শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৪ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

তিন চ্যালেঞ্জে সরকার

ক্যাপাসিটি চার্জ, ভর্তুকি বন্ধ ও ঋণখেলাপি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
তিন চ্যালেঞ্জে সরকার

বিদ্যুতের ক্যাপাসিটি চার্জ ও ব্যাংকের খেলাপি ঋণ এবং বাজেট ভর্তুকি নিয়ে রীতিমতো কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে সরকার। অসহনশীল এ পরিস্থিতি থেকে বেরোনোর পথ খুঁজছে সরকার। বিদ্যুৎ খাতের ক্যাপাসিটি চার্জ দেশের অর্থনীতির জন্য যেন গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে। গত ১২ বছরে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে রেকর্ড ৮৬ হাজার কোটি টাকারও বেশি ক্যাপাসিটি চার্জ দেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ বেসরকারি খাতের অনেক বিদ্যুৎ কেন্দ্র বসিয়ে রেখে এই ক্যাপাসিটি চার্জ দেওয়া হয়েছে। যা এক ধরনের অপচয় বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। একইভাবে বাজেট ভর্তুকি কমিয়ে আনতে সব ধরনের জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানো হয়েছে। সারের দামও বাড়িয়েছে সরকার। এতে জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে হুহু করে। তবুও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসছে না। কৃষি ও উৎপাদনশীল খাত ব্যতীত অন্যান্য খাতে ভর্তুকি পুরোপুরি বন্ধের প্রস্তাব দিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল-আইএমএফ। চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেটে ৮২ হাজার কোটি টাকারও বেশি রাখা হয়েছে ভর্তুকি ও প্রণোদনা খাতের জন্য। এই বিশাল পরিমাণ ভর্তুকি নিয়েও অস্বস্তিতে রয়েছে দেশের অর্থনীতি। সরকারও এ সংকট থেকে বেরোনোর পথ খুঁজছে। এদিকে ব্যাংক খাতের খেলাপি ঋণ সোয়া লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। যা ব্যাংক খাতের জন্য খুবই বিপৎসংকেত।

বিশ্লেষকরা বলছেন, করোনা মহামারির সময় দেওয়া সুবিধার কারণে খেলাপি ঋণ বেড়েছে। এ ছাড়া সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের জারি করা এক সার্কুলারের মাধ্যমে ঋণ খেলাপিদের আরও বেশি সুবিধা দেওয়া হয়েছে। ফলে খেলাপি সোয়া লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। সামনের দিনগুলোতে খেলাপি ঋণ আরও বেড়ে যাবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। চলমান বৈশ্বিক সংকট মোকাবিলায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশ হিমশিম খাচ্ছে। বিশেষ করে উন্নয়নশীল দেশগুলো সবচেয়ে কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। এই সংকট মোকাবিলায় বাংলাদেশ সরকার জ্বালানি তেলের দাম বাড়িয়েছে রেকর্ড পরিমাণ। এতে সব ধরনের জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে প্রতি মুহূর্তে। অভ্যন্তরীণ শিল্প ও খাদ্য উৎপাদন বাড়াতে কৃষি, শিল্পসহ উৎপাদনশীল খাতে ভর্তুকি বহাল রেখে অনুৎপাদনশীল খাতে বন্ধ করা জরুরি। এ ছাড়া বিদ্যুৎ খাতে ভর্তুকির নামে যেসব অর্থের অপচয় করা হয় তা বন্ধ করা আরও বেশি জরুরি বলে তারা মনে করেন। বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. এম এম আকাশ বলেন, ভর্তুকি দেওয়ার ক্ষেত্রে সরকারকে আরও সতর্ক হতে হবে। খেলাপি ঋণ কমিয়ে আনার জন্য কার্যকর উদ্যোগ নেওয়া জরুরি। এমনকি অর্থের ব্যবহারে সরকারকে আরও সতর্ক হতে হবে। অবশ্য সরকার বেশ কিছুদিন ধরে সতর্কই রয়েছে। তার মতে, ডলারে বাজার নিয়ন্ত্রণ ও রিজার্ভ শক্তিশালী করতে আমদানিতে আরও কড়াকড়ি আরোপ করা উচিত। বিদেশি ফল, কসমেটিকসহ বিলাসী পণ্য আমদানি কিছুদিনের জন্য সম্পূর্ণ বন্ধ করা দরকার। এ ছাড়া অভ্যন্তরীণ শিল্প ও খাদ্য উৎপাদন বাড়াতে কৃষি, শিল্পসহ উৎপাদনশীল খাতে ভর্তুকি বাড়িয়ে অনুৎপাদনশীল খাতে বন্ধ করা জরুরি। একই সঙ্গে গরিব মানুষকে খাদ্য সহায়তা দিতে রেশনিংয়ের আওতা আরও বাড়াতে হবে বলে মনে করেন এই বিশেষজ্ঞ। 

ভর্তুকি কমিয়ে আনা বড় চ্যালেঞ্জ : চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেটে ভর্তুকি ও প্রণোদনা বাবদ বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৮২ হাজার ৭৪৫ কোটি টাকা। সমাপ্ত হওয়া ২০২১-২২ অর্থবছরে এ খাতে বরাদ্দ ছিল ৫৩ হাজার ৮৫২ কোটি টাকা। যদিও সংশোধিত বাজেটে ভর্তুকি বাড়িয়ে ৬৬ হাজার ৮২৫ কোটি টাকা করা হয়। ভর্তুকির মধ্যে অন্যতম হচ্ছে কৃষি, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত। আবার কৃষি খাতের ভর্তুকির মধ্যে অন্যতম হচ্ছে সার। বিদ্যুৎ, কৃষি উপকরণ, উন্নতমানের বীজ কেনায়ও কৃষকদের ভর্তুকি দেওয়া হবে। বিদ্যুৎ খাতের মধ্যে বিদ্যুৎ এবং জ্বালানি খাতের মধ্যে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) হচ্ছে অন্যতম। আর প্রণোদনা দেওয়া হয় পাট ও রপ্তানি খাত এবং দেশে প্রবাসী আয় আনার ক্ষেত্রে। ভর্তুকি ব্যবস্থাপনায় নগদ ঋণ নামেও একটি অধ্যায় রয়েছে, যা শেষবিচারে ভর্তুকিই। এ ঋণ দেওয়া হয়ে থাকে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি), বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি) প্রভৃতি সংস্থাকে। এই ভর্তুকি কমিয়ে আনতে সম্প্রতি জ্বালানি তেলের দাম রেকর্ড পরিমাণ বাড়ানো হয়েছে। এতে ভর্তুকি কমলেও সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার ব্যয় বাড়ছে হু হু করে। যা মূল্যস্ফীতির চাপকে উসকে দিচ্ছে।

এদিকে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল-আইএমএফ বলছে- দেশের সামষ্টিক অর্থনীতি সংকটের মুখে পড়তে পারে সঠিক ব্যবস্থাপনার অভাবে। লাগামহীন ভর্তুকি ব্যয়, ব্যাংক খাতের বিপুল পরিমাণ খেলাপি ঋণ, ডলারের সংকট, খাদ্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের সংকট সামষ্টিক অর্থনীতির ভারসাম্যকে নষ্ট করে দিতে পারে যে কোনো সময়। এর মধ্যে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ভর্তুকিসহ সামগ্রিক পরিস্থিতি নিয়ে সংস্থাটি উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। 

গত অর্থবছরে কৃষি খাতের জন্য ভর্তুকি ছিল ৯ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। আন্তর্জাতিক বাজারে সারের দাম অস্বাভাবিক বেড়ে যাওয়ায় গত অর্থবছরে তো বেড়েছেই, চলতি অর্থবছরেও ভর্তুকি বরাদ্দ বাড়ানো হয়। সারের কারণেই গত ২০২১-২২ অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটে ভর্তুকি বাড়িয়ে ৬৬ হাজার ৮২৫ কোটি টাকা ধরা হয়। কৃষি ও উৎপাদনশীল খাতের ভর্তুকি বহাল রাখার পক্ষেই মত দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। এ ছাড়া চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরে বিদ্যুৎ খাতে ভর্তুকি প্রস্তাব করা হয়েছে ১৮ হাজার কোটি টাকা। আইএমএফের পক্ষ থেকে এই ভর্তুকি পুরোপুরি তুলে দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে। কেননা বেসরকারি খাত থেকে বেশি দামে বিদ্যুৎ কিনে কম দামে বিক্রি করার জন্য পিডিবিকে ঋণও দেয় সরকার। এ ঋণও ভর্তুকি। কারণ, সরকার তা ফেরত পায় না। তবে এই মুুহূর্তে যে কোনো খাতের ভর্তুকি কমানো হলে তার চাপ সরাসরি ভোক্তার ওপর পড়বে। কেননা ভর্তুকি ওই খাতের জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাবে। এতে মূল্যস্ফীতির চাপ আরও বাড়বে। অর্থনৈতিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে এবং বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকট কেটে গেলে অনুৎপাদনশীল খাতের ভর্তুকি ধীরে ধীরে তুলে দেওয়ারও পরামর্শ দিয়েছেন বিশ্লেষকরা।

নিয়ন্ত্রহীন খেলাপি ঋণ : বর্তমানে অর্থনীতির জন্য আরেকটি বড় চ্যালেঞ্জ হলো খেলাপি ঋণ কমিয়ে আনা। সরকার মুখে মুখে খেলাপি ঋণ কমিয়ে আনার কথা বললেও বাস্তবে যেসব উদ্যোগ নিয়েছে তাতে উল্টো খেলাপি ঋণ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে বলে মনে করেন অর্থনীতিবিদরা। এদিকে করোনা মহামারি ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে ঋণ পরিশোধে বড় ছাড় দেওয়া হয়েছে গ্রাহকদের। ঋণ নিয়মিত পরিশোধ না করলেও খেলাপি হিসেবে গণ্য করা হচ্ছে না। কিস্তি পরিশোধও আরও শিথিল করা হয়েছে। এত ছাড় দেওয়া সত্ত্বেও গত জুন পর্যন্ত খেলাপি ঋণ বেড়ে সোয়া লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। যা বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। একই সঙ্গে এত বেশি অঙ্কে কখনই খেলাপি ঋণ বাড়েনি।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদনের তথ্যমতে, গত বছরের ডিসেম্বরে ব্যাংকিং খাতে খেলাপি ঋণ ছিল ১ লাখ ৩ হাজার কোটি টাকা। গত জুনে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ২৫ হাজার কোটি টাকার বেশি। আলোচ্য ছয় মাসে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ২২ হাজার কোটি টাকা। গত বছরের জুনে খেলাপি ঋণ ছিল ৯৯ হাজার ২০৫ কোটি টাকা। এক বছরে অর্থাৎ গত বছরের জুনের তুলনায় গত জুনে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ২৬ হাজার ৬৩ কোটি টাকা। এর আগেও এবার খেলাপি ঋণ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে ছিল। পরে তা আবার কমে আসে। কিন্তু কখনই সোয়া লাখ কোটি টাকা ছাড়ায়নি। এবারই প্রথম খেলাপি ঋণ সোয়া লাখ কোটি ছাড়াল। এ ছাড়া এর বাইরে আরও প্রায় ৫৩ হাজার কোটি টাকার খেলাপি ঋণ অবলোপন করা হয়েছে। যা খেলাপি ঋণ হিসেবে দেখানো হচ্ছে না। এসব মিলে খেলাপি ঋণ আরও বেশি হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, খেলাপি ঋণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংক অনেকগুলো ভুল সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যা ঋণখেলাপিদের উৎসাহিত করছে। এতেই খেলাপি ঋণ বেড়েছে। খেলাপি ঋণ কমিয়ে আনতে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে অনেক কঠোর হতে হবে বলে তিনি মনে করেন।

ক্যাপাসিটি চার্জ যেন বিদ্যুৎ খাতের গলার কাঁটা : চলমান সংকটকে নিয়ন্ত্রণের বাইরে নিয়ে যেতে চরমভাবে সহায়ক ভূমিকা পালন করছে বিদ্যুৎ খাতের ক্যাপাসিটি চার্জ। বিদ্যুৎ সংকট মেটাতে ২০০৯ সাল থেকেই বেসরকারি খাতকে অগ্রাধিকার দিয়ে আসছে সরকার। প্রথমে তিন ও পাঁচ বছরের জন্য বেশকিছু রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের অনুমোদন দেওয়া হলেও পরে এগুলোর মেয়াদ বেড়েছে দফায় দফায়। পাশাপাশি ইন্ডিপেনডেন্ট পাওয়ার প্রডিউসার (আইপিপি) নামে বড় ও মাঝারি বেশকিছু বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনেরও অনুমোদন দেয় সরকার। এতে বিদ্যুৎ উৎপাদনে বেসরকারি খাতের ওপর নির্ভরশীলতা বাড়ছে।

যদিও এসব কেন্দ্রের বড় অংশই বসে থাকছে। তবে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডকে (পিডিবি) প্রতি বছর মোটা অঙ্কের ক্যাপাসিটি চার্জ পরিশোধ করতে হচ্ছে। সংস্থাটির হিসাব বিশ্লেষণে দেখা যায়, ২০১০-১১ থেকে ২০২১-২২ অর্থবছর পর্যন্ত ১২ বছরে শুধু ক্যাপাসিটি চার্জই পরিশোধ করতে হয়েছে প্রায় ৮৬ হাজার ৬৭০ কোটি টাকা। অর্থাৎ এক যুগে প্রায় তিনটি পদ্মা সেতুর নির্মাণ ব্যয়ের সমান অর্থ গেছে এ খাতে ক্যাপাসিটি চার্জ হিসেবে। গত ১২ বছরে দেশে বেসরকারি খাত থেকে বিদ্যুৎ কেনা হয়েছে ৩০ হাজার ৩৫৭ কোটি ২০ লাখ কিলোওয়াট ঘণ্টা বিদ্যুৎ। এ জন্য পিডিবিকে বিল পরিশোধ করতে হয় ২ লাখ ৩২ হাজার ৭৮৬ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। এর মধ্যে ক্যাপাসিটি চার্জ বাবদ গেছে ৩৭ দশমিক ২৩ শতাংশ। কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) জ্বালানিবিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক এম শামসুল আলম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ভর্তুকিতে যা বরাদ্দ থাকে তার থেকেও বেশি দিতে হয়। ২০২০ সালে এই বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাতে দেওয়া হয় ৩ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। যখন বিদ্যুতের দাম নির্ধারিত হয় সেই ভর্তুকি ৯ হাজার কোটি টাকা পর্যন্ত হয়েছে। এবার ভর্তুকি চাওয়া হয়েছিল ৩০ হাজার কোটি টাকা। ভোক্তা পর্যায়ে মূল্য সহনীয় রাখার জন্য এই ভর্তুকি প্রদান করার কথা বলা হচ্ছে কিন্তু বিদ্যুৎ-জ্বালানি উৎপাদন হয়ে তা ভোক্তা পর্যায়ে আসতে নানা ভ্যালু অ্যাডেড কস্ট যুক্ত হয় আর তা যৌক্তিক মূল্যের চেয়ে অনেক বেশি মূল্য উদ্দেশ্যমূলকভাবে যুক্ত করা হয়। এ জন্য এ খাতে কম টাকার কাজ বেশি টাকা ব্যয়ে করানোর সুযোগ তৈরি হয়েছে। এতে বিদ্যুৎ খাতে লুণ্ঠনমূলক ব্যয় বেড়ে যাচ্ছে। আর ভর্তুকি দিয়ে এই লুণ্ঠনমূলক ব্যয়কে বাঁচিয়ে রাখা হচ্ছে। মূলত সেবা খাতে ব্যয় বৃদ্ধির প্রক্রিয়াকে বাঁচিয়ে রাখতে এই ভর্তুকি দেওয়া হচ্ছে।  এদিকে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) তথমতে, ২০১০-১১ অর্থবছরে বেসরকারি খাতে স্থাপিত বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর সক্ষমতা ছিল ৩ হাজার ১৬২ মেগাওয়াট। তবে সক্ষমতার ব্যবহার হয়েছিল ৫৪ শতাংশ। সে সময় বেসরকারি খাত থেকে কেনা হয় ১ হাজার ৪৮৪ কোটি ১৬ লাখ কিলোওয়াট ঘণ্টা বিদ্যুৎ। এতে ব্যয় হয় ৭ হাজার ৫৭৭ কোটি ৭৯ লাখ টাকা। এর মধ্যে ক্যাপাসিটি চার্জ ছিল ২ হাজার ৭৮৩ কোটি ৫৬ লাখ টাকা, যা মোট ব্যয়ের ৩৬ দশমিক ৭৩ শতাংশ। আর সমাপ্ত হওয়া ২০২০-২১ অর্থবছর বেসরকারি খাতে বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা আরও বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯ হাজার ৭৩৪ মেগাওয়াটে। এর মধ্যে ৪৬ শতাংশ ব্যবহার হয়। সে অর্থবছর বেসরকারি খাত থেকে কেনা হয় ৩ হাজার ৯০৫ কোটি ৯৭ লাখ কিলোওয়াট ঘণ্টা বিদ্যুৎ। এতে ব্যয় হয় ৩১ হাজার ১৬৫ কোটি ৫৯ লাখ টাকা। এর মধ্যে ক্যাপাসিটি চার্জই ছিল ১৩ হাজার ২১ কোটি ৩ লাখ টাকা, যা উৎপাদন ব্যয়ের প্রায় ৪১ দশমিক ৭৮ শতাংশ। এ ছাড়া চলতি বছরের জুনে শেষ হওয়া ২০২১-২২ অর্থবছর বেসরকারি খাতে বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা আরও বেড়ে দাঁড়ায় ১১ হাজার ৫৩৪ মেগাওয়াট। এর মধ্যে ৪৫ শতাংশ ব্যবহার হয়েছে। এতে গত অর্থবছর বেসরকারি খাত থেকে কেনা হয় ৪ হাজার ৪৮৭ কোটি ২৬ লাখ কিলোওয়াট ঘণ্টা বিদ্যুৎ। এতে ব্যয় হয় ৫১ হাজার ৭৪৬ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। এর মধ্যে ক্যাপাসিটি চার্জই ছিল ১৪ হাজার ৩৬ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। ক্যাপাসিটি সার্জের এই ফাঁদ থেকে বেরোতে না পারলে বিদ্যুৎ খাতের জন্য টেকসই উন্নয়ন করা মোটেও সম্ভব নয় বলে মনে করেন জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা।

নিজস্ব সম্পদের ওপর নির্ভরতা বাড়ানোর তাগিদ বিশেষজ্ঞদের

এই বিভাগের আরও খবর
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
সর্বশেষ খবর
গোপালগঞ্জে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১
গোপালগঞ্জে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কমলগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু
কমলগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু

২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সুদূর মহাকাশ থেকে আসা ধূমকেতু নিয়ে বিজ্ঞানীরা এতো ব্যস্ত কেন?
সুদূর মহাকাশ থেকে আসা ধূমকেতু নিয়ে বিজ্ঞানীরা এতো ব্যস্ত কেন?

৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

নয়াপল্টনে বিপ্লব ও সংহতি দিবসের র‌্যালি ঘিরে বিএনপির জনস্রোত
নয়াপল্টনে বিপ্লব ও সংহতি দিবসের র‌্যালি ঘিরে বিএনপির জনস্রোত

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে আজহারুল ইসলাম মান্নান
সোনারগাঁয়ে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে আজহারুল ইসলাম মান্নান

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৮৮ জন
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৮৮ জন

১৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ইন্দোনেশিয়ায় জুমার নামাজের সময় মসজিদে বিস্ফোরণ, আহত ৫০
ইন্দোনেশিয়ায় জুমার নামাজের সময় মসজিদে বিস্ফোরণ, আহত ৫০

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেরোবি ক্যাম্পাসে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি
বেরোবি ক্যাম্পাসে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাতিরঝিলে চলন্ত সিএনজি অটোরিকশায় আগুন, প্রাণে রক্ষা তিনজনের
হাতিরঝিলে চলন্ত সিএনজি অটোরিকশায় আগুন, প্রাণে রক্ষা তিনজনের

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

অনলাইন জুয়া বন্ধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
অনলাইন জুয়া বন্ধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

৩১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিবচরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে নানা কর্মসূচি
শিবচরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে নানা কর্মসূচি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১
রংপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই হাজার বছরের পুরোনো বিশাল সড়কের সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা
দুই হাজার বছরের পুরোনো বিশাল সড়কের সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা

৪২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ছয় মাসেই কোরআনের হাফেজ ১১ বছরের শিশু
ছয় মাসেই কোরআনের হাফেজ ১১ বছরের শিশু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোদী 'মহান মানুষ', আগামী বছরই হতে পারে ভারত সফর: ট্রাম্প
মোদী 'মহান মানুষ', আগামী বছরই হতে পারে ভারত সফর: ট্রাম্প

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরামর্শ চাইলে সুসাইড নোট লিখে দিয়েছে চ্যাটজিপিটি!
পরামর্শ চাইলে সুসাইড নোট লিখে দিয়েছে চ্যাটজিপিটি!

৫৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাটডাউনে অচল যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবন্দর, হাজারো ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউনে অচল যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবন্দর, হাজারো ফ্লাইট বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে : জামায়াত আমির
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে : জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুলবাড়ী সীমান্তে ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৬
ফুলবাড়ী সীমান্তে ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিস্ফোরণ-অগ্নিকাণ্ড, ফ্লাইটে পাওয়ার ব্যাংক নিষিদ্ধ হচ্ছে?
বিস্ফোরণ-অগ্নিকাণ্ড, ফ্লাইটে পাওয়ার ব্যাংক নিষিদ্ধ হচ্ছে?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সূর্যের কাছ থেকে ফিরে এলো সোনালি ধূমকেতু, বিস্মিত বিজ্ঞানীরা
সূর্যের কাছ থেকে ফিরে এলো সোনালি ধূমকেতু, বিস্মিত বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সীমান্তে ফের গোলাগুলি, ৫ আফগান নিহত
সীমান্তে ফের গোলাগুলি, ৫ আফগান নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটারদের মন জয়ে সবাইকে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিমুজ্জামান
ভোটারদের মন জয়ে সবাইকে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিমুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকার আকাশ সন্ধ্যা পর্যন্ত মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ সন্ধ্যা পর্যন্ত মেঘলা থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিল্লিতে শতাধিক ফ্লাইট বিলম্ব, দুর্ভোগ চরমে
দিল্লিতে শতাধিক ফ্লাইট বিলম্ব, দুর্ভোগ চরমে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলা-খুলনা মহাসড়কের বাস খাদে পড়ে নিহত ২, আহত ৭
মোংলা-খুলনা মহাসড়কের বাস খাদে পড়ে নিহত ২, আহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা