শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৮ এপ্রিল, ২০২২

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের আশঙ্কা

পুতিনের দুই মেয়ের ওপর নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের আশঙ্কা

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের সূত্র ধরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র শেষ পর্যন্ত রুশ প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিনের দুই মেয়ের ওপরও নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। এই দুই মেয়ের মধ্যে বড়জন মারিয়া ভরোন্তসোভা (৩৬) শিক্ষকতা-গবেষণা করছেন এবং ছোটজন ক্যাটেরিনা তিখোনোভা (৩৫) রক অ্যান্ড রোল নৃত্য শিল্পী হিসেবে পরিচিত। এদিকে একের পর এক রাশিয়াসহ ব্যক্তি-বিশেষের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পাল্লা ভারী হতে থাকায় এবং হুমকি সৃষ্টি করে প্রতিবেশী ইউক্রেনকে ঢালাওভাবে সামরিক সাজ-সরঞ্জাম সরবরাহ করতে থাকায় ইউক্রেন যুদ্ধ অবশেষে দীর্ঘমেয়াদি রূপ নিতে চলেছে। রাশিয়া গতকাল নতুন করে ইউক্রেনের দনবাসে সামরিক অভিযানও শুরু করেছে। সূত্র : বিবিসি, রয়টার্স, স্পুটনিক, আলজাজিরা।

প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি ভিডিও ক্লিপ ছড়িয়ে পড়ায় রাশিয়া ক্রুদ্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে। এই ভিডিও ক্লিপে দেখা গেছে, ইউক্রেনের সেনারা তাদের হাতে বন্দি কয়েকজন রুশ সৈন্যকে হাতবাঁধা অবস্থায় গুলি করে হত্যা করছে। ভিডিওটি ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভের পশ্চিমে অবস্থিত ‘দিমিত্রিওকা’ গ্রাম থেকে ধারণ করা হয়েছে। ভিডিওতে ইউক্রেনের এক সেনাকে বলতে শোনা যায়, ‘সে (রুশ সেনা) এখনো বেঁচে আছে! এই ডাকাতের ছবি তোল! সে এখনো নিঃশ্বাস নিচ্ছে।’ এরপর ইউক্রেনের এক সেনা ওই আহত রুশ সৈন্যকে তাক করে দুই রাউন্ড গুলি ছোড়ে। এ সময় রুশ সৈন্যের দেহ কেঁপে ওঠার পর তার শরীরে আরও দুই রাউন্ড গুলিবর্ষণ করা হয়। এই ভিডিওতে পেছনে হাত বাঁধা অন্তত তিনজন রুশ সেনার নিথর দেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়। উল্লেখ্য, যুদ্ধের সময় প্রতিপক্ষের বন্দি সেনাদের হত্যা করাকে আন্তর্জাতিক আইনে যুদ্ধাপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়। সবকিছু মিলিয়ে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিন গতকাল হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী ভিক্টর ওরবানের সঙ্গে এক টেলিফোনালাপে বলেছেন, ইউক্রেনের কর্তৃপক্ষ রাশিয়ার বিরুদ্ধে ‘অমার্জিত ও নিন্দনীয় উসকানি’ দিয়ে যাচ্ছে। তিনি বুচা শহরের হত্যাকান্ড নিয়ে মিথ্যা প্রচারণারও কঠোর সমালোচনা করেন। পুতিনের সঙ্গে টেলিফোনালাপের পর হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী ওরবান ইউক্রেনের বুচা শহরের বেসামরিক নাগরিকদের হত্যাকান্ড নিয়ে একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানান। তিনি বুদাপেস্টে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘আমরা তথ্য বিকৃতির এমন এক যুগে বসবাস করছি, যখন নিজের চোখকে বিশ্বাস করাও কঠিন হয়ে পড়েছে।’

 

নতুন করে রুশ হামলা : রুশ বাহিনী পূর্ব ও দক্ষিণ ইউক্রেনের নগরীগুলোতে অবিরাম বোমাবর্ষণ শুরু করেছে। খবরে বলা হয়, অনেক জায়গাকে টার্গেট করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাচ্ছে রুশ বাহিনী। ইউক্রেনের দ্বিতীয় বৃহত্তম নগরী খারকিভে গত রাতভর তুমুল গোলাবর্ষণ হয়েছে। লুহানস্ক এবং দোনেৎস্ক অঞ্চলেও আরও গোলা হামলা হচ্ছে। ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনীর জেনারেল স্টাফের মতে, রাশিয়া ইউক্রেনের সেনা অবস্থানগুলোসহ পূর্বাঞ্চলের লুহানস্ক এবং দোনেৎস্ক অঞ্চলের বরিভস্ক, নোভোলুহান্সকে, সোলোদকে, মারিঙ্কা ও জোলোটা নিভার বেসামরিক অবকাঠামোকে হামলার নিশানা করেছে। রুশ বাহিনী ?পুরো দনবাস নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার জন্য ইউক্রেন বাহিনীকে ঘিরে ফেলার চেষ্টা করছে। দোনেৎস্ক এবং লুহানস্ক নিয়ে এই অঞ্চল গঠিত। পশ্চিমা গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভের কাছে লড়াইয়ে সুবিধা করে উঠতে না পেরে রুশ বাহিনী এখন পূর্ব ইউক্রেনে মনোনিবেশ করেছে। দনবাসে রাশিয়ার এই অভিযান দীর্ঘ সংঘাতে রূপ নিতে পারে। কিয়েভ বলছে, এখন রুশ সেনাদের প্রধান লক্ষ্য হলো দনবাস অঞ্চলে ইউক্রেনীয় বাহিনীর প্রতিরক্ষাব্যূহ ভেঙে দেওয়া। মার্কিন প্রতিরক্ষা দফতর পেন্টাগন বলেছে, ইউক্রেন যুদ্ধে এখন দেশটির পূর্বাঞ্চলের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে রাশিয়া। এ কারণে ইউক্রেনের কিয়েভ ও চেরনিহিভ অঞ্চল থেকে রুশ বাহিনীকে পুরোপুরি সরিয়ে নিয়েছে মস্কো। যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ও প্রায় একই কথা বলছে। যুক্তরাজ্যের ভাষ্য, দনবাস অঞ্চলে রাশিয়ার গোলা ও বিমান হামলা অব্যাহত আছে। রাশিয়া এখন পূর্ব ইউক্রেনে সামরিক অভিযান জোরদারের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে। এদিকে রুশ হামলা জোরদারের আশঙ্কায় দনবাস অঞ্চল থেকে হাজারো মানুষ পালাচ্ছেন। ইউক্রেনের কর্তৃপক্ষ জীবন বাঁচাতে অঞ্চলটির লোকজনকে পালানোর আহ্বান জানিয়ে যাচ্ছে। দক্ষিণ ও পূর্বাঞ্চলে রুশ হামলা জোরদার করায় ওইসব এলাকা ছেড়েও পালাচ্ছেন হাজার হাজার মানুষ। দনবাস থেকে পালানোর চেষ্টায় থাকা মানুষজন দিনের পর দিন উত্তরের ক্রামাতোরস্ক কেন্দ্রীয় স্টেশনে ভিড় জমাচ্ছেন। অনেকেই পেছনে ফেলে যাওয়া প্রিয়জনদের বিদায় জানাচ্ছেন। পরিস্থিতি বিবেচনায় ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইউক্রেনীয়দের জীবন রক্ষায় আরও অস্ত্র দেওয়ার জন্য ন্যাটো দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। পাশাপাশি ইউক্রেনকে রক্ষায় কীভাবে সর্বোত্তম সহায়তা করা যায়- তা নির্ধারণে ব্রাসেলসে ন্যাটোর সদস্যদেশগুলোর পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা গতকাল দ্বিতীয় দিনের মতো আলোচনা করেছেন। খবরে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্র এরই মধ্যে ইউক্রেনের সেনাবাহিনীর কিছু সদস্যকে ‘সুইচ ব্লেড ড্রোন’ চালানোর প্রশিক্ষণ দিচ্ছে। অত্যাধুনিক এই ড্রোন দিয়ে ট্যাংক ধ্বংস করা সম্ভব। পেন্টাগনের এক কর্মকর্তা স্থানীয় সময় গত বুধবার বলেছেন, ওয়াশিংটন এ ধরনের ড্রোনগুলো কিয়েভে সরবরাহ করছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা বিভাগের মুখপাত্র জন কিরবি বলেছেন, ইউক্রেনের অল্প কিছু সেনাসদস্য যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছেন। রাশিয়া ইউক্রেনে হামলা চালানোর আগে থেকেই এই সেনারা যুক্তরাষ্ট্রে আছেন। কিরবি আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে ইউক্রেনের সেনাদের থাকার সুযোগটাই তারা নিয়েছেন। এই সেনাদের যুক্তরাষ্ট্র সুইচ ব্লেড ড্রোন চালানোর প্রশিক্ষণ দিচ্ছে, যাতে তারা দেশে ফিরে ইউক্রেনের সেনাবাহিনীকে প্রশিক্ষণ দিতে পারেন। কিরবি বলেন, রাশিয়ার সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে ইউক্রেনের সেনাবাহিনীকে শক্তিশালী করতে ১০০টি ড্রোন পাঠানো হয়েছে। এগুলো দূর থেকে নিয়ন্ত্রণ করা হয়। ড্রোনগুলো লক্ষ্যবস্তুতে বিস্ফোরিত হয়। কিরবি আরও বলেন, ১২ জনেরও কম ইউক্রেনীয় সেনাকে ড্রোন চালানোর প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। তারা এ সপ্তাহের শুরুতে সেখানে পৌঁছেছেন।

