শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৪ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

মাদক মামলায় ভুয়া সাক্ষী

মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
মাদক মামলায় ভুয়া সাক্ষী

মাদক মামলায় বেশির ভাগ সাক্ষী ভুয়া! এরা কেউ জানেন না কোন ঘটনায়, কীসের সাক্ষী তারা। এদের কেউ কেউ একই থানার একাধিক মামলার সাক্ষী হয়েছেন। সাক্ষীর তালিকায় রাখা হয়েছে পথচারী, পুলিশের সোর্স, অটো, সিএনজি ও রিকশা চালকদের, যাদের বেশির ভাগের ঠিকানা ঠিক নেই। সাক্ষীদের মধ্যে আবার পুলিশ সদস্যও আছেন। তাদের যে ঘটনায় সাক্ষী বানানো হয়েছে সেসব ঘটনা সম্পর্কে তারা কিছুই জানেন না, যে কারণে থেমে থাকছে মাদক মামলার বিচার। রাজধানীর বিভিন্ন থানায় করা অন্তত ১০টির বেশি মামলার তথ্য অনুসন্ধান ও পর্যালোচনা করে এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য বেরিয়ে এসেছে। তবে পুলিশ কর্মকর্তাদের কেউই এমন অনিয়মের কথা স্বীকার করেননি।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভুয়া সাক্ষীতে মামলা হলে বিচার হওয়ার সম্ভাবনা নেই। আসামি দোষী হলেও ছাড়া পেয়ে যেতে পারেন। আবার অনেক ক্ষেত্রে নিরপরাধ ব্যক্তিও হয়রানির শিকার হচ্ছেন। এমন মামলায় আদালতে মামলাজটের পাশাপাশি সময় ক্ষেপণ, পুলিশের শ্রম সবই বৃথা যাচ্ছে।

ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ভুয়া সাক্ষীর বিষয়ে কে সত্য বলছেন তা নির্ধারণ করার বিষয়। আর যদি কেউ সাক্ষ্য না দেন তাহলে পুলিশ নাম-ঠিকানা কীভাবে পায়? সাক্ষী হয় বলেই নাম-ঠিকানা পায়।’

তথ্যানুসন্ধানে যা জানা গেছে : ২৯ জুন রাজধানীর ডেমরা থানায় হেরোইনের ৫১০ পুরিয়া জব্দের ঘটনায় একটি মামলা হয়। নম্বর ৪৭/৩০১। আসামি করা হয় কামাল হোসেন নামে একজনকে। মামলার বাদী ও জব্দ তালিকা প্রস্তুতকারী ছিলেন এসআই নাজনীন আক্তার। সাক্ষী করা হয় রাকিব হোসেন নামে এক সিএনজিচালক এবং রনি নামে এক অটোচালককে। এ ছাড়া ছানোয়ার হোসেন নামে আরেকজনকে সাক্ষী করা হয়। তিনি নিজেকে পুলিশ কনস্টেবল হিসেবে পরিচয় দিয়েছেন। রাকিবের ঠিকানা দেওয়া হয় ডেমরার গলাকাটা ব্রিজের ঢাল আর রনির ঠিকানা সারুলিয়া ওয়াসা রোড। এসব ঠিকানায় ওই দুই নামে কাউকে পাওয়া যায়নি। তাদের ব্যবহৃত মোবাইল নম্বরও বন্ধ পাওয়া যায়। তবে ছানোয়ার হোসেন বলেন, ‘আমি ঘটনাস্থলে ছিলাম কি ছিলাম না তা আদালতে নথি দেখে আপনি জেনে নিন।’ জানতে চাইলে এসআই নাজনীন আক্তার এ প্রতিবেদককে বলেন, ‘আপনি সাক্ষীদের বিষয়ে এত সব জানতে চান কেন? সাক্ষী ভুয়া না মামলা ভুয়া তা আদালত দেখবে। আপনি দেখবেন আসামির ব্যাকগ্রাউন্ড কী। ফৌজদারি কার্যবিধিতে যা-ই থাকুক তা আমার দেখার বিষয় নয়।’ আসামি কামালের স্ত্রী পাখি আক্তার জানান, ডেমরা বামৈলের ব্যাংক কলোনিতে মাছের খামারে ছিলেন তার স্বামী। সেখানে পুলিশ ফোর্সের একটি গাড়ি এসে তার স্বামীর দেহ তল্লাশি শুরু করে। এরপর কোনো কিছু না পেয়ে বলে থানায় চলেন। থানায় নেওয়ার পর তাকে লকআপে আটকে মামলা দিয়ে চালান দেয়।

৫ জানুয়ারি পুরান ঢাকার সূত্রাপুর থানায় একটি মাদক মামলা হয়। মামলার বাদী ওই থানার এএসআই আবুল কালাম আজাদ। গাঁজা বিক্রির অভিযোগে আলামিন নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়। আর জব্দ তালিকা প্রস্তুত করেন এসআই আবদুল আউয়াল। মামলায় সাক্ষী করা হয় সদরঘাটের শ্রমিক জনি ফরাজী ও পানি বিক্রেতা শরীফকে। জনি ফরাজী এ প্রতিবেদককে বলেন, ‘আমি ওই দিক দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলাম। তখন এক পুলিশ আমাকে ডেকে নিয়ে নাম-ঠিকানা লিখে রাখে। গাঁজা ধরা নিয়ে আমি কিছুই জানি না। মামলার বিষয়েও জানি না।’ শরীফ বলেন, ‘আমি সূত্রাপুর থানার সোর্স হিসেবে কাজ করি। আমাকে কোনো টাকা-পয়সা দেয় না। আমাকে কেমনে সাক্ষী বানাইছে কিছু জানি না।’

আইনজ্ঞদের ভাষ্য : সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ড. মোমতাজ উদ্দিন আহমেদ মেহেদী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এসব মাদক মামলায় যিনি জব্দ করেন তিনিই এজাহার করেন। অনেক সময় আবার তিনিই তদন্ত করেন। এতে সঠিক বিচার পাওয়া যায় না। ঘটনাস্থলের নিরপেক্ষ এবং সঠিক সাক্ষী না রাখলে যিনি অপরাধী তিনি সুবিধা পাবেন আর নিরপরাধ ব্যক্তি হয়রানির শিকার হবেন। আর সাক্ষী বানাতে হবে ফৌজদারি কার্যবিধি অনুযায়ী। ডেকে এনে যাকে সাক্ষী বানানো হবে তিনি তো ভুয়া সাক্ষীই। তবে ভুয়া সাক্ষী দিয়ে মাদক মামলায় ফাঁসিয়ে দেওয়ার ঘটনা বেশি।’ আইন ও সালিশ কেন্দ্রের নির্বাহী কমিটির মহাসচিব ও মানবাধিকার কর্মী নূর খান লিটন বলেন, ‘এ মামলাগুলোয় আইনের যথাযথ পদ্ধতি অনুসৃত হয় না। এ মামলায় সাক্ষীদের যেভাবে সাক্ষ্য নেওয়া হয় তা মানা হয় না। এও ঠিক যে পুলিশ কারও পকেটে মাদক ঢুকিয়ে দিয়ে ফাঁসিয়ে দেয়। অনেক ক্ষেত্রে এটা হয়, কিন্তু সব ক্ষেত্রে না।’

অনুসন্ধানে আরও যা জানা যায় : পুরান ঢাকার সূত্রাপুর থানায় যথাক্রমে ৫, ২৫, ৩০ ও ৩১ জানুয়ারি আরও চারটি মামলা হয়। যার নম্বর যথাক্রমে ৮, ২৮, ৩৫ ও ৩৯। প্রতিটি মামলায় সাক্ষী করা হয়েছে একই ব্যক্তিকে। তার নাম জাহাঙ্গীর ওরফে বোঁচা। পিতা মৃত নায়েব আলী, মাতা সখিনা বেগম। ঠিকানা ১৭/১ ওয়াল্টার রোড, সূত্রাপুর। তার মোবাইল নম্বরে কল করা হলে বন্ধ পাওয়া যায়। জাহাঙ্গীর ছাড়াও ৪ জানুয়ারি একই থানায় ৬১ নম্বর মামলা, ৩০ জানুয়ারির ৩৫ নম্বর মামলা এবং ২৫ জানুয়ারি ২৮ নম্বর মামলায়ও সাক্ষী বানানো হয়েছে একই ব্যক্তিকে। তার নাম ইমন মৃধা। বাবা মৃত মাসুদ মৃধা, মা রাশেদা বেগম। বাড়ি কুমিল্লার মেঘনা উপজেলার শিবনগর গ্রামে। এ বিষয়ে জানতে ইমনের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘ভাই, এখন ব্যস্ত আছি, ফোন রাখেন।’

ফৌজদারি কার্যবিধিতে যা বলা আছে : ১০৩ নম্বর ধারায় বলা হয়েছে, কোথাও তল্লাশি চালানোর আগে ওই এলাকার দুজনের বেশি সম্মানিত বাসিন্দাকে হাজির করতে হবে এবং তারা সাক্ষী হবেন। ২ নম্বর উপধারায় বলা হয়েছে, জব্দ তালিকায় ওই ব্যক্তিরা স্বাক্ষর করবেন।

মিলছে ভুয়া মাদকও : পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) পরিসংখ্যান অনুযায়ী ২০১৫ সাল থেকে চলতি বছরের আগস্ট পর্যন্ত ৪২ হাজার ১৮০টি মাদক আলামত পরীক্ষা করেছে সংস্থাটির কেমিক্যাল ল্যাব। তবে গত বছরের দুটি মাদক মামলার আলামত এবং চলতি বছরের আগস্ট পর্যন্ত ১ হাজার ৪২৪টি আলামত পরীক্ষার ফল এখনো পাওয়া যায়নি। সংস্থাটির কর্মকর্তারা বলছেন, সব মাদক পরীক্ষার রিপোর্ট পজিটিভ আসে না, নেগেটিভও পাওয়া যায়।

দীর্ঘ সময়েও শেষ হচ্ছে না মাদক মামলার বিচার : সাক্ষীর অভাবে বছরের পর বছর চলছে মাদক মামলার বিচার। ২০১৭ সালের ৫ মার্চ রাতে রাজধানীর শাহজাদপুরের একটি ভবনের চতুর্থ তলার ফ্ল্যাটে অভিযান চালিয়ে ৪২ হাজার ৫০০ পিস ইয়াবা জব্দ করে গুলশান থানা পুলিশ। ওই বছরের ৩০ মে মামলার চার্জশিট আদালতে দাখিল করে পুলিশ। ৫ জুন তা গ্রহণ করা হয়। এ মামলায় গ্রেফতার আসামি ছিলেন আবুল বাশার। আর পলাতক দেখানো হয় জাকির হোসেন, হারুনসহ আরও দুজনকে। আদালতসূত্র জানিয়েছেন, এ মামলাটি এখনো সাক্ষ্য গ্রহণ পর্যায়ে রয়েছে।

এ মামলার অন্যতম সাক্ষী মনোয়ার হোসেন চৌধুরীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘এ মামলায় আমি সাক্ষ্য গ্রহণের বিষয়ে কিছুই জানি না। মামলাটি কী অবস্থায় তা-ও জানি না। এমনকি আমাকে সাক্ষী করার বিষয়েও আমি কিছু জানি না।’ ২০১৯ সালের ১ এপ্রিল থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্টের এক পরিসংখ্যান থেকে জানা যায় দেশের নিম্ন আদালতে ১ লাখ ৭০ হাজার ২৪২টি মাদক মামলা বিচারাধীন। এর মধ্যে ৩১ হাজার ১৫৩টি পাঁচ বছরের বেশি সময় ধরে নিষ্পত্তির অপেক্ষায়। তবে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, চলতি বছরের হিসাবে সেই সংখ্যা অনেকটা কমে আসবে।

এই বিভাগের আরও খবর
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সমাবেশ নিষিদ্ধ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন হবে
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন হবে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
সর্বশেষ খবর
আরাউহোকে বিক্রি করতে পারে বার্সা, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন
আরাউহোকে বিক্রি করতে পারে বার্সা, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

কৃষকের ৫ গরু চুরি
কৃষকের ৫ গরু চুরি

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা
পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা

৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল
নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ
আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন
বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু
গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি
তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে
রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল
ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক
বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী
নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম
সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!
সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!

৫০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ
জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন
বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন

৫২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন
ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম
নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বেরোবিতে উচ্ছ্বাস ছড়াচ্ছে পালাম ফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য
বেরোবিতে উচ্ছ্বাস ছড়াচ্ছে পালাম ফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি