শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ মে, ২০২২ আপডেট:

বেরিয়ে আসছে রাঘববোয়ালদের নাম

টানা রিমান্ডে পি কে হালদার, ভারতে সম্পদের পাহাড়ের তথ্যের পাশাপাশি দিচ্ছেন বাংলাদেশিদেরও তথ্য শিগগিরই এনে বিচার : অ্যাটর্নি জেনারেল । ৩-৬ মাসের মধ্যে ফেরত আনা হতে পারে : দুদকের আইনজীবী
দীপক দেবনাথ, কলকাতা
প্রিন্ট ভার্সন
বেরিয়ে আসছে রাঘববোয়ালদের নাম

বাংলাদেশে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ নিয়ে ভারতে আটক হওয়া পি কে হালদারকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে ভারতের কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট ইডি। তাদের নিজেদের হেফাজতে নিয়েই দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ করে চলেছেন ইডির কর্মকর্তারা। কলকাতা লাগোয়া সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্সের ষষ্ঠ তলায় অবস্থিত ইডির দফতরে তদন্তকারী কর্মকর্তাদের চলছে এ জিজ্ঞাসাবাদ। মূলত পি কে হালদার কীভাবে বেনামে এই বিশাল সম্পত্তি তৈরি করলেন তার খোঁজ পেতে চাইছে ইডির তদন্তকারী কর্মকর্তারা। বাংলাদেশ থেকে অর্থ পাচার করে তিনি কোন কোন দেশে সেই অর্থ পাঠিয়েছেন, পশ্চিমবঙ্গের কোথায় কোথায় তার সম্পত্তি আছে, কারখানা আছে সবকিছু খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে। যদিও এর মধ্যে একটি সূত্র জানাচ্ছে, একটানা জেরার মুখে এক প্রকার ভেঙে পড়েছেন পি কে হালদার। তবে এখন পর্যন্ত পি কে হালদার তদন্তে সহায়তা করছেন বলেই জানা গেছে। সূত্রের খবর, ভারতের সম্পদের পাশাপাশি তার সম্পদ আহরণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশি রাঘববোয়ালদের নামও বেরিয়ে আসছে। এসব রাঘববোয়ালের সঙ্গে তার আর্থিক লেনদেনের তথ্যও দিচ্ছেন পি কে হালদার। গোয়েন্দাদের জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছেন, তার বাংলাদেশ ও ভারতে থাকা সম্পদ বিক্রি করে সবকিছু পরিশোধ করে দিতে চাওয়ার কথা। এর আগে তার বাংলাদেশে ফিরে আসার ঘোষণা ও যোগাযোগের কথাও জানিয়েছেন পি কে হালদার। সে সময় কী ধরনের বাধায় দেশে ফিরতে পারলেন না সে তথ্যও দিচ্ছেন গোয়েন্দাদের। কর্মকর্তারা জানান, ভারতীয় গোয়েন্দাদের পক্ষ থেকে মূলত ভারতে তার সম্পদ এবং কারও সংশ্লিষ্টতার বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। তবে কথায় কথায় বাংলাদেশ ও কানাডার বিভিন্ন বিষয় উঠে আসছে। তদন্তের স্বার্থে বাংলাদেশ ও কানাডার সংশ্লিষ্ট নাম ও তথ্যগুলো সংরক্ষণ করে রাখছে ইডির কর্মকর্তারা।

ইডির অন্য আরেকটি সূত্র থেকে জানানো হয়েছে, পি কে হালদারের সঙ্গেই গ্রেফতার করা হয় তার ভাইসহ মোট ছয়জনকে। এর মধ্যে একজন নারীও আছেন। ইডির পক্ষ থেকে প্রথমে অনলাইনে আদালতের কাছে আবেদন করা হয়। যেহেতু রবিবার বিশেষ আদালত ছাড়া বাকি সব আদালতে সাপ্তাহিক ছুটি তাই আদালতের কাছে অগ্রিম আবেদন জানানো হয়েছে এবং সেখানেই তিন দিনের রিমান্ডের আবেদনও করা হয়েছে। শনিবারই তাদের সবাইকে কলকাতার ব্যাঙ্কশাল আদালতে তোলা হলে তদন্তের স্বার্থে পাঁচজনকে ১৭ মে পর্যন্ত ইডি রিমান্ডের নির্দেশ দেয় আদালত। অন্যদিকে গ্রেফতারকৃত নারীকে ১৭ মে পর্যন্ত জেল হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়। তাদের সবাইকে ১৭ মে ফের আদালতের মুখোমুখি হতে হবে।

তদন্তে নেমে ইডির কর্মকর্তারা ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসে পি কে হালদার বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে ভারতে প্রবেশ করেন বলে জানতে পারেন। পশ্চিমবঙ্গের অশোকনগরে এসে শিবশঙ্কর হালদার নামে নিজেকে পরিচয় দিয়ে থাকতে শুরু করেন। আর ওই নামেই ভারতীয় আধার কার্ড, প্যান কার্ড, ভোটার কার্ড বানান এবং অশোকনগরসহ কলকাতায় এই বিশাল সম্পত্তি তৈরি করেন। এদিকে পি কে হালদারের সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের এক প্রভাবশালী মন্ত্রী ও রাজ্যটির ক্ষমতাসীন দলের নেতাদের যোগসাজশের বিষয়টিও সামনে আসছে। স্বাভাবিকভাবেই বিষয়টি নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিতেও তোলপাড় শুরু হয়েছে। গুরুত্বের সঙ্গে কলকাতার বিভিন্ন স্থানীয় ও সর্বভারতীয় পত্রিকা এবং গণমাধ্যমগুলো খবরটি সম্প্রচার করেছে।

ইতোমধ্যে ইডির হাতে প্রশান্ত হালদারসহ ছয়জনের গ্রেফতারের ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই গতকাল মুখ খুলেছেন পশ্চিমবঙ্গের বনমন্ত্রী ও হাবরার তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়ক জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। এ বিষয়ে তিনি জানান, ‘আইন আইনের পথে চলবে। এখানে কাউকে রেয়াত করা হবে না। যে-ই এ কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকবে, তাকে গ্রেফতার করা হবে।’

এদিকে সূত্রে খবর, ইতোমধ্যে তার বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং, পাসপোর্ট আইনসহ একাধিক মামলা করা হয়েছে।

ইডি সূত্রে খবর, ২০১৬ সালের ভারত-বাংলাদেশ প্রত্যর্পণ চুক্তি অনুযায়ী তাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হতে পারে বলে খবর। 

গত শুক্রবার অশোকনগরসহ পশ্চিমবঙ্গের অন্তত ৯টি জায়গায় পি কে হালদার, সুকুমার মৃধা, পৃথ্বীশ কুমার হালদার, প্রাণেশ কুমার হালদার ও তাদের সহযোগীদের খোঁজে অভিযান চালায় ইডির কর্মকর্তারা। আর এর পরই সন্ধান মেলে হালদারসহ অন্য সহযোগীদের। খোঁজ পাওয়া যায় বেশ কয়েকটি বিলাসবহুল বাড়ি ও মাছের ঘেরের।

পশ্চিমবঙ্গের ইংরেজি দৈনিক টেলিগ্রাফ জানিয়েছে, ইডি বলেছে, ব্যক্তিগত আইনজীবী সুকুমার মৃধার সহায়তায় পি কে হালদার পশ্চিমবঙ্গসহ ভারতের একাধিক রাজ্যে বিপুল সম্পদ করেছেন। বাংলাদেশ থেকে অবৈধভাবে অর্থ পাচারের মাধ্যমে ভারতে একাধিক অভিজাত বাড়িসহ বিপুল সম্পদ গড়ে তুলেছেন বলে খোঁজ পেয়েছে ইডি। পশ্চিমবঙ্গের পাশাপাশি ভারতের বাণিজ্যিক রাজধানী খ্যাত মুম্বাই এবং রাজধানী দিল্লিতেও অভিযান চালায় ভারতের কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রণালয়ের তদন্তকারী এই সংস্থা।

ইডির সূত্র বলছে, ২০০৯ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন ভুয়া কোম্পানির নামে বাংলাদেশের ব্যাংক থেকে ঋণ নেন হালদার এবং সেই অর্থ তিনি ভারতে পাচার করেন। হালদারের এসব কোম্পানির কোনো অস্তিত্ব নেই। পরবর্তীতে ব্যাংকগুলো হালদারের প্রতারণার বিষয়টি বুঝতে পারে এবং বাংলাদেশের আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থার কাছে অভিযোগ দায়ের করে। পরে বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের অনুরোধে এ বিষয়ে অনুসন্ধানে নামে ইডি।

হিন্দুস্তান টাইমস বলছে, বাংলাদেশি এই নাগরিকরা প্রতারণার মাধ্যমে ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পর পশ্চিমবঙ্গে ব্যবসায়িক কোম্পানি চালু করেন। কোম্পানি পরিচালনার পাশাপাশি কলকাতা মেট্রোপলিটন এলাকাসহ বিভিন্ন স্থানে স্থাবর সম্পত্তি কিনেছেন তারা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ইডির একজন কর্মকর্তা বলেছেন, পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী ও ব্যক্তিগত আইনজীবী সুকুমার মৃধার অন্তত তিনটি বাড়ি রয়েছে অশোকনগরে। এ এলাকায় তিনি মাছ ব্যবসায়ী হিসেবে পরিচিত।

বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করা হবে-ইডি : এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংকের চাঞ্চল্যকর হাজার কোটি টাকা লোপাট মামলার মূল অভিযুক্ত ও পলাতক আসামি প্রশান্ত কুমার হালদারকে (পি কে হালদার) বাংলাদেশে হস্তান্তর করা হবে। ভারতের কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রণালয়ের তদন্তকারী সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের (ইডি) কর্মকর্তারা এই ইঙ্গিত দিয়েছেন বলে জানিয়েছে দেশটির ইংরেজি দৈনিক দ্য টেলিগ্রাফ। তারা বলেছেন, দুই দেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত ২০১৬ সালের প্রত্যর্পণ চুক্তির আওতায় পি কে হালদারকে বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হবে। ভারতীয় এই গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তারা বলেছেন, পি কে হালদারকে বাংলাদেশে হস্তান্তরের পেছনে দুটি বিষয় রয়েছে। এর মধ্যে একটি হলো- বাংলাদেশের আর্থিক ইনটেলিজেন্স ইউনিট ও দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) অনুরোধ, অন্যটি তার বিরুদ্ধে যেসব মামলা রয়েছে সেগুলো বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট।

পি কে হালদারের থেকে বাংলাদেশসহ তিন দেশের পাসপোর্ট উদ্ধার :  এদিকে ইডির তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে ‘বাংলাদেশ এবং ভারতীয় পাসপোর্ট-এর পাশাপাশি পি কে হালদারের আফ্রিকার দেশ গ্রেনাডার পাসপোর্ট ছিল। তার বিরুদ্ধে রেড কর্নার নোটিসও ছিল।’ 

গতকাল পশ্চিমবঙ্গের সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্স ইডির আঞ্চলিক কার্যালয়ে গ্রেফতার পি কে হালদারসহ বাকিদের দিনভর ম্যারাথন জেরা করে ইডির কর্মকর্তারা। সূত্রের খবর বাংলাদেশের তরফ থেকে পাঠানো এই আর্থিক কেলেঙ্কারির সঙ্গে জড়িয়ে থাকা একাধিক নাম পি কে হালদারকে দেখানো হয়। জানতে চাওয়া হয় তাদের সম্পর্কে। পশ্চিমবঙ্গ ছাড়া ভারতের কোথায় কোথায় নামে-বেনামে সম্পত্তি কিনেছে, বাড়ি তৈরি করেছে, আর্থিক প্রতিষ্ঠান করেছে তার হদিস খুঁজতেই জেরা করা হয়। এমনকি এদেশে এই শিকড় গাড়তে কাদের কাদের সাহায্য তারা নিয়েছিল তাদের সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয়। এদেশের কাগজপত্র তৈরি জমি কেনা বাড়ি তৈরি এবং বেশ কিছু কারখানা হদিস মিলেছে সেগুলো কখন তৈরি করেছিল সে সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয়।

বিশেষজ্ঞ মহল বলছেন বাংলাদেশের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ধৃত পি কে হালদারসহ বাকিদের প্রাথমিক পর্যায়ে তদন্ত করবে ইডি। প্রয়োজন হলে সিবিআইকে এই তদন্তে যুক্ত করা হবে। সেক্ষেত্রে আদালতকে জানাবে ইডি, এরপর আদালতের নির্দেশে সিবিআই- এই তদন্তে যুক্ত হতে পারে।  তারপর শুরু হবে গোটা তদন্ত প্রক্রিয়া। অত:পর বাংলাদেশে পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু হবে।

শিগগিরই ফেরত এনে বিচারের কথা জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল :  প্রশান্ত কুমার হালদারকে (পি কে হালদার) শিগগিরই দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের মুখোমুখি করা হবে বলে জানিয়েছেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। গতকাল সুপ্রিম কোর্টে তার নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের কাছে এ কথা বলেন তিনি। অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, বাংলাদেশ সরকারের অনুরোধেই ভারতের পশ্চিমবঙ্গ সরকার পি কে হালদারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে। বাংলাদেশের গোয়েন্দা সংস্থা তাদের জানিয়েছিল অর্থ পাচারের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তি সেখানে অবস্থান করছে। সে তথ্যের ভিত্তিতে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এখন তাকে বাংলাদেশে নিয়ে এসে তার বিরুদ্ধে যে মামলা বিচারাধীন সেই মামলায় বিচারের সম্মুখীন করা হবে। অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ভারতের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা ইডি তাকে গ্রেফতার করেছে। এখন এর পরবর্তী প্রক্রিয়া হচ্ছে, বাংলাদেশে এনে তাকে বিচারের সম্মুখীন করা। আমাদের বন্দিবিনিময় চুক্তি আছে, সেটার আওতায় আনা। এ ছাড়া তার বিরুদ্ধে যেহেতু ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট জারি করা আছে, সব ধরনের চেষ্টা করা হবে তাকে আনার জন্য। উদ্দেশ্য হচ্ছে, তাকে এনে বিচারের সম্মুখীন করা। কারণ এ টাকাটা জনগণের টাকা।

তিন থেকে ছয় মাসের মধ্যে আনার বিষয়ে আশাবাদী দুদকের আইনজীবী : দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান সাংবাদিকদের বলেন, আমাদের তথ্য-উপাত্ত আছে, সেগুলো যদি ভারতকে দিই, যেভাবে পি কে হালদারকে গ্রেফতার করেছে তাদের টিম, ঠিক সেভাবে সে গতিতে যদি কাজটি করে, আমি মনে করি তিন থেকে ছয় মাসের বেশি লাগার কথা নয়।

এই বিভাগের আরও খবর
বিচার বিভাগে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত
বিচার বিভাগে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন
বিজেপি সরকারকে কড়া হুঁশিয়ারি
বিজেপি সরকারকে কড়া হুঁশিয়ারি
ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিচার আগামী সপ্তাহে
ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিচার আগামী সপ্তাহে
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
মামদানি মেয়র হলে কমানো হবে ফান্ডিং
মামদানি মেয়র হলে কমানো হবে ফান্ডিং
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
ভালো রাজনৈতিক সংস্কৃতি সুযোগ বাড়িয়ে দেবে
ভালো রাজনৈতিক সংস্কৃতি সুযোগ বাড়িয়ে দেবে
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
সর্বশেষ খবর
নাম ভিন্ন ভিন্ন, কিন্তু ভোটার তালিকায় ছবি ব্রাজিলের মডেলের, বোমা ফাটালেন রাহুল
নাম ভিন্ন ভিন্ন, কিন্তু ভোটার তালিকায় ছবি ব্রাজিলের মডেলের, বোমা ফাটালেন রাহুল

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাল্লুকের আক্রমণ ঠেকাতে সেনা মোতায়েন করল জাপান
ভাল্লুকের আক্রমণ ঠেকাতে সেনা মোতায়েন করল জাপান

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে আনন্দযাত্রা, পথে মর্মান্তিক পরিণতি: একসঙ্গে নিভে গেল ৫ প্রাণ
কক্সবাজারে আনন্দযাত্রা, পথে মর্মান্তিক পরিণতি: একসঙ্গে নিভে গেল ৫ প্রাণ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্রের বেড়াজাল ছিন্ন করে ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে : ডা. জাহিদ
ষড়যন্ত্রের বেড়াজাল ছিন্ন করে ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে : ডা. জাহিদ

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজস্থান ছেড়ে দিল্লি ক্যাপিটালসে যাবেন স্যামসন!
রাজস্থান ছেড়ে দিল্লি ক্যাপিটালসে যাবেন স্যামসন!

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যমুনা ও সচিবালয় এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
যমুনা ও সচিবালয় এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

‘আরবান ট্রি মিউজিয়াম’, ‘বৃক্ষ সেবা ও ছাদবাগান সহায়তা কেন্দ্র’ গড়ে তুলছে ডিএনসিসি
‘আরবান ট্রি মিউজিয়াম’, ‘বৃক্ষ সেবা ও ছাদবাগান সহায়তা কেন্দ্র’ গড়ে তুলছে ডিএনসিসি

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ছেলের সাফল্যে কী বললেন মামদানির মা মীরা নায়ার?
ছেলের সাফল্যে কী বললেন মামদানির মা মীরা নায়ার?

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে বেড়েছে খড়ের কদর, লাভবান কৃষক
রংপুরে বেড়েছে খড়ের কদর, লাভবান কৃষক

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন মাসে দেশের কিছু অঞ্চলে শৈত্যপ্রবাহ তীব্র রূপ নিতে পারে
তিন মাসে দেশের কিছু অঞ্চলে শৈত্যপ্রবাহ তীব্র রূপ নিতে পারে

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সহসাই দলে ফেরা হচ্ছে না নেইমারের
সহসাই দলে ফেরা হচ্ছে না নেইমারের

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের রায়টি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে লেখা হয়েছিল’
‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের রায়টি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে লেখা হয়েছিল’

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মৌলভীবাজারে ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার
মৌলভীবাজারে ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীর চরাঞ্চলে যুবদল নেতাকে কুপিয়ে জখম
নরসিংদীর চরাঞ্চলে যুবদল নেতাকে কুপিয়ে জখম

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গানের ওপারে’ নাটকেই বদলে গেল মিমির ক্যারিয়ার
‘গানের ওপারে’ নাটকেই বদলে গেল মিমির ক্যারিয়ার

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৪৮
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৪৮

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পরিবেশবান্ধব যানবাহন ব্যবস্থা প্রবর্তনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: উপদেষ্টা আদিলুর
পরিবেশবান্ধব যানবাহন ব্যবস্থা প্রবর্তনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: উপদেষ্টা আদিলুর

৩৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ২২ ডিসেম্বর
জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ২২ ডিসেম্বর

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দেড় দশক ধরে মেরামত, তবুও বেহাল রাজুরবাজার-সিধিলি সড়ক
দেড় দশক ধরে মেরামত, তবুও বেহাল রাজুরবাজার-সিধিলি সড়ক

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দাদার সঙ্গে বাজারে গিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় নাতনি নিহত
দাদার সঙ্গে বাজারে গিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় নাতনি নিহত

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে ১০৬ বস্তা সরকারি সার জব্দ
শেরপুরে ১০৬ বস্তা সরকারি সার জব্দ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে আগুনে পুড়ল ৬ ঝুটের গোডাউন
গাজীপুরে আগুনে পুড়ল ৬ ঝুটের গোডাউন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে আগুনে পুড়ল ৬ ঝুটের গোডাউন
গাজীপুরে আগুনে পুড়ল ৬ ঝুটের গোডাউন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাওরের জীববৈচিত্র্য রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
হাওরের জীববৈচিত্র্য রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মার্কিন কৃষি পণ্যের ওপর শুল্ক স্থগিত করছে চীন
মার্কিন কৃষি পণ্যের ওপর শুল্ক স্থগিত করছে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে আবাসিক ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
মোহাম্মদপুরে আবাসিক ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক উপার্জনকারী অভিনেত্রীর তালিকায় রাশমিকা
সর্বাধিক উপার্জনকারী অভিনেত্রীর তালিকায় রাশমিকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘পরিবেশবান্ধব যানবাহন ব্যবস্থা প্রবর্তনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’
‘পরিবেশবান্ধব যানবাহন ব্যবস্থা প্রবর্তনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী
চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস
দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান
গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি
এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি
সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি

খবর

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা