শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

একুশের আলোচনা সভায় প্রধানমন্ত্রী

যখনই দেশে উন্নয়ন হয় তখনই ষড়যন্ত্র শুরু হয়

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
যখনই দেশে উন্নয়ন হয় তখনই ষড়যন্ত্র শুরু হয়

দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রকারীদের ‘আগাছা’ আখ্যা দিয়ে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সারা বিশ্ব উন্নয়ন দেখলেও দেশের একটি শ্রেণি তা দেখে না, তারা অন্ধ। বাংলাদেশের উন্নয়ন দেখে অনেকের সহ্য হচ্ছে না। যখনই দেশে উন্নয়ন হয়, তখনই ষড়যন্ত্র শুরু হয়।

গতকাল বিকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ের দলীয় কার্যালয়ে মহান একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। অনুষ্ঠানে তিনি গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন।  

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতা কিন্তু একটা কথা বলতেন- ‘বাংলাদেশের মাটি এত উর্বর, এখানে যেমন অনেক ফসল হয়, আবার সেখানে পরগাছা, আগাছাও জন্মে’। এই আগাছা থাকবে, এটা ঠিক। কিন্তু আগাছা কী করতে হবে, সেটা বোধ হয় বাঙালির নিজেদেরই ভাবতে হবে। কারণ, আমরা আমাদের স্বাধীনতার সুফল বাংলাদেশের মানুষের ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে চাই।

পঁচাত্তরের পর ভাষা ও স্বাধীনতা আন্দোলনে বঙ্গবন্ধুর অবদান মুছে ফেলার চেষ্টা হয়েছিল বলে মন্তব্য করে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, পাকিস্তান আমলে আমাদের সংস্কৃতির ওপর যেমন আঘাত এসেছিল, ১৫ আগস্টের পরে ঠিক তেমনিই আমরা দেখলাম। সেই সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর নাম ভাষা আন্দোলন ও আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রামের ইতিহাস থেকে মুছে ফেলার চেষ্টা হলো। যে ৭ মার্চের ভাষণ আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেল, সেই ভাষণও এখানে নিষিদ্ধ ছিল। তাহলে এরা কারা? এরা তো সেই পাকিস্তানিদের প্রেতাত্মাই, খুনিরাই। কিন্তু জাতির পিতা বলেছেন- ‘কেউ দাবায়ে রাখতে পারবে না’। বাঙালিকে কেউ দাবায়ে রাখতে পারেনি, পারবেও না। আজ ২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে সারা বিশ্বের বিভিন্ন ভাষা-ভাষী পালন করছে।

ভাষা আন্দোলনের চেতনা এবং বর্তমানে বাংলাদেশের এগিয়ে যাওয়ার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, একটা কথা মনে রাখতে হবে যে, কোনো সংগ্রাম এবং রক্তদান কখনো বৃথা যায় না, বৃথা যেতে পারে না। যদি সততার সঙ্গে এগিয়ে যাওয়া যায়, যে কোনো অর্জন করা সম্ভব। আর সেই অর্জনটা আমরা করতে পেরেছি। ভাষা আন্দোলনে বঙ্গবন্ধুর সংশ্লিষ্টতা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আন্দোলন সংগ্রামে বারবার কারাবন্দি হয়েছেন বঙ্গবন্ধু। কারাগারে বন্দি থেকেও বঙ্গবন্ধু নিশ্চুপ থাকেননি। তিনি যোগাযোগ রক্ষা করে গেছেন। যখনই মুক্তি পেয়েছেন তিনি সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছেন এবং জনতাকে বিশেষ করে সংগঠিত করেছেন। ভাষা আন্দোলনের জন্য ছাত্রদের নিয়ে তিনি বিভিন্ন জায়গায় গোপন বৈঠক করেন। অনশন করেছেন। বন্দি থেকেও ছাত্রনেতাদের সঙ্গে কথা বলেছেন। শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশের মানুষের জন্য উন্নত জীবন নিশ্চিত করতে চাই। শিক্ষায়-দীক্ষায়, সাংস্কৃতিক চর্চায় সবদিক থেকে বাঙালি নিজের মর্যাদা নিয়ে স্ব-মহিমায়, স্ব-গৌরবে বিশ্বদরবারে মাথা উঁচু করে চলবে, এটাই আমাদের কামনা।

তৎকালীন গোয়েন্দা রিপোর্টে বঙ্গবন্ধুর প্রসঙ্গ আছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, তৎকালীন ইন্টিলিজেন্স ব্রাঞ্চের রিপোর্টে বঙ্গবন্ধুর নামে রিপোর্ট এসেছে, তিনি ছাত্রদের উসকে দিচ্ছেন। কিন্তু দুর্ভাগ্য আমাদের আতেল শ্রেণি কখনো এগুলোকে মূল্যই দেয়নি। আমি যখন এই রিপোর্টগুলো পেলাম এবং আমি ও বেবি মওদুদ পড়ে তথ্যগুলো পেয়ে বাংলা একাডেমিতে একটা ভাষণে এই বক্তৃতা দিয়েছিলাম। আমার এই ভাষণের পর বদরুদ্দীন উমর আমার বিরুদ্ধে একটা বিরাট আর্টিকেল লিখল যে, এসব কথা নাকি আমি বানিয়ে বানিয়ে বলেছি। কারণ ভাষা আন্দোলনে কোনো অবদান নাকি শেখ মুজিবের নেই! কিন্তু ইন্টিলিজেন্স ব্রাঞ্চের রিপোর্ট তো শেখ মুজিবের বিরুদ্ধেই আছে। আর কারও বিরুদ্ধে তো এত নাই। ইন্টিলিজেন্স ব্রাঞ্চের রিপোর্টগুলো যদি আমি প্রকাশ না করতাম, তাহলে তো এ তথ্যগুলো অধরাই থেকে যেত। এ ছাড়া অসমাপ্ত আত্মজীবনী পড়েও মানুষ অনেক সত্য জানতে পারছে। পাকিস্তানিরা বাংলা বর্ণমালার বিরোধী ছিল উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পাকিস্তানি শাসকরা বলেছিল, উর্দু বর্ণমালায়, ল্যাটিন বর্ণমালায় বাংলা লিখতে হবে। অথচ আমাদের নিজস্ব সমৃদ্ধ বর্ণমালা আছে। তিনি বলেন, অসমাপ্ত আত্মজীবনী পড়লে আপনারা দেখবেন, তিনি শুধু বন্দি নয়, কারাগারের বাইরে থেকে অনেক জুলুম-নির্যাতন সহ্য করেছেন। শেখ হাসিনা বলেন, আজ বাংলাদেশে একটানা ১৩ বছর গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রয়েছে। সেই গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য আমাদের সংগ্রাম করতে হয়েছে। কত মানুষ জীবন দিয়েছে, পঙ্গু হয়েছে, এটা হিসাব করাও কঠিন। কিন্তু আমাদের দেশে কিছু বেইমান বরাবরই থাকে, যারা বাঙালিদের স্বার্থ দেখে না। বাঙালিদের স্বার্থের সঙ্গে বেইমানি করাই যেন তাদের চরিত্র। সেটা তখনো আমরা দেখেছি।

‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি আমি কি ভুলিতে পারি’- গানের কথা উচ্চারণ করে বক্তব্য শুরু করেন প্রধানমন্ত্রী। সভা শেষে তিনি ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেন। এ সময় তিনি বলেন, এখন থেকে বাংলাদেশ চিরজীবী হোক লাগবে না। জয় বাংলা স্লোগান দিলেই হবে। পরে আবারও জোরে জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে তিনি সভা শেষ করেন। গণভবন প্রান্ত থেকে সভা সঞ্চালনা করেন আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ। কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, আবদুর রহমান, এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ড. শাম্মী আহমেদ, দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক সামসুন নাহার চাঁপা, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু আহমেদ মন্নাফী, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান।

গ্যাস-বিদ্যুতের ভর্তুকি বন্ধের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর : বিদ্যুৎ ও গ্যাসের ভর্তুকি থেকে ‘ধীরে ধীরে সরে আসার’ নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গতকাল জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) বৈঠকে বিদ্যুতের একটি প্রকল্প নিয়ে আলোচনার সময় প্রধানমন্ত্রী এ নির্দেশনা দেন বলে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের জানান পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হয়ে বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী।

পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, বৈঠকে বিদ্যুতের একটি প্রকল্প নিয়ে কথা হচ্ছিল। তখন মিটারিংয়ে বিদ্যুতের মূল্য, বিদ্যুতের কস্ট, বিদ্যুতের নানা ব্যবহার নিয়ে অনেক কথাবার্তা হচ্ছিল। তখনই এই কথাটা এসেছে। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘ভর্তুকি আর কত? ভর্তুকি থেকে আমাদের সরে আসতে হবে। ভর্তুকি ন্যায়সংগত নয়। ভর্তুকি কোনো খয়রাতিও নয়’। তবে একবারে ভর্তুকি তুলে নিলে যে গ্রাহকের চাপ হবে, সেটা স্বীকার করে মন্ত্রী বলেন, ‘কোনো না কোনো ব্যক্তি পাচ্ছে, আর কোনো না কোনো ব্যক্তি দিচ্ছে’- এটা অবশ্যম্ভাবী সত্য। তাই ভর্তুকি থেকে সরে আসা দরকার। এটা থেকে আমাদের ধীরে ধীরে বেরিয়ে আসার পথ খুঁজে বের করতে হবে। কৃষি খাতের ভর্তুকি রাখার কথা জানিয়ে এম এ মান্নান বলেন, খাদ্যে ভর্তুকি দেওয়া এক বিষয়, আর আমার ঘরের এসি চালানোর জন্য বিদ্যুতের ভর্তুকি দেওয়া ভিন্ন বিষয়। পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক ড. শামসুল আলম সংবাদ সম্মেলনে বলেন, কৃষি ভর্তুকি কিন্তু অব্যাহত থাকবে। এটা বিনিয়োগ হিসেবে দেখি আমরা। প্রধানমন্ত্রী বিদ্যুতের একটি প্রকল্প নিয়ে আলোচনার সময় বলেছেন, গ্যাস শুধু দরিদ্ররাই ব্যবহার করে না। শিল্প কারখানায় অনেক গ্যাস ব্যবহার হয়। আর বিদ্যুৎ দিয়ে এসি চালান। (ভর্তুকি) যেহেতু অনেক ব্যয়বহুল, তাই ক্রমান্বয়ে এটি কমিয়ে আনতে হবে। তবে কৃষিরটা অব্যাহত রাখা হবে। প্রতিমন্ত্রী বলেন, বস্তিবাসী, কৃষক, দরিদ্র শ্রেণি- তাদেও ভর্তুকি দেওয়া হবে। আর যারা গুলশানে থাকে, তাদের সঙ্গে তো দরিদ্র শ্রেণি এক নয়। সুতরাং গ্যাস এবং বিদ্যুতে যেখানে উৎপাদন আছে, সেখান থেকে কমিয়ে (ভর্তুকি) আনা হবে।

একনেকে ১০ প্রকল্প অনুমোদন : ১৫টি সরকারি হাসপাতালে হাসপাতালভিত্তিক চিকিৎসাবর্জ্য ব্যবস্থাপনাসহ ১০টি প্রকল্প জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। প্রকল্প বাস্তবায়নে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৮ হাজার ৮০৪ কোটি ১০ লাখ টাকা। এর মধ্যে সংস্থার নিজস্ব ১২০ কোটি ৭৮ লাখ টাকা এবং ঋণ থেকে পাওয়া যাবে ১৬৭ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। বাকি ৮ হাজার ৫১৫ কোটি ৮৭ লাখ টাকা সরকারি অর্থায়নে ব্যয় হবে। গতকাল রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়।

অনুমোদিত অন্যান্য প্রকল্প : অনুমোদিত প্রকল্পগুলো হলো :  ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের ‘৫জি-র উপযোগীকরণে বিটিসিএল-এর অপটিক্যাল ফাইবার ট্রান্সমিশন নেটওয়ার্ক উন্নয়ন’ প্রকল্প; সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের দুটি প্রকল্প যথাক্রমে ‘সাসেক সড়ক সংযোগ প্রকল্প : জয়দেবপুর-চন্দ্রা-টাঙ্গাইল-এলেঙ্গা সড়ক (এন-৪) ৪-লেন মহাসড়কে উন্নীতকরণ (৩য় সংশোধিত)’ প্রকল্প এবং ‘ভূমি অধিগ্রহণ ও ইউটিলিটি স্থানান্তর প্রকল্প : সাপোর্ট টু ঢাকা (কাঁচপুর)-সিলেট-তামাবিল মহাসড়ক চার লেনে উন্নীতকরণ এবং উভয় পাশে পৃথক সার্ভিস লেন নির্মাণ (১ম সংশোধিত)’ প্রকল্প; স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের ‘১৫টি সরকারি হাসপাতালে হাসপাতালভিত্তিক চিকিৎসা বর্জ্য ব্যবস্থাপনা’ প্রকল্প এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটার, খুলনা স্থাপন’ প্রকল্প। এ ছাড়াও মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ‘ইনটিগ্রেটেড কমিউনিটি বেইজড সেন্টার ফর চাইল্ড কেয়ার, প্রোটেকশন অ্যান্ড সুইম-সেফ ফ্যাসিলিটিস’ প্রকল্প; পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের ‘বরগুনা জেলাধীন পোল্ডার ৪১/৬ এ, ৪১/৬ বি ও ৪১/৭ এ পুনর্বাসন এবং বেতাগী শহরসহ অন্যান্য ঝুঁকিপূর্ণ অংশ বিষখালী ও পায়রা নদীর ভাঙন হতে প্রতিরক্ষা’ প্রকল্প ও ‘ভোলা জেলার মুজিব নগর ও মনপুরায় উপকূলীয় বাঁধ পুনর্বাসন, নিষ্কাশন ব্যবস্থার উন্নয়ন ও তীর সংরক্ষণ (১ম পর্যায়)’ প্রকল্প; প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্পনগর-এ ২টি মডার্ন ফায়ার স্টেশন স্থাপন’ প্রকল্প এবং বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ‘স্মার্ট প্রি-পেমেন্ট মিটারিং প্রজেক্ট ইন ডিস্ট্রিবিউশন জোনস অব বিপিডিপি’ প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