শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০২ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

মিয়ানমারের লোক দেখানো তৎপরতা

এপ্রিলেই স্বল্প পরিসরে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরুর কথা বলছে দেশটির সামরিক সরকার, দায় ও চাপ এড়ানোর কৌশল বলছেন বিশ্লেষকরা
জুলকার নাইন
প্রিন্ট ভার্সন
মিয়ানমারের লোক দেখানো তৎপরতা

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে হঠাৎ করেই উদ্যোগী হয়েছে মিয়ানমার। চলতি এপ্রিল মাসেই বাংলাদেশ থেকে রোহিঙ্গা নেওয়ার শুরুর কথা প্রচার করছে মিয়ানমারের সামরিক সরকার। বলা হচ্ছে, প্রায় ১ হাজার ৫০০ রোহিঙ্গাকে ফেরত নেওয়ার পাইলট প্রকল্পও চালাচ্ছে মিয়ানমার। এর অংশ হিসেবে ইতোমধ্যে বাংলাদেশে এসে যাচাই-বাছাইয়ের কাজও করে গেছেন মিয়ানমারের প্রতিনিধিরা। বিশ্লেষকরা বলছেন, ১২ লাখ রোহিঙ্গার মধ্যে ১ হাজার ৫০০ ফেরত নেওয়ার কথা বলা মিয়ানমারের সরকারের দায় ও চাপ এড়ানোর কৌশল ছাড়া কিছুই নয়। বিশেষত এপ্রিল মাসে আন্তর্জাতিক বিচার ট্রাইব্যুনালের শুনানিতে সুবিধাজনক অবস্থান পেতেই এই ‘লোক দেখানো তৎপরতা’ শুরু করেছে মিয়ানমারের সামরিক সরকার। মিয়ানমারের সামরিক সরকারপন্থি গণমাধ্যমগুলোর খবর, রাখাইন রাজ্যের জান্তা প্রধান হিতিন লিন জানিয়েছেন, মিয়ানমারের সরকার আগামী মাসে বাংলাদেশ থেকে ১৫০০ রোহিঙ্গা ফেরত নেওয়ার পরিকল্পনা করছে। তাদের আবাসন ব্যবস্থার জন্য ১৫টি নতুন গ্রাম তৈরি করতে একটি পাইলট প্রকল্প হাতে নিয়েছে তারা। ৭৫০টি প্লটের ওপর গ্রামগুলো প্রতিষ্ঠিত হবে। বাংলাদেশ-ফেরত রোহিঙ্গাদের প্রথমে দুই মাসের জন্য হ্লা ফো খাউং অন্তর্বর্তী শিবিরে রাখা হবে। এর আগে মংডু শহরের তাউং পিয়ো লেটওয়ে ও নাগার খু ইয়া শরণার্থী শিবিরে তাদের যাচাই করা হবে। পরে তাদের নতুন গ্রামে পাঠানো হবে। জান্তা সরকারের তথ্য উপমন্ত্রী মেজর জেনারেল জাও মিন তুন এএফপিকে বলেন, পুরোটা একটি পাইলট কর্মসূচির আওতায় হচ্ছে। এপ্রিলের মাঝামাঝিই এটি শুরু হতে পারে। পাইলট প্রকল্প সফলভাবে বাস্তবায়িত হলে আরও ৫ হাজার রোহিঙ্গা ফেরত নেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে।

মিয়ানমারের জান্তা সরকারের এই পাইলট প্রকল্পের মাধ্যমে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরুর প্রক্রিয়ায় আস্থা নেই বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গাদের, রোহিঙ্গাদের দেখভাল করা জাতিসংঘসহ পশ্চিমা দাতা দেশগুলোর এবং আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলোরও। বাংলাদেশ সরকার প্রকাশ্যে এ বিষয়ে কিছু না বললেও টেকসই প্রত্যাবাসন ছাড়া রোহিঙ্গাদের ইচ্ছার বাইরে কোনো ধরনের জোর না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কূটনীতিকরা বলছেন, চীনের মধ্যস্থতায় প্রায় তিন বছর আগে নির্দিষ্ট গ্রাম ধরে পরিবারভিত্তিক রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের আলোচনা শুরু হয়। কিন্তু করোনা মহামারি ও মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর ক্ষমতা দখলের জেরে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া একেবারেই থেমে গিয়েছিল। দীর্ঘ বিরতির পর এখন মিয়ানমারকে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিয়ে তৎপর হতে দেখা গেল। এ তৎপরতার আসল উদ্দেশ্য কী বা এই প্রক্রিয়ায় প্রত্যাবাসন শুরু আদৌ সম্ভব কি না, এসব প্রশ্ন চলে এসেছে। চীন হঠাৎ কেন রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের বিষয়টিতে এত জোর দিচ্ছে, সেই প্রশ্নও উঠছে। পর্যবেক্ষকদের মতে, প্রত্যাবাসন শুরু হলে মিয়ানমারের সামরিক সরকারের ওপর আন্তর্জাতিক চাপ কমবে বলে মনে করছে চীন। পাশাপাশি জান্তা সরকারের কিছুটা গ্রহণযোগ্যতা তৈরি হতে পারে বলে মনে করছে চীন। সেই সঙ্গে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে (আইসিজে) রোহিঙ্গা গণহত্যা মামলায় মিয়ানমারের পাল্টা যুক্তি উপস্থাপনের সময়সীমা আগামী ২৪ এপ্রিল নির্ধারণ করা হয়েছে। মিয়ানমারের জান্তা সরকারের হঠাৎ রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিয়ে তোড়জোড়ের সঙ্গে এ বিষয়ের কোনো সম্পর্ক রয়েছে কি না, এমন প্রশ্নও উঠছে।

সূত্র জানায়, মিয়ানমারের এটা পুরনো কৌশল। বহুদিন ধরেই মিয়ানমারকে চাপ দেওয়ার পরও কাজ হয় না, কিন্তু আন্তর্জাতিক বিচারিক আদালতের শুনানির দিনক্ষণ এলেই এ ধরনের লোক দেখানো তৎপরতা মিয়ানমার আগেও দেখিয়েছে। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতেও এমন হয়েছিল। তখন হঠাৎ করেই বাংলাদেশের সঙ্গে জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপের বৈঠকে খুব আগ্রহ দেখিয়ে চলে এসেছিল মিয়ানমার। সেখানেও এই প্রত্যাবাসন শুরুর কথা নিয়ে আলোচনা করে এবং সেই কথা আদালতে উপস্থাপন করে। এবারও ২৪ এপ্রিল আইসিজে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে রোহিঙ্গা নির্যাতনে গাম্বিয়ার করা মামলার শুনানি হবে। আর এর আগে আদালতের মনোভাব নিজেদের পক্ষে রাখতে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরু করতে চায় মিয়ানমার। কারণ গত জুলাই মাসে মিয়ানমারের চারটি আপিলই খারিজ করে দিয়ে মামলা চালু করার রায় দিয়েছিলেন আদালত। এবার প্রত্যাবাসন শুরু করে আদালতকে মিয়ানমার দেখাতে চায় তারা খুবই ইতিবাচক। যেন আদালতের মনোভাবও মিয়ানমারের দিকে নরম হয়। কূটনীতিকরা বলছেন, প্রথম ব্যাচ নেওয়ার প্রস্তুতি রাখলেও দ্বিতীয় ব্যাচ কবে নেবে, কাদের নেবে বা কবে যাচাই-বাছাই শেষ করবে তার কোনো দিকনির্দেশনা নেই মিয়ানমারের পক্ষ থেকে। আসলেই প্রত্যাবাসন চাইলে শুরুতে একত্রে কয়েক হাজার রোহিঙ্গার বাছাই সম্পন্ন করে রাখত দেশটি। যাতে সুনির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধান ১-২ মাস অন্তর রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন করা যায়। ফলে আদালতকে দেখাতে প্রত্যাবাসন শুরু হলেও এটি নিয়মিত হচ্ছে না। জানা যায়, রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনের প্রক্রিয়ার প্রস্তুতি হিসেবে গত মাসে ঢাকা ঘুরে গেছে মিয়ানমারের একটি প্রতিনিধি দল। ১৭ সদস্যের ওই প্রতিনিধি দল রোহিঙ্গাদের সঙ্গে কথা বলে যাচাই-বাছাইয়ের কাজ করছে। চুক্তি অনুযায়ী, প্রত্যাবাসনের জন্য বাংলাদেশ সর্বশেষ আসা ৮ লাখের বেশি রোহিঙ্গার তালিকা মিয়ানমারের কাছে পাঠিয়েছে। ওই তালিকা থেকে প্রত্যাবাসনের জন্য প্রাথমিকভাবে ১ হাজার ১৪০ জনকে বাছাই করা হয়। এর মধ্যে ৭১১ জন রোহিঙ্গাকে ফিরিয়ে নেওয়ায় মিয়ানমারের সম্মতি মিললেও বাকি ৪২৯ জনের বিষয়ে আপত্তি ছিল দেশটির। মিয়ানমারের প্রতিনিধি দলটি ওই ৪২৯ জন রোহিঙ্গার তথ্য যাচাই করে গেছে।

রাজি নয় জাতিসংঘ : ওই প্রতিনিধি দলের সফরের মধ্যেই জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা-ইউএনএইচসিআর বলেছে, রোহিঙ্গা শরণার্থীদের মিয়ানমারে ফেরানোর বিষয়ে ইউএনএইচসিআরের অবস্থান অপরিবর্তিত রয়েছে। মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের বর্তমান অবস্থা রোহিঙ্গা শরণার্থীদের টেকসই প্রত্যাবাসনে সহায়ক নয়। ইউএনএইচসিআর বলেছে, জেনেশুনে নেওয়া সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে স্বভূমে ফেরার অধিকার আছে প্রত্যেক শরণার্থীর, কিন্তু কাউকেই জোর করা যাবে না। ‘টেকসই প্রত্যাবাসনের’ বিষয়ে বাংলাদেশের আন্তরিকতার কথাও বলা হয়েছে জাতিসংঘ সংস্থাটির বিবৃতিতে। রোহিঙ্গারা যাতে বুঝেশুনে নিজ দেশে ফেরার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারে, সেক্ষেত্রে যে কোনো আলোচনা ও সংলাপের বিষয়ে যে কোনো পক্ষকে সহায়তার আশ্বাস দিয়েছে ইউএনএইচসিআর।

সাড়া না দেওয়ার আহ্বান হিউম্যান রাইটস ওয়াচের : রোহিঙ্গা ফেরাতে মিয়ানমার সরকারের প্রস্তাবিত পাইলট প্রকল্পে বাংলাদেশকে সাড়া না দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ)। সংস্থাটি বিবৃতিতে জানিয়েছে, বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষের উচিত রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানোর পরিকল্পনা স্থগিত করা। রোহিঙ্গারা এইচআরডব্লিউকে জানিয়েছে, সাক্ষাৎকার কাদের সঙ্গে হবে কিংবা কোন দেশে প্রত্যাবাসন করা হবে, এসব বিষয়ে প্রথমে তাদের সঠিক তথ্য দেওয়া হয়নি। তৃতীয় কোনো দেশে প্রত্যাবাসন করা হবে বলেও ভুল বোঝানো হয়েছে অনেককে। এইচআরডব্লিউর দক্ষিণ এশিয়ার পরিচালক মীনাক্ষী গাঙ্গুলী বলেন, রোহিঙ্গারা তখনই নিরাপদে ফিরতে পারবে, যখন দেশটিতে জনগণের শাসন প্রতিষ্ঠিত হবে। ২০১৭ সালে রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গাদের ওপর গণহত্যা চালায় মিয়ানমার সামরিক বাহিনী। ফলে ৭ লাখ ৩০ হাজারেরও বেশি রোহিঙ্গা সীমান্ত পার হয়ে বাংলাদেশে পালিয়ে আসতে বাধ্য হয়। ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে মিয়ানমারে সামরিক অভ্যুত্থানের পর থেকে রোহিঙ্গাদের টেকসই প্রত্যাবর্তনের সম্ভাবনা আরও ক্ষীণ হয়েছে। কারণ গণহত্যায় নেতৃত্ব দেওয়া সামরিক নেতারাই এখন ক্ষমতায়। গত পাঁচ বছরে একজন রোহিঙ্গাকেও ফেরত পাঠানো সম্ভব হয়নি।

ক্যাম্পে গুলিতে বৃদ্ধ নিহত, শিশু আহত

এই বিভাগের আরও খবর
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

২১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

২৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার
ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ বছর পর নতুন করে ফিরছে আজম খানের 'উচ্চারণ'
১৪ বছর পর নতুন করে ফিরছে আজম খানের 'উচ্চারণ'

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম