শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৪ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

তিন চ্যালেঞ্জে সরকার

ক্যাপাসিটি চার্জ, ভর্তুকি বন্ধ ও ঋণখেলাপি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
তিন চ্যালেঞ্জে সরকার

বিদ্যুতের ক্যাপাসিটি চার্জ ও ব্যাংকের খেলাপি ঋণ এবং বাজেট ভর্তুকি নিয়ে রীতিমতো কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে সরকার। অসহনশীল এ পরিস্থিতি থেকে বেরোনোর পথ খুঁজছে সরকার। বিদ্যুৎ খাতের ক্যাপাসিটি চার্জ দেশের অর্থনীতির জন্য যেন গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে। গত ১২ বছরে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে রেকর্ড ৮৬ হাজার কোটি টাকারও বেশি ক্যাপাসিটি চার্জ দেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ বেসরকারি খাতের অনেক বিদ্যুৎ কেন্দ্র বসিয়ে রেখে এই ক্যাপাসিটি চার্জ দেওয়া হয়েছে। যা এক ধরনের অপচয় বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। একইভাবে বাজেট ভর্তুকি কমিয়ে আনতে সব ধরনের জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানো হয়েছে। সারের দামও বাড়িয়েছে সরকার। এতে জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে হুহু করে। তবুও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসছে না। কৃষি ও উৎপাদনশীল খাত ব্যতীত অন্যান্য খাতে ভর্তুকি পুরোপুরি বন্ধের প্রস্তাব দিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল-আইএমএফ। চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেটে ৮২ হাজার কোটি টাকারও বেশি রাখা হয়েছে ভর্তুকি ও প্রণোদনা খাতের জন্য। এই বিশাল পরিমাণ ভর্তুকি নিয়েও অস্বস্তিতে রয়েছে দেশের অর্থনীতি। সরকারও এ সংকট থেকে বেরোনোর পথ খুঁজছে। এদিকে ব্যাংক খাতের খেলাপি ঋণ সোয়া লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। যা ব্যাংক খাতের জন্য খুবই বিপৎসংকেত।

বিশ্লেষকরা বলছেন, করোনা মহামারির সময় দেওয়া সুবিধার কারণে খেলাপি ঋণ বেড়েছে। এ ছাড়া সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের জারি করা এক সার্কুলারের মাধ্যমে ঋণ খেলাপিদের আরও বেশি সুবিধা দেওয়া হয়েছে। ফলে খেলাপি সোয়া লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। সামনের দিনগুলোতে খেলাপি ঋণ আরও বেড়ে যাবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। চলমান বৈশ্বিক সংকট মোকাবিলায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশ হিমশিম খাচ্ছে। বিশেষ করে উন্নয়নশীল দেশগুলো সবচেয়ে কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। এই সংকট মোকাবিলায় বাংলাদেশ সরকার জ্বালানি তেলের দাম বাড়িয়েছে রেকর্ড পরিমাণ। এতে সব ধরনের জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে প্রতি মুহূর্তে। অভ্যন্তরীণ শিল্প ও খাদ্য উৎপাদন বাড়াতে কৃষি, শিল্পসহ উৎপাদনশীল খাতে ভর্তুকি বহাল রেখে অনুৎপাদনশীল খাতে বন্ধ করা জরুরি। এ ছাড়া বিদ্যুৎ খাতে ভর্তুকির নামে যেসব অর্থের অপচয় করা হয় তা বন্ধ করা আরও বেশি জরুরি বলে তারা মনে করেন। বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. এম এম আকাশ বলেন, ভর্তুকি দেওয়ার ক্ষেত্রে সরকারকে আরও সতর্ক হতে হবে। খেলাপি ঋণ কমিয়ে আনার জন্য কার্যকর উদ্যোগ নেওয়া জরুরি। এমনকি অর্থের ব্যবহারে সরকারকে আরও সতর্ক হতে হবে। অবশ্য সরকার বেশ কিছুদিন ধরে সতর্কই রয়েছে। তার মতে, ডলারে বাজার নিয়ন্ত্রণ ও রিজার্ভ শক্তিশালী করতে আমদানিতে আরও কড়াকড়ি আরোপ করা উচিত। বিদেশি ফল, কসমেটিকসহ বিলাসী পণ্য আমদানি কিছুদিনের জন্য সম্পূর্ণ বন্ধ করা দরকার। এ ছাড়া অভ্যন্তরীণ শিল্প ও খাদ্য উৎপাদন বাড়াতে কৃষি, শিল্পসহ উৎপাদনশীল খাতে ভর্তুকি বাড়িয়ে অনুৎপাদনশীল খাতে বন্ধ করা জরুরি। একই সঙ্গে গরিব মানুষকে খাদ্য সহায়তা দিতে রেশনিংয়ের আওতা আরও বাড়াতে হবে বলে মনে করেন এই বিশেষজ্ঞ। 

ভর্তুকি কমিয়ে আনা বড় চ্যালেঞ্জ : চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেটে ভর্তুকি ও প্রণোদনা বাবদ বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৮২ হাজার ৭৪৫ কোটি টাকা। সমাপ্ত হওয়া ২০২১-২২ অর্থবছরে এ খাতে বরাদ্দ ছিল ৫৩ হাজার ৮৫২ কোটি টাকা। যদিও সংশোধিত বাজেটে ভর্তুকি বাড়িয়ে ৬৬ হাজার ৮২৫ কোটি টাকা করা হয়। ভর্তুকির মধ্যে অন্যতম হচ্ছে কৃষি, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত। আবার কৃষি খাতের ভর্তুকির মধ্যে অন্যতম হচ্ছে সার। বিদ্যুৎ, কৃষি উপকরণ, উন্নতমানের বীজ কেনায়ও কৃষকদের ভর্তুকি দেওয়া হবে। বিদ্যুৎ খাতের মধ্যে বিদ্যুৎ এবং জ্বালানি খাতের মধ্যে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) হচ্ছে অন্যতম। আর প্রণোদনা দেওয়া হয় পাট ও রপ্তানি খাত এবং দেশে প্রবাসী আয় আনার ক্ষেত্রে। ভর্তুকি ব্যবস্থাপনায় নগদ ঋণ নামেও একটি অধ্যায় রয়েছে, যা শেষবিচারে ভর্তুকিই। এ ঋণ দেওয়া হয়ে থাকে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি), বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি) প্রভৃতি সংস্থাকে। এই ভর্তুকি কমিয়ে আনতে সম্প্রতি জ্বালানি তেলের দাম রেকর্ড পরিমাণ বাড়ানো হয়েছে। এতে ভর্তুকি কমলেও সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার ব্যয় বাড়ছে হু হু করে। যা মূল্যস্ফীতির চাপকে উসকে দিচ্ছে।

এদিকে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল-আইএমএফ বলছে- দেশের সামষ্টিক অর্থনীতি সংকটের মুখে পড়তে পারে সঠিক ব্যবস্থাপনার অভাবে। লাগামহীন ভর্তুকি ব্যয়, ব্যাংক খাতের বিপুল পরিমাণ খেলাপি ঋণ, ডলারের সংকট, খাদ্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের সংকট সামষ্টিক অর্থনীতির ভারসাম্যকে নষ্ট করে দিতে পারে যে কোনো সময়। এর মধ্যে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ভর্তুকিসহ সামগ্রিক পরিস্থিতি নিয়ে সংস্থাটি উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। 

গত অর্থবছরে কৃষি খাতের জন্য ভর্তুকি ছিল ৯ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। আন্তর্জাতিক বাজারে সারের দাম অস্বাভাবিক বেড়ে যাওয়ায় গত অর্থবছরে তো বেড়েছেই, চলতি অর্থবছরেও ভর্তুকি বরাদ্দ বাড়ানো হয়। সারের কারণেই গত ২০২১-২২ অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটে ভর্তুকি বাড়িয়ে ৬৬ হাজার ৮২৫ কোটি টাকা ধরা হয়। কৃষি ও উৎপাদনশীল খাতের ভর্তুকি বহাল রাখার পক্ষেই মত দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। এ ছাড়া চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরে বিদ্যুৎ খাতে ভর্তুকি প্রস্তাব করা হয়েছে ১৮ হাজার কোটি টাকা। আইএমএফের পক্ষ থেকে এই ভর্তুকি পুরোপুরি তুলে দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে। কেননা বেসরকারি খাত থেকে বেশি দামে বিদ্যুৎ কিনে কম দামে বিক্রি করার জন্য পিডিবিকে ঋণও দেয় সরকার। এ ঋণও ভর্তুকি। কারণ, সরকার তা ফেরত পায় না। তবে এই মুুহূর্তে যে কোনো খাতের ভর্তুকি কমানো হলে তার চাপ সরাসরি ভোক্তার ওপর পড়বে। কেননা ভর্তুকি ওই খাতের জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাবে। এতে মূল্যস্ফীতির চাপ আরও বাড়বে। অর্থনৈতিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে এবং বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকট কেটে গেলে অনুৎপাদনশীল খাতের ভর্তুকি ধীরে ধীরে তুলে দেওয়ারও পরামর্শ দিয়েছেন বিশ্লেষকরা।

নিয়ন্ত্রহীন খেলাপি ঋণ : বর্তমানে অর্থনীতির জন্য আরেকটি বড় চ্যালেঞ্জ হলো খেলাপি ঋণ কমিয়ে আনা। সরকার মুখে মুখে খেলাপি ঋণ কমিয়ে আনার কথা বললেও বাস্তবে যেসব উদ্যোগ নিয়েছে তাতে উল্টো খেলাপি ঋণ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে বলে মনে করেন অর্থনীতিবিদরা। এদিকে করোনা মহামারি ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে ঋণ পরিশোধে বড় ছাড় দেওয়া হয়েছে গ্রাহকদের। ঋণ নিয়মিত পরিশোধ না করলেও খেলাপি হিসেবে গণ্য করা হচ্ছে না। কিস্তি পরিশোধও আরও শিথিল করা হয়েছে। এত ছাড় দেওয়া সত্ত্বেও গত জুন পর্যন্ত খেলাপি ঋণ বেড়ে সোয়া লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। যা বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। একই সঙ্গে এত বেশি অঙ্কে কখনই খেলাপি ঋণ বাড়েনি।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদনের তথ্যমতে, গত বছরের ডিসেম্বরে ব্যাংকিং খাতে খেলাপি ঋণ ছিল ১ লাখ ৩ হাজার কোটি টাকা। গত জুনে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ২৫ হাজার কোটি টাকার বেশি। আলোচ্য ছয় মাসে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ২২ হাজার কোটি টাকা। গত বছরের জুনে খেলাপি ঋণ ছিল ৯৯ হাজার ২০৫ কোটি টাকা। এক বছরে অর্থাৎ গত বছরের জুনের তুলনায় গত জুনে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ২৬ হাজার ৬৩ কোটি টাকা। এর আগেও এবার খেলাপি ঋণ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে ছিল। পরে তা আবার কমে আসে। কিন্তু কখনই সোয়া লাখ কোটি টাকা ছাড়ায়নি। এবারই প্রথম খেলাপি ঋণ সোয়া লাখ কোটি ছাড়াল। এ ছাড়া এর বাইরে আরও প্রায় ৫৩ হাজার কোটি টাকার খেলাপি ঋণ অবলোপন করা হয়েছে। যা খেলাপি ঋণ হিসেবে দেখানো হচ্ছে না। এসব মিলে খেলাপি ঋণ আরও বেশি হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, খেলাপি ঋণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংক অনেকগুলো ভুল সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যা ঋণখেলাপিদের উৎসাহিত করছে। এতেই খেলাপি ঋণ বেড়েছে। খেলাপি ঋণ কমিয়ে আনতে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে অনেক কঠোর হতে হবে বলে তিনি মনে করেন।

ক্যাপাসিটি চার্জ যেন বিদ্যুৎ খাতের গলার কাঁটা : চলমান সংকটকে নিয়ন্ত্রণের বাইরে নিয়ে যেতে চরমভাবে সহায়ক ভূমিকা পালন করছে বিদ্যুৎ খাতের ক্যাপাসিটি চার্জ। বিদ্যুৎ সংকট মেটাতে ২০০৯ সাল থেকেই বেসরকারি খাতকে অগ্রাধিকার দিয়ে আসছে সরকার। প্রথমে তিন ও পাঁচ বছরের জন্য বেশকিছু রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের অনুমোদন দেওয়া হলেও পরে এগুলোর মেয়াদ বেড়েছে দফায় দফায়। পাশাপাশি ইন্ডিপেনডেন্ট পাওয়ার প্রডিউসার (আইপিপি) নামে বড় ও মাঝারি বেশকিছু বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনেরও অনুমোদন দেয় সরকার। এতে বিদ্যুৎ উৎপাদনে বেসরকারি খাতের ওপর নির্ভরশীলতা বাড়ছে।

যদিও এসব কেন্দ্রের বড় অংশই বসে থাকছে। তবে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডকে (পিডিবি) প্রতি বছর মোটা অঙ্কের ক্যাপাসিটি চার্জ পরিশোধ করতে হচ্ছে। সংস্থাটির হিসাব বিশ্লেষণে দেখা যায়, ২০১০-১১ থেকে ২০২১-২২ অর্থবছর পর্যন্ত ১২ বছরে শুধু ক্যাপাসিটি চার্জই পরিশোধ করতে হয়েছে প্রায় ৮৬ হাজার ৬৭০ কোটি টাকা। অর্থাৎ এক যুগে প্রায় তিনটি পদ্মা সেতুর নির্মাণ ব্যয়ের সমান অর্থ গেছে এ খাতে ক্যাপাসিটি চার্জ হিসেবে। গত ১২ বছরে দেশে বেসরকারি খাত থেকে বিদ্যুৎ কেনা হয়েছে ৩০ হাজার ৩৫৭ কোটি ২০ লাখ কিলোওয়াট ঘণ্টা বিদ্যুৎ। এ জন্য পিডিবিকে বিল পরিশোধ করতে হয় ২ লাখ ৩২ হাজার ৭৮৬ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। এর মধ্যে ক্যাপাসিটি চার্জ বাবদ গেছে ৩৭ দশমিক ২৩ শতাংশ। কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) জ্বালানিবিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক এম শামসুল আলম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ভর্তুকিতে যা বরাদ্দ থাকে তার থেকেও বেশি দিতে হয়। ২০২০ সালে এই বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাতে দেওয়া হয় ৩ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। যখন বিদ্যুতের দাম নির্ধারিত হয় সেই ভর্তুকি ৯ হাজার কোটি টাকা পর্যন্ত হয়েছে। এবার ভর্তুকি চাওয়া হয়েছিল ৩০ হাজার কোটি টাকা। ভোক্তা পর্যায়ে মূল্য সহনীয় রাখার জন্য এই ভর্তুকি প্রদান করার কথা বলা হচ্ছে কিন্তু বিদ্যুৎ-জ্বালানি উৎপাদন হয়ে তা ভোক্তা পর্যায়ে আসতে নানা ভ্যালু অ্যাডেড কস্ট যুক্ত হয় আর তা যৌক্তিক মূল্যের চেয়ে অনেক বেশি মূল্য উদ্দেশ্যমূলকভাবে যুক্ত করা হয়। এ জন্য এ খাতে কম টাকার কাজ বেশি টাকা ব্যয়ে করানোর সুযোগ তৈরি হয়েছে। এতে বিদ্যুৎ খাতে লুণ্ঠনমূলক ব্যয় বেড়ে যাচ্ছে। আর ভর্তুকি দিয়ে এই লুণ্ঠনমূলক ব্যয়কে বাঁচিয়ে রাখা হচ্ছে। মূলত সেবা খাতে ব্যয় বৃদ্ধির প্রক্রিয়াকে বাঁচিয়ে রাখতে এই ভর্তুকি দেওয়া হচ্ছে।  এদিকে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) তথমতে, ২০১০-১১ অর্থবছরে বেসরকারি খাতে স্থাপিত বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর সক্ষমতা ছিল ৩ হাজার ১৬২ মেগাওয়াট। তবে সক্ষমতার ব্যবহার হয়েছিল ৫৪ শতাংশ। সে সময় বেসরকারি খাত থেকে কেনা হয় ১ হাজার ৪৮৪ কোটি ১৬ লাখ কিলোওয়াট ঘণ্টা বিদ্যুৎ। এতে ব্যয় হয় ৭ হাজার ৫৭৭ কোটি ৭৯ লাখ টাকা। এর মধ্যে ক্যাপাসিটি চার্জ ছিল ২ হাজার ৭৮৩ কোটি ৫৬ লাখ টাকা, যা মোট ব্যয়ের ৩৬ দশমিক ৭৩ শতাংশ। আর সমাপ্ত হওয়া ২০২০-২১ অর্থবছর বেসরকারি খাতে বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা আরও বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯ হাজার ৭৩৪ মেগাওয়াটে। এর মধ্যে ৪৬ শতাংশ ব্যবহার হয়। সে অর্থবছর বেসরকারি খাত থেকে কেনা হয় ৩ হাজার ৯০৫ কোটি ৯৭ লাখ কিলোওয়াট ঘণ্টা বিদ্যুৎ। এতে ব্যয় হয় ৩১ হাজার ১৬৫ কোটি ৫৯ লাখ টাকা। এর মধ্যে ক্যাপাসিটি চার্জই ছিল ১৩ হাজার ২১ কোটি ৩ লাখ টাকা, যা উৎপাদন ব্যয়ের প্রায় ৪১ দশমিক ৭৮ শতাংশ। এ ছাড়া চলতি বছরের জুনে শেষ হওয়া ২০২১-২২ অর্থবছর বেসরকারি খাতে বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা আরও বেড়ে দাঁড়ায় ১১ হাজার ৫৩৪ মেগাওয়াট। এর মধ্যে ৪৫ শতাংশ ব্যবহার হয়েছে। এতে গত অর্থবছর বেসরকারি খাত থেকে কেনা হয় ৪ হাজার ৪৮৭ কোটি ২৬ লাখ কিলোওয়াট ঘণ্টা বিদ্যুৎ। এতে ব্যয় হয় ৫১ হাজার ৭৪৬ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। এর মধ্যে ক্যাপাসিটি চার্জই ছিল ১৪ হাজার ৩৬ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। ক্যাপাসিটি সার্জের এই ফাঁদ থেকে বেরোতে না পারলে বিদ্যুৎ খাতের জন্য টেকসই উন্নয়ন করা মোটেও সম্ভব নয় বলে মনে করেন জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা।

নিজস্ব সম্পদের ওপর নির্ভরতা বাড়ানোর তাগিদ বিশেষজ্ঞদের

এই বিভাগের আরও খবর
আসছে সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক পিএলসি
আসছে সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক পিএলসি
সেনাপ্রধানের সঙ্গে পাকিস্তান নৌবাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে পাকিস্তান নৌবাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নতুন মাশুল আদায় এক মাসের জন্য স্থগিত
নতুন মাশুল আদায় এক মাসের জন্য স্থগিত
মূল্যায়নে ঢাকায় জাতিসংঘ মিশন
মূল্যায়নে ঢাকায় জাতিসংঘ মিশন
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
আগামী নির্বাচন হবে মাইলফলক
আগামী নির্বাচন হবে মাইলফলক
দাম না কমলে পিঁয়াজ আমদানি
দাম না কমলে পিঁয়াজ আমদানি
নির্বাচনের আগে গণভোট নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট নয়
শিক্ষকদের যৌক্তিক দাবি মেনে নেওয়ার আহ্বান জামায়াতের
শিক্ষকদের যৌক্তিক দাবি মেনে নেওয়ার আহ্বান জামায়াতের
নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নির্বাচন নিয়ে আশঙ্কার কোনো কারণ দেখি না
নির্বাচন নিয়ে আশঙ্কার কোনো কারণ দেখি না
সর্বশেষ খবর
বন্ধ ব্রিজের কাজ দ্রুত শেষের দাবিতে শিক্ষার্থী ও এলাকাবাসীর মানববন্ধন
বন্ধ ব্রিজের কাজ দ্রুত শেষের দাবিতে শিক্ষার্থী ও এলাকাবাসীর মানববন্ধন

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় বিয়ে করলেই সাত বছরের দণ্ড, আসামে মন্ত্রিসভায় বিল পাস
দ্বিতীয় বিয়ে করলেই সাত বছরের দণ্ড, আসামে মন্ত্রিসভায় বিল পাস

৪০ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধবিরতি, ইসরায়েলকে রাশিয়ার সতর্কতা
গাজা যুদ্ধবিরতি, ইসরায়েলকে রাশিয়ার সতর্কতা

৫৭ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপি হলে শার্শাকে মাদকমুক্ত করবো: তৃপ্তি
এমপি হলে শার্শাকে মাদকমুক্ত করবো: তৃপ্তি

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হঠাৎ ক্যাম্প ন্যুতে ফিরলেন মেসি
হঠাৎ ক্যাম্প ন্যুতে ফিরলেন মেসি

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুপ্রিম কোর্ট এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সুপ্রিম কোর্ট এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রাথমিক শিক্ষায় সংগীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক নিয়োগ বাতিলের প্রতিবাদে মানববন্ধন
প্রাথমিক শিক্ষায় সংগীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক নিয়োগ বাতিলের প্রতিবাদে মানববন্ধন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপির ৩১ দফা বাংলাদেশের মুক্তির সোপান’
‘বিএনপির ৩১ দফা বাংলাদেশের মুক্তির সোপান’

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কারমাইকেল কলেজের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উৎযাপন
কারমাইকেল কলেজের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উৎযাপন

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এখনকার প্রজন্ম জামাকাপড়ের চেয়ে দ্রুত সঙ্গী বদলায়: টুইঙ্কেল
এখনকার প্রজন্ম জামাকাপড়ের চেয়ে দ্রুত সঙ্গী বদলায়: টুইঙ্কেল

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর
স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

বড়াইগ্রামে মিশরীয় মাল্টা চাষে কোটিপতি মিজানুর
বড়াইগ্রামে মিশরীয় মাল্টা চাষে কোটিপতি মিজানুর

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বিসিসিটি ফান্ডে ১৮ প্রকল্প অনুমোদন
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বিসিসিটি ফান্ডে ১৮ প্রকল্প অনুমোদন

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যদের মোবাইল ব্যবহারে সতর্ক করল ডিএমপি
দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যদের মোবাইল ব্যবহারে সতর্ক করল ডিএমপি

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

কসবায় ৫ রেস্টুরেন্টকে ৮০ হাজার টাকা জরিমানা
কসবায় ৫ রেস্টুরেন্টকে ৮০ হাজার টাকা জরিমানা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে নিহত অন্তত ২০০
নাইজেরিয়ায় দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে নিহত অন্তত ২০০

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর সব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে নিরাপত্তা জোরদার
রাজধানীর সব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে নিরাপত্তা জোরদার

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশ পরিচয়ে প্রতারণা, টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে চক্র
পুলিশ পরিচয়ে প্রতারণা, টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে চক্র

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় পৌঁছেছেন হামজা চৌধুরি
ঢাকায় পৌঁছেছেন হামজা চৌধুরি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে ‘ঢাকা লকডাউন’ প্রচারণাকালে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
রংপুরে ‘ঢাকা লকডাউন’ প্রচারণাকালে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুটবল নিয়ে আসিফের ‌‘আপত্তিকর’ মন্তব্য, বিসিবিকে বাফুফের চিঠি
ফুটবল নিয়ে আসিফের ‌‘আপত্তিকর’ মন্তব্য, বিসিবিকে বাফুফের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা দিল সেনাবাহিনী
পাহাড়ে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা দিল সেনাবাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে শিশু-কিশোর উৎসব
কক্সবাজারে শিশু-কিশোর উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
গাইবান্ধায় কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ
বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে বিনামূল্যে ‘প্রিমিয়াম এআই’
ভারতে বিনামূল্যে ‘প্রিমিয়াম এআই’

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আশুলিয়ায় ছিনতাইকারী চক্রের ৬ সদস্য গ্রেফতার
আশুলিয়ায় ছিনতাইকারী চক্রের ৬ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানোর সুপারিশ
সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানোর সুপারিশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘আমার সোনার বাংলা’ আমাদের গান: নচিকেতা
‘আমার সোনার বাংলা’ আমাদের গান: নচিকেতা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার
১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ
হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে
মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু
খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব
নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত
জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ
সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি
বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা
ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন
ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন

পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

গেলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন, অনশন ভাঙলেন তারেক
গেলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন, অনশন ভাঙলেন তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে

প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা
প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা

শোবিজ