শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৪ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

তিন চ্যালেঞ্জে সরকার

ক্যাপাসিটি চার্জ, ভর্তুকি বন্ধ ও ঋণখেলাপি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
তিন চ্যালেঞ্জে সরকার

বিদ্যুতের ক্যাপাসিটি চার্জ ও ব্যাংকের খেলাপি ঋণ এবং বাজেট ভর্তুকি নিয়ে রীতিমতো কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে সরকার। অসহনশীল এ পরিস্থিতি থেকে বেরোনোর পথ খুঁজছে সরকার। বিদ্যুৎ খাতের ক্যাপাসিটি চার্জ দেশের অর্থনীতির জন্য যেন গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে। গত ১২ বছরে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে রেকর্ড ৮৬ হাজার কোটি টাকারও বেশি ক্যাপাসিটি চার্জ দেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ বেসরকারি খাতের অনেক বিদ্যুৎ কেন্দ্র বসিয়ে রেখে এই ক্যাপাসিটি চার্জ দেওয়া হয়েছে। যা এক ধরনের অপচয় বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। একইভাবে বাজেট ভর্তুকি কমিয়ে আনতে সব ধরনের জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানো হয়েছে। সারের দামও বাড়িয়েছে সরকার। এতে জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে হুহু করে। তবুও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসছে না। কৃষি ও উৎপাদনশীল খাত ব্যতীত অন্যান্য খাতে ভর্তুকি পুরোপুরি বন্ধের প্রস্তাব দিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল-আইএমএফ। চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেটে ৮২ হাজার কোটি টাকারও বেশি রাখা হয়েছে ভর্তুকি ও প্রণোদনা খাতের জন্য। এই বিশাল পরিমাণ ভর্তুকি নিয়েও অস্বস্তিতে রয়েছে দেশের অর্থনীতি। সরকারও এ সংকট থেকে বেরোনোর পথ খুঁজছে। এদিকে ব্যাংক খাতের খেলাপি ঋণ সোয়া লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। যা ব্যাংক খাতের জন্য খুবই বিপৎসংকেত।

বিশ্লেষকরা বলছেন, করোনা মহামারির সময় দেওয়া সুবিধার কারণে খেলাপি ঋণ বেড়েছে। এ ছাড়া সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের জারি করা এক সার্কুলারের মাধ্যমে ঋণ খেলাপিদের আরও বেশি সুবিধা দেওয়া হয়েছে। ফলে খেলাপি সোয়া লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। সামনের দিনগুলোতে খেলাপি ঋণ আরও বেড়ে যাবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। চলমান বৈশ্বিক সংকট মোকাবিলায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশ হিমশিম খাচ্ছে। বিশেষ করে উন্নয়নশীল দেশগুলো সবচেয়ে কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। এই সংকট মোকাবিলায় বাংলাদেশ সরকার জ্বালানি তেলের দাম বাড়িয়েছে রেকর্ড পরিমাণ। এতে সব ধরনের জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে প্রতি মুহূর্তে। অভ্যন্তরীণ শিল্প ও খাদ্য উৎপাদন বাড়াতে কৃষি, শিল্পসহ উৎপাদনশীল খাতে ভর্তুকি বহাল রেখে অনুৎপাদনশীল খাতে বন্ধ করা জরুরি। এ ছাড়া বিদ্যুৎ খাতে ভর্তুকির নামে যেসব অর্থের অপচয় করা হয় তা বন্ধ করা আরও বেশি জরুরি বলে তারা মনে করেন। বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. এম এম আকাশ বলেন, ভর্তুকি দেওয়ার ক্ষেত্রে সরকারকে আরও সতর্ক হতে হবে। খেলাপি ঋণ কমিয়ে আনার জন্য কার্যকর উদ্যোগ নেওয়া জরুরি। এমনকি অর্থের ব্যবহারে সরকারকে আরও সতর্ক হতে হবে। অবশ্য সরকার বেশ কিছুদিন ধরে সতর্কই রয়েছে। তার মতে, ডলারে বাজার নিয়ন্ত্রণ ও রিজার্ভ শক্তিশালী করতে আমদানিতে আরও কড়াকড়ি আরোপ করা উচিত। বিদেশি ফল, কসমেটিকসহ বিলাসী পণ্য আমদানি কিছুদিনের জন্য সম্পূর্ণ বন্ধ করা দরকার। এ ছাড়া অভ্যন্তরীণ শিল্প ও খাদ্য উৎপাদন বাড়াতে কৃষি, শিল্পসহ উৎপাদনশীল খাতে ভর্তুকি বাড়িয়ে অনুৎপাদনশীল খাতে বন্ধ করা জরুরি। একই সঙ্গে গরিব মানুষকে খাদ্য সহায়তা দিতে রেশনিংয়ের আওতা আরও বাড়াতে হবে বলে মনে করেন এই বিশেষজ্ঞ। 

ভর্তুকি কমিয়ে আনা বড় চ্যালেঞ্জ : চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেটে ভর্তুকি ও প্রণোদনা বাবদ বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৮২ হাজার ৭৪৫ কোটি টাকা। সমাপ্ত হওয়া ২০২১-২২ অর্থবছরে এ খাতে বরাদ্দ ছিল ৫৩ হাজার ৮৫২ কোটি টাকা। যদিও সংশোধিত বাজেটে ভর্তুকি বাড়িয়ে ৬৬ হাজার ৮২৫ কোটি টাকা করা হয়। ভর্তুকির মধ্যে অন্যতম হচ্ছে কৃষি, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত। আবার কৃষি খাতের ভর্তুকির মধ্যে অন্যতম হচ্ছে সার। বিদ্যুৎ, কৃষি উপকরণ, উন্নতমানের বীজ কেনায়ও কৃষকদের ভর্তুকি দেওয়া হবে। বিদ্যুৎ খাতের মধ্যে বিদ্যুৎ এবং জ্বালানি খাতের মধ্যে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) হচ্ছে অন্যতম। আর প্রণোদনা দেওয়া হয় পাট ও রপ্তানি খাত এবং দেশে প্রবাসী আয় আনার ক্ষেত্রে। ভর্তুকি ব্যবস্থাপনায় নগদ ঋণ নামেও একটি অধ্যায় রয়েছে, যা শেষবিচারে ভর্তুকিই। এ ঋণ দেওয়া হয়ে থাকে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি), বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি) প্রভৃতি সংস্থাকে। এই ভর্তুকি কমিয়ে আনতে সম্প্রতি জ্বালানি তেলের দাম রেকর্ড পরিমাণ বাড়ানো হয়েছে। এতে ভর্তুকি কমলেও সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার ব্যয় বাড়ছে হু হু করে। যা মূল্যস্ফীতির চাপকে উসকে দিচ্ছে।

এদিকে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল-আইএমএফ বলছে- দেশের সামষ্টিক অর্থনীতি সংকটের মুখে পড়তে পারে সঠিক ব্যবস্থাপনার অভাবে। লাগামহীন ভর্তুকি ব্যয়, ব্যাংক খাতের বিপুল পরিমাণ খেলাপি ঋণ, ডলারের সংকট, খাদ্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের সংকট সামষ্টিক অর্থনীতির ভারসাম্যকে নষ্ট করে দিতে পারে যে কোনো সময়। এর মধ্যে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ভর্তুকিসহ সামগ্রিক পরিস্থিতি নিয়ে সংস্থাটি উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। 

গত অর্থবছরে কৃষি খাতের জন্য ভর্তুকি ছিল ৯ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। আন্তর্জাতিক বাজারে সারের দাম অস্বাভাবিক বেড়ে যাওয়ায় গত অর্থবছরে তো বেড়েছেই, চলতি অর্থবছরেও ভর্তুকি বরাদ্দ বাড়ানো হয়। সারের কারণেই গত ২০২১-২২ অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটে ভর্তুকি বাড়িয়ে ৬৬ হাজার ৮২৫ কোটি টাকা ধরা হয়। কৃষি ও উৎপাদনশীল খাতের ভর্তুকি বহাল রাখার পক্ষেই মত দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। এ ছাড়া চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরে বিদ্যুৎ খাতে ভর্তুকি প্রস্তাব করা হয়েছে ১৮ হাজার কোটি টাকা। আইএমএফের পক্ষ থেকে এই ভর্তুকি পুরোপুরি তুলে দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে। কেননা বেসরকারি খাত থেকে বেশি দামে বিদ্যুৎ কিনে কম দামে বিক্রি করার জন্য পিডিবিকে ঋণও দেয় সরকার। এ ঋণও ভর্তুকি। কারণ, সরকার তা ফেরত পায় না। তবে এই মুুহূর্তে যে কোনো খাতের ভর্তুকি কমানো হলে তার চাপ সরাসরি ভোক্তার ওপর পড়বে। কেননা ভর্তুকি ওই খাতের জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাবে। এতে মূল্যস্ফীতির চাপ আরও বাড়বে। অর্থনৈতিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে এবং বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকট কেটে গেলে অনুৎপাদনশীল খাতের ভর্তুকি ধীরে ধীরে তুলে দেওয়ারও পরামর্শ দিয়েছেন বিশ্লেষকরা।

নিয়ন্ত্রহীন খেলাপি ঋণ : বর্তমানে অর্থনীতির জন্য আরেকটি বড় চ্যালেঞ্জ হলো খেলাপি ঋণ কমিয়ে আনা। সরকার মুখে মুখে খেলাপি ঋণ কমিয়ে আনার কথা বললেও বাস্তবে যেসব উদ্যোগ নিয়েছে তাতে উল্টো খেলাপি ঋণ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে বলে মনে করেন অর্থনীতিবিদরা। এদিকে করোনা মহামারি ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে ঋণ পরিশোধে বড় ছাড় দেওয়া হয়েছে গ্রাহকদের। ঋণ নিয়মিত পরিশোধ না করলেও খেলাপি হিসেবে গণ্য করা হচ্ছে না। কিস্তি পরিশোধও আরও শিথিল করা হয়েছে। এত ছাড় দেওয়া সত্ত্বেও গত জুন পর্যন্ত খেলাপি ঋণ বেড়ে সোয়া লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। যা বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। একই সঙ্গে এত বেশি অঙ্কে কখনই খেলাপি ঋণ বাড়েনি।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদনের তথ্যমতে, গত বছরের ডিসেম্বরে ব্যাংকিং খাতে খেলাপি ঋণ ছিল ১ লাখ ৩ হাজার কোটি টাকা। গত জুনে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ২৫ হাজার কোটি টাকার বেশি। আলোচ্য ছয় মাসে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ২২ হাজার কোটি টাকা। গত বছরের জুনে খেলাপি ঋণ ছিল ৯৯ হাজার ২০৫ কোটি টাকা। এক বছরে অর্থাৎ গত বছরের জুনের তুলনায় গত জুনে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ২৬ হাজার ৬৩ কোটি টাকা। এর আগেও এবার খেলাপি ঋণ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে ছিল। পরে তা আবার কমে আসে। কিন্তু কখনই সোয়া লাখ কোটি টাকা ছাড়ায়নি। এবারই প্রথম খেলাপি ঋণ সোয়া লাখ কোটি ছাড়াল। এ ছাড়া এর বাইরে আরও প্রায় ৫৩ হাজার কোটি টাকার খেলাপি ঋণ অবলোপন করা হয়েছে। যা খেলাপি ঋণ হিসেবে দেখানো হচ্ছে না। এসব মিলে খেলাপি ঋণ আরও বেশি হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, খেলাপি ঋণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংক অনেকগুলো ভুল সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যা ঋণখেলাপিদের উৎসাহিত করছে। এতেই খেলাপি ঋণ বেড়েছে। খেলাপি ঋণ কমিয়ে আনতে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে অনেক কঠোর হতে হবে বলে তিনি মনে করেন।

ক্যাপাসিটি চার্জ যেন বিদ্যুৎ খাতের গলার কাঁটা : চলমান সংকটকে নিয়ন্ত্রণের বাইরে নিয়ে যেতে চরমভাবে সহায়ক ভূমিকা পালন করছে বিদ্যুৎ খাতের ক্যাপাসিটি চার্জ। বিদ্যুৎ সংকট মেটাতে ২০০৯ সাল থেকেই বেসরকারি খাতকে অগ্রাধিকার দিয়ে আসছে সরকার। প্রথমে তিন ও পাঁচ বছরের জন্য বেশকিছু রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের অনুমোদন দেওয়া হলেও পরে এগুলোর মেয়াদ বেড়েছে দফায় দফায়। পাশাপাশি ইন্ডিপেনডেন্ট পাওয়ার প্রডিউসার (আইপিপি) নামে বড় ও মাঝারি বেশকিছু বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনেরও অনুমোদন দেয় সরকার। এতে বিদ্যুৎ উৎপাদনে বেসরকারি খাতের ওপর নির্ভরশীলতা বাড়ছে।

যদিও এসব কেন্দ্রের বড় অংশই বসে থাকছে। তবে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডকে (পিডিবি) প্রতি বছর মোটা অঙ্কের ক্যাপাসিটি চার্জ পরিশোধ করতে হচ্ছে। সংস্থাটির হিসাব বিশ্লেষণে দেখা যায়, ২০১০-১১ থেকে ২০২১-২২ অর্থবছর পর্যন্ত ১২ বছরে শুধু ক্যাপাসিটি চার্জই পরিশোধ করতে হয়েছে প্রায় ৮৬ হাজার ৬৭০ কোটি টাকা। অর্থাৎ এক যুগে প্রায় তিনটি পদ্মা সেতুর নির্মাণ ব্যয়ের সমান অর্থ গেছে এ খাতে ক্যাপাসিটি চার্জ হিসেবে। গত ১২ বছরে দেশে বেসরকারি খাত থেকে বিদ্যুৎ কেনা হয়েছে ৩০ হাজার ৩৫৭ কোটি ২০ লাখ কিলোওয়াট ঘণ্টা বিদ্যুৎ। এ জন্য পিডিবিকে বিল পরিশোধ করতে হয় ২ লাখ ৩২ হাজার ৭৮৬ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। এর মধ্যে ক্যাপাসিটি চার্জ বাবদ গেছে ৩৭ দশমিক ২৩ শতাংশ। কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) জ্বালানিবিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক এম শামসুল আলম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ভর্তুকিতে যা বরাদ্দ থাকে তার থেকেও বেশি দিতে হয়। ২০২০ সালে এই বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাতে দেওয়া হয় ৩ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। যখন বিদ্যুতের দাম নির্ধারিত হয় সেই ভর্তুকি ৯ হাজার কোটি টাকা পর্যন্ত হয়েছে। এবার ভর্তুকি চাওয়া হয়েছিল ৩০ হাজার কোটি টাকা। ভোক্তা পর্যায়ে মূল্য সহনীয় রাখার জন্য এই ভর্তুকি প্রদান করার কথা বলা হচ্ছে কিন্তু বিদ্যুৎ-জ্বালানি উৎপাদন হয়ে তা ভোক্তা পর্যায়ে আসতে নানা ভ্যালু অ্যাডেড কস্ট যুক্ত হয় আর তা যৌক্তিক মূল্যের চেয়ে অনেক বেশি মূল্য উদ্দেশ্যমূলকভাবে যুক্ত করা হয়। এ জন্য এ খাতে কম টাকার কাজ বেশি টাকা ব্যয়ে করানোর সুযোগ তৈরি হয়েছে। এতে বিদ্যুৎ খাতে লুণ্ঠনমূলক ব্যয় বেড়ে যাচ্ছে। আর ভর্তুকি দিয়ে এই লুণ্ঠনমূলক ব্যয়কে বাঁচিয়ে রাখা হচ্ছে। মূলত সেবা খাতে ব্যয় বৃদ্ধির প্রক্রিয়াকে বাঁচিয়ে রাখতে এই ভর্তুকি দেওয়া হচ্ছে।  এদিকে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) তথমতে, ২০১০-১১ অর্থবছরে বেসরকারি খাতে স্থাপিত বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর সক্ষমতা ছিল ৩ হাজার ১৬২ মেগাওয়াট। তবে সক্ষমতার ব্যবহার হয়েছিল ৫৪ শতাংশ। সে সময় বেসরকারি খাত থেকে কেনা হয় ১ হাজার ৪৮৪ কোটি ১৬ লাখ কিলোওয়াট ঘণ্টা বিদ্যুৎ। এতে ব্যয় হয় ৭ হাজার ৫৭৭ কোটি ৭৯ লাখ টাকা। এর মধ্যে ক্যাপাসিটি চার্জ ছিল ২ হাজার ৭৮৩ কোটি ৫৬ লাখ টাকা, যা মোট ব্যয়ের ৩৬ দশমিক ৭৩ শতাংশ। আর সমাপ্ত হওয়া ২০২০-২১ অর্থবছর বেসরকারি খাতে বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা আরও বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯ হাজার ৭৩৪ মেগাওয়াটে। এর মধ্যে ৪৬ শতাংশ ব্যবহার হয়। সে অর্থবছর বেসরকারি খাত থেকে কেনা হয় ৩ হাজার ৯০৫ কোটি ৯৭ লাখ কিলোওয়াট ঘণ্টা বিদ্যুৎ। এতে ব্যয় হয় ৩১ হাজার ১৬৫ কোটি ৫৯ লাখ টাকা। এর মধ্যে ক্যাপাসিটি চার্জই ছিল ১৩ হাজার ২১ কোটি ৩ লাখ টাকা, যা উৎপাদন ব্যয়ের প্রায় ৪১ দশমিক ৭৮ শতাংশ। এ ছাড়া চলতি বছরের জুনে শেষ হওয়া ২০২১-২২ অর্থবছর বেসরকারি খাতে বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা আরও বেড়ে দাঁড়ায় ১১ হাজার ৫৩৪ মেগাওয়াট। এর মধ্যে ৪৫ শতাংশ ব্যবহার হয়েছে। এতে গত অর্থবছর বেসরকারি খাত থেকে কেনা হয় ৪ হাজার ৪৮৭ কোটি ২৬ লাখ কিলোওয়াট ঘণ্টা বিদ্যুৎ। এতে ব্যয় হয় ৫১ হাজার ৭৪৬ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। এর মধ্যে ক্যাপাসিটি চার্জই ছিল ১৪ হাজার ৩৬ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। ক্যাপাসিটি সার্জের এই ফাঁদ থেকে বেরোতে না পারলে বিদ্যুৎ খাতের জন্য টেকসই উন্নয়ন করা মোটেও সম্ভব নয় বলে মনে করেন জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা।

নিজস্ব সম্পদের ওপর নির্ভরতা বাড়ানোর তাগিদ বিশেষজ্ঞদের

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স
আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স

এই মাত্র | রাজনীতি

পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান
বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা
নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল
ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল

৩৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী
অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি
ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা
মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম
মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের
উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার
সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি
আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস
গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু
পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার
কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে