শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৪ নভেম্বর, ২০২১

নারী নির্যাতন মামলায় সাজার হার ৭ শতাংশ

আলাউদ্দিন আরিফ
প্রিন্ট ভার্সন
নারী নির্যাতন মামলায় সাজার হার ৭ শতাংশ

বাংলাদেশ পুলিশের হিসাবে নারী নির্যাতনের মামলায় নিম্ন আদালতে সাজার হার মাত্র ৭ শতাংশ। চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে সারা দেশে ১১ হাজার ২১০টি মামলা হয়েছে। এসব মামলার মধ্যে ৮৪ শতাংশ মামলা থানায় ও বাকি ১৬ শতাংশ মামলা হয়েছে আদালতে। থানায় করা ৯০ শতাংশ মামলায় পুলিশ আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে। কোর্টে করা মামলায় অভিযোগপত্র দেওয়ার হার ৭১ শতাংশ। কিন্তু নিম্ন আদালতের মামলায় সাজার হার তুলনামূলক নেই বললেই চলে। এ অবস্থায় প্রশ্ন উঠেছে নারী নির্যাতন আইনের অপব্যবহার নিয়েও। অনেকে বলছেন, প্রতিপক্ষকে ফাঁসানো বা অসৎ উদ্দেশ্যে ব্যবহার হয় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন। তদন্তের দুর্বলতার কথাও বলছেন অনেকে।

পুলিশের দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা বলছেন, নারী নির্যাতন মামলার অধিকাংশ ক্ষেত্রে আপস হয়ে যায়, ফলে বিচারিক আদালতে সাজা উল্লেখযোগ্য হারে কম। তাই পুলিশ সদর দফতরের অপরাধ পর্যালোচনা সভায় সর্বোচ্চ পেশাদারির সঙ্গে মামলা তদন্ত করে ধর্ষণ এবং নারী ও শিশু নির্যাতন মামলায় সাজার হার বাড়ানোর বিষয়ে কঠোর নির্দেশনা দেওয়া হয়।

বিজ্ঞ আইনজীবীদের মতে, নারী ও শিশু নির্যাতন মামলায় আসামিরা অনেক ক্ষেত্রে পেশিশক্তি, রাজনৈতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক প্রভাব বিস্তার করে মামলার তদন্ত ও বিচারে প্রভাব বিস্তার করে। ফলে নারীরা ন্যায়বিচার পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।

জানা গেছে, নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে কঠোর আইন থাকার পরও প্রতিবছর কমপক্ষে ১০ শতাংশ হারে নারী নির্যাতনের ঘটনা ও মামলা বাড়ছে। কিন্তু সে হারে মামলায় সাজা হওয়ার ঘটনা বাড়ছে না। ২০১৭ সালের ২৮ মার্চ একটি জন্মদিনের পার্টিতে রাজধানীর বনানীর রেইনট্রি হোটেলে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে বনানী থানায় মামলা হয়। তদন্ত শেষে আদালতে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ। নিম্ন আদালত দীর্ঘ ৯৪ কার্যদিবস মামলাটির শুনানির পর ১১ নভেম্বর সব আসামিকে খালাসের রায় দেয়। এ মামলার পর নারী নির্যাতন ও ধর্ষণ মামলার বিচার পাওয়া নিয়ে নানামুখী প্রশ্ন ওঠে।

সম্প্রতি পুলিশ সদর দফতরে অপরাধ পর্যালোচনা সভায় নারী ও শিশু নির্যাতন মামলার পরিসংখ্যান তুলে ধরা হয়। এতে দেখা যায়, জানুয়ারি থেকে মার্চ তিন মাসে সারা দেশে নারী ও শিশু নির্যাতনের মামলা হয়েছে ৫ হাজার ২৩৮টি। এর মধ্যে ধর্ষণ মামলা ৫৩ দশমিক ৬০ শতাংশ, অপহরণ মামলা ২৪ দশমিক ১১ শতাংশ, যৌতুকের মামলা ২১ দমমিক ৭৮ শতাংশ। এ ছাড়া মোট মামলার ৮৩ দশমিক ৯৭ শতাংশ মামলা হয়েছে থানায়, ১৬ দশমিক ০৩ শতাংশ মামলা হয়েছে আদালতে। থানায় দায়ের হওয়া মামলাগুলোর মধ্যে ৮৯ দশমিক ৯৭ শতাংশ ও আদালতে করা ৭১ শতাংশ মামলায় অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। বাকি মামলাগুলোর চূড়ান্ত রিপোর্ট দেওয়া হয়েছে। কিন্তু পুলিশ প্রায় ৯০ শতাংশ মামলায় অভিযোগপত্র আদালতে দাখিল করলেও নিম্ন আদালতে সাজার হার মাত্র ৭ দশমিক ৬৩ শতাংশ। একইভাবে এপ্রিল থেকে জুন মাস পর্যন্ত তিন মাসে সারা দেশে নারী ও শিশু নির্যাতনের মামলা হয়েছে ৫ হাজার ৯৭২টি। এর মধ্যে ধর্ষণের মামলা ৫২ দশমিক ২৫ শতাংশ, অপহরণ মামলা ২৩ দশমিক ৯৬ শতাংশ, যৌতুকের মামলা ২৩ দশমিক ৫২ শতাংশ। থানায় দায়ের হওয়া মামলাগুলোর মধ্যে পুলিশ ৮৫ দশমিক ৩৮ শতাংশের ও আদালতে করা মামলাগুলোর মধ্যে ৭০ দশমিক ৬৩ শতাংশের অভিযোগপত্র আদালতে দাখিল করেছে। কিন্তু এ ক্ষেত্রেও নারী ও শিশু নির্যাতনের মামলায় নিম্ন আদালতে সাজার হার মাত্র ৭ দশমিক ৬৩ শতাংশ। উচ্চ আদালতে এ হার আরও অনেক কমে যায়। একই সভায় পুলিশ দফতর ধর্ষণের মামলার আলাদা পরিসংখ্যান তুলে ধরে। এতে বলা হয়, বছরের প্রথম ছয় মাসে সারা দেশে ৩ হাজার ৩৮৪টি মামলা হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকা মহানগর পুলিশে (ডিএমপি) ২৩৮টি, নেত্রকোনায় ১৩৯টি, ময়মনসিংহে ১৭৮টি। ধর্ষণের ভিকটিমদের মধ্যে ৪ দশমিক ১৩ শতাংশ ছেলেশিশু, ৩০ শতাংশ মেয়েশিশু, প্রায় ৬৬ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক নারী। এজাহারভুক্ত আসামিদের মধ্যে ৯৭ শতাংশই প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ আর প্রায় ৩ শতাংশ ছেলেশিশু।

পুলিশ সদর দফতর নারী ও নির্যাতন প্রতিরোধে প্রচলিত আইন কঠোরভাবে প্রয়োগের পাশাপাশি জনসাধারণকে সচেতন করার কথা বলছে। পাশাপাশি বিট পুলিশিং ব্যবস্থায় জনগণের কাছাকাছি গিয়ে তৃণমূলে কাজ করার নির্দেশ দিয়েছে। কমিউনিটি পুলিশিং ফোরামগুলোর মাধ্যমে সচেতনতা বাড়ানোর কার্যক্রম চলমান রাখার পাশাপাশি ধর্ষণ মামলা রোধে যথেষ্ট সতর্কতার সঙ্গে ধর্ষণ মামলার আলামত সংরক্ষণ ও দ্রুততম সময়ের মধ্যে ফরেনসিক পরীক্ষা করানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়।

নারী ও শিশু নির্যাতনের প্রায় ৯০ শতাংশ মামলায় পুলিশ আদালতে চার্জশিট দিলেও নিম্ন আদালতে সাজার হার মাত্র ৭ শতাংশ। এ ক্ষেত্রে তদন্তের কোনো দুর্বলতা আছে কি না জানতে চাইলে অতিরিক্ত আইজিপি ও ডিএমপি কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘না, তদন্তে দুর্বলতা নেই; নারী ও শিশু নির্যাতন মামলার অধিকাংশই হয় পারিবারিক সহিংসতা বা যৌতুকের কারণে। বাদী-বিবাদী এক সময় আপস হয়ে যান। ফলে এসব মামলায় আদালতে সাজা হয় না। অর্থাৎ কোনো ইউনিটে মোট ৫০০ মামলা হলে ৪০০ মামলাই হয় পারিবারিক সহিংসতাজনিত কারণে, যা পরবর্তী সময়ে আপস মীমাংসা হয়ে যায়। আর ধর্ষণের মামলার ক্ষেত্রে আমরা দেখছি, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই যৌথ সম্মতিতে মেলামেশা হয়। পরবর্তী সময়ে মতের অমিল বা স্বার্থের সংঘাত হলে থানায় বা আদালতে গিয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে ধর্ষণের মামলা করা হয়। এসব মামলায় জবরদস্তির কোনো প্রমাণ থাকে না। তদন্তে নেমে একজন তদন্ত কর্মকর্তা ফরেনসিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও সাক্ষ্যসহ আইনি প্রক্রিয়ায় ধর্ষণ প্রমাণ করতে পারেন না। ফলে এসব ক্ষেত্রে আসামিরা ছাড়া পেয়ে যায়।’ কমিশনার আরও বলেন, ‘নারী নির্যাতন প্রতিরোধে কঠোর আইন আছে। এর পরও দেখা যায় প্রতিবছর ১০ শতাংশ হারে নারী নির্যাতনের মামলা বাড়ছে। এ ক্ষেত্রে আইনের কঠোর প্রয়োগের পাশাপাশি সচেতনতাও জরুরি। এ ছাড়া শুধু তদন্ত কর্মকর্তার নয়, যে বাদী মামলা করেন প্রমাণের ক্ষেত্রে তারও কিছু দায়দায়িত্ব থাকে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে বাদী আদালতে প্রমাণ দিতে ব্যর্থ হন।’

জানতে চাইলে বাংলাদেশ মহিলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট সালমা আলী বলেন, ‘নারী নির্যাতনের মামলায় একজন ভিকটিমকে সামাজিক, রাজনৈতিক, পেশিশক্তি ও আর্থিক শক্তির বিরুদ্ধে লড়তে হয়। একজন নারী ধর্ষিত হওয়ার পর আবার ফরেনসিক পরীক্ষা, এফআইআর করা, তদন্তের সময় তাকে আবার নানমুখী তিক্ত অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হতে হয়। আদালতে আসামিপক্ষের আইনজীবী তাকে কঠোর জেরা করে। এর মাধ্যমে পদে পদে তাকে অপদস্থ হতে হয়। তদন্ত ও বিচারিক আদালতে সাক্ষ্য গ্রহণে দীর্ঘসূত্রতার মুখে পড়তে হয়। এটা ন্যায়বিচার পাওয়ার ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে। আমরা অনেক ক্ষেত্রে দেখি প্রভাবশালীরা আদালতে বাদীপক্ষের আইনজীবীকেও কিনে ফেলেন।’

সালমা আলী বলেন, ‘আমাদের দেশে এখনো ভিকটিম মামলা করার আগে ১০ বার চিন্তা করেন কেস করবেন কি না। তার পরিবার, সমাজ ও আশপাশের কেউ তাকে মামলা করার বিষয়ে উৎসাহ দেয় না। বরং প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে। ফরেনসিক পরীক্ষা, তদন্ত কর্মকর্তার প্রতিবেদন ও পাবলিক প্রসিকিউটরের ভূমিকা মামলা প্রমাণে মুখ্য ভূমিকা রাখে। এই তিনের সমন্বয়ে একটি মামলা প্রমাণ হয়। কিন্তু আমরা যতই মুখে বলি, বাস্তবতা হচ্ছে আমাদের আদালত এখনো নারীবান্ধব নয়। আদালতকে নানামুখী চাপ নিতে হয়। আদালতের বিচারকদের সেই ধরনের প্রশিক্ষণ নেই। যেসব মামলা হচ্ছে সেগুলো সম্পর্কে তাদের জানা, আন্তর্জাতিক যেসব জাজমেন্ট হয় সেগুলো সম্পর্কে জ্ঞান থাকা আবশ্যক। এ জায়গাগুলো নজরদারিতে আনাও জরুরি।’ তিনি বলেন, “নারী সুরক্ষার জন্য উচ্চ আদালতে ভালো অনেক জাজমেন্ট আছে। কিন্তু আমরা রেইনট্রি হোটেলের মামলার রায়ের ক্ষেত্রে দেখলাম কোর্ট ‘৭২ ঘণ্টার মধ্যে ধর্ষণ মামলা করতে হবে’ বলে হুট একটি মতামত দিয়ে বসলেন, যা তার মতো একজন বিচারকের কাছ থেকে কোনোভাবেই কাম্য নয়। আমার মতে, এটা ওই বিচারকের নিজস্ব মতামত। এর থেকে সমাজে ভুল বার্তা যাবে। তিনি এ ধরনের মতামত দিতে পারেন না। এর থেকে সুযোগসন্ধানীরা সুযোগ নেবে। নারী নির্যাতন মামলায় সাজার হার বাড়াতে সাক্ষী সুরক্ষা ও ভুক্তভোগীর সুরক্ষার ব্যবস্থা থাকা জরুরি। ভিকটিমের কাউন্সেলিংয়ের ব্যবস্থা করা উচিত। সাউথ এশিয়াতে অনেক ভালো ভালো জাজমেন্ট আছে। আমাদের হাই কোর্টেও ভালো ভালো কিছু জাজমেন্ট আছে। আমাদের বিচারকদেরও সেগুলো অনুসরণ করা জরুরি।’

এই বিভাগের আরও খবর
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সমাবেশ নিষিদ্ধ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন হবে
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন হবে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
সর্বশেষ খবর
আরাউহোকে বিক্রির ভাবনা বার্সার, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন
আরাউহোকে বিক্রির ভাবনা বার্সার, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কৃষকের ৫ গরু চুরি
কৃষকের ৫ গরু চুরি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা
পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা

১১ মিনিট আগে | বাণিজ্য

নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল
নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ
আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন
বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু
গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি
তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে
রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল
ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক
বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী
নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম
সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!
সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!

৫৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ
জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন
বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন
ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম
নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেরোবিতে উচ্ছ্বাস ছড়াচ্ছে পালাম ফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য
বেরোবিতে উচ্ছ্বাস ছড়াচ্ছে পালাম ফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি