় লোকসান গুনতে হচ্ছে। এতে আমদানি খাতে দেশের কষ্টার্জিত বৈদেশিক মুদ্রার অপচয়ের পাশাপাশি স্থানীয় পর্যায়ে মূল্য সংযোজন কর খাতে বিঘিœত হচ্ছে রাজস্ব আয়। এ অবস্থা দীর্ঘমেয়াদি চলতে থাকলে দেশীয় বিটুমিন উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান বন্ধ হওয়ার উপক্রম হবে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। কারণ স্থানীয় বাজারে বাজারজাত হওয়া বিটুমিন যে গ্রেডের কথা বলে বিক্রি করা হয়, তা মূলত ওই গ্রেডের নয়, বরং নিম্নমানের। ফলে রাস্তার আয়ুষ্কাল কমে যাওয়ার পাশাপাশি মেরামত ব্যয় বৃদ্ধি পাচ্ছে। সে বিবেচনায় স্থানীয়ভাবে বিটুমিনাস ক্রুড থেকে উৎপাদিত গুণগত মানসম্পন্ন বিটুমিন ব্যবহারে রাস্তার আয়ুষ্কাল বৃদ্ধিসহ মেরামত ব্যয়ও হ্রাস পাবে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রধানমন্ত্রীসহ সমগ্র জাতির স্বপ্ন পূরণের রূপকল্প-২০৪১-এর মূল স্লোগান, ‘কমাতে হবে আমদানি নির্ভরতা, বাড়াতে হবে উৎপাদনশীলতা, তাহলে তৈরি হবে কর্মসংস্থান’। টেকসই উন্নয়ন ও উন্নত যোগাযোগব্যবস্থার স্থায়িত্ব বৃদ্ধির লক্ষ্যে দেশে প্রথম বিটুমিন অ্যাসফল্ট প্লান্ট স্থাপন হয়েছে, যা দেশীয় চাহিদা মিটিয়ে বিদেশে রপ্তানিতেও সক্ষম। বিশেষজ্ঞ মহলের বিশ্বাস, ২০০০ সালের মতো প্রধানমন্ত্রী দেশীয় সিমেন্টশিল্পের গুরুত্ব অনুধাবন করে বাল্ক সিমেন্ট আমদানির ওপর ৩০০ শতাংশ ডিউটি আরোপ করে সিমেন্টশিল্পকে রক্ষা করেছেন, ঠিক তেমনি নিম্নমানের বিটুমিন আমদানির ওপর উচ্চ হারে আমদানি শুল্ক ও অন্যান্য কর আরোপের মাধ্যমে দেশীয় প্রিমিয়াম মানের বিটুমিন উৎপাদন শিল্পকে বিকশিত করলে তা রূপকল্প-২০৪১ বাস্তবায়নে অন্যতম মাইলফলক হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের
জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?
রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?

১৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল

১৬ মিনিট আগে | পরবাস

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের
গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের

২১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম
মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে মাদকসহ আটক ২
কুড়িগ্রামে মাদকসহ আটক ২

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়
ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়

৩০ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন
আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের বিপক্ষে একাদশে হামজা-সমিত, বেঞ্চে জামাল
ভারতের বিপক্ষে একাদশে হামজা-সমিত, বেঞ্চে জামাল

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুর সদর আসনে বিএনপির সামু’র নির্বাচনী প্রচারণা
রংপুর সদর আসনে বিএনপির সামু’র নির্বাচনী প্রচারণা

৪৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কলাপাড়ায় কৃষকের বাড়ি থেকে শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার
কলাপাড়ায় কৃষকের বাড়ি থেকে শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বরিশালে সড়কের পাশে রাখা যাত্রীবাহী বাসে আগুন
বরিশালে সড়কের পাশে রাখা যাত্রীবাহী বাসে আগুন

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে চাকরিপ্রার্থীর মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে চাকরিপ্রার্থীর মামলা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে সাদুল্লাপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে সাদুল্লাপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ীতে ৪১ কেজি ভারতীয় গাঁজা উদ্ধার
ফুলবাড়ীতে ৪১ কেজি ভারতীয় গাঁজা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা
দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই
দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ
রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে