শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন

সব দলের অংশগ্রহণই ইসির চ্যালেঞ্জ

ইভিএমের পক্ষে ছিলেন দুই নির্বাচন কমিশনার, বিপক্ষে সিইসিসহ তিনজন, ব্যালটে ফেরা নিয়ে সিইসির ব্যাখ্যা, বললেন ইসি ব্যালটে ফিরেছে নিজের সিদ্ধান্তে, সংকট দলগুলোকে নিরসন করতে হবে
গোলাম রাব্বানী
প্রিন্ট ভার্সন
সব দলের অংশগ্রহণই ইসির চ্যালেঞ্জ

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপে সর্বোচ্চ ১৫০ আসনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোট করার পরিকল্পনা রাখা হলেও সোমবার কমিশন বৈঠকে সংসদ নির্বাচনে ইভিএম না ব্যবহার করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ফলে ৩০০ আসনেই ব্যালট পেপারে ভোট হবে। যদিও ওই বৈঠকে ইভিএম ব্যবহার করা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত ছিল নির্বাচন কমিশন। ইসি সংসদ নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার থেকে সরে এলেও এখনো ভোটে না যাওয়ার সিদ্ধান্তে অটল রয়েছে বিএনপি। এমনকি তারা ইসির সংলাপে আসার বিষয়টিও নাকচ করে দিয়েছে। এ অবস্থায় আগামী সংসদ নির্বাচনে সব দলকে ভোটে আনাই নির্বাচন কমিশনের জন্য এখন বড় চ্যালেঞ্জ বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

সূত্র জানিয়েছে, সংসদ নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহারের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল, নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা ও মো. আলমগীর। অন্যদিকে সচল ইভিএমের সর্বোচ্চ ব্যবহারের পক্ষে ছিলেন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আহসান হাবিব খান ও মো. আনিছুর রহমান। ইসির বৈঠকে সংসদ নির্বাচনে সচল ইভিএমের সর্বোচ্চ ব্যবহার করার প্রস্তাব উপস্থাপন করেন নির্বাচন কমিশনার মো. আনিছুর রহমান। তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন ইতিপূর্বে সংসদ ভোটে ইভিএম ব্যবহার করবে বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তাই অন্তত ৩০-৩৫ আসনে সচল ইভিএম দিয়ে ভোট করা যেতে পারে। কিন্তু সংসদ নির্বাচনে কোনো আসনেই ইভিএম না করার সিদ্ধান্ত নেওয়া ঠিক হবে না। ইভিএম ব্যবহার থেকে সরে আসার সিদ্ধান্ত এখনই না নিয়ে একটু সময় নেওয়া প্রয়োজন। বৈঠকে তার প্রস্তাবের সঙ্গে একমত পোষণ করে নির্বাচন কমিশনার আহসান হাবিব খান বলেন, ‘এ পর্যন্ত ৬০০-এর বেশি নির্বাচন ইভিএমে করেছি। কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা ছাড়াই সুষ্ঠুভাবে সবার প্রত্যাশা অনুযায়ী সাফল্য অর্জন করেছি।’ তাই সচল ইভিএমের সর্বোচ্চ ব্যবহার করার পক্ষে বৈঠকে মতামত দেন তিনি। সূত্র জানিয়েছে, সচল ইভিএম দিয়ে ৩০-৩৫ আসনে ভোট করা সম্ভব বলে বৈঠকে ইভিএম প্রকল্প পরিচালকের কাছে নিশ্চিত হন এই নির্বাচন কমিশনার।

এদিকে সংখ্যাগরিষ্ঠের মতামতের ভিত্তিতে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যালটে ভোট গ্রহণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল। গতকাল নির্বাচন ভবনে এক ব্রিফিংয়ে তিনি বলেছেন, কোনো দলকে ভোটে আনতে বা কারও চাপে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। সিইসি বলেন, ‘এখন প্রধান চ্যালেঞ্জ হচ্ছে ভোটে আসতে রাজনৈতিক দলগুলোর নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে সংকট নিরসন করা। বড় কোনো দল নির্বাচনে না এলে তা লিগ্যালি সিদ্ধ হলেও পুরো লেজিটিমেট হবে না।’ সে জন্য বিএনপিসহ সংলাপ বর্জন করা দলগুলোকে ভোটে আসার আহ্বান জানানো অব্যাহত থাকবে বলে জানান সিইসি।

তিনি বলেন, ‘কাউকে জোর করে ভোটে আনার বিষয়টি কমিশনের নয়। দলগুলোকে ভোটে আসতে শেষ পর্যন্ত আহ্বান অব্যাহত থাকবে। আগাম নির্বাচনের কোনো প্রস্তুতি নেই। এ বছর ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহ থেকে আগামী বছর জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহের মধ্যে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের লক্ষ্যে প্রস্তুতি এগিয়ে চলেছে।’ অর্থ সংকটের মধ্যে নতুন ইভিএম কেনার প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প স্থগিত হওয়ার পর হাতে থাকা ইভিএম মেরামতে প্রায় ১৩০০ কোটি টাকার সংস্থানে সরকারের সায় না মেলায় নির্বাচন কমিশন সোমবার ইভিএম থেকে সরে এসে সংসদ নির্বাচনে ব্যালটে ভোট করার সিদ্ধান্ত নেয়। এর তিন দিনের মাথায় কমিশনের ব্যাখ্যা তুলে ধরতে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন সিইসি। নির্বাচন ভবনে এ ব্রিফিংয়ে চার নির্বাচন কমিশনার আহসান হাবিব খান, রাশেদা সুলতানা, মো. আলমগীর ও মো. আনিছুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘ইভিএম থেকে সরে আসা হয়েছে সেদিন। এ নিয়ে নানা সংশয় বাজারে দেখা দিয়েছে। এটা কি চাপে করা হলো। এটা নিয়ে কমিশন দীর্ঘ আলোচনা শেষে সিদ্ধান্ত হয়েছে।’

তিনি বিলেন, ‘কোনো দলের প্রত্যাশা ছিল ৩০০ আসনে ইভিএম। পরে কমিশন সিদ্ধান্ত নিয়েছে সর্বোচ্চ দেড় শ আসনে করবে। ইভিএমের প্রতি ইসির আস্থাটা অনেক বেশি, ইভিএমকে হ্যান্ডল করেছে ইসি, রাজনৈতিক দলগুলো করেনি। প্রায় ১২০০ নির্বাচন হলেও একটিতে অভিযোগ পড়েনি ম্যানিপুলেশন হয়েছে, ম্যালফাংশন হয়েছে কোথাও, মেকানিক্যাল কথা বলা হয়েছে। এখানে ভূত আছে, ভানুমতীর খেল আছে- দশটা ভোট দিলে তিন জায়গায়, সাতটা অন্য জায়গায় যায়- এমন অভিযোগ আসেনি। আমরা বিভিন্নভাবে পরীক্ষা করেছি, একেবারেই অভিযোগ সত্য নয়। আমাদের বিশ্বাস দিয়ে তো হবে না। এর পরও অনেকের আস্থা নেই। তাতে ছোট সংকট থেকে যায়।’

দেড় শ আসনে ইভিএম ব্যবহার করতে চাইলেও অর্থ সংকটের কথা তুলে ধরে সিইসি বলেন, ‘১২০০ কোটি টাকার প্রস্তাব দেওয়া হয় মেরামতের জন্য। তাতেও সরকার সম্মত হতে পারেনি।’ এমন পরিস্থিতিতে ইভিএম নিয়ে ইসি দ্বিধাবিভক্ত হয়ে পড়ে বলে জানান তিনি, ‘আমরা দ্বিধাবিভক্ত হলাম, আলোচনা করলাম গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে। দুজন কমিশনার বললেন, ২৫-৩০টা ইভিএমে করে ফেলি। আমরা দেখলাম ইভিএমের লাইফটাও শেষ হয়ে আসবে, সে সময় হয়তো ম্যালফাংশন হলে একটা দোদুল্যমান অবস্থা আমাদের মধ্যে। তখন আমিও যুক্ত হলাম। আমরা ইভিএমে যাব না, আরও দুজন সহকর্মী থাকল। এটা সম্পূর্ণরূপে আমাদের সিদ্ধান্ত। এর বাইরে কোনো চাপে করা হয়েছে কি না বা বিএনপিকে ভোটে আগ্রহী করার জন্য করা হয়েছে- এ ধরনের কোনো চিন্তা-চেতনা আমাদের মধ্যে ছিল না। দ্বিধাবিভক্ত ছিলাম আমরা। দুজন মতামত দিল ইভিএমের মাধ্যমে কিছু হোক। আমরা তিনজন বললাম- এটা অনিশ্চয়তা, এটা সমর্থন করছি না।’

সিইসি বলেন, ‘আমরা সব সময় বিশ্বাস করেছিলাম, ব্যালটের চেয়ে ইভিএমে ভোট অনেক বেশি নিরাপদভাবে করা সম্ভব হয়। এটা যান্ত্রিক কারণে...। শতভাগ সুষ্ঠু ভোট নিশ্চিত করা ইভিএমে যেমন সম্ভব নয়, ব্যালটেও পুরোপুরি সম্ভব নয়। বিষয়টা আপেক্ষিক হতে পারে।’ ইসির কাছে ইভিএম কোনো ‘বড় চ্যালেঞ্জ নয়’ জানিয়ে হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘আমাদের নির্বাচনের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে, যে রাজনৈতিক সংকটটা বিরাজ করছে, নির্বাচনে সবাই বা প্রধানতম দলগুলো অংশ নেবে কি নেবে না, সেটা অনেক বড় চ্যালেঞ্জ। ইভিএমে ভোট করলে পোলিং প্রসেস সহজ হয়।’ ইসি সব দলকেই ভোটে চায় জানিয়ে সিইসি জানান, ‘আমাদের সেই প্রচেষ্টা শেষ পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে। কাউকে জোর করে আমরা আনতে পারছি না। কিন্তু যেটা করার সে আপিল করেই যাচ্ছি। আমাদের ডাকে সাড়া দেবেন তাও নয়। সংকটটা যদি রাজনৈতিক দলগুলোর হয়ে থাকে অথবা সরকারি দলের সঙ্গে রাজনৈতিক দলের হয়ে থাকে, আমরা বলব সে রাজনৈতিক সংকটগুলো আপনারাই নিরসন করলে নির্বাচনটা সহজ ও ইসির জন্য অনুকূল হয়ে যাবে।’

রাজনৈতিক সংকট সমাধানে ইসির ভূমিকা না রাখার বিষয়টি স্মরণ করিয়ে দিয়ে তিনি বলেন, ‘এখানে ইসি কোনো বড় রোল প্লে করতে পারবে না। এটাই আমাদের বড় রোল- প্লিজ আসুন, আসুন নির্বাচনে। আপনারা নিজেদের মধ্যে সংলাপ করুন, বিরাজমান দূরত্ব ও সংশয়, বিরোধ থাকলে তা মিটিয়ে ফেলুন।... এ কথাই বলেছি, সব দল অংশগ্রহণ করলে গণতান্ত্রিক চেতনা থেকে সে নির্বাচন জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য, অনেক প্রতিষ্ঠিত হয়ে থাকে।’

সুষ্ঠু ভোট করার প্রত্যাশা ব্যক্ত করে সিইসি বলেন, ‘আমাদের চেষ্টার ত্রুটি থাকবে না। সুষ্ঠু ভোট করার চেষ্টা করব। এটা সত্য, ব্যালটে রিগিং (জালিয়াতি) প্রতিহত করা যতটা কষ্টকর, ইভিএমে মোটেই অতটা কষ্টকর নয়।’

তিনি বলেন, ‘অনেকে বলে থাকেন, ব্যালটে রাতে ভোট হয়ে গেছে। সত্য-মিথ্যা আমি একেবারেই জানি না। কিন্তু পারসেপশন ক্রিয়েট করেছে রাতেও ভোট হতে পারে। ইভিএম কিন্তু সকাল ৮টার আগে চালুই হবে না। এটা সো অটোমেটিক। এখানে ন্যূনতম সম্ভাবনা ছিল না। ওদিক থেকে ইভিএমে বেশ কিছু ইতিবাচক দিক ছিল।’

তিনি বলেন, ‘কেন্দ্রের নিরাপত্তা সবচেয়ে বেশি ভালো হয় নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক ও প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হলে। ধরুন কোনো দল অংশ নিল না, একটা দল অংশ নিল, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হবে সন্দেহ নেই। কিন্তু রাজনৈতিক দলগুলো থাকলে কেন্দ্রে ভারসাম্য হয়, যা আর্মি, নেভি, র‌্যাব, পুলিশ করে না। সেখানে ভারসাম্য রক্ষা করতে সনাতন পদ্ধতি হচ্ছে দল থাকবে, এজেন্ট থাকবে। কেন্দ্রের বাইরেরটা আমরা দেখতে পারব। কিন্তু ভিতরেও কারচুপির সুযোগ থাকে। এটা রাজনৈতিক দলগুলো বুঝবে, অংশগ্রহণমূলক ভোটের জন্য তারা আলোচনা করে গ্রহণযোগ্য পদ্ধতি এনে দিলে আমাদের সহায়ক হবে।’ ভোটে সিসি ক্যামেরা ব্যবহারের বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানান সিইসি।

এই বিভাগের আরও খবর
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
সর্বশেষ খবর
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্পত্তির লোভে ভাইকে হত্যার অভিযোগ
সম্পত্তির লোভে ভাইকে হত্যার অভিযোগ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে এক রাতে দুই বাড়িতে ডাকাতি
আড়াইহাজারে এক রাতে দুই বাড়িতে ডাকাতি

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হ্যাজলউড-রাবাদাদের ছাড়িয়ে শীর্ষে তাসকিন
হ্যাজলউড-রাবাদাদের ছাড়িয়ে শীর্ষে তাসকিন

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষমেলার উদ্বোধন
মাদারীপুরে বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষমেলার উদ্বোধন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় এনজিও কর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
ভালুকায় এনজিও কর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলা-ঢাকায় দুইটি আন্তনগর ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন
মোংলা-ঢাকায় দুইটি আন্তনগর ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্য সহকারীদের তিন ঘন্টা অবস্থান কর্মসূচি পালন
স্বাস্থ্য সহকারীদের তিন ঘন্টা অবস্থান কর্মসূচি পালন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ছাত্রদলের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে ছাত্রদলের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত
সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো শিশুদের ম্যালেরিয়া চিকিৎসায় ওষুধের অনুমোদন
প্রথমবারের মতো শিশুদের ম্যালেরিয়া চিকিৎসায় ওষুধের অনুমোদন

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলা উপলক্ষ্যে প্রস্তুতি সভা
পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলা উপলক্ষ্যে প্রস্তুতি সভা

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে করোনায় একজনের মৃত্যু
দেশে করোনায় একজনের মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

জামালপুরে মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষাবৃত্তির চেক বিতরণ
জামালপুরে মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষাবৃত্তির চেক বিতরণ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৬ দফা দাবিতে দিনাজপুরে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
৬ দফা দাবিতে দিনাজপুরে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে অতিভারী বৃষ্টিপাত, জনজীবন বিপর্যস্ত
পটুয়াখালীতে অতিভারী বৃষ্টিপাত, জনজীবন বিপর্যস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সচিবালয়ে নিষিদ্ধ হচ্ছে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক সামগ্রী
সচিবালয়ে নিষিদ্ধ হচ্ছে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক সামগ্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভয়াবহ’ সংখ্যক মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব: রিপোর্ট
‘ভয়াবহ’ সংখ্যক মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব: রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
কলাপাড়ায় ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিজ জিততে বাংলাদেশের লক্ষ্য ২৮৬ রান
সিরিজ জিততে বাংলাদেশের লক্ষ্য ২৮৬ রান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারী বর্ষণে প্লাবিত বাগেরহাট শহরের বিস্তীর্ণ এলাকা
ভারী বর্ষণে প্লাবিত বাগেরহাট শহরের বিস্তীর্ণ এলাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদকবিরোধী অভিযানে গিয়ে অর্থ লুটের ঘটনায় তিন কর্মকর্তা বরখাস্ত
মাদকবিরোধী অভিযানে গিয়ে অর্থ লুটের ঘটনায় তিন কর্মকর্তা বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাবিপ্রবি ও থাইল্যান্ডের কাসেটসার্ট ইউনিভার্সিটি’র মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
হাবিপ্রবি ও থাইল্যান্ডের কাসেটসার্ট ইউনিভার্সিটি’র মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, দুর্ভোগে শিক্ষার্থীরা
নোয়াখালীতে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, দুর্ভোগে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে নাশকতা মামলার আসামিকে ছেড়ে দেওয়ায় এএসআই ক্লোজড
নড়াইলে নাশকতা মামলার আসামিকে ছেড়ে দেওয়ায় এএসআই ক্লোজড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘আওয়ামী লীগের সাথে জড়িতরা বিএনপির সদস্য হওয়ার যোগ্য না’
‌‘আওয়ামী লীগের সাথে জড়িতরা বিএনপির সদস্য হওয়ার যোগ্য না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাবিপ্রবি ও থাইল্যান্ডের কাসেটসার্ট ইউনিভার্সিটির মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
হাবিপ্রবি ও থাইল্যান্ডের কাসেটসার্ট ইউনিভার্সিটির মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লিগ্যাল এইড’র টোল ফ্রি নম্বরে ১৮৮৫২৮ জনকে আইনি সেবা প্রদান
লিগ্যাল এইড’র টোল ফ্রি নম্বরে ১৮৮৫২৮ জনকে আইনি সেবা প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা
সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার
কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার

মাঠে ময়দানে

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ব্রাজিলের শেষ আশা ফ্লুমিনেন্স
ব্রাজিলের শেষ আশা ফ্লুমিনেন্স

মাঠে ময়দানে