পুতিনের দুই মেয়ের ওপর নিষেধাজ্ঞা : রাশিয়া এবং প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিনের ওপর অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়াতে তার দুই মেয়ের ওপরও নিষেধাজ্ঞা আরোপের ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। গত বুধবার ঘোষিত নতুন নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়েছেন রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিনের দুই প্রাপ্তবয়স্ক মেয়েসহ দুটি বৃহত্তম ব্যাংক, কয়েকজন বিশিষ্ট ব্যক্তি, রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভের স্ত্রী এবং মেয়ে। ঊর্ধ্বতন এক মার্কিন প্রশাসনিক কর্মকর্তা সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘আমরা রাশিয়ার বৃহত্তম আর্থিক প্রতিষ্ঠান সার্বব্যাংক এবং বৃহত্তম প্রাইভেট আলফা ব্যাংকের ওপর পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা দিয়ে নাটকীয়ভাবে অর্থনৈতিক চাপ বাড়াচ্ছি।’ তিনি পুতিনের দুই মেয়ের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রসঙ্গে বলেন, ‘পুতিন তার কিছু সম্পদ এই মেয়েদের নামে লুকিয়ে রেখেছেন- এমন বিশ্বাস থেকেই যুক্তরাষ্ট্র তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে।’ তবে পুতিন তার কোনো সম্পদ দুই মেয়ে মারিয়া পুতিনা ও ক্যাটেরিনা তিকোনোভার নামে লুকিয়ে রেখেছেন- সে ব্যাপারে কিছু না জানিয়ে তিনি বলেন, ‘রুশ এলিটদের মধ্যে এরকম চর্চা আছে। পুতিন, তার সহযোগীদের অনেকে এবং ধনকুবেররা তাদের সম্পদ লুকান। এ বিষয়টির আলোকেই এ নিষেধাজ্ঞা।’ ঊর্ধ্বতন ওই মার্কিন প্রশাসনিক কর্মকর্তা জি-৭ এবং ইইউ-এর ব্যবস্থাপনায় রাশিয়ায় কোনোরকম নতুন বিনিয়োগের ওপরও নিষেধাজ্ঞা আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন একটি নির্বাহী আদেশ সই করার পর রাশিয়ার ওপর এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে। রাশিয়ার অন্যান্য যেসব ব্যক্তি নতুন নিষেধাজ্ঞা কবলিত হয়েছেন তাদের মধ্যে আছেন, সাবেক রুশ প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রী দিমিত্রি মেদভেদেভসহ দেশটির নিরাপত্তা পরিষদের সদস্যরা এবং প্রধানমন্ত্রী মিখাইল মিশুস্তিন। উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্র এর আগে ১৪০ জনের বেশি রুশ ধনকুবের এবং তাদের পরিবারের সদস্যসহ ৪ শতাধিক রুশ সরকারি কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে।

এই বিভাগের আরও খবর
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সমাবেশ নিষিদ্ধ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন হবে
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন হবে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
সর্বশেষ খবর
আরাউহোকে বিক্রি করতে পারে বার্সা, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন
আরাউহোকে বিক্রি করতে পারে বার্সা, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

কৃষকের ৫ গরু চুরি
কৃষকের ৫ গরু চুরি

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা
পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা

৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল
নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ
আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন
বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু
গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি
তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে
রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল
ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক
বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী
নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম
সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!
সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!

৫০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ
জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন
বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন

৫২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন
ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম
নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বেরোবিতে উচ্ছ্বাস ছড়াচ্ছে পালাম ফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য
বেরোবিতে উচ্ছ্বাস ছড়াচ্ছে পালাম ফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি