শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ মে, ২০২২ আপডেট:

বেরিয়ে আসছে রাঘববোয়ালদের নাম

টানা রিমান্ডে পি কে হালদার, ভারতে সম্পদের পাহাড়ের তথ্যের পাশাপাশি দিচ্ছেন বাংলাদেশিদেরও তথ্য শিগগিরই এনে বিচার : অ্যাটর্নি জেনারেল । ৩-৬ মাসের মধ্যে ফেরত আনা হতে পারে : দুদকের আইনজীবী
দীপক দেবনাথ, কলকাতা
প্রিন্ট ভার্সন
বেরিয়ে আসছে রাঘববোয়ালদের নাম

বাংলাদেশে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ নিয়ে ভারতে আটক হওয়া পি কে হালদারকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে ভারতের কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট ইডি। তাদের নিজেদের হেফাজতে নিয়েই দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ করে চলেছেন ইডির কর্মকর্তারা। কলকাতা লাগোয়া সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্সের ষষ্ঠ তলায় অবস্থিত ইডির দফতরে তদন্তকারী কর্মকর্তাদের চলছে এ জিজ্ঞাসাবাদ। মূলত পি কে হালদার কীভাবে বেনামে এই বিশাল সম্পত্তি তৈরি করলেন তার খোঁজ পেতে চাইছে ইডির তদন্তকারী কর্মকর্তারা। বাংলাদেশ থেকে অর্থ পাচার করে তিনি কোন কোন দেশে সেই অর্থ পাঠিয়েছেন, পশ্চিমবঙ্গের কোথায় কোথায় তার সম্পত্তি আছে, কারখানা আছে সবকিছু খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে। যদিও এর মধ্যে একটি সূত্র জানাচ্ছে, একটানা জেরার মুখে এক প্রকার ভেঙে পড়েছেন পি কে হালদার। তবে এখন পর্যন্ত পি কে হালদার তদন্তে সহায়তা করছেন বলেই জানা গেছে। সূত্রের খবর, ভারতের সম্পদের পাশাপাশি তার সম্পদ আহরণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশি রাঘববোয়ালদের নামও বেরিয়ে আসছে। এসব রাঘববোয়ালের সঙ্গে তার আর্থিক লেনদেনের তথ্যও দিচ্ছেন পি কে হালদার। গোয়েন্দাদের জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছেন, তার বাংলাদেশ ও ভারতে থাকা সম্পদ বিক্রি করে সবকিছু পরিশোধ করে দিতে চাওয়ার কথা। এর আগে তার বাংলাদেশে ফিরে আসার ঘোষণা ও যোগাযোগের কথাও জানিয়েছেন পি কে হালদার। সে সময় কী ধরনের বাধায় দেশে ফিরতে পারলেন না সে তথ্যও দিচ্ছেন গোয়েন্দাদের। কর্মকর্তারা জানান, ভারতীয় গোয়েন্দাদের পক্ষ থেকে মূলত ভারতে তার সম্পদ এবং কারও সংশ্লিষ্টতার বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। তবে কথায় কথায় বাংলাদেশ ও কানাডার বিভিন্ন বিষয় উঠে আসছে। তদন্তের স্বার্থে বাংলাদেশ ও কানাডার সংশ্লিষ্ট নাম ও তথ্যগুলো সংরক্ষণ করে রাখছে ইডির কর্মকর্তারা।

ইডির অন্য আরেকটি সূত্র থেকে জানানো হয়েছে, পি কে হালদারের সঙ্গেই গ্রেফতার করা হয় তার ভাইসহ মোট ছয়জনকে। এর মধ্যে একজন নারীও আছেন। ইডির পক্ষ থেকে প্রথমে অনলাইনে আদালতের কাছে আবেদন করা হয়। যেহেতু রবিবার বিশেষ আদালত ছাড়া বাকি সব আদালতে সাপ্তাহিক ছুটি তাই আদালতের কাছে অগ্রিম আবেদন জানানো হয়েছে এবং সেখানেই তিন দিনের রিমান্ডের আবেদনও করা হয়েছে। শনিবারই তাদের সবাইকে কলকাতার ব্যাঙ্কশাল আদালতে তোলা হলে তদন্তের স্বার্থে পাঁচজনকে ১৭ মে পর্যন্ত ইডি রিমান্ডের নির্দেশ দেয় আদালত। অন্যদিকে গ্রেফতারকৃত নারীকে ১৭ মে পর্যন্ত জেল হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়। তাদের সবাইকে ১৭ মে ফের আদালতের মুখোমুখি হতে হবে।

তদন্তে নেমে ইডির কর্মকর্তারা ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসে পি কে হালদার বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে ভারতে প্রবেশ করেন বলে জানতে পারেন। পশ্চিমবঙ্গের অশোকনগরে এসে শিবশঙ্কর হালদার নামে নিজেকে পরিচয় দিয়ে থাকতে শুরু করেন। আর ওই নামেই ভারতীয় আধার কার্ড, প্যান কার্ড, ভোটার কার্ড বানান এবং অশোকনগরসহ কলকাতায় এই বিশাল সম্পত্তি তৈরি করেন। এদিকে পি কে হালদারের সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের এক প্রভাবশালী মন্ত্রী ও রাজ্যটির ক্ষমতাসীন দলের নেতাদের যোগসাজশের বিষয়টিও সামনে আসছে। স্বাভাবিকভাবেই বিষয়টি নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিতেও তোলপাড় শুরু হয়েছে। গুরুত্বের সঙ্গে কলকাতার বিভিন্ন স্থানীয় ও সর্বভারতীয় পত্রিকা এবং গণমাধ্যমগুলো খবরটি সম্প্রচার করেছে।

ইতোমধ্যে ইডির হাতে প্রশান্ত হালদারসহ ছয়জনের গ্রেফতারের ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই গতকাল মুখ খুলেছেন পশ্চিমবঙ্গের বনমন্ত্রী ও হাবরার তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়ক জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। এ বিষয়ে তিনি জানান, ‘আইন আইনের পথে চলবে। এখানে কাউকে রেয়াত করা হবে না। যে-ই এ কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকবে, তাকে গ্রেফতার করা হবে।’

এদিকে সূত্রে খবর, ইতোমধ্যে তার বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং, পাসপোর্ট আইনসহ একাধিক মামলা করা হয়েছে।

ইডি সূত্রে খবর, ২০১৬ সালের ভারত-বাংলাদেশ প্রত্যর্পণ চুক্তি অনুযায়ী তাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হতে পারে বলে খবর। 

গত শুক্রবার অশোকনগরসহ পশ্চিমবঙ্গের অন্তত ৯টি জায়গায় পি কে হালদার, সুকুমার মৃধা, পৃথ্বীশ কুমার হালদার, প্রাণেশ কুমার হালদার ও তাদের সহযোগীদের খোঁজে অভিযান চালায় ইডির কর্মকর্তারা। আর এর পরই সন্ধান মেলে হালদারসহ অন্য সহযোগীদের। খোঁজ পাওয়া যায় বেশ কয়েকটি বিলাসবহুল বাড়ি ও মাছের ঘেরের।

পশ্চিমবঙ্গের ইংরেজি দৈনিক টেলিগ্রাফ জানিয়েছে, ইডি বলেছে, ব্যক্তিগত আইনজীবী সুকুমার মৃধার সহায়তায় পি কে হালদার পশ্চিমবঙ্গসহ ভারতের একাধিক রাজ্যে বিপুল সম্পদ করেছেন। বাংলাদেশ থেকে অবৈধভাবে অর্থ পাচারের মাধ্যমে ভারতে একাধিক অভিজাত বাড়িসহ বিপুল সম্পদ গড়ে তুলেছেন বলে খোঁজ পেয়েছে ইডি। পশ্চিমবঙ্গের পাশাপাশি ভারতের বাণিজ্যিক রাজধানী খ্যাত মুম্বাই এবং রাজধানী দিল্লিতেও অভিযান চালায় ভারতের কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রণালয়ের তদন্তকারী এই সংস্থা।

ইডির সূত্র বলছে, ২০০৯ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন ভুয়া কোম্পানির নামে বাংলাদেশের ব্যাংক থেকে ঋণ নেন হালদার এবং সেই অর্থ তিনি ভারতে পাচার করেন। হালদারের এসব কোম্পানির কোনো অস্তিত্ব নেই। পরবর্তীতে ব্যাংকগুলো হালদারের প্রতারণার বিষয়টি বুঝতে পারে এবং বাংলাদেশের আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থার কাছে অভিযোগ দায়ের করে। পরে বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের অনুরোধে এ বিষয়ে অনুসন্ধানে নামে ইডি।

হিন্দুস্তান টাইমস বলছে, বাংলাদেশি এই নাগরিকরা প্রতারণার মাধ্যমে ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পর পশ্চিমবঙ্গে ব্যবসায়িক কোম্পানি চালু করেন। কোম্পানি পরিচালনার পাশাপাশি কলকাতা মেট্রোপলিটন এলাকাসহ বিভিন্ন স্থানে স্থাবর সম্পত্তি কিনেছেন তারা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ইডির একজন কর্মকর্তা বলেছেন, পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী ও ব্যক্তিগত আইনজীবী সুকুমার মৃধার অন্তত তিনটি বাড়ি রয়েছে অশোকনগরে। এ এলাকায় তিনি মাছ ব্যবসায়ী হিসেবে পরিচিত।

বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করা হবে-ইডি : এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংকের চাঞ্চল্যকর হাজার কোটি টাকা লোপাট মামলার মূল অভিযুক্ত ও পলাতক আসামি প্রশান্ত কুমার হালদারকে (পি কে হালদার) বাংলাদেশে হস্তান্তর করা হবে। ভারতের কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রণালয়ের তদন্তকারী সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের (ইডি) কর্মকর্তারা এই ইঙ্গিত দিয়েছেন বলে জানিয়েছে দেশটির ইংরেজি দৈনিক দ্য টেলিগ্রাফ। তারা বলেছেন, দুই দেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত ২০১৬ সালের প্রত্যর্পণ চুক্তির আওতায় পি কে হালদারকে বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হবে। ভারতীয় এই গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তারা বলেছেন, পি কে হালদারকে বাংলাদেশে হস্তান্তরের পেছনে দুটি বিষয় রয়েছে। এর মধ্যে একটি হলো- বাংলাদেশের আর্থিক ইনটেলিজেন্স ইউনিট ও দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) অনুরোধ, অন্যটি তার বিরুদ্ধে যেসব মামলা রয়েছে সেগুলো বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট।

পি কে হালদারের থেকে বাংলাদেশসহ তিন দেশের পাসপোর্ট উদ্ধার :  এদিকে ইডির তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে ‘বাংলাদেশ এবং ভারতীয় পাসপোর্ট-এর পাশাপাশি পি কে হালদারের আফ্রিকার দেশ গ্রেনাডার পাসপোর্ট ছিল। তার বিরুদ্ধে রেড কর্নার নোটিসও ছিল।’ 

গতকাল পশ্চিমবঙ্গের সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্স ইডির আঞ্চলিক কার্যালয়ে গ্রেফতার পি কে হালদারসহ বাকিদের দিনভর ম্যারাথন জেরা করে ইডির কর্মকর্তারা। সূত্রের খবর বাংলাদেশের তরফ থেকে পাঠানো এই আর্থিক কেলেঙ্কারির সঙ্গে জড়িয়ে থাকা একাধিক নাম পি কে হালদারকে দেখানো হয়। জানতে চাওয়া হয় তাদের সম্পর্কে। পশ্চিমবঙ্গ ছাড়া ভারতের কোথায় কোথায় নামে-বেনামে সম্পত্তি কিনেছে, বাড়ি তৈরি করেছে, আর্থিক প্রতিষ্ঠান করেছে তার হদিস খুঁজতেই জেরা করা হয়। এমনকি এদেশে এই শিকড় গাড়তে কাদের কাদের সাহায্য তারা নিয়েছিল তাদের সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয়। এদেশের কাগজপত্র তৈরি জমি কেনা বাড়ি তৈরি এবং বেশ কিছু কারখানা হদিস মিলেছে সেগুলো কখন তৈরি করেছিল সে সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয়।

বিশেষজ্ঞ মহল বলছেন বাংলাদেশের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ধৃত পি কে হালদারসহ বাকিদের প্রাথমিক পর্যায়ে তদন্ত করবে ইডি। প্রয়োজন হলে সিবিআইকে এই তদন্তে যুক্ত করা হবে। সেক্ষেত্রে আদালতকে জানাবে ইডি, এরপর আদালতের নির্দেশে সিবিআই- এই তদন্তে যুক্ত হতে পারে।  তারপর শুরু হবে গোটা তদন্ত প্রক্রিয়া। অত:পর বাংলাদেশে পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু হবে।

শিগগিরই ফেরত এনে বিচারের কথা জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল :  প্রশান্ত কুমার হালদারকে (পি কে হালদার) শিগগিরই দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের মুখোমুখি করা হবে বলে জানিয়েছেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। গতকাল সুপ্রিম কোর্টে তার নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের কাছে এ কথা বলেন তিনি। অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, বাংলাদেশ সরকারের অনুরোধেই ভারতের পশ্চিমবঙ্গ সরকার পি কে হালদারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে। বাংলাদেশের গোয়েন্দা সংস্থা তাদের জানিয়েছিল অর্থ পাচারের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তি সেখানে অবস্থান করছে। সে তথ্যের ভিত্তিতে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এখন তাকে বাংলাদেশে নিয়ে এসে তার বিরুদ্ধে যে মামলা বিচারাধীন সেই মামলায় বিচারের সম্মুখীন করা হবে। অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ভারতের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা ইডি তাকে গ্রেফতার করেছে। এখন এর পরবর্তী প্রক্রিয়া হচ্ছে, বাংলাদেশে এনে তাকে বিচারের সম্মুখীন করা। আমাদের বন্দিবিনিময় চুক্তি আছে, সেটার আওতায় আনা। এ ছাড়া তার বিরুদ্ধে যেহেতু ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট জারি করা আছে, সব ধরনের চেষ্টা করা হবে তাকে আনার জন্য। উদ্দেশ্য হচ্ছে, তাকে এনে বিচারের সম্মুখীন করা। কারণ এ টাকাটা জনগণের টাকা।

তিন থেকে ছয় মাসের মধ্যে আনার বিষয়ে আশাবাদী দুদকের আইনজীবী : দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান সাংবাদিকদের বলেন, আমাদের তথ্য-উপাত্ত আছে, সেগুলো যদি ভারতকে দিই, যেভাবে পি কে হালদারকে গ্রেফতার করেছে তাদের টিম, ঠিক সেভাবে সে গতিতে যদি কাজটি করে, আমি মনে করি তিন থেকে ছয় মাসের বেশি লাগার কথা নয়।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৫৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা