শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৮ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

শহরে ৫ কোটি মানুষের বাস

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
শহরে ৫ কোটি মানুষের বাস

স্বাধীনতার ৫০ বছর পর বাংলাদেশের বর্তমান জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬। পুরুষ ৮ কোটি ১৭ লাখ ১২ হাজার ৮২৪ আর নারী ৮ কোটি ৩৩ লাখ ৪৭ হাজার ২০৬ জন। পুরুষের চেয়ে নারী ১৬ লাখ ৩৪ হাজার ৩৮২ জন বেশি। এ ছাড়া তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠী ১২ হাজার ৬২৯ জন। ২০১১ সালে অনুষ্ঠিত পঞ্চম জনশুমারিতে এ সংখ্যা ছিল ১৪ কোটি ৪০ লাখ। অর্থাৎ গত এক দশকে বেড়েছে ২ কোটি ১১ লাখ ১৪ হাজার ৯২০ জন। এবারই প্রথম দেশে নারীর সংখ্যা পুরুষের চেয়ে বেশি। বহুল প্রতীক্ষিত জনশুমারি ও গৃহগণনায় দেশের জনগোষ্ঠীর এ ফল মিলেছে।

গতকাল পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের আওতায় বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো-বিবিএসের মাধ্যমে বাস্তবায়িত প্রথম ডিজিটাল জনশুমারি ও গৃহগণনা, ২০২২-এর প্রাথমিক প্রতিবেদন প্রকাশনা অনুষ্ঠানে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়। রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। বিশেষ অতিথি জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন, পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম ও প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব ড. আহমদ কায়কাউস। স্বাগত বক্তব্য দেন পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব ড. শাহনাজ আরেফিন। প্রাথমিক প্রতিবেদন উপস্থাপনা করেন প্রকল্প পরিচালক মো. দিলদার হোসেন। এ সময় বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সচিবসহ সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বিবিএসের প্রতিবেদনে বলা হয়- স্বাধীনতার পর ১৯৭৪ সালে অনুষ্ঠিত প্রথম শুমারিতে দেশের জনসংখ্যা ছিল ৭ কোটি ১৫ লাখ। এরপর ১৯৮১ সালের জনশুমারিতে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৮ কোটি ৭১ লাখ ১৯ হাজার ৯৬৫ জনে। ১৯৯১ সালে দেশে মোট জনসংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ১০ কোটি ৬৩ লাখে। ২০০১ সালে চতুর্থ আদমশুমারি ও গৃহগণনায় জনসংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ১২ কোটি ২৪ লাখে। ২০১১ সালে পঞ্চম জনশুমারিতে দেশের জনসংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৪ কোটি ৪০ লাখ। ষষ্ঠ ডিজিটাল জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২-এ বাংলাদেশের জনসংখ্যা এখন ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬। এর মধ্যে সর্বোচ্চ জনসংখ্যা ঢাকা বিভাগে ৪ কোটি ৪২ লাখ ১৫ হাজার ১০৭। সর্বনিম্ন বরিশাল বিভাগে ৯১ লাখ ১০২ জন। সর্বাধিক ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (প্রতি বর্গকিলোমিটারে ৩৯ হাজার ৩৫৩ জন)। সর্বনিম্ন ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা রংপুর সিটি করপোরেশন (প্রতি বর্গকিলোমিটারে ৩ হাজার ৪৪৪ জন)।

প্রতিবেদনের তথ্যানুযায়ী, দেশে প্রতি ১০০ জন নারীর বিপরীতে পুরুষ ৯৮ জন। লিঙ্গানুপাতে সর্বোচ্চ ঢাকায় ১০৩.৪০ জন এবং সর্বনিম্ন চট্টগ্রামে ৯৩.৩৮ জন। জনসংখ্যা বৃদ্ধি পেলেও বৃদ্ধির হার কমেছে। সর্বশেষ ২০১১ সালের জনশুমারি অনুযায়ী এ হার ছিল ১.৪৬ শতাংশ। ২০২২ সালের শুমারিতে যা রেকর্ড হারে কমে ১.২২ শতাংশে নেমে এসেছে। জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার সর্বোচ্চ ছিল ঢাকা বিভাগে (১.৭৪ শতাংশ) এবং বরিশালে সর্বনিম্ন (০.৭৯ শতাংশ)। তবে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার কমলেও বেড়েছে জনসংখ্যার ঘনত্ব। ২০১১ সালে যেখানে প্রতি বর্গকিলোমিটারে বসবাস ছিল ৯৭৬ জনের, ২০২২ সালে তা বেড়ে হয়েছে ১ হাজার ১১৯ জন। সবচেয়ে বেশি ঘনত্ব ঢাকা বিভাগে (২ হাজার ১৫৬ জন প্রতি বর্গকিলোমিটারে) এবং সবচেয়ে কম বরিশাল বিভাগে (৬৮৮ জন প্রতি বর্গকিলোমিটারে)।

বিবিএসের শুমারি অনুসারে, দেশের মোট জনসংখ্যার ১১ কোটি ৩০ লাখ ৬৩ হাজার ৫৮৭ জন গ্রামের বাসিন্দা। আর শহরের বাসিন্দা ৫ কোটি ২০ লাখ ৯ হাজার ৭২ জন। দেশে সাক্ষরতার হার ৭৪ দশমিক ৬৬। পুরুষ জনগোষ্ঠীর সাক্ষরতার হার ৭৬ দশমিক ৫৬ আর নারী জনগোষ্ঠীর ৭২ দশমিক ৮২ শতাংশ। অবিবাহিত জনসংখ্যা ২৮.৬৫ শতাংশ এবং ৬৫.২৬ শতাংশ লোক বিবাহিত। সবচেয়ে বেশি বিবাহিত রাজশাহী বিভাগে (৬৮.৯৭ শতাংশ) এবং সবচেয়ে কম সিলেট বিভাগে (৫৫.৫৯ শতাংশ)। অবিবাহিত হিসাব করা হয়েছে ১০ বছর ও তদূর্ধ্ব বয়সী জনসংখ্যার মানুষকে ধার্য করে। দেশের মোট জনসংখ্যার ৯১.০৪ শতাংশ মুসলিম, ৭.৯৫ শতাংশ হিন্দু, ০.৬১ শতাংশ বৌদ্ধ, ০.৩০ শতাংশ খ্রিস্টান এবং ০.১২ শতাংশ অন্যান্য ধর্মাবলম্বী। বর্তমানে দেশের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর জনসংখ্যা মোট জনসংখ্যার সর্বোচ্চ ১ শতাংশ। মোট জনসংখ্যার ২ কোটি ৩৬ লাখ ২ হাজার ৬০৪ জনের (১.৪৩ শতাংশ) কমপক্ষে এক ধরনের প্রতিবন্ধিতা আছে। যার মধ্যে পুরুষ ১.৬৩ শতাংশ, নারী ১.২৩ শতাংশ। সবচেয়ে বেশি প্রতিবন্ধী খুলনা বিভাগে, সবচেয়ে কম ঢাকায়।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়- দেশে মোট সাক্ষরতার হার ৭৪.৬৬ শতাংশ। এ হারের সর্বোচ্চ ঢাকায় (৭৮.৭৯ শতাংশ) এবং সর্বনিম্ন ময়মনসিংহ বিভাগে (৬৭.০৯ শতাংশ)। পাঁচ বছর ও তদূর্ধ্ব বয়সীর মধ্যে মোট ৫৫.৮৯ শতাংশ এবং ১৮ বছর ও তদূর্ধ্ব বয়সীর মধ্যে ৭২.৩১ শতাংশের নিজস্ব ব্যবহারের মোবাইল ফোন রয়েছে। ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর মধ্যে উল্লিখিত বয়সসীমায় যথাক্রমে ৩০.৬৮ ও ৩৭.০১ শতাংশ গত তিন মাসে ইন্টারনেট ব্যবহার করেছে। দেশের মোট বাসগৃহের সংখ্যা ৩ কোটি ৫৯ লাখ ৯০ হাজার ৯৫১। একই সঙ্গে ছিন্নমূল বা ভাসমান মানুষ আছে ২২ হাজার ২১৯ জন। দেশে মোট খানার সংখ্যা ৪ কোটি ১০ লাখ ১০ হাজার ৫১। গড়ে খানার আকার চারজন, এক দশক আগে যা ছিল সাড়ে চারজন।

ভুল ধরিয়ে দেওয়ার আহবান পরিকল্পনামন্ত্রীর : এবারের জনশুমারিতে ভুল থাকতে পারে স্বীকার করে তা দেখিয়ে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। সভাপতির বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘জনশুমারি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে করা হয়েছে। তবু আমাদের ভুল থাকতেই পারে। আপনারা তা দেখিয়ে দিন। আমরা সংশোধন করব। জনশুমারি থেকে প্রাপ্ত তথ্যের সর্বোচ্চ গোপনীয়তা রক্ষা করা হবে। এসব তথ্যের অনেক কমার্শিয়াল ভ্যালু আছে।’ জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেন, ‘জনশুমারিতে ডিজিটালাইজেশনের ব্যবহারে আমাদের সক্ষমতা প্রকাশ পেয়েছে। জনশুমারিতে খুবই নির্ভরযোগ্য ও যুগোপযোগী পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়েছে। আমরা মধ্যম আয়ের দেশে উপনীত হয়েছি। একটি দেশ এগিয়ে যাওয়ার পেছনে তথ্য লাগে। কীভাবে আমরা এগিয়ে যাব সেভাবে পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হয়। এসডিজি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে এখান থেকে আমরা ধারণা নিয়ে এগোতে পারব।’ পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম বলেন, ‘অনেকে বিবিএসের তথ্য নিয়ে কথা বলেন। আমরা দেখেছি সফলভাবে বিবিএস তথ্য সংগ্রহ করে। এসডিজি বাস্তবায়নের ১০৫টি সূচক এ জনশুমারি থেকে নেওয়া হবে।’

জনসংখ্যা বেশি ঢাকা বিভাগে, কম বরিশালে : এবারের শুমারি অনুযায়ী বিভাগ হিসেবে ঢাকায় সর্বাধিক ৪ কোটি ৪২ লাখ ১৫ হাজার ১০৭ জনের বসবাস। এর মধ্যে পুরুষ ২ কোটি ২৪ লাখ ৫৯ হাজার ৮২২ আর নারী ২ কোটি ১৭ লাখ ২১ হাজার ৫৫৬ জন। এ বিভাগে ট্রান্সজেন্ডারের সংখ্যা ৪ হাজার ৫৭৭। ঢাকা উত্তর সিটির জনসংখ্যা ৫৯ লাখ ৭৯ হাজার ৫৩৭, দক্ষিণে ৪২ লাখ ৯৯ হাজার ৩৪৫। সে হিসেবে দুই সিটির মোট বাসিন্দা ১ কোটি ২ লাখ ৭৮ হাজার ৮৮২ জন। দেশের ১২ সিটি করপোরেশনের মধ্যে ঢাকা উত্তরে সবচেয়ে বেশি মানুষ বাস করে। সবচেয়ে কম মানুষ বাস করে বরিশাল সিটিতে, ৪ লাখ ১৯ হাজার ৩৫১ জন।

সাক্ষরতায় এগিয়ে ঢাকা, পিছিয়ে ময়মনসিংহ : দেশের জনসংখ্যা অনুপাতে মোট সাক্ষরতার হার ৭৪ দশমিক ৬৬ শতাংশ। এর মধ্যে ঢাকা বিভাগে সর্বোচ্চ ৭৮ দশমিক ৯ শতাংশ, সর্বনিম্ন ময়মনসিংহ বিভাগে ৬৭ দশমিক ৯ শতাংশ। অন্যদিকে নারী-পুরুষ লিঙ্গভিত্তিক বিবেচনায় পুরুষের সাক্ষরতার হার ৭৬ দশমিক ৫৬ আর নারীর ৭২ দশমিক ৮২ শতাংশ।

বিয়েতে এগিয়ে রাজশাহী, বিচ্ছেদে খুলনা : দেশের বিবাহিত জনসংখ্যার দিক দিয়ে এগিয়ে রাজশাহী বিভাগ। অন্যদিকে বিবাহবিচ্ছেদে এগিয়ে খুলনা। প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়- প্রতি ১০০ জনের মধ্যে বর্তমানে বিবাহিত ৬৫ দশমিক ২৬ শতাংশ। এর মধ্যে ৬৮ দশমিক ৯৭ শতাংশ বিবাহিত নিয়ে এগিয়ে রাজশাহী। অন্যদিকে বিবাহবিচ্ছেদ শূন্য দশমিক ৩৭ শতাংশ। বিভাগভিত্তিক বিবেচনায় শূন্য দশমিক ৪৬ শতাংশ নিয়ে বিচ্ছেদে এগিয়ে আছে খুলনা। সিলেট বিভাগে অবিবাহিত জনগোষ্ঠী শতকরা ৩৭ দশমিক ৭৭ শতাংশ। অন্যদিকে বিবাহিত জনগোষ্ঠী ৫৫ দশমিক ৫৯ শতাংশ। যা অন্য বিভাগের চেয়ে কম। সিলেট বিভাগে বিধবা কিংবা বিপত্নীক রয়েছেন ৫ দশমিক ৮১ শতাংশ। এর তুলনায় বেশি আছে মাত্র এক বিভাগ রংপুরে, ৫ দশমিক ৮৪ শতাংশ। সবচেয়ে বেশি সংসারী মানুষ বরিশালে। এ বিভাগে তালাক ও বিচ্ছেদের সংখ্যা অন্য বিভাগের তুলনায় খুবই কম।

ভাসমান জনসংখ্যা ২২ হাজার, অধিকাংশই পুরুষ : বর্তমানে দেশে মোট ভাসমান জনসংখ্যা ২২ হাজার ১১৯। এর মধ্যে পুরুষ ১৬ হাজার ৭৮৪ জন, নারী ৫ হাজার ৩৩৫ জন। ভাসমান জনসংখ্যা ঢাকা বিভাগে সর্বোচ্চ ৯ হাজার ৪৩৯ ও ময়মনসিংহ বিভাগে সর্বনিম্ন ৬৯২ জন। এ ছাড়া চট্টগ্রাম বিভাগে ৫ হাজার ২১৬, বরিশালে ২ হাজার ১৭৭, খুলনায় ১ হাজার ৩২৫, রাজশাহীতে ১ হাজার ৩০৩, রংপুরে ১ হাজার ৭৪ ও সিলেট বিভাগে ৮৯৩ জন ভাসমান লোকের বসবাস।

বিশুদ্ধ পানি পান করেন শতভাগ মানুষ : সব বিভাগেই শতভাগ মানুষ বিশুদ্ধ খাবার পানি পাচ্ছে। এর মধ্যে গভীর/অগভীর টিউবওয়েলের পানি পান করেন ৮৫ শতাংশ। সাপ্লাই পানি পান করেন ১১ দশমিক ৭৪ শতাংশ, বোতলজাত পানি পান করেন শূন্য দশমিক ৫৯ শতাংশ। কূপের পানি পান করেন শূন্য দশমিক ৩৫ শতাংশ।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের জন্য সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্পের জন্য সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

৪০ মিনিট আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

৪৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

৫০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা