শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৮ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

শহরে ৫ কোটি মানুষের বাস

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
শহরে ৫ কোটি মানুষের বাস

স্বাধীনতার ৫০ বছর পর বাংলাদেশের বর্তমান জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬। পুরুষ ৮ কোটি ১৭ লাখ ১২ হাজার ৮২৪ আর নারী ৮ কোটি ৩৩ লাখ ৪৭ হাজার ২০৬ জন। পুরুষের চেয়ে নারী ১৬ লাখ ৩৪ হাজার ৩৮২ জন বেশি। এ ছাড়া তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠী ১২ হাজার ৬২৯ জন। ২০১১ সালে অনুষ্ঠিত পঞ্চম জনশুমারিতে এ সংখ্যা ছিল ১৪ কোটি ৪০ লাখ। অর্থাৎ গত এক দশকে বেড়েছে ২ কোটি ১১ লাখ ১৪ হাজার ৯২০ জন। এবারই প্রথম দেশে নারীর সংখ্যা পুরুষের চেয়ে বেশি। বহুল প্রতীক্ষিত জনশুমারি ও গৃহগণনায় দেশের জনগোষ্ঠীর এ ফল মিলেছে।

গতকাল পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের আওতায় বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো-বিবিএসের মাধ্যমে বাস্তবায়িত প্রথম ডিজিটাল জনশুমারি ও গৃহগণনা, ২০২২-এর প্রাথমিক প্রতিবেদন প্রকাশনা অনুষ্ঠানে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়। রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। বিশেষ অতিথি জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন, পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম ও প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব ড. আহমদ কায়কাউস। স্বাগত বক্তব্য দেন পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব ড. শাহনাজ আরেফিন। প্রাথমিক প্রতিবেদন উপস্থাপনা করেন প্রকল্প পরিচালক মো. দিলদার হোসেন। এ সময় বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সচিবসহ সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বিবিএসের প্রতিবেদনে বলা হয়- স্বাধীনতার পর ১৯৭৪ সালে অনুষ্ঠিত প্রথম শুমারিতে দেশের জনসংখ্যা ছিল ৭ কোটি ১৫ লাখ। এরপর ১৯৮১ সালের জনশুমারিতে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৮ কোটি ৭১ লাখ ১৯ হাজার ৯৬৫ জনে। ১৯৯১ সালে দেশে মোট জনসংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ১০ কোটি ৬৩ লাখে। ২০০১ সালে চতুর্থ আদমশুমারি ও গৃহগণনায় জনসংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ১২ কোটি ২৪ লাখে। ২০১১ সালে পঞ্চম জনশুমারিতে দেশের জনসংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৪ কোটি ৪০ লাখ। ষষ্ঠ ডিজিটাল জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২-এ বাংলাদেশের জনসংখ্যা এখন ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬। এর মধ্যে সর্বোচ্চ জনসংখ্যা ঢাকা বিভাগে ৪ কোটি ৪২ লাখ ১৫ হাজার ১০৭। সর্বনিম্ন বরিশাল বিভাগে ৯১ লাখ ১০২ জন। সর্বাধিক ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (প্রতি বর্গকিলোমিটারে ৩৯ হাজার ৩৫৩ জন)। সর্বনিম্ন ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা রংপুর সিটি করপোরেশন (প্রতি বর্গকিলোমিটারে ৩ হাজার ৪৪৪ জন)।

প্রতিবেদনের তথ্যানুযায়ী, দেশে প্রতি ১০০ জন নারীর বিপরীতে পুরুষ ৯৮ জন। লিঙ্গানুপাতে সর্বোচ্চ ঢাকায় ১০৩.৪০ জন এবং সর্বনিম্ন চট্টগ্রামে ৯৩.৩৮ জন। জনসংখ্যা বৃদ্ধি পেলেও বৃদ্ধির হার কমেছে। সর্বশেষ ২০১১ সালের জনশুমারি অনুযায়ী এ হার ছিল ১.৪৬ শতাংশ। ২০২২ সালের শুমারিতে যা রেকর্ড হারে কমে ১.২২ শতাংশে নেমে এসেছে। জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার সর্বোচ্চ ছিল ঢাকা বিভাগে (১.৭৪ শতাংশ) এবং বরিশালে সর্বনিম্ন (০.৭৯ শতাংশ)। তবে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার কমলেও বেড়েছে জনসংখ্যার ঘনত্ব। ২০১১ সালে যেখানে প্রতি বর্গকিলোমিটারে বসবাস ছিল ৯৭৬ জনের, ২০২২ সালে তা বেড়ে হয়েছে ১ হাজার ১১৯ জন। সবচেয়ে বেশি ঘনত্ব ঢাকা বিভাগে (২ হাজার ১৫৬ জন প্রতি বর্গকিলোমিটারে) এবং সবচেয়ে কম বরিশাল বিভাগে (৬৮৮ জন প্রতি বর্গকিলোমিটারে)।

বিবিএসের শুমারি অনুসারে, দেশের মোট জনসংখ্যার ১১ কোটি ৩০ লাখ ৬৩ হাজার ৫৮৭ জন গ্রামের বাসিন্দা। আর শহরের বাসিন্দা ৫ কোটি ২০ লাখ ৯ হাজার ৭২ জন। দেশে সাক্ষরতার হার ৭৪ দশমিক ৬৬। পুরুষ জনগোষ্ঠীর সাক্ষরতার হার ৭৬ দশমিক ৫৬ আর নারী জনগোষ্ঠীর ৭২ দশমিক ৮২ শতাংশ। অবিবাহিত জনসংখ্যা ২৮.৬৫ শতাংশ এবং ৬৫.২৬ শতাংশ লোক বিবাহিত। সবচেয়ে বেশি বিবাহিত রাজশাহী বিভাগে (৬৮.৯৭ শতাংশ) এবং সবচেয়ে কম সিলেট বিভাগে (৫৫.৫৯ শতাংশ)। অবিবাহিত হিসাব করা হয়েছে ১০ বছর ও তদূর্ধ্ব বয়সী জনসংখ্যার মানুষকে ধার্য করে। দেশের মোট জনসংখ্যার ৯১.০৪ শতাংশ মুসলিম, ৭.৯৫ শতাংশ হিন্দু, ০.৬১ শতাংশ বৌদ্ধ, ০.৩০ শতাংশ খ্রিস্টান এবং ০.১২ শতাংশ অন্যান্য ধর্মাবলম্বী। বর্তমানে দেশের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর জনসংখ্যা মোট জনসংখ্যার সর্বোচ্চ ১ শতাংশ। মোট জনসংখ্যার ২ কোটি ৩৬ লাখ ২ হাজার ৬০৪ জনের (১.৪৩ শতাংশ) কমপক্ষে এক ধরনের প্রতিবন্ধিতা আছে। যার মধ্যে পুরুষ ১.৬৩ শতাংশ, নারী ১.২৩ শতাংশ। সবচেয়ে বেশি প্রতিবন্ধী খুলনা বিভাগে, সবচেয়ে কম ঢাকায়।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়- দেশে মোট সাক্ষরতার হার ৭৪.৬৬ শতাংশ। এ হারের সর্বোচ্চ ঢাকায় (৭৮.৭৯ শতাংশ) এবং সর্বনিম্ন ময়মনসিংহ বিভাগে (৬৭.০৯ শতাংশ)। পাঁচ বছর ও তদূর্ধ্ব বয়সীর মধ্যে মোট ৫৫.৮৯ শতাংশ এবং ১৮ বছর ও তদূর্ধ্ব বয়সীর মধ্যে ৭২.৩১ শতাংশের নিজস্ব ব্যবহারের মোবাইল ফোন রয়েছে। ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর মধ্যে উল্লিখিত বয়সসীমায় যথাক্রমে ৩০.৬৮ ও ৩৭.০১ শতাংশ গত তিন মাসে ইন্টারনেট ব্যবহার করেছে। দেশের মোট বাসগৃহের সংখ্যা ৩ কোটি ৫৯ লাখ ৯০ হাজার ৯৫১। একই সঙ্গে ছিন্নমূল বা ভাসমান মানুষ আছে ২২ হাজার ২১৯ জন। দেশে মোট খানার সংখ্যা ৪ কোটি ১০ লাখ ১০ হাজার ৫১। গড়ে খানার আকার চারজন, এক দশক আগে যা ছিল সাড়ে চারজন।

ভুল ধরিয়ে দেওয়ার আহবান পরিকল্পনামন্ত্রীর : এবারের জনশুমারিতে ভুল থাকতে পারে স্বীকার করে তা দেখিয়ে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। সভাপতির বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘জনশুমারি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে করা হয়েছে। তবু আমাদের ভুল থাকতেই পারে। আপনারা তা দেখিয়ে দিন। আমরা সংশোধন করব। জনশুমারি থেকে প্রাপ্ত তথ্যের সর্বোচ্চ গোপনীয়তা রক্ষা করা হবে। এসব তথ্যের অনেক কমার্শিয়াল ভ্যালু আছে।’ জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেন, ‘জনশুমারিতে ডিজিটালাইজেশনের ব্যবহারে আমাদের সক্ষমতা প্রকাশ পেয়েছে। জনশুমারিতে খুবই নির্ভরযোগ্য ও যুগোপযোগী পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়েছে। আমরা মধ্যম আয়ের দেশে উপনীত হয়েছি। একটি দেশ এগিয়ে যাওয়ার পেছনে তথ্য লাগে। কীভাবে আমরা এগিয়ে যাব সেভাবে পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হয়। এসডিজি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে এখান থেকে আমরা ধারণা নিয়ে এগোতে পারব।’ পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম বলেন, ‘অনেকে বিবিএসের তথ্য নিয়ে কথা বলেন। আমরা দেখেছি সফলভাবে বিবিএস তথ্য সংগ্রহ করে। এসডিজি বাস্তবায়নের ১০৫টি সূচক এ জনশুমারি থেকে নেওয়া হবে।’

জনসংখ্যা বেশি ঢাকা বিভাগে, কম বরিশালে : এবারের শুমারি অনুযায়ী বিভাগ হিসেবে ঢাকায় সর্বাধিক ৪ কোটি ৪২ লাখ ১৫ হাজার ১০৭ জনের বসবাস। এর মধ্যে পুরুষ ২ কোটি ২৪ লাখ ৫৯ হাজার ৮২২ আর নারী ২ কোটি ১৭ লাখ ২১ হাজার ৫৫৬ জন। এ বিভাগে ট্রান্সজেন্ডারের সংখ্যা ৪ হাজার ৫৭৭। ঢাকা উত্তর সিটির জনসংখ্যা ৫৯ লাখ ৭৯ হাজার ৫৩৭, দক্ষিণে ৪২ লাখ ৯৯ হাজার ৩৪৫। সে হিসেবে দুই সিটির মোট বাসিন্দা ১ কোটি ২ লাখ ৭৮ হাজার ৮৮২ জন। দেশের ১২ সিটি করপোরেশনের মধ্যে ঢাকা উত্তরে সবচেয়ে বেশি মানুষ বাস করে। সবচেয়ে কম মানুষ বাস করে বরিশাল সিটিতে, ৪ লাখ ১৯ হাজার ৩৫১ জন।

সাক্ষরতায় এগিয়ে ঢাকা, পিছিয়ে ময়মনসিংহ : দেশের জনসংখ্যা অনুপাতে মোট সাক্ষরতার হার ৭৪ দশমিক ৬৬ শতাংশ। এর মধ্যে ঢাকা বিভাগে সর্বোচ্চ ৭৮ দশমিক ৯ শতাংশ, সর্বনিম্ন ময়মনসিংহ বিভাগে ৬৭ দশমিক ৯ শতাংশ। অন্যদিকে নারী-পুরুষ লিঙ্গভিত্তিক বিবেচনায় পুরুষের সাক্ষরতার হার ৭৬ দশমিক ৫৬ আর নারীর ৭২ দশমিক ৮২ শতাংশ।

বিয়েতে এগিয়ে রাজশাহী, বিচ্ছেদে খুলনা : দেশের বিবাহিত জনসংখ্যার দিক দিয়ে এগিয়ে রাজশাহী বিভাগ। অন্যদিকে বিবাহবিচ্ছেদে এগিয়ে খুলনা। প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়- প্রতি ১০০ জনের মধ্যে বর্তমানে বিবাহিত ৬৫ দশমিক ২৬ শতাংশ। এর মধ্যে ৬৮ দশমিক ৯৭ শতাংশ বিবাহিত নিয়ে এগিয়ে রাজশাহী। অন্যদিকে বিবাহবিচ্ছেদ শূন্য দশমিক ৩৭ শতাংশ। বিভাগভিত্তিক বিবেচনায় শূন্য দশমিক ৪৬ শতাংশ নিয়ে বিচ্ছেদে এগিয়ে আছে খুলনা। সিলেট বিভাগে অবিবাহিত জনগোষ্ঠী শতকরা ৩৭ দশমিক ৭৭ শতাংশ। অন্যদিকে বিবাহিত জনগোষ্ঠী ৫৫ দশমিক ৫৯ শতাংশ। যা অন্য বিভাগের চেয়ে কম। সিলেট বিভাগে বিধবা কিংবা বিপত্নীক রয়েছেন ৫ দশমিক ৮১ শতাংশ। এর তুলনায় বেশি আছে মাত্র এক বিভাগ রংপুরে, ৫ দশমিক ৮৪ শতাংশ। সবচেয়ে বেশি সংসারী মানুষ বরিশালে। এ বিভাগে তালাক ও বিচ্ছেদের সংখ্যা অন্য বিভাগের তুলনায় খুবই কম।

ভাসমান জনসংখ্যা ২২ হাজার, অধিকাংশই পুরুষ : বর্তমানে দেশে মোট ভাসমান জনসংখ্যা ২২ হাজার ১১৯। এর মধ্যে পুরুষ ১৬ হাজার ৭৮৪ জন, নারী ৫ হাজার ৩৩৫ জন। ভাসমান জনসংখ্যা ঢাকা বিভাগে সর্বোচ্চ ৯ হাজার ৪৩৯ ও ময়মনসিংহ বিভাগে সর্বনিম্ন ৬৯২ জন। এ ছাড়া চট্টগ্রাম বিভাগে ৫ হাজার ২১৬, বরিশালে ২ হাজার ১৭৭, খুলনায় ১ হাজার ৩২৫, রাজশাহীতে ১ হাজার ৩০৩, রংপুরে ১ হাজার ৭৪ ও সিলেট বিভাগে ৮৯৩ জন ভাসমান লোকের বসবাস।

বিশুদ্ধ পানি পান করেন শতভাগ মানুষ : সব বিভাগেই শতভাগ মানুষ বিশুদ্ধ খাবার পানি পাচ্ছে। এর মধ্যে গভীর/অগভীর টিউবওয়েলের পানি পান করেন ৮৫ শতাংশ। সাপ্লাই পানি পান করেন ১১ দশমিক ৭৪ শতাংশ, বোতলজাত পানি পান করেন শূন্য দশমিক ৫৯ শতাংশ। কূপের পানি পান করেন শূন্য দশমিক ৩৫ শতাংশ।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ
ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩
নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত
টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাছের বাজারে চড়া দাম, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজারে চড়া দাম, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে
ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’
‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা
নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা